দেখুন/লুকান:
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ اتَّقُوْا رَبَّکُمُ الَّذِیْ خَلَقَکُمْ مِّنْ نَّفْسٍ وَّاحِدَۃٍ وَّ خَلَقَ مِنْهَا زَوْجَهَا وَ بَثَّ مِنْهُمَا رِجَالًا کَثِیْرًا وَّ نِسَآءً ۚ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ الَّذِیْ تَسَآءَلُوْنَ بِهٖ وَ الْاَرْحَامَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلَیْکُمْ رَقِیْبًا ﴿۱﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহান্না-ছুত্তাকূরাব্বাকুমুল্লাযীখালাকাকুম মিন নাফছিওঁ ওয়া-হিদাতিওঁ ওয়া খালাকা মিনহা-যাওজাহা-ওয়াবাছছা মিনহুমা-রিজা-লান কাছীরাওঁ ওয়ানিছাআওঁ ওয়াত্তাকুল্লাহাল্লাযী তাছাআলূনা বিহী ওয়াল আরহা-মা ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলাইকুম রাকীবা।
ইয়াআইয়ুহান্না-ছুত্তাকূরাব্বাকুমুল্লাযীখালাকাকুম মিন নাফছিওঁ ওয়া-হিদাতিওঁ ওয়া খালাকা মিনহা-যাওজাহা-ওয়াবাছছা মিনহুমা-রিজা-লান কাছীরাওঁ ওয়ানিছাআওঁ ওয়াত্তাকুল্লাহাল্লাযী তাছাআলূনা বিহী ওয়াল আরহা-মা ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলাইকুম রাকীবা।
আল বায়ান:
হে মানুষ, তোমরা তোমাদের রবকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এক নফ্স থেকে। আর তা থেকে সৃষ্টি করেছেন তার স্ত্রীকে এবং তাদের থেকে ছড়িয়ে দিয়েছেন বহু পুরুষ ও নারী। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যার মাধ্যমে তোমরা একে অপরের কাছে চেয়ে থাক। আর ভয় কর রক্ত-সম্পর্কিত আত্মীয়ের ব্যাপারে। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের উপর পর্যবেক্ষক।
হে মানুষ, তোমরা তোমাদের রবকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এক নফ্স থেকে। আর তা থেকে সৃষ্টি করেছেন তার স্ত্রীকে এবং তাদের থেকে ছড়িয়ে দিয়েছেন বহু পুরুষ ও নারী। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যার মাধ্যমে তোমরা একে অপরের কাছে চেয়ে থাক। আর ভয় কর রক্ত-সম্পর্কিত আত্মীয়ের ব্যাপারে। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের উপর পর্যবেক্ষক।
তাইসিরুল কুরআন:
হে মনুষ্য সমাজ! তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে একটি মাত্র ব্যক্তি হতে পয়দা করেছেন এবং তা হতে তার জোড়া সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর সেই দু’জন হতে বহু নর-নারী ছড়িয়ে দিয়েছেন এবং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর নামে তোমরা পরস্পর পরস্পরের নিকট (হাক্ব) চেয়ে থাক এবং সতর্ক থাক জ্ঞাতি-বন্ধন সম্পর্কে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের উপর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখেন।
হে মনুষ্য সমাজ! তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে একটি মাত্র ব্যক্তি হতে পয়দা করেছেন এবং তা হতে তার জোড়া সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর সেই দু’জন হতে বহু নর-নারী ছড়িয়ে দিয়েছেন এবং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর নামে তোমরা পরস্পর পরস্পরের নিকট (হাক্ব) চেয়ে থাক এবং সতর্ক থাক জ্ঞাতি-বন্ধন সম্পর্কে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের উপর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখেন।
Sahih International:
O mankind, fear your Lord, who created you from one soul and created from it its mate and dispersed from both of them many men and women. And fear Allah, through whom you ask one another, and the wombs. Indeed Allah is ever, over you, an Observer.
O mankind, fear your Lord, who created you from one soul and created from it its mate and dispersed from both of them many men and women. And fear Allah, through whom you ask one another, and the wombs. Indeed Allah is ever, over you, an Observer.
وَ اٰتُوا الْیَتٰمٰۤی اَمْوَالَهُمْ وَ لَا تَتَبَدَّلُوا الْخَبِیْثَ بِالطَّیِّبِ ۪ وَ لَا تَاْکُلُوْۤا اَمْوَالَهُمْ اِلٰۤی اَمْوَالِکُمْ ؕ اِنَّهٗ کَانَ حُوْبًا کَبِیْرًا ﴿۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আ-তুল ইয়াতা-মাআমওয়া-লাহুম ওয়ালা-তাতাবাদ্দালুল খাবীছা বিত্তাইয়িবি ওয়ালা-তা’কুলূআমওয়া-লাহুম ইলাআমওয়া-লিকুম ইন্নাহূকা-না হুবান কাবীরা-।
ওয়া আ-তুল ইয়াতা-মাআমওয়া-লাহুম ওয়ালা-তাতাবাদ্দালুল খাবীছা বিত্তাইয়িবি ওয়ালা-তা’কুলূআমওয়া-লাহুম ইলাআমওয়া-লিকুম ইন্নাহূকা-না হুবান কাবীরা-।
আল বায়ান:
আর তোমরা ইয়াতীমদেরকে তাদের ধন-সম্পদ দিয়ে দাও এবং তোমরা অপবিত্র বস্ত্তকে পবিত্র বস্ত্ত দ্বারা পরিবর্তন করো না এবং তাদের ধন-সম্পদকে তোমাদের ধন-সম্পদের সাথে খেয়ো না। নিশ্চয় তা বড় পাপ।
আর তোমরা ইয়াতীমদেরকে তাদের ধন-সম্পদ দিয়ে দাও এবং তোমরা অপবিত্র বস্ত্তকে পবিত্র বস্ত্ত দ্বারা পরিবর্তন করো না এবং তাদের ধন-সম্পদকে তোমাদের ধন-সম্পদের সাথে খেয়ো না। নিশ্চয় তা বড় পাপ।
তাইসিরুল কুরআন:
এবং ইয়াতীমদেরকে তাদের ধন-সম্পদ প্রদান কর এবং ভালোর সাথে মন্দের বদল করো না এবং তাদের মাল নিজেদের মালের সঙ্গে মিশিয়ে গ্রাস করো না, নিশ্চয় এটা মহাপাপ।
এবং ইয়াতীমদেরকে তাদের ধন-সম্পদ প্রদান কর এবং ভালোর সাথে মন্দের বদল করো না এবং তাদের মাল নিজেদের মালের সঙ্গে মিশিয়ে গ্রাস করো না, নিশ্চয় এটা মহাপাপ।
Sahih International:
And give to the orphans their properties and do not substitute the defective [of your own] for the good [of theirs]. And do not consume their properties into your own. Indeed, that is ever a great sin.
And give to the orphans their properties and do not substitute the defective [of your own] for the good [of theirs]. And do not consume their properties into your own. Indeed, that is ever a great sin.
وَ اِنْ خِفْتُمْ اَلَّا تُقْسِطُوْا فِی الْیَتٰمٰی فَانْکِحُوْا مَا طَابَ لَکُمْ مِّنَ النِّسَآءِ مَثْنٰی وَ ثُلٰثَ وَ رُبٰعَ ۚ فَاِنْ خِفْتُمْ اَلَّا تَعْدِلُوْا فَوَاحِدَۃً اَوْ مَا مَلَکَتْ اَیْمَانُکُمْ ؕ ذٰلِکَ اَدْنٰۤی اَلَّا تَعُوْلُوْا ؕ﴿۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইন খিফতুম আল্লা-তুকছিতূফিল ইয়াতা-মা-ফানকিহূমা-তা-বা লাকুম মিনান নিছাই মাছনা-ওয়া ছুলা-ছা ওয়া রুবা-‘আ ফাইন খিফতুম আল্লা-তা‘দিলূফাওয়াহিদাতান আও মা-মালাকাত আইমা-নুকুম যা-লিকা আদনাআল্লা-তা‘ঊলূ
ওয়া ইন খিফতুম আল্লা-তুকছিতূফিল ইয়াতা-মা-ফানকিহূমা-তা-বা লাকুম মিনান নিছাই মাছনা-ওয়া ছুলা-ছা ওয়া রুবা-‘আ ফাইন খিফতুম আল্লা-তা‘দিলূফাওয়াহিদাতান আও মা-মালাকাত আইমা-নুকুম যা-লিকা আদনাআল্লা-তা‘ঊলূ
আল বায়ান:
আর যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, ইয়াতীমদের ব্যাপারে তোমরা ইনসাফ করতে পারবে না, তাহলে তোমরা বিয়ে কর নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগে; দু’টি, তিনটি অথবা চারটি। আর যদি ভয় কর যে, তোমরা সমান আচরণ করতে পারবে না, তবে একটি অথবা তোমাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে। এটা অধিকতর নিকটবর্তী যে, তোমরা যুলম করবে না।
আর যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, ইয়াতীমদের ব্যাপারে তোমরা ইনসাফ করতে পারবে না, তাহলে তোমরা বিয়ে কর নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগে; দু’টি, তিনটি অথবা চারটি। আর যদি ভয় কর যে, তোমরা সমান আচরণ করতে পারবে না, তবে একটি অথবা তোমাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে। এটা অধিকতর নিকটবর্তী যে, তোমরা যুলম করবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, (নারী) ইয়াতীমদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না, তবে নারীদের মধ্য হতে নিজেদের পছন্দমত দুই-দুই, তিন-তিন ও চার-চার জনকে বিবাহ কর, কিন্তু যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, তোমরা সুবিচার করতে পারবে না, তাহলে একজনকে কিংবা তোমাদের অধীনস্থ দাসীকে; এটাই হবে অবিচার না করার কাছাকাছি।
যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, (নারী) ইয়াতীমদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না, তবে নারীদের মধ্য হতে নিজেদের পছন্দমত দুই-দুই, তিন-তিন ও চার-চার জনকে বিবাহ কর, কিন্তু যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, তোমরা সুবিচার করতে পারবে না, তাহলে একজনকে কিংবা তোমাদের অধীনস্থ দাসীকে; এটাই হবে অবিচার না করার কাছাকাছি।
Sahih International:
And if you fear that you will not deal justly with the orphan girls, then marry those that please you of [other] women, two or three or four. But if you fear that you will not be just, then [marry only] one or those your right hand possesses. That is more suitable that you may not incline [to injustice].
And if you fear that you will not deal justly with the orphan girls, then marry those that please you of [other] women, two or three or four. But if you fear that you will not be just, then [marry only] one or those your right hand possesses. That is more suitable that you may not incline [to injustice].
وَ اٰتُوا النِّسَآءَ صَدُقٰتِهِنَّ نِحْلَۃً ؕ فَاِنْ طِبْنَ لَکُمْ عَنْ شَیْءٍ مِّنْهُ نَفْسًا فَکُلُوْهُ هَنِیْٓــًٔا مَّرِیْٓــًٔا ﴿۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আ-তুন নিছাআ সাদুকা-তিহিন্না নিহলাতান ফাইন তিবনালাকুম ‘আন শাইইম মিনহু নাফছান ফাকুলূহু হানীআম মারীআ।
ওয়া আ-তুন নিছাআ সাদুকা-তিহিন্না নিহলাতান ফাইন তিবনালাকুম ‘আন শাইইম মিনহু নাফছান ফাকুলূহু হানীআম মারীআ।
আল বায়ান:
আর তোমরা নারীদেরকে সন্তুষ্টচিত্তে তাদের মোহর দিয়ে দাও, অতঃপর যদি তারা তোমাদের জন্য তা থেকে খুশি হয়ে কিছু ছাড় দেয়, তাহলে তোমরা তা সানন্দে তৃপ্তিসহকারে খাও।
আর তোমরা নারীদেরকে সন্তুষ্টচিত্তে তাদের মোহর দিয়ে দাও, অতঃপর যদি তারা তোমাদের জন্য তা থেকে খুশি হয়ে কিছু ছাড় দেয়, তাহলে তোমরা তা সানন্দে তৃপ্তিসহকারে খাও।
তাইসিরুল কুরআন:
নারীদেরকে তাদের মোহর স্বতঃস্ফূর্ত হয়ে দেবে, অতঃপর তারা যদি সন্তোষের সঙ্গে তাথেকে তোমাদের জন্য কিছু ছেড়ে দেয়, তবে তা তৃপ্তির সঙ্গে ভোগ কর।
নারীদেরকে তাদের মোহর স্বতঃস্ফূর্ত হয়ে দেবে, অতঃপর তারা যদি সন্তোষের সঙ্গে তাথেকে তোমাদের জন্য কিছু ছেড়ে দেয়, তবে তা তৃপ্তির সঙ্গে ভোগ কর।
Sahih International:
And give the women [upon marriage] their [bridal] gifts graciously. But if they give up willingly to you anything of it, then take it in satisfaction and ease.
And give the women [upon marriage] their [bridal] gifts graciously. But if they give up willingly to you anything of it, then take it in satisfaction and ease.
وَ لَا تُؤْتُوا السُّفَهَآءَ اَمْوَالَکُمُ الَّتِیْ جَعَلَ اللّٰهُ لَکُمْ قِیٰمًا وَّ ارْزُقُوْهُمْ فِیْهَا وَ اکْسُوْهُمْ وَ قُوْلُوْا لَهُمْ قَوْلًا مَّعْرُوْفًا ﴿۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালা তু’তুছছুফাহাআ আমওয়া-লাকুমুল্লাতী জা‘আলা ল্লা-হুলাকুমকিয়া-মাওঁ ওয়ারযুকূহুম ফীহা-ওয়াকছূহুম ওয়াকূ লূলাহুম কাওলাম মা‘রূফা-।
ওয়ালা তু’তুছছুফাহাআ আমওয়া-লাকুমুল্লাতী জা‘আলা ল্লা-হুলাকুমকিয়া-মাওঁ ওয়ারযুকূহুম ফীহা-ওয়াকছূহুম ওয়াকূ লূলাহুম কাওলাম মা‘রূফা-।
আল বায়ান:
আর তোমরা নির্বোধদের হাতে তোমাদের ধন-সম্পদ দিও না, যাকে আল্লাহ তোমাদের জন্য করেছেন জীবিকার মাধ্যম এবং তোমরা তা থেকে তাদেরকে আহার দাও, তাদেরকে পরিধান করাও এবং তাদের সাথে উত্তম কথা বল।
আর তোমরা নির্বোধদের হাতে তোমাদের ধন-সম্পদ দিও না, যাকে আল্লাহ তোমাদের জন্য করেছেন জীবিকার মাধ্যম এবং তোমরা তা থেকে তাদেরকে আহার দাও, তাদেরকে পরিধান করাও এবং তাদের সাথে উত্তম কথা বল।
তাইসিরুল কুরআন:
এবং তোমরা অল্প-বুদ্ধিসম্পন্নদেরকে নিজেদের মাল প্রদান করো না, যা আল্লাহ তোমাদের জীবনে প্রতিষ্ঠিত থাকার উপকরণ করেছেন এবং সে মাল হতে তাদের অন্ন-বস্ত্রের ব্যবস্থা করবে এবং তাদের সঙ্গে দয়ার্দ্র ন্যায়ানুগ কথা বলবে।
এবং তোমরা অল্প-বুদ্ধিসম্পন্নদেরকে নিজেদের মাল প্রদান করো না, যা আল্লাহ তোমাদের জীবনে প্রতিষ্ঠিত থাকার উপকরণ করেছেন এবং সে মাল হতে তাদের অন্ন-বস্ত্রের ব্যবস্থা করবে এবং তাদের সঙ্গে দয়ার্দ্র ন্যায়ানুগ কথা বলবে।
Sahih International:
And do not give the weak-minded your property, which Allah has made a means of sustenance for you, but provide for them with it and clothe them and speak to them words of appropriate kindness.
And do not give the weak-minded your property, which Allah has made a means of sustenance for you, but provide for them with it and clothe them and speak to them words of appropriate kindness.
وَ ابْتَلُوا الْیَتٰمٰی حَتّٰۤی اِذَا بَلَغُوا النِّکَاحَ ۚ فَاِنْ اٰنَسْتُمْ مِّنْهُمْ رُشْدًا فَادْفَعُوْۤا اِلَیْهِمْ اَمْوَالَهُمْ ۚ وَ لَا تَاْکُلُوْهَاۤ اِسْرَافًا وَّ بِدَارًا اَنْ یَّکْبَرُوْا ؕ وَ مَنْ کَانَ غَنِیًّا فَلْیَسْتَعْفِفْ ۚ وَ مَنْ کَانَ فَقِیْرًا فَلْیَاْکُلْ بِالْمَعْرُوْفِ ؕ فَاِذَا دَفَعْتُمْ اِلَیْهِمْ اَمْوَالَهُمْ فَاَشْهِدُوْا عَلَیْهِمْ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ حَسِیْبًا ﴿۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়াবতালুল ইয়াতা-মা-হাত্তা ইযা- বালাগুন নিকা-হা ফাইন আ-নাছতুম মিনহুম রুশদান ফাদফা‘ঊ ইলাইহিম আমওয়া-লাহুম ওয়ালা- তা’কুলূহা-ইছরা-ফাওঁ ওয়া বিদারান আইঁ ইয়াকবারূ ওয়ামান কা-না গানিইইয়ান ফালইয়াছতা‘ফিফ ওয়ামান কা-না ফাকীরান ফালইয়া’কুল বিলমা‘রূফি ফাইযা-দাফা‘তুম ইলাইহিম আমওয়া-লাহুম ফাআশহিদূ‘আলাইহিম ওয়া কাফা-বিল্লাহি হাছীবা-।
ওয়াবতালুল ইয়াতা-মা-হাত্তা ইযা- বালাগুন নিকা-হা ফাইন আ-নাছতুম মিনহুম রুশদান ফাদফা‘ঊ ইলাইহিম আমওয়া-লাহুম ওয়ালা- তা’কুলূহা-ইছরা-ফাওঁ ওয়া বিদারান আইঁ ইয়াকবারূ ওয়ামান কা-না গানিইইয়ান ফালইয়াছতা‘ফিফ ওয়ামান কা-না ফাকীরান ফালইয়া’কুল বিলমা‘রূফি ফাইযা-দাফা‘তুম ইলাইহিম আমওয়া-লাহুম ফাআশহিদূ‘আলাইহিম ওয়া কাফা-বিল্লাহি হাছীবা-।
আল বায়ান:
আর তোমরা ইয়াতীমদেরকে পরীক্ষা কর যতক্ষণ না তারা বিবাহের বয়সে পৌঁছে। সুতরাং যদি তোমরা তাদের মধ্যে বিবেকের পরিপক্কতা দেখতে পাও, তবে তাদের ধন-সম্পদ তাদেরকে দিয়ে দাও। আর তোমরা তাদের সম্পদ খেয়ো না অপচয় করে এবং তারা বড় হওয়ার আগে তাড়াহুড়া করে। আর যে ধনী সে যেন সংযত থাকে, আর যে দরিদ্র সে যেন ন্যায়সঙ্গতভাবে খায়। অতঃপর যখন তোমরা তাদের ধন-সম্পদ তাদের নিকট সোপর্দ করবে তখন তাদের উপর তোমরা সাক্ষী রাখবে। আর হিসাব গ্রহণকারী হিসেবে আল্লাহ যথেষ্ট।
আর তোমরা ইয়াতীমদেরকে পরীক্ষা কর যতক্ষণ না তারা বিবাহের বয়সে পৌঁছে। সুতরাং যদি তোমরা তাদের মধ্যে বিবেকের পরিপক্কতা দেখতে পাও, তবে তাদের ধন-সম্পদ তাদেরকে দিয়ে দাও। আর তোমরা তাদের সম্পদ খেয়ো না অপচয় করে এবং তারা বড় হওয়ার আগে তাড়াহুড়া করে। আর যে ধনী সে যেন সংযত থাকে, আর যে দরিদ্র সে যেন ন্যায়সঙ্গতভাবে খায়। অতঃপর যখন তোমরা তাদের ধন-সম্পদ তাদের নিকট সোপর্দ করবে তখন তাদের উপর তোমরা সাক্ষী রাখবে। আর হিসাব গ্রহণকারী হিসেবে আল্লাহ যথেষ্ট।
তাইসিরুল কুরআন:
ইয়াতীমদেরকে পরখ কর যে পর্যন্ত না তারা বিবাহযোগ্য হয়, যদি তাদের মধ্যে বিচারবোধ লক্ষ্য কর, তবে তাদেরকে তাদের মাল ফিরিয়ে দেবে। তাদের বয়ঃপ্রাপ্তির ভয়ে অপব্যয় করে এবং তাড়াতাড়ি করে তাদের মাল খেয়ে ফেলো না। আর যে অভাবমুক্ত, সে যেন নিবৃত্ত থাকে এবং যে অভাবগ্রস্ত সে ন্যায়সঙ্গতভাবে ভোগ করবে এবং যখন তাদের মাল তাদেরকে সমর্পণ করবে, তাদের সামনে সাক্ষী রাখবে; হিসাব গ্রহণে আল্লাহই যথেষ্ট।
ইয়াতীমদেরকে পরখ কর যে পর্যন্ত না তারা বিবাহযোগ্য হয়, যদি তাদের মধ্যে বিচারবোধ লক্ষ্য কর, তবে তাদেরকে তাদের মাল ফিরিয়ে দেবে। তাদের বয়ঃপ্রাপ্তির ভয়ে অপব্যয় করে এবং তাড়াতাড়ি করে তাদের মাল খেয়ে ফেলো না। আর যে অভাবমুক্ত, সে যেন নিবৃত্ত থাকে এবং যে অভাবগ্রস্ত সে ন্যায়সঙ্গতভাবে ভোগ করবে এবং যখন তাদের মাল তাদেরকে সমর্পণ করবে, তাদের সামনে সাক্ষী রাখবে; হিসাব গ্রহণে আল্লাহই যথেষ্ট।
Sahih International:
And test the orphans [in their abilities] until they reach marriageable age. Then if you perceive in them sound judgement, release their property to them. And do not consume it excessively and quickly, [anticipating] that they will grow up. And whoever, [when acting as guardian], is self-sufficient should refrain [from taking a fee]; and whoever is poor - let him take according to what is acceptable. Then when you release their property to them, bring witnesses upon them. And sufficient is Allah as Accountant.
And test the orphans [in their abilities] until they reach marriageable age. Then if you perceive in them sound judgement, release their property to them. And do not consume it excessively and quickly, [anticipating] that they will grow up. And whoever, [when acting as guardian], is self-sufficient should refrain [from taking a fee]; and whoever is poor - let him take according to what is acceptable. Then when you release their property to them, bring witnesses upon them. And sufficient is Allah as Accountant.
لِلرِّجَالِ نَصِیْبٌ مِّمَّا تَرَکَ الْوَالِدٰنِ وَ الْاَقْرَبُوْنَ ۪ وَ لِلنِّسَآءِ نَصِیْبٌ مِّمَّا تَرَکَ الْوَالِدٰنِ وَ الْاَقْرَبُوْنَ مِمَّا قَلَّ مِنْهُ اَوْ کَثُرَ ؕ نَصِیْبًا مَّفْرُوْضًا ﴿۷﴾
উচ্চারণ:
লিররিজা-লি নাসীবুম মিম্মা-তারাকাল ওয়া-লিদা-নি ওয়াল আকরাবূনা, ওয়া লিননিছাই নাসীবুম মিম্মা-তারাকাল ওয়া-লিদা-নি ওয়াল আকরাবূনা মিম্মা-কাল্লা মিনহু আও কাছুরা নাসীবাম মাফরুদা-।
লিররিজা-লি নাসীবুম মিম্মা-তারাকাল ওয়া-লিদা-নি ওয়াল আকরাবূনা, ওয়া লিননিছাই নাসীবুম মিম্মা-তারাকাল ওয়া-লিদা-নি ওয়াল আকরাবূনা মিম্মা-কাল্লা মিনহু আও কাছুরা নাসীবাম মাফরুদা-।
আল বায়ান:
পুরুষদের জন্য মাতা পিতা ও নিকটাত্মীয়রা যা রেখে গিয়েছে তা থেকে একটি অংশ রয়েছে। আর নারীদের জন্য রয়েছে মাতা পিতা ও নিকটাত্মীয়রা যা রেখে গিয়েছে তা থেকে একটি অংশ- তা থেকে কম হোক বা বেশি হোক- নির্ধারিত হারে।
পুরুষদের জন্য মাতা পিতা ও নিকটাত্মীয়রা যা রেখে গিয়েছে তা থেকে একটি অংশ রয়েছে। আর নারীদের জন্য রয়েছে মাতা পিতা ও নিকটাত্মীয়রা যা রেখে গিয়েছে তা থেকে একটি অংশ- তা থেকে কম হোক বা বেশি হোক- নির্ধারিত হারে।
তাইসিরুল কুরআন:
মাতা-পিতা এবং আত্মীয়দের রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে পুরুষদের অংশ রয়েছে; আর মাতা-পিতা এবং আত্মীয়দের রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে নারীদেরও অংশ আছে, তা অল্পই হোক আর বেশিই হোক, এক নির্ধারিত অংশ।
মাতা-পিতা এবং আত্মীয়দের রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে পুরুষদের অংশ রয়েছে; আর মাতা-পিতা এবং আত্মীয়দের রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে নারীদেরও অংশ আছে, তা অল্পই হোক আর বেশিই হোক, এক নির্ধারিত অংশ।
Sahih International:
For men is a share of what the parents and close relatives leave, and for women is a share of what the parents and close relatives leave, be it little or much - an obligatory share.
For men is a share of what the parents and close relatives leave, and for women is a share of what the parents and close relatives leave, be it little or much - an obligatory share.
وَ اِذَا حَضَرَ الْقِسْمَۃَ اُولُوا الْقُرْبٰی وَ الْیَتٰمٰی وَ الْمَسٰکِیْنُ فَارْزُقُوْهُمْ مِّنْهُ وَ قُوْلُوْا لَهُمْ قَوْلًا مَّعْرُوْفًا ﴿۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযা-হাদরাল কিছমাতা ঊলুল কুরবা- ওয়াল ইয়াতা-মা- ওয়াল মাছা-কীনু ফারযুকূহুম মিনহু ওয়াকূলূহুম কাওলাম মা‘রূফা-।
ওয়া ইযা-হাদরাল কিছমাতা ঊলুল কুরবা- ওয়াল ইয়াতা-মা- ওয়াল মাছা-কীনু ফারযুকূহুম মিনহু ওয়াকূলূহুম কাওলাম মা‘রূফা-।
আল বায়ান:
আর যদি বণ্টনে নিকটাত্মীয় এবং ইয়াতীম ও মিসকীনরা উপস্থিত হয়, তাহলে তোমরা তাদেরকে তা থেকে আহার দেবে এবং তাদের সাথে তোমরা উত্তম কথা বলবে।
আর যদি বণ্টনে নিকটাত্মীয় এবং ইয়াতীম ও মিসকীনরা উপস্থিত হয়, তাহলে তোমরা তাদেরকে তা থেকে আহার দেবে এবং তাদের সাথে তোমরা উত্তম কথা বলবে।
তাইসিরুল কুরআন:
(সম্পত্তি) বণ্টনকালে স্বজন, ইয়াতীম এবং মিসকীন উপস্থিত থাকলে তাদেরকেও তাত্থেকে কিছু দিয়ে দেবে, তাদের সঙ্গে দয়ার্দ্র ন্যায়ানুগ কথা বলবে।
(সম্পত্তি) বণ্টনকালে স্বজন, ইয়াতীম এবং মিসকীন উপস্থিত থাকলে তাদেরকেও তাত্থেকে কিছু দিয়ে দেবে, তাদের সঙ্গে দয়ার্দ্র ন্যায়ানুগ কথা বলবে।
Sahih International:
And when [other] relatives and orphans and the needy are present at the [time of] division, then provide for them [something] out of the estate and speak to them words of appropriate kindness.
And when [other] relatives and orphans and the needy are present at the [time of] division, then provide for them [something] out of the estate and speak to them words of appropriate kindness.
وَ لْیَخْشَ الَّذِیْنَ لَوْ تَرَکُوْا مِنْ خَلْفِهِمْ ذُرِّیَّۃً ضِعٰفًا خَافُوْا عَلَیْهِمْ ۪ فَلْیَتَّقُوا اللّٰهَ وَ لْیَقُوْلُوْا قَوْلًا سَدِیْدًا ﴿۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল ইয়াখশাল্লাযীনা লাও তারাকূমিন খালফিহিম যুররিইইয়াতান দি‘আ-ফান খা-ফূ‘আলাইহিম ফালইয়াত্তাকূল্লা-হা ওয়াল ইয়াকূলূকাওলান ছাদীদা-।
ওয়াল ইয়াখশাল্লাযীনা লাও তারাকূমিন খালফিহিম যুররিইইয়াতান দি‘আ-ফান খা-ফূ‘আলাইহিম ফালইয়াত্তাকূল্লা-হা ওয়াল ইয়াকূলূকাওলান ছাদীদা-।
আল বায়ান:
আর তাদের ভয় করা উচিৎ যে, যদি তারা তাদের পেছনে অসহায় সন্তান রেখে যেত, তাহলে তারা তাদের বিষয়ে উদ্বিগ্ন হত। সুতরাং তারা যেন আল্লাহকে ভয় করে এবং যেন সঠিক কথা বলে।
আর তাদের ভয় করা উচিৎ যে, যদি তারা তাদের পেছনে অসহায় সন্তান রেখে যেত, তাহলে তারা তাদের বিষয়ে উদ্বিগ্ন হত। সুতরাং তারা যেন আল্লাহকে ভয় করে এবং যেন সঠিক কথা বলে।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা যেন ভয় করে যে, অসহায় সন্তান পেছনে ছেড়ে গেলে তারাও তাদের জন্য চিন্তিত হত, সুতরাং তারা যেন আল্লাহকে ভয় করে এবং সঙ্গত কথা বলে।
তারা যেন ভয় করে যে, অসহায় সন্তান পেছনে ছেড়ে গেলে তারাও তাদের জন্য চিন্তিত হত, সুতরাং তারা যেন আল্লাহকে ভয় করে এবং সঙ্গত কথা বলে।
Sahih International:
And let those [executors and guardians] fear [injustice] as if they [themselves] had left weak offspring behind and feared for them. So let them fear Allah and speak words of appropriate justice.
And let those [executors and guardians] fear [injustice] as if they [themselves] had left weak offspring behind and feared for them. So let them fear Allah and speak words of appropriate justice.
اِنَّ الَّذِیْنَ یَاْکُلُوْنَ اَمْوَالَ الْیَتٰمٰی ظُلْمًا اِنَّمَا یَاْکُلُوْنَ فِیْ بُطُوْنِهِمْ نَارًا ؕ وَ سَیَصْلَوْنَ سَعِیْرًا ﴿۱۰﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লাযীনা ইয়া’কুলূনা আমওয়া-লাল ইয়াতা-মা-জু লমান ইন্নামা-ইয়া’কুলূনা ফী বুতুনিহিম না-রাওঁ ওয়া ছাইয়াসলাওনা ছা‘ঈরা।
ইন্নাল্লাযীনা ইয়া’কুলূনা আমওয়া-লাল ইয়াতা-মা-জু লমান ইন্নামা-ইয়া’কুলূনা ফী বুতুনিহিম না-রাওঁ ওয়া ছাইয়াসলাওনা ছা‘ঈরা।
আল বায়ান:
নিশ্চয় যারা ইয়াতীমদের ধন-সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করে তারা তো তাদের পেটে আগুন খাচ্ছে; আর অচিরেই তারা প্রজ্জ্বলিত আগুনে প্রবেশ করবে।
নিশ্চয় যারা ইয়াতীমদের ধন-সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করে তারা তো তাদের পেটে আগুন খাচ্ছে; আর অচিরেই তারা প্রজ্জ্বলিত আগুনে প্রবেশ করবে।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা ইয়াতীমদের মাল অন্যায়ভাবে গ্রাস করে, তারা তো নিজেদের পেটে কেবল অগ্নিই ভক্ষণ করে, তারা শীঘ্রই জ্বলন্ত আগুনে জ্বলবে।
যারা ইয়াতীমদের মাল অন্যায়ভাবে গ্রাস করে, তারা তো নিজেদের পেটে কেবল অগ্নিই ভক্ষণ করে, তারা শীঘ্রই জ্বলন্ত আগুনে জ্বলবে।
Sahih International:
Indeed, those who devour the property of orphans unjustly are only consuming into their bellies fire. And they will be burned in a Blaze.
Indeed, those who devour the property of orphans unjustly are only consuming into their bellies fire. And they will be burned in a Blaze.
یُوْصِیْکُمُ اللّٰهُ فِیْۤ اَوْلَادِکُمْ ٭ لِلذَّکَرِ مِثْلُ حَظِّ الْاُنْثَیَیْنِ ۚ فَاِنْ کُنَّ نِسَآءً فَوْقَ اثْنَتَیْنِ فَلَهُنَّ ثُلُثَا مَا تَرَکَ ۚ وَ اِنْ کَانَتْ وَاحِدَۃً فَلَهَا النِّصْفُ ؕ وَ لِاَبَوَیْهِ لِکُلِّ وَاحِدٍ مِّنْهُمَا السُّدُسُ مِمَّا تَرَکَ اِنْ کَانَ لَهٗ وَلَدٌ ۚ فَاِنْ لَّمْ یَکُنْ لَّهٗ وَلَدٌ وَّ وَرِثَهٗۤ اَبَوٰهُ فَلِاُمِّهِ الثُّلُثُ ۚ فَاِنْ کَانَ لَهٗۤ اِخْوَۃٌ فَلِاُمِّهِ السُّدُسُ مِنْۢ بَعْدِ وَصِیَّۃٍ یُّوْصِیْ بِهَاۤ اَوْ دَیْنٍ ؕ اٰبَآؤُکُمْ وَ اَبْنَآؤُکُمْ لَا تَدْرُوْنَ اَیُّهُمْ اَقْرَبُ لَکُمْ نَفْعًا ؕ فَرِیْضَۃً مِّنَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلِیْمًا حَکِیْمًا ﴿۱۱﴾
উচ্চারণ:
ইঊসীকুমুল্লা-হু ফী আওলাদিকুম লিযযাকারি মিছলুহাজ্জিল উনছাইয়াইনি ফাইন কুন্না নিছাআন ফাওকাছনাতাইনি ফালাহুন্না ছুলুছা-মা-তারাকা ওয়া ইন কানাত ওয়া-হিদাতান ফালাহান নিসফু ওয়ালিআবাওয়াইহি লিকুল্লি ওয়া-হিদিম মিনহুমাছ ছু দুছুমিম্মা-তারাকা ইন কা-না লাহু ওয়ালাদুন ফাইল্লাম ইয়াকুল্লাহু ওয়ালাদুওঁ ওয়া ওয়ারিছাহুআবাওয়া-হু ফালিউম্মিহিছছু লুছু ফাইন কা-না লাহুইখওয়াতুন ফালিউম্মিহিছ ছু দুছুমিম বা‘দি ওয়াসিইইয়াতিইঁ ইউসী বিহা-আও দাইনিন আ-বাউকুম ওয়া আব নাউকুম লা-তাদরূনা আইয়ুহুম আকরাবুলাকুম নাফ‘আন ফারীদতাম মিনাল্লাহি ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলীমান হাকীমা-।
ইঊসীকুমুল্লা-হু ফী আওলাদিকুম লিযযাকারি মিছলুহাজ্জিল উনছাইয়াইনি ফাইন কুন্না নিছাআন ফাওকাছনাতাইনি ফালাহুন্না ছুলুছা-মা-তারাকা ওয়া ইন কানাত ওয়া-হিদাতান ফালাহান নিসফু ওয়ালিআবাওয়াইহি লিকুল্লি ওয়া-হিদিম মিনহুমাছ ছু দুছুমিম্মা-তারাকা ইন কা-না লাহু ওয়ালাদুন ফাইল্লাম ইয়াকুল্লাহু ওয়ালাদুওঁ ওয়া ওয়ারিছাহুআবাওয়া-হু ফালিউম্মিহিছছু লুছু ফাইন কা-না লাহুইখওয়াতুন ফালিউম্মিহিছ ছু দুছুমিম বা‘দি ওয়াসিইইয়াতিইঁ ইউসী বিহা-আও দাইনিন আ-বাউকুম ওয়া আব নাউকুম লা-তাদরূনা আইয়ুহুম আকরাবুলাকুম নাফ‘আন ফারীদতাম মিনাল্লাহি ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলীমান হাকীমা-।
আল বায়ান:
আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তানদের সম্পর্কে নির্দেশ দিচ্ছেন, এক ছেলের জন্য দুই মেয়ের অংশের সমপরিমাণ। তবে যদি তারা দুইয়ের অধিক মেয়ে হয়, তাহলে তাদের জন্য হবে, যা সে রেখে গেছে তার তিন ভাগের দুই ভাগ; আর যদি একজন মেয়ে হয় তখন তার জন্য অর্ধেক। আর তার মাতা পিতা উভয়ের প্রত্যেকের জন্য ছয় ভাগের এক ভাগ সে যা রেখে গেছে তা থেকে, যদি তার সন্তান থাকে। আর যদি তার সন্তান না থাকে এবং তার ওয়ারিছ হয় তার মাতা পিতা তখন তার মাতার জন্য তিন ভাগের এক ভাগ। আর যদি তার ভাই-বোন থাকে তবে তার মায়ের জন্য ছয় ভাগের এক ভাগ। অসিয়ত পালনের পর, যা দ্বারা সে অসিয়ত করেছে অথবা ঋণ পরিশোধের পর। তোমাদের মাতা পিতা ও তোমাদের সন্তান-সন্ততিদের মধ্য থেকে তোমাদের উপকারে কে অধিক নিকটবর্তী তা তোমরা জান না। আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তানদের সম্পর্কে নির্দেশ দিচ্ছেন, এক ছেলের জন্য দুই মেয়ের অংশের সমপরিমাণ। তবে যদি তারা দুইয়ের অধিক মেয়ে হয়, তাহলে তাদের জন্য হবে, যা সে রেখে গেছে তার তিন ভাগের দুই ভাগ; আর যদি একজন মেয়ে হয় তখন তার জন্য অর্ধেক। আর তার মাতা পিতা উভয়ের প্রত্যেকের জন্য ছয় ভাগের এক ভাগ সে যা রেখে গেছে তা থেকে, যদি তার সন্তান থাকে। আর যদি তার সন্তান না থাকে এবং তার ওয়ারিছ হয় তার মাতা পিতা তখন তার মাতার জন্য তিন ভাগের এক ভাগ। আর যদি তার ভাই-বোন থাকে তবে তার মায়ের জন্য ছয় ভাগের এক ভাগ। অসিয়ত পালনের পর, যা দ্বারা সে অসিয়ত করেছে অথবা ঋণ পরিশোধের পর। তোমাদের মাতা পিতা ও তোমাদের সন্তান-সন্ততিদের মধ্য থেকে তোমাদের উপকারে কে অধিক নিকটবর্তী তা তোমরা জান না। আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তান-সন্ততির (অংশ) সম্পর্কে নির্দেশ দিচ্ছেন, পুরুষ দুই নারীর অংশের সমান পাবে, তবে সন্তান-সন্ততি যদি শুধু দু’জন নারীর অধিক হয় তাহলে তাঁরা রেখে যাওয়া সম্পত্তির তিন ভাগের দু’ ভাগ পাবে, আর কেবল একটি কন্যা থাকলে সে অর্ধেক পাবে এবং তার পিতা-মাতা উভয়ের প্রত্যেকে রেখে যাওয়া সম্পত্তির ছয় ভাগের এক ভাগ পাবে যদি তার সন্তান থাকে, আর যদি তার সন্তান না থাকে এবং তার ওয়ারিশ মাতা-পিতাই হয়, সে অবস্থায় তার মাতার জন্য এক তৃতীয়াংশ, কিন্তু তার ভাই-বোন থাকলে, তার মাতা পাবে ছয় ভাগের এক ভাগ, (ঐসব বণ্টন হবে) তার কৃত ওয়াসীয়াত অথবা ঋণ পরিশোধের পর। তোমরা জান না তোমাদের পিতা এবং সন্তানদের মধ্যে কে তোমাদের পক্ষে উপকারের দিক দিয়ে অধিকতর নিকটবর্তী। (এ বণ্টন) আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত করে দেয়া হয়েছে, নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাশীল।
আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তান-সন্ততির (অংশ) সম্পর্কে নির্দেশ দিচ্ছেন, পুরুষ দুই নারীর অংশের সমান পাবে, তবে সন্তান-সন্ততি যদি শুধু দু’জন নারীর অধিক হয় তাহলে তাঁরা রেখে যাওয়া সম্পত্তির তিন ভাগের দু’ ভাগ পাবে, আর কেবল একটি কন্যা থাকলে সে অর্ধেক পাবে এবং তার পিতা-মাতা উভয়ের প্রত্যেকে রেখে যাওয়া সম্পত্তির ছয় ভাগের এক ভাগ পাবে যদি তার সন্তান থাকে, আর যদি তার সন্তান না থাকে এবং তার ওয়ারিশ মাতা-পিতাই হয়, সে অবস্থায় তার মাতার জন্য এক তৃতীয়াংশ, কিন্তু তার ভাই-বোন থাকলে, তার মাতা পাবে ছয় ভাগের এক ভাগ, (ঐসব বণ্টন হবে) তার কৃত ওয়াসীয়াত অথবা ঋণ পরিশোধের পর। তোমরা জান না তোমাদের পিতা এবং সন্তানদের মধ্যে কে তোমাদের পক্ষে উপকারের দিক দিয়ে অধিকতর নিকটবর্তী। (এ বণ্টন) আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত করে দেয়া হয়েছে, নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাশীল।
Sahih International:
Allah instructs you concerning your children: for the male, what is equal to the share of two females. But if there are [only] daughters, two or more, for them is two thirds of one's estate. And if there is only one, for her is half. And for one's parents, to each one of them is a sixth of his estate if he left children. But if he had no children and the parents [alone] inherit from him, then for his mother is one third. And if he had brothers [or sisters], for his mother is a sixth, after any bequest he [may have] made or debt. Your parents or your children - you know not which of them are nearest to you in benefit. [These shares are] an obligation [imposed] by Allah. Indeed, Allah is ever Knowing and Wise.
Allah instructs you concerning your children: for the male, what is equal to the share of two females. But if there are [only] daughters, two or more, for them is two thirds of one's estate. And if there is only one, for her is half. And for one's parents, to each one of them is a sixth of his estate if he left children. But if he had no children and the parents [alone] inherit from him, then for his mother is one third. And if he had brothers [or sisters], for his mother is a sixth, after any bequest he [may have] made or debt. Your parents or your children - you know not which of them are nearest to you in benefit. [These shares are] an obligation [imposed] by Allah. Indeed, Allah is ever Knowing and Wise.
وَ لَکُمْ نِصْفُ مَا تَرَکَ اَزْوَاجُکُمْ اِنْ لَّمْ یَکُنْ لَّهُنَّ وَلَدٌ ۚ فَاِنْ کَانَ لَهُنَّ وَلَدٌ فَلَکُمُ الرُّبُعُ مِمَّا تَرَکْنَ مِنْۢ بَعْدِ وَصِیَّۃٍ یُّوْصِیْنَ بِهَاۤ اَوْ دَیْنٍ ؕ وَ لَهُنَّ الرُّبُعُ مِمَّا تَرَکْتُمْ اِنْ لَّمْ یَکُنْ لَّکُمْ وَلَدٌ ۚ فَاِنْ کَانَ لَکُمْ وَلَدٌ فَلَهُنَّ الثُّمُنُ مِمَّا تَرَکْتُمْ مِّنْۢ بَعْدِ وَصِیَّۃٍ تُوْصُوْنَ بِهَاۤ اَوْ دَیْنٍ ؕ وَ اِنْ کَانَ رَجُلٌ یُّوْرَثُ کَلٰلَۃً اَوِ امْرَاَۃٌ وَّ لَهٗۤ اَخٌ اَوْ اُخْتٌ فَلِکُلِّ وَاحِدٍ مِّنْهُمَا السُّدُسُ ۚ فَاِنْ کَانُوْۤا اَکْثَرَ مِنْ ذٰلِکَ فَهُمْ شُرَکَآءُ فِی الثُّلُثِ مِنْۢ بَعْدِ وَصِیَّۃٍ یُّوْصٰی بِهَاۤ اَوْ دَیْنٍ ۙ غَیْرَ مُضَآرٍّ ۚ وَصِیَّۃً مِّنَ اللّٰهِ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیْمٌ حَلِیْمٌ ﴿ؕ۱۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালাকুম নিসফুমা-তারাকা আযওয়া-জুকুম ইল্লাম ইয়াকুল্লাহুন্না ওয়ালাদুন ফাইন কা-না লাহুন্না ওয়ালাদুন ফালাকুমুর রুবু‘উ মিম্মা-তারাকনা মিম বা‘দি ওয়াসিইইয়াতিইঁ ইঊসীনা বিহাআওদাইনিওঁ ওয়ালাহুন্নার রুবু‘উ মিম্মা-তারাকতুম ইল্লাম ইয়াকুল্লাকুম ওয়ালাদুন ফাইন কা-না লাকুম ওয়ালাদুন ফালাহুন্নাছছু মুনুমিম্মা-তারাকতুম মিম বা‘দি ওয়াসিয়াতিন তূসূনা বিহাআও দাইনিওঁ ওয়া ইন কা-না রাজুলুইঁ ইঊরাছুকালা-লাতান আবিম রাআতুওঁ ওয়ালাহু আখুন আও উখতুন ফালিকুল্লি ওয়া-হিদিম মিনহুমাছ ছু দুছু ফাইন কা-নুআকছারা মিন যা-লিকা ফাহুম শুরাকাউ ফিছছু লুছিমিম বা‘দি ওয়াসিইইয়াতিই ইঊসা-বিহাআওদাইনিন গাইরা মুদাররিওঁ ওয়াসিইইয়াতাম মিনাল্লা-হি ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হালীম।
ওয়ালাকুম নিসফুমা-তারাকা আযওয়া-জুকুম ইল্লাম ইয়াকুল্লাহুন্না ওয়ালাদুন ফাইন কা-না লাহুন্না ওয়ালাদুন ফালাকুমুর রুবু‘উ মিম্মা-তারাকনা মিম বা‘দি ওয়াসিইইয়াতিইঁ ইঊসীনা বিহাআওদাইনিওঁ ওয়ালাহুন্নার রুবু‘উ মিম্মা-তারাকতুম ইল্লাম ইয়াকুল্লাকুম ওয়ালাদুন ফাইন কা-না লাকুম ওয়ালাদুন ফালাহুন্নাছছু মুনুমিম্মা-তারাকতুম মিম বা‘দি ওয়াসিয়াতিন তূসূনা বিহাআও দাইনিওঁ ওয়া ইন কা-না রাজুলুইঁ ইঊরাছুকালা-লাতান আবিম রাআতুওঁ ওয়ালাহু আখুন আও উখতুন ফালিকুল্লি ওয়া-হিদিম মিনহুমাছ ছু দুছু ফাইন কা-নুআকছারা মিন যা-লিকা ফাহুম শুরাকাউ ফিছছু লুছিমিম বা‘দি ওয়াসিইইয়াতিই ইঊসা-বিহাআওদাইনিন গাইরা মুদাররিওঁ ওয়াসিইইয়াতাম মিনাল্লা-হি ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হালীম।
আল বায়ান:
আর তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীগণ যা রেখে গেছে তার অর্ধেক, যদি তাদের কোন সন্তান না থাকে। আর যদি তাদের সন্তান থাকে, তবে তারা যা রেখে গেছে তা থেকে তোমাদের জন্য চার ভাগের এক ভাগ। তারা যে অসিয়ত করে গেছে তা পালনের পর অথবা ঋণ পরিশোধের পর। আর স্ত্রীদের জন্য তোমরা যা রেখে গিয়েছ তা থেকে চার ভাগের একভাগ, যদি তোমাদের কোন সন্তান না থাকে। আর যদি তোমাদের সন্তান থাকে তাহলে তাদের জন্য আট ভাগের এক ভাগ, তোমরা যা রেখে গিয়েছে তা থেকে। তোমরা যে অসিয়ত করেছ তা পালন অথবা ঋণ পরিশোধের পর। আর যদি মা বাবা এবং সন্তান-সন্ততি নাই এমন কোন পুরুষ বা মহিলা মারা যায় এবং তার থাকে এক ভাই অথবা এক বোন, তখন তাদের প্রত্যেকের জন্য ছয় ভাগের একভাগ। আর যদি তারা এর থেকে অধিক হয় তবে তারা সবাই তিন ভাগের এক ভাগের মধ্যে সমঅংশীদার হবে, যে অসিয়ত করা হয়েছে তা পালনের পর অথবা ঋণ পরিশোধের পর। কারো কোন ক্ষতি না করে। আল্লাহর পক্ষ থেকে অসিয়তস্বরূপ। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সহনশীল।
আর তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীগণ যা রেখে গেছে তার অর্ধেক, যদি তাদের কোন সন্তান না থাকে। আর যদি তাদের সন্তান থাকে, তবে তারা যা রেখে গেছে তা থেকে তোমাদের জন্য চার ভাগের এক ভাগ। তারা যে অসিয়ত করে গেছে তা পালনের পর অথবা ঋণ পরিশোধের পর। আর স্ত্রীদের জন্য তোমরা যা রেখে গিয়েছ তা থেকে চার ভাগের একভাগ, যদি তোমাদের কোন সন্তান না থাকে। আর যদি তোমাদের সন্তান থাকে তাহলে তাদের জন্য আট ভাগের এক ভাগ, তোমরা যা রেখে গিয়েছে তা থেকে। তোমরা যে অসিয়ত করেছ তা পালন অথবা ঋণ পরিশোধের পর। আর যদি মা বাবা এবং সন্তান-সন্ততি নাই এমন কোন পুরুষ বা মহিলা মারা যায় এবং তার থাকে এক ভাই অথবা এক বোন, তখন তাদের প্রত্যেকের জন্য ছয় ভাগের একভাগ। আর যদি তারা এর থেকে অধিক হয় তবে তারা সবাই তিন ভাগের এক ভাগের মধ্যে সমঅংশীদার হবে, যে অসিয়ত করা হয়েছে তা পালনের পর অথবা ঋণ পরিশোধের পর। কারো কোন ক্ষতি না করে। আল্লাহর পক্ষ থেকে অসিয়তস্বরূপ। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সহনশীল।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের স্ত্রীদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির অর্ধেক তোমাদের জন্য- যদি তাদের কোন সন্তান না থাকে আর যদি সন্তান থাকে, তবে তোমাদের জন্য তাদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির এক চতুর্থাংশ, তাদের কৃত ওয়াসীয়াত কিংবা ঋণ পরিশোধের পর এবং তারা তোমাদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির সিকি অংশ পাবে যদি তোমাদের কোন সন্তান না থাকে, আর তোমাদের সন্তান থাকলে তাদের জন্য তোমাদের সম্পত্তির আট ভাগের একভাগ- তোমাদের কৃত ওয়াসীয়ত কিংবা ঋণ পরিশোধের পর। যদি পিতা-মাতাহীন ও সন্তানহীন কোন পুরুষ বা নারীর শুধু বৈপিত্রেয় একটি ভাই বা একটি ভগ্নি থাকে, তবে প্রত্যেকের জন্য ছ’ ভাগের এক ভাগ। যদি তারা তার চেয়ে অধিক হয়, তবে সকলেই তৃতীয়াংশে শরীক হবে কৃত ওয়াসীয়াত কিংবা ঋণ পরিশোধের পরে, যদি কারো জন্য ক্ষতিকর না হয়, এ হল আল্লাহর বিধান, আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সহনশীল।
তোমাদের স্ত্রীদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির অর্ধেক তোমাদের জন্য- যদি তাদের কোন সন্তান না থাকে আর যদি সন্তান থাকে, তবে তোমাদের জন্য তাদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির এক চতুর্থাংশ, তাদের কৃত ওয়াসীয়াত কিংবা ঋণ পরিশোধের পর এবং তারা তোমাদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির সিকি অংশ পাবে যদি তোমাদের কোন সন্তান না থাকে, আর তোমাদের সন্তান থাকলে তাদের জন্য তোমাদের সম্পত্তির আট ভাগের একভাগ- তোমাদের কৃত ওয়াসীয়ত কিংবা ঋণ পরিশোধের পর। যদি পিতা-মাতাহীন ও সন্তানহীন কোন পুরুষ বা নারীর শুধু বৈপিত্রেয় একটি ভাই বা একটি ভগ্নি থাকে, তবে প্রত্যেকের জন্য ছ’ ভাগের এক ভাগ। যদি তারা তার চেয়ে অধিক হয়, তবে সকলেই তৃতীয়াংশে শরীক হবে কৃত ওয়াসীয়াত কিংবা ঋণ পরিশোধের পরে, যদি কারো জন্য ক্ষতিকর না হয়, এ হল আল্লাহর বিধান, আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সহনশীল।
Sahih International:
And for you is half of what your wives leave if they have no child. But if they have a child, for you is one fourth of what they leave, after any bequest they [may have] made or debt. And for the wives is one fourth if you leave no child. But if you leave a child, then for them is an eighth of what you leave, after any bequest you [may have] made or debt. And if a man or woman leaves neither ascendants nor descendants but has a brother or a sister, then for each one of them is a sixth. But if they are more than two, they share a third, after any bequest which was made or debt, as long as there is no detriment [caused]. [This is] an ordinance from Allah, and Allah is Knowing and Forbearing.
And for you is half of what your wives leave if they have no child. But if they have a child, for you is one fourth of what they leave, after any bequest they [may have] made or debt. And for the wives is one fourth if you leave no child. But if you leave a child, then for them is an eighth of what you leave, after any bequest you [may have] made or debt. And if a man or woman leaves neither ascendants nor descendants but has a brother or a sister, then for each one of them is a sixth. But if they are more than two, they share a third, after any bequest which was made or debt, as long as there is no detriment [caused]. [This is] an ordinance from Allah, and Allah is Knowing and Forbearing.
تِلْکَ حُدُوْدُ اللّٰهِ ؕ وَ مَنْ یُّطِعِ اللّٰهَ وَ رَسُوْلَهٗ یُدْخِلْهُ جَنّٰتٍ تَجْرِیْ مِنْ تَحْتِهَا الْاَنْهٰرُ خٰلِدِیْنَ فِیْهَا ؕ وَ ذٰلِکَ الْفَوْزُ الْعَظِیْمُ ﴿۱۳﴾
উচ্চারণ:
তিলকা হুদূদুল্লা-হি ওয়া মাই ইউতি‘ইল্লা-হা ওয়ারাছূলাহু ইউদখিলহু জান্না-তিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু খা-লিদীনা ফীহা- ওয়া যা-লিকাল ফাওযুল ‘আজীম।
তিলকা হুদূদুল্লা-হি ওয়া মাই ইউতি‘ইল্লা-হা ওয়ারাছূলাহু ইউদখিলহু জান্না-তিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু খা-লিদীনা ফীহা- ওয়া যা-লিকাল ফাওযুল ‘আজীম।
আল বায়ান:
এগুলো আল্লাহর সীমারেখা। আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে আল্লাহ তাকে প্রবেশ করাবেন জান্নাতসমূহে, যার তলদেশে প্রবাহিত রয়েছে নহরসমূহ। সেখানে তারা স্থায়ী হবে। আর এটা মহা সফলতা ।
এগুলো আল্লাহর সীমারেখা। আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে আল্লাহ তাকে প্রবেশ করাবেন জান্নাতসমূহে, যার তলদেশে প্রবাহিত রয়েছে নহরসমূহ। সেখানে তারা স্থায়ী হবে। আর এটা মহা সফলতা ।
তাইসিরুল কুরআন:
এসব আল্লাহর নির্ধারিত সীমা এবং যে ব্যক্তি আল্লাহ এবং তাঁর রসূলের অনুসরণ করবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতে দাখিল করবেন, যার পাদদেশে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত, তারা তাতে চিরবাসী হবে এবং এটা বিরাট সাফল্য।
এসব আল্লাহর নির্ধারিত সীমা এবং যে ব্যক্তি আল্লাহ এবং তাঁর রসূলের অনুসরণ করবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতে দাখিল করবেন, যার পাদদেশে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত, তারা তাতে চিরবাসী হবে এবং এটা বিরাট সাফল্য।
Sahih International:
These are the limits [set by] Allah, and whoever obeys Allah and His Messenger will be admitted by Him to gardens [in Paradise] under which rivers flow, abiding eternally therein; and that is the great attainment.
These are the limits [set by] Allah, and whoever obeys Allah and His Messenger will be admitted by Him to gardens [in Paradise] under which rivers flow, abiding eternally therein; and that is the great attainment.
وَ مَنْ یَّعْصِ اللّٰهَ وَ رَسُوْلَهٗ وَ یَتَعَدَّ حُدُوْدَهٗ یُدْخِلْهُ نَارًا خَالِدًا فِیْهَا ۪ وَ لَهٗ عَذَابٌ مُّهِیْنٌ ﴿۱۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়ামাইঁ ইয়া‘সিল্লা-হা ওয়ারাছূলাহু ওয়াইয়াতা‘আদ্দা হুদূদাহু ইউদখিলহু না-রান খা-লিদান ফীহা- ওয়ালাহু ‘আযা-বুম মুহীন।
ওয়ামাইঁ ইয়া‘সিল্লা-হা ওয়ারাছূলাহু ওয়াইয়াতা‘আদ্দা হুদূদাহু ইউদখিলহু না-রান খা-লিদান ফীহা- ওয়ালাহু ‘আযা-বুম মুহীন।
আল বায়ান:
আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নাফরমানী করে এবং তাঁর সীমারেখা লঙ্ঘন করে আল্লাহ তাকে আগুনে প্রবেশ করাবেন। সেখানে সে স্থায়ী হবে। আর তার জন্যই রয়েছে অপমানজনক আযাব।
আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নাফরমানী করে এবং তাঁর সীমারেখা লঙ্ঘন করে আল্লাহ তাকে আগুনে প্রবেশ করাবেন। সেখানে সে স্থায়ী হবে। আর তার জন্যই রয়েছে অপমানজনক আযাব।
তাইসিরুল কুরআন:
আর যে ব্যক্তি আল্লাহ এবং তাঁর রসূলের নাফরমানী করবে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমালঙ্ঘন করবে, আল্লাহ তাকে জাহান্নামে দাখিল করবেন, সে তাতে চিরবাসী হবে এবং সে অবমাননাকর শাস্তি ভোগ করবে।
আর যে ব্যক্তি আল্লাহ এবং তাঁর রসূলের নাফরমানী করবে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমালঙ্ঘন করবে, আল্লাহ তাকে জাহান্নামে দাখিল করবেন, সে তাতে চিরবাসী হবে এবং সে অবমাননাকর শাস্তি ভোগ করবে।
Sahih International:
And whoever disobeys Allah and His Messenger and transgresses His limits - He will put him into the Fire to abide eternally therein, and he will have a humiliating punishment.
And whoever disobeys Allah and His Messenger and transgresses His limits - He will put him into the Fire to abide eternally therein, and he will have a humiliating punishment.
وَ الّٰتِیْ یَاْتِیْنَ الْفَاحِشَۃَ مِنْ نِّسَآئِکُمْ فَاسْتَشْهِدُوْا عَلَیْهِنَّ اَرْبَعَۃً مِّنْکُمْ ۚ فَاِنْ شَهِدُوْا فَاَمْسِکُوْ هُنَّ فِی الْبُیُوْتِ حَتّٰی یَتَوَفّٰهُنَّ الْمَوْتُ اَوْ یَجْعَلَ اللّٰهُ لَهُنَّ سَبِیْلًا ﴿۱۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লা-তী ইয়া’তীনাল ফা-হিশাতা মিন নিছাইকুম ফাছতাশহিদূ‘আলাইহিন্না আরবা‘আতাম মিনকুম; ফাইন শাহিদূফাআমছিকূহুন্না ফিল বুয়ূতি হাত্তা-ইয়াতাওয়াফফা-হুন্নাল মাওতুআও ইয়া জ‘আলাল্লা-হু লাহুন্না ছাবীলা-।
ওয়াল্লা-তী ইয়া’তীনাল ফা-হিশাতা মিন নিছাইকুম ফাছতাশহিদূ‘আলাইহিন্না আরবা‘আতাম মিনকুম; ফাইন শাহিদূফাআমছিকূহুন্না ফিল বুয়ূতি হাত্তা-ইয়াতাওয়াফফা-হুন্নাল মাওতুআও ইয়া জ‘আলাল্লা-হু লাহুন্না ছাবীলা-।
আল বায়ান:
আর তোমাদের নারীদের মধ্য থেকে যারা ব্যভিচার করে, তোমরা তাদের উপর তোমাদের মধ্য থেকে চার জন সাক্ষী উপস্থিত কর। অতঃপর যদি তারা সাক্ষ্য দেয় তবে তোমরা তাদেরকে ঘরের মধ্যে আবদ্ধ রাখ যতক্ষণ না মৃত্যু তাদের জীবন শেষ করে দেয়। অথবা আল্লাহ তাদের জন্য কোন পথ তৈরি করে দেন।
আর তোমাদের নারীদের মধ্য থেকে যারা ব্যভিচার করে, তোমরা তাদের উপর তোমাদের মধ্য থেকে চার জন সাক্ষী উপস্থিত কর। অতঃপর যদি তারা সাক্ষ্য দেয় তবে তোমরা তাদেরকে ঘরের মধ্যে আবদ্ধ রাখ যতক্ষণ না মৃত্যু তাদের জীবন শেষ করে দেয়। অথবা আল্লাহ তাদের জন্য কোন পথ তৈরি করে দেন।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের যে সব নারী ব্যভিচার করবে, তোমরা তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের চারজনের সাক্ষ্য গ্রহণ কর। যদি তারা সাক্ষ্য দেয়, তবে তোমরা তাদেরকে সে সময় পর্যন্ত গৃহে আবদ্ধ করে রাখবে যে পর্যন্ত না তাদের মৃত্যু হয় কিংবা আল্লাহ তাদের জন্য কোন পৃথক পথ বের করেন।
তোমাদের যে সব নারী ব্যভিচার করবে, তোমরা তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের চারজনের সাক্ষ্য গ্রহণ কর। যদি তারা সাক্ষ্য দেয়, তবে তোমরা তাদেরকে সে সময় পর্যন্ত গৃহে আবদ্ধ করে রাখবে যে পর্যন্ত না তাদের মৃত্যু হয় কিংবা আল্লাহ তাদের জন্য কোন পৃথক পথ বের করেন।
Sahih International:
Those who commit unlawful sexual intercourse of your women - bring against them four [witnesses] from among you. And if they testify, confine the guilty women to houses until death takes them or Allah ordains for them [another] way.
Those who commit unlawful sexual intercourse of your women - bring against them four [witnesses] from among you. And if they testify, confine the guilty women to houses until death takes them or Allah ordains for them [another] way.
وَ الَّذٰنِ یَاْتِیٰنِهَا مِنْکُمْ فَاٰذُوْهُمَا ۚ فَاِنْ تَابَا وَ اَصْلَحَا فَاَعْرِضُوْا عَنْهُمَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ تَوَّابًا رَّحِیْمًا ﴿۱۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযা-নি ইয়া’তিইয়া-নিহা-মিনকুম ফাআ-যূহুমা- ফাইন তা-বা-ওয়াআসলাহাফাআ‘রিদূ ‘আনহুমা- ইন্নাল্লা-হা কা-না তাওওয়া-বার রাহীমা-।
ওয়াল্লাযা-নি ইয়া’তিইয়া-নিহা-মিনকুম ফাআ-যূহুমা- ফাইন তা-বা-ওয়াআসলাহাফাআ‘রিদূ ‘আনহুমা- ইন্নাল্লা-হা কা-না তাওওয়া-বার রাহীমা-।
আল বায়ান:
আর তোমাদের মধ্য থেকে যে দু’জন অপকর্ম করবে, তাদেরকে তোমরা আযাব দাও। অতঃপর যদি তারা তাওবা করে এবং শুধরিয়ে নেয় তবে তোমরা তাদের থেকে বিরত থাক। নিশ্চয় আল্লাহ তাওবা কবূলকারী, দয়ালু ।
আর তোমাদের মধ্য থেকে যে দু’জন অপকর্ম করবে, তাদেরকে তোমরা আযাব দাও। অতঃপর যদি তারা তাওবা করে এবং শুধরিয়ে নেয় তবে তোমরা তাদের থেকে বিরত থাক। নিশ্চয় আল্লাহ তাওবা কবূলকারী, দয়ালু ।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের মধ্যেকার যে দু’জন তাতে লিপ্ত হবে, তোমরা সে দু’জনকে শাস্তি দেবে, অতঃপর যদি তারা তাওবাহ করে এবং নিজেদেরকে সংশোধন করে তবে তাদের ব্যাপারে নিবৃত্ত হও, নিশ্চয় আল্লাহ অতিশয় তাওবাহ কবূলকারী, পরম দয়ালু।
তোমাদের মধ্যেকার যে দু’জন তাতে লিপ্ত হবে, তোমরা সে দু’জনকে শাস্তি দেবে, অতঃপর যদি তারা তাওবাহ করে এবং নিজেদেরকে সংশোধন করে তবে তাদের ব্যাপারে নিবৃত্ত হও, নিশ্চয় আল্লাহ অতিশয় তাওবাহ কবূলকারী, পরম দয়ালু।
Sahih International:
And the two who commit it among you, dishonor them both. But if they repent and correct themselves, leave them alone. Indeed, Allah is ever Accepting of repentance and Merciful.
And the two who commit it among you, dishonor them both. But if they repent and correct themselves, leave them alone. Indeed, Allah is ever Accepting of repentance and Merciful.
اِنَّمَا التَّوْبَۃُ عَلَی اللّٰهِ لِلَّذِیْنَ یَعْمَلُوْنَ السُّوْٓءَ بِجَهَالَۃٍ ثُمَّ یَتُوْبُوْنَ مِنْ قَرِیْبٍ فَاُولٰٓئِکَ یَتُوْبُ اللّٰهُ عَلَیْهِمْ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیْمًا حَکِیْمًا ﴿۱۷﴾
উচ্চারণ:
ইন্নামাত তাওবাতু‘আলাল্লা-হি লিল্লাযীনা ইয়া‘মালূনাছ ছূআ বিজাহা-লাতিন ছুম্মা ইয়াতূবূনা মিন কারীবিন ফাউলাইকা ইয়াতূবুল্লা-হু ‘আলাইহিম ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলীমান হাকীমা।
ইন্নামাত তাওবাতু‘আলাল্লা-হি লিল্লাযীনা ইয়া‘মালূনাছ ছূআ বিজাহা-লাতিন ছুম্মা ইয়াতূবূনা মিন কারীবিন ফাউলাইকা ইয়াতূবুল্লা-হু ‘আলাইহিম ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলীমান হাকীমা।
আল বায়ান:
নিশ্চয় তাওবা কবূল করা আল্লাহর জিম্মায় তাদের জন্য, যারা অজ্ঞতাবশত মন্দ কাজ করে। তারপর শীঘ্রই তাওবা করে। অতঃপর আল্লাহ এদের তাওবা কবুল করবেন আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
নিশ্চয় তাওবা কবূল করা আল্লাহর জিম্মায় তাদের জন্য, যারা অজ্ঞতাবশত মন্দ কাজ করে। তারপর শীঘ্রই তাওবা করে। অতঃপর আল্লাহ এদের তাওবা কবুল করবেন আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
নিশ্চয়ই যারা অজ্ঞতাবশতঃ মন্দ কাজ করে বসে, তৎপর সত্বর তাওবাহ করে, এরাই তারা যাদের তাওবাহ আল্লাহ কবূল করেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, মহাবিজ্ঞানী।
নিশ্চয়ই যারা অজ্ঞতাবশতঃ মন্দ কাজ করে বসে, তৎপর সত্বর তাওবাহ করে, এরাই তারা যাদের তাওবাহ আল্লাহ কবূল করেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, মহাবিজ্ঞানী।
Sahih International:
The repentance accepted by Allah is only for those who do wrong in ignorance [or carelessness] and then repent soon after. It is those to whom Allah will turn in forgiveness, and Allah is ever Knowing and Wise.
The repentance accepted by Allah is only for those who do wrong in ignorance [or carelessness] and then repent soon after. It is those to whom Allah will turn in forgiveness, and Allah is ever Knowing and Wise.
وَ لَیْسَتِ التَّوْبَۃُ لِلَّذِیْنَ یَعْمَلُوْنَ السَّیِّاٰتِ ۚ حَتّٰۤی اِذَا حَضَرَ اَحَدَهُمُ الْمَوْتُ قَالَ اِنِّیْ تُبْتُ الْـٰٔنَ وَ لَا الَّذِیْنَ یَمُوْتُوْنَ وَ هُمْ کُفَّارٌ ؕ اُولٰٓئِکَ اَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابًا اَلِیْمًا ﴿۱۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাইছাতিত্তাওবাতুলিল্লাযীনা ইয়া‘মালূনাছ ছাইয়িআ-তি হাত্তাইযা-হাদারা আহাদাহুমুল মাওতুকা-লা ইন্নী তুবতুল আ-না ওয়ালা ল্লাযীনা ইয়ামূতূনা ওয়াহুম কুফফারুন উলাইকা আ‘তাদনা-লাহুম ‘আযা-বান আলীমা।
ওয়া লাইছাতিত্তাওবাতুলিল্লাযীনা ইয়া‘মালূনাছ ছাইয়িআ-তি হাত্তাইযা-হাদারা আহাদাহুমুল মাওতুকা-লা ইন্নী তুবতুল আ-না ওয়ালা ল্লাযীনা ইয়ামূতূনা ওয়াহুম কুফফারুন উলাইকা আ‘তাদনা-লাহুম ‘আযা-বান আলীমা।
আল বায়ান:
আর তাওবা নাই তাদের, যারা অন্যায় কাজ করতে থাকে, অবশেষে যখন তাদের কারো মৃত্যু এসে যায়, তখন বলে, আমি এখন তাওবা করলাম, আর তাওবা তাদের জন্য নয়, যারা কাফির অবস্থায় মারা যায়; আমি এদের জন্যই তৈরী করেছি যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
আর তাওবা নাই তাদের, যারা অন্যায় কাজ করতে থাকে, অবশেষে যখন তাদের কারো মৃত্যু এসে যায়, তখন বলে, আমি এখন তাওবা করলাম, আর তাওবা তাদের জন্য নয়, যারা কাফির অবস্থায় মারা যায়; আমি এদের জন্যই তৈরী করেছি যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
তাইসিরুল কুরআন:
এমন লোকেদের তাওবাহ নিস্ফল যারা গুনাহ করতেই থাকে, অতঃপর মৃত্যুর মুখোমুখী হলে বলে, আমি এখন তাওবাহ করছি এবং (তাওবাহ) তাদের জন্যও নয় যাদের মৃত্যু হয় কাফির অবস্থায়। এরাই তারা যাদের জন্য ভয়াবহ শাস্তির ব্যবস্থা করে রেখেছি।
এমন লোকেদের তাওবাহ নিস্ফল যারা গুনাহ করতেই থাকে, অতঃপর মৃত্যুর মুখোমুখী হলে বলে, আমি এখন তাওবাহ করছি এবং (তাওবাহ) তাদের জন্যও নয় যাদের মৃত্যু হয় কাফির অবস্থায়। এরাই তারা যাদের জন্য ভয়াবহ শাস্তির ব্যবস্থা করে রেখেছি।
Sahih International:
But repentance is not [accepted] of those who [continue to] do evil deeds up until, when death comes to one of them, he says, "Indeed, I have repented now," or of those who die while they are disbelievers. For them We have prepared a painful punishment.
But repentance is not [accepted] of those who [continue to] do evil deeds up until, when death comes to one of them, he says, "Indeed, I have repented now," or of those who die while they are disbelievers. For them We have prepared a painful punishment.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لَا یَحِلُّ لَکُمْ اَنْ تَرِثُوا النِّسَآءَ کَرْهًا ؕ وَ لَا تَعْضُلُوْهُنَّ لِتَذْهَبُوْا بِبَعْضِ مَاۤ اٰتَیْتُمُوْهُنَّ اِلَّاۤ اَنْ یَّاْتِیْنَ بِفَاحِشَۃٍ مُّبَیِّنَۃٍ ۚ وَ عَاشِرُوْهُنَّ بِالْمَعْرُوْفِ ۚ فَاِنْ کَرِهْتُمُوْهُنَّ فَعَسٰۤی اَنْ تَکْرَهُوْا شَیْئًا وَّ یَجْعَلَ اللّٰهُ فِیْهِ خَیْرًا کَثِیْرًا ﴿۱۹﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-ইয়াহিল্লুলাকুম আন তারিছুন নিছাআ কারহাওঁ ওয়ালা-তা‘দুলূহুন্না লিতাযহাবূব্বিা‘দিমাআ-তাইতুমূহুন্না ইল্লাআইঁ ইয়া’তীনা বিফাহিশাতিম মুবাইয়িনাতিওঁ ওয়া‘আ-শিরূহুন্না বিলমা‘রূফি ফাইন কারিহতুমূহুন্না ফা‘আছাআন তাকরাহু শাইআওঁ ওয়াইয়াজ‘আলাল্লা-হু ফীহি খাইরান কাছীরা-।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-ইয়াহিল্লুলাকুম আন তারিছুন নিছাআ কারহাওঁ ওয়ালা-তা‘দুলূহুন্না লিতাযহাবূব্বিা‘দিমাআ-তাইতুমূহুন্না ইল্লাআইঁ ইয়া’তীনা বিফাহিশাতিম মুবাইয়িনাতিওঁ ওয়া‘আ-শিরূহুন্না বিলমা‘রূফি ফাইন কারিহতুমূহুন্না ফা‘আছাআন তাকরাহু শাইআওঁ ওয়াইয়াজ‘আলাল্লা-হু ফীহি খাইরান কাছীরা-।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, তোমাদের জন্য হালাল নয় যে, তোমরা জোর করে নারীদের ওয়ারিছ হবে। আর তোমরা তাদেরকে আবদ্ধ করে রেখো না, তাদেরকে যা দিয়েছ তা থেকে তোমরা কিছু নিয়ে নেয়ার জন্য, তবে যদি তারা প্রকাশ্য অশ্লীলতায় লিপ্ত হয়। আর তোমরা তাদের সাথে সদ্ভাবে বসবাস কর। আর যদি তোমরা তাদেরকে অপছন্দ কর, তবে এমনও হতে পারে যে, তোমরা কোন কিছুকে অপছন্দ করছ আর আল্লাহ তাতে অনেক কল্যাণ রাখবেন।
হে মুমিনগণ, তোমাদের জন্য হালাল নয় যে, তোমরা জোর করে নারীদের ওয়ারিছ হবে। আর তোমরা তাদেরকে আবদ্ধ করে রেখো না, তাদেরকে যা দিয়েছ তা থেকে তোমরা কিছু নিয়ে নেয়ার জন্য, তবে যদি তারা প্রকাশ্য অশ্লীলতায় লিপ্ত হয়। আর তোমরা তাদের সাথে সদ্ভাবে বসবাস কর। আর যদি তোমরা তাদেরকে অপছন্দ কর, তবে এমনও হতে পারে যে, তোমরা কোন কিছুকে অপছন্দ করছ আর আল্লাহ তাতে অনেক কল্যাণ রাখবেন।
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! জোরপূর্বক নারীদের ওয়ারিশ হওয়া তোমাদের জন্য বৈধ নয় আর তাদেরকে দেয়া মাল হতে কিছু উসূল করে নেয়ার উদ্দেশ্যে তাদের সঙ্গে রূঢ় আচরণ করবে না, যদি না তারা সুস্পষ্ট ব্যভিচার করে। তাদের সাথে দয়া ও সততার সঙ্গে জীবন যাপন কর, যদি তাদেরকে না-পছন্দ কর, তবে হতে পারে যে তোমরা যাকে না-পছন্দ করছ, বস্তুতঃ তারই মধ্যে আল্লাহ বহু কল্যাণ দিয়ে রেখেছেন।
হে ঈমানদারগণ! জোরপূর্বক নারীদের ওয়ারিশ হওয়া তোমাদের জন্য বৈধ নয় আর তাদেরকে দেয়া মাল হতে কিছু উসূল করে নেয়ার উদ্দেশ্যে তাদের সঙ্গে রূঢ় আচরণ করবে না, যদি না তারা সুস্পষ্ট ব্যভিচার করে। তাদের সাথে দয়া ও সততার সঙ্গে জীবন যাপন কর, যদি তাদেরকে না-পছন্দ কর, তবে হতে পারে যে তোমরা যাকে না-পছন্দ করছ, বস্তুতঃ তারই মধ্যে আল্লাহ বহু কল্যাণ দিয়ে রেখেছেন।
Sahih International:
O you who have believed, it is not lawful for you to inherit women by compulsion. And do not make difficulties for them in order to take [back] part of what you gave them unless they commit a clear immorality. And live with them in kindness. For if you dislike them - perhaps you dislike a thing and Allah makes therein much good.
O you who have believed, it is not lawful for you to inherit women by compulsion. And do not make difficulties for them in order to take [back] part of what you gave them unless they commit a clear immorality. And live with them in kindness. For if you dislike them - perhaps you dislike a thing and Allah makes therein much good.
وَ اِنْ اَرَدْتُّمُ اسْتِبْدَالَ زَوْجٍ مَّکَانَ زَوْجٍ ۙ وَّ اٰتَیْتُمْ اِحْدٰهُنَّ قِنْطَارًا فَلَا تَاْخُذُوْا مِنْهُ شَیْئًا ؕ اَتَاْخُذُوْنَهٗ بُهْتَانًا وَّ اِثْمًا مُّبِیْنًا ﴿۲۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইন আরাত্তুমুছ তিবদা-লা যাওজিম মাকা-না যাওজিওঁ ওয়া আ-তাইতুম ইহদা-হুন্না কিনতা-রান ফালা-তা’খুযূমিনহু শাইআন আতা’খুযূনাহু বুহতা-নাওঁ ওয়া ইছমাম মুবীনা।
ওয়া ইন আরাত্তুমুছ তিবদা-লা যাওজিম মাকা-না যাওজিওঁ ওয়া আ-তাইতুম ইহদা-হুন্না কিনতা-রান ফালা-তা’খুযূমিনহু শাইআন আতা’খুযূনাহু বুহতা-নাওঁ ওয়া ইছমাম মুবীনা।
আল বায়ান:
আর যদি তোমরা এক স্ত্রীর স্থলে অন্য স্ত্রীকে বদলাতে চাও আর তাদের কাউকে তোমরা প্রদান করেছ প্রচুর সম্পদ, তবে তোমরা তা থেকে কোন কিছু নিও না। তোমরা কি তা নেবে অপবাদ এবং প্রকাশ্য গুনাহের মাধ্যমে?
আর যদি তোমরা এক স্ত্রীর স্থলে অন্য স্ত্রীকে বদলাতে চাও আর তাদের কাউকে তোমরা প্রদান করেছ প্রচুর সম্পদ, তবে তোমরা তা থেকে কোন কিছু নিও না। তোমরা কি তা নেবে অপবাদ এবং প্রকাশ্য গুনাহের মাধ্যমে?
তাইসিরুল কুরআন:
যদি তোমরা এক স্ত্রী বদলিয়ে তদস্থলে অন্য স্ত্রী গ্রহণের ইচ্ছে কর এবং তাদের একজনকে অগাধ সম্পদও দিয়ে থাক, তবুও তাত্থেকে কিছুই ফিরিয়ে নিও না। তোমরা কি (স্ত্রীর নামে) মিথ্যে দুর্নাম রটিয়ে সুস্পষ্ট গুনাহ করে তা ফেরত নেবে?
যদি তোমরা এক স্ত্রী বদলিয়ে তদস্থলে অন্য স্ত্রী গ্রহণের ইচ্ছে কর এবং তাদের একজনকে অগাধ সম্পদও দিয়ে থাক, তবুও তাত্থেকে কিছুই ফিরিয়ে নিও না। তোমরা কি (স্ত্রীর নামে) মিথ্যে দুর্নাম রটিয়ে সুস্পষ্ট গুনাহ করে তা ফেরত নেবে?
Sahih International:
But if you want to replace one wife with another and you have given one of them a great amount [in gifts], do not take [back] from it anything. Would you take it in injustice and manifest sin?
But if you want to replace one wife with another and you have given one of them a great amount [in gifts], do not take [back] from it anything. Would you take it in injustice and manifest sin?
وَ کَیْفَ تَاْخُذُوْنَهٗ وَ قَدْ اَفْضٰی بَعْضُکُمْ اِلٰی بَعْضٍ وَّ اَخَذْنَ مِنْکُمْ مِّیْثَاقًا غَلِیْظًا ﴿۲۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়া কাইফা তা’খুযূনাহূওয়া কাদ আফদা-বা‘দুকুমইলা-বা‘দিওঁ ওয়া আখাযনা মিনকুম মীছাকান গালীজা।
ওয়া কাইফা তা’খুযূনাহূওয়া কাদ আফদা-বা‘দুকুমইলা-বা‘দিওঁ ওয়া আখাযনা মিনকুম মীছাকান গালীজা।
আল বায়ান:
আর তোমরা তা কীভাবে নেবে অথচ তোমরা একে অপরের সাথে একান্তে মিলিত হয়েছ; আর তারা তোমাদের থেকে নিয়েছিল দৃঢ় অঙ্গীকার?
আর তোমরা তা কীভাবে নেবে অথচ তোমরা একে অপরের সাথে একান্তে মিলিত হয়েছ; আর তারা তোমাদের থেকে নিয়েছিল দৃঢ় অঙ্গীকার?
তাইসিরুল কুরআন:
কেমন করেই বা তোমরা তা গ্রহণ করবে যখন তোমরা একে অন্যের সাথে সঙ্গত হয়েছ এবং তারা তোমাদের নিকট হতে (বিবাহ বন্ধনের) সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি নিয়েছে।
কেমন করেই বা তোমরা তা গ্রহণ করবে যখন তোমরা একে অন্যের সাথে সঙ্গত হয়েছ এবং তারা তোমাদের নিকট হতে (বিবাহ বন্ধনের) সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি নিয়েছে।
Sahih International:
And how could you take it while you have gone in unto each other and they have taken from you a solemn covenant?
And how could you take it while you have gone in unto each other and they have taken from you a solemn covenant?
وَ لَا تَنْکِحُوْا مَا نَکَحَ اٰبَآؤُکُمْ مِّنَ النِّسَآءِ اِلَّا مَا قَدْ سَلَفَ ؕ اِنَّهٗ کَانَ فَاحِشَۃً وَّ مَقْتًا ؕ وَ سَآءَ سَبِیْلًا ﴿۲۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালা-তানকিহুমা-নাকাহা আ-বাউকুম মিনান নিছাই ইল্লা-মা-কাদ সালাফা ইন্নাহু কা-না ফা-হিশাতাওঁ ওয়া মাকতাওঁ ওয়া ছাআ ছাবীলা-।
ওয়ালা-তানকিহুমা-নাকাহা আ-বাউকুম মিনান নিছাই ইল্লা-মা-কাদ সালাফা ইন্নাহু কা-না ফা-হিশাতাওঁ ওয়া মাকতাওঁ ওয়া ছাআ ছাবীলা-।
আল বায়ান:
আর তোমরা বিবাহ করো না নারীদের মধ্য থেকে যাদেরকে বিবাহ করেছে তোমাদের পিতৃপুরুষগণ। তবে পূর্বে যা সংঘটিত হয়েছে (তা ক্ষমা করা হল)। নিশ্চয় তা হল অশ্লীলতা ও ঘৃণিত বিষয় এবং নিকৃষ্ট পথ।
আর তোমরা বিবাহ করো না নারীদের মধ্য থেকে যাদেরকে বিবাহ করেছে তোমাদের পিতৃপুরুষগণ। তবে পূর্বে যা সংঘটিত হয়েছে (তা ক্ষমা করা হল)। নিশ্চয় তা হল অশ্লীলতা ও ঘৃণিত বিষয় এবং নিকৃষ্ট পথ।
তাইসিরুল কুরআন:
যাদেরকে তোমাদের পিতৃপুরুষ বিয়ে করেছে, সেসব নারীকে বিয়ে করো না, পূর্বে যা হয়ে গেছে হয়ে গেছে, নিশ্চয়ই তা অশ্লীল, অতি ঘৃণ্য ও নিকৃষ্ট পন্থা।
যাদেরকে তোমাদের পিতৃপুরুষ বিয়ে করেছে, সেসব নারীকে বিয়ে করো না, পূর্বে যা হয়ে গেছে হয়ে গেছে, নিশ্চয়ই তা অশ্লীল, অতি ঘৃণ্য ও নিকৃষ্ট পন্থা।
Sahih International:
And do not marry those [women] whom your fathers married, except what has already occurred. Indeed, it was an immorality and hateful [to Allah] and was evil as a way.
And do not marry those [women] whom your fathers married, except what has already occurred. Indeed, it was an immorality and hateful [to Allah] and was evil as a way.
حُرِّمَتْ عَلَیْکُمْ اُمَّهٰتُکُمْ وَ بَنٰتُکُمْ وَ اَخَوٰتُکُمْ وَ عَمّٰتُکُمْ وَ خٰلٰتُکُمْ وَ بَنٰتُ الْاَخِ وَ بَنٰتُ الْاُخْتِ وَ اُمَّهٰتُکُمُ الّٰتِیْۤ اَرْضَعْنَکُمْ وَ اَخَوٰتُکُمْ مِّنَ الرَّضَاعَۃِ وَ اُمَّهٰتُ نِسَآئِکُمْ وَ رَبَآئِبُکُمُ الّٰتِیْ فِیْ حُجُوْرِکُمْ مِّنْ نِّسَآئِکُمُ الّٰتِیْ دَخَلْتُمْ بِهِنَّ ۫ فَاِنْ لَّمْ تَکُوْنُوْا دَخَلْتُمْ بِهِنَّ فَلَا جُنَاحَ عَلَیْکُمْ ۫ وَ حَلَآئِلُ اَبْنَآئِکُمُ الَّذِیْنَ مِنْ اَصْلَابِکُمْ ۙ وَ اَنْ تَجْمَعُوْا بَیْنَ الْاُخْتَیْنِ اِلَّا مَا قَدْ سَلَفَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ غَفُوْرًا رَّحِیْمًا ﴿ۙ۲۳﴾
উচ্চারণ:
হুররিমাত ‘আলাইকুম উম্মাহা-তুকুম ওয়া বানা-তুকুম ওয়া আখাওয়া-তুকুম ওয়া ‘আম্মা-তুকুম ওয়া খা-লা-তুকুম ওয়া বানা-তুল আখি ওয়া বানা-তুল উখতি ওয়া উম্মাহা-তুকুমুল্লাতীআরদা‘নাকুম ওয়া আখাওয়া-তুকুম মিনাররাদা-‘আতি ওয়াউম্মাহা-তুনিছাইকুম ওয়া রাবাইবুকুমুল্লা-তী ফী হুজূরিকুম মিন নিছাইকুমুল্লা-তী দাখালতুম বিহিন্না ফাইল্লাম তাকূনূদাখালতুম বিহিন্না ফালা-জুনা-হা ‘আলাইকুম ওয়া হালাইলু আবনাইকুমুল্লাযীনা মিন আসলা-বিকুম ওয়া আন তাজমা‘ঊ বাইনাল উখতাইনি ইল্লামা-কাদ ছালাফা ইন্নাল্লা-হা কা-না গাফূরার রাহীমা-।
হুররিমাত ‘আলাইকুম উম্মাহা-তুকুম ওয়া বানা-তুকুম ওয়া আখাওয়া-তুকুম ওয়া ‘আম্মা-তুকুম ওয়া খা-লা-তুকুম ওয়া বানা-তুল আখি ওয়া বানা-তুল উখতি ওয়া উম্মাহা-তুকুমুল্লাতীআরদা‘নাকুম ওয়া আখাওয়া-তুকুম মিনাররাদা-‘আতি ওয়াউম্মাহা-তুনিছাইকুম ওয়া রাবাইবুকুমুল্লা-তী ফী হুজূরিকুম মিন নিছাইকুমুল্লা-তী দাখালতুম বিহিন্না ফাইল্লাম তাকূনূদাখালতুম বিহিন্না ফালা-জুনা-হা ‘আলাইকুম ওয়া হালাইলু আবনাইকুমুল্লাযীনা মিন আসলা-বিকুম ওয়া আন তাজমা‘ঊ বাইনাল উখতাইনি ইল্লামা-কাদ ছালাফা ইন্নাল্লা-হা কা-না গাফূরার রাহীমা-।
আল বায়ান:
তোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে তোমাদের মাতাদেরকে, তোমাদের মেয়েদেরকে, তোমাদের বোনদেরকে, তোমাদের ফুফুদেরকে, তোমাদের খালাদেরকে, ভাতিজীদেরকে, ভাগ্নীদেরকে, তোমাদের সে সব মাতাকে যারা তোমাদেরকে দুধপান করিয়েছে, তোমাদের দুধবোনদেরকে, তোমাদের শ্বাশুড়ীদেরকে, তোমরা যেসব স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়েছ সেসব স্ত্রীর অপর স্বামী থেকে যেসব কন্যা তোমাদের কোলে রয়েছে তাদেরকে, আর যদি তোমরা তাদের সাথে মিলিত না হয়ে থাক তবে তোমাদের উপর কোন পাপ নেই এবং তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রীদেরকে এবং দুই বোনকে একত্র করা(তোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে)। তবে অতীতে যা হয়ে গেছে তা ভিন্ন কথা। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে তোমাদের মাতাদেরকে, তোমাদের মেয়েদেরকে, তোমাদের বোনদেরকে, তোমাদের ফুফুদেরকে, তোমাদের খালাদেরকে, ভাতিজীদেরকে, ভাগ্নীদেরকে, তোমাদের সে সব মাতাকে যারা তোমাদেরকে দুধপান করিয়েছে, তোমাদের দুধবোনদেরকে, তোমাদের শ্বাশুড়ীদেরকে, তোমরা যেসব স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়েছ সেসব স্ত্রীর অপর স্বামী থেকে যেসব কন্যা তোমাদের কোলে রয়েছে তাদেরকে, আর যদি তোমরা তাদের সাথে মিলিত না হয়ে থাক তবে তোমাদের উপর কোন পাপ নেই এবং তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রীদেরকে এবং দুই বোনকে একত্র করা(তোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে)। তবে অতীতে যা হয়ে গেছে তা ভিন্ন কথা। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের প্রতি হারাম করা হয়েছে তোমাদের মা এবং মেয়ে, বোন, ফুফু, খালা, ভাইঝি, ভাগিনী, দুধ মা, দুধ বোন, শ্বাশুড়ী, তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যার সাথে সঙ্গত হয়েছ তার পূর্ব স্বামীর ঔরসজাত মেয়ে যারা তোমাদের তত্ত্বাবধানে আছে, কিন্তু যদি তাদের সাথে তোমরা সহবাস না করে থাক, তবে (তাদের বদলে তাদের মেয়েদেরকে বিয়ে করলে) তোমাদের প্রতি গুনাহ নেই এবং (তোমাদের প্রতি হারাম করা হয়েছে) তোমাদের ঔরসজাত পুত্রের স্ত্রী এবং এক সঙ্গে দু’ বোনকে (বিবাহ বন্ধনে) রাখা, পূর্বে যা হয়ে গেছে, হয়ে গেছে, নিশ্চয়ই আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, দয়ালু।
তোমাদের প্রতি হারাম করা হয়েছে তোমাদের মা এবং মেয়ে, বোন, ফুফু, খালা, ভাইঝি, ভাগিনী, দুধ মা, দুধ বোন, শ্বাশুড়ী, তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যার সাথে সঙ্গত হয়েছ তার পূর্ব স্বামীর ঔরসজাত মেয়ে যারা তোমাদের তত্ত্বাবধানে আছে, কিন্তু যদি তাদের সাথে তোমরা সহবাস না করে থাক, তবে (তাদের বদলে তাদের মেয়েদেরকে বিয়ে করলে) তোমাদের প্রতি গুনাহ নেই এবং (তোমাদের প্রতি হারাম করা হয়েছে) তোমাদের ঔরসজাত পুত্রের স্ত্রী এবং এক সঙ্গে দু’ বোনকে (বিবাহ বন্ধনে) রাখা, পূর্বে যা হয়ে গেছে, হয়ে গেছে, নিশ্চয়ই আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, দয়ালু।
Sahih International:
Prohibited to you [for marriage] are your mothers, your daughters, your sisters, your father's sisters, your mother's sisters, your brother's daughters, your sister's daughters, your [milk] mothers who nursed you, your sisters through nursing, your wives' mothers, and your step-daughters under your guardianship [born] of your wives unto whom you have gone in. But if you have not gone in unto them, there is no sin upon you. And [also prohibited are] the wives of your sons who are from your [own] loins, and that you take [in marriage] two sisters simultaneously, except for what has already occurred. Indeed, Allah is ever Forgiving and Merciful.
Prohibited to you [for marriage] are your mothers, your daughters, your sisters, your father's sisters, your mother's sisters, your brother's daughters, your sister's daughters, your [milk] mothers who nursed you, your sisters through nursing, your wives' mothers, and your step-daughters under your guardianship [born] of your wives unto whom you have gone in. But if you have not gone in unto them, there is no sin upon you. And [also prohibited are] the wives of your sons who are from your [own] loins, and that you take [in marriage] two sisters simultaneously, except for what has already occurred. Indeed, Allah is ever Forgiving and Merciful.
وَّ الْمُحْصَنٰتُ مِنَ النِّسَآءِ اِلَّا مَا مَلَکَتْ اَیْمَانُکُمْ ۚ کِتٰبَ اللّٰهِ عَلَیْکُمْ ۚ وَ اُحِلَّ لَکُمْ مَّا وَرَآءَ ذٰلِکُمْ اَنْ تَبْتَغُوْا بِاَمْوَالِکُمْ مُّحْصِنِیْنَ غَیْرَ مُسٰفِحِیْنَ ؕ فَمَا اسْتَمْتَعْتُمْ بِهٖ مِنْهُنَّ فَاٰتُوْهُنَّ اُجُوْرَهُنَّ فَرِیْضَۃً ؕ وَ لَا جُنَاحَ عَلَیْکُمْ فِیْمَا تَرٰضَیْتُمْ بِهٖ مِنْۢ بَعْدِ الْفَرِیْضَۃِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلِیْمًا حَکِیْمًا ﴿۲۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল মুহসানা-তুমিনান নিছাই ইল্লা-মা- মালাকাত আইমা-নুকুম কিতা-বাল্লা-হি ‘আলাইকুম ওয়া উহিল্লা লাকুম মা-ওয়ারাআ যা-লিকুম আন তাবতাগূবিআমওয়ালিকুম মুহসিনীনা গাইরা মুছা-ফিহীনা ফামাছ তামতা‘তুম বিহী মিনহুন্না ফাআ-তূহুন্না উজূরাহুন্না ফারীদাতাওঁ ওয়ালা-জুনা-হা ‘আলাইকুম ফীমা-তারাদাইতুম বিহী মিম বা‘দিল ফারীদাতি ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলীমান হাকীমা-।
ওয়াল মুহসানা-তুমিনান নিছাই ইল্লা-মা- মালাকাত আইমা-নুকুম কিতা-বাল্লা-হি ‘আলাইকুম ওয়া উহিল্লা লাকুম মা-ওয়ারাআ যা-লিকুম আন তাবতাগূবিআমওয়ালিকুম মুহসিনীনা গাইরা মুছা-ফিহীনা ফামাছ তামতা‘তুম বিহী মিনহুন্না ফাআ-তূহুন্না উজূরাহুন্না ফারীদাতাওঁ ওয়ালা-জুনা-হা ‘আলাইকুম ফীমা-তারাদাইতুম বিহী মিম বা‘দিল ফারীদাতি ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলীমান হাকীমা-।
আল বায়ান:
আর (হারাম করা হয়েছে) নারীদের মধ্য থেকে সধবাদেরকে। তবে তোমাদের ডান হাত যাদের মালিক হয়েছে (দাসীগণ) তারা ছাড়া। এটি তোমাদের উপর আল্লাহর বিধান এবং এরা ছাড়া সকল নারীকে তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে যে, তোমরা তোমাদের অর্থের বিনিময়ে তাদেরকে চাইবে বিবাহ করে, অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হয়ে নয়। সুতরাং তাদের মধ্যে তোমরা যাদেরকে ভোগ করেছ তাদেরকে তাদের নির্ধারিত মোহর দিয়ে দাও। আর নির্ধারণের পর যে ব্যাপারে তোমরা পরস্পর সম্মত হবে তাতে তোমাদের উপর কোন অপরাধ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
আর (হারাম করা হয়েছে) নারীদের মধ্য থেকে সধবাদেরকে। তবে তোমাদের ডান হাত যাদের মালিক হয়েছে (দাসীগণ) তারা ছাড়া। এটি তোমাদের উপর আল্লাহর বিধান এবং এরা ছাড়া সকল নারীকে তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে যে, তোমরা তোমাদের অর্থের বিনিময়ে তাদেরকে চাইবে বিবাহ করে, অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হয়ে নয়। সুতরাং তাদের মধ্যে তোমরা যাদেরকে ভোগ করেছ তাদেরকে তাদের নির্ধারিত মোহর দিয়ে দাও। আর নির্ধারণের পর যে ব্যাপারে তোমরা পরস্পর সম্মত হবে তাতে তোমাদের উপর কোন অপরাধ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
নারীদের মধ্যে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ নারীগণও তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ, কিন্তু তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদের বাদে, আল্লাহ এসব ব্যবস্থা তোমাদের উপর ফরয করে দিয়েছেন। তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ নারীদের ছাড়া অন্যান্য সকল নারীদেরকে মোহরের অর্থের বদলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করতে চাওয়া তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছে, অবৈধ যৌন সম্পর্কের জন্য নয়। অতঃপর তাদের মধ্যে যাদের তোমরা সম্ভোগ করেছ, তাদেরকে তাদের ধার্যকৃত মোহর প্রদান কর। তোমাদের প্রতি কোনও গুনাহ নেই মোহর ধার্যের পরও তোমরা উভয়ের সম্মতির ভিত্তিতে মোহরের পরিমাণে হেরফের করলে, নিশ্চয় আল্লাহ সবিশেষ পরিজ্ঞাত ও পরম কুশলী।
নারীদের মধ্যে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ নারীগণও তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ, কিন্তু তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদের বাদে, আল্লাহ এসব ব্যবস্থা তোমাদের উপর ফরয করে দিয়েছেন। তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ নারীদের ছাড়া অন্যান্য সকল নারীদেরকে মোহরের অর্থের বদলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করতে চাওয়া তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছে, অবৈধ যৌন সম্পর্কের জন্য নয়। অতঃপর তাদের মধ্যে যাদের তোমরা সম্ভোগ করেছ, তাদেরকে তাদের ধার্যকৃত মোহর প্রদান কর। তোমাদের প্রতি কোনও গুনাহ নেই মোহর ধার্যের পরও তোমরা উভয়ের সম্মতির ভিত্তিতে মোহরের পরিমাণে হেরফের করলে, নিশ্চয় আল্লাহ সবিশেষ পরিজ্ঞাত ও পরম কুশলী।
Sahih International:
And [also prohibited to you are all] married women except those your right hands possess. [This is] the decree of Allah upon you. And lawful to you are [all others] beyond these, [provided] that you seek them [in marriage] with [gifts from] your property, desiring chastity, not unlawful sexual intercourse. So for whatever you enjoy [of marriage] from them, give them their due compensation as an obligation. And there is no blame upon you for what you mutually agree to beyond the obligation. Indeed, Allah is ever Knowing and Wise.
And [also prohibited to you are all] married women except those your right hands possess. [This is] the decree of Allah upon you. And lawful to you are [all others] beyond these, [provided] that you seek them [in marriage] with [gifts from] your property, desiring chastity, not unlawful sexual intercourse. So for whatever you enjoy [of marriage] from them, give them their due compensation as an obligation. And there is no blame upon you for what you mutually agree to beyond the obligation. Indeed, Allah is ever Knowing and Wise.
وَ مَنْ لَّمْ یَسْتَطِعْ مِنْکُمْ طَوْلًا اَنْ یَّنْکِحَ الْمُحْصَنٰتِ الْمُؤْمِنٰتِ فَمِنْ مَّا مَلَکَتْ اَیْمَانُکُمْ مِّنْ فَتَیٰتِکُمُ الْمُؤْمِنٰتِ ؕ وَ اللّٰهُ اَعْلَمُ بِاِیْمَانِکُمْ ؕ بَعْضُکُمْ مِّنْۢ بَعْضٍ ۚ فَانْکِحُوْهُنَّ بِاِذْنِ اَهْلِهِنَّ وَ اٰتُوْهُنَّ اُجُوْرَهُنَّ بِالْمَعْرُوْفِ مُحْصَنٰتٍ غَیْرَ مُسٰفِحٰتٍ وَّ لَا مُتَّخِذٰتِ اَخْدَانٍ ۚ فَاِذَاۤ اُحْصِنَّ فَاِنْ اَتَیْنَ بِفَاحِشَۃٍ فَعَلَیْهِنَّ نِصْفُ مَا عَلَی الْمُحْصَنٰتِ مِنَ الْعَذَابِ ؕ ذٰلِکَ لِمَنْ خَشِیَ الْعَنَتَ مِنْکُمْ ؕ وَ اَنْ تَصْبِرُوْا خَیْرٌ لَّکُمْ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوْرٌ رَّحِیْمٌ ﴿۲۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়ামাল্লাম ইয়াছতাতি‘ই মিনকুম তাওলান আই ইয়ানকিহাল মুহসানা-তিল মু’মিনা-তি ফামিম্মা-মালকাত আইমা-নুকুম মিন ফাতাইয়া-তিকুমুল মু’মিনা-তি ওয়াল্লা-হু আ‘লামু বিঈমা-নিকুম বা‘দুকুম মিম বা‘দিন ফানকিহূহুন্না বিইযনি আহলিহিন্না ওয়া আতূ-হুন্না উজুরাহুন্না বিলমা‘রূফি মুহসানা-তিন গাইরা মুছা-ফিহা-তিওঁ ওয়ালা-মুত্তাখিযা-তি আখদা-নিন ফাইযা-উহসিন্না ফাইন আতাইনা বিফা-হিশাতিন ফা‘আলইহিন্না নিসফুমা‘আলাল মুহসানা-তি মিনাল ‘আযা-বি যা-লিকা লিমান খাশিইয়াল ‘আনাতা মিনকুম ওয়া আন তাসবিরূ খাইরুল্লাকুম ওয়াল্লা-হু গাফুরু রাহীম।
ওয়ামাল্লাম ইয়াছতাতি‘ই মিনকুম তাওলান আই ইয়ানকিহাল মুহসানা-তিল মু’মিনা-তি ফামিম্মা-মালকাত আইমা-নুকুম মিন ফাতাইয়া-তিকুমুল মু’মিনা-তি ওয়াল্লা-হু আ‘লামু বিঈমা-নিকুম বা‘দুকুম মিম বা‘দিন ফানকিহূহুন্না বিইযনি আহলিহিন্না ওয়া আতূ-হুন্না উজুরাহুন্না বিলমা‘রূফি মুহসানা-তিন গাইরা মুছা-ফিহা-তিওঁ ওয়ালা-মুত্তাখিযা-তি আখদা-নিন ফাইযা-উহসিন্না ফাইন আতাইনা বিফা-হিশাতিন ফা‘আলইহিন্না নিসফুমা‘আলাল মুহসানা-তি মিনাল ‘আযা-বি যা-লিকা লিমান খাশিইয়াল ‘আনাতা মিনকুম ওয়া আন তাসবিরূ খাইরুল্লাকুম ওয়াল্লা-হু গাফুরু রাহীম।
আল বায়ান:
আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন-মুমিন নারীদেরকে বিবাহ করার সামর্থ্য রাখে না, সে (বিবাহ করবে) তোমাদের মুমিন যুবতীদের মধ্য থেকে, তোমাদের হাত যাদের মালিক হয়েছে তাদের কাউকে। আর আল্লাহ তোমাদের ঈমান সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত। তোমরা একে অন্যের থেকে (এসেছ)। সুতরাং তোমরা তাদেরকে তাদের মালিকদের অনুমতিক্রমে বিবাহ কর এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে তাদেরকে তাদের মোহর দিয়ে দাও এমতাবস্থায় যে, তারা হবে সতী-সাধ্বী, ব্যভিচারিণী কিংবা গোপন যৌনসঙ্গী গ্রহণকারিণী নয়। অতঃপর যখন তারা বিবাহিত হবে তখন যদি ব্যভিচারে লিপ্ত হয় তাহলে তাদের উপর স্বাধীন নারীর অর্ধেক আযাব হবে। এটা তাদের জন্য, তোমাদের মধ্যে যারা ব্যভিচারের ভয় করে এবং ধৈর্যধারণ করা তোমাদের জন্য উত্তম। আর আললাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন-মুমিন নারীদেরকে বিবাহ করার সামর্থ্য রাখে না, সে (বিবাহ করবে) তোমাদের মুমিন যুবতীদের মধ্য থেকে, তোমাদের হাত যাদের মালিক হয়েছে তাদের কাউকে। আর আল্লাহ তোমাদের ঈমান সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত। তোমরা একে অন্যের থেকে (এসেছ)। সুতরাং তোমরা তাদেরকে তাদের মালিকদের অনুমতিক্রমে বিবাহ কর এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে তাদেরকে তাদের মোহর দিয়ে দাও এমতাবস্থায় যে, তারা হবে সতী-সাধ্বী, ব্যভিচারিণী কিংবা গোপন যৌনসঙ্গী গ্রহণকারিণী নয়। অতঃপর যখন তারা বিবাহিত হবে তখন যদি ব্যভিচারে লিপ্ত হয় তাহলে তাদের উপর স্বাধীন নারীর অর্ধেক আযাব হবে। এটা তাদের জন্য, তোমাদের মধ্যে যারা ব্যভিচারের ভয় করে এবং ধৈর্যধারণ করা তোমাদের জন্য উত্তম। আর আললাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের যে ব্যক্তির স্বাধীনা মু’মিন নারী বিবাহের ক্ষমতা না থাকে, সে যেন তোমাদের অধীনস্থ মু’মিনা দাসী বিবাহ করে এবং আল্লাহ বিশেষরূপে তোমাদের ঈমানকে জানেন। তোমাদের একজন অন্যজন থেকে উদ্ভূত, কাজেই তাদেরকে বিয়ে কর তাদের মালিকের অনুমতি নিয়ে, ন্যায়সঙ্গতভাবে তাদের মহর তাদেরকে দিয়ে দাও, তারা হবে সচ্চরিত্রা, ব্যভিচারিণী নয়, উপপতি গ্রহণকারিণীও নয়। বিবাহের দূর্গে সুরক্ষিত হওয়ার পর তারা যদি ব্যভিচার করে, তবে তাদের শাস্তি আজাদ নারীদের অর্ধেক; এ ব্যবস্থা তার জন্য তোমাদের যে ব্যক্তি (অবিবাহিত থাকার কারণে) ব্যভিচারের ভয় করে। ধৈর্য ধারণ করা তোমাদের পক্ষে উত্তম এবং আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তোমাদের যে ব্যক্তির স্বাধীনা মু’মিন নারী বিবাহের ক্ষমতা না থাকে, সে যেন তোমাদের অধীনস্থ মু’মিনা দাসী বিবাহ করে এবং আল্লাহ বিশেষরূপে তোমাদের ঈমানকে জানেন। তোমাদের একজন অন্যজন থেকে উদ্ভূত, কাজেই তাদেরকে বিয়ে কর তাদের মালিকের অনুমতি নিয়ে, ন্যায়সঙ্গতভাবে তাদের মহর তাদেরকে দিয়ে দাও, তারা হবে সচ্চরিত্রা, ব্যভিচারিণী নয়, উপপতি গ্রহণকারিণীও নয়। বিবাহের দূর্গে সুরক্ষিত হওয়ার পর তারা যদি ব্যভিচার করে, তবে তাদের শাস্তি আজাদ নারীদের অর্ধেক; এ ব্যবস্থা তার জন্য তোমাদের যে ব্যক্তি (অবিবাহিত থাকার কারণে) ব্যভিচারের ভয় করে। ধৈর্য ধারণ করা তোমাদের পক্ষে উত্তম এবং আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
Sahih International:
And whoever among you cannot [find] the means to marry free, believing women, then [he may marry] from those whom your right hands possess of believing slave girls. And Allah is most knowing about your faith. You [believers] are of one another. So marry them with the permission of their people and give them their due compensation according to what is acceptable. [They should be] chaste, neither [of] those who commit unlawful intercourse randomly nor those who take [secret] lovers. But once they are sheltered in marriage, if they should commit adultery, then for them is half the punishment for free [unmarried] women. This [allowance] is for him among you who fears sin, but to be patient is better for you. And Allah is Forgiving and Merciful.
And whoever among you cannot [find] the means to marry free, believing women, then [he may marry] from those whom your right hands possess of believing slave girls. And Allah is most knowing about your faith. You [believers] are of one another. So marry them with the permission of their people and give them their due compensation according to what is acceptable. [They should be] chaste, neither [of] those who commit unlawful intercourse randomly nor those who take [secret] lovers. But once they are sheltered in marriage, if they should commit adultery, then for them is half the punishment for free [unmarried] women. This [allowance] is for him among you who fears sin, but to be patient is better for you. And Allah is Forgiving and Merciful.
یُرِیْدُ اللّٰهُ لِیُبَیِّنَ لَکُمْ وَ یَهْدِیَکُمْ سُنَنَ الَّذِیْنَ مِنْ قَبْلِکُمْ وَ یَتُوْبَ عَلَیْکُمْ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیْمٌ حَکِیْمٌ ﴿۲۶﴾
উচ্চারণ:
ইউরীদুল্লাহু লিইউবাইয়িনালাকুম ওয়া ইয়াহদিয়াকুম ছুনানাল্লাযীনা মিন কাবলিকুম ওয়া ইয়াতূবা ‘আলাইকুম ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
ইউরীদুল্লাহু লিইউবাইয়িনালাকুম ওয়া ইয়াহদিয়াকুম ছুনানাল্লাযীনা মিন কাবলিকুম ওয়া ইয়াতূবা ‘আলাইকুম ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
আল বায়ান:
আল্লাহ চান তোমাদের জন্য বিস্তারিত বর্ণনা করতে, তোমাদেরকে তোমাদের পূর্ববর্তীদের আদর্শ প্রদর্শন করতে এবং তোমাদের তাওবা কবূল করতে। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
আল্লাহ চান তোমাদের জন্য বিস্তারিত বর্ণনা করতে, তোমাদেরকে তোমাদের পূর্ববর্তীদের আদর্শ প্রদর্শন করতে এবং তোমাদের তাওবা কবূল করতে। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ ইচ্ছে করেন তোমাদের নিকট সবিস্তারে বর্ণনা করতে তোমাদের আগেকার লোকেদের নিয়মনীতি তোমাদের দেখানোর গ্রহণের জন্য, আর তোমাদেরকে ক্ষমা করার জন্য; বস্তুতঃ আল্লাহ সুপরিজ্ঞাত, পরম কুশলী।
আল্লাহ ইচ্ছে করেন তোমাদের নিকট সবিস্তারে বর্ণনা করতে তোমাদের আগেকার লোকেদের নিয়মনীতি তোমাদের দেখানোর গ্রহণের জন্য, আর তোমাদেরকে ক্ষমা করার জন্য; বস্তুতঃ আল্লাহ সুপরিজ্ঞাত, পরম কুশলী।
Sahih International:
Allah wants to make clear to you [the lawful from the unlawful] and guide you to the [good] practices of those before you and to accept your repentance. And Allah is Knowing and Wise.
Allah wants to make clear to you [the lawful from the unlawful] and guide you to the [good] practices of those before you and to accept your repentance. And Allah is Knowing and Wise.
وَ اللّٰهُ یُرِیْدُ اَنْ یَّتُوْبَ عَلَیْکُمْ ۟ وَ یُرِیْدُ الَّذِیْنَ یَتَّبِعُوْنَ الشَّهَوٰتِ اَنْ تَمِیْلُوْا مَیْلًا عَظِیْمًا ﴿۲۷﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লা-হু ইউরীদুআইঁ ইয়াতূবা ‘আলাইকুম ওয়া ইউরীদুল্লাযীনা ইয়াত্তাবি‘ঊনাশ শাহাওয়া-তি আন তামীলূমাইলান ‘আজীমা।
ওয়াল্লা-হু ইউরীদুআইঁ ইয়াতূবা ‘আলাইকুম ওয়া ইউরীদুল্লাযীনা ইয়াত্তাবি‘ঊনাশ শাহাওয়া-তি আন তামীলূমাইলান ‘আজীমা।
আল বায়ান:
আর আল্লাহ চান তোমাদের তাওবা কবূল করতে। আর যারা প্রবৃত্তির অনুসরণ করে তারা চায় যে, তোমরা প্রবলভাবে (সত্য পথ থেকে) বিচ্যুত হও।
আর আল্লাহ চান তোমাদের তাওবা কবূল করতে। আর যারা প্রবৃত্তির অনুসরণ করে তারা চায় যে, তোমরা প্রবলভাবে (সত্য পথ থেকে) বিচ্যুত হও।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ তোমাদেরকে ক্ষমা করতে চান, পক্ষান্তরে কুপ্রবৃত্তির অনুসারীরা চায় যে, তোমরা (আল্লাহর নিকট হতে) দূরে বহু দূরে সরে যাও।
আল্লাহ তোমাদেরকে ক্ষমা করতে চান, পক্ষান্তরে কুপ্রবৃত্তির অনুসারীরা চায় যে, তোমরা (আল্লাহর নিকট হতে) দূরে বহু দূরে সরে যাও।
Sahih International:
Allah wants to accept your repentance, but those who follow [their] passions want you to digress [into] a great deviation.
Allah wants to accept your repentance, but those who follow [their] passions want you to digress [into] a great deviation.
یُرِیْدُ اللّٰهُ اَنْ یُّخَفِّفَ عَنْکُمْ ۚ وَ خُلِقَ الْاِنْسَانُ ضَعِیْفًا ﴿۲۸﴾
উচ্চারণ:
ইউরীদুল্লা-হু আইঁ ইউখাফফিফা ‘আনকুম ওয়া খুলিকাল ইনছা-নুদা‘ঈফা-।
ইউরীদুল্লা-হু আইঁ ইউখাফফিফা ‘আনকুম ওয়া খুলিকাল ইনছা-নুদা‘ঈফা-।
আল বায়ান:
আল্লাহ তোমাদের থেকে (বিধান) সহজ করতে চান, আর মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে দুর্বল করে।
আল্লাহ তোমাদের থেকে (বিধান) সহজ করতে চান, আর মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে দুর্বল করে।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ তোমাদের ভার লঘু করতে চান, কারণ মানুষকে দুর্বলরূপে সৃষ্টি করা হয়েছে।
আল্লাহ তোমাদের ভার লঘু করতে চান, কারণ মানুষকে দুর্বলরূপে সৃষ্টি করা হয়েছে।
Sahih International:
And Allah wants to lighten for you [your difficulties]; and mankind was created weak.
And Allah wants to lighten for you [your difficulties]; and mankind was created weak.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لَا تَاْکُلُوْۤا اَمْوَالَکُمْ بَیْنَکُمْ بِالْبَاطِلِ اِلَّاۤ اَنْ تَکُوْنَ تِجَارَۃً عَنْ تَرَاضٍ مِّنْکُمْ ۟ وَ لَا تَقْتُلُوْۤا اَنْفُسَکُمْ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِکُمْ رَحِیْمًا ﴿۲۹﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ূহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তা’কুলূ আমওয়া-লুকুম বাইনাকুম বিলবা-তিলি ইল্লাআন তাকূনা তিজা-রাতান ‘আন তারা-দিম মিনকুম ওয়ালা-তাকতুলূআনফুছাকুম ইন্নাল্লা-হা কা-না বিকুম রাহীমা।
ইয়াআইয়ূহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তা’কুলূ আমওয়া-লুকুম বাইনাকুম বিলবা-তিলি ইল্লাআন তাকূনা তিজা-রাতান ‘আন তারা-দিম মিনকুম ওয়ালা-তাকতুলূআনফুছাকুম ইন্নাল্লা-হা কা-না বিকুম রাহীমা।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, তোমরা পরস্পরের মধ্যে তোমাদের ধন-সম্পদ অন্যায়ভাবে খেয়ো না, তবে পারস্পরিক সম্মতিতে ব্যবসার মাধ্যমে হলে ভিন্ন কথা। আর তোমরা নিজেরা নিজদেরকে হত্যা করো না। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে পরম দয়ালু।
হে মুমিনগণ, তোমরা পরস্পরের মধ্যে তোমাদের ধন-সম্পদ অন্যায়ভাবে খেয়ো না, তবে পারস্পরিক সম্মতিতে ব্যবসার মাধ্যমে হলে ভিন্ন কথা। আর তোমরা নিজেরা নিজদেরকে হত্যা করো না। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! তোমরা অন্যায়ভাবে একে অন্যের সম্পদ গ্রাস করো না, তবে পারস্পরিক সম্মতিতে ব্যবসায় বৈধ এবং নিজেদের ধ্বংস ডেকে এনো না কিংবা তোমরা পরস্পরকে হত্যা করো না, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের প্রতি কৃপাময়।
হে ঈমানদারগণ! তোমরা অন্যায়ভাবে একে অন্যের সম্পদ গ্রাস করো না, তবে পারস্পরিক সম্মতিতে ব্যবসায় বৈধ এবং নিজেদের ধ্বংস ডেকে এনো না কিংবা তোমরা পরস্পরকে হত্যা করো না, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের প্রতি কৃপাময়।
Sahih International:
O you who have believed, do not consume one another's wealth unjustly but only [in lawful] business by mutual consent. And do not kill yourselves [or one another]. Indeed, Allah is to you ever Merciful.
O you who have believed, do not consume one another's wealth unjustly but only [in lawful] business by mutual consent. And do not kill yourselves [or one another]. Indeed, Allah is to you ever Merciful.
وَ مَنْ یَّفْعَلْ ذٰلِکَ عُدْوَانًا وَّ ظُلْمًا فَسَوْفَ نُصْلِیْهِ نَارًا ؕ وَ کَانَ ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ یَسِیْرًا ﴿۳۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মাইঁ ইয়াফ‘আল যা-লিকা ‘উদওয়া-নাওঁ ওয়া জুলমান ফাছাওফা নুসলীহি না-রাওঁ ওয়া কা-না যা-লিকা ‘আলাল্লা-হি ইয়াছীরা-।
ওয়া মাইঁ ইয়াফ‘আল যা-লিকা ‘উদওয়া-নাওঁ ওয়া জুলমান ফাছাওফা নুসলীহি না-রাওঁ ওয়া কা-না যা-লিকা ‘আলাল্লা-হি ইয়াছীরা-।
আল বায়ান:
আর যে ঐ কাজ করবে সীমালঙ্ঘন ও অন্যায়ভাবে, আমি অচিরেই তাকে আগুনে প্রবেশ করাব। আর সেটি হবে আল্লাহর উপর সহজ।
আর যে ঐ কাজ করবে সীমালঙ্ঘন ও অন্যায়ভাবে, আমি অচিরেই তাকে আগুনে প্রবেশ করাব। আর সেটি হবে আল্লাহর উপর সহজ।
তাইসিরুল কুরআন:
যে ব্যক্তি সীমালঙ্ঘন ক’রে অন্যায়ভাবে এটা করবে, তাকে আমি অতিসত্বর অগ্নিতে দগ্ধ করব, এটা আল্লাহর পক্ষে সহজ।
যে ব্যক্তি সীমালঙ্ঘন ক’রে অন্যায়ভাবে এটা করবে, তাকে আমি অতিসত্বর অগ্নিতে দগ্ধ করব, এটা আল্লাহর পক্ষে সহজ।
Sahih International:
And whoever does that in aggression and injustice - then We will drive him into a Fire. And that, for Allah, is [always] easy.
And whoever does that in aggression and injustice - then We will drive him into a Fire. And that, for Allah, is [always] easy.
اِنْ تَجْتَنِبُوْا کَبَآئِرَ مَا تُنْهَوْنَ عَنْهُ نُکَفِّرْ عَنْکُمْ سَیِّاٰتِکُمْ وَ نُدْخِلْکُمْ مُّدْخَلًا کَرِیْمًا ﴿۳۱﴾
উচ্চারণ:
ইন তাজতানিবূকাবাইরা মা-তুনহাওনা ‘আনহু নুকাফফির ‘আনকুমছাইয়িআ-তিকুম ওয়ানুদখিলকুম মুদখালান কারীমা-।
ইন তাজতানিবূকাবাইরা মা-তুনহাওনা ‘আনহু নুকাফফির ‘আনকুমছাইয়িআ-তিকুম ওয়ানুদখিলকুম মুদখালান কারীমা-।
আল বায়ান:
তোমরা যদি সেসব কবীরা গুনাহ পরিহার কর, যা থেকে তোমাদের বারণ করা হয়েছে, তাহলে আমি তোমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেব এবং তোমাদেরকে প্রবেশ করাব সম্মানজনক প্রবেশস্থলে।
তোমরা যদি সেসব কবীরা গুনাহ পরিহার কর, যা থেকে তোমাদের বারণ করা হয়েছে, তাহলে আমি তোমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেব এবং তোমাদেরকে প্রবেশ করাব সম্মানজনক প্রবেশস্থলে।
তাইসিরুল কুরআন:
যদি তোমরা নিষিদ্ধ কাজের বড় বড় গুলো হতে বিরত থাক, তাহলে আমি তোমাদের ছোট ছোট পাপগুলো ক্ষমা ক’রে দেব এবং তোমাদেরকে এক মহামর্যাদার স্থানে প্রবেশ করাব।
যদি তোমরা নিষিদ্ধ কাজের বড় বড় গুলো হতে বিরত থাক, তাহলে আমি তোমাদের ছোট ছোট পাপগুলো ক্ষমা ক’রে দেব এবং তোমাদেরকে এক মহামর্যাদার স্থানে প্রবেশ করাব।
Sahih International:
If you avoid the major sins which you are forbidden, We will remove from you your lesser sins and admit you to a noble entrance [into Paradise].
If you avoid the major sins which you are forbidden, We will remove from you your lesser sins and admit you to a noble entrance [into Paradise].
وَ لَا تَتَمَنَّوْا مَا فَضَّلَ اللّٰهُ بِهٖ بَعْضَکُمْ عَلٰی بَعْضٍ ؕ لِلرِّجَالِ نَصِیْبٌ مِّمَّا اکْتَسَبُوْا ؕ وَ لِلنِّسَآءِ نَصِیْبٌ مِّمَّا اکْتَسَبْنَ ؕ وَ سْئَلُوا اللّٰهَ مِنْ فَضْلِهٖ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِکُلِّ شَیْءٍ عَلِیْمًا ﴿۳۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালা-তাতামান্নাওঁমা-ফাদ্দালাল্লা-হু বিহী বা‘দাকুম ‘আলা বা‘দিন লিররিজা-লি নাসীবুম মিম্মাকতাছাবূ ওয়ালিন নিছাই নাসীবুম মিম্মাক তাছাবনা ওয়াছ আলুল্লা-হা মিন ফাদলিহী ইন্নাল্লাহা কা-না বিকুল্লি শাইইন ‘আলীমা-।
ওয়ালা-তাতামান্নাওঁমা-ফাদ্দালাল্লা-হু বিহী বা‘দাকুম ‘আলা বা‘দিন লিররিজা-লি নাসীবুম মিম্মাকতাছাবূ ওয়ালিন নিছাই নাসীবুম মিম্মাক তাছাবনা ওয়াছ আলুল্লা-হা মিন ফাদলিহী ইন্নাল্লাহা কা-না বিকুল্লি শাইইন ‘আলীমা-।
আল বায়ান:
আর তোমরা আকাঙ্ক্ষা করো না সে সবের, যার মাধ্যমে আল্লাহ তোমাদের এক জনকে অন্য জনের উপর প্রাধান্য দিয়েছেন। পুরুষদের জন্য রয়েছে অংশ, তারা যা উপার্জন করে তা থেকে এবং নারীদের জন্য রয়েছে অংশ, যা তারা উপার্জন করে তা থেকে। আর তোমরা আল্লাহর কাছে তাঁর অনুগ্রহ চাও। নিশ্চয় আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সম্যক জ্ঞাত।
আর তোমরা আকাঙ্ক্ষা করো না সে সবের, যার মাধ্যমে আল্লাহ তোমাদের এক জনকে অন্য জনের উপর প্রাধান্য দিয়েছেন। পুরুষদের জন্য রয়েছে অংশ, তারা যা উপার্জন করে তা থেকে এবং নারীদের জন্য রয়েছে অংশ, যা তারা উপার্জন করে তা থেকে। আর তোমরা আল্লাহর কাছে তাঁর অনুগ্রহ চাও। নিশ্চয় আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সম্যক জ্ঞাত।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমরা তা কামনা করো না যা দ্বারা আল্লাহ তোমাদের কাউকে কারো উপর মর্যাদা প্রদান করেছেন। পুরুষেরা তাদের কৃতকার্যের অংশ পাবে, নারীরাও তাদের কৃতকর্মের অংশ পাবে এবং তোমরা আল্লাহর নিকট তাঁর অনুগ্রহ কামনা কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বজ্ঞ।
তোমরা তা কামনা করো না যা দ্বারা আল্লাহ তোমাদের কাউকে কারো উপর মর্যাদা প্রদান করেছেন। পুরুষেরা তাদের কৃতকার্যের অংশ পাবে, নারীরাও তাদের কৃতকর্মের অংশ পাবে এবং তোমরা আল্লাহর নিকট তাঁর অনুগ্রহ কামনা কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বজ্ঞ।
Sahih International:
And do not wish for that by which Allah has made some of you exceed others. For men is a share of what they have earned, and for women is a share of what they have earned. And ask Allah of his bounty. Indeed Allah is ever, of all things, Knowing.
And do not wish for that by which Allah has made some of you exceed others. For men is a share of what they have earned, and for women is a share of what they have earned. And ask Allah of his bounty. Indeed Allah is ever, of all things, Knowing.
وَ لِکُلٍّ جَعَلْنَا مَوَالِیَ مِمَّا تَرَکَ الْوَالِدٰنِ وَ الْاَقْرَبُوْنَ ؕ وَ الَّذِیْنَ عَقَدَتْ اَیْمَانُکُمْ فَاٰتُوْهُمْ نَصِیْبَهُمْ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلٰی کُلِّ شَیْءٍ شَهِیْدًا ﴿۳۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালিকুল্লিন জা‘আলনা-মাওয়া-লিয়া মিম্মা-তারাকাল ওয়া-লিদা-নি ওয়াল আকরাবূনা ওয়াল্লাযীনা ‘আকাদাত আইমা-নুকুম ফাআ-তুহুম নাসীবাহুম ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলাকুল্লি শাইইন শাহীদা-।
ওয়ালিকুল্লিন জা‘আলনা-মাওয়া-লিয়া মিম্মা-তারাকাল ওয়া-লিদা-নি ওয়াল আকরাবূনা ওয়াল্লাযীনা ‘আকাদাত আইমা-নুকুম ফাআ-তুহুম নাসীবাহুম ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলাকুল্লি শাইইন শাহীদা-।
আল বায়ান:
আর আমি প্রত্যেকের জন্য নির্ধারণ করেছি উত্তরাধিকারী, পিতা-মাতা ও নিকট আত্মীয়-স্বজন যা রেখে যায় এবং যাদের সাথে তোমরা চুক্তি করেছ, তা থেকে* । সুতরাং তোমরা তাদেরকে তাদের অংশ দিয়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ সবকিছুর উপর সাক্ষী।
আর আমি প্রত্যেকের জন্য নির্ধারণ করেছি উত্তরাধিকারী, পিতা-মাতা ও নিকট আত্মীয়-স্বজন যা রেখে যায় এবং যাদের সাথে তোমরা চুক্তি করেছ, তা থেকে* । সুতরাং তোমরা তাদেরকে তাদের অংশ দিয়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ সবকিছুর উপর সাক্ষী।
তাইসিরুল কুরআন:
মাতা-পিতা ও স্বজনদের রেখে যাওয়া সম্পদে আমি প্রত্যেক উত্তরাধিকারের অংশ স্থির করেছি এবং যাদের সঙ্গে তোমাদের অঙ্গীকার রয়েছে, কাজেই তাদেরকে তাদের অংশ প্রদান কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্ববিষয়ে প্রত্যক্ষদর্শী।
মাতা-পিতা ও স্বজনদের রেখে যাওয়া সম্পদে আমি প্রত্যেক উত্তরাধিকারের অংশ স্থির করেছি এবং যাদের সঙ্গে তোমাদের অঙ্গীকার রয়েছে, কাজেই তাদেরকে তাদের অংশ প্রদান কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্ববিষয়ে প্রত্যক্ষদর্শী।
Sahih International:
And for all, We have made heirs to what is left by parents and relatives. And to those whom your oaths have bound [to you] - give them their share. Indeed Allah is ever, over all things, a Witness.
And for all, We have made heirs to what is left by parents and relatives. And to those whom your oaths have bound [to you] - give them their share. Indeed Allah is ever, over all things, a Witness.
اَلرِّجَالُ قَوّٰمُوْنَ عَلَی النِّسَآءِ بِمَا فَضَّلَ اللّٰهُ بَعْضَهُمْ عَلٰی بَعْضٍ وَّ بِمَاۤ اَنْفَقُوْا مِنْ اَمْوَالِهِمْ ؕ فَالصّٰلِحٰتُ قٰنِتٰتٌ حٰفِظٰتٌ لِّلْغَیْبِ بِمَا حَفِظَ اللّٰهُ ؕ وَ الّٰتِیْ تَخَافُوْنَ نُشُوْزَهُنَّ فَعِظُوْهُنَّ وَ اهْجُرُوْهُنَّ فِی الْمَضَاجِعِ وَ اضْرِبُوْهُنَّ ۚ فَاِنْ اَطَعْنَکُمْ فَلَا تَبْغُوْا عَلَیْهِنَّ سَبِیْلًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلِیًّا کَبِیْرًا ﴿۳۴﴾
উচ্চারণ:
আররিজা-লুকাওওয়া-মূনা ‘আলাননিছাই, বিমা-ফাদ্দালাল্লা-হু বা‘দাহুম ‘আলাবা‘দিওঁ ওয়াবিমা-আনফাকূমিন আমওয়া-লিহিম ফাসসা-লিহা-তুকা-নিতা-তুন হাফিজা তুল লিল গাইবি বিমা-হাফিজাল্লা-হু ওয়াল্লা-তী তাখা-ফূনা নুশূযাহুন্না ফা‘ইজূহুন্না ওয়াহজুরূহুন্না ফিল মাদা-জি‘ই ওয়াদরিবূহুন্না ফাইন আতা‘নাকুম ফালাতাবগূ‘আলাইহিন্না ছাবীলা- ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলিইইয়ান কাবীরা।
আররিজা-লুকাওওয়া-মূনা ‘আলাননিছাই, বিমা-ফাদ্দালাল্লা-হু বা‘দাহুম ‘আলাবা‘দিওঁ ওয়াবিমা-আনফাকূমিন আমওয়া-লিহিম ফাসসা-লিহা-তুকা-নিতা-তুন হাফিজা তুল লিল গাইবি বিমা-হাফিজাল্লা-হু ওয়াল্লা-তী তাখা-ফূনা নুশূযাহুন্না ফা‘ইজূহুন্না ওয়াহজুরূহুন্না ফিল মাদা-জি‘ই ওয়াদরিবূহুন্না ফাইন আতা‘নাকুম ফালাতাবগূ‘আলাইহিন্না ছাবীলা- ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলিইইয়ান কাবীরা।
আল বায়ান:
পুরুষরা নারীদের তত্ত্বাবধায়ক, এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের একের উপর অন্যকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন এবং যেহেতু তারা নিজদের সম্পদ থেকে ব্যয় করে। সুতরাং পুণ্যবতী নারীরা অনুগত, তারা লোকচক্ষুর অন্তরালে হিফাযাতকারিনী ঐ বিষয়ের যা আল্লাহ হিফাযাত করেছেনে। আর তোমরা যাদের অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদেরকে সদুপদেশ দাও, বিছানায় তাদেরকে ত্যাগ কর এবং তাদেরকে (মৃদু) প্রহার কর। এরপর যদি তারা তোমাদের আনুগত্য করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমুন্নত মহান।
পুরুষরা নারীদের তত্ত্বাবধায়ক, এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের একের উপর অন্যকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন এবং যেহেতু তারা নিজদের সম্পদ থেকে ব্যয় করে। সুতরাং পুণ্যবতী নারীরা অনুগত, তারা লোকচক্ষুর অন্তরালে হিফাযাতকারিনী ঐ বিষয়ের যা আল্লাহ হিফাযাত করেছেনে। আর তোমরা যাদের অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদেরকে সদুপদেশ দাও, বিছানায় তাদেরকে ত্যাগ কর এবং তাদেরকে (মৃদু) প্রহার কর। এরপর যদি তারা তোমাদের আনুগত্য করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমুন্নত মহান।
তাইসিরুল কুরআন:
পুরুষগণ নারীদের উপর কর্তৃত্বশীল এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের এককে অন্যের উপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, আর এজন্য যে, পুরুষেরা স্বীয় ধন-সম্পদ হতে ব্যয় করে। ফলে পুণ্যবান স্ত্রীরা (আল্লাহ ও স্বামীর প্রতি) অনুগতা থাকে এবং পুরুষের অনুপস্থিতিতে তারা তা (অর্থাৎ তাদের সতীত্ব ও স্বামীর সম্পদ) সংরক্ষণ করে যা আল্লাহ সংরক্ষণ করতে আদেশ দিয়েছেন। যদি তাদের মধ্যে অবাধ্যতার সম্ভাবনা দেখতে পাও, তাদেরকে সদুপদেশ দাও এবং তাদের সাথে শয্যা বন্ধ কর এবং তাদেরকে (সঙ্গতভাবে) প্রহার কর, অতঃপর যদি তারা তোমাদের অনুগত হয়, তাহলে তাদের উপর নির্যাতনের বাহানা খোঁজ করো না, নিশ্চয় আল্লাহ সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ।
পুরুষগণ নারীদের উপর কর্তৃত্বশীল এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের এককে অন্যের উপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, আর এজন্য যে, পুরুষেরা স্বীয় ধন-সম্পদ হতে ব্যয় করে। ফলে পুণ্যবান স্ত্রীরা (আল্লাহ ও স্বামীর প্রতি) অনুগতা থাকে এবং পুরুষের অনুপস্থিতিতে তারা তা (অর্থাৎ তাদের সতীত্ব ও স্বামীর সম্পদ) সংরক্ষণ করে যা আল্লাহ সংরক্ষণ করতে আদেশ দিয়েছেন। যদি তাদের মধ্যে অবাধ্যতার সম্ভাবনা দেখতে পাও, তাদেরকে সদুপদেশ দাও এবং তাদের সাথে শয্যা বন্ধ কর এবং তাদেরকে (সঙ্গতভাবে) প্রহার কর, অতঃপর যদি তারা তোমাদের অনুগত হয়, তাহলে তাদের উপর নির্যাতনের বাহানা খোঁজ করো না, নিশ্চয় আল্লাহ সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ।
Sahih International:
Men are in charge of women by [right of] what Allah has given one over the other and what they spend [for maintenance] from their wealth. So righteous women are devoutly obedient, guarding in [the husband's] absence what Allah would have them guard. But those [wives] from whom you fear arrogance - [first] advise them; [then if they persist], forsake them in bed; and [finally], strike them. But if they obey you [once more], seek no means against them. Indeed, Allah is ever Exalted and Grand.
Men are in charge of women by [right of] what Allah has given one over the other and what they spend [for maintenance] from their wealth. So righteous women are devoutly obedient, guarding in [the husband's] absence what Allah would have them guard. But those [wives] from whom you fear arrogance - [first] advise them; [then if they persist], forsake them in bed; and [finally], strike them. But if they obey you [once more], seek no means against them. Indeed, Allah is ever Exalted and Grand.
وَ اِنْ خِفْتُمْ شِقَاقَ بَیْنِهِمَا فَابْعَثُوْا حَکَمًا مِّنْ اَهْلِهٖ وَ حَکَمًا مِّنْ اَهْلِهَا ۚ اِنْ یُّرِیْدَاۤ اِصْلَاحًا یُّوَفِّقِ اللّٰهُ بَیْنَهُمَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلِیْمًا خَبِیْرًا ﴿۳۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইন খিফতুম শিকা-কা বাইনাহুমা-ফাব‘আছূহাকামাম মিন আহলিহী ওয়া হাকামাম মিন আহলিহা- ইয়ঁইউরীদা-ইসলা-হাইঁ ইউওয়াফফিকিল্লা-হু বাইনাহুম ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলীমান খাবীরা।
ওয়া ইন খিফতুম শিকা-কা বাইনাহুমা-ফাব‘আছূহাকামাম মিন আহলিহী ওয়া হাকামাম মিন আহলিহা- ইয়ঁইউরীদা-ইসলা-হাইঁ ইউওয়াফফিকিল্লা-হু বাইনাহুম ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলীমান খাবীরা।
আল বায়ান:
আর যদি তোমরা তাদের উভয়ের মধ্যে বিচ্ছেদের আশঙ্কা কর তাহলে স্বামীর পরিবার থেকে একজন বিচারক এবং স্ত্রীর পরিবার থেকে একজন বিচারক পাঠাও। যদি তারা মীমাংসা চায় তাহলে আল্লাহ উভয়ের মধ্যে মিল করে দেবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞানী, সম্যক অবগত।
আর যদি তোমরা তাদের উভয়ের মধ্যে বিচ্ছেদের আশঙ্কা কর তাহলে স্বামীর পরিবার থেকে একজন বিচারক এবং স্ত্রীর পরিবার থেকে একজন বিচারক পাঠাও। যদি তারা মীমাংসা চায় তাহলে আল্লাহ উভয়ের মধ্যে মিল করে দেবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞানী, সম্যক অবগত।
তাইসিরুল কুরআন:
যদি তোমরা তাদের মধ্যে অনৈক্যের আশংকা কর, তবে স্বামীর আত্মীয়-স্বজন হতে একজন এবং স্ত্রীর আত্মীয়-স্বজন হতে একজন সালিস নিযুক্ত কর। যদি উভয়ে মীমাংসা করিয়ে দেয়ার ইচ্ছে করে, তবে আল্লাহ উভয়ের মধ্যে নিষ্পত্তির ব্যবস্থা করবেন, নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন, সকল কিছুর খবর রাখেন।
যদি তোমরা তাদের মধ্যে অনৈক্যের আশংকা কর, তবে স্বামীর আত্মীয়-স্বজন হতে একজন এবং স্ত্রীর আত্মীয়-স্বজন হতে একজন সালিস নিযুক্ত কর। যদি উভয়ে মীমাংসা করিয়ে দেয়ার ইচ্ছে করে, তবে আল্লাহ উভয়ের মধ্যে নিষ্পত্তির ব্যবস্থা করবেন, নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন, সকল কিছুর খবর রাখেন।
Sahih International:
And if you fear dissension between the two, send an arbitrator from his people and an arbitrator from her people. If they both desire reconciliation, Allah will cause it between them. Indeed, Allah is ever Knowing and Acquainted [with all things].
And if you fear dissension between the two, send an arbitrator from his people and an arbitrator from her people. If they both desire reconciliation, Allah will cause it between them. Indeed, Allah is ever Knowing and Acquainted [with all things].
وَ اعْبُدُوا اللّٰهَ وَ لَا تُشْرِکُوْا بِهٖ شَیْئًا وَّ بِالْوَالِدَیْنِ اِحْسَانًا وَّ بِذِی الْقُرْبٰی وَ الْیَتٰمٰی وَ الْمَسٰکِیْنِ وَ الْجَارِ ذِی الْقُرْبٰی وَ الْجَارِ الْجُنُبِ وَ الصَّاحِبِ بِالْجَنْۢبِ وَ ابْنِ السَّبِیْلِ ۙ وَ مَا مَلَکَتْ اَیْمَانُکُمْ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ مَنْ کَانَ مُخْتَالًا فَخُوْرَا ﴿ۙ۳۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়া‘বুদুল্লা-হা ওয়ালা-তুশরিকূবিহী শাইআওঁ ওয়াবিল ওয়া-লিদাইনি ইহছানাওঁ ওয়াবিযিল কুরবা-ওয়াল ইয়াতা-মা-ওয়াল মাছা-কীনি ওয়াল জা-রিযিল কুরবা-ওয়ালজা-রিল জুনুবি ওয়াসসা-হিবি বিলজামবি ওয়াবনিছ ছাবীলি ওয়ামা-মালাকাত আইমা-নুকুম ইন্নাল্লাহা-লা ইউহিব্বুমান কা-না মুখতা-লান ফাখূরা-।
ওয়া‘বুদুল্লা-হা ওয়ালা-তুশরিকূবিহী শাইআওঁ ওয়াবিল ওয়া-লিদাইনি ইহছানাওঁ ওয়াবিযিল কুরবা-ওয়াল ইয়াতা-মা-ওয়াল মাছা-কীনি ওয়াল জা-রিযিল কুরবা-ওয়ালজা-রিল জুনুবি ওয়াসসা-হিবি বিলজামবি ওয়াবনিছ ছাবীলি ওয়ামা-মালাকাত আইমা-নুকুম ইন্নাল্লাহা-লা ইউহিব্বুমান কা-না মুখতা-লান ফাখূরা-।
আল বায়ান:
তোমরা ইবাদাত কর আল্লাহর, তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরীক করো না। আর সদ্ব্যবহার কর মাতা-পিতার সাথে, নিকট আত্মীয়ের সাথে, ইয়াতীম, মিসকীন, নিকট আত্মীয়- প্রতিবেশী, অনাত্মীয়- প্রতিবেশী, পার্শ্ববর্তী সাথী, মুসাফির এবং তোমাদের মালিকানাভুক্ত দাস-দাসীদের সাথে। নিশ্চয় আল্লাহ পছন্দ করেন না তাদেরকে যারা দাম্ভিক, অহঙ্কারী।
তোমরা ইবাদাত কর আল্লাহর, তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরীক করো না। আর সদ্ব্যবহার কর মাতা-পিতার সাথে, নিকট আত্মীয়ের সাথে, ইয়াতীম, মিসকীন, নিকট আত্মীয়- প্রতিবেশী, অনাত্মীয়- প্রতিবেশী, পার্শ্ববর্তী সাথী, মুসাফির এবং তোমাদের মালিকানাভুক্ত দাস-দাসীদের সাথে। নিশ্চয় আল্লাহ পছন্দ করেন না তাদেরকে যারা দাম্ভিক, অহঙ্কারী।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমরা আল্লাহর ‘ইবাদাত কর, কিছুকেই তাঁর শরীক করো না এবং মাতা-পিতা, আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতীম অভাবগ্রস্ত, নিকট প্রতিবেশী, দূর প্রতিবেশী, সাথী, মুসাফির এবং তোমাদের আয়ত্তাধীন দাস-দাসীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ ঐ লোককে ভালবাসেন না, যে অহংকারী, দাম্ভিক।
তোমরা আল্লাহর ‘ইবাদাত কর, কিছুকেই তাঁর শরীক করো না এবং মাতা-পিতা, আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতীম অভাবগ্রস্ত, নিকট প্রতিবেশী, দূর প্রতিবেশী, সাথী, মুসাফির এবং তোমাদের আয়ত্তাধীন দাস-দাসীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ ঐ লোককে ভালবাসেন না, যে অহংকারী, দাম্ভিক।
Sahih International:
Worship Allah and associate nothing with Him, and to parents do good, and to relatives, orphans, the needy, the near neighbor, the neighbor farther away, the companion at your side, the traveler, and those whom your right hands possess. Indeed, Allah does not like those who are self-deluding and boastful.
Worship Allah and associate nothing with Him, and to parents do good, and to relatives, orphans, the needy, the near neighbor, the neighbor farther away, the companion at your side, the traveler, and those whom your right hands possess. Indeed, Allah does not like those who are self-deluding and boastful.
ۣالَّذِیْنَ یَبْخَلُوْنَ وَ یَاْمُرُوْنَ النَّاسَ بِالْبُخْلِ وَ یَکْتُمُوْنَ مَاۤ اٰتٰهُمُ اللّٰهُ مِنْ فَضْلِهٖ ؕ وَ اَعْتَدْنَا لِلْکٰفِرِیْنَ عَذَابًا مُّهِیْنًا ﴿ۚ۳۷﴾
উচ্চারণ:
আল্লাযীনা ইয়াবখালূনা ওয়া ইয়া’মুরূনান্না-ছা বিলবুখলি ওয়া ইয়াকতুমূনা মাআ-তা-হুমুল্লাহু মিন ফাদলিহী ওয়া আ‘তাদনা-লিলকা-ফিরীনা ‘আযাবাম মুহীনা-।
আল্লাযীনা ইয়াবখালূনা ওয়া ইয়া’মুরূনান্না-ছা বিলবুখলি ওয়া ইয়াকতুমূনা মাআ-তা-হুমুল্লাহু মিন ফাদলিহী ওয়া আ‘তাদনা-লিলকা-ফিরীনা ‘আযাবাম মুহীনা-।
আল বায়ান:
যারা কৃপণতা করে এবং মানুষকে কৃপণতার নির্দেশ দেয়; আর গোপন করে তা, যা আল্লাহ তাদেরকে স্বীয় অনুগ্রহে দান করেছেন। আর আমি প্রস্তুত করে রেখেছি কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাকর আযাব।
যারা কৃপণতা করে এবং মানুষকে কৃপণতার নির্দেশ দেয়; আর গোপন করে তা, যা আল্লাহ তাদেরকে স্বীয় অনুগ্রহে দান করেছেন। আর আমি প্রস্তুত করে রেখেছি কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাকর আযাব।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা কৃপণতা করে অধিকন্তু লোকেদেরকেও কার্পণ্য করার আদেশ দেয় এবং আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে যা দিয়েছেন তা গোপন করে, (ঐসব) কাফিরদের জন্য আমি লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।
যারা কৃপণতা করে অধিকন্তু লোকেদেরকেও কার্পণ্য করার আদেশ দেয় এবং আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে যা দিয়েছেন তা গোপন করে, (ঐসব) কাফিরদের জন্য আমি লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।
Sahih International:
Who are stingy and enjoin upon [other] people stinginess and conceal what Allah has given them of His bounty - and We have prepared for the disbelievers a humiliating punishment -
Who are stingy and enjoin upon [other] people stinginess and conceal what Allah has given them of His bounty - and We have prepared for the disbelievers a humiliating punishment -
وَ الَّذِیْنَ یُنْفِقُوْنَ اَمْوَالَهُمْ رِئَآءَ النَّاسِ وَ لَا یُؤْمِنُوْنَ بِاللّٰهِ وَ لَا بِالْیَوْمِ الْاٰخِرِ ؕ وَ مَنْ یَّکُنِ الشَّیْطٰنُ لَهٗ قَرِیْنًا فَسَآءَ قَرِیْنًا ﴿۳۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা ইউনফিকূনা আমওয়া-লাহুম রিআআন্না-ছি ওয়ালা ইউ’মিনূনা বিল্লা-হি ওয়ালা-বিলইয়াওমিল আ-খিরি ওয়ামাইঁ ইয়াকুনিশশাইতা-নুলাহু কারীনান ফাছাআ কারীনা-।
ওয়াল্লাযীনা ইউনফিকূনা আমওয়া-লাহুম রিআআন্না-ছি ওয়ালা ইউ’মিনূনা বিল্লা-হি ওয়ালা-বিলইয়াওমিল আ-খিরি ওয়ামাইঁ ইয়াকুনিশশাইতা-নুলাহু কারীনান ফাছাআ কারীনা-।
আল বায়ান:
আর যারা নিজ ধন-সম্পদ লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে ব্যয় করে এবং ঈমান আনে না আল্লাহর প্রতি এবং না শেষ দিনের প্রতি। আর শয়তান যার সঙ্গী হয়, সঙ্গী হিসেবে কতইনা নিকৃষ্ট সে!
আর যারা নিজ ধন-সম্পদ লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে ব্যয় করে এবং ঈমান আনে না আল্লাহর প্রতি এবং না শেষ দিনের প্রতি। আর শয়তান যার সঙ্গী হয়, সঙ্গী হিসেবে কতইনা নিকৃষ্ট সে!
তাইসিরুল কুরআন:
(আর সেসব লোককেও আল্লাহ পছন্দ করেন না) যারা মানুষকে দেখানোর জন্য নিজেদের ধন-সম্পদ খরচ করে এবং আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের উপর বিশ্বাস রাখে না। শয়ত্বান কারো সঙ্গী হলে সে সঙ্গী কতই না জঘন্য!
(আর সেসব লোককেও আল্লাহ পছন্দ করেন না) যারা মানুষকে দেখানোর জন্য নিজেদের ধন-সম্পদ খরচ করে এবং আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের উপর বিশ্বাস রাখে না। শয়ত্বান কারো সঙ্গী হলে সে সঙ্গী কতই না জঘন্য!
Sahih International:
And [also] those who spend of their wealth to be seen by the people and believe not in Allah nor in the Last Day. And he to whom Satan is a companion - then evil is he as a companion.
And [also] those who spend of their wealth to be seen by the people and believe not in Allah nor in the Last Day. And he to whom Satan is a companion - then evil is he as a companion.
وَ مَاذَا عَلَیْهِمْ لَوْ اٰمَنُوْا بِاللّٰهِ وَ الْیَوْمِ الْاٰخِرِ وَ اَنْفَقُوْا مِمَّا رَزَقَهُمُ اللّٰهُ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ بِهِمْ عَلِیْمًا ﴿۳۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মা-যা-‘আললইহিম লাও আ-মানূবিল্লা-হি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি ওয়া আনফাকূ মিম্মা-রাযাকাহুমুল্লা-হু ওয়াকা-নাল্লা-হু বিহিম ‘আলীমা।
ওয়া মা-যা-‘আললইহিম লাও আ-মানূবিল্লা-হি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি ওয়া আনফাকূ মিম্মা-রাযাকাহুমুল্লা-হু ওয়াকা-নাল্লা-হু বিহিম ‘আলীমা।
আল বায়ান:
তাদের এমন কী ক্ষতি হত যদি তারা ঈমান আনত আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি এবং আল্লাহ তাদের যে রিয্ক দিয়েছেন তা থেকে ব্যয় করত? আল্লাহ তাদের সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
তাদের এমন কী ক্ষতি হত যদি তারা ঈমান আনত আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি এবং আল্লাহ তাদের যে রিয্ক দিয়েছেন তা থেকে ব্যয় করত? আল্লাহ তাদের সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
তাইসিরুল কুরআন:
তাদের কী ক্ষতি হত যদি তারা আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের উপর ঈমান আনত, আর আল্লাহ তাদেরকে যে রিযক দিয়েছেন তাত্থেকে ব্যয় করত, বস্তুতঃ আল্লাহ তাদের বিষয় খুব জ্ঞাত আছেন।
তাদের কী ক্ষতি হত যদি তারা আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের উপর ঈমান আনত, আর আল্লাহ তাদেরকে যে রিযক দিয়েছেন তাত্থেকে ব্যয় করত, বস্তুতঃ আল্লাহ তাদের বিষয় খুব জ্ঞাত আছেন।
Sahih International:
And what [harm would come] upon them if they believed in Allah and the Last Day and spent out of what Allah provided for them? And Allah is ever, about them, Knowing.
And what [harm would come] upon them if they believed in Allah and the Last Day and spent out of what Allah provided for them? And Allah is ever, about them, Knowing.
اِنَّ اللّٰهَ لَا یَظْلِمُ مِثْقَالَ ذَرَّۃٍ ۚ وَ اِنْ تَکُ حَسَنَۃً یُّضٰعِفْهَا وَ یُؤْتِ مِنْ لَّدُنْهُ اَجْرًا عَظِیْمًا ﴿۴۰﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লা-হা লা-ইয়াজলিমুমিছকা-লা যাররাতিওঁ ওয়া ইন তাকুহাছানাতাইঁ ইউদাইফহা-ওয়াইউ’তি মিল্লাদুনহু আজরান ‘আজীমা।
ইন্নাল্লা-হা লা-ইয়াজলিমুমিছকা-লা যাররাতিওঁ ওয়া ইন তাকুহাছানাতাইঁ ইউদাইফহা-ওয়াইউ’তি মিল্লাদুনহু আজরান ‘আজীমা।
আল বায়ান:
নিশ্চয় আল্লাহ অণু পরিমাণও যুলম করেন না। আর যদি সেটি ভাল কাজ হয়, তিনি তাকে দ্বিগুণ করে দেন এবং তাঁর পক্ষ থেকে মহা প্রতিদান প্রদান করেন।
নিশ্চয় আল্লাহ অণু পরিমাণও যুলম করেন না। আর যদি সেটি ভাল কাজ হয়, তিনি তাকে দ্বিগুণ করে দেন এবং তাঁর পক্ষ থেকে মহা প্রতিদান প্রদান করেন।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ অণু পরিমাণও যুলম করেন না, আর কোন পুণ্য কাজ হলে তাকে তিনি দ্বিগুণ করেন এবং নিজের নিকট হতেও বিরাট পুরস্কার দান করেন।
আল্লাহ অণু পরিমাণও যুলম করেন না, আর কোন পুণ্য কাজ হলে তাকে তিনি দ্বিগুণ করেন এবং নিজের নিকট হতেও বিরাট পুরস্কার দান করেন।
Sahih International:
Indeed, Allah does not do injustice, [even] as much as an atom's weight; while if there is a good deed, He multiplies it and gives from Himself a great reward.
Indeed, Allah does not do injustice, [even] as much as an atom's weight; while if there is a good deed, He multiplies it and gives from Himself a great reward.
فَکَیْفَ اِذَا جِئْنَا مِنْ کُلِّ اُمَّۃٍۭ بِشَهِیْدٍ وَّ جِئْنَا بِکَ عَلٰی هٰۤؤُلَآءِ شَهِیْدًا ﴿ؕ۴۱﴾
উচ্চারণ:
ফাকাইফা ইযা-জি’না-মিন কুল্লি উম্মাতিম বিশাহীদিওঁ ওয়াজি’না-বিকা ‘আলা-হাউল্লাই শাহীদা-।
ফাকাইফা ইযা-জি’না-মিন কুল্লি উম্মাতিম বিশাহীদিওঁ ওয়াজি’না-বিকা ‘আলা-হাউল্লাই শাহীদা-।
আল বায়ান:
অতএব কেমন হবে যখন আমি প্রত্যেক উম্মত থেকে একজন সাক্ষী উপস্থিত করব এবং তোমাকে উপস্থিত করব তাদের উপর সাক্ষীরূপে?
অতএব কেমন হবে যখন আমি প্রত্যেক উম্মত থেকে একজন সাক্ষী উপস্থিত করব এবং তোমাকে উপস্থিত করব তাদের উপর সাক্ষীরূপে?
তাইসিরুল কুরআন:
সুতরাং তখন কী অবস্থা দাঁড়াবে, যখন আমি প্রত্যেক উম্মাতের মধ্য হতে এক একজনকে সাক্ষী উপস্থিত করব এবং তোমাকেও হাজির করব তাদের উপর সাক্ষ্য দানের জন্য।
সুতরাং তখন কী অবস্থা দাঁড়াবে, যখন আমি প্রত্যেক উম্মাতের মধ্য হতে এক একজনকে সাক্ষী উপস্থিত করব এবং তোমাকেও হাজির করব তাদের উপর সাক্ষ্য দানের জন্য।
Sahih International:
So how [will it be] when We bring from every nation a witness and we bring you, [O Muhammad] against these [people] as a witness?
So how [will it be] when We bring from every nation a witness and we bring you, [O Muhammad] against these [people] as a witness?
یَوْمَئِذٍ یَّوَدُّ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا وَ عَصَوُا الرَّسُوْلَ لَوْ تُسَوّٰی بِهِمُ الْاَرْضُ ؕ وَ لَا یَکْتُمُوْنَ اللّٰهَ حَدِیْثًا ﴿۴۲﴾
উচ্চারণ:
ইয়াওমায়িযিইঁ ইয়াওয়াদ্দুল্লাযীনা কাফারূ ওয়া ‘আসাউররাছূলা লাও তুছাওওয়া-বিহিমুল আরদু ওয়ালা-ইয়াকতুমূনাল্লা-হা হাদীছা-।
ইয়াওমায়িযিইঁ ইয়াওয়াদ্দুল্লাযীনা কাফারূ ওয়া ‘আসাউররাছূলা লাও তুছাওওয়া-বিহিমুল আরদু ওয়ালা-ইয়াকতুমূনাল্লা-হা হাদীছা-।
আল বায়ান:
যারা কুফরী করেছে এবং রাসূলের অবাধ্য হয়েছে তারা সেদিন কামনা করবে, যদি যমীনকে তাদের সাথে (মিশিয়ে) সমান করে দেয়া হত, আর তারা আল্লাহর কাছে কোন কথা গোপন করতে পারবে না।
যারা কুফরী করেছে এবং রাসূলের অবাধ্য হয়েছে তারা সেদিন কামনা করবে, যদি যমীনকে তাদের সাথে (মিশিয়ে) সমান করে দেয়া হত, আর তারা আল্লাহর কাছে কোন কথা গোপন করতে পারবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা অস্বীকার করেছে এবং রসূল-এর নাফরমানী করেছে, তারা সে দিন কামনা করবে, হায়! তারা যদি মাটির সাথে মিশে যেত এবং তারা আল্লাহ হতে কোন কথাই লুকিয়ে রাখতে পারবে না।
যারা অস্বীকার করেছে এবং রসূল-এর নাফরমানী করেছে, তারা সে দিন কামনা করবে, হায়! তারা যদি মাটির সাথে মিশে যেত এবং তারা আল্লাহ হতে কোন কথাই লুকিয়ে রাখতে পারবে না।
Sahih International:
That Day, those who disbelieved and disobeyed the Messenger will wish they could be covered by the earth. And they will not conceal from Allah a [single] statement.
That Day, those who disbelieved and disobeyed the Messenger will wish they could be covered by the earth. And they will not conceal from Allah a [single] statement.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لَا تَقْرَبُوا الصَّلٰوۃَ وَ اَنْتُمْ سُکٰرٰی حَتّٰی تَعْلَمُوْا مَا تَقُوْلُوْنَ وَ لَا جُنُبًا اِلَّا عَابِرِیْ سَبِیْلٍ حَتّٰی تَغْتَسِلُوْا ؕ وَ اِنْ کُنْتُمْ مَّرْضٰۤی اَوْ عَلٰی سَفَرٍ اَوْ جَآءَ اَحَدٌ مِّنْکُمْ مِّنَ الْغَآئِطِ اَوْ لٰمَسْتُمُ النِّسَآءَ فَلَمْ تَجِدُوْا مَآءً فَتَیَمَّمُوْا صَعِیْدًا طَیِّبًا فَامْسَحُوْا بِوُجُوْهِکُمْ وَ اَیْدِیْکُمْ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَفُوًّا غَفُوْرًا ﴿۴۳﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তাকরাবুস সালা-তা ওয়া আনতুম ছুকা-রা-হাত্তাতা‘লামূমা-তাকূলূনা ওয়ালা-জুনুবান ইল্লা-‘আ-বিরী ছাবীলিন হাত্তা-তাগতাছিলূ ওয়া ইন কুনতুম মারদা-আও ‘আলা-ছাফারিন আও জাআ আহাদুম মিনকুম মিনাল গাইতি আও লা-মাছতুমুন নিছাআ ফালাম তাজিদূমাআন ফাতাইয়াম্মামূসা‘ঈদান তাইয়িবান ফামছাহূবিউজূহিকুম ওয়া আইদীকুম ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আফুওওয়ান গাফূরা-।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তাকরাবুস সালা-তা ওয়া আনতুম ছুকা-রা-হাত্তাতা‘লামূমা-তাকূলূনা ওয়ালা-জুনুবান ইল্লা-‘আ-বিরী ছাবীলিন হাত্তা-তাগতাছিলূ ওয়া ইন কুনতুম মারদা-আও ‘আলা-ছাফারিন আও জাআ আহাদুম মিনকুম মিনাল গাইতি আও লা-মাছতুমুন নিছাআ ফালাম তাজিদূমাআন ফাতাইয়াম্মামূসা‘ঈদান তাইয়িবান ফামছাহূবিউজূহিকুম ওয়া আইদীকুম ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আফুওওয়ান গাফূরা-।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তোমরা সালাতের নিকটবর্তী হয়ো না, যতক্ষণ না তোমরা বুঝতে পার যা তোমরা বল এবং অপবিত্র অবস্থায়ও না, যতক্ষণ না তোমরা গোসল কর, তবে যদি তোমরা পথ অতিক্রমকারী হও*। আর যদি তোমরা অসুস্থ হও বা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ প্রস্রাব-পায়খানা থেকে আসে কিংবা তোমরা স্ত্রী সম্ভোগ কর, তবে যদি পানি না পাও তাহলে পবিত্র মাটিতে তায়াম্মুম কর** । সুতরাং তোমাদের মুখমন্ডল ও হাত মাসেহ কর। নিশ্চয় আল্লাহ মার্জনাকারী, ক্ষমাশীল।
হে মুমিনগণ, নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তোমরা সালাতের নিকটবর্তী হয়ো না, যতক্ষণ না তোমরা বুঝতে পার যা তোমরা বল এবং অপবিত্র অবস্থায়ও না, যতক্ষণ না তোমরা গোসল কর, তবে যদি তোমরা পথ অতিক্রমকারী হও*। আর যদি তোমরা অসুস্থ হও বা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ প্রস্রাব-পায়খানা থেকে আসে কিংবা তোমরা স্ত্রী সম্ভোগ কর, তবে যদি পানি না পাও তাহলে পবিত্র মাটিতে তায়াম্মুম কর** । সুতরাং তোমাদের মুখমন্ডল ও হাত মাসেহ কর। নিশ্চয় আল্লাহ মার্জনাকারী, ক্ষমাশীল।
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! তোমরা নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সলাতের নিকটবর্তী হয়ো না যতক্ষণ না তোমরা যা বল, তা বুঝতে পার এবং অপবিত্র অবস্থায়ও (সলাতের কাছে যেও না) গোসল না করা পর্যন্ত (মসজিদে) পথ অতিক্রম করা ব্যতীত; এবং যদি তোমরা পীড়িত হও কিংবা সফরে থাক; অথবা তোমাদের কেউ শৌচস্থান হতে আসে অথবা তোমরা স্ত্রী সঙ্গম করে থাক, অতঃপর পানি না পাও, তবে পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম কর, আর তা দিয়ে তোমাদের মুখমন্ডল ও হস্তদ্বয় মাসহ কর; আল্লাহ নিশ্চয়ই পাপ মোচনকারী, ক্ষমাশীল।
হে ঈমানদারগণ! তোমরা নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সলাতের নিকটবর্তী হয়ো না যতক্ষণ না তোমরা যা বল, তা বুঝতে পার এবং অপবিত্র অবস্থায়ও (সলাতের কাছে যেও না) গোসল না করা পর্যন্ত (মসজিদে) পথ অতিক্রম করা ব্যতীত; এবং যদি তোমরা পীড়িত হও কিংবা সফরে থাক; অথবা তোমাদের কেউ শৌচস্থান হতে আসে অথবা তোমরা স্ত্রী সঙ্গম করে থাক, অতঃপর পানি না পাও, তবে পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম কর, আর তা দিয়ে তোমাদের মুখমন্ডল ও হস্তদ্বয় মাসহ কর; আল্লাহ নিশ্চয়ই পাপ মোচনকারী, ক্ষমাশীল।
Sahih International:
O you who have believed, do not approach prayer while you are intoxicated until you know what you are saying or in a state of janabah, except those passing through [a place of prayer], until you have washed [your whole body]. And if you are ill or on a journey or one of you comes from the place of relieving himself or you have contacted women and find no water, then seek clean earth and wipe over your faces and your hands [with it]. Indeed, Allah is ever Pardoning and Forgiving.
O you who have believed, do not approach prayer while you are intoxicated until you know what you are saying or in a state of janabah, except those passing through [a place of prayer], until you have washed [your whole body]. And if you are ill or on a journey or one of you comes from the place of relieving himself or you have contacted women and find no water, then seek clean earth and wipe over your faces and your hands [with it]. Indeed, Allah is ever Pardoning and Forgiving.
اَلَمْ تَرَ اِلَی الَّذِیْنَ اُوْتُوْا نَصِیْبًا مِّنَ الْکِتٰبِ یَشْتَرُوْنَ الضَّلٰلَۃَ وَ یُرِیْدُوْنَ اَنْ تَضِلُّوا السَّبِیْلَ ﴿ؕ۴۴﴾
উচ্চারণ:
আলাম তারা ইলাল্লাযীনা ঊতূুনাসীবাম মিনাল কিতা-বি ইয়াশতারূনাদ্দালা-লাতা ওয়া ইউরীদূনা আন তাদিল্লুছ ছাবীল।
আলাম তারা ইলাল্লাযীনা ঊতূুনাসীবাম মিনাল কিতা-বি ইয়াশতারূনাদ্দালা-লাতা ওয়া ইউরীদূনা আন তাদিল্লুছ ছাবীল।
আল বায়ান:
তুমি কি সে সব লোককে দেখনি, যাদেরকে কিতাবের কিছু অংশ দেয়া হয়েছে? তারা পথভ্রষ্টতা ক্রয় করে এবং চায় যে, তোমরাও পথভ্রষ্ট হয়ে যাও।
তুমি কি সে সব লোককে দেখনি, যাদেরকে কিতাবের কিছু অংশ দেয়া হয়েছে? তারা পথভ্রষ্টতা ক্রয় করে এবং চায় যে, তোমরাও পথভ্রষ্ট হয়ে যাও।
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি কি সেই লোকেদের প্রতি লক্ষ্য করনি, যাদেরকে কিতাবের অংশ দেয়া হয়েছিল? তারা নিজেরা পথভ্রষ্টতার সওদা করে আর তারা চায় তোমরাও পথভ্রষ্ট হয়ে যাও।
তুমি কি সেই লোকেদের প্রতি লক্ষ্য করনি, যাদেরকে কিতাবের অংশ দেয়া হয়েছিল? তারা নিজেরা পথভ্রষ্টতার সওদা করে আর তারা চায় তোমরাও পথভ্রষ্ট হয়ে যাও।
Sahih International:
Have you not seen those who were given a portion of the Scripture, purchasing error [in exchange for it] and wishing you would lose the way?
Have you not seen those who were given a portion of the Scripture, purchasing error [in exchange for it] and wishing you would lose the way?
وَ اللّٰهُ اَعْلَمُ بِاَعْدَآئِکُمْ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ وَلِیًّا ٭۫ وَّ کَفٰی بِاللّٰهِ نَصِیْرًا ﴿۴۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লা-হু আ‘লামুবিআ‘দাইকুম ওয়া কাফা-বিল্লা-হি ওয়ালিইয়াওঁ ওয়া কাফাবিল্লা-হি নাসীরা-।
ওয়াল্লা-হু আ‘লামুবিআ‘দাইকুম ওয়া কাফা-বিল্লা-হি ওয়ালিইয়াওঁ ওয়া কাফাবিল্লা-হি নাসীরা-।
আল বায়ান:
আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের সম্পর্কে অধিক অবগত। আর অভিভাবক হিসেবে আল্লাহ যথেষ্ট এবং আল্লাহ যথেষ্ট সাহায্যকারী হিসেবেও।
আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের সম্পর্কে অধিক অবগত। আর অভিভাবক হিসেবে আল্লাহ যথেষ্ট এবং আল্লাহ যথেষ্ট সাহায্যকারী হিসেবেও।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ তোমাদের শত্রুদেরকে ভালভাবে জানেন, অভিভাবক হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট এবং সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট।
আল্লাহ তোমাদের শত্রুদেরকে ভালভাবে জানেন, অভিভাবক হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট এবং সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট।
Sahih International:
And Allah is most knowing of your enemies; and sufficient is Allah as an ally, and sufficient is Allah as a helper.
And Allah is most knowing of your enemies; and sufficient is Allah as an ally, and sufficient is Allah as a helper.
مِنَ الَّذِیْنَ هَادُوْا یُحَرِّفُوْنَ الْکَلِمَ عَنْ مَّوَاضِعِهٖ وَ یَقُوْلُوْنَ سَمِعْنَا وَ عَصَیْنَا وَ اسْمَعْ غَیْرَ مُسْمَعٍ وَّ رَاعِنَا لَـیًّۢا بِاَلْسِنَتِهِمْ وَ طَعْنًا فِی الدِّیْنِ ؕ وَ لَوْ اَنَّهُمْ قَالُوْا سَمِعْنَا وَ اَطَعْنَا وَ اسْمَعْ وَ انْظُرْنَا لَکَانَ خَیْرًا لَّهُمْ وَ اَقْوَمَ ۙ وَ لٰکِنْ لَّعَنَهُمُ اللّٰهُ بِکُفْرِهِمْ فَلَا یُؤْمِنُوْنَ اِلَّا قَلِیْلًا ﴿۴۶﴾
উচ্চারণ:
মিনাল্লাযীনা হা-দূইউহাররিফূনাল কালিমা ‘আম্মাওয়া-দি‘ইহী ওয়া ইয়াকূলূনা ছামি‘নাওয়া আসাইনা-ওয়াছমা‘ গাইরা মুছমা‘ইওঁ ওয়ারা‘ইনা-লাইইয়াম বিআলছিনাতিহিম ওয়া তা‘নান ফিদ্দীনি ওয়া লাও আন্নাহুম কা-লূছামি‘না ওয়া আতা‘না-ওয়াছমা‘ ওয়ানজু রনালাকা-না খাইরাল্লাহুম ওয়া আকওয়ামা ওয়ালা-কিল লা‘আনাহুমুল্লা-হু বিকুফরিহিম ফালা- ইউ’মিনূনা ইল্লা-কালীলা-।
মিনাল্লাযীনা হা-দূইউহাররিফূনাল কালিমা ‘আম্মাওয়া-দি‘ইহী ওয়া ইয়াকূলূনা ছামি‘নাওয়া আসাইনা-ওয়াছমা‘ গাইরা মুছমা‘ইওঁ ওয়ারা‘ইনা-লাইইয়াম বিআলছিনাতিহিম ওয়া তা‘নান ফিদ্দীনি ওয়া লাও আন্নাহুম কা-লূছামি‘না ওয়া আতা‘না-ওয়াছমা‘ ওয়ানজু রনালাকা-না খাইরাল্লাহুম ওয়া আকওয়ামা ওয়ালা-কিল লা‘আনাহুমুল্লা-হু বিকুফরিহিম ফালা- ইউ’মিনূনা ইল্লা-কালীলা-।
আল বায়ান:
ইয়াহূদীদের মধ্যে কিছু লোক আছে যারা কালামসমূহকে তার স্থান থেকে পরিবর্তন করে ফেলে এবং বলে, ‘আমরা শুনলাম ও অমান্য করলাম’। আর তুমি শোন না শোনার মত, তারা নিজদের জিহবা বাঁকা করে এবং দীনের প্রতি খোঁচা মেরে বলে, ‘রা‘ইনা’* । আর তারা যদি বলত, ‘আমরা শুনলাম ও মান্য করলাম এবং তুমি শোন ও আমাদের প্রতি লক্ষ্য রাখ’ তাহলে এটি হত তাদের জন্য কল্যাণকর ও যথার্থ। কিন্তু তাদের কুফরীর কারণে আল্লাহ তাদেরকে লা‘নত করেছেন। তাই তাদের কম সংখ্যক লোকই ঈমান আনে।
ইয়াহূদীদের মধ্যে কিছু লোক আছে যারা কালামসমূহকে তার স্থান থেকে পরিবর্তন করে ফেলে এবং বলে, ‘আমরা শুনলাম ও অমান্য করলাম’। আর তুমি শোন না শোনার মত, তারা নিজদের জিহবা বাঁকা করে এবং দীনের প্রতি খোঁচা মেরে বলে, ‘রা‘ইনা’* । আর তারা যদি বলত, ‘আমরা শুনলাম ও মান্য করলাম এবং তুমি শোন ও আমাদের প্রতি লক্ষ্য রাখ’ তাহলে এটি হত তাদের জন্য কল্যাণকর ও যথার্থ। কিন্তু তাদের কুফরীর কারণে আল্লাহ তাদেরকে লা‘নত করেছেন। তাই তাদের কম সংখ্যক লোকই ঈমান আনে।
তাইসিরুল কুরআন:
ইয়াহূদীদের কতক লোক কথাকে প্রকৃত স্থান থেকে সরিয়ে বিকৃত করে এবং বলে, ‘আমরা শুনলাম ও অমান্য করলাম’ এবং শুনেও না শোনার মত আর নিজেদের জিহবা কুঞ্চিত ক’রে এবং দ্বীনের প্রতি দোষারোপ ক’রে বলে, ‘রাইনা’ (আমাদের রাখাল)। কিন্তু তারা যদি বলত ‘আমরা শুনলাম ও মেনে নিলাম, শোন এবং আমাদের প্রতি লক্ষ্য কর, তবে তা তাদের জন্য উত্তম এবং সঙ্গত হত, কিন্তু তাদের কুফরীর কারণে আল্লাহ তাদেরকে লা‘নত করেছেন, তারা স্বল্পসংখ্যক ব্যতীত ঈমান আনবে না।
ইয়াহূদীদের কতক লোক কথাকে প্রকৃত স্থান থেকে সরিয়ে বিকৃত করে এবং বলে, ‘আমরা শুনলাম ও অমান্য করলাম’ এবং শুনেও না শোনার মত আর নিজেদের জিহবা কুঞ্চিত ক’রে এবং দ্বীনের প্রতি দোষারোপ ক’রে বলে, ‘রাইনা’ (আমাদের রাখাল)। কিন্তু তারা যদি বলত ‘আমরা শুনলাম ও মেনে নিলাম, শোন এবং আমাদের প্রতি লক্ষ্য কর, তবে তা তাদের জন্য উত্তম এবং সঙ্গত হত, কিন্তু তাদের কুফরীর কারণে আল্লাহ তাদেরকে লা‘নত করেছেন, তারা স্বল্পসংখ্যক ব্যতীত ঈমান আনবে না।
Sahih International:
Among the Jews are those who distort words from their [proper] usages and say, "We hear and disobey" and "Hear but be not heard" and "Ra'ina," twisting their tongues and defaming the religion. And if they had said [instead], "We hear and obey" and "Wait for us [to understand]," it would have been better for them and more suitable. But Allah has cursed them for their disbelief, so they believe not, except for a few.
Among the Jews are those who distort words from their [proper] usages and say, "We hear and disobey" and "Hear but be not heard" and "Ra'ina," twisting their tongues and defaming the religion. And if they had said [instead], "We hear and obey" and "Wait for us [to understand]," it would have been better for them and more suitable. But Allah has cursed them for their disbelief, so they believe not, except for a few.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اُوْتُوا الْکِتٰبَ اٰمِنُوْا بِمَا نَزَّلْنَا مُصَدِّقًا لِّمَا مَعَکُمْ مِّنْ قَبْلِ اَنْ نَّطْمِسَ وُجُوْهًا فَنَرُدَّهَا عَلٰۤی اَدْبَارِهَاۤ اَوْ نَلْعَنَهُمْ کَمَا لَعَنَّاۤ اَصْحٰبَ السَّبْتِ ؕ وَ کَانَ اَمْرُ اللّٰهِ مَفْعُوْلًا ﴿۴۷﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা ঊতুল কিতা-বা আ-মিনূবিমা-নাযযালনা-মুসাদ্দিকাল লিমামা‘আকুম মিন কাবলি আন নাতমিছা উজূহান ফানারুদ্দাহা-‘আলাআদবা-রিহা-আও নাল‘আনাহুম কামা-লা‘আন্নাআসহা-বাছছাবতি ওয়া কা-না আমরুল্লা-হি মাফ‘ঊলা-।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা ঊতুল কিতা-বা আ-মিনূবিমা-নাযযালনা-মুসাদ্দিকাল লিমামা‘আকুম মিন কাবলি আন নাতমিছা উজূহান ফানারুদ্দাহা-‘আলাআদবা-রিহা-আও নাল‘আনাহুম কামা-লা‘আন্নাআসহা-বাছছাবতি ওয়া কা-না আমরুল্লা-হি মাফ‘ঊলা-।
আল বায়ান:
হে কিতাবপ্রাপ্তগণ, তোমরা ঈমান আন, তার প্রতি যা আমি নাযিল করেছি তোমাদের সাথে যা আছে তার সত্যায়নকারীরূপে। আমি চেহারাসমূহকে বিকৃত করে তা তাদের পিঠের দিকে ফিরিয়ে দেয়া অথবা তাদেরকে লা‘নত করার পূর্বে যেমনিভাবে লা‘নত করেছি আসহাবুস্ সাবতকে* । আর আল্লাহর নির্দেশ কার্যকর হয়েই থাকে।
হে কিতাবপ্রাপ্তগণ, তোমরা ঈমান আন, তার প্রতি যা আমি নাযিল করেছি তোমাদের সাথে যা আছে তার সত্যায়নকারীরূপে। আমি চেহারাসমূহকে বিকৃত করে তা তাদের পিঠের দিকে ফিরিয়ে দেয়া অথবা তাদেরকে লা‘নত করার পূর্বে যেমনিভাবে লা‘নত করেছি আসহাবুস্ সাবতকে* । আর আল্লাহর নির্দেশ কার্যকর হয়েই থাকে।
তাইসিরুল কুরআন:
ওহে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, আমি যা নাযিল করেছি, তার উপর তোমরা ঈমান আন, যা তোমাদের কাছে যা আছে তার সমর্থক আমি তোমাদের মুখগুলোকে বিকৃত করে সেগুলোকে পিছনের দিকে ফিরিয়ে দেয়ার পূর্বে (ঈমান আন), কিংবা শনিবারওয়ালাদেরকে যেমন অভিসম্পাত করেছিলাম, এদেরকেও তেমনি অভিসম্পাত করার পূর্বে। বস্তুতঃ আল্লাহর হুকুম কার্যকরী হয়েই থাকে।
ওহে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, আমি যা নাযিল করেছি, তার উপর তোমরা ঈমান আন, যা তোমাদের কাছে যা আছে তার সমর্থক আমি তোমাদের মুখগুলোকে বিকৃত করে সেগুলোকে পিছনের দিকে ফিরিয়ে দেয়ার পূর্বে (ঈমান আন), কিংবা শনিবারওয়ালাদেরকে যেমন অভিসম্পাত করেছিলাম, এদেরকেও তেমনি অভিসম্পাত করার পূর্বে। বস্তুতঃ আল্লাহর হুকুম কার্যকরী হয়েই থাকে।
Sahih International:
O you who were given the Scripture, believe in what We have sent down [to Muhammad], confirming that which is with you, before We obliterate faces and turn them toward their backs or curse them as We cursed the sabbath-breakers. And ever is the decree of Allah accomplished.
O you who were given the Scripture, believe in what We have sent down [to Muhammad], confirming that which is with you, before We obliterate faces and turn them toward their backs or curse them as We cursed the sabbath-breakers. And ever is the decree of Allah accomplished.
اِنَّ اللّٰهَ لَا یَغْفِرُ اَنْ یُّشْرَکَ بِهٖ وَ یَغْفِرُ مَا دُوْنَ ذٰلِکَ لِمَنْ یَّشَآءُ ۚ وَ مَنْ یُّشْرِکْ بِاللّٰهِ فَقَدِ افْتَرٰۤی اِثْمًا عَظِیْمًا ﴿۴۸﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লা-হা লা-ইয়াগফিরু আইঁ ইউশরাকা বিহী ওয়া ইয়াগফিরু মা-দূ না যা-লিকা লিমাইঁ ইয়াশাউ ওয়া মাই ইউশরিক বিল্লা-হি ফাকাদিফ তারা-ইছমান ‘আজীমা-।
ইন্নাল্লা-হা লা-ইয়াগফিরু আইঁ ইউশরাকা বিহী ওয়া ইয়াগফিরু মা-দূ না যা-লিকা লিমাইঁ ইয়াশাউ ওয়া মাই ইউশরিক বিল্লা-হি ফাকাদিফ তারা-ইছমান ‘আজীমা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সাথে শরীক করাকে ক্ষমা করেন না। তিনি ক্ষমা করেন এ ছাড়া অন্যান্য পাপ, যার জন্য তিনি চান। আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে অবশ্যই মহাপাপ রচনা করে।
নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সাথে শরীক করাকে ক্ষমা করেন না। তিনি ক্ষমা করেন এ ছাড়া অন্যান্য পাপ, যার জন্য তিনি চান। আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে অবশ্যই মহাপাপ রচনা করে।
তাইসিরুল কুরআন:
নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সাথে শরীক করা ক্ষমা করবেন না। এটা ছাড়া অন্য সব যাকে ইচ্ছে মাফ করবেন এবং যে আল্লাহর সাথে শরীক করল, সে এক মহা অপবাদ আরোপ করল।
নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সাথে শরীক করা ক্ষমা করবেন না। এটা ছাড়া অন্য সব যাকে ইচ্ছে মাফ করবেন এবং যে আল্লাহর সাথে শরীক করল, সে এক মহা অপবাদ আরোপ করল।
Sahih International:
Indeed, Allah does not forgive association with Him, but He forgives what is less than that for whom He wills. And he who associates others with Allah has certainly fabricated a tremendous sin.
Indeed, Allah does not forgive association with Him, but He forgives what is less than that for whom He wills. And he who associates others with Allah has certainly fabricated a tremendous sin.
اَلَمْ تَرَ اِلَی الَّذِیْنَ یُزَکُّوْنَ اَنْفُسَهُمْ ؕ بَلِ اللّٰهُ یُزَکِّیْ مَنْ یَّشَآءُ وَ لَا یُظْلَمُوْنَ فَتِیْلًا ﴿۴۹﴾
উচ্চারণ:
আলাম তারা ইলাল্লাযীনা ইউযাক্কূনা আনফুছাহুম বালিল্লা-হু ইউযাক্কী মাইঁ ইয়াশাউ ওয়ালা-ইউজলামূনা ফাতীলা-।
আলাম তারা ইলাল্লাযীনা ইউযাক্কূনা আনফুছাহুম বালিল্লা-হু ইউযাক্কী মাইঁ ইয়াশাউ ওয়ালা-ইউজলামূনা ফাতীলা-।
আল বায়ান:
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা নিজদেরকে পবিত্র মনে করে? বরং আল্লাহ যাকে চান তাকে পবিত্র করেন। আর তাদেরকে সূতা পরিমাণ যুলমও করা হবে না।
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা নিজদেরকে পবিত্র মনে করে? বরং আল্লাহ যাকে চান তাকে পবিত্র করেন। আর তাদেরকে সূতা পরিমাণ যুলমও করা হবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা নিজেদেরকে পবিত্র ব’লে দাবী করে? বরং আল্লাহ্ই যাকে ইচ্ছে পবিত্র করেন। (কেউ প্রকৃতই পবিত্রতা অর্জন করলে তা অগ্রাহ্য করতঃ) তাদের প্রতি সামান্য পরিমাণও অন্যায় করা হবে না।
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা নিজেদেরকে পবিত্র ব’লে দাবী করে? বরং আল্লাহ্ই যাকে ইচ্ছে পবিত্র করেন। (কেউ প্রকৃতই পবিত্রতা অর্জন করলে তা অগ্রাহ্য করতঃ) তাদের প্রতি সামান্য পরিমাণও অন্যায় করা হবে না।
Sahih International:
Have you not seen those who claim themselves to be pure? Rather, Allah purifies whom He wills, and injustice is not done to them, [even] as much as a thread [inside a date seed].
Have you not seen those who claim themselves to be pure? Rather, Allah purifies whom He wills, and injustice is not done to them, [even] as much as a thread [inside a date seed].
اُنْظُرْ کَیْفَ یَفْتَرُوْنَ عَلَی اللّٰهِ الْکَذِبَ ؕ وَ کَفٰی بِهٖۤ اِثْمًا مُّبِیْنًا ﴿۵۰﴾
উচ্চারণ:
উনজু র কাইফা ইয়াফতারূনা ‘আলাল্লা-হিল কাযিবা ওয়া কাফা-বিহী ইছমাম মুবীনা-।
উনজু র কাইফা ইয়াফতারূনা ‘আলাল্লা-হিল কাযিবা ওয়া কাফা-বিহী ইছমাম মুবীনা-।
আল বায়ান:
দেখ, কেমন করে তারা আল্লাহর উপর মিথ্যা রটনা করে। আর প্রকাশ্য পাপ হিসেবে এটিই যথেষ্ট।
দেখ, কেমন করে তারা আল্লাহর উপর মিথ্যা রটনা করে। আর প্রকাশ্য পাপ হিসেবে এটিই যথেষ্ট।
তাইসিরুল কুরআন:
দেখ, এরা আল্লাহর সম্বন্ধে কেমন মিথ্যে রচনা করে, সুস্পষ্ট গুনাহের জন্য এটাই যথেষ্ট।
দেখ, এরা আল্লাহর সম্বন্ধে কেমন মিথ্যে রচনা করে, সুস্পষ্ট গুনাহের জন্য এটাই যথেষ্ট।
Sahih International:
Look how they invent about Allah untruth, and sufficient is that as a manifest sin.
Look how they invent about Allah untruth, and sufficient is that as a manifest sin.
اَلَمْ تَرَ اِلَی الَّذِیْنَ اُوْتُوْا نَصِیْبًا مِّنَ الْکِتٰبِ یُؤْمِنُوْنَ بِالْجِبْتِ وَ الطَّاغُوْتِ وَ یَقُوْلُوْنَ لِلَّذِیْنَ کَفَرُوْا هٰۤؤُلَآءِ اَهْدٰی مِنَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا سَبِیْلًا ﴿۵۱﴾
উচ্চারণ:
আলাম তারা ইলাল্লাযীনা ঊতুনাসীবাম মিনাল কিতা-বি ইউ’মিনূনা বিলজিবতি ওয়াত্তা-গূতি ওয়া ইয়াকূ লূনা লিল্লাযীনা কাফারূ হাউলাইআহদা-মিনাল্লাযীনা আ-মানূছাবীলা-।
আলাম তারা ইলাল্লাযীনা ঊতুনাসীবাম মিনাল কিতা-বি ইউ’মিনূনা বিলজিবতি ওয়াত্তা-গূতি ওয়া ইয়াকূ লূনা লিল্লাযীনা কাফারূ হাউলাইআহদা-মিনাল্লাযীনা আ-মানূছাবীলা-।
আল বায়ান:
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যাদেরকে কিতাবের এক অংশ দেয়া হয়েছে? তারা জিবত* ও তাগূতের প্রতি ঈমান আনে এবং কাফিরদেরকে বলে, এরা মুমিনদের তুলনায় অধিক সঠিক পথপ্রাপ্ত।
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যাদেরকে কিতাবের এক অংশ দেয়া হয়েছে? তারা জিবত* ও তাগূতের প্রতি ঈমান আনে এবং কাফিরদেরকে বলে, এরা মুমিনদের তুলনায় অধিক সঠিক পথপ্রাপ্ত।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা কিতাবের জ্ঞানের একাংশ প্রদত্ত হয়েছে, সেই লোকদের প্রতি তুমি কি লক্ষ্য করনি, তারা অমূলক যাদু, প্রতিমা ও তাগূতের প্রতি বিশ্বাস করে এবং কাফিরদের সম্বন্ধে বলে যে তারা মু’মিনগণের তুলনায় অধিক সঠিক পথে রয়েছে।
যারা কিতাবের জ্ঞানের একাংশ প্রদত্ত হয়েছে, সেই লোকদের প্রতি তুমি কি লক্ষ্য করনি, তারা অমূলক যাদু, প্রতিমা ও তাগূতের প্রতি বিশ্বাস করে এবং কাফিরদের সম্বন্ধে বলে যে তারা মু’মিনগণের তুলনায় অধিক সঠিক পথে রয়েছে।
Sahih International:
Have you not seen those who were given a portion of the Scripture, who believe in superstition and false objects of worship and say about the disbelievers, "These are better guided than the believers as to the way"?
Have you not seen those who were given a portion of the Scripture, who believe in superstition and false objects of worship and say about the disbelievers, "These are better guided than the believers as to the way"?
اُولٰٓئِکَ الَّذِیْنَ لَعَنَهُمُ اللّٰهُ ؕ وَ مَنْ یَّلْعَنِ اللّٰهُ فَلَنْ تَجِدَ لَهٗ نَصِیْرًا ﴿ؕ۵۲﴾
উচ্চারণ:
উলাইকাল্লাযীনা লা‘আনাহুমুল্লা-হু ওয়ামাইঁ ইয়াল‘আনিল্লা-হু ফালান তাজিদালাহু নাসীরা।
উলাইকাল্লাযীনা লা‘আনাহুমুল্লা-হু ওয়ামাইঁ ইয়াল‘আনিল্লা-হু ফালান তাজিদালাহু নাসীরা।
আল বায়ান:
এরাই তারা যাদেরকে আল্লাহ লা‘নত করেছেন। আর আল্লাহ যাকে লা‘নত করেন তুমি কখনো তার কোন সাহায্যকারী পাবে না।
এরাই তারা যাদেরকে আল্লাহ লা‘নত করেছেন। আর আল্লাহ যাকে লা‘নত করেন তুমি কখনো তার কোন সাহায্যকারী পাবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
এরা সেই লোক, যাদেরকে আল্লাহ অভিশাপ দিয়েছেন এবং যাকে আল্লাহ অভিশাপ দেন, তুমি কক্ষনো তার সাহায্যকারী পাবে না।
এরা সেই লোক, যাদেরকে আল্লাহ অভিশাপ দিয়েছেন এবং যাকে আল্লাহ অভিশাপ দেন, তুমি কক্ষনো তার সাহায্যকারী পাবে না।
Sahih International:
Those are the ones whom Allah has cursed; and he whom Allah curses - never will you find for him a helper.
Those are the ones whom Allah has cursed; and he whom Allah curses - never will you find for him a helper.
اَمْ لَهُمْ نَصِیْبٌ مِّنَ الْمُلْکِ فَاِذًا لَّا یُؤْتُوْنَ النَّاسَ نَقِیْرًا ﴿ۙ۵۳﴾
উচ্চারণ:
আম লাহুম নাসীবুম মিনাল মুলকি ফাইযাল্লা-ইউ’তূনান্না-ছা নাকীরা-।
আম লাহুম নাসীবুম মিনাল মুলকি ফাইযাল্লা-ইউ’তূনান্না-ছা নাকীরা-।
আল বায়ান:
তবে কি তাদের জন্য রাজত্বে কোন অংশ আছে? তাহলে তখনতো তারা মানুষকে খেজুরবীচির উপরের আবরণ পরিমাণও কিছু দেবে না।
তবে কি তাদের জন্য রাজত্বে কোন অংশ আছে? তাহলে তখনতো তারা মানুষকে খেজুরবীচির উপরের আবরণ পরিমাণও কিছু দেবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
তাদের কি শাসন ক্ষমতায় কোন অংশ আছে? তা থাকলে তারা লোকেদেরকে তিল পরিমাণও দিত না।
তাদের কি শাসন ক্ষমতায় কোন অংশ আছে? তা থাকলে তারা লোকেদেরকে তিল পরিমাণও দিত না।
Sahih International:
Or have they a share of dominion? Then [if that were so], they would not give the people [even as much as] the speck on a date seed.
Or have they a share of dominion? Then [if that were so], they would not give the people [even as much as] the speck on a date seed.
اَمْ یَحْسُدُوْنَ النَّاسَ عَلٰی مَاۤ اٰتٰهُمُ اللّٰهُ مِنْ فَضْلِهٖ ۚ فَقَدْ اٰتَیْنَاۤ اٰلَ اِبْرٰهِیْمَ الْکِتٰبَ وَ الْحِکْمَۃَ وَ اٰتَیْنٰهُمْ مُّلْکًا عَظِیْمًا ﴿۵۴﴾
উচ্চারণ:
আম ইয়াহছু দূ নান না-ছা ‘আলা-মাআ-তা-হুমুল্লাহু মিন ফাদলিহী ফাকাদ আ-তাইনাআ-লা ইবরা-হীমাল কিতা-বা ওয়াল হিকমাতা ওয়া আ-তাইনা-হুম মুলকান ‘আজীমা।
আম ইয়াহছু দূ নান না-ছা ‘আলা-মাআ-তা-হুমুল্লাহু মিন ফাদলিহী ফাকাদ আ-তাইনাআ-লা ইবরা-হীমাল কিতা-বা ওয়াল হিকমাতা ওয়া আ-তাইনা-হুম মুলকান ‘আজীমা।
আল বায়ান:
বরং তারা কি লোকদেরকে হিংসা করে, আল্লাহ স্বীয় অনুগ্রহে তাদেরকে যা দিয়েছেন তার কারণে? তাহলে তো আমি ইবরাহীমের বংশধরকে কিতাব ও হিকমত দান করেছি এবং তাদেরকে দিয়েছি বিশাল রাজত্ব।
বরং তারা কি লোকদেরকে হিংসা করে, আল্লাহ স্বীয় অনুগ্রহে তাদেরকে যা দিয়েছেন তার কারণে? তাহলে তো আমি ইবরাহীমের বংশধরকে কিতাব ও হিকমত দান করেছি এবং তাদেরকে দিয়েছি বিশাল রাজত্ব।
তাইসিরুল কুরআন:
কিংবা আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে লোকেদেরকে যেসব নি‘মাত দান করেছেন, সেজন্য কি এরা তাদের হিংসা করে, আমি ইবরাহীমের বংশধরদেরকেও তো কিতাব ও হিকমাত দিয়েছিলাম, তাদেরকে সুবিশাল রাজ্যও প্রদান করেছিলাম।
কিংবা আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে লোকেদেরকে যেসব নি‘মাত দান করেছেন, সেজন্য কি এরা তাদের হিংসা করে, আমি ইবরাহীমের বংশধরদেরকেও তো কিতাব ও হিকমাত দিয়েছিলাম, তাদেরকে সুবিশাল রাজ্যও প্রদান করেছিলাম।
Sahih International:
Or do they envy people for what Allah has given them of His bounty? But we had already given the family of Abraham the Scripture and wisdom and conferred upon them a great kingdom.
Or do they envy people for what Allah has given them of His bounty? But we had already given the family of Abraham the Scripture and wisdom and conferred upon them a great kingdom.
فَمِنْهُمْ مَّنْ اٰمَنَ بِهٖ وَ مِنْهُمْ مَّنْ صَدَّ عَنْهُ ؕ وَ کَفٰی بِجَهَنَّمَ سَعِیْرًا ﴿۵۵﴾
উচ্চারণ:
ফামিনহুম মান আমানা বিহী ওয়া মিনহুম মান সাদ্দা ‘আনহু ওয়া কাফা-বিজাহান্নামা ছা‘ঈরা-।
ফামিনহুম মান আমানা বিহী ওয়া মিনহুম মান সাদ্দা ‘আনহু ওয়া কাফা-বিজাহান্নামা ছা‘ঈরা-।
আল বায়ান:
অতঃপর তাদের অনেকে এর প্রতি ঈমান এনেছে এবং অনেকে এ থেকে বিরত থেকেছে। আর দগ্ধকারী হিসেবে জাহান্নামই যথেষ্ট।
অতঃপর তাদের অনেকে এর প্রতি ঈমান এনেছে এবং অনেকে এ থেকে বিরত থেকেছে। আর দগ্ধকারী হিসেবে জাহান্নামই যথেষ্ট।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর তাদের মধ্যে কেউ কেউ তার উপর ঈমান আনল এবং তাদের মধ্যে কেউ কেউ তার থেকে মুখ ফিরিয়ে রাখল, (দগ্ধ করার জন্য) প্রজ্জ্বলিত জাহান্নামই যথেষ্ট।
অতঃপর তাদের মধ্যে কেউ কেউ তার উপর ঈমান আনল এবং তাদের মধ্যে কেউ কেউ তার থেকে মুখ ফিরিয়ে রাখল, (দগ্ধ করার জন্য) প্রজ্জ্বলিত জাহান্নামই যথেষ্ট।
Sahih International:
And some among them believed in it, and some among them were averse to it. And sufficient is Hell as a blaze.
And some among them believed in it, and some among them were averse to it. And sufficient is Hell as a blaze.
اِنَّ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا بِاٰیٰتِنَا سَوْفَ نُصْلِیْهِمْ نَارًا ؕ کُلَّمَا نَضِجَتْ جُلُوْدُهُمْ بَدَّلْنٰهُمْ جُلُوْدًا غَیْرَهَا لِیَذُوْقُوا الْعَذَابَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَزِیْزًا حَکِیْمًا ﴿۵۶﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লাযীনা কাফারূ বিআ-য়া-তিনা-ছাওফা নুসলীহিম না-রান কুল্লামা- নাদিজাত জুলু দুহুম বাদ্দালনা-হুম জুলূদান গায়রাহা-লিয়াযূকুল ‘আয-াব ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আযীযান হাকীমা- ।
ইন্নাল্লাযীনা কাফারূ বিআ-য়া-তিনা-ছাওফা নুসলীহিম না-রান কুল্লামা- নাদিজাত জুলু দুহুম বাদ্দালনা-হুম জুলূদান গায়রাহা-লিয়াযূকুল ‘আয-াব ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আযীযান হাকীমা- ।
আল বায়ান:
নিশ্চয় যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে, অচিরেই আমি তাদেরকে প্রবেশ করাব আগুনে। যখনই তাদের চামড়াগুলো পুড়ে যাবে তখনই আমি তাদেরকে পালটে দেব অন্য চামড়া দিয়ে যাতে তারা আস্বাদন করে আযাব। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
নিশ্চয় যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে, অচিরেই আমি তাদেরকে প্রবেশ করাব আগুনে। যখনই তাদের চামড়াগুলো পুড়ে যাবে তখনই আমি তাদেরকে পালটে দেব অন্য চামড়া দিয়ে যাতে তারা আস্বাদন করে আযাব। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা আমার আয়াতসমূহকে প্রত্যাখ্যান করে নিশ্চয়ই আমি তাদেরকে আগুনে দগ্ধ করব, যখন তাদের গায়ের চামড়া দগ্ধ হবে, আমি সেই চামড়াকে নতুন চামড়া দ্বারা বদলে দেব যেন তারা (শাস্তির পর) শাস্তি ভোগ করে। আল্লাহ নিশ্চয়ই পরাক্রমশালী ও বিজ্ঞানময়।
যারা আমার আয়াতসমূহকে প্রত্যাখ্যান করে নিশ্চয়ই আমি তাদেরকে আগুনে দগ্ধ করব, যখন তাদের গায়ের চামড়া দগ্ধ হবে, আমি সেই চামড়াকে নতুন চামড়া দ্বারা বদলে দেব যেন তারা (শাস্তির পর) শাস্তি ভোগ করে। আল্লাহ নিশ্চয়ই পরাক্রমশালী ও বিজ্ঞানময়।
Sahih International:
Indeed, those who disbelieve in Our verses - We will drive them into a Fire. Every time their skins are roasted through We will replace them with other skins so they may taste the punishment. Indeed, Allah is ever Exalted in Might and Wise.
Indeed, those who disbelieve in Our verses - We will drive them into a Fire. Every time their skins are roasted through We will replace them with other skins so they may taste the punishment. Indeed, Allah is ever Exalted in Might and Wise.
وَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ سَنُدْخِلُهُمْ جَنّٰتٍ تَجْرِیْ مِنْ تَحْتِهَا الْاَنْهٰرُ خٰلِدِیْنَ فِیْهَاۤ اَبَدًا ؕ لَهُمْ فِیْهَاۤ اَزْوَاجٌ مُّطَهَّرَۃٌ ۫ وَّ نُدْخِلُهُمْ ظِلًّا ظَلِیْلًا ﴿۵۷﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ছানুদখিলূহুম জান্না-তিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু খা-লিদীনা ফীহাআবাদা- লাহুম ফীহাআযওয়া-জুম মুতাহহারাতুওঁ ওয়া নুদখিলুহুম জিল্লান জালীলা-।
ওয়াল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ছানুদখিলূহুম জান্না-তিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু খা-লিদীনা ফীহাআবাদা- লাহুম ফীহাআযওয়া-জুম মুতাহহারাতুওঁ ওয়া নুদখিলুহুম জিল্লান জালীলা-।
আল বায়ান:
আর যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, অচিরেই আমি তাদেরকে প্রবেশ করাব জান্নাতসমূহে, যার তলদেশে প্রবাহিত রয়েছে নহরসমূহ। সেখানে তারা হবে স্থায়ী। সেখানে তাদের জন্য রয়েছে পবিত্র স্ত্রীগণ এবং তাদেরকে আমি প্রবেশ করাব বিস্তৃত ঘন ছায়ায়।
আর যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, অচিরেই আমি তাদেরকে প্রবেশ করাব জান্নাতসমূহে, যার তলদেশে প্রবাহিত রয়েছে নহরসমূহ। সেখানে তারা হবে স্থায়ী। সেখানে তাদের জন্য রয়েছে পবিত্র স্ত্রীগণ এবং তাদেরকে আমি প্রবেশ করাব বিস্তৃত ঘন ছায়ায়।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে নিশ্চয়ই আমি তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করব যার নিম্নে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত, সেখানে তারা চিরবাসী হবে, তাতে তাদের জন্য থাকবে পবিত্র স্ত্রী এবং আমি তাদেরকে চির স্নিগ্ধ ঘন ছায়ায় দাখিল করব।
যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে নিশ্চয়ই আমি তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করব যার নিম্নে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত, সেখানে তারা চিরবাসী হবে, তাতে তাদের জন্য থাকবে পবিত্র স্ত্রী এবং আমি তাদেরকে চির স্নিগ্ধ ঘন ছায়ায় দাখিল করব।
Sahih International:
But those who believe and do righteous deeds - We will admit them to gardens beneath which rivers flow, wherein they abide forever. For them therein are purified spouses, and We will admit them to deepening shade.
But those who believe and do righteous deeds - We will admit them to gardens beneath which rivers flow, wherein they abide forever. For them therein are purified spouses, and We will admit them to deepening shade.
اِنَّ اللّٰهَ یَاْمُرُکُمْ اَنْ تُؤَدُّوا الْاَمٰنٰتِ اِلٰۤی اَهْلِهَا ۙ وَ اِذَا حَکَمْتُمْ بَیْنَ النَّاسِ اَنْ تَحْکُمُوْا بِالْعَدْلِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ نِعِمَّا یَعِظُکُمْ بِهٖ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ سَمِیْعًۢا بَصِیْرًا ﴿۵۸﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লা-হা ইয়া’মুরুকুম আন তুআদ্দুল আমা-না-তি ইলা আহলিহা- ওয়া ইযাহাকামতুম বাইনান্না-ছি আন তাহকুমূবিল‘আদলি ইন্নাল্লা-হা নি‘ইম্মা-ইয়া‘ইজু কুম বিহী ইন্নাল্লা-হা কা-না ছামী‘আম বাসীরা-।
ইন্নাল্লা-হা ইয়া’মুরুকুম আন তুআদ্দুল আমা-না-তি ইলা আহলিহা- ওয়া ইযাহাকামতুম বাইনান্না-ছি আন তাহকুমূবিল‘আদলি ইন্নাল্লা-হা নি‘ইম্মা-ইয়া‘ইজু কুম বিহী ইন্নাল্লা-হা কা-না ছামী‘আম বাসীরা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে আদেশ দিচ্ছেন আমানতসমূহ তার হকদারদের কাছে পৌঁছে দিতে। আর যখন মানুষের মধ্যে ফয়সালা করবে তখন ন্যায়ভিত্তিক ফয়সালা করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে কতইনা সুন্দর উপদেশ দিচ্ছেন। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে আদেশ দিচ্ছেন আমানতসমূহ তার হকদারদের কাছে পৌঁছে দিতে। আর যখন মানুষের মধ্যে ফয়সালা করবে তখন ন্যায়ভিত্তিক ফয়সালা করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে কতইনা সুন্দর উপদেশ দিচ্ছেন। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
তাইসিরুল কুরআন:
নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন, হকদারদের হক তাদের কাছে পৌঁছে দিতে। তোমরা যখন মানুষের মাঝে বিচার করবে তখন ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে বিচার করবে। আল্লাহ তোমাদেরকে কত উত্তম উপদেশই না দিচ্ছেন; নিশ্চয়ই আল্লাহ সবকিছু শোনেন, সবকিছু দেখেন।
নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন, হকদারদের হক তাদের কাছে পৌঁছে দিতে। তোমরা যখন মানুষের মাঝে বিচার করবে তখন ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে বিচার করবে। আল্লাহ তোমাদেরকে কত উত্তম উপদেশই না দিচ্ছেন; নিশ্চয়ই আল্লাহ সবকিছু শোনেন, সবকিছু দেখেন।
Sahih International:
Indeed, Allah commands you to render trusts to whom they are due and when you judge between people to judge with justice. Excellent is that which Allah instructs you. Indeed, Allah is ever Hearing and Seeing.
Indeed, Allah commands you to render trusts to whom they are due and when you judge between people to judge with justice. Excellent is that which Allah instructs you. Indeed, Allah is ever Hearing and Seeing.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْۤا اَطِیْعُوا اللّٰهَ وَ اَطِیْعُوا الرَّسُوْلَ وَ اُولِی الْاَمْرِ مِنْکُمْ ۚ فَاِنْ تَنَازَعْتُمْ فِیْ شَیْءٍ فَرُدُّوْهُ اِلَی اللّٰهِ وَ الرَّسُوْلِ اِنْ کُنْتُمْ تُؤْمِنُوْنَ بِاللّٰهِ وَ الْیَوْمِ الْاٰخِرِ ؕ ذٰلِکَ خَیْرٌ وَّ اَحْسَنُ تَاْوِیْلًا ﴿۵۹﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূ আতী‘উল্লা-হা ওয়া আতী‘উররাছূলা-ওয়া উলিল আমরি মিনকুম ফাইন তানা-যা‘তুম ফী শাইইন ফারুদ্দূহু ইলাল্লা-হি ওয়ার রাছূলি ইন কুনতুম তু’মিনূনা বিল্লা-হি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি যা-লিকা খাইরুওঁ ওয়া আহছানু তা’বিলা-।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূ আতী‘উল্লা-হা ওয়া আতী‘উররাছূলা-ওয়া উলিল আমরি মিনকুম ফাইন তানা-যা‘তুম ফী শাইইন ফারুদ্দূহু ইলাল্লা-হি ওয়ার রাছূলি ইন কুনতুম তু’মিনূনা বিল্লা-হি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি যা-লিকা খাইরুওঁ ওয়া আহছানু তা’বিলা-।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর ও আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্য থেকে কর্তৃত্বের অধিকারীদের। অতঃপর কোন বিষয়ে যদি তোমরা মতবিরোধ কর তাহলে তা আল্লাহ ও রাসূলের দিকে প্রত্যার্পণ করাও- যদি তোমরা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখ। এটি উত্তম এবং পরিণামে উৎকৃষ্টতর।
হে মুমিনগণ, তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর ও আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্য থেকে কর্তৃত্বের অধিকারীদের। অতঃপর কোন বিষয়ে যদি তোমরা মতবিরোধ কর তাহলে তা আল্লাহ ও রাসূলের দিকে প্রত্যার্পণ করাও- যদি তোমরা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখ। এটি উত্তম এবং পরিণামে উৎকৃষ্টতর।
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর অনুগত হও এবং রসূলের অনুগত হও এবং তোমাদের মধ্যকার কর্তৃস্থানীয় ব্যক্তিগণের; যদি কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে মতভেদ ঘটে, তাহলে সেই বিষয়কে আল্লাহ এবং রসূলের (নির্দেশের) দিকে ফিরিয়ে দাও যদি তোমরা আল্লাহ এবং আখিরাত দিবসের প্রতি ঈমান এনে থাক; এটাই উত্তম এবং সুন্দরতম মর্মকথা।
হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর অনুগত হও এবং রসূলের অনুগত হও এবং তোমাদের মধ্যকার কর্তৃস্থানীয় ব্যক্তিগণের; যদি কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে মতভেদ ঘটে, তাহলে সেই বিষয়কে আল্লাহ এবং রসূলের (নির্দেশের) দিকে ফিরিয়ে দাও যদি তোমরা আল্লাহ এবং আখিরাত দিবসের প্রতি ঈমান এনে থাক; এটাই উত্তম এবং সুন্দরতম মর্মকথা।
Sahih International:
O you who have believed, obey Allah and obey the Messenger and those in authority among you. And if you disagree over anything, refer it to Allah and the Messenger, if you should believe in Allah and the Last Day. That is the best [way] and best in result.
O you who have believed, obey Allah and obey the Messenger and those in authority among you. And if you disagree over anything, refer it to Allah and the Messenger, if you should believe in Allah and the Last Day. That is the best [way] and best in result.
اَلَمْ تَرَ اِلَی الَّذِیْنَ یَزْعُمُوْنَ اَنَّهُمْ اٰمَنُوْا بِمَاۤ اُنْزِلَ اِلَیْکَ وَ مَاۤ اُنْزِلَ مِنْ قَبْلِکَ یُرِیْدُوْنَ اَنْ یَّتَحَاکَمُوْۤا اِلَی الطَّاغُوْتِ وَ قَدْ اُمِرُوْۤا اَنْ یَّکْفُرُوْا بِهٖ ؕ وَ یُرِیْدُ الشَّیْطٰنُ اَنْ یُّضِلَّهُمْ ضَلٰلًۢا بَعِیْدًا ﴿۶۰﴾
উচ্চারণ:
আলাম তারা ইলাল্লাযীনা ইয়ায‘উমূনা আন্নাহুম আ-মানূবিমাউনযিলা ইলাইকা ওয়ামাউনযিলা মিন কাবলিকা ইউরীদূ না আইঁ ইয়াতাহা-কামূইলাত্তা-গূতি ওয়া কাদ উমিরূআইঁ ইয়াকফুরূ বিহী ওয়া ইউরীদুশশাইতা-নুআইঁ ইউদিল্লাহুম দালালাম বা‘ঈদা-।
আলাম তারা ইলাল্লাযীনা ইয়ায‘উমূনা আন্নাহুম আ-মানূবিমাউনযিলা ইলাইকা ওয়ামাউনযিলা মিন কাবলিকা ইউরীদূ না আইঁ ইয়াতাহা-কামূইলাত্তা-গূতি ওয়া কাদ উমিরূআইঁ ইয়াকফুরূ বিহী ওয়া ইউরীদুশশাইতা-নুআইঁ ইউদিল্লাহুম দালালাম বা‘ঈদা-।
আল বায়ান:
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা দাবী করে যে, নিশ্চয় তারা ঈমান এনেছে তার উপর, যা নাযিল করা হয়েছে তোমার প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমার পূর্বে। তারা তাগূতের কাছে বিচার নিয়ে যেতে চায় অথচ তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে অস্বীকার করতে। আর শয়তান চায় তাদেরকে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত করতে।
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা দাবী করে যে, নিশ্চয় তারা ঈমান এনেছে তার উপর, যা নাযিল করা হয়েছে তোমার প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমার পূর্বে। তারা তাগূতের কাছে বিচার নিয়ে যেতে চায় অথচ তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে অস্বীকার করতে। আর শয়তান চায় তাদেরকে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত করতে।
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি কি সেই লোকেদের প্রতি লক্ষ্য করনি, যারা তোমাদের প্রতি অবতীর্ণ কিতাবের এবং তোমার আগে অবতীর্ণ কিতাবের উপর ঈমান এনেছে বলে দাবী করে, কিন্তু তাগূতের কাছে বিচারপ্রার্থী হতে চায়, অথচ তাকে প্রত্যাখ্যান করার জন্য তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, শয়ত্বান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূরে নিয়ে যেতে চায়।
তুমি কি সেই লোকেদের প্রতি লক্ষ্য করনি, যারা তোমাদের প্রতি অবতীর্ণ কিতাবের এবং তোমার আগে অবতীর্ণ কিতাবের উপর ঈমান এনেছে বলে দাবী করে, কিন্তু তাগূতের কাছে বিচারপ্রার্থী হতে চায়, অথচ তাকে প্রত্যাখ্যান করার জন্য তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, শয়ত্বান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূরে নিয়ে যেতে চায়।
Sahih International:
Have you not seen those who claim to have believed in what was revealed to you, [O Muhammad], and what was revealed before you? They wish to refer legislation to Taghut, while they were commanded to reject it; and Satan wishes to lead them far astray.
Have you not seen those who claim to have believed in what was revealed to you, [O Muhammad], and what was revealed before you? They wish to refer legislation to Taghut, while they were commanded to reject it; and Satan wishes to lead them far astray.
وَ اِذَا قِیْلَ لَهُمْ تَعَالَوْا اِلٰی مَاۤ اَنْزَلَ اللّٰهُ وَ اِلَی الرَّسُوْلِ رَاَیْتَ الْمُنٰفِقِیْنَ یَصُدُّوْنَ عَنْکَ صُدُوْدًا ﴿ۚ۶۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযা-কীলা লাহুম তা‘আ-লাও ইলা-মাআনযালাল্লা-হুওয়াইলাররাছূলি রাআইতাল মুনা-ফিকীনা ইয়াসুদ্দূনা ‘আনকা সুদূদা-।
ওয়া ইযা-কীলা লাহুম তা‘আ-লাও ইলা-মাআনযালাল্লা-হুওয়াইলাররাছূলি রাআইতাল মুনা-ফিকীনা ইয়াসুদ্দূনা ‘আনকা সুদূদা-।
আল বায়ান:
আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে।
আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে।
তাইসিরুল কুরআন:
যখন তাদেরকে বলা হয়- তোমরা আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের এবং রসূলের দিকে এসো, তখন তুমি ঐ মুনাফিকদেরকে দেখবে, তারা তোমা হতে ঘৃণা ভরে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।
যখন তাদেরকে বলা হয়- তোমরা আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের এবং রসূলের দিকে এসো, তখন তুমি ঐ মুনাফিকদেরকে দেখবে, তারা তোমা হতে ঘৃণা ভরে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।
Sahih International:
And when it is said to them, "Come to what Allah has revealed and to the Messenger," you see the hypocrites turning away from you in aversion.
And when it is said to them, "Come to what Allah has revealed and to the Messenger," you see the hypocrites turning away from you in aversion.
فَکَیْفَ اِذَاۤ اَصَابَتْهُمْ مُّصِیْبَۃٌۢ بِمَا قَدَّمَتْ اَیْدِیْهِمْ ثُمَّ جَآءُوْکَ یَحْلِفُوْنَ ٭ۖ بِاللّٰهِ اِنْ اَرَدْنَاۤ اِلَّاۤ اِحْسَانًا وَّ تَوْفِیْقًا ﴿۶۲﴾
উচ্চারণ:
ফাকাইফা ইযা-আসা-বাতহুম মুসীবাতুম বিমা-কাদ্দামাত আইদীহিম ছুম্মা জাঊকা ইয়াহলিফূনা বিল্লা-হি ইন আরাদনাইল্লা ইহছা-নাওঁ ওয়া তাওফীকা-।
ফাকাইফা ইযা-আসা-বাতহুম মুসীবাতুম বিমা-কাদ্দামাত আইদীহিম ছুম্মা জাঊকা ইয়াহলিফূনা বিল্লা-হি ইন আরাদনাইল্লা ইহছা-নাওঁ ওয়া তাওফীকা-।
আল বায়ান:
সুতরাং তখন কেমন হবে, যখন তাদের উপর কোন মুসীবত আসবে, সেই কারণে যা তাদের হাত পূর্বেই প্রেরণ করেছে? তারপর তারা আল্লাহর নামে শপথ করা অবস্থায় তোমার কাছে আসবে যে, আমরা কল্যাণ ও সম্প্রীতি ভিন্ন অন্য কিছু চাইনি।
সুতরাং তখন কেমন হবে, যখন তাদের উপর কোন মুসীবত আসবে, সেই কারণে যা তাদের হাত পূর্বেই প্রেরণ করেছে? তারপর তারা আল্লাহর নামে শপথ করা অবস্থায় তোমার কাছে আসবে যে, আমরা কল্যাণ ও সম্প্রীতি ভিন্ন অন্য কিছু চাইনি।
তাইসিরুল কুরআন:
যখন তাদের কৃতকার্যের জন্য তাদের উপর বিপদ আপতিত হবে, তখন কী অবস্থা হবে? তখন তারা আল্লাহর নামে শপথ করতে করতে তোমার কাছে এসে বলবে, ‘আমরা সদ্ভাব ও সম্প্রীতি ছাড়া অন্য কিছু চাইনি।’
যখন তাদের কৃতকার্যের জন্য তাদের উপর বিপদ আপতিত হবে, তখন কী অবস্থা হবে? তখন তারা আল্লাহর নামে শপথ করতে করতে তোমার কাছে এসে বলবে, ‘আমরা সদ্ভাব ও সম্প্রীতি ছাড়া অন্য কিছু চাইনি।’
Sahih International:
So how [will it be] when disaster strikes them because of what their hands have put forth and then they come to you swearing by Allah, "We intended nothing but good conduct and accommodation."
So how [will it be] when disaster strikes them because of what their hands have put forth and then they come to you swearing by Allah, "We intended nothing but good conduct and accommodation."
اُولٰٓئِکَ الَّذِیْنَ یَعْلَمُ اللّٰهُ مَا فِیْ قُلُوْبِهِمْ ٭ فَاَعْرِضْ عَنْهُمْ وَ عِظْهُمْ وَ قُلْ لَّهُمْ فِیْۤ اَنْفُسِهِمْ قَوْلًۢا بَلِیْغًا ﴿۶۳﴾
উচ্চারণ:
উলাইকাল্লাযীনা ইয়া‘লামূল্লা-হু মা-ফী কুলূবিহিম ফাআ‘রিদ‘আনহুম ওয়া ‘ইজহুম ওয়াকুল্লাহুম ফী-আনফুছিহিম কাওল্লাম বালীগা-।
উলাইকাল্লাযীনা ইয়া‘লামূল্লা-হু মা-ফী কুলূবিহিম ফাআ‘রিদ‘আনহুম ওয়া ‘ইজহুম ওয়াকুল্লাহুম ফী-আনফুছিহিম কাওল্লাম বালীগা-।
আল বায়ান:
ওরা হল সেসব লোক, যাদের অন্তরে কি আছে আল্লাহ তা জানেন। সুতরাং তুমি তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও এবং তাদেরকে সদুপদেশ দাও। আর তাদেরকে তাদের নিজদের ব্যাপারে মর্মস্পর্শী কথা বল।
ওরা হল সেসব লোক, যাদের অন্তরে কি আছে আল্লাহ তা জানেন। সুতরাং তুমি তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও এবং তাদেরকে সদুপদেশ দাও। আর তাদেরকে তাদের নিজদের ব্যাপারে মর্মস্পর্শী কথা বল।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা সেই লোক, যাদের অন্তরস্থিত বিষয়ে আল্লাহ পরিজ্ঞাত, কাজেই তুমি তাদেরকে উপেক্ষা কর, তাদেরকে সদুপদেশ দান কর, আর তাদেরকে এমন কথা বল যা তাদের অন্তর স্পর্শ করে।
তারা সেই লোক, যাদের অন্তরস্থিত বিষয়ে আল্লাহ পরিজ্ঞাত, কাজেই তুমি তাদেরকে উপেক্ষা কর, তাদেরকে সদুপদেশ দান কর, আর তাদেরকে এমন কথা বল যা তাদের অন্তর স্পর্শ করে।
Sahih International:
Those are the ones of whom Allah knows what is in their hearts, so turn away from them but admonish them and speak to them a far-reaching word.
Those are the ones of whom Allah knows what is in their hearts, so turn away from them but admonish them and speak to them a far-reaching word.
وَ مَاۤ اَرْسَلْنَا مِنْ رَّسُوْلٍ اِلَّا لِیُطَاعَ بِاِذْنِ اللّٰهِ ؕ وَ لَوْ اَنَّهُمْ اِذْ ظَّلَمُوْۤا اَنْفُسَهُمْ جَآءُوْکَ فَاسْتَغْفَرُوا اللّٰهَ وَ اسْتَغْفَرَ لَهُمُ الرَّسُوْلُ لَوَجَدُوا اللّٰهَ تَوَّابًا رَّحِیْمًا ﴿۶۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়ামাআরছালনা-মির রাছূলিন ইল্লা-লিইউতা-‘আ বিইযনিল্লা-হি ওয়ালাও আন্নাহুম ইযজালামূআনফুছাহুম জাঊকা ফাছতাগফারুল্লা-হা ওয়াছতাগফারা লাহুমুররাছূলু লাওয়াজাদুল্লা-হা তাওওয়া-বার রাহীমা।
ওয়ামাআরছালনা-মির রাছূলিন ইল্লা-লিইউতা-‘আ বিইযনিল্লা-হি ওয়ালাও আন্নাহুম ইযজালামূআনফুছাহুম জাঊকা ফাছতাগফারুল্লা-হা ওয়াছতাগফারা লাহুমুররাছূলু লাওয়াজাদুল্লা-হা তাওওয়া-বার রাহীমা।
আল বায়ান:
আর আমি যে কোন রাসূল প্রেরণ করেছি তা কেবল এ জন্য, যেন আল্লাহর অনুমতিক্রমে তাদের আনুগত্য করা হয়। আর যদি তারা- যখন নিজদের প্রতি যুলম করেছিল তখন তোমার কাছে আসত অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইত এবং রাসূলও তাদের জন্য ক্ষমা চাইত তাহলে অবশ্যই তারা আল্লাহকে তাওবা কবূলকারী, দয়ালু পেত।
আর আমি যে কোন রাসূল প্রেরণ করেছি তা কেবল এ জন্য, যেন আল্লাহর অনুমতিক্রমে তাদের আনুগত্য করা হয়। আর যদি তারা- যখন নিজদের প্রতি যুলম করেছিল তখন তোমার কাছে আসত অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইত এবং রাসূলও তাদের জন্য ক্ষমা চাইত তাহলে অবশ্যই তারা আল্লাহকে তাওবা কবূলকারী, দয়ালু পেত।
তাইসিরুল কুরআন:
আমি রসূল এ উদ্দেশেই প্রেরণ করেছি, যেন আল্লাহর নির্দেশে তাঁর আনুগত্য করা হয়। যখন তারা নিজেদের উপর যুলম করেছিল, তখন যদি তোমার নিকট চলে আসত আর আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী হত এবং রসূলও তাদের পক্ষে ক্ষমা চাইত, তাহলে তারা আল্লাহকে নিরতিশয় তাওবাহ কবূলকারী ও পরম দয়ালুরূপে পেত।
আমি রসূল এ উদ্দেশেই প্রেরণ করেছি, যেন আল্লাহর নির্দেশে তাঁর আনুগত্য করা হয়। যখন তারা নিজেদের উপর যুলম করেছিল, তখন যদি তোমার নিকট চলে আসত আর আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী হত এবং রসূলও তাদের পক্ষে ক্ষমা চাইত, তাহলে তারা আল্লাহকে নিরতিশয় তাওবাহ কবূলকারী ও পরম দয়ালুরূপে পেত।
Sahih International:
And We did not send any messenger except to be obeyed by permission of Allah. And if, when they wronged themselves, they had come to you, [O Muhammad], and asked forgiveness of Allah and the Messenger had asked forgiveness for them, they would have found Allah Accepting of repentance and Merciful.
And We did not send any messenger except to be obeyed by permission of Allah. And if, when they wronged themselves, they had come to you, [O Muhammad], and asked forgiveness of Allah and the Messenger had asked forgiveness for them, they would have found Allah Accepting of repentance and Merciful.
فَلَا وَ رَبِّکَ لَا یُؤْمِنُوْنَ حَتّٰی یُحَکِّمُوْکَ فِیْمَا شَجَرَ بَیْنَهُمْ ثُمَّ لَا یَجِدُوْا فِیْۤ اَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِّمَّا قَضَیْتَ وَ یُسَلِّمُوْا تَسْلِیْمًا ﴿۶۵﴾
উচ্চারণ:
ফালা-ওয়ারাব্বিকা লা-ইউ’মিনূনা হাত্তা-ইউহাক্কিমূকা ফীমা-শাজারা বাইনাহুম ছু ম্মা লাইয়াজিদূফীআনফুছিহিম হারাজাম মিম্মা-কাদাইতা ওয়া ইউছালিলমূতাছলীমা-।
ফালা-ওয়ারাব্বিকা লা-ইউ’মিনূনা হাত্তা-ইউহাক্কিমূকা ফীমা-শাজারা বাইনাহুম ছু ম্মা লাইয়াজিদূফীআনফুছিহিম হারাজাম মিম্মা-কাদাইতা ওয়া ইউছালিলমূতাছলীমা-।
আল বায়ান:
অতএব তোমার রবের কসম, তারা মুমিন হবে না যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে বিচারক নির্ধারণ করে, তারপর তুমি যে ফয়সালা দেবে সে ব্যাপারে নিজদের অন্তরে কোন দ্বিধা অনুভব না করে এবং পূর্ণ সম্মতিতে মেনে নেয়।
অতএব তোমার রবের কসম, তারা মুমিন হবে না যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে বিচারক নির্ধারণ করে, তারপর তুমি যে ফয়সালা দেবে সে ব্যাপারে নিজদের অন্তরে কোন দ্বিধা অনুভব না করে এবং পূর্ণ সম্মতিতে মেনে নেয়।
তাইসিরুল কুরআন:
কিন্তু না, তোমার প্রতিপালকের শপথ! তারা মু’মিন হবে না, যে পর্যন্ত না তারা তাদের বিবাদ-বিসম্বাদের মীমাংসার ভার তোমার উপর ন্যস্ত না করে, অতঃপর তোমার ফয়সালার ব্যাপারে তাদের মনে কিছু মাত্র কুণ্ঠাবোধ না থাকে, আর তারা তার সামনে নিজেদেরকে পূর্ণরূপে সমর্পণ করে।
কিন্তু না, তোমার প্রতিপালকের শপথ! তারা মু’মিন হবে না, যে পর্যন্ত না তারা তাদের বিবাদ-বিসম্বাদের মীমাংসার ভার তোমার উপর ন্যস্ত না করে, অতঃপর তোমার ফয়সালার ব্যাপারে তাদের মনে কিছু মাত্র কুণ্ঠাবোধ না থাকে, আর তারা তার সামনে নিজেদেরকে পূর্ণরূপে সমর্পণ করে।
Sahih International:
But no, by your Lord, they will not [truly] believe until they make you, [O Muhammad], judge concerning that over which they dispute among themselves and then find within themselves no discomfort from what you have judged and submit in [full, willing] submission.
But no, by your Lord, they will not [truly] believe until they make you, [O Muhammad], judge concerning that over which they dispute among themselves and then find within themselves no discomfort from what you have judged and submit in [full, willing] submission.
وَ لَوْ اَنَّا کَتَبْنَا عَلَیْهِمْ اَنِ اقْتُلُوْۤا اَنْفُسَکُمْ اَوِ اخْرُجُوْا مِنْ دِیَارِکُمْ مَّا فَعَلُوْهُ اِلَّا قَلِیْلٌ مِّنْهُمْ ؕ وَ لَوْ اَنَّهُمْ فَعَلُوْا مَا یُوْعَظُوْنَ بِهٖ لَکَانَ خَیْرًا لَّهُمْ وَ اَشَدَّ تَثْبِیْتًا ﴿ۙ۶۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালাও আন্না-কাতাবনা-‘আলাইহিম আনিকতুলূআনফুছাকুম আবিখরুজুমিন দিয়া-রিকুম মা-ফা‘আলূহু ইলা-কালীলুম মিনহুম ওয়ালাও আন্নাহুম ফা‘আলূমা-ইউ‘আজূনা বিহী লাকা-না খাইরাল্লাহুম ওয়া আশাদ্দা তাছবীতা-।
ওয়ালাও আন্না-কাতাবনা-‘আলাইহিম আনিকতুলূআনফুছাকুম আবিখরুজুমিন দিয়া-রিকুম মা-ফা‘আলূহু ইলা-কালীলুম মিনহুম ওয়ালাও আন্নাহুম ফা‘আলূমা-ইউ‘আজূনা বিহী লাকা-না খাইরাল্লাহুম ওয়া আশাদ্দা তাছবীতা-।
আল বায়ান:
আর যদি আমি তাদের উপর লিখে দিতাম যে, তোমরা নিজদের হত্যা কর কিংবা নিজ গৃহ থেকে বের হয়ে যাও, তাহলে তাদের কম সংখ্যক লোকই তা বাস্তবায়ন করত। আর যে উপদেশ তাদেরকে দেয়া হয় যদি তারা তা বাস্তবায়ন করত, তাহলে সেটি হত তাদের জন্য উত্তম এবং স্থিরতায় সুদৃঢ়।
আর যদি আমি তাদের উপর লিখে দিতাম যে, তোমরা নিজদের হত্যা কর কিংবা নিজ গৃহ থেকে বের হয়ে যাও, তাহলে তাদের কম সংখ্যক লোকই তা বাস্তবায়ন করত। আর যে উপদেশ তাদেরকে দেয়া হয় যদি তারা তা বাস্তবায়ন করত, তাহলে সেটি হত তাদের জন্য উত্তম এবং স্থিরতায় সুদৃঢ়।
তাইসিরুল কুরআন:
যদি আমি তাদের প্রতি ফরয করে দিতাম যে তোমরা নিজেদেরকে হত্যা কর, কিংবা নিজেদের দেশ থেকে বেরিয়ে যাও, তবে স্বল্পসংখ্যক লোক ছাড়া কেউ তা পালন করত না, যা করতে তাদেরকে উপদেশ দেয়া হয় তা যদি তারা পালন করত, তবে তা তাদের পক্ষে কল্যাণকর হত এবং দৃঢ় চিত্ততার কারণ হত।
যদি আমি তাদের প্রতি ফরয করে দিতাম যে তোমরা নিজেদেরকে হত্যা কর, কিংবা নিজেদের দেশ থেকে বেরিয়ে যাও, তবে স্বল্পসংখ্যক লোক ছাড়া কেউ তা পালন করত না, যা করতে তাদেরকে উপদেশ দেয়া হয় তা যদি তারা পালন করত, তবে তা তাদের পক্ষে কল্যাণকর হত এবং দৃঢ় চিত্ততার কারণ হত।
Sahih International:
And if We had decreed upon them, "Kill yourselves" or "Leave your homes," they would not have done it, except for a few of them. But if they had done what they were instructed, it would have been better for them and a firmer position [for them in faith].
And if We had decreed upon them, "Kill yourselves" or "Leave your homes," they would not have done it, except for a few of them. But if they had done what they were instructed, it would have been better for them and a firmer position [for them in faith].
وَّ اِذًا لَّاٰتَیْنٰهُمْ مِّنْ لَّدُنَّـاۤ اَجْرًا عَظِیْمًا ﴿ۙ۶۷﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযাল লাআ-তাইনা-হুম মিল্লাদুন্না-আজরান ‘আজীমা-।
ওয়া ইযাল লাআ-তাইনা-হুম মিল্লাদুন্না-আজরান ‘আজীমা-।
আল বায়ান:
আর তখন আমি অবশ্যই তাদেরকে আমার পক্ষ থেকে প্রদান করতাম মহাপুরস্কার।
আর তখন আমি অবশ্যই তাদেরকে আমার পক্ষ থেকে প্রদান করতাম মহাপুরস্কার।
তাইসিরুল কুরআন:
সে অবস্থায় অবশ্যই আমি তাদেরকে আমার নিকট হতে মহাপুরস্কার দান করতাম।
সে অবস্থায় অবশ্যই আমি তাদেরকে আমার নিকট হতে মহাপুরস্কার দান করতাম।
Sahih International:
And then We would have given them from Us a great reward.
And then We would have given them from Us a great reward.
وَّ لَهَدَیْنٰهُمْ صِرَاطًا مُّسْتَقِیْمًا ﴿۶۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালাহাদাইনা-হুম সিরা-তাম মুছতাকীমা-।
ওয়ালাহাদাইনা-হুম সিরা-তাম মুছতাকীমা-।
আল বায়ান:
আর অবশ্যই আমি প্রদর্শন করতাম তাদেরকে সরল পথ।
আর অবশ্যই আমি প্রদর্শন করতাম তাদেরকে সরল পথ।
তাইসিরুল কুরআন:
এবং তাদেরকে অবশ্যই সঠিক পথ প্রদর্শন করতাম।
এবং তাদেরকে অবশ্যই সঠিক পথ প্রদর্শন করতাম।
Sahih International:
And We would have guided them to a straight path.
And We would have guided them to a straight path.
وَ مَنْ یُّطِعِ اللّٰهَ وَ الرَّسُوْلَ فَاُولٰٓئِکَ مَعَ الَّذِیْنَ اَنْعَمَ اللّٰهُ عَلَیْهِمْ مِّنَ النَّبِیّٖنَ وَ الصِّدِّیْقِیْنَ وَ الشُّهَدَآءِ وَ الصّٰلِحِیْنَ ۚ وَ حَسُنَ اُولٰٓئِکَ رَفِیْقًا ﴿ؕ۶۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মাইঁ ইউতি‘ইল্লা-হা ওয়াররাছূলা ফাউলাইকা মা‘আল্লাযীনা আন‘আমাল্লা-হু ‘আলাইহিম মিনান্নাবিইয়ীনা ওয়াসসিদ্দীকীনা ওয়াশ শুহাদাই ওয়াসসা-লিহীনা ওয়াহাছুনা উলাইকা রাফীকা-।
ওয়া মাইঁ ইউতি‘ইল্লা-হা ওয়াররাছূলা ফাউলাইকা মা‘আল্লাযীনা আন‘আমাল্লা-হু ‘আলাইহিম মিনান্নাবিইয়ীনা ওয়াসসিদ্দীকীনা ওয়াশ শুহাদাই ওয়াসসা-লিহীনা ওয়াহাছুনা উলাইকা রাফীকা-।
আল বায়ান:
আর যারা আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্য করে তারা তাদের সাথে থাকবে, আল্লাহ যাদের উপর অনুগ্রহ করেছেন নবী, সিদ্দীক, শহীদ ও সৎকর্মশীলদের মধ্য থেকে। আর সাথী হিসেবে তারা হবে উত্তম।
আর যারা আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্য করে তারা তাদের সাথে থাকবে, আল্লাহ যাদের উপর অনুগ্রহ করেছেন নবী, সিদ্দীক, শহীদ ও সৎকর্মশীলদের মধ্য থেকে। আর সাথী হিসেবে তারা হবে উত্তম।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা আল্লাহ ও রসূলের আনুগত্য করে, তারা নাবী, সিদ্দীক, শহীদ এবং নেককার লোকদের সঙ্গী হবে, যাদের প্রতি আল্লাহ নি‘মাত দান করেছেন, তারা কতই না উত্তম সঙ্গী!
যারা আল্লাহ ও রসূলের আনুগত্য করে, তারা নাবী, সিদ্দীক, শহীদ এবং নেককার লোকদের সঙ্গী হবে, যাদের প্রতি আল্লাহ নি‘মাত দান করেছেন, তারা কতই না উত্তম সঙ্গী!
Sahih International:
And whoever obeys Allah and the Messenger - those will be with the ones upon whom Allah has bestowed favor of the prophets, the steadfast affirmers of truth, the martyrs and the righteous. And excellent are those as companions.
And whoever obeys Allah and the Messenger - those will be with the ones upon whom Allah has bestowed favor of the prophets, the steadfast affirmers of truth, the martyrs and the righteous. And excellent are those as companions.
ذٰلِکَ الْفَضْلُ مِنَ اللّٰهِ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ عَلِیْمًا ﴿۷۰﴾
উচ্চারণ:
যা-লিকাল ফাদলুমিনাল্লা-হি ওয়াকাফা-বিল্লা-হি ‘আলীমা-।
যা-লিকাল ফাদলুমিনাল্লা-হি ওয়াকাফা-বিল্লা-হি ‘আলীমা-।
আল বায়ান:
এই অনুগ্রহ আল্লাহর পক্ষ থেকে। আর সর্বজ্ঞ হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
এই অনুগ্রহ আল্লাহর পক্ষ থেকে। আর সর্বজ্ঞ হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
তাইসিরুল কুরআন:
এটা আল্লাহর পক্ষ হতে অনুগ্রহ, সর্বজ্ঞ হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট।
এটা আল্লাহর পক্ষ হতে অনুগ্রহ, সর্বজ্ঞ হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট।
Sahih International:
That is the bounty from Allah, and sufficient is Allah as Knower.
That is the bounty from Allah, and sufficient is Allah as Knower.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا خُذُوْا حِذْرَکُمْ فَانْفِرُوْا ثُبَاتٍ اَوِ انْفِرُوْا جَمِیْعًا ﴿۷۱﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূখুযূহিযরাকুম ফানফিরূ ছু বা-তিন আবিনফিরূ জামী‘আ-।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূখুযূহিযরাকুম ফানফিরূ ছু বা-তিন আবিনফিরূ জামী‘আ-।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, তোমরা তোমাদের সতর্কতা অবলম্বন কর। অতঃপর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দল হয়ে বেরিয়ে পড় অথবা একসাথে বের হও।
হে মুমিনগণ, তোমরা তোমাদের সতর্কতা অবলম্বন কর। অতঃপর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দল হয়ে বেরিয়ে পড় অথবা একসাথে বের হও।
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! তোমরা সতর্কতা অবলম্বন কর এবং দলে দলে ভাগ হয়ে কিংবা মিলিতভাবে অগ্রসর হও।
হে ঈমানদারগণ! তোমরা সতর্কতা অবলম্বন কর এবং দলে দলে ভাগ হয়ে কিংবা মিলিতভাবে অগ্রসর হও।
Sahih International:
O you who have believed, take your precaution and [either] go forth in companies or go forth all together.
O you who have believed, take your precaution and [either] go forth in companies or go forth all together.
وَ اِنَّ مِنْکُمْ لَمَنْ لَّیُبَطِّئَنَّ ۚ فَاِنْ اَصَابَتْکُمْ مُّصِیْبَۃٌ قَالَ قَدْ اَنْعَمَ اللّٰهُ عَلَیَّ اِذْ لَمْ اَکُنْ مَّعَهُمْ شَهِیْدًا ﴿۷۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইন্না মিনকুম লামাল লাইউবাত্তিআন্না ফাইন আসা-বাতকুম মুসীবাতুন কা-লা কাদ আন‘আমাল্লা-হু ‘আলাইইয়া ইযলাম আকুম মা‘আহুম শাহীদা-।
ওয়া ইন্না মিনকুম লামাল লাইউবাত্তিআন্না ফাইন আসা-বাতকুম মুসীবাতুন কা-লা কাদ আন‘আমাল্লা-হু ‘আলাইইয়া ইযলাম আকুম মা‘আহুম শাহীদা-।
আল বায়ান:
আর তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন আছে, যে অবশ্যই বিলম্ব করবে। সুতরাং তোমাদের কোন বিপদ আপতিত হলে সে বলবে, ‘আল্লাহ আমার উপর অনুগ্রহ করেছেন যে, আমি তাদের সাথে উপস্থিত ছিলাম না’।
আর তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন আছে, যে অবশ্যই বিলম্ব করবে। সুতরাং তোমাদের কোন বিপদ আপতিত হলে সে বলবে, ‘আল্লাহ আমার উপর অনুগ্রহ করেছেন যে, আমি তাদের সাথে উপস্থিত ছিলাম না’।
তাইসিরুল কুরআন:
এবং তোমাদের কেউ কেউ নিশ্চয়ই পশ্চাতে সরে থাকবে, অতঃপর তোমাদের উপর কোন বিপদ আসলে সে বলবে, ‘আল্লাহ আমার প্রতি অনুগ্রহ করেছেন যে, আমি তাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলাম না।’
এবং তোমাদের কেউ কেউ নিশ্চয়ই পশ্চাতে সরে থাকবে, অতঃপর তোমাদের উপর কোন বিপদ আসলে সে বলবে, ‘আল্লাহ আমার প্রতি অনুগ্রহ করেছেন যে, আমি তাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলাম না।’
Sahih International:
And indeed, there is among you he who lingers behind; and if disaster strikes you, he says, "Allah has favored me in that I was not present with them."
And indeed, there is among you he who lingers behind; and if disaster strikes you, he says, "Allah has favored me in that I was not present with them."
وَ لَئِنْ اَصَابَکُمْ فَضْلٌ مِّنَ اللّٰهِ لَیَقُوْلَنَّ کَاَنْ لَّمْ تَکُنْۢ بَیْنَکُمْ وَ بَیْنَهٗ مَوَدَّۃٌ یّٰلَیْتَنِیْ کُنْتُ مَعَهُمْ فَاَفُوْزَ فَوْزًا عَظِیْمًا ﴿۷۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাইন আসা-বাকুমফাদলুমমিনালল-হি লাইয়াকূলান্না কাআল লাম তাকুম বাইনাকুমওয়া বাইনাহূমাওয়াদ্দাতুইঁ ইয়া-লাইতানী কুনতুমা‘আহুম ফাআফূযা ফাওযান ‘আজীমা-।
ওয়া লাইন আসা-বাকুমফাদলুমমিনালল-হি লাইয়াকূলান্না কাআল লাম তাকুম বাইনাকুমওয়া বাইনাহূমাওয়াদ্দাতুইঁ ইয়া-লাইতানী কুনতুমা‘আহুম ফাআফূযা ফাওযান ‘আজীমা-।
আল বায়ান:
আর তোমাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে কোন অনুগ্রহ এসে পৌঁছলে অবশ্যই সে বলবে যেন তোমাদের ও তার মধ্যে কোন হৃদ্যতা ছিল না, ‘হায়! যদি আমি তাদের সাথে থাকতাম, তাহলে আমি মহাসফলতা অর্জন করতাম।
আর তোমাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে কোন অনুগ্রহ এসে পৌঁছলে অবশ্যই সে বলবে যেন তোমাদের ও তার মধ্যে কোন হৃদ্যতা ছিল না, ‘হায়! যদি আমি তাদের সাথে থাকতাম, তাহলে আমি মহাসফলতা অর্জন করতাম।
তাইসিরুল কুরআন:
আর যদি তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ হয়, তবে যেন তোমাদের ও তাদের মধ্যে কোন প্রকারের সম্পর্ক ছিল না, এমনিভাবে অবশ্যই বলে উঠবে, ‘হায় পরিতাপ! আমিও যদি তাদের সঙ্গে থাকতাম তাহলে মহা সাফল্য লাভ করতাম।’
আর যদি তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ হয়, তবে যেন তোমাদের ও তাদের মধ্যে কোন প্রকারের সম্পর্ক ছিল না, এমনিভাবে অবশ্যই বলে উঠবে, ‘হায় পরিতাপ! আমিও যদি তাদের সঙ্গে থাকতাম তাহলে মহা সাফল্য লাভ করতাম।’
Sahih International:
But if bounty comes to you from Allah, he will surely say, as if there had never been between you and him any affection. "Oh, I wish I had been with them so I could have attained a great attainment."
But if bounty comes to you from Allah, he will surely say, as if there had never been between you and him any affection. "Oh, I wish I had been with them so I could have attained a great attainment."
فَلْیُقَاتِلْ فِیْ سَبِیْلِ اللّٰهِ الَّذِیْنَ یَشْرُوْنَ الْحَیٰوۃَ الدُّنْیَا بِالْاٰخِرَۃِ ؕ وَ مَنْ یُّقَاتِلْ فِیْ سَبِیْلِ اللّٰهِ فَیُقْتَلْ اَوْ یَغْلِبْ فَسَوْفَ نُؤْتِیْهِ اَجْرًا عَظِیْمًا ﴿۷۴﴾
উচ্চারণ:
ফালইউকা-তিল ফী ছাবীলিল্লা-হিল্লাযীনা ইয়াশরূনাল হায়া-তাদ্দুনইয়া-বিলআ-খিরাতি ওয়া মাইঁ ইউকা-তিল ফী ছাবীলিল্লা-হি ফাইউকতাল আও ইয়াগলিব ফাছাওফা নু’তীহি আজরান ‘আজীমা-।
ফালইউকা-তিল ফী ছাবীলিল্লা-হিল্লাযীনা ইয়াশরূনাল হায়া-তাদ্দুনইয়া-বিলআ-খিরাতি ওয়া মাইঁ ইউকা-তিল ফী ছাবীলিল্লা-হি ফাইউকতাল আও ইয়াগলিব ফাছাওফা নু’তীহি আজরান ‘আজীমা-।
আল বায়ান:
সুতরাং যারা আখিরাতের বিনিময়ে দুনিয়ার জীবন বিক্রয় করে তারা যেন আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করে। আর যে আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করবে অতঃপর সে নিহত হোক কিংবা বিজয়ী, অচিরেই আমি তাকে দেব মহা পুরস্কার।
সুতরাং যারা আখিরাতের বিনিময়ে দুনিয়ার জীবন বিক্রয় করে তারা যেন আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করে। আর যে আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করবে অতঃপর সে নিহত হোক কিংবা বিজয়ী, অচিরেই আমি তাকে দেব মহা পুরস্কার।
তাইসিরুল কুরআন:
সুতরাং যারা আখেরাতের বিনিময়ে পার্থিব জীবন বিক্রয় করে তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করুক এবং যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, অতঃপর সে নিহত হোক অথবা বিজয়ী হোক, অচিরেই আমি তাকে মহা প্রতিফল দান করব।
সুতরাং যারা আখেরাতের বিনিময়ে পার্থিব জীবন বিক্রয় করে তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করুক এবং যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে জিহাদ করবে, অতঃপর সে নিহত হোক অথবা বিজয়ী হোক, অচিরেই আমি তাকে মহা প্রতিফল দান করব।
Sahih International:
So let those fight in the cause of Allah who sell the life of this world for the Hereafter. And he who fights in the cause of Allah and is killed or achieves victory - We will bestow upon him a great reward.
So let those fight in the cause of Allah who sell the life of this world for the Hereafter. And he who fights in the cause of Allah and is killed or achieves victory - We will bestow upon him a great reward.
وَ مَا لَکُمْ لَا تُقَاتِلُوْنَ فِیْ سَبِیْلِ اللّٰهِ وَ الْمُسْتَضْعَفِیْنَ مِنَ الرِّجَالِ وَ النِّسَآءِ وَ الْوِلْدَانِ الَّذِیْنَ یَقُوْلُوْنَ رَبَّنَاۤ اَخْرِجْنَا مِنْ هٰذِهِ الْقَرْیَۃِ الظَّالِمِ اَهْلُهَا ۚ وَ اجْعَلْ لَّنَا مِنْ لَّدُنْکَ وَلِیًّا ۚۙ وَّ اجْعَلْ لَّنَا مِنْ لَّدُنْکَ نَصِیْرًا ﴿ؕ۷۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়ামা-লাকুম লা-তুকা-তিলূনা ফী ছাবীলিল্লা-হি ওয়াল মুছতাদ‘আফীনা মিনার রিজা-লি ওয়ান নিছাই ওয়াল বিলদা-নিল্লাযীনা ইয়াকূলূনা রাব্বানা-আখরিজনা-মিন হাযিহিল কারইয়াতিজ্জা-লিমি আহলুহা- ওয়াজ‘আল লানা-মিল্লাদুনকা ওয়ালিইইয়াওঁ ওয়াজ‘আল লানা-মিল্লাদুনকা নাসীরা-।
ওয়ামা-লাকুম লা-তুকা-তিলূনা ফী ছাবীলিল্লা-হি ওয়াল মুছতাদ‘আফীনা মিনার রিজা-লি ওয়ান নিছাই ওয়াল বিলদা-নিল্লাযীনা ইয়াকূলূনা রাব্বানা-আখরিজনা-মিন হাযিহিল কারইয়াতিজ্জা-লিমি আহলুহা- ওয়াজ‘আল লানা-মিল্লাদুনকা ওয়ালিইইয়াওঁ ওয়াজ‘আল লানা-মিল্লাদুনকা নাসীরা-।
আল বায়ান:
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ দুর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুরা বলছে, ‘হে আমাদের রব, আমাদেরকে বের করুন এ জনপদ থেকে যার অধিবাসীরা যালিম এবং আমাদের জন্য আপনার পক্ষ থেকে একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী।’
আর তোমাদের কী হল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই করছ না! অথচ দুর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুরা বলছে, ‘হে আমাদের রব, আমাদেরকে বের করুন এ জনপদ থেকে যার অধিবাসীরা যালিম এবং আমাদের জন্য আপনার পক্ষ থেকে একজন অভিভাবক নির্ধারণ করুন। আর নির্ধারণ করুন আপনার পক্ষ থেকে একজন সাহায্যকারী।’
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের কী হয়েছে যে, তোমরা আল্লাহর পথে এবং অসহায় নারী-পুরুষ আর শিশুদের (রক্ষার) জন্য লড়াই করবে না, যারা দু‘আ করছে- ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে এ যালিম অধ্যূষিত জনপথ হতে মুক্তি দাও, তোমার পক্ষ হতে কাউকেও আমাদের বন্ধু বানিয়ে দাও এবং তোমার পক্ষ হতে কাউকেও আমাদের সাহায্যকারী করে দাও।’
তোমাদের কী হয়েছে যে, তোমরা আল্লাহর পথে এবং অসহায় নারী-পুরুষ আর শিশুদের (রক্ষার) জন্য লড়াই করবে না, যারা দু‘আ করছে- ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে এ যালিম অধ্যূষিত জনপথ হতে মুক্তি দাও, তোমার পক্ষ হতে কাউকেও আমাদের বন্ধু বানিয়ে দাও এবং তোমার পক্ষ হতে কাউকেও আমাদের সাহায্যকারী করে দাও।’
Sahih International:
And what is [the matter] with you that you fight not in the cause of Allah and [for] the oppressed among men, women, and children who say, "Our Lord, take us out of this city of oppressive people and appoint for us from Yourself a protector and appoint for us from Yourself a helper?"
And what is [the matter] with you that you fight not in the cause of Allah and [for] the oppressed among men, women, and children who say, "Our Lord, take us out of this city of oppressive people and appoint for us from Yourself a protector and appoint for us from Yourself a helper?"
اَلَّذِیْنَ اٰمَنُوْا یُقَاتِلُوْنَ فِیْ سَبِیْلِ اللّٰهِ ۚ وَ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا یُقَاتِلُوْنَ فِیْ سَبِیْلِ الطَّاغُوْتِ فَقَاتِلُوْۤا اَوْلِیَآءَ الشَّیْطٰنِ ۚ اِنَّ کَیْدَ الشَّیْطٰنِ کَانَ ضَعِیْفًا ﴿۷۶﴾
উচ্চারণ:
আল্লাযীনা আ-মানূইউকা-তিলূনা ফী ছাবীলিল্লা-হি ওয়াল্লাযীনা কাফারূ ইউকাতিলূনা ফী ছাবীলিততা-গূতি ফাকা-তিলূআওলিয়াআশশাইতা-নি ইন্নাকাইদাশশাইতা-নি কা-না দা‘ঈফা-।
আল্লাযীনা আ-মানূইউকা-তিলূনা ফী ছাবীলিল্লা-হি ওয়াল্লাযীনা কাফারূ ইউকাতিলূনা ফী ছাবীলিততা-গূতি ফাকা-তিলূআওলিয়াআশশাইতা-নি ইন্নাকাইদাশশাইতা-নি কা-না দা‘ঈফা-।
আল বায়ান:
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল।
যারা ঈমান এনেছে তারা লড়াই করে আল্লাহর রাস্তায়, আর যারা কুফরী করেছে তারা লড়াই করে তাগূতের পথে। সুতরাং তোমরা লড়াই কর শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে। নিশ্চয় শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল।
তাইসিরুল কুরআন:
ঈমানদারগণ আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে আর যারা কাফির তারা তাগুতের পথে যুদ্ধ করে। কাজেই তোমরা শায়ত্বনের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর, শায়ত্বনের ফন্দি অবশ্যই দুর্বল।
ঈমানদারগণ আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে আর যারা কাফির তারা তাগুতের পথে যুদ্ধ করে। কাজেই তোমরা শায়ত্বনের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর, শায়ত্বনের ফন্দি অবশ্যই দুর্বল।
Sahih International:
Those who believe fight in the cause of Allah, and those who disbelieve fight in the cause of Taghut. So fight against the allies of Satan. Indeed, the plot of Satan has ever been weak.
Those who believe fight in the cause of Allah, and those who disbelieve fight in the cause of Taghut. So fight against the allies of Satan. Indeed, the plot of Satan has ever been weak.
اَلَمْ تَرَ اِلَی الَّذِیْنَ قِیْلَ لَهُمْ کُفُّوْۤا اَیْدِیَکُمْ وَ اَقِیْمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ ۚ فَلَمَّا کُتِبَ عَلَیْهِمُ الْقِتَالُ اِذَا فَرِیْقٌ مِّنْهُمْ یَخْشَوْنَ النَّاسَ کَخَشْیَۃِ اللّٰهِ اَوْ اَشَدَّ خَشْیَۃً ۚ وَ قَالُوْا رَبَّنَا لِمَ کَتَبْتَ عَلَیْنَا الْقِتَالَ ۚ لَوْ لَاۤ اَخَّرْتَنَاۤ اِلٰۤی اَجَلٍ قَرِیْبٍ ؕ قُلْ مَتَاعُ الدُّنْیَا قَلِیْلٌ ۚ وَ الْاٰخِرَۃُ خَیْرٌ لِّمَنِ اتَّقٰی ۟ وَ لَا تُظْلَمُوْنَ فَتِیْلًا ﴿۷۷﴾
উচ্চারণ:
আলাম তারা ইলাল্লাযীনা কীলা লাহুম কুফফূআইদিয়াকুম ওয়াআকীমুস সালা-তা ওয়া আ-তুযযাকা-তা ফালাম্মা-কুতিবা ‘আলাইহিমুল কিতা-লুইযা-ফারীকুম মিনহুম ইয়াখশাওনান না-ছা কাখাশইয়াতিল্লা-হি আও আশাদ্দা খাশইয়াতাওঁ ওয়া কা-লূরাব্বানালিমা কাতাবতা ‘আলাইনাল কিতা-লা লাওলাআখখারতানাইলাআজালিন কারীবিন কুল মাতা-‘উদ দুনইয়া-কালীলুওঁ ওয়াল আ-খিরাতুখাইরুল লিমানিত্তাকা- ওয়ালা-তুজলামূনা ফাতীলা-।
আলাম তারা ইলাল্লাযীনা কীলা লাহুম কুফফূআইদিয়াকুম ওয়াআকীমুস সালা-তা ওয়া আ-তুযযাকা-তা ফালাম্মা-কুতিবা ‘আলাইহিমুল কিতা-লুইযা-ফারীকুম মিনহুম ইয়াখশাওনান না-ছা কাখাশইয়াতিল্লা-হি আও আশাদ্দা খাশইয়াতাওঁ ওয়া কা-লূরাব্বানালিমা কাতাবতা ‘আলাইনাল কিতা-লা লাওলাআখখারতানাইলাআজালিন কারীবিন কুল মাতা-‘উদ দুনইয়া-কালীলুওঁ ওয়াল আ-খিরাতুখাইরুল লিমানিত্তাকা- ওয়ালা-তুজলামূনা ফাতীলা-।
আল বায়ান:
তুমি কি তাদেরকে দেখনি যাদেরকে বলা হয়েছিল, তোমরা তোমাদের হাত গুটিয়ে নাও এবং সালাত কায়েম কর ও যাকাত প্রদান কর? অতঃপর তাদের উপর যখন লড়াই ফরয করা হল, তখন তাদের একদল মানুষকে ভয় করতে লাগল আল্লাহকে ভয় করার অনুরূপ অথবা তার চেয়ে কঠিন ভয়। আর বলল, ‘হে আমাদের রব, আপনি আমাদের উপর লড়াই ফরয করলেন কেন? আমাদেরকে কেন আরো কিছুকালের অবকাশ দিলেন না’? বল, ‘দুনিয়ার সুখ সামান্য। আর যে তাকওয়া অবলম্বন করে তার জন্য আখিরাত উত্তম। আর তোমাদের প্রতি সূতা পরিমাণ যুলমও করা হবে না’।
তুমি কি তাদেরকে দেখনি যাদেরকে বলা হয়েছিল, তোমরা তোমাদের হাত গুটিয়ে নাও এবং সালাত কায়েম কর ও যাকাত প্রদান কর? অতঃপর তাদের উপর যখন লড়াই ফরয করা হল, তখন তাদের একদল মানুষকে ভয় করতে লাগল আল্লাহকে ভয় করার অনুরূপ অথবা তার চেয়ে কঠিন ভয়। আর বলল, ‘হে আমাদের রব, আপনি আমাদের উপর লড়াই ফরয করলেন কেন? আমাদেরকে কেন আরো কিছুকালের অবকাশ দিলেন না’? বল, ‘দুনিয়ার সুখ সামান্য। আর যে তাকওয়া অবলম্বন করে তার জন্য আখিরাত উত্তম। আর তোমাদের প্রতি সূতা পরিমাণ যুলমও করা হবে না’।
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যাদেরকে বলা হয়েছিল, তোমরা তোমাদের হাত সংযত রাখ, নামায কায়িম কর এবং যাকাত দাও? অতঃপর যখন তাদের প্রতি জিহাদ ফরয করা হল, তখন তাদের একদল মানুষকে এমন ভয় করতে লাগল যেমন আল্লাহকে ভয় করা উচিত, বরং তার চেয়েও বেশী এবং বলতে লাগল, ‘হে আমাদের প্রতিপালক! কেন আমাদের প্রতি জিহাদ ফরয করলে, আমাদেরকে আরও কিছু অবসর দিলে না কেন?’ বল, ‘পার্থিব ভোগ সামান্য, যে তাকওয়া অবলম্বন করে তার জন্য আখিরাতই উত্তম, তোমাদের প্রতি বিন্দুমাত্র অন্যায় করা হবে না।’
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যাদেরকে বলা হয়েছিল, তোমরা তোমাদের হাত সংযত রাখ, নামায কায়িম কর এবং যাকাত দাও? অতঃপর যখন তাদের প্রতি জিহাদ ফরয করা হল, তখন তাদের একদল মানুষকে এমন ভয় করতে লাগল যেমন আল্লাহকে ভয় করা উচিত, বরং তার চেয়েও বেশী এবং বলতে লাগল, ‘হে আমাদের প্রতিপালক! কেন আমাদের প্রতি জিহাদ ফরয করলে, আমাদেরকে আরও কিছু অবসর দিলে না কেন?’ বল, ‘পার্থিব ভোগ সামান্য, যে তাকওয়া অবলম্বন করে তার জন্য আখিরাতই উত্তম, তোমাদের প্রতি বিন্দুমাত্র অন্যায় করা হবে না।’
Sahih International:
Have you not seen those who were told, "Restrain your hands [from fighting] and establish prayer and give zakah"? But then when fighting was ordained for them, at once a party of them feared men as they fear Allah or with [even] greater fear. They said, "Our Lord, why have You decreed upon us fighting? If only You had postponed [it for] us for a short time." Say, The enjoyment of this world is little, and the Hereafter is better for he who fears Allah. And injustice will not be done to you, [even] as much as a thread [inside a date seed]."
Have you not seen those who were told, "Restrain your hands [from fighting] and establish prayer and give zakah"? But then when fighting was ordained for them, at once a party of them feared men as they fear Allah or with [even] greater fear. They said, "Our Lord, why have You decreed upon us fighting? If only You had postponed [it for] us for a short time." Say, The enjoyment of this world is little, and the Hereafter is better for he who fears Allah. And injustice will not be done to you, [even] as much as a thread [inside a date seed]."
اَیْنَ مَا تَکُوْنُوْا یُدْرِکْکُّمُ الْمَوْتُ وَ لَوْ کُنْتُمْ فِیْ بُرُوْجٍ مُّشَیَّدَۃٍ ؕ وَ اِنْ تُصِبْهُمْ حَسَنَۃٌ یَّقُوْلُوْا هٰذِهٖ مِنْ عِنْدِ اللّٰهِ ۚ وَ اِنْ تُصِبْهُمْ سَیِّئَۃٌ یَّقُوْلُوْا هٰذِهٖ مِنْ عِنْدِکَ ؕ قُلْ کُلٌّ مِّنْ عِنْدِ اللّٰهِ ؕ فَمَالِ هٰۤؤُلَآءِ الْقَوْمِ لَا یَکَادُوْنَ یَفْقَهُوْنَ حَدِیْثًا ﴿۷۸﴾
উচ্চারণ:
আইনা মা-তাকূনূইউদরিককুমুল মাওতুওয়ালাও কুনতুম ফী বুরূজিম মুশাইইয়াদাতিওঁ ওয়া ইন তুসিবহুম হাছানাতুইঁ ইয়াকূলূহা-যিহী মিন ‘ইনদিল্লা-হি ওয়া ইন তুসিবহুম ছাইয়িআতুই ইয়াকূলূহা-যিহী মিন ‘ইনদিকা কুল কুল্লুম মিন ‘ইনদিল্লা-হি ফামালি হাউলাইল কাওমি লা-ইয়াকা-দূ না ইয়াফকাহূনা হাদীছা-।
আইনা মা-তাকূনূইউদরিককুমুল মাওতুওয়ালাও কুনতুম ফী বুরূজিম মুশাইইয়াদাতিওঁ ওয়া ইন তুসিবহুম হাছানাতুইঁ ইয়াকূলূহা-যিহী মিন ‘ইনদিল্লা-হি ওয়া ইন তুসিবহুম ছাইয়িআতুই ইয়াকূলূহা-যিহী মিন ‘ইনদিকা কুল কুল্লুম মিন ‘ইনদিল্লা-হি ফামালি হাউলাইল কাওমি লা-ইয়াকা-দূ না ইয়াফকাহূনা হাদীছা-।
আল বায়ান:
তোমরা যেখানেই থাক না কেন মৃত্যু তোমাদের নাগাল পাবে, যদিও তোমরা সুদৃঢ় দুর্গে অবস্থান কর। আর যদি তাদের কাছে কোন কল্যাণ পৌঁছে তবে বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’। আর যদি কোন অকল্যাণ পৌঁছে, তখন বলে, ‘এটি তোমার পক্ষ থেকে’। বল, ‘সব কিছু আল্লাহর পক্ষ থেকে’। সুতরাং এই কওমের কী হল, তারা কোন কথা বুঝতে চায় না!
তোমরা যেখানেই থাক না কেন মৃত্যু তোমাদের নাগাল পাবে, যদিও তোমরা সুদৃঢ় দুর্গে অবস্থান কর। আর যদি তাদের কাছে কোন কল্যাণ পৌঁছে তবে বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’। আর যদি কোন অকল্যাণ পৌঁছে, তখন বলে, ‘এটি তোমার পক্ষ থেকে’। বল, ‘সব কিছু আল্লাহর পক্ষ থেকে’। সুতরাং এই কওমের কী হল, তারা কোন কথা বুঝতে চায় না!
তাইসিরুল কুরআন:
তোমরা যেখানেই থাক না কেন, মৃত্যু তোমাদেরকে পেয়ে বসবেই, যদিও তোমরা সুউচ্চ সুদৃঢ় দূর্গ মধ্যে অবস্থান কর। যদি তাদের কোন কল্যাণ ঘটে, তখন তারা বলে, এটা আল্লাহর তরফ হতে। পক্ষান্তরে যদি তাদের কোন অকল্যাণ ঘটে তখন বলে, ‘এটা তো তোমার তরফ হতে।’ বল, ‘সবকিছুই আল্লাহর তরফ হতে।’ এ সম্প্রদায়ের হল কী যে, তারা কোন কথাই বুঝে না।
তোমরা যেখানেই থাক না কেন, মৃত্যু তোমাদেরকে পেয়ে বসবেই, যদিও তোমরা সুউচ্চ সুদৃঢ় দূর্গ মধ্যে অবস্থান কর। যদি তাদের কোন কল্যাণ ঘটে, তখন তারা বলে, এটা আল্লাহর তরফ হতে। পক্ষান্তরে যদি তাদের কোন অকল্যাণ ঘটে তখন বলে, ‘এটা তো তোমার তরফ হতে।’ বল, ‘সবকিছুই আল্লাহর তরফ হতে।’ এ সম্প্রদায়ের হল কী যে, তারা কোন কথাই বুঝে না।
Sahih International:
Wherever you may be, death will overtake you, even if you should be within towers of lofty construction. But if good comes to them, they say, "This is from Allah "; and if evil befalls them, they say, "This is from you." Say, "All [things] are from Allah." So what is [the matter] with those people that they can hardly understand any statement?
Wherever you may be, death will overtake you, even if you should be within towers of lofty construction. But if good comes to them, they say, "This is from Allah "; and if evil befalls them, they say, "This is from you." Say, "All [things] are from Allah." So what is [the matter] with those people that they can hardly understand any statement?
مَاۤ اَصَابَکَ مِنْ حَسَنَۃٍ فَمِنَ اللّٰهِ ۫ وَ مَاۤ اَصَابَکَ مِنْ سَیِّئَۃٍ فَمِنْ نَّفْسِکَ ؕ وَ اَرْسَلْنٰکَ لِلنَّاسِ رَسُوْلًا ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ شَهِیْدًا ﴿۷۹﴾
উচ্চারণ:
মাআসা-বাকা মিন হাছানাতিন ফামিনাল্লা-হি ওয়ামাআসা-বাকা মিন ছাইয়িআতিন ফামিন নাফছিকা ওয়া আরছালনা-কা লিন্না-ছি রাছূলাওঁ ওয়া কাফা-বিলা-হি শাহীদা-।
মাআসা-বাকা মিন হাছানাতিন ফামিনাল্লা-হি ওয়ামাআসা-বাকা মিন ছাইয়িআতিন ফামিন নাফছিকা ওয়া আরছালনা-কা লিন্না-ছি রাছূলাওঁ ওয়া কাফা-বিলা-হি শাহীদা-।
আল বায়ান:
তোমার কাছে যে কল্যাণ পৌঁছে তা আল্লাহর পক্ষ থেকে, আর যে অকল্যাণ তোমার কাছে পৌঁছে তা তোমার নিজের পক্ষ থেকে। আর আমি তোমাকে মানুষের জন্য রাসূলরূপে প্রেরণ করেছি এবং সাক্ষী হিসেবে আল্লাহ যথেষ্ট।
তোমার কাছে যে কল্যাণ পৌঁছে তা আল্লাহর পক্ষ থেকে, আর যে অকল্যাণ তোমার কাছে পৌঁছে তা তোমার নিজের পক্ষ থেকে। আর আমি তোমাকে মানুষের জন্য রাসূলরূপে প্রেরণ করেছি এবং সাক্ষী হিসেবে আল্লাহ যথেষ্ট।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমার কোন কল্যাণ হলে তা হয় আল্লাহর তরফ হতে এবং তোমার যে কোন অকল্যাণ হলে তা হয় তোমার নিজের কারণে এবং আমি তোমাকে মানুষের জন্য রসূলরূপে প্রেরণ করেছি, (এ কথার) সাক্ষী হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট।
তোমার কোন কল্যাণ হলে তা হয় আল্লাহর তরফ হতে এবং তোমার যে কোন অকল্যাণ হলে তা হয় তোমার নিজের কারণে এবং আমি তোমাকে মানুষের জন্য রসূলরূপে প্রেরণ করেছি, (এ কথার) সাক্ষী হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট।
Sahih International:
What comes to you of good is from Allah, but what comes to you of evil, [O man], is from yourself. And We have sent you, [O Muhammad], to the people as a messenger, and sufficient is Allah as Witness.
What comes to you of good is from Allah, but what comes to you of evil, [O man], is from yourself. And We have sent you, [O Muhammad], to the people as a messenger, and sufficient is Allah as Witness.
مَنْ یُّطِعِ الرَّسُوْلَ فَقَدْ اَطَاعَ اللّٰهَ ۚ وَ مَنْ تَوَلّٰی فَمَاۤ اَرْسَلْنٰکَ عَلَیْهِمْ حَفِیْظًا ﴿ؕ۸۰﴾
উচ্চারণ:
মাইঁ ইউতি‘ইর রাছূলা ফাকাদ আতা‘আল্লা-হা ওয়ামান তাওয়াল্লা-ফামাআরছালনা-কা ‘আলাইহিম হাফীজা-।
মাইঁ ইউতি‘ইর রাছূলা ফাকাদ আতা‘আল্লা-হা ওয়ামান তাওয়াল্লা-ফামাআরছালনা-কা ‘আলাইহিম হাফীজা-।
আল বায়ান:
যে রাসূলের আনুগত্য করল, সে আল্লাহরই আনুগত্য করল। আর যে বিমুখ হল, তবে আমি তোমাকে তাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক করে প্রেরণ করিনি।
যে রাসূলের আনুগত্য করল, সে আল্লাহরই আনুগত্য করল। আর যে বিমুখ হল, তবে আমি তোমাকে তাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক করে প্রেরণ করিনি।
তাইসিরুল কুরআন:
যে রসূলের আনুগত্য করল, সে তো আল্লাহরই আনুগত্য করল, কেউ মুখ ফিরিয়ে নিলে (জোরপূর্বক তাকে সৎপথে আনার জন্য) আমি তোমাকে তাদের প্রতি পাহারাদার করে পাঠাইনি।
যে রসূলের আনুগত্য করল, সে তো আল্লাহরই আনুগত্য করল, কেউ মুখ ফিরিয়ে নিলে (জোরপূর্বক তাকে সৎপথে আনার জন্য) আমি তোমাকে তাদের প্রতি পাহারাদার করে পাঠাইনি।
Sahih International:
He who obeys the Messenger has obeyed Allah; but those who turn away - We have not sent you over them as a guardian.
He who obeys the Messenger has obeyed Allah; but those who turn away - We have not sent you over them as a guardian.
وَ یَقُوْلُوْنَ طَاعَۃٌ ۫ فَاِذَا بَرَزُوْا مِنْ عِنْدِکَ بَیَّتَ طَآئِفَۃٌ مِّنْهُمْ غَیْرَ الَّذِیْ تَقُوْلُ ؕ وَ اللّٰهُ یَکْتُبُ مَا یُبَیِّتُوْنَ ۚ فَاَعْرِضْ عَنْهُمْ وَ تَوَکَّلْ عَلَی اللّٰهِ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ وَکِیْلًا ﴿۸۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়াকূলূনা তা-‘আতুন ফাইযা-বারাযুমিন ‘ইনদিকা বাইইয়াতা তাইফাতুম মিনহুম গাইরাল্লাযী তাকূলু ওয়াল্লা-হু ইয়াকতুবুমা-ইউবাইয়িতূনা ফাআ‘রিদ ‘আনহুম ওয়াতাওয়াক্কাল ‘আল্লাল্লা-হি ওয়া কাফা-বিল্লা-হি ওয়াকীলা-।
ওয়া ইয়াকূলূনা তা-‘আতুন ফাইযা-বারাযুমিন ‘ইনদিকা বাইইয়াতা তাইফাতুম মিনহুম গাইরাল্লাযী তাকূলু ওয়াল্লা-হু ইয়াকতুবুমা-ইউবাইয়িতূনা ফাআ‘রিদ ‘আনহুম ওয়াতাওয়াক্কাল ‘আল্লাল্লা-হি ওয়া কাফা-বিল্লা-হি ওয়াকীলা-।
আল বায়ান:
আর তারা বলে, ‘আনুগত্য (করি)’; অতঃপর যখন তারা তোমার কাছ থেকে বের হয়ে যায়, তাদের একদল যা বলে, রাতে তার বিপরীত পরিকল্পনা করে। আর আল্লাহ লিখে রাখেন, তারা রাতে যা পরিকল্পনা করে। সুতরাং তুমি তাদেরকে এড়িয়ে চল এবং আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল কর। কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
আর তারা বলে, ‘আনুগত্য (করি)’; অতঃপর যখন তারা তোমার কাছ থেকে বের হয়ে যায়, তাদের একদল যা বলে, রাতে তার বিপরীত পরিকল্পনা করে। আর আল্লাহ লিখে রাখেন, তারা রাতে যা পরিকল্পনা করে। সুতরাং তুমি তাদেরকে এড়িয়ে চল এবং আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল কর। কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা মুখেই আনুগত্য করে, কিন্তু যখন তোমার নিকট থেকে চলে যায়, তখন তাদের মধ্যে একটা দল রাত্রিবেলা একত্রিত হয়ে তোমার কথার বিরুদ্ধে সলা পরামর্শ করে, আল্লাহ তাদের রাত্রিকালীন মন্ত্রণাগুলো লিখে রাখছেন, কাজেই তাদের প্রতি ভ্রুক্ষেপ করো না, আল্লাহর উপর ভরসা কর এবং আল্লাহ্ই কর্মবিধায়ক হিসেবে যথেষ্ট।
তারা মুখেই আনুগত্য করে, কিন্তু যখন তোমার নিকট থেকে চলে যায়, তখন তাদের মধ্যে একটা দল রাত্রিবেলা একত্রিত হয়ে তোমার কথার বিরুদ্ধে সলা পরামর্শ করে, আল্লাহ তাদের রাত্রিকালীন মন্ত্রণাগুলো লিখে রাখছেন, কাজেই তাদের প্রতি ভ্রুক্ষেপ করো না, আল্লাহর উপর ভরসা কর এবং আল্লাহ্ই কর্মবিধায়ক হিসেবে যথেষ্ট।
Sahih International:
And they say, "[We pledge] obedience." But when they leave you, a group of them spend the night determining to do other than what you say. But Allah records what they plan by night. So leave them alone and rely upon Allah. And sufficient is Allah as Disposer of affairs.
And they say, "[We pledge] obedience." But when they leave you, a group of them spend the night determining to do other than what you say. But Allah records what they plan by night. So leave them alone and rely upon Allah. And sufficient is Allah as Disposer of affairs.
اَفَلَا یَتَدَبَّرُوْنَ الْقُرْاٰنَ ؕ وَ لَوْ کَانَ مِنْ عِنْدِ غَیْرِ اللّٰهِ لَوَجَدُوْا فِیْهِ اخْتِلَافًا کَثِیْرًا ﴿۸۲﴾
উচ্চারণ:
আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-।
আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-।
আল বায়ান:
তারা কি কুরআন নিয়ে গবেষণা করে না? আর যদি তা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো পক্ষ থেকে হত, তবে অবশ্যই তারা এতে অনেক বৈপরীত্য দেখতে পেত।
তারা কি কুরআন নিয়ে গবেষণা করে না? আর যদি তা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো পক্ষ থেকে হত, তবে অবশ্যই তারা এতে অনেক বৈপরীত্য দেখতে পেত।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা কি কুরআনের মর্ম বিষয়ে চিন্তে-ভাবনা করে না? যদি তা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নিকট হতে আসত, তবে তাতে তারা অবশ্যই বহু অসঙ্গতি পেত।
তারা কি কুরআনের মর্ম বিষয়ে চিন্তে-ভাবনা করে না? যদি তা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নিকট হতে আসত, তবে তাতে তারা অবশ্যই বহু অসঙ্গতি পেত।
Sahih International:
Then do they not reflect upon the Qur'an? If it had been from [any] other than Allah, they would have found within it much contradiction.
Then do they not reflect upon the Qur'an? If it had been from [any] other than Allah, they would have found within it much contradiction.
وَ اِذَا جَآءَهُمْ اَمْرٌ مِّنَ الْاَمْنِ اَوِ الْخَوْفِ اَذَاعُوْا بِهٖ ؕ وَ لَوْ رَدُّوْهُ اِلَی الرَّسُوْلِ وَ اِلٰۤی اُولِی الْاَمْرِ مِنْهُمْ لَعَلِمَهُ الَّذِیْنَ یَسْتَنْۢبِطُوْنَهٗ مِنْهُمْ ؕ وَ لَوْ لَا فَضْلُ اللّٰهِ عَلَیْکُمْ وَ رَحْمَتُهٗ لَاتَّبَعْتُمُ الشَّیْطٰنَ اِلَّا قَلِیْلًا ﴿۸۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযা-জাআহুম আমরুম মিনাল আমনি আবিলখাওফি আযা-‘ঊ বিহী ওয়া লাও রাদ্দূহু ইলার রাছূলি ওয়া ইলাঊলিল আমরি মিনহুম লা‘আলিমাহুল্লাযীনা ইয়াছতামবিতূনাহু মিনহুম ওয়া লাওলা-ফাদলুল্লা-হি ‘আল্লাইকুম ওয়া রাহমাতুহু লাত্তাবা‘তুমশশাইতা-না ইলা-কালীলা-।
ওয়া ইযা-জাআহুম আমরুম মিনাল আমনি আবিলখাওফি আযা-‘ঊ বিহী ওয়া লাও রাদ্দূহু ইলার রাছূলি ওয়া ইলাঊলিল আমরি মিনহুম লা‘আলিমাহুল্লাযীনা ইয়াছতামবিতূনাহু মিনহুম ওয়া লাওলা-ফাদলুল্লা-হি ‘আল্লাইকুম ওয়া রাহমাতুহু লাত্তাবা‘তুমশশাইতা-না ইলা-কালীলা-।
আল বায়ান:
আর যখন তাদের কাছে শান্তি কিংবা ভীতিজনক কোন বিষয় আসে, তখন তারা তা প্রচার করে। আর যদি তারা সেটি রাসূলের কাছে এবং তাদের কর্তৃত্বের অধিকারীদের কাছে পৌঁছে দিত, তাহলে অবশ্যই তাদের মধ্যে যারা তা উদ্ভাবন করে তারা তা জানত। আর যদি তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর রহমত না হত, তবে অবশ্যই অল্প কয়েকজন ছাড়া তোমরা শয়তানের অনুসরণ করতে।
আর যখন তাদের কাছে শান্তি কিংবা ভীতিজনক কোন বিষয় আসে, তখন তারা তা প্রচার করে। আর যদি তারা সেটি রাসূলের কাছে এবং তাদের কর্তৃত্বের অধিকারীদের কাছে পৌঁছে দিত, তাহলে অবশ্যই তাদের মধ্যে যারা তা উদ্ভাবন করে তারা তা জানত। আর যদি তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর রহমত না হত, তবে অবশ্যই অল্প কয়েকজন ছাড়া তোমরা শয়তানের অনুসরণ করতে।
তাইসিরুল কুরআন:
যখন তাদের নিকট নিরাপত্তার কিংবা ভয়ের কোন সংবাদ আসে তখন তারা তা রটিয়ে দেয়। যদি তারা তা রসূলের কিংবা তাদের মধ্যে যারা ক্ষমতার অধিকারী তাদের গোচরে আনত, তবে তাদের মধ্য হতে তথ্যানুসন্ধানীগণ প্রকৃত তথ্য জেনে নিত। যদি তোমাদের প্রতি আল্লাহর দয়া ও করুণা না থাকত তবে তোমাদের অল্প সংখ্যক ছাড়া সকলেই শায়ত্বনের অনুসরণ করত।
যখন তাদের নিকট নিরাপত্তার কিংবা ভয়ের কোন সংবাদ আসে তখন তারা তা রটিয়ে দেয়। যদি তারা তা রসূলের কিংবা তাদের মধ্যে যারা ক্ষমতার অধিকারী তাদের গোচরে আনত, তবে তাদের মধ্য হতে তথ্যানুসন্ধানীগণ প্রকৃত তথ্য জেনে নিত। যদি তোমাদের প্রতি আল্লাহর দয়া ও করুণা না থাকত তবে তোমাদের অল্প সংখ্যক ছাড়া সকলেই শায়ত্বনের অনুসরণ করত।
Sahih International:
And when there comes to them information about [public] security or fear, they spread it around. But if they had referred it back to the Messenger or to those of authority among them, then the ones who [can] draw correct conclusions from it would have known about it. And if not for the favor of Allah upon you and His mercy, you would have followed Satan, except for a few.
And when there comes to them information about [public] security or fear, they spread it around. But if they had referred it back to the Messenger or to those of authority among them, then the ones who [can] draw correct conclusions from it would have known about it. And if not for the favor of Allah upon you and His mercy, you would have followed Satan, except for a few.
فَقَاتِلْ فِیْ سَبِیْلِ اللّٰهِ ۚ لَا تُکَلَّفُ اِلَّا نَفْسَکَ وَ حَرِّضِ الْمُؤْمِنِیْنَ ۚ عَسَی اللّٰهُ اَنْ یَّکُفَّ بَاْسَ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا ؕ وَ اللّٰهُ اَشَدُّ بَاْسًا وَّ اَشَدُّ تَنْکِیْلًا ﴿۸۴﴾
উচ্চারণ:
ফাকা-তিল ফী ছাবীলিল্লা-হি লা-তুকাল্লাফুইলা-নাফছাকা ওয়াহাররিদিল মু’মিনীনা ‘আছাল্লা-হু আইঁ ইয়াকুফফা বা’ছাল্লাযীনা কাফারূ ওয়াল্লা-হু আশাদ্দুবা’ছাও ওয়া আশাদ্দুতানকীলা-।
ফাকা-তিল ফী ছাবীলিল্লা-হি লা-তুকাল্লাফুইলা-নাফছাকা ওয়াহাররিদিল মু’মিনীনা ‘আছাল্লা-হু আইঁ ইয়াকুফফা বা’ছাল্লাযীনা কাফারূ ওয়াল্লা-হু আশাদ্দুবা’ছাও ওয়া আশাদ্দুতানকীলা-।
আল বায়ান:
অতএব তুমি আল্লাহর রাস্তায় লড়াই কর। তুমি শুধু তোমার নিজের ব্যাপারে দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং মুমিনদেরকে উদ্বুদ্ধ কর। আশা করা যায় আল্লাহ অচিরেই কাফিরদের শক্তি প্রতিহত করবেন। আর আল্লাহ শক্তিতে প্রবলতর এবং শাস্তিদানে কঠোরতর।
অতএব তুমি আল্লাহর রাস্তায় লড়াই কর। তুমি শুধু তোমার নিজের ব্যাপারে দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং মুমিনদেরকে উদ্বুদ্ধ কর। আশা করা যায় আল্লাহ অচিরেই কাফিরদের শক্তি প্রতিহত করবেন। আর আল্লাহ শক্তিতে প্রবলতর এবং শাস্তিদানে কঠোরতর।
তাইসিরুল কুরআন:
কাজেই আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, তোমাকে শুধু তোমার নিজের জন্য দায়ী করা হবে, মু’মিনদের উদ্বুদ্ধ কর, হতে পারে যে আল্লাহ কাফিরদের শক্তি সংযত করবেন এবং আল্লাহ শক্তিতে অতি প্রবল, শাস্তিদানে অতি কঠোর।
কাজেই আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, তোমাকে শুধু তোমার নিজের জন্য দায়ী করা হবে, মু’মিনদের উদ্বুদ্ধ কর, হতে পারে যে আল্লাহ কাফিরদের শক্তি সংযত করবেন এবং আল্লাহ শক্তিতে অতি প্রবল, শাস্তিদানে অতি কঠোর।
Sahih International:
So fight, [O Muhammad], in the cause of Allah; you are not held responsible except for yourself. And encourage the believers [to join you] that perhaps Allah will restrain the [military] might of those who disbelieve. And Allah is greater in might and stronger in [exemplary] punishment.
So fight, [O Muhammad], in the cause of Allah; you are not held responsible except for yourself. And encourage the believers [to join you] that perhaps Allah will restrain the [military] might of those who disbelieve. And Allah is greater in might and stronger in [exemplary] punishment.
مَنْ یَّشْفَعْ شَفَاعَۃً حَسَنَۃً یَّکُنْ لَّهٗ نَصِیْبٌ مِّنْهَا ۚ وَ مَنْ یَّشْفَعْ شَفَاعَۃً سَیِّئَۃً یَّکُنْ لَّهٗ کِفْلٌ مِّنْهَا ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلٰی کُلِّ شَیْءٍ مُّقِیْتًا ﴿۸۵﴾
উচ্চারণ:
মাইঁ ইয়াশফা‘ শাফা-‘আতান হাছানাতাইঁ ইয়াকুল্লাহূনাসীবুম মিনহা- ওয়া মাই ইয়াশফা‘ শাফা-আতান ছাইয়িআতাই ইয়াকুল্লাহু কিফলুম মিনহা- ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলা-কুল্লি শাইইম মুকীতা-।
মাইঁ ইয়াশফা‘ শাফা-‘আতান হাছানাতাইঁ ইয়াকুল্লাহূনাসীবুম মিনহা- ওয়া মাই ইয়াশফা‘ শাফা-আতান ছাইয়িআতাই ইয়াকুল্লাহু কিফলুম মিনহা- ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলা-কুল্লি শাইইম মুকীতা-।
আল বায়ান:
যে ভাল সুপারিশ করবে, তা থেকে তার জন্য একটি অংশ থাকবে এবং যে মন্দ সুপারিশ করবে তার জন্যও তা থেকে একটি অংশ থাকবে। আর আল্লাহ প্রতিটি বিষয়ের সংরক্ষণকারী।
যে ভাল সুপারিশ করবে, তা থেকে তার জন্য একটি অংশ থাকবে এবং যে মন্দ সুপারিশ করবে তার জন্যও তা থেকে একটি অংশ থাকবে। আর আল্লাহ প্রতিটি বিষয়ের সংরক্ষণকারী।
তাইসিরুল কুরআন:
যে ব্যক্তি ভাল কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে (সাওয়াবের) অংশ আছে এবং যে মন্দ কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে অংশ আছে, আল্লাহ সকল বিষয়ে খোঁজ রাখেন।
যে ব্যক্তি ভাল কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে (সাওয়াবের) অংশ আছে এবং যে মন্দ কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে অংশ আছে, আল্লাহ সকল বিষয়ে খোঁজ রাখেন।
Sahih International:
Whoever intercedes for a good cause will have a reward therefrom; and whoever intercedes for an evil cause will have a burden therefrom. And ever is Allah, over all things, a Keeper.
Whoever intercedes for a good cause will have a reward therefrom; and whoever intercedes for an evil cause will have a burden therefrom. And ever is Allah, over all things, a Keeper.
وَ اِذَا حُیِّیْتُمْ بِتَحِیَّۃٍ فَحَیُّوْا بِاَحْسَنَ مِنْهَاۤ اَوْ رُدُّوْهَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَلٰی کُلِّ شَیْءٍ حَسِیْبًا ﴿۸۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযা-হুইয়ীতুম বিতাহিইইয়াতিন ফাহাইয়ূবিআহছানা মিনহা-আও রুদ্দূহা- ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলা-কুল্লি শাইইন হাছীবা-।
ওয়া ইযা-হুইয়ীতুম বিতাহিইইয়াতিন ফাহাইয়ূবিআহছানা মিনহা-আও রুদ্দূহা- ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আলা-কুল্লি শাইইন হাছীবা-।
আল বায়ান:
আর যখন তোমাদেরকে সালাম দেয়া হবে তখন তোমরা তার চেয়ে উত্তম সালাম দেবে। অথবা জবাবে তাই দেবে। নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে পূর্ণ হিসাবকারী।
আর যখন তোমাদেরকে সালাম দেয়া হবে তখন তোমরা তার চেয়ে উত্তম সালাম দেবে। অথবা জবাবে তাই দেবে। নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে পূর্ণ হিসাবকারী।
তাইসিরুল কুরআন:
যখন তোমাদেরকে সসম্মানে সালাম প্রদান করা হয়, তখন তোমরা তার চেয়ে উত্তমরূপে জওয়াবী সালাম দাও কিংবা (কমপক্ষে) অনুরূপভাবে দাও, নিশ্চয়ই আল্লাহ (ক্ষুদ্র-বৃহৎ) সকল বিষয়ে হিসাব গ্রহণকারী।
যখন তোমাদেরকে সসম্মানে সালাম প্রদান করা হয়, তখন তোমরা তার চেয়ে উত্তমরূপে জওয়াবী সালাম দাও কিংবা (কমপক্ষে) অনুরূপভাবে দাও, নিশ্চয়ই আল্লাহ (ক্ষুদ্র-বৃহৎ) সকল বিষয়ে হিসাব গ্রহণকারী।
Sahih International:
And when you are greeted with a greeting, greet [in return] with one better than it or [at least] return it [in a like manner]. Indeed, Allah is ever, over all things, an Accountant.
And when you are greeted with a greeting, greet [in return] with one better than it or [at least] return it [in a like manner]. Indeed, Allah is ever, over all things, an Accountant.
اَللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ؕ لَیَجْمَعَنَّکُمْ اِلٰی یَوْمِ الْقِیٰمَۃِ لَا رَیْبَ فِیْهِ ؕ وَ مَنْ اَصْدَقُ مِنَ اللّٰهِ حَدِیْثًا ﴿۸۷﴾
উচ্চারণ:
আল্লা-হু লাইলা-হা ইলা-হুওয়া লাইয়াজমা‘আন্নাকুম ইলা-ইয়াওমিল কিয়া-মাতি লারাইবা ফীহি ওয়া মান আসদাকুমিনাল্লা-হি হাদীছা-।
আল্লা-হু লাইলা-হা ইলা-হুওয়া লাইয়াজমা‘আন্নাকুম ইলা-ইয়াওমিল কিয়া-মাতি লারাইবা ফীহি ওয়া মান আসদাকুমিনাল্লা-হি হাদীছা-।
আল বায়ান:
আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। অবশ্যই তিনি তোমাদেরকে একত্র করবেন কিয়ামতের দিনে। এতে কোন সন্দেহ নেই। আর কথায় আল্লাহর চেয়ে অধিক সত্যবাদী কে?
আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। অবশ্যই তিনি তোমাদেরকে একত্র করবেন কিয়ামতের দিনে। এতে কোন সন্দেহ নেই। আর কথায় আল্লাহর চেয়ে অধিক সত্যবাদী কে?
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই, তিনি ক্বিয়ামাত দিবসে সকলকে একত্র করবেনই, এতে কোনই সন্দেহ নেই, আল্লাহ অপেক্ষা আর কার কথা অধিক সত্য হতে পারে?
আল্লাহ, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই, তিনি ক্বিয়ামাত দিবসে সকলকে একত্র করবেনই, এতে কোনই সন্দেহ নেই, আল্লাহ অপেক্ষা আর কার কথা অধিক সত্য হতে পারে?
Sahih International:
Allah - there is no deity except Him. He will surely assemble you for [account on] the Day of Resurrection, about which there is no doubt. And who is more truthful than Allah in statement.
Allah - there is no deity except Him. He will surely assemble you for [account on] the Day of Resurrection, about which there is no doubt. And who is more truthful than Allah in statement.
فَمَا لَکُمْ فِی الْمُنٰفِقِیْنَ فِئَتَیْنِ وَ اللّٰهُ اَرْکَسَهُمْ بِمَا کَسَبُوْا ؕ اَتُرِیْدُوْنَ اَنْ تَهْدُوْا مَنْ اَضَلَّ اللّٰهُ ؕ وَ مَنْ یُّضْلِلِ اللّٰهُ فَلَنْ تَجِدَ لَهٗ سَبِیْلًا ﴿۸۸﴾
উচ্চারণ:
ফামা-লাকুম ফিল মুনা-ফিকীনা ফিআতাইনি ওয়াল্লা-হু আরকাছা-হুম বিমা-কাছাবূ আতুরীদূ না আন তাহদূমান আদাল্লাল্লা-হু ওয়া মাইঁ ইউদলিলিল্লা-হু ফালান তাজিদালাহূছাবীলা-।
ফামা-লাকুম ফিল মুনা-ফিকীনা ফিআতাইনি ওয়াল্লা-হু আরকাছা-হুম বিমা-কাছাবূ আতুরীদূ না আন তাহদূমান আদাল্লাল্লা-হু ওয়া মাইঁ ইউদলিলিল্লা-হু ফালান তাজিদালাহূছাবীলা-।
আল বায়ান:
সুতরাং মুনাফিকদের ব্যাপারে তোমাদের কী হল যে, তোমরা দু’ দল হয়ে গেলে? অথচ আল্লাহ তারা যা কামাই করেছে তার জন্য তাদেরকে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেছেন তোমরা কি তাকে হিদায়াত করতে চাও? আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি কখনো তার জন্য কোন পথ পাবে না।
সুতরাং মুনাফিকদের ব্যাপারে তোমাদের কী হল যে, তোমরা দু’ দল হয়ে গেলে? অথচ আল্লাহ তারা যা কামাই করেছে তার জন্য তাদেরকে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেছেন তোমরা কি তাকে হিদায়াত করতে চাও? আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি কখনো তার জন্য কোন পথ পাবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের কী হল যে, মুনাফিকদের ব্যাপারে (কী নীতি অবলম্বন করা হবে সে বিষয়ে) তোমরা দু’ দলে বিভক্ত হয়ে গেলে? বস্তুতঃ আল্লাহ তাদের এ কার্যকলাপের কারণে তাদেরকে উল্টা মুখে ফিরিয়ে দিয়েছেন (ইসলাম থেকে আবার কুফরের দিকে)। আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেছেন, তোমরা কি তাকে সুপথ দেখাতে চাও? বস্তুতঃ আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার জন্য কক্ষনো পথ খুঁজে পাবে না।
তোমাদের কী হল যে, মুনাফিকদের ব্যাপারে (কী নীতি অবলম্বন করা হবে সে বিষয়ে) তোমরা দু’ দলে বিভক্ত হয়ে গেলে? বস্তুতঃ আল্লাহ তাদের এ কার্যকলাপের কারণে তাদেরকে উল্টা মুখে ফিরিয়ে দিয়েছেন (ইসলাম থেকে আবার কুফরের দিকে)। আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেছেন, তোমরা কি তাকে সুপথ দেখাতে চাও? বস্তুতঃ আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার জন্য কক্ষনো পথ খুঁজে পাবে না।
Sahih International:
What is [the matter] with you [that you are] two groups concerning the hypocrites, while Allah has made them fall back [into error and disbelief] for what they earned. Do you wish to guide those whom Allah has sent astray? And he whom Allah sends astray - never will you find for him a way [of guidance].
What is [the matter] with you [that you are] two groups concerning the hypocrites, while Allah has made them fall back [into error and disbelief] for what they earned. Do you wish to guide those whom Allah has sent astray? And he whom Allah sends astray - never will you find for him a way [of guidance].
وَدُّوْا لَوْ تَکْفُرُوْنَ کَمَا کَفَرُوْا فَتَکُوْنُوْنَ سَوَآءً فَلَا تَتَّخِذُوْا مِنْهُمْ اَوْلِیَآءَ حَتّٰی یُهَاجِرُوْا فِیْ سَبِیْلِ اللّٰهِ ؕ فَاِنْ تَوَلَّوْا فَخُذُوْهُمْ وَ اقْتُلُوْهُمْ حَیْثُ وَجَدْتُّمُوْهُمْ ۪ وَ لَا تَتَّخِذُوْا مِنْهُمْ وَلِیًّا وَّ لَا نَصِیْرًا ﴿ۙ۸۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়াদ্দূ লাও তাকফুরূনা কামা-কাফারূ ফাতাকূনূনা ছাওয়াআন ফাল্লা-তাত্তাখিযূমিনহুম আওলিয়াআ হাত্তা-ইউহা-জিরূ ফী ছাবীলিল্লা-হি ফাইন তাওয়ালাও ফাখুযূহুম ওয়াকতুলূহুম হাইছুওয়াজাততুমূহুম ওয়ালা-তাত্তাখিযূমিনহুম ওয়ালিইইয়াওঁ ওয়ালানাসীরা-।
ওয়াদ্দূ লাও তাকফুরূনা কামা-কাফারূ ফাতাকূনূনা ছাওয়াআন ফাল্লা-তাত্তাখিযূমিনহুম আওলিয়াআ হাত্তা-ইউহা-জিরূ ফী ছাবীলিল্লা-হি ফাইন তাওয়ালাও ফাখুযূহুম ওয়াকতুলূহুম হাইছুওয়াজাততুমূহুম ওয়ালা-তাত্তাখিযূমিনহুম ওয়ালিইইয়াওঁ ওয়ালানাসীরা-।
আল বায়ান:
তারা কামনা করে, যদি তোমরা কুফরী করতে যেভাবে তারা কুফরী করেছে। অতঃপর তোমরা সমান হয়ে যেতে। সুতরাং আল্লাহর রাস্তায় হিজরত না করা পর্যন্ত তাদের মধ্য থেকে কাউকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। অতএব তারা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং তাদেরকে যেখানে পাও হত্যা কর। আর তাদের কাউকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করো না এবং না সাহায্যকারীরূপে।
তারা কামনা করে, যদি তোমরা কুফরী করতে যেভাবে তারা কুফরী করেছে। অতঃপর তোমরা সমান হয়ে যেতে। সুতরাং আল্লাহর রাস্তায় হিজরত না করা পর্যন্ত তাদের মধ্য থেকে কাউকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। অতএব তারা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং তাদেরকে যেখানে পাও হত্যা কর। আর তাদের কাউকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করো না এবং না সাহায্যকারীরূপে।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা আকাঙ্ক্ষা করে যে, তারা নিজেরা যেমন কুফরী করেছে, তোমরাও তেমনি কুফরী কর, যাতে তোমরা তাদের সমান হয়ে যাও। কাজেই তাদের মধ্য হতে কাউকেও বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত তারা আল্লাহর পথে হিজরত না করে। যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তাদেরকে গ্রেফতার কর এবং যেখানেই তাদেরকে পাও, হত্যা কর। তাদের মধ্য হতে কোন বন্ধু ও সাহায্যকারী গ্রহণ করো না।
তারা আকাঙ্ক্ষা করে যে, তারা নিজেরা যেমন কুফরী করেছে, তোমরাও তেমনি কুফরী কর, যাতে তোমরা তাদের সমান হয়ে যাও। কাজেই তাদের মধ্য হতে কাউকেও বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত তারা আল্লাহর পথে হিজরত না করে। যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তাদেরকে গ্রেফতার কর এবং যেখানেই তাদেরকে পাও, হত্যা কর। তাদের মধ্য হতে কোন বন্ধু ও সাহায্যকারী গ্রহণ করো না।
Sahih International:
They wish you would disbelieve as they disbelieved so you would be alike. So do not take from among them allies until they emigrate for the cause of Allah. But if they turn away, then seize them and kill them wherever you find them and take not from among them any ally or helper.
They wish you would disbelieve as they disbelieved so you would be alike. So do not take from among them allies until they emigrate for the cause of Allah. But if they turn away, then seize them and kill them wherever you find them and take not from among them any ally or helper.
اِلَّا الَّذِیْنَ یَصِلُوْنَ اِلٰی قَوْمٍۭ بَیْنَکُمْ وَ بَیْنَهُمْ مِّیْثَاقٌ اَوْ جَآءُوْکُمْ حَصِرَتْ صُدُوْرُهُمْ اَنْ یُّقَاتِلُوْکُمْ اَوْ یُقَاتِلُوْا قَوْمَهُمْ ؕ وَ لَوْ شَآءَ اللّٰهُ لَسَلَّطَهُمْ عَلَیْکُمْ فَلَقٰتَلُوْکُمْ ۚ فَاِنِ اعْتَزَلُوْکُمْ فَلَمْ یُقَاتِلُوْکُمْ وَ اَلْقَوْا اِلَیْکُمُ السَّلَمَ ۙ فَمَا جَعَلَ اللّٰهُ لَکُمْ عَلَیْهِمْ سَبِیْلًا ﴿۹۰﴾
উচ্চারণ:
ইল্লাল্লাযীনা ইয়াসিলূনা ইলা-কাওমিম বাইনাকুম ওয়া বাইনাহুম মীছা-কুন আও জাউকুম হাছিরাত সুদূ রুহুম আইঁ ইউকা-তিলূকুম আওঁইউকা-তিলূকাওমাহুম ওয়ালাও শাআল্লা-হু লাছাল্লাতাহুম ‘আল্লাইকুম ফালাকা-তালূকুম ফাইনি‘তাযালূকুম ফালাম ইউকা-তিলূকুম ওয়া আলকাও ইলাইকুমছ ছালামা ফামা-জা‘আলাল্লা-হু লাকুম ‘আললইহিম ছাবীলা-।
ইল্লাল্লাযীনা ইয়াসিলূনা ইলা-কাওমিম বাইনাকুম ওয়া বাইনাহুম মীছা-কুন আও জাউকুম হাছিরাত সুদূ রুহুম আইঁ ইউকা-তিলূকুম আওঁইউকা-তিলূকাওমাহুম ওয়ালাও শাআল্লা-হু লাছাল্লাতাহুম ‘আল্লাইকুম ফালাকা-তালূকুম ফাইনি‘তাযালূকুম ফালাম ইউকা-তিলূকুম ওয়া আলকাও ইলাইকুমছ ছালামা ফামা-জা‘আলাল্লা-হু লাকুম ‘আললইহিম ছাবীলা-।
আল বায়ান:
তবে (তাদেরকে হত্যা করো না) যারা মিলিত হয় এমন কওমের সাথে, যাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সন্ধিচুক্তি রয়েছে। অথবা তোমাদের কাছে আসে এমন অবস্থায় যে, তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে কিংবা তাদের কওমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে তাদের মন সঙ্কুচিত হয়ে গিয়েছে। আর আল্লাহ চাইলে অবশ্যই তাদেরকে তোমাদের উপর ক্ষমতা দিতে পারতেন। অতঃপর নিশ্চিতরূপে তারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করত। অতএব তারা যদি তোমাদের থেকে সরে যায় অতঃপর তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ না করে এবং তোমাদের কাছে শান্তি প্রস্তাব উপস্থাপন করে, তাহলে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাদের বিরুদ্ধে কোন পথ রাখেননি।
তবে (তাদেরকে হত্যা করো না) যারা মিলিত হয় এমন কওমের সাথে, যাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সন্ধিচুক্তি রয়েছে। অথবা তোমাদের কাছে আসে এমন অবস্থায় যে, তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে কিংবা তাদের কওমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে তাদের মন সঙ্কুচিত হয়ে গিয়েছে। আর আল্লাহ চাইলে অবশ্যই তাদেরকে তোমাদের উপর ক্ষমতা দিতে পারতেন। অতঃপর নিশ্চিতরূপে তারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করত। অতএব তারা যদি তোমাদের থেকে সরে যায় অতঃপর তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ না করে এবং তোমাদের কাছে শান্তি প্রস্তাব উপস্থাপন করে, তাহলে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাদের বিরুদ্ধে কোন পথ রাখেননি।
তাইসিরুল কুরআন:
কিন্তু (সে সব মুনাফিক এ কথার মধ্যে শামিল নয়) যারা তোমাদের সাথে চুক্তিবদ্ধ কোন জাতির সঙ্গে গিয়ে মিলিত হয়। তেমনি (তারাও এর মধ্যে শামিল নয়) যারা তোমার কাছে আসে আর তারা ঝগড়া-বিবাদে উৎসাহী নয়, তারা না তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে চায়, না নিজের জাতির বিরুদ্ধে। আল্লাহ যদি ইচ্ছে করতেন, তবে তাদেরকে তোমাদের উপর প্রবল করে দিতেন, সে অবস্থায় তারা নিশ্চয় তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করত। কাজেই তারা যদি তোমাদের হতে সরে থাকে, তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ না করে ও তোমাদের নিকট শান্তি প্রস্তাব করে, তবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা অবলম্বনের পথ রাখেননি।
কিন্তু (সে সব মুনাফিক এ কথার মধ্যে শামিল নয়) যারা তোমাদের সাথে চুক্তিবদ্ধ কোন জাতির সঙ্গে গিয়ে মিলিত হয়। তেমনি (তারাও এর মধ্যে শামিল নয়) যারা তোমার কাছে আসে আর তারা ঝগড়া-বিবাদে উৎসাহী নয়, তারা না তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে চায়, না নিজের জাতির বিরুদ্ধে। আল্লাহ যদি ইচ্ছে করতেন, তবে তাদেরকে তোমাদের উপর প্রবল করে দিতেন, সে অবস্থায় তারা নিশ্চয় তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করত। কাজেই তারা যদি তোমাদের হতে সরে থাকে, তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ না করে ও তোমাদের নিকট শান্তি প্রস্তাব করে, তবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা অবলম্বনের পথ রাখেননি।
Sahih International:
Except for those who take refuge with a people between yourselves and whom is a treaty or those who come to you, their hearts strained at [the prospect of] fighting you or fighting their own people. And if Allah had willed, He could have given them power over you, and they would have fought you. So if they remove themselves from you and do not fight you and offer you peace, then Allah has not made for you a cause [for fighting] against them.
Except for those who take refuge with a people between yourselves and whom is a treaty or those who come to you, their hearts strained at [the prospect of] fighting you or fighting their own people. And if Allah had willed, He could have given them power over you, and they would have fought you. So if they remove themselves from you and do not fight you and offer you peace, then Allah has not made for you a cause [for fighting] against them.
سَتَجِدُوْنَ اٰخَرِیْنَ یُرِیْدُوْنَ اَنْ یَّاْمَنُوْکُمْ وَ یَاْمَنُوْا قَوْمَهُمْ ؕ کُلَّمَا رُدُّوْۤا اِلَی الْفِتْنَۃِ اُرْکِسُوْا فِیْهَا ۚ فَاِنْ لَّمْ یَعْتَزِلُوْکُمْ وَ یُلْقُوْۤا اِلَیْکُمُ السَّلَمَ وَ یَکُفُّوْۤا اَیْدِیَهُمْ فَخُذُوْهُمْ وَ اقْتُلُوْهُمْ حَیْثُ ثَقِفْتُمُوْهُمْ ؕ وَ اُولٰٓئِکُمْ جَعَلْنَا لَکُمْ عَلَیْهِمْ سُلْطٰنًا مُّبِیْنًا ﴿۹۱﴾
উচ্চারণ:
ছাতাজিদূ না আ-খারীনা ইউরীদূ না আইঁ ইয়া’মানূকুম ওয়া ইয়া’মানূকাওমাহুম কুল্লামারুদ্দূইলাল ফিতনাতি উরকিছূফীহা- ফাইল্লাম ইয়া‘তাযিলূকুম ওয়া ইউলকূইলাইকুমুছছালামা ওয়া ইয়াকুফফূআইদিয়াহুম ফাখুযূহুম ওয়াকতুলূহুম হাইছু ছাকিফতুমূহুম ওয়া উলাইকুম জা‘আলনা-লাকুম ‘আলাইহিম ছুলতা-নাম মুবীনা-।
ছাতাজিদূ না আ-খারীনা ইউরীদূ না আইঁ ইয়া’মানূকুম ওয়া ইয়া’মানূকাওমাহুম কুল্লামারুদ্দূইলাল ফিতনাতি উরকিছূফীহা- ফাইল্লাম ইয়া‘তাযিলূকুম ওয়া ইউলকূইলাইকুমুছছালামা ওয়া ইয়াকুফফূআইদিয়াহুম ফাখুযূহুম ওয়াকতুলূহুম হাইছু ছাকিফতুমূহুম ওয়া উলাইকুম জা‘আলনা-লাকুম ‘আলাইহিম ছুলতা-নাম মুবীনা-।
আল বায়ান:
তোমরা অচিরেই অন্য লোককে পাবে, যারা তোমাদের কাছে নিরাপত্তা চাইবে এবং নিরাপত্তা চাইবে তাদের কওমের কাছে। যখনই তাদেরকে ফিতনার দিকে ফিরানো হয়, তারা সেখানে ফিরে যায়। সুতরাং যদি তারা তোমাদের থেকে সরে না যায় এবং তোমাদের কাছে সন্ধি প্রস্তাব উপস্থাপন না করে এবং নিজদের হাত গুটিয়ে না নেয়, তাহলে তাদেরকে পাকড়াও করবে এবং হত্যা করবে যেখানেই তাদের নাগাল পাবে। আর ওরাই তারা, যাদের বিরুদ্ধে আমি তোমাদেরকে সুস্পষ্ট ক্ষমতা দিয়েছি।
তোমরা অচিরেই অন্য লোককে পাবে, যারা তোমাদের কাছে নিরাপত্তা চাইবে এবং নিরাপত্তা চাইবে তাদের কওমের কাছে। যখনই তাদেরকে ফিতনার দিকে ফিরানো হয়, তারা সেখানে ফিরে যায়। সুতরাং যদি তারা তোমাদের থেকে সরে না যায় এবং তোমাদের কাছে সন্ধি প্রস্তাব উপস্থাপন না করে এবং নিজদের হাত গুটিয়ে না নেয়, তাহলে তাদেরকে পাকড়াও করবে এবং হত্যা করবে যেখানেই তাদের নাগাল পাবে। আর ওরাই তারা, যাদের বিরুদ্ধে আমি তোমাদেরকে সুস্পষ্ট ক্ষমতা দিয়েছি।
তাইসিরুল কুরআন:
অচিরেই তোমরা কতক লোককে এমনও পাবে, যারা তোমাদের কাছ থেকেও নিরাপদ থাকতে চায়, তাদের নিজ সম্প্রদায় থেকেও নিরাপদ থাকতে চায়, যখন তাদেরকে ফিতনার দিকে মনোনিবেশ করানো হয় তখন তাতেই জড়িয়ে পড়ে। কাজেই যদি তারা তোমাদের শত্রুতা হতে সরে না যায় এবং তোমাদের নিকট শান্তি প্রস্তাব না করে এবং তাদের হস্ত সংবরণ না করে, তবে তাদেরকে গ্রেফতার কর আর যেখানেই পাও হত্যা কর, এরাই হচ্ছে সেই সব লোক তোমাদেরকে যাদের বিরুদ্ধাচরণের স্পষ্ট অধিকার দিয়েছি।
অচিরেই তোমরা কতক লোককে এমনও পাবে, যারা তোমাদের কাছ থেকেও নিরাপদ থাকতে চায়, তাদের নিজ সম্প্রদায় থেকেও নিরাপদ থাকতে চায়, যখন তাদেরকে ফিতনার দিকে মনোনিবেশ করানো হয় তখন তাতেই জড়িয়ে পড়ে। কাজেই যদি তারা তোমাদের শত্রুতা হতে সরে না যায় এবং তোমাদের নিকট শান্তি প্রস্তাব না করে এবং তাদের হস্ত সংবরণ না করে, তবে তাদেরকে গ্রেফতার কর আর যেখানেই পাও হত্যা কর, এরাই হচ্ছে সেই সব লোক তোমাদেরকে যাদের বিরুদ্ধাচরণের স্পষ্ট অধিকার দিয়েছি।
Sahih International:
You will find others who wish to obtain security from you and [to] obtain security from their people. Every time they are returned to [the influence of] disbelief, they fall back into it. So if they do not withdraw from you or offer you peace or restrain their hands, then seize them and kill them wherever you overtake them. And those - We have made for you against them a clear authorization.
You will find others who wish to obtain security from you and [to] obtain security from their people. Every time they are returned to [the influence of] disbelief, they fall back into it. So if they do not withdraw from you or offer you peace or restrain their hands, then seize them and kill them wherever you overtake them. And those - We have made for you against them a clear authorization.
وَ مَا کَانَ لِمُؤْمِنٍ اَنْ یَّقْتُلَ مُؤْمِنًا اِلَّا خَطَـًٔا ۚ وَ مَنْ قَتَلَ مُؤْمِنًا خَطَـًٔا فَتَحْرِیْرُ رَقَبَۃٍ مُّؤْمِنَۃٍ وَّ دِیَۃٌ مُّسَلَّمَۃٌ اِلٰۤی اَهْلِهٖۤ اِلَّاۤ اَنْ یَّصَّدَّقُوْا ؕ فَاِنْ کَانَ مِنْ قَوْمٍ عَدُوٍّ لَّکُمْ وَ هُوَ مُؤْمِنٌ فَتَحْرِیْرُ رَقَبَۃٍ مُّؤْمِنَۃٍ ؕ وَ اِنْ کَانَ مِنْ قَوْمٍۭ بَیْنَکُمْ وَ بَیْنَهُمْ مِّیْثَاقٌ فَدِیَۃٌ مُّسَلَّمَۃٌ اِلٰۤی اَهْلِهٖ وَ تَحْرِیْرُ رَقَبَۃٍ مُّؤْمِنَۃٍ ۚ فَمَنْ لَّمْ یَجِدْ فَصِیَامُ شَهْرَیْنِ مُتَتَابِعَیْنِ ۫ تَوْبَۃً مِّنَ اللّٰهِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیْمًا حَکِیْمًا ﴿۹۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়ামা-কা-না লিমু’মিনিন আইঁ ইয়াকতুলা মু’মিনান ইলা-খাতাআওঁ ওয়ামান কাতালা মু’মিনান খাতাআন ফাতাহরীরু রাকাবাতিম মু’মিনাতিওঁ ওয়া দিয়াতুম মুছাল্লামাতুন ইলা আহলিহী ইলাআইঁ ইয়াসসাদ্দাকূ ফাইন কা-না মিন কাওমিন ‘আদুওবিল্লাকুম ওয়া হুওয়া মু’মিনুন ফাতাহরীরু রাকাবাতিম মু’মিনাতিওঁ ওয়া ইন কা-না মিন কাওমিম বাইনাকুম ওয়া বাইনাহুম মীছা-কুন ফাদিয়াতুম মুছাল্লামাতুন ইলাআহলিহী ওয়া তাহরীরু রাকাবাতিম মু’মিনাতিন ফামাল্লাম ইয়াজিদ ফাসিয়া-মুশাহরাইনি মুতাতা-বি‘আইনি তাওবাতাম মিনাল্লাহি ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলীমান হাকীমা-।
ওয়ামা-কা-না লিমু’মিনিন আইঁ ইয়াকতুলা মু’মিনান ইলা-খাতাআওঁ ওয়ামান কাতালা মু’মিনান খাতাআন ফাতাহরীরু রাকাবাতিম মু’মিনাতিওঁ ওয়া দিয়াতুম মুছাল্লামাতুন ইলা আহলিহী ইলাআইঁ ইয়াসসাদ্দাকূ ফাইন কা-না মিন কাওমিন ‘আদুওবিল্লাকুম ওয়া হুওয়া মু’মিনুন ফাতাহরীরু রাকাবাতিম মু’মিনাতিওঁ ওয়া ইন কা-না মিন কাওমিম বাইনাকুম ওয়া বাইনাহুম মীছা-কুন ফাদিয়াতুম মুছাল্লামাতুন ইলাআহলিহী ওয়া তাহরীরু রাকাবাতিম মু’মিনাতিন ফামাল্লাম ইয়াজিদ ফাসিয়া-মুশাহরাইনি মুতাতা-বি‘আইনি তাওবাতাম মিনাল্লাহি ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলীমান হাকীমা-।
আল বায়ান:
আর কোন মুমিনের কাজ নয় অন্য মুমিনকে হত্যা করা, তবে ভুলবশত (হলে ভিন্ন কথা)। যে ব্যক্তি ভুলক্রমে কোন মুমিনকে হত্যা করবে, তাহলে একজন মুমিন দাসকে মুক্ত করতে হবে এবং দিয়াত (রক্ত পণ দিতে হবে) যা হস্তান্তর করা হবে তার পরিজনদের কাছে। তবে তারা যদি সদাকা (ক্ষমা) করে দেয় (তাহলে দিতে হবে না)। আর সে যদি তোমাদের শত্রু কওমের হয় এবং সে মুমিন, তাহলে একজন মুমিন দাস মুক্ত করবে। আর যদি এমন কওমের হয় যাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সন্ধিচুক্তি রয়েছে তাহলে দিয়াত দিতে হবে, যা হস্তান্তর করা হবে তার পরিবারের কাছে এবং একজন মুমিন দাস মুক্ত করতে হবে। তবে যদি না পায় তাহলে একাধারে দু’মাস সিয়াম পালন করবে। এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমাস্বরূপ। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
আর কোন মুমিনের কাজ নয় অন্য মুমিনকে হত্যা করা, তবে ভুলবশত (হলে ভিন্ন কথা)। যে ব্যক্তি ভুলক্রমে কোন মুমিনকে হত্যা করবে, তাহলে একজন মুমিন দাসকে মুক্ত করতে হবে এবং দিয়াত (রক্ত পণ দিতে হবে) যা হস্তান্তর করা হবে তার পরিজনদের কাছে। তবে তারা যদি সদাকা (ক্ষমা) করে দেয় (তাহলে দিতে হবে না)। আর সে যদি তোমাদের শত্রু কওমের হয় এবং সে মুমিন, তাহলে একজন মুমিন দাস মুক্ত করবে। আর যদি এমন কওমের হয় যাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সন্ধিচুক্তি রয়েছে তাহলে দিয়াত দিতে হবে, যা হস্তান্তর করা হবে তার পরিবারের কাছে এবং একজন মুমিন দাস মুক্ত করতে হবে। তবে যদি না পায় তাহলে একাধারে দু’মাস সিয়াম পালন করবে। এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমাস্বরূপ। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
কোন মু’মিনকে হত্যা করা কোন মু’মিনের কাজ নয় তবে ভুলবশত হতে পারে, কেউ কোন মু’মিনকে ভুলক্রমে হত্যা করলে, একজন মু’মিন দাস মুক্ত করা বা তার পরিবারবর্গকে রক্তপণ দেয়া কর্তব্য, যদি না তারা ক্ষমা করে দেয়। যদি সে তোমাদের শত্রুপক্ষের লোক হয় এবং মু’মিন হয় তবে একজন মু’মিন গোলাম আযাদ করা কর্তব্য, আর যদি সে এমন গোত্রের লোক হয় যাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে চুক্তি রয়েছে তবে তার পরিবারকে রক্তপণ দেয়া এবং একজন মু’মিন গোলাম আযাদ করা কর্তব্য এবং যে ব্যক্তি সঙ্গতিহীন সে একাদিক্রমে দু’ মাস রোযা পালন করবে। এটাই হল আল্লাহর নিকট তাওবাহ করার ব্যবস্থা, আল্লাহ মহাজ্ঞানী, সুবিজ্ঞ।
কোন মু’মিনকে হত্যা করা কোন মু’মিনের কাজ নয় তবে ভুলবশত হতে পারে, কেউ কোন মু’মিনকে ভুলক্রমে হত্যা করলে, একজন মু’মিন দাস মুক্ত করা বা তার পরিবারবর্গকে রক্তপণ দেয়া কর্তব্য, যদি না তারা ক্ষমা করে দেয়। যদি সে তোমাদের শত্রুপক্ষের লোক হয় এবং মু’মিন হয় তবে একজন মু’মিন গোলাম আযাদ করা কর্তব্য, আর যদি সে এমন গোত্রের লোক হয় যাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে চুক্তি রয়েছে তবে তার পরিবারকে রক্তপণ দেয়া এবং একজন মু’মিন গোলাম আযাদ করা কর্তব্য এবং যে ব্যক্তি সঙ্গতিহীন সে একাদিক্রমে দু’ মাস রোযা পালন করবে। এটাই হল আল্লাহর নিকট তাওবাহ করার ব্যবস্থা, আল্লাহ মহাজ্ঞানী, সুবিজ্ঞ।
Sahih International:
And never is it for a believer to kill a believer except by mistake. And whoever kills a believer by mistake - then the freeing of a believing slave and a compensation payment presented to the deceased's family [is required] unless they give [up their right as] charity. But if the deceased was from a people at war with you and he was a believer - then [only] the freeing of a believing slave; and if he was from a people with whom you have a treaty - then a compensation payment presented to his family and the freeing of a believing slave. And whoever does not find [one or cannot afford to buy one] - then [instead], a fast for two months consecutively, [seeking] acceptance of repentance from Allah. And Allah is ever Knowing and Wise.
And never is it for a believer to kill a believer except by mistake. And whoever kills a believer by mistake - then the freeing of a believing slave and a compensation payment presented to the deceased's family [is required] unless they give [up their right as] charity. But if the deceased was from a people at war with you and he was a believer - then [only] the freeing of a believing slave; and if he was from a people with whom you have a treaty - then a compensation payment presented to his family and the freeing of a believing slave. And whoever does not find [one or cannot afford to buy one] - then [instead], a fast for two months consecutively, [seeking] acceptance of repentance from Allah. And Allah is ever Knowing and Wise.
وَ مَنْ یَّقْتُلْ مُؤْمِنًا مُّتَعَمِّدًا فَجَزَآؤُهٗ جَهَنَّمُ خٰلِدًا فِیْهَا وَ غَضِبَ اللّٰهُ عَلَیْهِ وَ لَعَنَهٗ وَ اَعَدَّ لَهٗ عَذَابًا عَظِیْمًا ﴿۹۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মাইঁ ইয়াকতুলমু’মিনাম মুতা‘আম্মিদান ফাজাযাউহূজাহান্নামুখা-লিদান ফীহা-ওয়া গাদিবাল্লা-হু ‘আললইহি ওয়া লা‘আনাহু ওয়া আ‘আদ্দাল্লাহু ‘আযা-বান ‘আজীমা-।
ওয়া মাইঁ ইয়াকতুলমু’মিনাম মুতা‘আম্মিদান ফাজাযাউহূজাহান্নামুখা-লিদান ফীহা-ওয়া গাদিবাল্লা-হু ‘আললইহি ওয়া লা‘আনাহু ওয়া আ‘আদ্দাল্লাহু ‘আযা-বান ‘আজীমা-।
আল বায়ান:
আর যে ইচ্ছাকৃত কোন মুমিনকে হত্যা করবে, তার প্রতিদান হচ্ছে জাহান্নাম, সেখানে সে স্থায়ী হবে। আর আল্লাহ তার উপর ক্রুদ্ধ হবেন, তাকে লা‘নত করবেন এবং তার জন্য বিশাল আযাব প্রস্তুত করে রাখবেন।
আর যে ইচ্ছাকৃত কোন মুমিনকে হত্যা করবে, তার প্রতিদান হচ্ছে জাহান্নাম, সেখানে সে স্থায়ী হবে। আর আল্লাহ তার উপর ক্রুদ্ধ হবেন, তাকে লা‘নত করবেন এবং তার জন্য বিশাল আযাব প্রস্তুত করে রাখবেন।
তাইসিরুল কুরআন:
যে ব্যক্তি কোন মু’মিনকে ইচ্ছাপূর্বক হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম। যাতে স্থায়ীভাবে থাকবে, তার উপর আল্লাহর ক্রোধ ও অভিসম্পাত। আল্লাহ তার জন্য মহাশাস্তি নির্দিষ্ট করে রেখেছেন।
যে ব্যক্তি কোন মু’মিনকে ইচ্ছাপূর্বক হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম। যাতে স্থায়ীভাবে থাকবে, তার উপর আল্লাহর ক্রোধ ও অভিসম্পাত। আল্লাহ তার জন্য মহাশাস্তি নির্দিষ্ট করে রেখেছেন।
Sahih International:
But whoever kills a believer intentionally - his recompense is Hell, wherein he will abide eternally, and Allah has become angry with him and has cursed him and has prepared for him a great punishment.
But whoever kills a believer intentionally - his recompense is Hell, wherein he will abide eternally, and Allah has become angry with him and has cursed him and has prepared for him a great punishment.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْۤا اِذَا ضَرَبْتُمْ فِیْ سَبِیْلِ اللّٰهِ فَتَبَیَّنُوْا وَ لَا تَقُوْلُوْا لِمَنْ اَلْقٰۤی اِلَیْکُمُ السَّلٰمَ لَسْتَ مُؤْمِنًا ۚ تَبْتَغُوْنَ عَرَضَ الْحَیٰوۃِ الدُّنْیَا ۫ فَعِنْدَ اللّٰهِ مَغَانِمُ کَثِیْرَۃٌ ؕ کَذٰلِکَ کُنْتُمْ مِّنْ قَبْلُ فَمَنَّ اللّٰهُ عَلَیْکُمْ فَتَبَیَّنُوْا ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِمَا تَعْمَلُوْنَ خَبِیْرًا ﴿۹۴﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ূহাল্লাযীনা আ-মানূইযা-দারাবতুম ফীছাবীলিল্লা-হি ফাতাবাইইয়ানূওয়ালাতাকূলূলিমান আলকাইলাইকুমছ ছালা-মা লাছতা মু’মিনান তাবতাগূনা ‘আরাদাল হায়া-তিদ্দুনইয়া- ফা‘ইনদাল্লা-হি মাগা-নিমুকাছীরাতুন কাযা-লিকা কুনতুম মিন কাবলুফামান্নাল্লা-হু ‘আল্লাইকুম ফাতাবাইইয়ানূ ইন্নাল্লা-হা কা-না বিমা-তা‘মালূনা খাবীরা-।
ইয়াআইয়ূহাল্লাযীনা আ-মানূইযা-দারাবতুম ফীছাবীলিল্লা-হি ফাতাবাইইয়ানূওয়ালাতাকূলূলিমান আলকাইলাইকুমছ ছালা-মা লাছতা মু’মিনান তাবতাগূনা ‘আরাদাল হায়া-তিদ্দুনইয়া- ফা‘ইনদাল্লা-হি মাগা-নিমুকাছীরাতুন কাযা-লিকা কুনতুম মিন কাবলুফামান্নাল্লা-হু ‘আল্লাইকুম ফাতাবাইইয়ানূ ইন্নাল্লা-হা কা-না বিমা-তা‘মালূনা খাবীরা-।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, যখন তোমরা আল্লাহর রাস্তায় বের হবে তখন যাচাই করবে এবং যে তোমাদেরকে সালাম দেবে দুনিয়ার জীবনের সম্পদের আশায় তাকে বলবে না যে, ‘তুমি মুমিন নও’। বস্ত্ততঃ আল্লাহর কাছে প্রচুর গনীমত আছে। তোমরাতো পূর্বে এরূপই ছিলে। অতঃপর আল্লাহ তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করলেন। সুতরাং তোমরা যাচাই করবে। নিশ্চয় তোমরা যা কর সে বিষয়ে আল্লাহ সম্যক অবগত।
হে মুমিনগণ, যখন তোমরা আল্লাহর রাস্তায় বের হবে তখন যাচাই করবে এবং যে তোমাদেরকে সালাম দেবে দুনিয়ার জীবনের সম্পদের আশায় তাকে বলবে না যে, ‘তুমি মুমিন নও’। বস্ত্ততঃ আল্লাহর কাছে প্রচুর গনীমত আছে। তোমরাতো পূর্বে এরূপই ছিলে। অতঃপর আল্লাহ তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করলেন। সুতরাং তোমরা যাচাই করবে। নিশ্চয় তোমরা যা কর সে বিষয়ে আল্লাহ সম্যক অবগত।
তাইসিরুল কুরআন:
হে মু’মিনগণ! যখন তোমরা আল্লাহর পথে যাত্রা করবে তখন কে বন্ধু আর কে শত্রু তা পরীক্ষা করে নেবে, কেউ তোমাদেরকে সালাম করলে তাকে বলো না, ‘তুমি মু’মিন নও’, তোমরা ইহজগতের সম্পদের আকাঙ্ক্ষা কর, বস্তুতঃ আল্লাহর নিকট তোমাদের জন্য প্রচুর গনীমত আছে। তোমরাও এর পূর্বে এ রকমই ছিলে (অর্থাৎ তোমারাও তাদের মতই তোমাদের ঈমানকে তোমাদের কওম থেকে গোপন করতে), তৎপর আল্লাহ তোমাদের প্রতি কৃপা করেছেন, কাজেই অগ্রে বিশেষভাবে পরীক্ষা করে নিবে; তোমরা যা কিছু কর, সে বিষয়ে আল্লাহ সবিশেষ অবহিত।
হে মু’মিনগণ! যখন তোমরা আল্লাহর পথে যাত্রা করবে তখন কে বন্ধু আর কে শত্রু তা পরীক্ষা করে নেবে, কেউ তোমাদেরকে সালাম করলে তাকে বলো না, ‘তুমি মু’মিন নও’, তোমরা ইহজগতের সম্পদের আকাঙ্ক্ষা কর, বস্তুতঃ আল্লাহর নিকট তোমাদের জন্য প্রচুর গনীমত আছে। তোমরাও এর পূর্বে এ রকমই ছিলে (অর্থাৎ তোমারাও তাদের মতই তোমাদের ঈমানকে তোমাদের কওম থেকে গোপন করতে), তৎপর আল্লাহ তোমাদের প্রতি কৃপা করেছেন, কাজেই অগ্রে বিশেষভাবে পরীক্ষা করে নিবে; তোমরা যা কিছু কর, সে বিষয়ে আল্লাহ সবিশেষ অবহিত।
Sahih International:
O you who have believed, when you go forth [to fight] in the cause of Allah, investigate; and do not say to one who gives you [a greeting of] peace "You are not a believer," aspiring for the goods of worldly life; for with Allah are many acquisitions. You [yourselves] were like that before; then Allah conferred His favor upon you, so investigate. Indeed Allah is ever, with what you do, Acquainted.
O you who have believed, when you go forth [to fight] in the cause of Allah, investigate; and do not say to one who gives you [a greeting of] peace "You are not a believer," aspiring for the goods of worldly life; for with Allah are many acquisitions. You [yourselves] were like that before; then Allah conferred His favor upon you, so investigate. Indeed Allah is ever, with what you do, Acquainted.
لَا یَسْتَوِی الْقٰعِدُوْنَ مِنَ الْمُؤْمِنِیْنَ غَیْرُ اُولِی الضَّرَرِ وَ الْمُجٰهِدُوْنَ فِیْ سَبِیْلِ اللّٰهِ بِاَمْوَالِهِمْ وَ اَنْفُسِهِمْ ؕ فَضَّلَ اللّٰهُ الْمُجٰهِدِیْنَ بِاَمْوَالِهِمْ وَ اَنْفُسِهِمْ عَلَی الْقٰعِدِیْنَ دَرَجَۃً ؕ وَ کُلًّا وَّعَدَ اللّٰهُ الْحُسْنٰی ؕ وَ فَضَّلَ اللّٰهُ الْمُجٰهِدِیْنَ عَلَی الْقٰعِدِیْنَ اَجْرًا عَظِیْمًا ﴿ۙ۹۵﴾
উচ্চারণ:
লা-ইয়াছতাবিলকা-‘ইদূ না মিনাল মু’মিনীনা গাইরু উলিদ্দারারি ওয়াল মুজা-হিদূ না ফী ছাবীলিল্লা-হি বিআমওয়া-লিহিম ওয়া আনফুছিহিম ফাদ্দালাল্লা-হুল মুজা-হিদীনা বিআমওয়া-লিহিম ওয়া আনফুসিহিম ‘আলাল কা-‘ইদীনা দারাজাতাওঁ ওয়াকুল্লাওঁ ওয়া‘আদাল্লা-হুল হুছনা- ওয়াফাদ্দালাল্লা-হুল মুজা-হিদীনা ‘আলাল কা-‘ইদীনা আজরান ‘আজীমা-।
লা-ইয়াছতাবিলকা-‘ইদূ না মিনাল মু’মিনীনা গাইরু উলিদ্দারারি ওয়াল মুজা-হিদূ না ফী ছাবীলিল্লা-হি বিআমওয়া-লিহিম ওয়া আনফুছিহিম ফাদ্দালাল্লা-হুল মুজা-হিদীনা বিআমওয়া-লিহিম ওয়া আনফুসিহিম ‘আলাল কা-‘ইদীনা দারাজাতাওঁ ওয়াকুল্লাওঁ ওয়া‘আদাল্লা-হুল হুছনা- ওয়াফাদ্দালাল্লা-হুল মুজা-হিদীনা ‘আলাল কা-‘ইদীনা আজরান ‘আজীমা-।
আল বায়ান:
বসে থাকা মুমিনগণ, যারা ওযরগ্রস্ত নয় এবং নিজদের জান ও মাল দ্বারা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদকারীগণ এক সমান নয়। নিজদের জান ও মাল দ্বারা জিহাদকারীদের মর্যাদা আল্লাহ বসে থাকাদের উপর অনেক বাড়িয়ে দিয়েছেন। আর আল্লাহ প্রত্যেককেই কল্যাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং আল্লাহ জিহাদকারীদেরকে বসে থাকাদের উপর মহা পুরস্কার দ্বারা শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন।
বসে থাকা মুমিনগণ, যারা ওযরগ্রস্ত নয় এবং নিজদের জান ও মাল দ্বারা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদকারীগণ এক সমান নয়। নিজদের জান ও মাল দ্বারা জিহাদকারীদের মর্যাদা আল্লাহ বসে থাকাদের উপর অনেক বাড়িয়ে দিয়েছেন। আর আল্লাহ প্রত্যেককেই কল্যাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং আল্লাহ জিহাদকারীদেরকে বসে থাকাদের উপর মহা পুরস্কার দ্বারা শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
অক্ষম নয় এমন বসে-থাকা মু’মিনরা আর জান-মাল দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদকারীগণ সমান নয়; নিজেদের ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদকারীদেরকে বসে-থাকা লোকেদের উপর আল্লাহ মর্যাদা দিয়েছেন। আল্লাহ সকলের জন্যই কল্যাণের ওয়াদা করেছেন এবং মুজাহিদদেরকে বসে-থাকা লোকেদের তুলনায় আল্লাহ মহাপুরস্কার দিয়ে মর্যাদা দান করেছেন।
অক্ষম নয় এমন বসে-থাকা মু’মিনরা আর জান-মাল দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদকারীগণ সমান নয়; নিজেদের ধন-প্রাণ দ্বারা জিহাদকারীদেরকে বসে-থাকা লোকেদের উপর আল্লাহ মর্যাদা দিয়েছেন। আল্লাহ সকলের জন্যই কল্যাণের ওয়াদা করেছেন এবং মুজাহিদদেরকে বসে-থাকা লোকেদের তুলনায় আল্লাহ মহাপুরস্কার দিয়ে মর্যাদা দান করেছেন।
Sahih International:
Not equal are those believers remaining [at home] - other than the disabled - and the mujahideen, [who strive and fight] in the cause of Allah with their wealth and their lives. Allah has preferred the mujahideen through their wealth and their lives over those who remain [behind], by degrees. And to both Allah has promised the best [reward]. But Allah has preferred the mujahideen over those who remain [behind] with a great reward -
Not equal are those believers remaining [at home] - other than the disabled - and the mujahideen, [who strive and fight] in the cause of Allah with their wealth and their lives. Allah has preferred the mujahideen through their wealth and their lives over those who remain [behind], by degrees. And to both Allah has promised the best [reward]. But Allah has preferred the mujahideen over those who remain [behind] with a great reward -
دَرَجٰتٍ مِّنْهُ وَ مَغْفِرَۃً وَّ رَحْمَۃً ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوْرًا رَّحِیْمًا ﴿۹۶﴾
উচ্চারণ:
দারাজা-তিম মিনহু মাগফিরাতাওঁ ওয়া রাহমাতাওঁ ওয়াকা-নালা-হু গাফূরার রাহীমা-।
দারাজা-তিম মিনহু মাগফিরাতাওঁ ওয়া রাহমাতাওঁ ওয়াকা-নালা-হু গাফূরার রাহীমা-।
আল বায়ান:
তাঁর পক্ষ থেকে অনেক মর্যাদা, ক্ষমা ও রহমত। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাঁর পক্ষ থেকে অনেক মর্যাদা, ক্ষমা ও রহমত। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
ওটা আল্লাহর নিকট হতে পদমর্যাদা, ক্ষমা ও দয়া; আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়াবান।
ওটা আল্লাহর নিকট হতে পদমর্যাদা, ক্ষমা ও দয়া; আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়াবান।
Sahih International:
Degrees [of high position] from Him and forgiveness and mercy. And Allah is ever Forgiving and Merciful.
Degrees [of high position] from Him and forgiveness and mercy. And Allah is ever Forgiving and Merciful.
اِنَّ الَّذِیْنَ تَوَفّٰهُمُ الْمَلٰٓئِکَۃُ ظَالِمِیْۤ اَنْفُسِهِمْ قَالُوْا فِیْمَ کُنْتُمْ ؕ قَالُوْا کُنَّا مُسْتَضْعَفِیْنَ فِی الْاَرْضِ ؕ قَالُوْۤا اَلَمْ تَکُنْ اَرْضُ اللّٰهِ وَاسِعَۃً فَتُهَاجِرُوْا فِیْهَا ؕ فَاُولٰٓئِکَ مَاْوٰىهُمْ جَهَنَّمُ ؕ وَ سَآءَتْ مَصِیْرًا ﴿ۙ۹۷﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লাযীনা তাওয়াফফা-হুমুল মালাইকাতু জা-লিমীআনফুছিহিম কা-লূফীমা কুনতুম কা-লূকুন্না-মুছতাদ‘আফীনা ফিল আরদি কা-লূআলাম তাকুন আরদুল্লা-হি ওয়া-ছি‘আতান ফাতুহা-জিরূ ফীহা- ফাউলাইকা মা’ওয়া-হুম জাহান্নামু ওয়াছাআত মাসীরা-।
ইন্নাল্লাযীনা তাওয়াফফা-হুমুল মালাইকাতু জা-লিমীআনফুছিহিম কা-লূফীমা কুনতুম কা-লূকুন্না-মুছতাদ‘আফীনা ফিল আরদি কা-লূআলাম তাকুন আরদুল্লা-হি ওয়া-ছি‘আতান ফাতুহা-জিরূ ফীহা- ফাউলাইকা মা’ওয়া-হুম জাহান্নামু ওয়াছাআত মাসীরা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় যারা নিজদের প্রতি যুলমকারী, ফেরেশতারা তাদের জান কবজ করার সময় বলে, ‘তোমরা কী অবস্থায় ছিলে’? তারা বলে, ‘আমরা যমীনে দুর্বল ছিলাম’। ফেরেশতারা বলে, ‘আল্লাহর যমীন কি প্রশস্ত ছিল না যে, তোমরা তাতে হিজরত করতে’? সুতরাং ওরাই তারা যাদের আশ্রয়স্থল জাহান্নাম। আর তা মন্দ প্রত্যাবর্তনস্থল।
নিশ্চয় যারা নিজদের প্রতি যুলমকারী, ফেরেশতারা তাদের জান কবজ করার সময় বলে, ‘তোমরা কী অবস্থায় ছিলে’? তারা বলে, ‘আমরা যমীনে দুর্বল ছিলাম’। ফেরেশতারা বলে, ‘আল্লাহর যমীন কি প্রশস্ত ছিল না যে, তোমরা তাতে হিজরত করতে’? সুতরাং ওরাই তারা যাদের আশ্রয়স্থল জাহান্নাম। আর তা মন্দ প্রত্যাবর্তনস্থল।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা নিজেদের আত্মার উপর যুলম করেছিল এমন লোকেদের প্রাণ হরণের সময় ফেরেশতারা তাদেরকে জিজ্ঞেস করে- ‘তোমরা কোন্ কাজে নিমজ্জিত ছিলে’? তারা বলে, ‘দুনিয়ায় আমরা দুর্বল ক্ষমতাহীন ছিলাম’, ফেরেশতারা বলে, ‘আল্লাহর যমীন কি প্রশস্ত ছিল না যাতে তোমরা হিজরাত করতে’? সুতরাং তাদের আবাসস্থল হবে জাহান্নাম এবং তা কতই না নিকৃষ্ট প্রত্যাবর্তন স্থান!
যারা নিজেদের আত্মার উপর যুলম করেছিল এমন লোকেদের প্রাণ হরণের সময় ফেরেশতারা তাদেরকে জিজ্ঞেস করে- ‘তোমরা কোন্ কাজে নিমজ্জিত ছিলে’? তারা বলে, ‘দুনিয়ায় আমরা দুর্বল ক্ষমতাহীন ছিলাম’, ফেরেশতারা বলে, ‘আল্লাহর যমীন কি প্রশস্ত ছিল না যাতে তোমরা হিজরাত করতে’? সুতরাং তাদের আবাসস্থল হবে জাহান্নাম এবং তা কতই না নিকৃষ্ট প্রত্যাবর্তন স্থান!
Sahih International:
Indeed, those whom the angels take [in death] while wronging themselves - [the angels] will say, "In what [condition] were you?" They will say, "We were oppressed in the land." The angels will say, "Was not the earth of Allah spacious [enough] for you to emigrate therein?" For those, their refuge is Hell - and evil it is as a destination.
Indeed, those whom the angels take [in death] while wronging themselves - [the angels] will say, "In what [condition] were you?" They will say, "We were oppressed in the land." The angels will say, "Was not the earth of Allah spacious [enough] for you to emigrate therein?" For those, their refuge is Hell - and evil it is as a destination.
اِلَّا الْمُسْتَضْعَفِیْنَ مِنَ الرِّجَالِ وَ النِّسَآءِ وَ الْوِلْدَانِ لَا یَسْتَطِیْعُوْنَ حِیْلَۃً وَّ لَا یَهْتَدُوْنَ سَبِیْلًا ﴿ۙ۹۸﴾
উচ্চারণ:
ইল্লাল মুছতাদ‘আফীনা মিনাররিজা-লি ওয়াননিছাইওয়ালবিলদা-নি লা-ইয়াছতাতী‘ঊন হীলাতাওঁ ওয়ালা-ইয়াহতাদূনা ছাবীলা-।
ইল্লাল মুছতাদ‘আফীনা মিনাররিজা-লি ওয়াননিছাইওয়ালবিলদা-নি লা-ইয়াছতাতী‘ঊন হীলাতাওঁ ওয়ালা-ইয়াহতাদূনা ছাবীলা-।
আল বায়ান:
তবে যে দুর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুরা কোন উপায় অবলম্বন করতে পারে না এবং কোন রাস্তা খুঁজে পায় না।
তবে যে দুর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুরা কোন উপায় অবলম্বন করতে পারে না এবং কোন রাস্তা খুঁজে পায় না।
তাইসিরুল কুরআন:
কিন্তু যে সকল সহায়হীন পুরুষ, নারী ও বালক যারা উপায় বের করতে পারে না আর তারা পথও পায় না,
কিন্তু যে সকল সহায়হীন পুরুষ, নারী ও বালক যারা উপায় বের করতে পারে না আর তারা পথও পায় না,
Sahih International:
Except for the oppressed among men, women and children who cannot devise a plan nor are they directed to a way -
Except for the oppressed among men, women and children who cannot devise a plan nor are they directed to a way -
فَاُولٰٓئِکَ عَسَی اللّٰهُ اَنْ یَّعْفُوَ عَنْهُمْ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَفُوًّا غَفُوْرًا ﴿۹۹﴾
উচ্চারণ:
ফাউলাইকা ‘আসাল্লা-হু আইঁ ইয়া‘ফুওয়া ‘আনহুম ওয়াকা-নাল্লা-হু ‘আফুওওয়ান গাফূরা-।
ফাউলাইকা ‘আসাল্লা-হু আইঁ ইয়া‘ফুওয়া ‘আনহুম ওয়াকা-নাল্লা-হু ‘আফুওওয়ান গাফূরা-।
আল বায়ান:
অতঃপর আশা করা যায় যে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন। আর আল্লাহ মার্জনাকারী, ক্ষমাশীল।
অতঃপর আশা করা যায় যে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন। আর আল্লাহ মার্জনাকারী, ক্ষমাশীল।
তাইসিরুল কুরআন:
আশা আছে যে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন এবং আল্লাহ গুনাহ মোচনকারী, বড়ই ক্ষমাশীল।
আশা আছে যে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন এবং আল্লাহ গুনাহ মোচনকারী, বড়ই ক্ষমাশীল।
Sahih International:
For those it is expected that Allah will pardon them, and Allah is ever Pardoning and Forgiving.
For those it is expected that Allah will pardon them, and Allah is ever Pardoning and Forgiving.
وَ مَنْ یُّهَاجِرْ فِیْ سَبِیْلِ اللّٰهِ یَجِدْ فِی الْاَرْضِ مُرٰغَمًا کَثِیْرًا وَّ سَعَۃً ؕ وَ مَنْ یَّخْرُجْ مِنْۢ بَیْتِهٖ مُهَاجِرًا اِلَی اللّٰهِ وَ رَسُوْلِهٖ ثُمَّ یُدْرِکْهُ الْمَوْتُ فَقَدْ وَقَعَ اَجْرُهٗ عَلَی اللّٰهِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوْرًا رَّحِیْمًا ﴿۱۰۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মাইঁ ইউহা-জির ফী ছাবীলিল্লা-হি ইয়াজিদ ফিল আরদিমুরা-গমান কাছীরাওঁ ওয়াছা‘আতাওঁ ওয়া মাইঁ ইয়াখরুজ মিম বাইতিহী মুহা-জিরান ইলাল্লা-হি ওয়ারাছূলিহি ছু ম্মা ইউদরিকহুল মাওতুফাকাদ ওয়াকা‘আ আজরুহূ‘আলাল্লা-হি ওয়া কা-নাল্লা-হু গাফূরার রাহীমা-।
ওয়া মাইঁ ইউহা-জির ফী ছাবীলিল্লা-হি ইয়াজিদ ফিল আরদিমুরা-গমান কাছীরাওঁ ওয়াছা‘আতাওঁ ওয়া মাইঁ ইয়াখরুজ মিম বাইতিহী মুহা-জিরান ইলাল্লা-হি ওয়ারাছূলিহি ছু ম্মা ইউদরিকহুল মাওতুফাকাদ ওয়াকা‘আ আজরুহূ‘আলাল্লা-হি ওয়া কা-নাল্লা-হু গাফূরার রাহীমা-।
আল বায়ান:
আর যে আল্লাহর রাস্তায় হিজরত করবে, সে যমীনে বহু আশ্রয়ের জায়গা ও সচ্ছলতা পাবে। আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উদ্দেশ্যে মুহাজির হয়ে নিজ ঘর থেকে বের হয় তারপর তাকে মৃত্যু পেয়ে বসে, তাহলে তার প্রতিদান আল্লাহর উপর অবধারিত হয়। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
আর যে আল্লাহর রাস্তায় হিজরত করবে, সে যমীনে বহু আশ্রয়ের জায়গা ও সচ্ছলতা পাবে। আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উদ্দেশ্যে মুহাজির হয়ে নিজ ঘর থেকে বের হয় তারপর তাকে মৃত্যু পেয়ে বসে, তাহলে তার প্রতিদান আল্লাহর উপর অবধারিত হয়। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে হিজরাত করবে, সে পৃথিবীতে বহু আশ্রয়স্থল এবং প্রাচুর্য প্রাপ্ত হবে; এবং যে ব্যক্তি নিজের গৃহ হতে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের দিকে হিজরাত করে বের হয়, অতঃপর মৃত্যু তাকে পেয়ে বসে তার সাওয়াব আল্লাহর জিম্মায় সাব্যস্ত হয়ে গেছে এবং আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে হিজরাত করবে, সে পৃথিবীতে বহু আশ্রয়স্থল এবং প্রাচুর্য প্রাপ্ত হবে; এবং যে ব্যক্তি নিজের গৃহ হতে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের দিকে হিজরাত করে বের হয়, অতঃপর মৃত্যু তাকে পেয়ে বসে তার সাওয়াব আল্লাহর জিম্মায় সাব্যস্ত হয়ে গেছে এবং আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
Sahih International:
And whoever emigrates for the cause of Allah will find on the earth many [alternative] locations and abundance. And whoever leaves his home as an emigrant to Allah and His Messenger and then death overtakes him - his reward has already become incumbent upon Allah. And Allah is ever Forgiving and Merciful.
And whoever emigrates for the cause of Allah will find on the earth many [alternative] locations and abundance. And whoever leaves his home as an emigrant to Allah and His Messenger and then death overtakes him - his reward has already become incumbent upon Allah. And Allah is ever Forgiving and Merciful.
وَ اِذَا ضَرَبْتُمْ فِی الْاَرْضِ فَلَیْسَ عَلَیْکُمْ جُنَاحٌ اَنْ تَقْصُرُوْا مِنَ الصَّلٰوۃِ ٭ۖ اِنْ خِفْتُمْ اَنْ یَّفْتِنَکُمُ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا ؕ اِنَّ الْکٰفِرِیْنَ کَانُوْا لَکُمْ عَدُوًّا مُّبِیْنًا ﴿۱۰۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযা-দারাবতুম ফিল আরদিফালাইছা ‘আলাইকুম জুনা-হুন আন তাকসুরূমিনাসসালা-তি ইন খিফতুম আইঁ ইয়াফতিনাকুমুল্লাযীনা কাফারূ ইন্নাল কা-ফিরীনা কা-নূলাকুম ‘আদুওওয়াম মুবীনা-।
ওয়া ইযা-দারাবতুম ফিল আরদিফালাইছা ‘আলাইকুম জুনা-হুন আন তাকসুরূমিনাসসালা-তি ইন খিফতুম আইঁ ইয়াফতিনাকুমুল্লাযীনা কাফারূ ইন্নাল কা-ফিরীনা কা-নূলাকুম ‘আদুওওয়াম মুবীনা-।
আল বায়ান:
আর যখন তোমরা যমীনে সফর করবে, তখন তোমাদের সালাত কসর করাতে কোন দোষ নেই। যদি আশঙ্কা কর যে, কাফিররা তোমাদেরকে ফিতনায় ফেলবে*। নিশ্চয় কাফিররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।
আর যখন তোমরা যমীনে সফর করবে, তখন তোমাদের সালাত কসর করাতে কোন দোষ নেই। যদি আশঙ্কা কর যে, কাফিররা তোমাদেরকে ফিতনায় ফেলবে*। নিশ্চয় কাফিররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।
তাইসিরুল কুরআন:
যখন তোমরা দেশে-বিদেশে সফর কর, তখন নামায কসর করাতে তোমাদের কিছুমাত্র দোষ নেই, যদি তোমরা ভয় কর যে, কাফিরগণ তোমাদেরকে বিপদগ্রস্ত করবে। নিঃসন্দেহে কাফিরগণ তো তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।
যখন তোমরা দেশে-বিদেশে সফর কর, তখন নামায কসর করাতে তোমাদের কিছুমাত্র দোষ নেই, যদি তোমরা ভয় কর যে, কাফিরগণ তোমাদেরকে বিপদগ্রস্ত করবে। নিঃসন্দেহে কাফিরগণ তো তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।
Sahih International:
And when you travel throughout the land, there is no blame upon you for shortening the prayer, [especially] if you fear that those who disbelieve may disrupt [or attack] you. Indeed, the disbelievers are ever to you a clear enemy.
And when you travel throughout the land, there is no blame upon you for shortening the prayer, [especially] if you fear that those who disbelieve may disrupt [or attack] you. Indeed, the disbelievers are ever to you a clear enemy.
وَ اِذَا کُنْتَ فِیْهِمْ فَاَقَمْتَ لَهُمُ الصَّلٰوۃَ فَلْتَقُمْ طَآئِفَۃٌ مِّنْهُمْ مَّعَکَ وَ لْیَاْخُذُوْۤا اَسْلِحَتَهُمْ ۟ فَاِذَا سَجَدُوْا فَلْیَکُوْنُوْا مِنْ وَّرَآئِکُمْ ۪ وَ لْتَاْتِ طَآئِفَۃٌ اُخْرٰی لَمْ یُصَلُّوْا فَلْیُصَلُّوْا مَعَکَ وَ لْیَاْخُذُوْا حِذْرَهُمْ وَ اَسْلِحَتَهُمْ ۚ وَدَّ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا لَوْ تَغْفُلُوْنَ عَنْ اَسْلِحَتِکُمْ وَ اَمْتِعَتِکُمْ فَیَمِیْلُوْنَ عَلَیْکُمْ مَّیْلَۃً وَّاحِدَۃً ؕ وَ لَا جُنَاحَ عَلَیْکُمْ اِنْ کَانَ بِکُمْ اَذًی مِّنْ مَّطَرٍ اَوْ کُنْتُمْ مَّرْضٰۤی اَنْ تَضَعُوْۤا اَسْلِحَتَکُمْ ۚ وَ خُذُوْا حِذْرَکُمْ ؕ اِنَّ اللّٰهَ اَعَدَّ لِلْکٰفِرِیْنَ عَذَابًا مُّهِیْنًا ﴿۱۰۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযা-কুনতা ফীহিম ফাআকামতালাহুমুসসালা-তা ফালতাকুম তাইফাতুম মিনহুম মা‘আকা ওয়ালইয়া’খুযূআছলিহাতাহুম ফাইযা-ছাজাদূফালইয়াকূনূমিওঁ ওয়া রাইকুম ওয়ালতা’তি তাইফাতুন উখরা-লাম ইউসাললূফালইউসাললূমা‘আকা ওয়ালইয়া’খুযুহিযরাহুম ওয়া আছলিহাতাহুম ওয়াদ্দাল্লাযীনা কাফারু লাও তাগফুলূনা ‘আন আছলিহাতিকুম ওয়া আমতি‘আতিকুম ফাইয়ামীলূনা ‘আলাইকুম মাইলাতাওঁ ওয়া-হিদাতাওঁ ওয়ালা-জুনা-হা ‘আলাইকুম ইন কা-না বিকুম আযাম মিম্মাতারিন আও কুনতুম মারদা-আন তাদাঊ-আছলিহাতাকুম ওয়া খুযূহিযরাকুম ইন্নাল্লাহা আ‘আদ্দা লিলকা-ফিরীনা ‘আযা-বাম মুহীনা-।
ওয়া ইযা-কুনতা ফীহিম ফাআকামতালাহুমুসসালা-তা ফালতাকুম তাইফাতুম মিনহুম মা‘আকা ওয়ালইয়া’খুযূআছলিহাতাহুম ফাইযা-ছাজাদূফালইয়াকূনূমিওঁ ওয়া রাইকুম ওয়ালতা’তি তাইফাতুন উখরা-লাম ইউসাললূফালইউসাললূমা‘আকা ওয়ালইয়া’খুযুহিযরাহুম ওয়া আছলিহাতাহুম ওয়াদ্দাল্লাযীনা কাফারু লাও তাগফুলূনা ‘আন আছলিহাতিকুম ওয়া আমতি‘আতিকুম ফাইয়ামীলূনা ‘আলাইকুম মাইলাতাওঁ ওয়া-হিদাতাওঁ ওয়ালা-জুনা-হা ‘আলাইকুম ইন কা-না বিকুম আযাম মিম্মাতারিন আও কুনতুম মারদা-আন তাদাঊ-আছলিহাতাকুম ওয়া খুযূহিযরাকুম ইন্নাল্লাহা আ‘আদ্দা লিলকা-ফিরীনা ‘আযা-বাম মুহীনা-।
আল বায়ান:
আর যখন তুমি তাদের মধ্যে থাকবে। অতঃপর তাদের জন্য সালাত কায়েম করবে, তখন যেন তাদের মধ্য থেকে একদল তোমার সাথে দাঁড়ায় এবং তারা তাদের অস্ত্র ধারণ করে। এরপর যখন সিজদা করে ফেলবে, তখন তারা যেন তোমাদের পেছনে অবস্থান নেয়। আর অপর একটি দল যারা সালাত আদায় করেনি তারা যেন তোমার সাথে এসে সালাত আদায় করে এবং তারা যেন তাদের সতর্কতা অবলম্বন ও অস্ত্র ধারণ করে। কাফিররা কামনা করে যদি তোমরা তোমাদের অস্ত্র-শস্ত্র ও আসবাব-পত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও তাহলে তারা তোমাদের উপর একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়বে। আর যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কোন কষ্ট হয় অথবা তোমরা অসুস্থ হও তাহলে অস্ত্র রেখেদেয়াতে তোমাদের কোন দোষ নেই। আর তোমরা তোমাদের সতর্কতা অবলম্বন করবে। নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছেন লাঞ্ছনাদায়ক আযাব।
আর যখন তুমি তাদের মধ্যে থাকবে। অতঃপর তাদের জন্য সালাত কায়েম করবে, তখন যেন তাদের মধ্য থেকে একদল তোমার সাথে দাঁড়ায় এবং তারা তাদের অস্ত্র ধারণ করে। এরপর যখন সিজদা করে ফেলবে, তখন তারা যেন তোমাদের পেছনে অবস্থান নেয়। আর অপর একটি দল যারা সালাত আদায় করেনি তারা যেন তোমার সাথে এসে সালাত আদায় করে এবং তারা যেন তাদের সতর্কতা অবলম্বন ও অস্ত্র ধারণ করে। কাফিররা কামনা করে যদি তোমরা তোমাদের অস্ত্র-শস্ত্র ও আসবাব-পত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও তাহলে তারা তোমাদের উপর একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়বে। আর যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কোন কষ্ট হয় অথবা তোমরা অসুস্থ হও তাহলে অস্ত্র রেখেদেয়াতে তোমাদের কোন দোষ নেই। আর তোমরা তোমাদের সতর্কতা অবলম্বন করবে। নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছেন লাঞ্ছনাদায়ক আযাব।
তাইসিরুল কুরআন:
এবং যখন তুমি মু’মিনদের মাঝে অবস্থান করবে আর তাদের সঙ্গে নামায কায়িম করবে তখন তাদের একটি দল যেন তোমার সঙ্গে দাঁড়ায় এবং সশস্ত্র থাকে, তাদের সাজদাহ করা হলে তারা যেন তোমাদের পশ্চাতে অবস্থান করে এবং অপর যে দলটি নামায আদায় করেনি তারা যেন তোমার সঙ্গে নামায আদায় করে এবং সতর্ক ও সশস্ত্র থাকে; কাফিরগণ কামনা করে যে, তোমরা যেন তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও সরঞ্জামের ব্যাপারে অসতর্ক হও, যাতে তারা একজোটে তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। যদি তোমাদের বৃষ্টির কারণে কষ্ট হয়, কিংবা তোমরা পীড়িত হও, তবে অস্ত্র রেখে দিলে তোমাদের কোন গুনাহ নেই, কিন্তু সতর্কতা অবলম্বন করবে, আল্লাহ কাফিরদের জন্য অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন।
এবং যখন তুমি মু’মিনদের মাঝে অবস্থান করবে আর তাদের সঙ্গে নামায কায়িম করবে তখন তাদের একটি দল যেন তোমার সঙ্গে দাঁড়ায় এবং সশস্ত্র থাকে, তাদের সাজদাহ করা হলে তারা যেন তোমাদের পশ্চাতে অবস্থান করে এবং অপর যে দলটি নামায আদায় করেনি তারা যেন তোমার সঙ্গে নামায আদায় করে এবং সতর্ক ও সশস্ত্র থাকে; কাফিরগণ কামনা করে যে, তোমরা যেন তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও সরঞ্জামের ব্যাপারে অসতর্ক হও, যাতে তারা একজোটে তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। যদি তোমাদের বৃষ্টির কারণে কষ্ট হয়, কিংবা তোমরা পীড়িত হও, তবে অস্ত্র রেখে দিলে তোমাদের কোন গুনাহ নেই, কিন্তু সতর্কতা অবলম্বন করবে, আল্লাহ কাফিরদের জন্য অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন।
Sahih International:
And when you are among them and lead them in prayer, let a group of them stand [in prayer] with you and let them carry their arms. And when they have prostrated, let them be [in position] behind you and have the other group come forward which has not [yet] prayed and let them pray with you, taking precaution and carrying their arms. Those who disbelieve wish that you would neglect your weapons and your baggage so they could come down upon you in one [single] attack. But there is no blame upon you, if you are troubled by rain or are ill, for putting down your arms, but take precaution. Indeed, Allah has prepared for the disbelievers a humiliating punishment.
And when you are among them and lead them in prayer, let a group of them stand [in prayer] with you and let them carry their arms. And when they have prostrated, let them be [in position] behind you and have the other group come forward which has not [yet] prayed and let them pray with you, taking precaution and carrying their arms. Those who disbelieve wish that you would neglect your weapons and your baggage so they could come down upon you in one [single] attack. But there is no blame upon you, if you are troubled by rain or are ill, for putting down your arms, but take precaution. Indeed, Allah has prepared for the disbelievers a humiliating punishment.
فَاِذَا قَضَیْتُمُ الصَّلٰوۃَ فَاذْکُرُوا اللّٰهَ قِیٰمًا وَّ قُعُوْدًا وَّ عَلٰی جُنُوْبِکُمْ ۚ فَاِذَا اطْمَاْنَنْتُمْ فَاَقِیْمُوا الصَّلٰوۃَ ۚ اِنَّ الصَّلٰوۃَ کَانَتْ عَلَی الْمُؤْمِنِیْنَ کِتٰبًا مَّوْقُوْتًا ﴿۱۰۳﴾
উচ্চারণ:
ফাইযা-কাদাইতুমুসসালা-তা ফাযকুরুল্লা-হা কিয়া-মাওঁ ওয়াকু‘ঊদাওঁ ওয়া‘আলা জুনূবিকুম ফাইযাতমা’নানতুম ফাআকীমুস সালা-তা ইন্নাসসালা-তা কা-নাত ‘আলাল মু’মিনীনা কিতা-বাম মাওকূতা-।
ফাইযা-কাদাইতুমুসসালা-তা ফাযকুরুল্লা-হা কিয়া-মাওঁ ওয়াকু‘ঊদাওঁ ওয়া‘আলা জুনূবিকুম ফাইযাতমা’নানতুম ফাআকীমুস সালা-তা ইন্নাসসালা-তা কা-নাত ‘আলাল মু’মিনীনা কিতা-বাম মাওকূতা-।
আল বায়ান:
অতঃপর যখন তোমরা সালাত পূর্ণ করবে তখন দাঁড়ানো, বসা ও শোয়া অবস্থায় আল্লাহর স্মরণ করবে। অতঃপর যখন নিশ্চিন্ত হবে তখন সালাত (পূর্বের নিয়মে) কায়েম করবে। নিশ্চয় সালাত মুমিনদের উপর নির্দিষ্ট সময়ে ফরয।
অতঃপর যখন তোমরা সালাত পূর্ণ করবে তখন দাঁড়ানো, বসা ও শোয়া অবস্থায় আল্লাহর স্মরণ করবে। অতঃপর যখন নিশ্চিন্ত হবে তখন সালাত (পূর্বের নিয়মে) কায়েম করবে। নিশ্চয় সালাত মুমিনদের উপর নির্দিষ্ট সময়ে ফরয।
তাইসিরুল কুরআন:
যখন তোমরা নামায আদায় করে নেবে, তখন দাঁড়িয়ে, বসে, শুয়ে আল্লাহকে স্মরণ করবে, অতঃপর যখন তোমরা নিরাপদ হবে তখন (যথানিয়মে) নামায কায়িম করবে। নির্দিষ্ট সময়ে নামায কায়িম করা মু’মিনদের জন্য অবশ্য কর্তব্য।
যখন তোমরা নামায আদায় করে নেবে, তখন দাঁড়িয়ে, বসে, শুয়ে আল্লাহকে স্মরণ করবে, অতঃপর যখন তোমরা নিরাপদ হবে তখন (যথানিয়মে) নামায কায়িম করবে। নির্দিষ্ট সময়ে নামায কায়িম করা মু’মিনদের জন্য অবশ্য কর্তব্য।
Sahih International:
And when you have completed the prayer, remember Allah standing, sitting, or [lying] on your sides. But when you become secure, re-establish [regular] prayer. Indeed, prayer has been decreed upon the believers a decree of specified times.
And when you have completed the prayer, remember Allah standing, sitting, or [lying] on your sides. But when you become secure, re-establish [regular] prayer. Indeed, prayer has been decreed upon the believers a decree of specified times.
وَ لَا تَهِنُوْا فِی ابْتِغَآءِ الْقَوْمِ ؕ اِنْ تَکُوْنُوْا تَاْلَمُوْنَ فَاِنَّهُمْ یَاْلَمُوْنَ کَمَا تَاْلَمُوْنَ ۚ وَ تَرْجُوْنَ مِنَ اللّٰهِ مَا لَا یَرْجُوْنَ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیْمًا حَکِیْمًا ﴿۱۰۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালা-তাহিনূফিবতিগাইল কাওমি ইন তাকূনূতা’লামূনা ফাইন্নাহুম ইয়া’লামূনা কামাতা’লামূনা, ওয়া তারজূনা মিনাল্লা-হি মা-লা ইয়ারজূনাওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলীমান হাকীমা-।
ওয়ালা-তাহিনূফিবতিগাইল কাওমি ইন তাকূনূতা’লামূনা ফাইন্নাহুম ইয়া’লামূনা কামাতা’লামূনা, ওয়া তারজূনা মিনাল্লা-হি মা-লা ইয়ারজূনাওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলীমান হাকীমা-।
আল বায়ান:
আর শত্রু সম্প্রদায় অনুসন্ধানে তোমরা দুর্বল হয়ো না। যদি তোমরা ব্যথা পেয়ে থাক তাহলে তারাও তো ব্যথা পাচ্ছে, যেভাবে তোমরা ব্যথা পাচ্ছ। আর তোমরা আল্লাহর নিকট থেকে আশা করছ যা তারা আশা করছে না। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
আর শত্রু সম্প্রদায় অনুসন্ধানে তোমরা দুর্বল হয়ো না। যদি তোমরা ব্যথা পেয়ে থাক তাহলে তারাও তো ব্যথা পাচ্ছে, যেভাবে তোমরা ব্যথা পাচ্ছ। আর তোমরা আল্লাহর নিকট থেকে আশা করছ যা তারা আশা করছে না। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
এ (শত্রু) কওমের পশ্চাদ্ধাবণে দুর্বলতা দেখাবে না, কেননা যদি তোমরা কষ্ট পাও, তবে তোমাদের মত তারাও তো কষ্ট পায়, আর তোমরা আল্লাহ হতে এমন কিছু আশা কর, যা তারা আশা করে না। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, বিজ্ঞানময়।
এ (শত্রু) কওমের পশ্চাদ্ধাবণে দুর্বলতা দেখাবে না, কেননা যদি তোমরা কষ্ট পাও, তবে তোমাদের মত তারাও তো কষ্ট পায়, আর তোমরা আল্লাহ হতে এমন কিছু আশা কর, যা তারা আশা করে না। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, বিজ্ঞানময়।
Sahih International:
And do not weaken in pursuit of the enemy. If you should be suffering - so are they suffering as you are suffering, but you expect from Allah that which they expect not. And Allah is ever Knowing and Wise.
And do not weaken in pursuit of the enemy. If you should be suffering - so are they suffering as you are suffering, but you expect from Allah that which they expect not. And Allah is ever Knowing and Wise.
اِنَّاۤ اَنْزَلْنَاۤ اِلَیْکَ الْکِتٰبَ بِالْحَقِّ لِتَحْکُمَ بَیْنَ النَّاسِ بِمَاۤ اَرٰىکَ اللّٰهُ ؕ وَ لَا تَکُنْ لِّلْخَآئِنِیْنَ خَصِیْمًا ﴿۱۰۵﴾ۙ
উচ্চারণ:
ইন্না-আনযালনাইলাইকাল কিতা-বা বিলহাক্কিলিতাহকুমা বাইনান্না-ছি বিমাআরা-কাল্লাহু ওয়ালা-তাকুল লিলখাইনীনা খাসীমা-।
ইন্না-আনযালনাইলাইকাল কিতা-বা বিলহাক্কিলিতাহকুমা বাইনান্না-ছি বিমাআরা-কাল্লাহু ওয়ালা-তাকুল লিলখাইনীনা খাসীমা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষের মধ্যে ফয়সালা কর সে অনুযায়ী যা আল্লাহ তোমাকে দেখিয়েছেন। আর তুমি খিয়ানতকারীদের পক্ষে বিতর্ককারী হয়ো না।
নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষের মধ্যে ফয়সালা কর সে অনুযায়ী যা আল্লাহ তোমাকে দেখিয়েছেন। আর তুমি খিয়ানতকারীদের পক্ষে বিতর্ককারী হয়ো না।
তাইসিরুল কুরআন:
অবশ্যই আমি সত্য সহকারে তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি, যেন তুমি যা আল্লাহ তোমাকে জানিয়েছেন, সে অনুসারে মানুষের মধ্যে বিচার ফায়সালা কর এবং খিয়ানতকারীদের পক্ষে তর্ক করো না।
অবশ্যই আমি সত্য সহকারে তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি, যেন তুমি যা আল্লাহ তোমাকে জানিয়েছেন, সে অনুসারে মানুষের মধ্যে বিচার ফায়সালা কর এবং খিয়ানতকারীদের পক্ষে তর্ক করো না।
Sahih International:
Indeed, We have revealed to you, [O Muhammad], the Book in truth so you may judge between the people by that which Allah has shown you. And do not be for the deceitful an advocate.
Indeed, We have revealed to you, [O Muhammad], the Book in truth so you may judge between the people by that which Allah has shown you. And do not be for the deceitful an advocate.
وَّ اسْتَغْفِرِ اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ غَفُوْرًا رَّحِیْمًا ﴿۱۰۶﴾ۚ
উচ্চারণ:
ওয়াছতাগফিরিল্লা-হা ইন্নাল্লা-হা কা-না গাফূরার রাহীমা-।
ওয়াছতাগফিরিল্লা-হা ইন্নাল্লা-হা কা-না গাফূরার রাহীমা-।
আল বায়ান:
আর তুমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
আর তুমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
আর আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাও, নিশ্চয় আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
আর আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাও, নিশ্চয় আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
Sahih International:
And seek forgiveness of Allah. Indeed, Allah is ever Forgiving and Merciful.
And seek forgiveness of Allah. Indeed, Allah is ever Forgiving and Merciful.
وَ لَا تُجَادِلْ عَنِ الَّذِیْنَ یَخْتَانُوْنَ اَنْفُسَهُمْ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُحِبُّ مَنْ کَانَ خَوَّانًا اَثِیْمًا ﴿۱۰۷﴾ۚۙ
উচ্চারণ:
ওয়ালা তুজা-দিল ‘আনিল্লাযীনা ইয়াখতা-নূনা আনফুছাহুম ইন্নাল্লা-হা লা-ইউহিব্বুমান কা-না খাওওয়া-নান আছীমা-।
ওয়ালা তুজা-দিল ‘আনিল্লাযীনা ইয়াখতা-নূনা আনফুছাহুম ইন্নাল্লা-হা লা-ইউহিব্বুমান কা-না খাওওয়া-নান আছীমা-।
আল বায়ান:
আর যারা নিজদের খিয়ানত করে তুমি তাদের পক্ষে বিতর্ক করো না। নিশ্চয় আল্লাহ ভালবাসেন না তাকে, যে খিয়ানতকারী, পাপী।
আর যারা নিজদের খিয়ানত করে তুমি তাদের পক্ষে বিতর্ক করো না। নিশ্চয় আল্লাহ ভালবাসেন না তাকে, যে খিয়ানতকারী, পাপী।
তাইসিরুল কুরআন:
নিজেদের (বিবেক ও জ্ঞানের) প্রতি খিয়ানতকারীদের পক্ষে তুমি বাদানুবাদ করো না, কারণ আল্লাহ অতি খিয়ানতকারী চরম পাপীকে পছন্দ করেন না।
নিজেদের (বিবেক ও জ্ঞানের) প্রতি খিয়ানতকারীদের পক্ষে তুমি বাদানুবাদ করো না, কারণ আল্লাহ অতি খিয়ানতকারী চরম পাপীকে পছন্দ করেন না।
Sahih International:
And do not argue on behalf of those who deceive themselves. Indeed, Allah loves not one who is a habitually sinful deceiver.
And do not argue on behalf of those who deceive themselves. Indeed, Allah loves not one who is a habitually sinful deceiver.
یَّسْتَخْفُوْنَ مِنَ النَّاسِ وَ لَا یَسْتَخْفُوْنَ مِنَ اللّٰهِ وَ هُوَ مَعَهُمْ اِذْ یُبَیِّتُوْنَ مَا لَا یَرْضٰی مِنَ الْقَوْلِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ بِمَا یَعْمَلُوْنَ مُحِیْطًا ﴿۱۰۸﴾
উচ্চারণ:
ইয়াছতাখফূনা মিনান্না-ছি ওয়ালা-ইয়াছতাখফূনা মিনাল্লা-হি ওয়া হুওয়া মা‘আহুম ইয ইউবাইয়িতূনা মা-লা-ইয়ারদা-মিনাল কাওলি ওয়া কা-নাল্লা-হু বিমা-ইয়া‘মালূনা মুহীতা-।
ইয়াছতাখফূনা মিনান্না-ছি ওয়ালা-ইয়াছতাখফূনা মিনাল্লা-হি ওয়া হুওয়া মা‘আহুম ইয ইউবাইয়িতূনা মা-লা-ইয়ারদা-মিনাল কাওলি ওয়া কা-নাল্লা-হু বিমা-ইয়া‘মালূনা মুহীতা-।
আল বায়ান:
তারা মানুষের কাছ থেকে লুকাতে চায়, আর আল্লাহর কাছ থেকে লুকাতে চায় না। অথচ তিনি তাদের সাথেই থাকেন যখন তারা রাতে এমন কথার পরিকল্পনা করে যা তিনি পছন্দ করেন না। আর আল্লাহ তারা যা করে তা পরিবেষ্টন করে আছেন।
তারা মানুষের কাছ থেকে লুকাতে চায়, আর আল্লাহর কাছ থেকে লুকাতে চায় না। অথচ তিনি তাদের সাথেই থাকেন যখন তারা রাতে এমন কথার পরিকল্পনা করে যা তিনি পছন্দ করেন না। আর আল্লাহ তারা যা করে তা পরিবেষ্টন করে আছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা মানুষ হতে গোপন করে থাকে, কিন্তু তারা আল্লাহ হতে গোপন করতে পারে না; কেননা যে সময়ে তারা রাত্রে এমন বিষয়ে পরামর্শ করে যা আল্লাহ পছন্দ করেন না, তখনও তিনি তাদের সঙ্গেই থাকেন; আল্লাহ তাদের সমুদয় কার্যকলাপকে বেষ্টন করে আছেন।
তারা মানুষ হতে গোপন করে থাকে, কিন্তু তারা আল্লাহ হতে গোপন করতে পারে না; কেননা যে সময়ে তারা রাত্রে এমন বিষয়ে পরামর্শ করে যা আল্লাহ পছন্দ করেন না, তখনও তিনি তাদের সঙ্গেই থাকেন; আল্লাহ তাদের সমুদয় কার্যকলাপকে বেষ্টন করে আছেন।
Sahih International:
They conceal [their evil intentions and deeds] from the people, but they cannot conceal [them] from Allah, and He is with them [in His knowledge] when they spend the night in such as He does not accept of speech. And ever is Allah, of what they do, encompassing.
They conceal [their evil intentions and deeds] from the people, but they cannot conceal [them] from Allah, and He is with them [in His knowledge] when they spend the night in such as He does not accept of speech. And ever is Allah, of what they do, encompassing.
هٰۤاَنْتُمْ هٰۤؤُلَآءِ جٰدَلْتُمْ عَنْهُمْ فِی الْحَیٰوۃِ الدُّنْیَا ۟ فَمَنْ یُّجَادِلُ اللّٰهَ عَنْهُمْ یَوْمَ الْقِیٰمَۃِ اَمْ مَّنْ یَّکُوْنُ عَلَیْهِمْ وَکِیْلًا ﴿۱۰۹﴾
উচ্চারণ:
হাআনতুম হাউলাই জা-দালতুম ‘আনহুম ফিল হায়া-তিদ্দুনইয়া- ফামাইঁ ইউজাদিলুল্লা-হা ‘আনহুম ইয়াওমাল কিয়া-মাতি আম মাইঁ ইয়াকূনু‘আলাইহিম ওয়াকীলা-।
হাআনতুম হাউলাই জা-দালতুম ‘আনহুম ফিল হায়া-তিদ্দুনইয়া- ফামাইঁ ইউজাদিলুল্লা-হা ‘আনহুম ইয়াওমাল কিয়া-মাতি আম মাইঁ ইয়াকূনু‘আলাইহিম ওয়াকীলা-।
আল বায়ান:
হে, তোমরাই তো তারা, যারা দুনিয়ার জীবনে তাদের পক্ষে বিতর্ক করেছ। সুতরাং কিয়ামতের দিন তাদের পক্ষে আল্লাহর সাথে কে বিতর্ক করবে? কিংবা কে হবে তাদের তত্ত্বাবধায়ক?
হে, তোমরাই তো তারা, যারা দুনিয়ার জীবনে তাদের পক্ষে বিতর্ক করেছ। সুতরাং কিয়ামতের দিন তাদের পক্ষে আল্লাহর সাথে কে বিতর্ক করবে? কিংবা কে হবে তাদের তত্ত্বাবধায়ক?
তাইসিরুল কুরআন:
দেখ, ওরা সেই লোক যাদের পক্ষে পার্থিব জীবনে তোমরা বিতর্ক করছ কিন্তু ক্বিয়ামাত দিবসে তাদের পক্ষ হতে আল্লাহর সম্মুখে কে ঝগড়া করবে? কিংবা কে তাদের উকীল হবে?
দেখ, ওরা সেই লোক যাদের পক্ষে পার্থিব জীবনে তোমরা বিতর্ক করছ কিন্তু ক্বিয়ামাত দিবসে তাদের পক্ষ হতে আল্লাহর সম্মুখে কে ঝগড়া করবে? কিংবা কে তাদের উকীল হবে?
Sahih International:
Here you are - those who argue on their behalf in [this] worldly life - but who will argue with Allah for them on the Day of Resurrection, or who will [then] be their representative?
Here you are - those who argue on their behalf in [this] worldly life - but who will argue with Allah for them on the Day of Resurrection, or who will [then] be their representative?
وَ مَنْ یَّعْمَلْ سُوْٓءًا اَوْ یَظْلِمْ نَفْسَهٗ ثُمَّ یَسْتَغْفِرِ اللّٰهَ یَجِدِ اللّٰهَ غَفُوْرًا رَّحِیْمًا ﴿۱۱۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়ামাইঁ ইয়া‘মাল ছূআন আও ইয়াজলিম নাফছাহূছু ম্মা ইয়াছতাগফিরিল্লা-হা ইয়াজিদিল্লাহা গাফূরার রাহীমা-।
ওয়ামাইঁ ইয়া‘মাল ছূআন আও ইয়াজলিম নাফছাহূছু ম্মা ইয়াছতাগফিরিল্লা-হা ইয়াজিদিল্লাহা গাফূরার রাহীমা-।
আল বায়ান:
আর যে ব্যক্তি মন্দ কাজ করবে কিংবা নিজের প্রতি যুলম করবে তারপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে, সে আল্লাহকে পাবে ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
আর যে ব্যক্তি মন্দ কাজ করবে কিংবা নিজের প্রতি যুলম করবে তারপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে, সে আল্লাহকে পাবে ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
যে ব্যক্তি অসৎকাজ করে কিংবা নিজের আত্মার প্রতি যুলম করে, অতঃপর আল্লাহ হতে ক্ষমা ভিক্ষে করে, সে আল্লাহকে অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু পাবে।
যে ব্যক্তি অসৎকাজ করে কিংবা নিজের আত্মার প্রতি যুলম করে, অতঃপর আল্লাহ হতে ক্ষমা ভিক্ষে করে, সে আল্লাহকে অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু পাবে।
Sahih International:
And whoever does a wrong or wrongs himself but then seeks forgiveness of Allah will find Allah Forgiving and Merciful.
And whoever does a wrong or wrongs himself but then seeks forgiveness of Allah will find Allah Forgiving and Merciful.
وَ مَنْ یَّکْسِبْ اِثْمًا فَاِنَّمَا یَکْسِبُهٗ عَلٰی نَفْسِهٖ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیْمًا حَکِیْمًا ﴿۱۱۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মাই ইয়াকছিব ইছমান ফাইন্নামা-ইয়াকছিবুহূ‘আলা-নাফছিহী ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলীমান হাকীমা-।
ওয়া মাই ইয়াকছিব ইছমান ফাইন্নামা-ইয়াকছিবুহূ‘আলা-নাফছিহী ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলীমান হাকীমা-।
আল বায়ান:
আর যে পাপ কামাই করবে, বস্ত্তত, সেতো নিজের বিরুদ্ধেই তা কামাই করবে। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
আর যে পাপ কামাই করবে, বস্ত্তত, সেতো নিজের বিরুদ্ধেই তা কামাই করবে। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
এবং যে ব্যক্তি কোন পাপকাজ করে, সে নিজের বিরুদ্ধেই তা করে, বস্তুতঃ আল্লাহ মহাবিজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
এবং যে ব্যক্তি কোন পাপকাজ করে, সে নিজের বিরুদ্ধেই তা করে, বস্তুতঃ আল্লাহ মহাবিজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
Sahih International:
And whoever commits a sin only earns it against himself. And Allah is ever Knowing and Wise.
And whoever commits a sin only earns it against himself. And Allah is ever Knowing and Wise.
وَ مَنْ یَّکْسِبْ خَطِیْٓىـَٔۃً اَوْ اِثْمًا ثُمَّ یَرْمِ بِهٖ بَرِیْٓــًٔا فَقَدِ احْتَمَلَ بُهْتَانًا وَّ اِثْمًا مُّبِیْنًا ﴿۱۱۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মাইঁ ইয়াকছিব খাতীআতান আও ইছমান ছু ম্মা ইয়ারমি বিহী বারীআন ফাকাদিহতামালা বুহতা-নাওঁ ওয়া ইছমাম মুবীনা-।
ওয়া মাইঁ ইয়াকছিব খাতীআতান আও ইছমান ছু ম্মা ইয়ারমি বিহী বারীআন ফাকাদিহতামালা বুহতা-নাওঁ ওয়া ইছমাম মুবীনা-।
আল বায়ান:
আর যে ব্যক্তি কোন অপরাধ বা পাপ অর্জন করে, অতঃপর কোন নির্দোষ ব্যক্তির উপর তা আরোপ করে, তাহলে সে তো মিথ্যা অপবাদ ও প্রকাশ্য গুনাহের বোঝা বহন করল।
আর যে ব্যক্তি কোন অপরাধ বা পাপ অর্জন করে, অতঃপর কোন নির্দোষ ব্যক্তির উপর তা আরোপ করে, তাহলে সে তো মিথ্যা অপবাদ ও প্রকাশ্য গুনাহের বোঝা বহন করল।
তাইসিরুল কুরআন:
যে ব্যক্তি কোন ত্রুটি কিংবা পাপ ক’রে তা কোন নির্দোষ ব্যক্তির উপর চাপিয়ে দেয়, সে তো জ্বলন্ত অপবাদ এবং সুস্পষ্ট গুনাহ নিজের উপর চাপিয়ে নেয়।
যে ব্যক্তি কোন ত্রুটি কিংবা পাপ ক’রে তা কোন নির্দোষ ব্যক্তির উপর চাপিয়ে দেয়, সে তো জ্বলন্ত অপবাদ এবং সুস্পষ্ট গুনাহ নিজের উপর চাপিয়ে নেয়।
Sahih International:
But whoever earns an offense or a sin and then blames it on an innocent [person] has taken upon himself a slander and manifest sin.
But whoever earns an offense or a sin and then blames it on an innocent [person] has taken upon himself a slander and manifest sin.
وَ لَوْ لَا فَضْلُ اللّٰهِ عَلَیْکَ وَ رَحْمَتُهٗ لَهَمَّتْ طَّآئِفَۃٌ مِّنْهُمْ اَنْ یُّضِلُّوْکَ ؕ وَ مَا یُضِلُّوْنَ اِلَّاۤ اَنْفُسَهُمْ وَ مَا یَضُرُّوْنَکَ مِنْ شَیْءٍ ؕ وَ اَنْزَلَ اللّٰهُ عَلَیْکَ الْکِتٰبَ وَ الْحِکْمَۃَ وَ عَلَّمَکَ مَا لَمْ تَکُنْ تَعْلَمُ ؕ وَ کَانَ فَضْلُ اللّٰهِ عَلَیْکَ عَظِیْمًا ﴿۱۱۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাওলা-ফাদলুল্লা-হি ‘আলাইকা ওয়া রাহমাতুহূলাহাম্মাত তাইফাতুম মিনহুম আইঁ ইউদিললূকা ওয়ামা-ইউদিললূনা ইলাআনফুছাহুম ওয়ামা-ইয়াদুররূনাকা মিন শাইইওঁ ওয়া আনযালাল্লা-হু ‘আলাইকাল কিতা-বা ওয়াল হিকমাতা ওয়া ‘আল্লামাকা মা-লাম তাকুন তা‘লামু ওয়াকা-না ফাদলুল্লা-হি ‘আল্লাইকা ‘আজীমা-।
ওয়া লাওলা-ফাদলুল্লা-হি ‘আলাইকা ওয়া রাহমাতুহূলাহাম্মাত তাইফাতুম মিনহুম আইঁ ইউদিললূকা ওয়ামা-ইউদিললূনা ইলাআনফুছাহুম ওয়ামা-ইয়াদুররূনাকা মিন শাইইওঁ ওয়া আনযালাল্লা-হু ‘আলাইকাল কিতা-বা ওয়াল হিকমাতা ওয়া ‘আল্লামাকা মা-লাম তাকুন তা‘লামু ওয়াকা-না ফাদলুল্লা-হি ‘আল্লাইকা ‘আজীমা-।
আল বায়ান:
আর তোমার উপর যদি আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না হত তবে তাদের মধ্য থেকে একদল তোমাকে পথভ্রষ্ট করার সংকল্প করেই ফেলেছিল! আর তারা নিজদের ছাড়া কাউকে পথভ্রষ্ট করে না এবং তারা তোমার কোনই ক্ষতি করতে পারে না। আর আল্লাহ তোমার প্রতি নাযিল করেছেন কিতাব ও হিকমাত এবং তোমাকে শিক্ষা দিয়েছেন যা তুমি জানতে না। আর তোমার উপর আল্লাহর অনুগ্রহ রয়েছে মহান।
আর তোমার উপর যদি আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না হত তবে তাদের মধ্য থেকে একদল তোমাকে পথভ্রষ্ট করার সংকল্প করেই ফেলেছিল! আর তারা নিজদের ছাড়া কাউকে পথভ্রষ্ট করে না এবং তারা তোমার কোনই ক্ষতি করতে পারে না। আর আল্লাহ তোমার প্রতি নাযিল করেছেন কিতাব ও হিকমাত এবং তোমাকে শিক্ষা দিয়েছেন যা তুমি জানতে না। আর তোমার উপর আল্লাহর অনুগ্রহ রয়েছে মহান।
তাইসিরুল কুরআন:
যদি তোমার প্রতি আল্লাহর করুণা এবং দয়া না হত, তবে তাদের একদল তো তোমাকে পথভ্রষ্ট করতেই চেয়েছিল; বস্তুতঃ তারা নিজেদেরকে ছাড়া অন্য কাউকে পথভ্রষ্ট করে না আর তারা তোমার কিছুই অনিষ্ট করতে পারবে না, কারণ আল্লাহ তোমার প্রতি কিতাব ও হিকমাত নাযিল করেছেন এবং তুমি যা জানতে না তা তোমাকে শিক্ষা দিয়েছেন এবং তোমার উপর রয়েছে আল্লাহর অপরিসীম অনুগ্রহ।
যদি তোমার প্রতি আল্লাহর করুণা এবং দয়া না হত, তবে তাদের একদল তো তোমাকে পথভ্রষ্ট করতেই চেয়েছিল; বস্তুতঃ তারা নিজেদেরকে ছাড়া অন্য কাউকে পথভ্রষ্ট করে না আর তারা তোমার কিছুই অনিষ্ট করতে পারবে না, কারণ আল্লাহ তোমার প্রতি কিতাব ও হিকমাত নাযিল করেছেন এবং তুমি যা জানতে না তা তোমাকে শিক্ষা দিয়েছেন এবং তোমার উপর রয়েছে আল্লাহর অপরিসীম অনুগ্রহ।
Sahih International:
And if it was not for the favor of Allah upon you, [O Muhammad], and His mercy, a group of them would have determined to mislead you. But they do not mislead except themselves, and they will not harm you at all. And Allah has revealed to you the Book and wisdom and has taught you that which you did not know. And ever has the favor of Allah upon you been great.
And if it was not for the favor of Allah upon you, [O Muhammad], and His mercy, a group of them would have determined to mislead you. But they do not mislead except themselves, and they will not harm you at all. And Allah has revealed to you the Book and wisdom and has taught you that which you did not know. And ever has the favor of Allah upon you been great.
لَا خَیْرَ فِیْ کَثِیْرٍ مِّنْ نَّجْوٰىهُمْ اِلَّا مَنْ اَمَرَ بِصَدَقَۃٍ اَوْ مَعْرُوْفٍ اَوْ اِصْلَاحٍۭ بَیْنَ النَّاسِ ؕ وَ مَنْ یَّفْعَلْ ذٰلِکَ ابْتِغَآءَ مَرْضَاتِ اللّٰهِ فَسَوْفَ نُؤْتِیْـهِ اَجْرًا عَظِیْمًا ﴿۱۱۴﴾
উচ্চারণ:
লা-খাইরা ফী কাছীরিম মিন নাজওয়া-হুম ইল্লা-মান আমারা বিসাদাকাতিন আও মা‘রূফিন আও ইসলা-হিম বাইনান্না-ছি ওয়া মাইঁ ইয়াফ‘আল যা-লিকাব তিগাআ মারদাতিল্লা-হি ফাছাওফা নু’তীহি আজরান ‘আজীমা-।
লা-খাইরা ফী কাছীরিম মিন নাজওয়া-হুম ইল্লা-মান আমারা বিসাদাকাতিন আও মা‘রূফিন আও ইসলা-হিম বাইনান্না-ছি ওয়া মাইঁ ইয়াফ‘আল যা-লিকাব তিগাআ মারদাতিল্লা-হি ফাছাওফা নু’তীহি আজরান ‘আজীমা-।
আল বায়ান:
তাদের গোপন পরামর্শের অধিকাংশে কোন কল্যাণ নেই। তবে (কল্যাণ আছে) যে নির্দেশ দেয় সদাকা কিংবা ভালো কাজ অথবা মানুষের মধ্যে মীমাংসার। আর যে তা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে করবে তবে অচিরেই আমি তাকে মহাপুরস্কার দান করব।
তাদের গোপন পরামর্শের অধিকাংশে কোন কল্যাণ নেই। তবে (কল্যাণ আছে) যে নির্দেশ দেয় সদাকা কিংবা ভালো কাজ অথবা মানুষের মধ্যে মীমাংসার। আর যে তা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে করবে তবে অচিরেই আমি তাকে মহাপুরস্কার দান করব।
তাইসিরুল কুরআন:
তাদের অধিকাংশ গোপন পরামর্শের মধ্যে কোন কল্যাণ নেই, কিন্তু কল্যাণ আছে যে ব্যক্তি দান-খয়রাত অথবা কোন সৎকাজের কিংবা লোকেদের মধ্যে মিলমিশের নির্দেশ দেয়। যে কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টি সাধন উদ্দেশে এমন কাজ করবে, আমি তাকে মহা পুরস্কার দান করব।
তাদের অধিকাংশ গোপন পরামর্শের মধ্যে কোন কল্যাণ নেই, কিন্তু কল্যাণ আছে যে ব্যক্তি দান-খয়রাত অথবা কোন সৎকাজের কিংবা লোকেদের মধ্যে মিলমিশের নির্দেশ দেয়। যে কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টি সাধন উদ্দেশে এমন কাজ করবে, আমি তাকে মহা পুরস্কার দান করব।
Sahih International:
No good is there in much of their private conversation, except for those who enjoin charity or that which is right or conciliation between people. And whoever does that seeking means to the approval of Allah - then We are going to give him a great reward.
No good is there in much of their private conversation, except for those who enjoin charity or that which is right or conciliation between people. And whoever does that seeking means to the approval of Allah - then We are going to give him a great reward.
وَ مَنْ یُّشَاقِقِ الرَّسُوْلَ مِنْۢ بَعْدِ مَا تَبَیَّنَ لَهُ الْهُدٰی وَ یَتَّبِعْ غَیْرَ سَبِیْلِ الْمُؤْمِنِیْنَ نُوَلِّهٖ مَا تَوَلّٰی وَ نُصْلِهٖ جَهَنَّمَ ؕ وَ سَآءَتْ مَصِیْرًا ﴿۱۱۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মাইঁ ইউশাকিকিররাছূলা মিম বা‘দি মা-তাবাইইয়ানা লাহুল হুদা-ওয়া ইয়াত্তাবি‘ গাইরা ছাবীলিল মু’মিনীনা নুওয়ালিল হী মা-তাওয়াল্লা-ওয়ানুসলিহী জাহান্নামা ওয়া ছাআত মাসীরা-।
ওয়া মাইঁ ইউশাকিকিররাছূলা মিম বা‘দি মা-তাবাইইয়ানা লাহুল হুদা-ওয়া ইয়াত্তাবি‘ গাইরা ছাবীলিল মু’মিনীনা নুওয়ালিল হী মা-তাওয়াল্লা-ওয়ানুসলিহী জাহান্নামা ওয়া ছাআত মাসীরা-।
আল বায়ান:
আর যে রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে তার জন্য হিদায়াত প্রকাশ পাওয়ার পর এবং মুমিনদের পথের বিপরীত পথ অনুসরণ করে, আমি তাকে ফেরাব যেদিকে সে ফিরে এবং তাকে প্রবেশ করাব জাহান্নামে। আর আবাস হিসেবে তা খুবই মন্দ।
আর যে রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে তার জন্য হিদায়াত প্রকাশ পাওয়ার পর এবং মুমিনদের পথের বিপরীত পথ অনুসরণ করে, আমি তাকে ফেরাব যেদিকে সে ফিরে এবং তাকে প্রবেশ করাব জাহান্নামে। আর আবাস হিসেবে তা খুবই মন্দ।
তাইসিরুল কুরআন:
যে ব্যক্তি সত্য পথ প্রকাশিত হওয়ার পরও রসূলের বিরোধিতা করে এবং মু’মিনদের পথ বাদ দিয়ে ভিন্ন পথ অনুসরণ করে, আমি তাকে সে পথেই ফিরাব যে পথে সে ফিরে যায়, আর তাকে জাহান্নামে দগ্ধ করব, কত মন্দই না সে আবাস!
যে ব্যক্তি সত্য পথ প্রকাশিত হওয়ার পরও রসূলের বিরোধিতা করে এবং মু’মিনদের পথ বাদ দিয়ে ভিন্ন পথ অনুসরণ করে, আমি তাকে সে পথেই ফিরাব যে পথে সে ফিরে যায়, আর তাকে জাহান্নামে দগ্ধ করব, কত মন্দই না সে আবাস!
Sahih International:
And whoever opposes the Messenger after guidance has become clear to him and follows other than the way of the believers - We will give him what he has taken and drive him into Hell, and evil it is as a destination.
And whoever opposes the Messenger after guidance has become clear to him and follows other than the way of the believers - We will give him what he has taken and drive him into Hell, and evil it is as a destination.
اِنَّ اللّٰهَ لَا یَغْفِرُ اَنْ یُّشْرَکَ بِهٖ وَ یَغْفِرُ مَا دُوْنَ ذٰلِکَ لِمَنْ یَّشَآءُ ؕ وَ مَنْ یُّشْرِکْ بِاللّٰهِ فَقَدْ ضَلَّ ضَلٰلًۢا بَعِیْدًا ﴿۱۱۶﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লা-হা লা-ইয়াগফিরু আইঁ ইউশরাকা বিহী ওয়া ইয়াগফিরু মা-দূ না যা-লিকা লিমাই ইয়াশাউ ওয়ামাইঁ ইউশরিক বিল্লা-হিফাকাদ দাল্লা দালা-লাম বা‘ঈদা-।
ইন্নাল্লা-হা লা-ইয়াগফিরু আইঁ ইউশরাকা বিহী ওয়া ইয়াগফিরু মা-দূ না যা-লিকা লিমাই ইয়াশাউ ওয়ামাইঁ ইউশরিক বিল্লা-হিফাকাদ দাল্লা দালা-লাম বা‘ঈদা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করেন না তাঁর সাথে শরীক করাকে এবং এ ছাড়া যাকে চান ক্ষমা করেন। আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে তো ঘোর পথভ্রষ্টতায় পথভ্রষ্ট হল।
নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করেন না তাঁর সাথে শরীক করাকে এবং এ ছাড়া যাকে চান ক্ষমা করেন। আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে তো ঘোর পথভ্রষ্টতায় পথভ্রষ্ট হল।
তাইসিরুল কুরআন:
নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সঙ্গে শরীক করাকে ক্ষমা করেন না, এছাড়া অন্য সব যাকে ইচ্ছে মাফ করেন এবং যে ব্যক্তি আল্লাহর সঙ্গে শরীক করে, সে চরমভাবে গোমরাহীতে পতিত হল।
নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সঙ্গে শরীক করাকে ক্ষমা করেন না, এছাড়া অন্য সব যাকে ইচ্ছে মাফ করেন এবং যে ব্যক্তি আল্লাহর সঙ্গে শরীক করে, সে চরমভাবে গোমরাহীতে পতিত হল।
Sahih International:
Indeed, Allah does not forgive association with Him, but He forgives what is less than that for whom He wills. And he who associates others with Allah has certainly gone far astray.
Indeed, Allah does not forgive association with Him, but He forgives what is less than that for whom He wills. And he who associates others with Allah has certainly gone far astray.
اِنْ یَّدْعُوْنَ مِنْ دُوْنِهٖۤ اِلَّاۤ اِنٰثًا ۚ وَ اِنْ یَّدْعُوْنَ اِلَّا شَیْطٰنًا مَّرِیْدًا ﴿۱۱۷﴾ۙ
উচ্চারণ:
ইয়ঁইয়াদ‘ঊনা মিন দূ নিহী ইল্লা ইনা-ছাওঁ ওয়াই ইয়াদ‘ঊনা ইল্লা-শাইতা-নাম মারীদা-।
ইয়ঁইয়াদ‘ঊনা মিন দূ নিহী ইল্লা ইনা-ছাওঁ ওয়াই ইয়াদ‘ঊনা ইল্লা-শাইতা-নাম মারীদা-।
আল বায়ান:
আল্লাহ ছাড়া তারা শুধু নারীমূর্তিকে ডাকে এবং কেবল* অবাধ্য শয়তানকে ডাকে।
আল্লাহ ছাড়া তারা শুধু নারীমূর্তিকে ডাকে এবং কেবল* অবাধ্য শয়তানকে ডাকে।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা আল্লাহকে ছেড়ে শুধু কতকগুলো দেবীরই পূজা করে, তারা কেবল আল্লাহদ্রোহী শায়ত্বনের পূজা করে।
তারা আল্লাহকে ছেড়ে শুধু কতকগুলো দেবীরই পূজা করে, তারা কেবল আল্লাহদ্রোহী শায়ত্বনের পূজা করে।
Sahih International:
They call upon instead of Him none but female [deities], and they [actually] call upon none but a rebellious Satan.
They call upon instead of Him none but female [deities], and they [actually] call upon none but a rebellious Satan.
لَّعَنَهُ اللّٰهُ ۘ وَ قَالَ لَاَتَّخِذَنَّ مِنْ عِبَادِکَ نَصِیْبًا مَّفْرُوْضًا ﴿۱۱۸﴾ۙ
উচ্চারণ:
লা‘আনাহুল্লা-হু । ওয়াকা-লা লাআত্তাখিযান্না মিন ‘ইবা-দিকা নাসীবাম মাফরূদা-।
লা‘আনাহুল্লা-হু । ওয়াকা-লা লাআত্তাখিযান্না মিন ‘ইবা-দিকা নাসীবাম মাফরূদা-।
আল বায়ান:
আল্লাহ তাকে লা‘নত করেছেন এবং সে বলেছে, ‘অবশ্যই আমি তোমার বান্দাদের এক নির্দিষ্ট অংশকে (অনুসারী হিসেবে) গ্রহণ করব’।
আল্লাহ তাকে লা‘নত করেছেন এবং সে বলেছে, ‘অবশ্যই আমি তোমার বান্দাদের এক নির্দিষ্ট অংশকে (অনুসারী হিসেবে) গ্রহণ করব’।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ তাকে লা‘নাত করেছেন কারণ সে বলেছিল, ‘আমি তোমার বান্দাদের থেকে নির্দিষ্ট অংশকে আমার অনুসারী হিসেবে গ্রহণ করব।’
আল্লাহ তাকে লা‘নাত করেছেন কারণ সে বলেছিল, ‘আমি তোমার বান্দাদের থেকে নির্দিষ্ট অংশকে আমার অনুসারী হিসেবে গ্রহণ করব।’
Sahih International:
Whom Allah has cursed. For he had said, "I will surely take from among Your servants a specific portion.
Whom Allah has cursed. For he had said, "I will surely take from among Your servants a specific portion.
وَّ لَاُضِلَّنَّهُمْ وَ لَاُمَنِّیَنَّهُمْ وَ لَاٰمُرَنَّهُمْ فَلَیُبَتِّکُنَّ اٰذَانَ الْاَنْعَامِ وَ لَاٰمُرَنَّهُمْ فَلَیُغَیِّرُنَّ خَلْقَ اللّٰهِ ؕ وَ مَنْ یَّتَّخِذِ الشَّیْطٰنَ وَلِیًّا مِّنْ دُوْنِ اللّٰهِ فَقَدْ خَسِرَ خُسْرَانًا مُّبِیْنًا ﴿۱۱۹﴾ؕ
উচ্চারণ:
ওয়ালা উদিল্লান্নাহুম ওয়ালা উমান্নিইয়ান্নাহুম ওয়ালা আ-মুরান্নাহুম ফালাইউবাত্তিকুন্না আ-যানাল আন‘আ-মি ওয়ালাআ-মুরান্নাহুম ফালাইউগাইয়িরুন্না খালকাল্লা-হি ওয়ামাইঁ ইয়াত্তাখিযিশশাইতা-না ওয়ালিইইয়াম মিন দূ নিল্লা-হি ফাকাদ খাছিরা খুছরা-নাম মুবীনা-।
ওয়ালা উদিল্লান্নাহুম ওয়ালা উমান্নিইয়ান্নাহুম ওয়ালা আ-মুরান্নাহুম ফালাইউবাত্তিকুন্না আ-যানাল আন‘আ-মি ওয়ালাআ-মুরান্নাহুম ফালাইউগাইয়িরুন্না খালকাল্লা-হি ওয়ামাইঁ ইয়াত্তাখিযিশশাইতা-না ওয়ালিইইয়াম মিন দূ নিল্লা-হি ফাকাদ খাছিরা খুছরা-নাম মুবীনা-।
আল বায়ান:
‘আর অবশ্যই আমি তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব, মিথ্যা আশ্বাস দেব এবং অবশ্যই তাদেরকে আদেশ দেব, ফলে তারা পশুর কান ছিদ্র করবে এবং অবশ্যই তাদেরকে আদেশ করব, ফলে অবশ্যই তারা আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করবে’। আর যারা আল্লাহর পরিবর্তে শয়তানকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করে, তারা তো স্পষ্টই ক্ষতিগ্রস্ত হল।
‘আর অবশ্যই আমি তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব, মিথ্যা আশ্বাস দেব এবং অবশ্যই তাদেরকে আদেশ দেব, ফলে তারা পশুর কান ছিদ্র করবে এবং অবশ্যই তাদেরকে আদেশ করব, ফলে অবশ্যই তারা আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করবে’। আর যারা আল্লাহর পরিবর্তে শয়তানকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করে, তারা তো স্পষ্টই ক্ষতিগ্রস্ত হল।
তাইসিরুল কুরআন:
তাদেরকে অবশ্য অবশ্যই পথভ্রষ্ট করব, তাদেরকে অবশ্য অবশ্যই বহু প্রলোভন দেব এবং তাদেরকে অবশ্য অবশ্যই নির্দেশ দেব, ফলে তারা জন্তু-জানোয়ারের কান ছেদন করবে, আমি তাদেরকে অবশ্য অবশ্যই নির্দেশ দেব, ফলে তারা অবশ্য অবশ্যই আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করবে। আল্লাহকে বাদ দিয়ে যে কেউ শয়ত্বানকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে, সে সুস্পষ্টত ক্ষতিগ্রস্ত।
তাদেরকে অবশ্য অবশ্যই পথভ্রষ্ট করব, তাদেরকে অবশ্য অবশ্যই বহু প্রলোভন দেব এবং তাদেরকে অবশ্য অবশ্যই নির্দেশ দেব, ফলে তারা জন্তু-জানোয়ারের কান ছেদন করবে, আমি তাদেরকে অবশ্য অবশ্যই নির্দেশ দেব, ফলে তারা অবশ্য অবশ্যই আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করবে। আল্লাহকে বাদ দিয়ে যে কেউ শয়ত্বানকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে, সে সুস্পষ্টত ক্ষতিগ্রস্ত।
Sahih International:
And I will mislead them, and I will arouse in them [sinful] desires, and I will command them so they will slit the ears of cattle, and I will command them so they will change the creation of Allah." And whoever takes Satan as an ally instead of Allah has certainly sustained a clear loss.
And I will mislead them, and I will arouse in them [sinful] desires, and I will command them so they will slit the ears of cattle, and I will command them so they will change the creation of Allah." And whoever takes Satan as an ally instead of Allah has certainly sustained a clear loss.
یَعِدُهُمْ وَ یُمَنِّیْهِمْ ؕ وَ مَا یَعِدُهُمُ الشَّیْطٰنُ اِلَّا غُرُوْرًا ﴿۱۲۰﴾
উচ্চারণ:
ইয়া‘ইদূ হুম ওয়া ইউমান্নীহিম ওয়ামা-ইয়া‘ইদুহুমশশাইতা-নুইল্লা-গুরূরা-।
ইয়া‘ইদূ হুম ওয়া ইউমান্নীহিম ওয়ামা-ইয়া‘ইদুহুমশশাইতা-নুইল্লা-গুরূরা-।
আল বায়ান:
সে তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দেয় এবং তাদেরকে মিথ্যা আশ্বাস দেয়। আর শয়তান তাদেরকে কেবল প্রতারণামূলক প্রতিশ্রুতিই দেয়।
সে তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দেয় এবং তাদেরকে মিথ্যা আশ্বাস দেয়। আর শয়তান তাদেরকে কেবল প্রতারণামূলক প্রতিশ্রুতিই দেয়।
তাইসিরুল কুরআন:
সে তাদেরকে আশ্বাস দেয়, মিথ্যা প্রলোভন দেয়, বস্তুতঃ শয়ত্বান তাদেরকে যে আশ্বাস দেয় তা ছলনা ছাড়া আর কিছুই নয়।
সে তাদেরকে আশ্বাস দেয়, মিথ্যা প্রলোভন দেয়, বস্তুতঃ শয়ত্বান তাদেরকে যে আশ্বাস দেয় তা ছলনা ছাড়া আর কিছুই নয়।
Sahih International:
Satan promises them and arouses desire in them. But Satan does not promise them except delusion.
Satan promises them and arouses desire in them. But Satan does not promise them except delusion.
اُولٰٓئِکَ مَاْوٰىهُمْ جَهَنَّمُ ۫ وَ لَا یَجِدُوْنَ عَنْهَا مَحِیْصًا ﴿۱۲۱﴾
উচ্চারণ:
উলাইকা মা’ওয়া-হুম জাহান্নামু ওয়ালা-ইয়াজিদূ না ‘আনহা-মাহীসা-।
উলাইকা মা’ওয়া-হুম জাহান্নামু ওয়ালা-ইয়াজিদূ না ‘আনহা-মাহীসা-।
আল বায়ান:
এদেরই আশ্রয়স্থল জাহান্নাম। আর তারা সেখান থেকে পালাবার জায়গা পাবে না।
এদেরই আশ্রয়স্থল জাহান্নাম। আর তারা সেখান থেকে পালাবার জায়গা পাবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
এরাই তারা যাদের আবাসস্থল জাহান্নাম এবং তারা তাত্থেকে নিস্কৃতি পাওয়ার কোন পথ পাবে না।
এরাই তারা যাদের আবাসস্থল জাহান্নাম এবং তারা তাত্থেকে নিস্কৃতি পাওয়ার কোন পথ পাবে না।
Sahih International:
The refuge of those will be Hell, and they will not find from it an escape.
The refuge of those will be Hell, and they will not find from it an escape.
وَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ سَنُدْخِلُهُمْ جَنّٰتٍ تَجْرِیْ مِنْ تَحْتِهَا الْاَنْهٰرُ خٰلِدِیْنَ فِیْهَاۤ اَبَدًا ؕ وَعْدَ اللّٰهِ حَقًّا ؕ وَ مَنْ اَصْدَقُ مِنَ اللّٰهِ قِیْلًا ﴿۱۲۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ছানুদখিলুহুম জান্নাতিন তাজরি মিন তা হতিহাল আনহা-রু খালিদীনা ফীহা-আবাদাওঁ ওয়া‘দাল্লা-হি হাক্কাওঁ ওয়ামান আসদাকুমিনাল্লা-হি কীলা-।
ওয়াল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ছানুদখিলুহুম জান্নাতিন তাজরি মিন তা হতিহাল আনহা-রু খালিদীনা ফীহা-আবাদাওঁ ওয়া‘দাল্লা-হি হাক্কাওঁ ওয়ামান আসদাকুমিনাল্লা-হি কীলা-।
আল বায়ান:
আর যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, অচিরেই তাদেরকে আমি প্রবেশ করাব জান্নাতসমূহে, যার তলদেশে প্রবাহিত হচ্ছে নহরসমূহ। সেখানে তারা হবে স্থায়ী। আল্লাহর প্রতিশ্রুতি সত্য। আর কথায় আল্লাহ অপেক্ষা অধিক সত্যবাদী কে?
আর যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, অচিরেই তাদেরকে আমি প্রবেশ করাব জান্নাতসমূহে, যার তলদেশে প্রবাহিত হচ্ছে নহরসমূহ। সেখানে তারা হবে স্থায়ী। আল্লাহর প্রতিশ্রুতি সত্য। আর কথায় আল্লাহ অপেক্ষা অধিক সত্যবাদী কে?
তাইসিরুল কুরআন:
আর যারা ঈমান এনেছে ও নেক কাজ করেছে অবিলম্বে আমি তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করব; যার পাদদেশে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত, তারা তাতে চিরকাল চিরস্থায়ী হয়ে থাকবে, আল্লাহর ওয়া‘দা সত্য, কথায় আল্লাহ অপেক্ষা কে বেশি সত্যবাদী?
আর যারা ঈমান এনেছে ও নেক কাজ করেছে অবিলম্বে আমি তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করব; যার পাদদেশে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত, তারা তাতে চিরকাল চিরস্থায়ী হয়ে থাকবে, আল্লাহর ওয়া‘দা সত্য, কথায় আল্লাহ অপেক্ষা কে বেশি সত্যবাদী?
Sahih International:
But the ones who believe and do righteous deeds - We will admit them to gardens beneath which rivers flow, wherein they will abide forever. [It is] the promise of Allah, [which is] truth, and who is more truthful than Allah in statement.
But the ones who believe and do righteous deeds - We will admit them to gardens beneath which rivers flow, wherein they will abide forever. [It is] the promise of Allah, [which is] truth, and who is more truthful than Allah in statement.
لَیْسَ بِاَمَانِیِّکُمْ وَ لَاۤ اَمَانِیِّ اَهْلِ الْکِتٰبِ ؕ مَنْ یَّعْمَلْ سُوْٓءًا یُّجْزَ بِهٖ ۙ وَ لَا یَجِدْ لَهٗ مِنْ دُوْنِ اللّٰهِ وَلِیًّا وَّ لَا نَصِیْرًا ﴿۱۲۳﴾
উচ্চারণ:
লাইছা বিআমা-নিইইয়ুকুম ওয়ালাআমা-নিইয়ি আহলিল কিতাবি মাইঁ ইয়া‘মাল ছূআইঁ ইউজযা বিহী ওয়ালা-ইয়াজিদ লাহু মিন দূ নিল্লা-হি ওয়ালিইইয়াওঁ ওয়ালা-নাসীরা-।
লাইছা বিআমা-নিইইয়ুকুম ওয়ালাআমা-নিইয়ি আহলিল কিতাবি মাইঁ ইয়া‘মাল ছূআইঁ ইউজযা বিহী ওয়ালা-ইয়াজিদ লাহু মিন দূ নিল্লা-হি ওয়ালিইইয়াওঁ ওয়ালা-নাসীরা-।
আল বায়ান:
না তোমাদের আশায় এবং না কিতাবীদের আশায় (কাজ হবে)। যে মন্দকাজ করবে তাকে তার প্রতিফল দেয়া হবে। আর সে তার জন্য আল্লাহ ছাড়া কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী পাবে না।
না তোমাদের আশায় এবং না কিতাবীদের আশায় (কাজ হবে)। যে মন্দকাজ করবে তাকে তার প্রতিফল দেয়া হবে। আর সে তার জন্য আল্লাহ ছাড়া কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী পাবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের বাসনা আর আহলে কিতাবদের বাসনা কোন কাজে আসবে না। যে ব্যক্তি কোন কুকর্ম করবে, সে তার বিনিময় প্রাপ্ত হবে, সে আল্লাহ ছাড়া তার জন্য কোন অভিভাবক পাবে না, কোন সাহায্যকারীও না।
তোমাদের বাসনা আর আহলে কিতাবদের বাসনা কোন কাজে আসবে না। যে ব্যক্তি কোন কুকর্ম করবে, সে তার বিনিময় প্রাপ্ত হবে, সে আল্লাহ ছাড়া তার জন্য কোন অভিভাবক পাবে না, কোন সাহায্যকারীও না।
Sahih International:
Paradise is not [obtained] by your wishful thinking nor by that of the People of the Scripture. Whoever does a wrong will be recompensed for it, and he will not find besides Allah a protector or a helper.
Paradise is not [obtained] by your wishful thinking nor by that of the People of the Scripture. Whoever does a wrong will be recompensed for it, and he will not find besides Allah a protector or a helper.
وَ مَنْ یَّعْمَلْ مِنَ الصّٰلِحٰتِ مِنْ ذَکَرٍ اَوْ اُنْثٰی وَ هُوَ مُؤْمِنٌ فَاُولٰٓئِکَ یَدْخُلُوْنَ الْجَنَّۃَ وَ لَا یُظْلَمُوْنَ نَقِیْرًا ﴿۱۲۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মাইঁ ইয়া‘মাল মিনাসসা-লিহা-তি মিন যাকারিন আও উনছা-ওয়া হুওয়া মু’মিনুন ফাউলাইকা ইয়াদখুলূনাল জান্নাতা ওয়ালা-ইউজলামূনা নাকীরা-।
ওয়া মাইঁ ইয়া‘মাল মিনাসসা-লিহা-তি মিন যাকারিন আও উনছা-ওয়া হুওয়া মু’মিনুন ফাউলাইকা ইয়াদখুলূনাল জান্নাতা ওয়ালা-ইউজলামূনা নাকীরা-।
আল বায়ান:
আর পুরুষ কিংবা নারীর মধ্য থেকে যে নেককাজ করবে এমতাবস্থায় যে, সে মুমিন, তাহলে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের প্রতি খেজুর বীচির আবরণ পরিমাণ যুলমও করা হবে না।
আর পুরুষ কিংবা নারীর মধ্য থেকে যে নেককাজ করবে এমতাবস্থায় যে, সে মুমিন, তাহলে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের প্রতি খেজুর বীচির আবরণ পরিমাণ যুলমও করা হবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
পুরুষ ও নারীর মধ্যে যে সৎকাজ করবে আর সে ঈমানদারও বটে, তাহলে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে, তাদের প্রতি তিল পরিমাণও অন্যায় করা হবে না।
পুরুষ ও নারীর মধ্যে যে সৎকাজ করবে আর সে ঈমানদারও বটে, তাহলে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে, তাদের প্রতি তিল পরিমাণও অন্যায় করা হবে না।
Sahih International:
And whoever does righteous deeds, whether male or female, while being a believer - those will enter Paradise and will not be wronged, [even as much as] the speck on a date seed.
And whoever does righteous deeds, whether male or female, while being a believer - those will enter Paradise and will not be wronged, [even as much as] the speck on a date seed.
وَ مَنْ اَحْسَنُ دِیْنًا مِّمَّنْ اَسْلَمَ وَجْهَهٗ لِلّٰهِ وَ هُوَ مُحْسِنٌ وَّ اتَّبَعَ مِلَّۃَ اِبْرٰهِیْمَ حَنِیْفًا ؕ وَ اتَّخَذَ اللّٰهُ اِبْرٰهِیْمَ خَلِیْلًا ﴿۱۲۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মান আহছানুদীনাম মিম্মান আছলামা ওয়াজহাহূলিল্লা-হি ওয়া হুওয়া মুহছিনুওঁ ওয়াত্তাবা‘আ মিল্লাতা ইবরা-হীমা হানীফাওঁ ওয়াত্তাখাযাল্লা-হু ইবরা-হীমা খালীলা-।
ওয়া মান আহছানুদীনাম মিম্মান আছলামা ওয়াজহাহূলিল্লা-হি ওয়া হুওয়া মুহছিনুওঁ ওয়াত্তাবা‘আ মিল্লাতা ইবরা-হীমা হানীফাওঁ ওয়াত্তাখাযাল্লা-হু ইবরা-হীমা খালীলা-।
আল বায়ান:
আর দীনের ব্যাপারে তার তুলনায় কে উত্তম, যে সৎকর্মপরায়ণ অবস্থায় আল্লাহর কাছে নিজকে পূর্ণ সমর্পণ করল এবং একনিষ্ঠভাবে ইবরাহীমের আদর্শ অনুসরণ করল? আর আল্লাহ ইবরাহীমকে পরম বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছেন।
আর দীনের ব্যাপারে তার তুলনায় কে উত্তম, যে সৎকর্মপরায়ণ অবস্থায় আল্লাহর কাছে নিজকে পূর্ণ সমর্পণ করল এবং একনিষ্ঠভাবে ইবরাহীমের আদর্শ অনুসরণ করল? আর আল্লাহ ইবরাহীমকে পরম বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
সে ব্যক্তি অপেক্ষা দ্বীনে কে বেশি উত্তম যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে, অধিকন্তু সে সৎকর্মশীল এবং একনিষ্ঠভাবে ইবরাহীমের দ্বীন অনুসরণ করে। আল্লাহ ইবরাহীমকে একান্ত বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছিলেন।
সে ব্যক্তি অপেক্ষা দ্বীনে কে বেশি উত্তম যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে, অধিকন্তু সে সৎকর্মশীল এবং একনিষ্ঠভাবে ইবরাহীমের দ্বীন অনুসরণ করে। আল্লাহ ইবরাহীমকে একান্ত বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছিলেন।
Sahih International:
And who is better in religion than one who submits himself to Allah while being a doer of good and follows the religion of Abraham, inclining toward truth? And Allah took Abraham as an intimate friend.
And who is better in religion than one who submits himself to Allah while being a doer of good and follows the religion of Abraham, inclining toward truth? And Allah took Abraham as an intimate friend.
وَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الْاَرْضِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیْءٍ مُّحِیْطًا ﴿۱۲۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালিল্লা-হি মা-ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়াকা-নাল্লা-হু বিকুল্লি শাইইম মুহীতা-।
ওয়ালিল্লা-হি মা-ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়াকা-নাল্লা-হু বিকুল্লি শাইইম মুহীতা-।
আল বায়ান:
আর যা আসমানসমূহে আছে এবং যা আছে যমীনে সব আল্লাহরই। আর আল্লাহ সবকিছুকে পরিবেষ্টনকারী।
আর যা আসমানসমূহে আছে এবং যা আছে যমীনে সব আল্লাহরই। আর আল্লাহ সবকিছুকে পরিবেষ্টনকারী।
তাইসিরুল কুরআন:
আসমান ও যমীনে যা কিছু আছে সব আল্লাহরই এবং আল্লাহ সবকিছুকেই পরিবেষ্টন করে আছেন।
আসমান ও যমীনে যা কিছু আছে সব আল্লাহরই এবং আল্লাহ সবকিছুকেই পরিবেষ্টন করে আছেন।
Sahih International:
And to Allah belongs whatever is in the heavens and whatever is on the earth. And ever is Allah, of all things, encompassing.
And to Allah belongs whatever is in the heavens and whatever is on the earth. And ever is Allah, of all things, encompassing.
وَ یَسْتَفْتُوْنَکَ فِی النِّسَآءِ ؕ قُلِ اللّٰهُ یُفْتِیْکُمْ فِیْهِنَّ ۙ وَ مَا یُتْلٰی عَلَیْکُمْ فِی الْکِتٰبِ فِیْ یَتٰمَی النِّسَآءِ الّٰتِیْ لَاتُؤْ تُوْنَهُنَّ مَا کُتِبَ لَهُنَّ وَ تَرْغَبُوْنَ اَنْ تَنْکِحُوْهُنَّ وَ الْمُسْتَضْعَفِیْنَ مِنَ الْوِلْدَانِ ۙ وَ اَنْ تَقُوْمُوْا لِلْیَتٰمٰی بِالْقِسْطِ ؕ وَ مَا تَفْعَلُوْا مِنْ خَیْرٍ فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِهٖ عَلِیْمًا ﴿۱۲۷﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়াছতাফতূনাকা ফিননিছা-ই কুল্লিলা-হু ইউফতীকুম ফীহিন্না ওয়ামা-ইউতলা‘আলাইকুম ফিল কিতা-বি ফী ইয়াতা-মাননিছাইল্লা-তী লা-তু’তূনাহুন্না মা-কুতিবা লাহুন্না ওয়া তারগাবূনা আন তানকিহূহুন্না ওয়ালমুছতাদ‘আফীনা মিনাল বিলদা-নি ওয়া আন তাকূমূলিলইয়াতা-মা-বিলকিছতি ওয়ামা-তাফ‘আলূমিন খাইরিন ফাইন্নাল্লা-হা কানা বিহী ‘আলীমা-।
ওয়া ইয়াছতাফতূনাকা ফিননিছা-ই কুল্লিলা-হু ইউফতীকুম ফীহিন্না ওয়ামা-ইউতলা‘আলাইকুম ফিল কিতা-বি ফী ইয়াতা-মাননিছাইল্লা-তী লা-তু’তূনাহুন্না মা-কুতিবা লাহুন্না ওয়া তারগাবূনা আন তানকিহূহুন্না ওয়ালমুছতাদ‘আফীনা মিনাল বিলদা-নি ওয়া আন তাকূমূলিলইয়াতা-মা-বিলকিছতি ওয়ামা-তাফ‘আলূমিন খাইরিন ফাইন্নাল্লা-হা কানা বিহী ‘আলীমা-।
আল বায়ান:
তারা তোমার কাছে নারীদের ব্যাপারে সমাধান চায়। বল, আল্লাহ তাদের ব্যাপারে তোমাদেরকে সমাধান দিচ্ছেন এবং সমাধান দিচ্ছে ঐ আয়াতসমূহ যা কিতাবে তোমাদেরকে পাঠ করে শুনানো হয় ইয়াতীম নারীদের ব্যাপারে। যাদেরকে তোমরা প্রদান কর না যা তাদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে, অথচ তোমরা তাদেরকে বিবাহ করতে আগ্রহী হও। আর দুর্বল শিশুদের ব্যাপারে ও ইয়াতীমদের প্রতি তোমাদের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে। আর তোমরা যে কোন ভালো কাজ কর, নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে পরিজ্ঞাত।
তারা তোমার কাছে নারীদের ব্যাপারে সমাধান চায়। বল, আল্লাহ তাদের ব্যাপারে তোমাদেরকে সমাধান দিচ্ছেন এবং সমাধান দিচ্ছে ঐ আয়াতসমূহ যা কিতাবে তোমাদেরকে পাঠ করে শুনানো হয় ইয়াতীম নারীদের ব্যাপারে। যাদেরকে তোমরা প্রদান কর না যা তাদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে, অথচ তোমরা তাদেরকে বিবাহ করতে আগ্রহী হও। আর দুর্বল শিশুদের ব্যাপারে ও ইয়াতীমদের প্রতি তোমাদের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে। আর তোমরা যে কোন ভালো কাজ কর, নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে পরিজ্ঞাত।
তাইসিরুল কুরআন:
লোকেরা তোমার কাছে নারীদের সম্বন্ধে বিধান জানতে চাচ্ছে। বলে দাও, ‘আল্লাহ তাদের সম্বন্ধে তোমাদেরকে বিধান জানিয়ে দিচ্ছেন সেসব নারী সম্পর্কে যাদের প্রাপ্য তোমরা প্রদান কর না অথচ তাদেরকে বিয়ে করতে চাও এবং অসহায় শিশুদের সম্পর্কে এবং ইয়াতীমদের প্রতি তোমাদের ন্যায়বিচার করা সম্পর্কে যা কিতাবে তোমাদেরকে শুনানো হয় তাও জানিয়ে দেন।’ যা কিছু সৎ কাজ তোমরা কর, তদ্বিষয়ে আল্লাহ ভালভাবেই জ্ঞাত।
লোকেরা তোমার কাছে নারীদের সম্বন্ধে বিধান জানতে চাচ্ছে। বলে দাও, ‘আল্লাহ তাদের সম্বন্ধে তোমাদেরকে বিধান জানিয়ে দিচ্ছেন সেসব নারী সম্পর্কে যাদের প্রাপ্য তোমরা প্রদান কর না অথচ তাদেরকে বিয়ে করতে চাও এবং অসহায় শিশুদের সম্পর্কে এবং ইয়াতীমদের প্রতি তোমাদের ন্যায়বিচার করা সম্পর্কে যা কিতাবে তোমাদেরকে শুনানো হয় তাও জানিয়ে দেন।’ যা কিছু সৎ কাজ তোমরা কর, তদ্বিষয়ে আল্লাহ ভালভাবেই জ্ঞাত।
Sahih International:
And they request from you, [O Muhammad], a [legal] ruling concerning women. Say, "Allah gives you a ruling about them and [about] what has been recited to you in the Book concerning the orphan girls to whom you do not give what is decreed for them - and [yet] you desire to marry them - and concerning the oppressed among children and that you maintain for orphans [their rights] in justice." And whatever you do of good - indeed, Allah is ever Knowing of it.
And they request from you, [O Muhammad], a [legal] ruling concerning women. Say, "Allah gives you a ruling about them and [about] what has been recited to you in the Book concerning the orphan girls to whom you do not give what is decreed for them - and [yet] you desire to marry them - and concerning the oppressed among children and that you maintain for orphans [their rights] in justice." And whatever you do of good - indeed, Allah is ever Knowing of it.
وَ اِنِ امْرَاَۃٌ خَافَتْ مِنْۢ بَعْلِهَا نُشُوْزًا اَوْ اِعْرَاضًا فَلَا جُنَاحَ عَلَیْهِمَاۤ اَنْ یُّصْلِحَا بَیْنَهُمَا صُلْحًا ؕ وَ الصُّلْحُ خَیْرٌ ؕ وَ اُحْضِرَتِ الْاَنْفُسُ الشُّحَّ ؕ وَ اِنْ تُحْسِنُوْا وَ تَتَّقُوْا فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِمَا تَعْمَلُوْنَ خَبِیْرًا ﴿۱۲۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইনিমরাআতুন খা-ফাত মিমবা‘লিহানুশূযান আও ই‘রা-দান ফালা- জুনা-হা ‘আলাইহিমা-আইঁ ইউসলিহা-বাইনাহুমা-সুলহাওঁ ওয়াসসুলহুখাইরুওঁ ওয়া উহদিরাতিল আনফুছশশুহহা ওয়া ইন তুহছিনূওয়া তাত্তাকূফাইন্নাল্লা-হা কা-না বিমাতা‘মালূনা খাবীরা-।
ওয়া ইনিমরাআতুন খা-ফাত মিমবা‘লিহানুশূযান আও ই‘রা-দান ফালা- জুনা-হা ‘আলাইহিমা-আইঁ ইউসলিহা-বাইনাহুমা-সুলহাওঁ ওয়াসসুলহুখাইরুওঁ ওয়া উহদিরাতিল আনফুছশশুহহা ওয়া ইন তুহছিনূওয়া তাত্তাকূফাইন্নাল্লা-হা কা-না বিমাতা‘মালূনা খাবীরা-।
আল বায়ান:
যদি কোন নারী তার স্বামীর পক্ষ থেকে কোন দুর্ব্যবহার কিংবা উপেক্ষার আশঙ্কা করে, তাহলে তারা উভয়ে কোন মীমাংসা করলে তাদের কোন অপরাধ নেই। আর মীমাংসা কল্যাণকর এবং মানুষের মধ্যে কৃপণতা বিদ্যমান রয়েছে। আর যদি তোমরা সৎকর্ম কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর তবে আল্লাহ তোমরা যা কর সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
যদি কোন নারী তার স্বামীর পক্ষ থেকে কোন দুর্ব্যবহার কিংবা উপেক্ষার আশঙ্কা করে, তাহলে তারা উভয়ে কোন মীমাংসা করলে তাদের কোন অপরাধ নেই। আর মীমাংসা কল্যাণকর এবং মানুষের মধ্যে কৃপণতা বিদ্যমান রয়েছে। আর যদি তোমরা সৎকর্ম কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর তবে আল্লাহ তোমরা যা কর সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
তাইসিরুল কুরআন:
এবং যদি কোন নারী স্বীয় স্বামী হতে রূঢ়তা কিংবা উপেক্ষার আশঙ্কা করে, তবে তারা পরস্পর আপোষ করলে তাদের কোন গুনাহ নেই, বস্তুতঃ আপোষ করাই উত্তম। আর নফস্ কৃপণতার দিকে সহজেই ঝুঁকে পড়ে, আর যদি তোমরা সৎকর্ম কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর তবে তোমরা যা কর আল্লাহ তার খবর রাখেন।
এবং যদি কোন নারী স্বীয় স্বামী হতে রূঢ়তা কিংবা উপেক্ষার আশঙ্কা করে, তবে তারা পরস্পর আপোষ করলে তাদের কোন গুনাহ নেই, বস্তুতঃ আপোষ করাই উত্তম। আর নফস্ কৃপণতার দিকে সহজেই ঝুঁকে পড়ে, আর যদি তোমরা সৎকর্ম কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর তবে তোমরা যা কর আল্লাহ তার খবর রাখেন।
Sahih International:
And if a woman fears from her husband contempt or evasion, there is no sin upon them if they make terms of settlement between them - and settlement is best. And present in [human] souls is stinginess. But if you do good and fear Allah - then indeed Allah is ever, with what you do, Acquainted.
And if a woman fears from her husband contempt or evasion, there is no sin upon them if they make terms of settlement between them - and settlement is best. And present in [human] souls is stinginess. But if you do good and fear Allah - then indeed Allah is ever, with what you do, Acquainted.
وَ لَنْ تَسْتَطِیْعُوْۤا اَنْ تَعْدِلُوْا بَیْنَ النِّسَآءِ وَ لَوْ حَرَصْتُمْ فَلَا تَمِیْلُوْا کُلَّ الْمَیْلِ فَتَذَرُوْهَا کَالْمُعَلَّقَۃِ ؕ وَ اِنْ تُصْلِحُوْا وَ تَتَّقُوْا فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ غَفُوْرًا رَّحِیْمًا ﴿۱۲۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লান তাছতাতী‘ঊআন তা‘দিলূবাইনাননিছাই ওয়ালাও হারাসতুম ফালা-তামীলূকুল্লাল মাইলি ফাতাযারূহা-কালমু‘আল্লাকাতি ওয়া ইন তুসলিহূওয়া তাত্তাকূ ফাইন্নাল্লা-হা কা-না গাফূরার রাহীমা-।
ওয়া লান তাছতাতী‘ঊআন তা‘দিলূবাইনাননিছাই ওয়ালাও হারাসতুম ফালা-তামীলূকুল্লাল মাইলি ফাতাযারূহা-কালমু‘আল্লাকাতি ওয়া ইন তুসলিহূওয়া তাত্তাকূ ফাইন্নাল্লা-হা কা-না গাফূরার রাহীমা-।
আল বায়ান:
আর তোমরা যতই কামনা কর না কেন তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে সমান আচরণ করতে কখনো পারবে না। সুতরাং তোমরা (একজনের প্রতি) সম্পূর্ণরূপে ঝুঁকে পড়ো না, যার ফলে তোমরা (অপরকে) ঝুলন্তের মত করে রাখবে। আর যদি তোমরা মীমাংসা করে নাও এবং তাকওয়া অবলম্বন কর তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
আর তোমরা যতই কামনা কর না কেন তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে সমান আচরণ করতে কখনো পারবে না। সুতরাং তোমরা (একজনের প্রতি) সম্পূর্ণরূপে ঝুঁকে পড়ো না, যার ফলে তোমরা (অপরকে) ঝুলন্তের মত করে রাখবে। আর যদি তোমরা মীমাংসা করে নাও এবং তাকওয়া অবলম্বন কর তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমরা কক্ষনো স্ত্রীদের মধ্যে সমতা রক্ষা করতে পারবে না যদিও প্রবল ইচ্ছে কর, তোমরা একজনের দিকে সম্পূর্ণরূপে ঝুঁকে পড়ো না এবং অন্যকে ঝুলিয়ে রেখ না। যদি তোমরা নিজেদেরকে সংশোধন কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, তবে আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তোমরা কক্ষনো স্ত্রীদের মধ্যে সমতা রক্ষা করতে পারবে না যদিও প্রবল ইচ্ছে কর, তোমরা একজনের দিকে সম্পূর্ণরূপে ঝুঁকে পড়ো না এবং অন্যকে ঝুলিয়ে রেখ না। যদি তোমরা নিজেদেরকে সংশোধন কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, তবে আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
Sahih International:
And you will never be able to be equal [in feeling] between wives, even if you should strive [to do so]. So do not incline completely [toward one] and leave another hanging. And if you amend [your affairs] and fear Allah - then indeed, Allah is ever Forgiving and Merciful.
And you will never be able to be equal [in feeling] between wives, even if you should strive [to do so]. So do not incline completely [toward one] and leave another hanging. And if you amend [your affairs] and fear Allah - then indeed, Allah is ever Forgiving and Merciful.
وَ اِنْ یَّتَفَرَّقَا یُغْنِ اللّٰهُ کُلًّا مِّنْ سَعَتِهٖ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ وَاسِعًا حَکِیْمًا ﴿۱۳۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়ঁইয়াতাফাররাকা-ইউগনিল্লা-হু কুল্লাম মিন ছা‘আতিহী ওয়া কা-নাল্লা-হু ওয়াছি‘আন হাকীমা-।
ওয়া ইয়ঁইয়াতাফাররাকা-ইউগনিল্লা-হু কুল্লাম মিন ছা‘আতিহী ওয়া কা-নাল্লা-হু ওয়াছি‘আন হাকীমা-।
আল বায়ান:
আর যদি তারা উভয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তবে আল্লাহ প্রত্যেককে নিজ প্রাচুর্য দ্বারা অভাবমুক্ত করবেন। আর আল্লাহ প্রাচুর্যময়, প্রজ্ঞাবান।
আর যদি তারা উভয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তবে আল্লাহ প্রত্যেককে নিজ প্রাচুর্য দ্বারা অভাবমুক্ত করবেন। আর আল্লাহ প্রাচুর্যময়, প্রজ্ঞাবান।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা যদি উভয়ে পৃথক হয়ে যায় তবে আল্লাহ আপন প্রাচুর্য দিয়ে প্রত্যেককে অভাবমুক্ত করে দেবেন, আল্লাহ প্রাচুর্যময়, মহাকুশলী।
তারা যদি উভয়ে পৃথক হয়ে যায় তবে আল্লাহ আপন প্রাচুর্য দিয়ে প্রত্যেককে অভাবমুক্ত করে দেবেন, আল্লাহ প্রাচুর্যময়, মহাকুশলী।
Sahih International:
But if they separate [by divorce], Allah will enrich each [of them] from His abundance. And ever is Allah Encompassing and Wise.
But if they separate [by divorce], Allah will enrich each [of them] from His abundance. And ever is Allah Encompassing and Wise.
وَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الْاَرْضِ ؕ وَ لَقَدْ وَصَّیْنَا الَّذِیْنَ اُوْتُوا الْکِتٰبَ مِنْ قَبْلِکُمْ وَ اِیَّاکُمْ اَنِ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ وَ اِنْ تَکْفُرُوْا فَاِنَّ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الْاَرْضِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَنِیًّا حَمِیْدًا ﴿۱۳۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালিল্লা-হি মা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়ালাকাদ ওয়াসসাইনাল্লাযীনা ঊতুল কিতা-বা মিন কাবলিকুম ওয়া ইইয়া-কুম আনিত্তাকুল্লা-হা ওয়া ইন তাকফুরূ ফাইন্না লিল্লা-হি মা-ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়া কা-নাল্লা-হু গানিইইয়ান হামীদা-।
ওয়ালিল্লা-হি মা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়ালাকাদ ওয়াসসাইনাল্লাযীনা ঊতুল কিতা-বা মিন কাবলিকুম ওয়া ইইয়া-কুম আনিত্তাকুল্লা-হা ওয়া ইন তাকফুরূ ফাইন্না লিল্লা-হি মা-ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়া কা-নাল্লা-হু গানিইইয়ান হামীদা-।
আল বায়ান:
আল্লাহর জন্যই রয়েছে আসমানসমূহে যা আছে এবং যা আছে যমীনে। আর তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে তাদেরকে এবং তোমাদেরকে আমি নির্দেশ দিয়েছি যে, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। আর যদি কুফরী কর তাহলে আসমানসমূহে যা আছে এবং যা আছে যমীনে সব আল্লাহরই। আর আল্লাহ অভাবহীন, প্রশংসিত।
আল্লাহর জন্যই রয়েছে আসমানসমূহে যা আছে এবং যা আছে যমীনে। আর তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে তাদেরকে এবং তোমাদেরকে আমি নির্দেশ দিয়েছি যে, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। আর যদি কুফরী কর তাহলে আসমানসমূহে যা আছে এবং যা আছে যমীনে সব আল্লাহরই। আর আল্লাহ অভাবহীন, প্রশংসিত।
তাইসিরুল কুরআন:
যা কিছু আকাশসমূহে ও ভূমন্ডলে আছে সমস্ত আল্লাহরই এবং অবশ্যই আমি তোমাদের আগে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছিল তাদেরকে আর তোমাদেরকেও আদেশ দিয়েছি যে, আল্লাহকে ভয় কর আর যদি অমান্য কর তবে আকাশসমূহে যা আছে ও ভূমন্ডলে যা আছে তা আল্লাহরই। আল্লাহ অভাবমুক্ত, অতিশয় প্রশংসিত।
যা কিছু আকাশসমূহে ও ভূমন্ডলে আছে সমস্ত আল্লাহরই এবং অবশ্যই আমি তোমাদের আগে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছিল তাদেরকে আর তোমাদেরকেও আদেশ দিয়েছি যে, আল্লাহকে ভয় কর আর যদি অমান্য কর তবে আকাশসমূহে যা আছে ও ভূমন্ডলে যা আছে তা আল্লাহরই। আল্লাহ অভাবমুক্ত, অতিশয় প্রশংসিত।
Sahih International:
And to Allah belongs whatever is in the heavens and whatever is on the earth. And We have instructed those who were given the Scripture before you and yourselves to fear Allah. But if you disbelieve - then to Allah belongs whatever is in the heavens and whatever is on the earth. And ever is Allah Free of need and Praiseworthy.
And to Allah belongs whatever is in the heavens and whatever is on the earth. And We have instructed those who were given the Scripture before you and yourselves to fear Allah. But if you disbelieve - then to Allah belongs whatever is in the heavens and whatever is on the earth. And ever is Allah Free of need and Praiseworthy.
وَ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الْاَرْضِ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ وَکِیْلًا ﴿۱۳۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লিল্লা-হি মা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়া কাফা-বিল্লা-হি ওয়াকীলা-।
ওয়া লিল্লা-হি মা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়া কাফা-বিল্লা-হি ওয়াকীলা-।
আল বায়ান:
আর আল্লাহর জন্যই রয়েছে, যা আছে আসমানসমূহে এবং যা আছে যমীনে। আর কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
আর আল্লাহর জন্যই রয়েছে, যা আছে আসমানসমূহে এবং যা আছে যমীনে। আর কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
তাইসিরুল কুরআন:
আসমানে যা আছে আর যমীনে যা আছে সব আল্লাহরই, কার্যনির্বাহক হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট।
আসমানে যা আছে আর যমীনে যা আছে সব আল্লাহরই, কার্যনির্বাহক হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট।
Sahih International:
And to Allah belongs whatever is in the heavens and whatever is on the earth. And sufficient is Allah as Disposer of affairs.
And to Allah belongs whatever is in the heavens and whatever is on the earth. And sufficient is Allah as Disposer of affairs.
اِنْ یَّشَاْ یُذْهِبْکُمْ اَیُّهَا النَّاسُ وَ یَاْتِ بِاٰخَرِیْنَ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلٰی ذٰلِکَ قَدِیْرًا ﴿۱۳۳﴾
উচ্চারণ:
ইয়ঁইয়াশা’ ইউযহিবকুম আইয়ুহান্না-ছুওয়া ইয়া’তি বিআ-খারীনা ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলা যা-লিকা কাদীরা-।
ইয়ঁইয়াশা’ ইউযহিবকুম আইয়ুহান্না-ছুওয়া ইয়া’তি বিআ-খারীনা ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলা যা-লিকা কাদীরা-।
আল বায়ান:
হে মানুষ, যদি আল্লাহ চান তোমাদেরকে সরিয়ে দেবেন এবং অপরকে আনবেন। আর আল্লাহ এর উপর সক্ষম।
হে মানুষ, যদি আল্লাহ চান তোমাদেরকে সরিয়ে দেবেন এবং অপরকে আনবেন। আর আল্লাহ এর উপর সক্ষম।
তাইসিরুল কুরআন:
তিনি ইচ্ছে করলে হে মানুষ! তোমাদেরকে বিলুপ্ত ক’রে তিনি অন্য সম্প্রদায়কে আনতে পারেন, আল্লাহ তা করতে পুরোপুরি সক্ষম।
তিনি ইচ্ছে করলে হে মানুষ! তোমাদেরকে বিলুপ্ত ক’রে তিনি অন্য সম্প্রদায়কে আনতে পারেন, আল্লাহ তা করতে পুরোপুরি সক্ষম।
Sahih International:
If He wills, He can do away with you, O people, and bring others [in your place]. And ever is Allah competent to do that.
If He wills, He can do away with you, O people, and bring others [in your place]. And ever is Allah competent to do that.
مَنْ کَانَ یُرِیْدُ ثَوَابَ الدُّنْیَا فَعِنْدَ اللّٰهِ ثَوَابُ الدُّنْیَا وَ الْاٰخِرَۃِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ سَمِیْعًۢا بَصِیْرًا ﴿۱۳۴﴾
উচ্চারণ:
মান কা-না ইউরীদুছাওয়া-বাদ্দুনইয়া-ফা‘ইনদাল্লা-হি ছাওয়া-বুদ্দুনইয়া-ওয়াল আ-খিরাতি ওয়া কা-নাল্লা-হু ছামী‘আম বাসীরা-।
মান কা-না ইউরীদুছাওয়া-বাদ্দুনইয়া-ফা‘ইনদাল্লা-হি ছাওয়া-বুদ্দুনইয়া-ওয়াল আ-খিরাতি ওয়া কা-নাল্লা-হু ছামী‘আম বাসীরা-।
আল বায়ান:
যে দুনিয়ার প্রতিদান চায় তবে আল্লাহর কাছে দুনিয়া ও আখিরাতের প্রতিদান রয়েছে। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
যে দুনিয়ার প্রতিদান চায় তবে আল্লাহর কাছে দুনিয়া ও আখিরাতের প্রতিদান রয়েছে। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
তাইসিরুল কুরআন:
যে ব্যক্তি পার্থিব পুরস্কার কামনা করে সে জেনে রাখুক যে আল্লাহর নিকট ইহলৌকিক ও পারলৌকিক পুরস্কার আছে। আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
যে ব্যক্তি পার্থিব পুরস্কার কামনা করে সে জেনে রাখুক যে আল্লাহর নিকট ইহলৌকিক ও পারলৌকিক পুরস্কার আছে। আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
Sahih International:
Whoever desires the reward of this world - then with Allah is the reward of this world and the Hereafter. And ever is Allah Hearing and Seeing.
Whoever desires the reward of this world - then with Allah is the reward of this world and the Hereafter. And ever is Allah Hearing and Seeing.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا کُوْنُوْا قَوّٰمِیْنَ بِالْقِسْطِ شُهَدَآءَ لِلّٰهِ وَ لَوْ عَلٰۤی اَنْفُسِکُمْ اَوِ الْوَالِدَیْنِ وَ الْاَقْرَبِیْنَ ۚ اِنْ یَّکُنْ غَنِیًّا اَوْ فَقِیْرًا فَاللّٰهُ اَوْلٰی بِهِمَا ۟ فَلَا تَتَّبِعُوا الْهَوٰۤی اَنْ تَعْدِلُوْا ۚ وَ اِنْ تَلْوٗۤا اَوْ تُعْرِضُوْا فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ بِمَا تَعْمَلُوْنَ خَبِیْرًا ﴿۱۳۵﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূকূনূকাওওয়া-মীনা বিলকিছতিশুহাদাআ লিল্লা-হি ওয়া লাও ‘আলাআনফুছিকুম আবিল ওয়া-লিদাইনি ওয়ালআকরাবীনা ইয়ঁইয়াকুন গানিইইয়ান আও ফাকীরান ফাল্লা-হু আওলা-বিহিমা- ফালা-তাত্তাবি‘উল হাওয়া আন তা‘দিলূ ওয়া ইন তালউআও তু‘রিদূ ফাইনাল্লা-হা কা-না বিমা-তা‘মালূনা খাবীরা-।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূকূনূকাওওয়া-মীনা বিলকিছতিশুহাদাআ লিল্লা-হি ওয়া লাও ‘আলাআনফুছিকুম আবিল ওয়া-লিদাইনি ওয়ালআকরাবীনা ইয়ঁইয়াকুন গানিইইয়ান আও ফাকীরান ফাল্লা-হু আওলা-বিহিমা- ফালা-তাত্তাবি‘উল হাওয়া আন তা‘দিলূ ওয়া ইন তালউআও তু‘রিদূ ফাইনাল্লা-হা কা-না বিমা-তা‘মালূনা খাবীরা-।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, তোমরা ন্যায়ের উপর সুপ্রতিষ্ঠিত থাকবে আল্লাহর জন্য সাক্ষীরূপে। যদিও তা তোমাদের নিজদের কিংবা পিতা-মাতার অথবা নিকটাত্মীয়দের বিরুদ্ধে হয়। যদি সে বিত্তশালী হয় কিংবা দরিদ্র, তবে আল্লাহ উভয়ের ঘনিষ্ঠতর। সুতরাং ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে তোমরা প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। আর যদি তোমরা ঘুরিয়ে- পেঁচিয়ে কথা বল কিংবা এড়িয়ে যাও তবে আল্লাহ তোমরা যা কর সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
হে মুমিনগণ, তোমরা ন্যায়ের উপর সুপ্রতিষ্ঠিত থাকবে আল্লাহর জন্য সাক্ষীরূপে। যদিও তা তোমাদের নিজদের কিংবা পিতা-মাতার অথবা নিকটাত্মীয়দের বিরুদ্ধে হয়। যদি সে বিত্তশালী হয় কিংবা দরিদ্র, তবে আল্লাহ উভয়ের ঘনিষ্ঠতর। সুতরাং ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে তোমরা প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না। আর যদি তোমরা ঘুরিয়ে- পেঁচিয়ে কথা বল কিংবা এড়িয়ে যাও তবে আল্লাহ তোমরা যা কর সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! ন্যায়ের প্রতি সুপ্রতিষ্ঠ ও আল্লাহর জন্য সাক্ষ্যদাতা হও যদিও তা তোমাদের নিজেদের কিংবা মাতা-পিতা এবং আত্মীয়গণের বিরুদ্ধে হয়, কেউ ধনী হোক বা দরিদ্র হোক, আল্লাহ উভয়েরই ঘনিষ্ঠতর। অতএব প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না যাতে তোমরা ন্যায়বিচার করতে পার এবং যদি তোমরা বক্রভাবে কথা বল কিংবা সত্যকে এড়িয়ে যাও তবে নিশ্চয় তোমরা যা করছ, আল্লাহ সে বিষয়ে সম্পূর্ণ অবগত।
হে ঈমানদারগণ! ন্যায়ের প্রতি সুপ্রতিষ্ঠ ও আল্লাহর জন্য সাক্ষ্যদাতা হও যদিও তা তোমাদের নিজেদের কিংবা মাতা-পিতা এবং আত্মীয়গণের বিরুদ্ধে হয়, কেউ ধনী হোক বা দরিদ্র হোক, আল্লাহ উভয়েরই ঘনিষ্ঠতর। অতএব প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না যাতে তোমরা ন্যায়বিচার করতে পার এবং যদি তোমরা বক্রভাবে কথা বল কিংবা সত্যকে এড়িয়ে যাও তবে নিশ্চয় তোমরা যা করছ, আল্লাহ সে বিষয়ে সম্পূর্ণ অবগত।
Sahih International:
O you who have believed, be persistently standing firm in justice, witnesses for Allah, even if it be against yourselves or parents and relatives. Whether one is rich or poor, Allah is more worthy of both. So follow not [personal] inclination, lest you not be just. And if you distort [your testimony] or refuse [to give it], then indeed Allah is ever, with what you do, Acquainted.
O you who have believed, be persistently standing firm in justice, witnesses for Allah, even if it be against yourselves or parents and relatives. Whether one is rich or poor, Allah is more worthy of both. So follow not [personal] inclination, lest you not be just. And if you distort [your testimony] or refuse [to give it], then indeed Allah is ever, with what you do, Acquainted.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْۤا اٰمِنُوْا بِاللّٰهِ وَ رَسُوْلِهٖ وَ الْکِتٰبِ الَّذِیْ نَزَّلَ عَلٰی رَسُوْلِهٖ وَ الْکِتٰبِ الَّذِیْۤ اَنْزَلَ مِنْ قَبْلُ ؕ وَ مَنْ یَّکْفُرْ بِاللّٰهِ وَ مَلٰٓئِکَتِهٖ وَ کُتُبِهٖ وَ رُسُلِهٖ وَ الْیَوْمِ الْاٰخِرِ فَقَدْ ضَلَّ ضَلٰلًۢا بَعِیْدًا ﴿۱۳۶﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূ আ-মিনূ বিল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী ওয়াল কিতা-বিল্লাযী নাযযালা ‘আলা-রাছূলিহী ওয়াল কিতা-বিল্লাযী-আনযাল্লা মিন কাবলু ওয়ামাইঁ ইয়াকফুর বিল্লা-হি ওয়া মালাইকাতিহী ওয়াকুতুবিহী ওয়ারুছুলিহী ওয়ালইয়াওমিল আ-খিরি ফাকাদ দাল্লা দাল্লা-লাম বা‘ঈদা-।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূ আ-মিনূ বিল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী ওয়াল কিতা-বিল্লাযী নাযযালা ‘আলা-রাছূলিহী ওয়াল কিতা-বিল্লাযী-আনযাল্লা মিন কাবলু ওয়ামাইঁ ইয়াকফুর বিল্লা-হি ওয়া মালাইকাতিহী ওয়াকুতুবিহী ওয়ারুছুলিহী ওয়ালইয়াওমিল আ-খিরি ফাকাদ দাল্লা দাল্লা-লাম বা‘ঈদা-।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, তোমরা ঈমান আন আল্লাহর প্রতি, তাঁর রাসূলের প্রতি এবং সে কিতাবের প্রতি যা তিনি তাঁর রাসূলের উপর নাযিল করেছেন এবং সে কিতাবের প্রতি যা তিনি পূর্বে নাযিল করেছেন। আর যে আল্লাহ, তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ, তাঁর রাসূলগণ এবং শেষ দিনকে অস্বীকার করবে, সে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত হবে।
হে মুমিনগণ, তোমরা ঈমান আন আল্লাহর প্রতি, তাঁর রাসূলের প্রতি এবং সে কিতাবের প্রতি যা তিনি তাঁর রাসূলের উপর নাযিল করেছেন এবং সে কিতাবের প্রতি যা তিনি পূর্বে নাযিল করেছেন। আর যে আল্লাহ, তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ, তাঁর রাসূলগণ এবং শেষ দিনকে অস্বীকার করবে, সে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত হবে।
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহ, তাঁর রসূলের, তাঁর রসূলের নিকট তিনি অবতীর্ণ করেছেন সেই কিতাবের এবং পূর্বে নাযিলকৃত কিতাবের উপর ঈমান আন। যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও তাঁর ফেরেশতাদেরকে, তাঁর কিতাবসমূহকে, তাঁর রসূলগণকে এবং শেষ দিবসকে অস্বীকার করে সে সীমাহীন পথভ্রষ্টতায় পতিত হয়।
হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহ, তাঁর রসূলের, তাঁর রসূলের নিকট তিনি অবতীর্ণ করেছেন সেই কিতাবের এবং পূর্বে নাযিলকৃত কিতাবের উপর ঈমান আন। যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও তাঁর ফেরেশতাদেরকে, তাঁর কিতাবসমূহকে, তাঁর রসূলগণকে এবং শেষ দিবসকে অস্বীকার করে সে সীমাহীন পথভ্রষ্টতায় পতিত হয়।
Sahih International:
O you who have believed, believe in Allah and His Messenger and the Book that He sent down upon His Messenger and the Scripture which He sent down before. And whoever disbelieves in Allah, His angels, His books, His messengers, and the Last Day has certainly gone far astray.
O you who have believed, believe in Allah and His Messenger and the Book that He sent down upon His Messenger and the Scripture which He sent down before. And whoever disbelieves in Allah, His angels, His books, His messengers, and the Last Day has certainly gone far astray.
اِنَّ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا ثُمَّ کَفَرُوْا ثُمَّ اٰمَنُوْا ثُمَّ کَفَرُوْا ثُمَّ ازْدَادُوْا کُفْرًا لَّمْ یَکُنِ اللّٰهُ لِیَغْفِرَ لَهُمْ وَ لَا لِیَهْدِیَهُمْ سَبِیْلًا ﴿۱۳۷﴾ؕ
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লাযীনা আ-মানূছু ম্মা কাফারু ছু ম্মা আ-মানূছু ম্মা কাফারু ছু ম্মায দা-দূকুফরাল লাম ইয়াকুনিল্লা-হু লিইয়াগফিরালাহুম ওয়ালা- লিইয়াহদিয়াহুম ছাবীলা-।
ইন্নাল্লাযীনা আ-মানূছু ম্মা কাফারু ছু ম্মা আ-মানূছু ম্মা কাফারু ছু ম্মায দা-দূকুফরাল লাম ইয়াকুনিল্লা-হু লিইয়াগফিরালাহুম ওয়ালা- লিইয়াহদিয়াহুম ছাবীলা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে তারপর কুফরী করেছে, আবার ঈমান এনেছে তারপর কুফরী করেছে, এরপর কুফরীকে বাড়িয়ে দিয়েছে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করার নন এবং তাদেরকে পথ প্রদর্শন করার নন।
নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে তারপর কুফরী করেছে, আবার ঈমান এনেছে তারপর কুফরী করেছে, এরপর কুফরীকে বাড়িয়ে দিয়েছে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করার নন এবং তাদেরকে পথ প্রদর্শন করার নন।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা ঈমান আনল, অতঃপর কুফরী করল আবার ঈমান আনল আবার কুফরী করল, অতঃপর কুফরীতে অগ্রসর হতে থাকল, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন না এবং পথপ্রদর্শন করবেন না।
যারা ঈমান আনল, অতঃপর কুফরী করল আবার ঈমান আনল আবার কুফরী করল, অতঃপর কুফরীতে অগ্রসর হতে থাকল, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন না এবং পথপ্রদর্শন করবেন না।
Sahih International:
Indeed, those who have believed then disbelieved, then believed, then disbelieved, and then increased in disbelief - never will Allah forgive them, nor will He guide them to a way.
Indeed, those who have believed then disbelieved, then believed, then disbelieved, and then increased in disbelief - never will Allah forgive them, nor will He guide them to a way.
بَشِّرِ الْمُنٰفِقِیْنَ بِاَنَّ لَهُمْ عَذَابًا اَلِیْمَۨا ﴿۱۳۸﴾ۙ
উচ্চারণ:
বাশশিরিল মুনা-ফিকীনা বিআন্না ল্লাহুম ‘আযাবান ‘আলীমা-।
বাশশিরিল মুনা-ফিকীনা বিআন্না ল্লাহুম ‘আযাবান ‘আলীমা-।
আল বায়ান:
মুনাফিকদের সুসংবাদ দাও যে, নিশ্চয় তাদের জন্যই রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
মুনাফিকদের সুসংবাদ দাও যে, নিশ্চয় তাদের জন্যই রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
তাইসিরুল কুরআন:
মুনাফিকদেরকে সুসংবাদ শুনিয়ে দাও যে, তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে।
মুনাফিকদেরকে সুসংবাদ শুনিয়ে দাও যে, তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে।
Sahih International:
Give tidings to the hypocrites that there is for them a painful punishment -
Give tidings to the hypocrites that there is for them a painful punishment -
الَّذِیْنَ یَتَّخِذُوْنَ الْکٰفِرِیْنَ اَوْلِیَآءَ مِنْ دُوْنِ الْمُؤْمِنِیْنَ ؕ اَیَبْتَغُوْنَ عِنْدَهُمُ الْعِزَّۃَ فَاِنَّ الْعِزَّۃَ لِلّٰهِ جَمِیْعًا ﴿۱۳۹﴾ؕ
উচ্চারণ:
আল্লাযীনা ইয়াত্তাখিযূনাল কা-ফিরীনা আওলিয়াআ মিন দূ নিল মু’মিনীনা আইয়াবতাগূনা ‘ইনদাহুমুল ‘ইযযাতা ফাইন্নাল ‘ইযযাতা লিল্লা-হি জামী‘আ-।
আল্লাযীনা ইয়াত্তাখিযূনাল কা-ফিরীনা আওলিয়াআ মিন দূ নিল মু’মিনীনা আইয়াবতাগূনা ‘ইনদাহুমুল ‘ইযযাতা ফাইন্নাল ‘ইযযাতা লিল্লা-হি জামী‘আ-।
আল বায়ান:
যারা মুমিনদের পরিবর্তে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের কাছে সম্মান চায়? অথচ যাবতীয় সম্মান আল্লাহর।
যারা মুমিনদের পরিবর্তে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের কাছে সম্মান চায়? অথচ যাবতীয় সম্মান আল্লাহর।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা মু’মিনদেরকে ছেড়ে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে তারা কি তাদের নিকট ইযযত চায়? ইযযতের সবকিছুই আল্লাহর অধিকারে।
যারা মু’মিনদেরকে ছেড়ে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে তারা কি তাদের নিকট ইযযত চায়? ইযযতের সবকিছুই আল্লাহর অধিকারে।
Sahih International:
Those who take disbelievers as allies instead of the believers. Do they seek with them honor [through power]? But indeed, honor belongs to Allah entirely.
Those who take disbelievers as allies instead of the believers. Do they seek with them honor [through power]? But indeed, honor belongs to Allah entirely.
وَ قَدْ نَزَّلَ عَلَیْکُمْ فِی الْکِتٰبِ اَنْ اِذَا سَمِعْتُمْ اٰیٰتِ اللّٰهِ یُکْفَرُ بِهَا وَ یُسْتَهْزَاُ بِهَا فَلَا تَقْعُدُوْا مَعَهُمْ حَتّٰی یَخُوْضُوْا فِیْ حَدِیْثٍ غَیْرِهٖۤ ۫ۖ اِنَّکُمْ اِذًا مِّثْلُهُمْ ؕ اِنَّ اللّٰهَ جَامِعُ الْمُنٰفِقِیْنَ وَ الْکٰفِرِیْنَ فِیْ جَهَنَّمَ جَمِیْعَۨا ﴿۱۴۰﴾ۙ
উচ্চারণ:
ওয়াকাদ নাযযালা ‘আলাইকুম ফিল কিতা-বি আন ইযা-ছামি‘তুম আ-য়া-তিল্লা-হি ইউকফারু বিহা-ওয়া ইউছতাহযাউ বিহা-ফালা-তাক‘ঊদূমা‘আহুম হাত্তা-ইয়াখূদূ ফী হাদীছিন গাইরিহী ইন্নাকুম ইযামমিছলুহুম ইন্নাল্লা-হা জা-মি‘উল মুনা-ফিকীনা ওয়াল কা-ফিরীনা ফী জাহান্নামা জামী‘আ-।
ওয়াকাদ নাযযালা ‘আলাইকুম ফিল কিতা-বি আন ইযা-ছামি‘তুম আ-য়া-তিল্লা-হি ইউকফারু বিহা-ওয়া ইউছতাহযাউ বিহা-ফালা-তাক‘ঊদূমা‘আহুম হাত্তা-ইয়াখূদূ ফী হাদীছিন গাইরিহী ইন্নাকুম ইযামমিছলুহুম ইন্নাল্লা-হা জা-মি‘উল মুনা-ফিকীনা ওয়াল কা-ফিরীনা ফী জাহান্নামা জামী‘আ-।
আল বায়ান:
আর তিনি তো কিতাবে তোমাদের প্রতি নাযিল করেছেন যে, যখন তোমরা শুনবে আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করা হচ্ছে এবং সেগুলো নিয়ে উপহাস করা হচ্ছে, তাহলে তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা অন্য কথায় নিবিষ্ট হয়, তা না হলে তোমরাও তাদের মত হয়ে যাবে। নিশ্চয় আল্লাহ মুনাফিক ও কাফিরদের সকলকে জাহান্নামে একত্রকারী।
আর তিনি তো কিতাবে তোমাদের প্রতি নাযিল করেছেন যে, যখন তোমরা শুনবে আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করা হচ্ছে এবং সেগুলো নিয়ে উপহাস করা হচ্ছে, তাহলে তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা অন্য কথায় নিবিষ্ট হয়, তা না হলে তোমরাও তাদের মত হয়ে যাবে। নিশ্চয় আল্লাহ মুনাফিক ও কাফিরদের সকলকে জাহান্নামে একত্রকারী।
তাইসিরুল কুরআন:
কিতাবে তোমাদের নিকট তিনি নাযিল করেছেন যে, যখন তোমরা শুনবে আল্লাহর আয়াতের প্রতি কুফরী হচ্ছে এবং তার প্রতি ঠাট্টা করা হচ্ছে, তখন তাদের নিকট বসো না যে পর্যন্ত তারা অন্য আলোচনায় লিপ্ত না হয়, নচেৎ তোমরাও তাদের মত হয়ে যাবে, নিশ্চয় আল্লাহ মুনাফিক ও কাফিরদের সকলকেই জাহান্নামে একত্রিত করবেন।
কিতাবে তোমাদের নিকট তিনি নাযিল করেছেন যে, যখন তোমরা শুনবে আল্লাহর আয়াতের প্রতি কুফরী হচ্ছে এবং তার প্রতি ঠাট্টা করা হচ্ছে, তখন তাদের নিকট বসো না যে পর্যন্ত তারা অন্য আলোচনায় লিপ্ত না হয়, নচেৎ তোমরাও তাদের মত হয়ে যাবে, নিশ্চয় আল্লাহ মুনাফিক ও কাফিরদের সকলকেই জাহান্নামে একত্রিত করবেন।
Sahih International:
And it has already come down to you in the Book that when you hear the verses of Allah [recited], they are denied [by them] and ridiculed; so do not sit with them until they enter into another conversation. Indeed, you would then be like them. Indeed Allah will gather the hypocrites and disbelievers in Hell all together -
And it has already come down to you in the Book that when you hear the verses of Allah [recited], they are denied [by them] and ridiculed; so do not sit with them until they enter into another conversation. Indeed, you would then be like them. Indeed Allah will gather the hypocrites and disbelievers in Hell all together -
الَّذِیْنَ یَتَرَبَّصُوْنَ بِکُمْ ۚ فَاِنْ کَانَ لَکُمْ فَتْحٌ مِّنَ اللّٰهِ قَالُوْۤا اَلَمْ نَکُنْ مَّعَکُمْ ۫ۖ وَ اِنْ کَانَ لِلْکٰفِرِیْنَ نَصِیْبٌ ۙ قَالُوْۤا اَلَمْ نَسْتَحْوِذْ عَلَیْکُمْ وَ نَمْنَعْکُمْ مِّنَ الْمُؤْمِنِیْنَ ؕ فَاللّٰهُ یَحْکُمُ بَیْنَکُمْ یَوْمَ الْقِیٰمَۃِ ؕ وَ لَنْ یَّجْعَلَ اللّٰهُ لِلْکٰفِرِیْنَ عَلَی الْمُؤْمِنِیْنَ سَبِیْلًا ﴿۱۴۱﴾
উচ্চারণ:
আল্লাযীনা ইয়াতারাব্বাসূনা বিকুম ফাইন কা-না লাকুম ফাতহুমমিনাল্লা-হি কা-লূ-আলাম নাকুম মা‘আকুম ওয়া ইন কা-না লিলকা-ফিরীনা নাসীবুন কা-লূআলাম নাছতাহবিয‘আলাইকুম ওয়া নামনা‘কুম মিনাল মু’মিনীনা ফাল্লা-হু ইয়াহকুমু বাইনাকুম ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ওয়ালাইঁ ইয়াজ‘আলাল্লা-হু লিলকা-ফিরীনা ‘আলাল মু’মিনীনা ছাবীলা-।
আল্লাযীনা ইয়াতারাব্বাসূনা বিকুম ফাইন কা-না লাকুম ফাতহুমমিনাল্লা-হি কা-লূ-আলাম নাকুম মা‘আকুম ওয়া ইন কা-না লিলকা-ফিরীনা নাসীবুন কা-লূআলাম নাছতাহবিয‘আলাইকুম ওয়া নামনা‘কুম মিনাল মু’মিনীনা ফাল্লা-হু ইয়াহকুমু বাইনাকুম ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ওয়ালাইঁ ইয়াজ‘আলাল্লা-হু লিলকা-ফিরীনা ‘আলাল মু’মিনীনা ছাবীলা-।
আল বায়ান:
যারা তোমাদের ব্যাপারে (অকল্যাণের) অপেক্ষায় থাকে, অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে যদি তোমাদের বিজয় হয় তবে তারা বলে, ‘আমরা কি তোমাদের সাথে ছিলাম না’? আর যদি কাফিরদের আংশিক বিজয় হয়, তবে তারা বলে, ‘আমরা কি তোমাদের উপর কর্তৃত্ব করিনি এবং মুমিনদের কবল থেকে তোমাদেরকে রক্ষা করিনি’? সুতরাং আল্লাহ কিয়ামতের দিন তোমাদের মধ্যে বিচার করবেন। আর আল্লাহ কখনো মুমিনদের বিপক্ষে কাফিরদের জন্য পথ রাখবেন না।
যারা তোমাদের ব্যাপারে (অকল্যাণের) অপেক্ষায় থাকে, অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে যদি তোমাদের বিজয় হয় তবে তারা বলে, ‘আমরা কি তোমাদের সাথে ছিলাম না’? আর যদি কাফিরদের আংশিক বিজয় হয়, তবে তারা বলে, ‘আমরা কি তোমাদের উপর কর্তৃত্ব করিনি এবং মুমিনদের কবল থেকে তোমাদেরকে রক্ষা করিনি’? সুতরাং আল্লাহ কিয়ামতের দিন তোমাদের মধ্যে বিচার করবেন। আর আল্লাহ কখনো মুমিনদের বিপক্ষে কাফিরদের জন্য পথ রাখবেন না।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা (অর্থাৎ মুনাফিকরা) তোমাদের ব্যাপারে ওঁৎ পেতে থাকে, তারা আল্লাহর তরফ হতে তোমাদের জয়লাভ হলে বলে আমরা কি তোমাদের সঙ্গে ছিলাম না? আর যদি কাফিরদের কিছু বিজয় ঘটে তখন তারা বলে, আমরা কি তোমাদের উপর বিজয়ী ছিলাম না এবং আমরা কি তোমাদেরকে মু’মিনদের হতে রক্ষা করিনি? এমতাবস্থায় আল্লাহ ক্বিয়ামাত দিবসে তোমাদের মধ্যে মীমাংসা করে দেবেন এবং আল্লাহ কক্ষনো মু’মিনদের বিরুদ্ধে কাফিরদেরকে (জয়লাভের) পথ করে দেবেন না।
তারা (অর্থাৎ মুনাফিকরা) তোমাদের ব্যাপারে ওঁৎ পেতে থাকে, তারা আল্লাহর তরফ হতে তোমাদের জয়লাভ হলে বলে আমরা কি তোমাদের সঙ্গে ছিলাম না? আর যদি কাফিরদের কিছু বিজয় ঘটে তখন তারা বলে, আমরা কি তোমাদের উপর বিজয়ী ছিলাম না এবং আমরা কি তোমাদেরকে মু’মিনদের হতে রক্ষা করিনি? এমতাবস্থায় আল্লাহ ক্বিয়ামাত দিবসে তোমাদের মধ্যে মীমাংসা করে দেবেন এবং আল্লাহ কক্ষনো মু’মিনদের বিরুদ্ধে কাফিরদেরকে (জয়লাভের) পথ করে দেবেন না।
Sahih International:
Those who wait [and watch] you. Then if you gain a victory from Allah, they say, "Were we not with you?" But if the disbelievers have a success, they say [to them], "Did we not gain the advantage over you, but we protected you from the believers?" Allah will judge between [all of] you on the Day of Resurrection, and never will Allah give the disbelievers over the believers a way [to overcome them].
Those who wait [and watch] you. Then if you gain a victory from Allah, they say, "Were we not with you?" But if the disbelievers have a success, they say [to them], "Did we not gain the advantage over you, but we protected you from the believers?" Allah will judge between [all of] you on the Day of Resurrection, and never will Allah give the disbelievers over the believers a way [to overcome them].
اِنَّ الْمُنٰفِقِیْنَ یُخٰدِعُوْنَ اللّٰهَ وَ هُوَ خَادِعُهُمْ ۚ وَ اِذَا قَامُوْۤا اِلَی الصَّلٰوۃِ قَامُوْا کُسَالٰی ۙ یُرَآءُوْنَ النَّاسَ وَ لَا یَذْکُرُوْنَ اللّٰهَ اِلَّا قَلِیْلًا ﴿۱۴۲﴾۫ۙ
উচ্চারণ:
ইন্নাল মুনা-ফিকীনা ইউখা-দি‘ঊনাল্লা-হা ওয়া হুওয়া খা-দি‘উহুম ওয়া ইযা-কা-মূ ইলাসসালা-তি কা-মূকুছা-লা- ইউরাঊনান্না-ছা ওয়ালা-ইয়াযকুরূনাল্লা-হা ইল্লাকালীলা-।
ইন্নাল মুনা-ফিকীনা ইউখা-দি‘ঊনাল্লা-হা ওয়া হুওয়া খা-দি‘উহুম ওয়া ইযা-কা-মূ ইলাসসালা-তি কা-মূকুছা-লা- ইউরাঊনান্না-ছা ওয়ালা-ইয়াযকুরূনাল্লা-হা ইল্লাকালীলা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় মুনাফিকরা আল্লাহকে ধোঁকা দেয়। আর তিনি তাদেরকে ধোঁকায় ফেলেন। আর যখন তারা সালাতে দাঁড়ায় তখন অলসভাবে দাঁড়ায়, তারা লোকদেরকে দেখায় এবং তারা আল্লাহকে কমই স্মরণ করে।
নিশ্চয় মুনাফিকরা আল্লাহকে ধোঁকা দেয়। আর তিনি তাদেরকে ধোঁকায় ফেলেন। আর যখন তারা সালাতে দাঁড়ায় তখন অলসভাবে দাঁড়ায়, তারা লোকদেরকে দেখায় এবং তারা আল্লাহকে কমই স্মরণ করে।
তাইসিরুল কুরআন:
নিশ্চয় মুনাফিকগণ আল্লাহর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করে, তিনি তাদেরকে ধোঁকায় ফেলে শাস্তি দেন এবং তারা যখন সলাতের জন্য দাঁড়ায়, তখন শৈথিল্যভরে দাঁড়ায়, লোক দেখানোর জন্য, তারা আল্লাহকে সামান্যই স্মরণ করে।
নিশ্চয় মুনাফিকগণ আল্লাহর সঙ্গে ধোঁকাবাজি করে, তিনি তাদেরকে ধোঁকায় ফেলে শাস্তি দেন এবং তারা যখন সলাতের জন্য দাঁড়ায়, তখন শৈথিল্যভরে দাঁড়ায়, লোক দেখানোর জন্য, তারা আল্লাহকে সামান্যই স্মরণ করে।
Sahih International:
Indeed, the hypocrites [think to] deceive Allah, but He is deceiving them. And when they stand for prayer, they stand lazily, showing [themselves to] the people and not remembering Allah except a little,
Indeed, the hypocrites [think to] deceive Allah, but He is deceiving them. And when they stand for prayer, they stand lazily, showing [themselves to] the people and not remembering Allah except a little,
مُّذَبْذَبِیْنَ بَیْنَ ذٰلِکَ ٭ۖ لَاۤ اِلٰی هٰۤؤُلَآءِ وَ لَاۤ اِلٰی هٰۤؤُلَآءِ ؕ وَ مَنْ یُّضْلِلِ اللّٰهُ فَلَنْ تَجِدَ لَهٗ سَبِیْلًا ﴿۱۴۳﴾
উচ্চারণ:
মুযাবযাবীনা বাইনা যা-লিকা লাইলা-হাউলাই ওয়ালাইলা-হাউলাই ওয়া মাইঁ ইউদলিলিল্লা-হু ফালান তাজিদালাহু ছাবীলা-।
মুযাবযাবীনা বাইনা যা-লিকা লাইলা-হাউলাই ওয়ালাইলা-হাউলাই ওয়া মাইঁ ইউদলিলিল্লা-হু ফালান তাজিদালাহু ছাবীলা-।
আল বায়ান:
তারা এর মধ্যে দোদুল্যমান, না এদের দিকে আর না ওদের দিকে। আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি কখনো তার জন্য কোন পথ পাবে না।
তারা এর মধ্যে দোদুল্যমান, না এদের দিকে আর না ওদের দিকে। আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি কখনো তার জন্য কোন পথ পাবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা মাঝখানে দোদুল্যমান, না এদের দিকে, না ওদের দিকে; বস্তুতঃ আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি তার জন্য কক্ষনো কোন পথ পাবে না।
তারা মাঝখানে দোদুল্যমান, না এদের দিকে, না ওদের দিকে; বস্তুতঃ আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি তার জন্য কক্ষনো কোন পথ পাবে না।
Sahih International:
Wavering between them, [belonging] neither to the believers nor to the disbelievers. And whoever Allah leaves astray - never will you find for him a way.
Wavering between them, [belonging] neither to the believers nor to the disbelievers. And whoever Allah leaves astray - never will you find for him a way.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لَا تَتَّخِذُوا الْکٰفِرِیْنَ اَوْلِیَآءَ مِنْ دُوْنِ الْمُؤْمِنِیْنَؕ اَتُرِیْدُوْنَ اَنْ تَجْعَلُوْا لِلّٰهِ عَلَیْکُمْ سُلْطٰنًا مُّبِیْنًا ﴿۱۴۴﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তাত্তাখিযুল কা-ফিরীনা আওলিয়াআ মিন দুনিল মু’মিনীনা আতুরীদূ না আন তাজ‘আলূলিল্লা-হি ‘আলাইকুম ছুলতা-নাম মুবীনা-।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তাত্তাখিযুল কা-ফিরীনা আওলিয়াআ মিন দুনিল মু’মিনীনা আতুরীদূ না আন তাজ‘আলূলিল্লা-হি ‘আলাইকুম ছুলতা-নাম মুবীনা-।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, তোমরা মুমিনগণ ছাড়া কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তোমরা কি আল্লাহর জন্য তোমাদের বিপক্ষে কোন স্পষ্ট দলীল সাব্যস্ত করতে চাও?
হে মুমিনগণ, তোমরা মুমিনগণ ছাড়া কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তোমরা কি আল্লাহর জন্য তোমাদের বিপক্ষে কোন স্পষ্ট দলীল সাব্যস্ত করতে চাও?
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিনদের পরিবর্তে কাফিরদেরকে তোমাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, তোমরা কি তোমাদের নিজেদের বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ পেশ করতে চাও?
হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিনদের পরিবর্তে কাফিরদেরকে তোমাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, তোমরা কি তোমাদের নিজেদের বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ পেশ করতে চাও?
Sahih International:
O you who have believed, do not take the disbelievers as allies instead of the believers. Do you wish to give Allah against yourselves a clear case?
O you who have believed, do not take the disbelievers as allies instead of the believers. Do you wish to give Allah against yourselves a clear case?
اِنَّ الْمُنٰفِقِیْنَ فِی الدَّرْکِ الْاَسْفَلِ مِنَ النَّارِ ۚ وَ لَنْ تَجِدَ لَهُمْ نَصِیْرًا ﴿۱۴۵﴾ۙ
উচ্চারণ:
ইন্নাল মুনা-ফিকীনা ফিদ্দারকিল আছফালি মিনান্না-রি ওয়ালান তাজিদালাহুম নাসীরা-।
ইন্নাল মুনা-ফিকীনা ফিদ্দারকিল আছফালি মিনান্না-রি ওয়ালান তাজিদালাহুম নাসীরা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে। আর তুমি কখনও তাদের জন্য কোন সাহায্যকারী পাবে না।
নিশ্চয় মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে। আর তুমি কখনও তাদের জন্য কোন সাহায্যকারী পাবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
মুনাফিকরা থাকবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে, তুমি তাদের জন্য কক্ষনো কোন সাহায্যকারী পাবে না।
মুনাফিকরা থাকবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে, তুমি তাদের জন্য কক্ষনো কোন সাহায্যকারী পাবে না।
Sahih International:
Indeed, the hypocrites will be in the lowest depths of the Fire - and never will you find for them a helper -
Indeed, the hypocrites will be in the lowest depths of the Fire - and never will you find for them a helper -
اِلَّا الَّذِیْنَ تَابُوْا وَ اَصْلَحُوْا وَ اعْتَصَمُوْا بِاللّٰهِ وَ اَخْلَصُوْا دِیْنَهُمْ لِلّٰهِ فَاُولٰٓئِکَ مَعَ الْمُؤْمِنِیْنَ ؕ وَ سَوْفَ یُؤْتِ اللّٰهُ الْمُؤْمِنِیْنَ اَجْرًا عَظِیْمًا ﴿۱۴۶﴾
উচ্চারণ:
ইল্লাল্লাযীনা তা-বূওয়া আসলাহূওয়া‘তাসামুবিল্লা-হি ওয়া আখলাসূদীনাহুম লিল্লা-হি ফাউলাইকা মা‘আল মু’মিনীনা ওয়া ছাওফা ইউ’তিল্লা-হুল মু’মিনীনা আজরান ‘আজীমা-।
ইল্লাল্লাযীনা তা-বূওয়া আসলাহূওয়া‘তাসামুবিল্লা-হি ওয়া আখলাসূদীনাহুম লিল্লা-হি ফাউলাইকা মা‘আল মু’মিনীনা ওয়া ছাওফা ইউ’তিল্লা-হুল মু’মিনীনা আজরান ‘আজীমা-।
আল বায়ান:
তবে যারা তাওবা করে নিজদেরকে শুধরে নেয়, আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে এবং আল্লাহর জন্য নিজদের দীনকে খালেস করে, তারা মুমিনদের সাথে থাকবে। আর অচিরেই আল্লাহ মুমিনদেরকে মহাপুরস্কার দান করবেন।
তবে যারা তাওবা করে নিজদেরকে শুধরে নেয়, আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে এবং আল্লাহর জন্য নিজদের দীনকে খালেস করে, তারা মুমিনদের সাথে থাকবে। আর অচিরেই আল্লাহ মুমিনদেরকে মহাপুরস্কার দান করবেন।
তাইসিরুল কুরআন:
অবশ্য তারা এদের মধ্যে শামিল নয় যারা তাওবাহ করবে, নিজেদেরকে সংশোধন করবে, আল্লাহকে মজবুতভাবে ধারণ করবে, আর নিজেদের দ্বীনকে আল্লাহর জন্য একনিষ্ঠ করবে। তখন তারা মু’মিনদের সঙ্গী হিসেবে গণ্য হবে আর আল্লাহ অচিরেই মু’মিনদেরকে মহা প্রতিফল দান করবেন।
অবশ্য তারা এদের মধ্যে শামিল নয় যারা তাওবাহ করবে, নিজেদেরকে সংশোধন করবে, আল্লাহকে মজবুতভাবে ধারণ করবে, আর নিজেদের দ্বীনকে আল্লাহর জন্য একনিষ্ঠ করবে। তখন তারা মু’মিনদের সঙ্গী হিসেবে গণ্য হবে আর আল্লাহ অচিরেই মু’মিনদেরকে মহা প্রতিফল দান করবেন।
Sahih International:
Except for those who repent, correct themselves, hold fast to Allah, and are sincere in their religion for Allah, for those will be with the believers. And Allah is going to give the believers a great reward.
Except for those who repent, correct themselves, hold fast to Allah, and are sincere in their religion for Allah, for those will be with the believers. And Allah is going to give the believers a great reward.
مَا یَفْعَلُ اللّٰهُ بِعَذَابِکُمْ اِنْ شَکَرْتُمْ وَ اٰمَنْتُمْ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ شَاکِرًا عَلِیْمًا ﴿۱۴۷﴾
উচ্চারণ:
মা- ইয়াফ‘আলুল্লা-হু বি‘আযা-বিকুম ইন শাকারতুম ওয়া আ-মানতুম ওয়া কা-নাল্লা-হু শা-কিরান ‘আলীমা-।
মা- ইয়াফ‘আলুল্লা-হু বি‘আযা-বিকুম ইন শাকারতুম ওয়া আ-মানতুম ওয়া কা-নাল্লা-হু শা-কিরান ‘আলীমা-।
আল বায়ান:
যদি তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর এবং ঈমান আন তাহলে তোমাদেরকে আযাব দিয়ে আল্লাহ কী করবেন? আল্লাহ পুরস্কার দানকারী, সর্বজ্ঞ।
যদি তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর এবং ঈমান আন তাহলে তোমাদেরকে আযাব দিয়ে আল্লাহ কী করবেন? আল্লাহ পুরস্কার দানকারী, সর্বজ্ঞ।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমরা যদি শোকরগুজারি কর আর ঈমান আন তাহলে তোমাদেরকে শাস্তি দিয়ে আল্লাহ কী করবেন? আল্লাহ (সৎকাজের বড়ই) পুরস্কারদাতা, সর্ববিষয়ে জ্ঞাত।
তোমরা যদি শোকরগুজারি কর আর ঈমান আন তাহলে তোমাদেরকে শাস্তি দিয়ে আল্লাহ কী করবেন? আল্লাহ (সৎকাজের বড়ই) পুরস্কারদাতা, সর্ববিষয়ে জ্ঞাত।
Sahih International:
What would Allah do with your punishment if you are grateful and believe? And ever is Allah Appreciative and Knowing.
What would Allah do with your punishment if you are grateful and believe? And ever is Allah Appreciative and Knowing.
لَا یُحِبُّ اللّٰهُ الْجَهْرَ بِالسُّوْٓءِ مِنَ الْقَوْلِ اِلَّا مَنْ ظُلِمَ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ سَمِیْعًا عَلِیْمًا ﴿۱۴۸﴾
উচ্চারণ:
লা-ইউহিব্বুল্লা-হুল জাহরা বিছছূই মিনাল কাওলি ইল্লা-মান জু লিমা ওয়াকা-নাল্লাহু ছামী‘আন ‘আলীমা-।
লা-ইউহিব্বুল্লা-হুল জাহরা বিছছূই মিনাল কাওলি ইল্লা-মান জু লিমা ওয়াকা-নাল্লাহু ছামী‘আন ‘আলীমা-।
আল বায়ান:
মন্দ কথার প্রচার আল্লাহ পছন্দ করেন না, তবে কারো উপর যুলম করা হলে ভিন্ন কথা। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী।
মন্দ কথার প্রচার আল্লাহ পছন্দ করেন না, তবে কারো উপর যুলম করা হলে ভিন্ন কথা। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী।
তাইসিরুল কুরআন:
খারাপ কথার প্রচার প্রপাগান্ডা আল্লাহ পছন্দ করেন না, তবে যার প্রতি অন্যায় করা হয়েছে (তার কথা আলাদা), আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
খারাপ কথার প্রচার প্রপাগান্ডা আল্লাহ পছন্দ করেন না, তবে যার প্রতি অন্যায় করা হয়েছে (তার কথা আলাদা), আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
Sahih International:
Allah does not like the public mention of evil except by one who has been wronged. And ever is Allah Hearing and Knowing.
Allah does not like the public mention of evil except by one who has been wronged. And ever is Allah Hearing and Knowing.
اِنْ تُبْدُوْا خَیْرًا اَوْ تُخْفُوْهُ اَوْ تَعْفُوْا عَنْ سُوْٓءٍ فَاِنَّ اللّٰهَ کَانَ عَفُوًّا قَدِیْرًا ﴿۱۴۹﴾
উচ্চারণ:
ইন তুবদূখাইরান আও তুখফূহুআওতা‘ফূ‘আন ছূইন ফাইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আফুওওয়ান কাদীরা-।
ইন তুবদূখাইরান আও তুখফূহুআওতা‘ফূ‘আন ছূইন ফাইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আফুওওয়ান কাদীরা-।
আল বায়ান:
যদি তোমরা ভালো কিছু প্রকাশ কর, কিংবা গোপন কর অথবা মন্দ ক্ষমা করে দাও, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, ক্ষমতাবান।
যদি তোমরা ভালো কিছু প্রকাশ কর, কিংবা গোপন কর অথবা মন্দ ক্ষমা করে দাও, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, ক্ষমতাবান।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমরা যদি ভাল কাজ প্রকাশ্যে কর কিংবা তা গোপনে কর কিংবা মন্দকে ক্ষমা কর তবে আল্লাহও দোষত্রুটি মোচনকারী, ক্ষমতার অধিকারী।
তোমরা যদি ভাল কাজ প্রকাশ্যে কর কিংবা তা গোপনে কর কিংবা মন্দকে ক্ষমা কর তবে আল্লাহও দোষত্রুটি মোচনকারী, ক্ষমতার অধিকারী।
Sahih International:
If [instead] you show [some] good or conceal it or pardon an offense - indeed, Allah is ever Pardoning and Competent.
If [instead] you show [some] good or conceal it or pardon an offense - indeed, Allah is ever Pardoning and Competent.
اِنَّ الَّذِیْنَ یَکْفُرُوْنَ بِاللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ وَ یُرِیْدُوْنَ اَنْ یُّفَرِّقُوْا بَیْنَ اللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ وَ یَقُوْلُوْنَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَّ نَکْفُرُ بِبَعْضٍ ۙ وَّ یُرِیْدُوْنَ اَنْ یَّتَّخِذُوْا بَیْنَ ذٰلِکَ سَبِیْلًا ﴿۱۵۰﴾ۙ
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লাযীনা ইয়াকফুরূনা বিল্লা-হি ওয়া রুছুলিহী ওয়া ইউরীদূ না আইঁ ইউফাররিকূ বাইনাল্লাহি ওয়া রুছুলিহী ওয়া ইয়াকূলূনা নু’মিন ব্বি্বা‘দিওঁ ওয়া নাকফুরু ব্বিা‘দিওঁ ওয়া ইউরিদূ না আইঁ ইয়াত্তাখিযূবাইনা যা-লিকা ছাবীলা-।
ইন্নাল্লাযীনা ইয়াকফুরূনা বিল্লা-হি ওয়া রুছুলিহী ওয়া ইউরীদূ না আইঁ ইউফাররিকূ বাইনাল্লাহি ওয়া রুছুলিহী ওয়া ইয়াকূলূনা নু’মিন ব্বি্বা‘দিওঁ ওয়া নাকফুরু ব্বিা‘দিওঁ ওয়া ইউরিদূ না আইঁ ইয়াত্তাখিযূবাইনা যা-লিকা ছাবীলা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের সাথে কুফরী করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় এবং বলে, ‘আমরা কতককে বিশ্বাস করি আর কতকের সাথে কুফরী করি’ এবং তারা এর মাঝামাঝি একটি পথ গ্রহণ করতে চায় ।
নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের সাথে কুফরী করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় এবং বলে, ‘আমরা কতককে বিশ্বাস করি আর কতকের সাথে কুফরী করি’ এবং তারা এর মাঝামাঝি একটি পথ গ্রহণ করতে চায় ।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলদেরকে অস্বীকার করে আর আল্লাহ ও রসূলদের মাঝে পার্থক্য সৃষ্টি করতে চায় আর বলে (রসূলদের) কতককে আমরা মানি আর কতককে মানি না, আর তারা তার (কুফর ও ঈমানের) মাঝ দিয়ে একটা রাস্তা বের করতে চায় ।
যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলদেরকে অস্বীকার করে আর আল্লাহ ও রসূলদের মাঝে পার্থক্য সৃষ্টি করতে চায় আর বলে (রসূলদের) কতককে আমরা মানি আর কতককে মানি না, আর তারা তার (কুফর ও ঈমানের) মাঝ দিয়ে একটা রাস্তা বের করতে চায় ।
Sahih International:
Indeed, those who disbelieve in Allah and His messengers and wish to discriminate between Allah and His messengers and say, "We believe in some and disbelieve in others," and wish to adopt a way in between -
Indeed, those who disbelieve in Allah and His messengers and wish to discriminate between Allah and His messengers and say, "We believe in some and disbelieve in others," and wish to adopt a way in between -
اُولٰٓئِکَ هُمُ الْکٰفِرُوْنَ حَقًّا ۚ وَ اَعْتَدْنَا لِلْکٰفِرِیْنَ عَذَابًا مُّهِیْنًا ﴿۱۵۱﴾
উচ্চারণ:
উলাইকা হুমুল কা-ফিরূনা হাক্কাওঁ ওয়া আ‘তাদনা-লিল কা-ফিরীনা ‘আযা-বাম মুহীনা-।
উলাইকা হুমুল কা-ফিরূনা হাক্কাওঁ ওয়া আ‘তাদনা-লিল কা-ফিরীনা ‘আযা-বাম মুহীনা-।
আল বায়ান:
তারাই প্রকৃত কাফির এবং আমি কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছি অপমানকর আযাব।
তারাই প্রকৃত কাফির এবং আমি কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছি অপমানকর আযাব।
তাইসিরুল কুরআন:
তারাই হল প্রকৃত কাফির আর কাফিরদের জন্য আমি অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।
তারাই হল প্রকৃত কাফির আর কাফিরদের জন্য আমি অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।
Sahih International:
Those are the disbelievers, truly. And We have prepared for the disbelievers a humiliating punishment.
Those are the disbelievers, truly. And We have prepared for the disbelievers a humiliating punishment.
وَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا بِاللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ وَ لَمْ یُفَرِّقُوْا بَیْنَ اَحَدٍ مِّنْهُمْ اُولٰٓئِکَ سَوْفَ یُؤْتِیْهِمْ اُجُوْرَهُمْ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ غَفُوْرًا رَّحِیْمًا ﴿۱۵۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা আ-মানূবিল্লা-হি ওয়া রুছলিহী ওয়া লাম ইউফাররিকূবাইনা আহাদিম মিনহুমউলাইকা ছাওফা ইউ’তীহিম উজূরাহুম ওয়া কা-নাল্লা-হু গাফূরার রাহীমা-।
ওয়াল্লাযীনা আ-মানূবিল্লা-হি ওয়া রুছলিহী ওয়া লাম ইউফাররিকূবাইনা আহাদিম মিনহুমউলাইকা ছাওফা ইউ’তীহিম উজূরাহুম ওয়া কা-নাল্লা-হু গাফূরার রাহীমা-।
আল বায়ান:
আর যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের প্রতি ঈমান এনেছে এবং তাদের কারো মধ্যে পার্থক্য করেনি, তাদেরকে অচিরেই তিনি তাদের প্রতিদান দিবেন এবং আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
আর যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের প্রতি ঈমান এনেছে এবং তাদের কারো মধ্যে পার্থক্য করেনি, তাদেরকে অচিরেই তিনি তাদের প্রতিদান দিবেন এবং আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
আর যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে আর তাদের কারো মধ্যে কোন পার্থক্য করে না, তিনি অবশ্যই তাদেরকে তাদের পুরস্কার দান করবেন, আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু।
আর যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে আর তাদের কারো মধ্যে কোন পার্থক্য করে না, তিনি অবশ্যই তাদেরকে তাদের পুরস্কার দান করবেন, আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু।
Sahih International:
But they who believe in Allah and His messengers and do not discriminate between any of them - to those He is going to give their rewards. And ever is Allah Forgiving and Merciful.
But they who believe in Allah and His messengers and do not discriminate between any of them - to those He is going to give their rewards. And ever is Allah Forgiving and Merciful.
یَسْـَٔلُکَ اَهْلُ الْکِتٰبِ اَنْ تُنَزِّلَ عَلَیْهِمْ کِتٰبًا مِّنَ السَّمَآءِ فَقَدْ سَاَلُوْا مُوْسٰۤی اَکْبَرَ مِنْ ذٰلِکَ فَقَالُوْۤا اَرِنَا اللّٰهَ جَهْرَۃً فَاَخَذَتْهُمُ الصّٰعِقَۃُ بِظُلْمِهِمْ ۚ ثُمَّ اتَّخَذُوا الْعِجْلَ مِنْۢ بَعْدِ مَا جَآءَتْهُمُ الْبَیِّنٰتُ فَعَفَوْنَا عَنْ ذٰلِکَ ۚ وَ اٰتَیْنَا مُوْسٰی سُلْطٰنًا مُّبِیْنًا ﴿۱۵۳﴾
উচ্চারণ:
ইয়াছআলুকা আহলুল কিতা-বি আন তুনাযযিলা ‘আলাইহিম কিতা-বাম মিনাছছামাই ফাকাদ ছাআলূমূছাআকবারা মিন যা-লিকা ফাকা-লূ আরিনাল্লা-হা জাহরাতান ফাআখাযাতহুমসসা-ইকাতুবিজুলমিহিম ছুম্মাত্তাখাযুল ইজলা মিম বা‘দি মাজাআতহুমুল বাইয়িনা-তুফা‘আফাওনা-‘আন যা-লিকা ওয়া আ-তাইনা-মূছাছুলতা-নাম মুবীনা-।
ইয়াছআলুকা আহলুল কিতা-বি আন তুনাযযিলা ‘আলাইহিম কিতা-বাম মিনাছছামাই ফাকাদ ছাআলূমূছাআকবারা মিন যা-লিকা ফাকা-লূ আরিনাল্লা-হা জাহরাতান ফাআখাযাতহুমসসা-ইকাতুবিজুলমিহিম ছুম্মাত্তাখাযুল ইজলা মিম বা‘দি মাজাআতহুমুল বাইয়িনা-তুফা‘আফাওনা-‘আন যা-লিকা ওয়া আ-তাইনা-মূছাছুলতা-নাম মুবীনা-।
আল বায়ান:
কিতাবীগণ তোমার নিকট চায় যে, আসমান থেকে তুমি তাদের উপর একটি কিতাব নাযিল কর। অথচ তারা মূসার কাছে এর চেয়ে বড় কিছু চেয়েছিল, যখন তারা বলেছিল, ‘আমাদেরকে সামনাসামনি আল্লাহকে দেখাও’। ফলে তাদেরকে তাদের অন্যায়ের কারণে বজ্র পাকড়াও করেছিল। অতঃপর তারা বাছুরকে (উপাস্যরূপে) গ্রহণ করল, তাদের নিকট স্পষ্ট প্রমাণসমূহ আসার পরও। তারপর আমি তা ক্ষমা করে দিয়েছিলাম এবং মূসাকে দিয়েছিলাম সুস্পষ্ট প্রমাণ।
কিতাবীগণ তোমার নিকট চায় যে, আসমান থেকে তুমি তাদের উপর একটি কিতাব নাযিল কর। অথচ তারা মূসার কাছে এর চেয়ে বড় কিছু চেয়েছিল, যখন তারা বলেছিল, ‘আমাদেরকে সামনাসামনি আল্লাহকে দেখাও’। ফলে তাদেরকে তাদের অন্যায়ের কারণে বজ্র পাকড়াও করেছিল। অতঃপর তারা বাছুরকে (উপাস্যরূপে) গ্রহণ করল, তাদের নিকট স্পষ্ট প্রমাণসমূহ আসার পরও। তারপর আমি তা ক্ষমা করে দিয়েছিলাম এবং মূসাকে দিয়েছিলাম সুস্পষ্ট প্রমাণ।
তাইসিরুল কুরআন:
কিতাবধারীগণ তোমাকে আসমান থেকে তাদের সামনে কিতাব নিয়ে আসতে বলে। তারা তো মূসার কাছে এর চেয়েও বড় দাবী পেশ করেছিল। তারা বলেছিল- আমাদেরকে প্রকাশ্যে আল্লাহকে দেখাও। তখন তাদের অন্যায় ও বাড়াবাড়ির কারণে বিদ্যুৎ তাদের উপর আঘাত হেনেছিল। অতঃপর তাদের কাছে স্পষ্ট প্রমাণ আসার পরেও তারা গো-বৎসকে (উপাস্য) গ্রহণ করেছিল, তাও আমি ক্ষমা করে দিয়েছিলাম, আর মূসাকে সুস্পষ্ট কর্তৃত্ব দান করেছিলাম।
কিতাবধারীগণ তোমাকে আসমান থেকে তাদের সামনে কিতাব নিয়ে আসতে বলে। তারা তো মূসার কাছে এর চেয়েও বড় দাবী পেশ করেছিল। তারা বলেছিল- আমাদেরকে প্রকাশ্যে আল্লাহকে দেখাও। তখন তাদের অন্যায় ও বাড়াবাড়ির কারণে বিদ্যুৎ তাদের উপর আঘাত হেনেছিল। অতঃপর তাদের কাছে স্পষ্ট প্রমাণ আসার পরেও তারা গো-বৎসকে (উপাস্য) গ্রহণ করেছিল, তাও আমি ক্ষমা করে দিয়েছিলাম, আর মূসাকে সুস্পষ্ট কর্তৃত্ব দান করেছিলাম।
Sahih International:
The People of the Scripture ask you to bring down to them a book from the heaven. But they had asked of Moses [even] greater than that and said, "Show us Allah outright," so the thunderbolt struck them for their wrongdoing. Then they took the calf [for worship] after clear evidences had come to them, and We pardoned that. And We gave Moses a clear authority.
The People of the Scripture ask you to bring down to them a book from the heaven. But they had asked of Moses [even] greater than that and said, "Show us Allah outright," so the thunderbolt struck them for their wrongdoing. Then they took the calf [for worship] after clear evidences had come to them, and We pardoned that. And We gave Moses a clear authority.
وَ رَفَعْنَا فَوْقَهُمُ الطُّوْرَ بِمِیْثَاقِهِمْ وَ قُلْنَا لَهُمُ ادْخُلُوا الْبَابَ سُجَّدًا وَّ قُلْنَا لَهُمْ لَا تَعْدُوْا فِی السَّبْتِ وَ اَخَذْنَا مِنْهُمْ مِّیْثَاقًا غَلِیْظًا ﴿۱۵۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়া রাফা‘না-ফাওকাহুমুততূরা বিমীছা-কিহিম ওয়া কুলনা-লাহুমুদখুলুলবা-বা সুজ্জাদাওঁ ওয়া কুলনা-লাহুম লা-তা‘দূফিছছাবতি ওয়া আখাযনা-মিনহুম মীছা-কান গালীজা-।
ওয়া রাফা‘না-ফাওকাহুমুততূরা বিমীছা-কিহিম ওয়া কুলনা-লাহুমুদখুলুলবা-বা সুজ্জাদাওঁ ওয়া কুলনা-লাহুম লা-তা‘দূফিছছাবতি ওয়া আখাযনা-মিনহুম মীছা-কান গালীজা-।
আল বায়ান:
আর তাদের অঙ্গীকার গ্রহণের জন্য তূরকে তাদের উপর তুলে ধরেছিলাম এবং তাদেরকে বলেছিলাম, ‘দরজায় প্রবেশ কর অবনত হয়ে’। তাদেরকে আমি আরও বলেছিলাম, ‘শনিবারে সীমালঙ্ঘন করো না’ এবং আমি তাদের কাছ থেকে দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়েছিলাম।
আর তাদের অঙ্গীকার গ্রহণের জন্য তূরকে তাদের উপর তুলে ধরেছিলাম এবং তাদেরকে বলেছিলাম, ‘দরজায় প্রবেশ কর অবনত হয়ে’। তাদেরকে আমি আরও বলেছিলাম, ‘শনিবারে সীমালঙ্ঘন করো না’ এবং আমি তাদের কাছ থেকে দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়েছিলাম।
তাইসিরুল কুরআন:
তাদের নিকট হতে অঙ্গীকার গ্রহণের জন্য আমি তূর পাহাড়কে তাদের ঊর্ধ্বে তুলে ধরেছিলাম, আর তাদেরকে বলেছিলাম- অবনত মস্তকে (নগর) দ্বারে প্রবেশ কর আর তাদেরকে বলেছিলাম শনিবারের আইন ভঙ্গ করো না, আর তাদের নিকট থেকে নিয়েছিলাম পাকা প্রতিশ্রুতি।
তাদের নিকট হতে অঙ্গীকার গ্রহণের জন্য আমি তূর পাহাড়কে তাদের ঊর্ধ্বে তুলে ধরেছিলাম, আর তাদেরকে বলেছিলাম- অবনত মস্তকে (নগর) দ্বারে প্রবেশ কর আর তাদেরকে বলেছিলাম শনিবারের আইন ভঙ্গ করো না, আর তাদের নিকট থেকে নিয়েছিলাম পাকা প্রতিশ্রুতি।
Sahih International:
And We raised over them the mount for [refusal of] their covenant; and We said to them, "Enter the gate bowing humbly", and We said to them, "Do not transgress on the sabbath", and We took from them a solemn covenant.
And We raised over them the mount for [refusal of] their covenant; and We said to them, "Enter the gate bowing humbly", and We said to them, "Do not transgress on the sabbath", and We took from them a solemn covenant.
فَبِمَا نَقْضِهِمْ مِّیْثَاقَهُمْ وَ کُفْرِهِمْ بِاٰیٰتِ اللّٰهِ وَ قَتْلِهِمُ الْاَنْۢبِیَآءَ بِغَیْرِ حَقٍّ وَّ قَوْلِهِمْ قُلُوْبُنَا غُلْفٌ ؕ بَلْ طَبَعَ اللّٰهُ عَلَیْهَا بِکُفْرِهِمْ فَلَا یُؤْمِنُوْنَ اِلَّا قَلِیْلًا ﴿۱۵۵﴾۪
উচ্চারণ:
ফাবিমা-নাকদিহিম মীছা-কাহুম ওয়া কুফরিহিম বিআ-য়াতিল্লা-হিওয়া কাতলিহিমিুল আমবিইয়াআ বিগাইরি হাক্কিওঁ ওয়া কাওলিহিম কুলূবূনা-গুলফুন বাল তাবা‘আল্লাহু‘আলাইহা-বিকুফরিহিম ফালা-ইউ’মিনূনা ইল্লা-কালীলা-।
ফাবিমা-নাকদিহিম মীছা-কাহুম ওয়া কুফরিহিম বিআ-য়াতিল্লা-হিওয়া কাতলিহিমিুল আমবিইয়াআ বিগাইরি হাক্কিওঁ ওয়া কাওলিহিম কুলূবূনা-গুলফুন বাল তাবা‘আল্লাহু‘আলাইহা-বিকুফরিহিম ফালা-ইউ’মিনূনা ইল্লা-কালীলা-।
আল বায়ান:
অতঃপর (তাদের শাস্তি দেয়া হয়েছিল) তাদের অঙ্গীকার ভঙ্গ, আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করা, অন্যায়ভাবে নবীগণকে হত্যা করা এবং এ কথা বলার কারণে যে, ‘আমাদের অন্তরসমূহ আচ্ছাদিত’। বরং আল্লাহ তাদের কুফরীর কারণে অন্তরের উপর মোহর এঁটে দিয়েছিলেন। সুতরাং স্বল্পসংখ্যক ছাড়া তারা ঈমান আনবে না।
অতঃপর (তাদের শাস্তি দেয়া হয়েছিল) তাদের অঙ্গীকার ভঙ্গ, আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করা, অন্যায়ভাবে নবীগণকে হত্যা করা এবং এ কথা বলার কারণে যে, ‘আমাদের অন্তরসমূহ আচ্ছাদিত’। বরং আল্লাহ তাদের কুফরীর কারণে অন্তরের উপর মোহর এঁটে দিয়েছিলেন। সুতরাং স্বল্পসংখ্যক ছাড়া তারা ঈমান আনবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
(তাদের প্রতি আল্লাহর অসন্তোষ নেমে এসেছে) তাদের ওয়া‘দা ভঙ্গের কারণে, আর আল্লাহর নিদর্শনসমূহকে অস্বীকার করার কারণে, অন্যায়ভাবে নাবীগণকে তাদের হত্যা করার কারণে, আর ‘আমাদের হৃদয়গুলো আচ্ছাদিত’ তাদের এ কথা বলার কারণে- বরং তাদের অস্বীকৃতির কারণে আল্লাহ তাদের হৃদয়গুলোতে মোহর মেরে দিয়েছেন। যে কারণে তাদের অল্পসংখ্যক ছাড়া ঈমান আনে না।
(তাদের প্রতি আল্লাহর অসন্তোষ নেমে এসেছে) তাদের ওয়া‘দা ভঙ্গের কারণে, আর আল্লাহর নিদর্শনসমূহকে অস্বীকার করার কারণে, অন্যায়ভাবে নাবীগণকে তাদের হত্যা করার কারণে, আর ‘আমাদের হৃদয়গুলো আচ্ছাদিত’ তাদের এ কথা বলার কারণে- বরং তাদের অস্বীকৃতির কারণে আল্লাহ তাদের হৃদয়গুলোতে মোহর মেরে দিয়েছেন। যে কারণে তাদের অল্পসংখ্যক ছাড়া ঈমান আনে না।
Sahih International:
And [We cursed them] for their breaking of the covenant and their disbelief in the signs of Allah and their killing of the prophets without right and their saying, "Our hearts are wrapped". Rather, Allah has sealed them because of their disbelief, so they believe not, except for a few.
And [We cursed them] for their breaking of the covenant and their disbelief in the signs of Allah and their killing of the prophets without right and their saying, "Our hearts are wrapped". Rather, Allah has sealed them because of their disbelief, so they believe not, except for a few.
وَّ بِکُفْرِهِمْ وَ قَوْلِهِمْ عَلٰی مَرْیَمَ بُهْتَانًا عَظِیْمًا ﴿۱۵۶﴾ۙ
উচ্চারণ:
ওয়াবিকুফরিহিম ওয়াকাওলিহিম ‘আলা-মারইয়ামা বুহতা-নান ‘আজীমা।
ওয়াবিকুফরিহিম ওয়াকাওলিহিম ‘আলা-মারইয়ামা বুহতা-নান ‘আজীমা।
আল বায়ান:
আর তাদের কুফরীর কারণে এবং মারইয়ামের বিরুদ্ধে মারাত্মক অপবাদ দেয়ার কারণে।
আর তাদের কুফরীর কারণে এবং মারইয়ামের বিরুদ্ধে মারাত্মক অপবাদ দেয়ার কারণে।
তাইসিরুল কুরআন:
(তাদের প্রতি আল্লাহর অসন্তোষ নেমে এসেছে) তাদের কুফরীর জন্য আর মারইয়ামের প্রতি তাদের গুরুতর অপবাদপূর্ণ কথা উচ্চারণের জন্য।
(তাদের প্রতি আল্লাহর অসন্তোষ নেমে এসেছে) তাদের কুফরীর জন্য আর মারইয়ামের প্রতি তাদের গুরুতর অপবাদপূর্ণ কথা উচ্চারণের জন্য।
Sahih International:
And [We cursed them] for their disbelief and their saying against Mary a great slander,
And [We cursed them] for their disbelief and their saying against Mary a great slander,
وَّ قَوْلِهِمْ اِنَّا قَتَلْنَا الْمَسِیْحَ عِیْسَی ابْنَ مَرْیَمَ رَسُوْلَ اللّٰهِ ۚ وَ مَا قَتَلُوْهُ وَ مَا صَلَبُوْهُ وَ لٰکِنْ شُبِّهَ لَهُمْ ؕ وَ اِنَّ الَّذِیْنَ اخْتَلَفُوْا فِیْهِ لَفِیْ شَکٍّ مِّنْهُ ؕ مَا لَهُمْ بِهٖ مِنْ عِلْمٍ اِلَّا اتِّبَاعَ الظَّنِّ ۚ وَ مَا قَتَلُوْهُ یَقِیْنًۢا ﴿۱۵۷﴾ۙ
উচ্চারণ:
ওয়াকাওলিহিম ইন্না-কাতালনাল মাছীহা‘ঈছাবনা মারইয়ামা রাছূলাল্লা-হি ওয়ামাকাতালুহু ওয়ামা-সালাবূহু ওয়ালা-কিন শুব্বিহা লাহুম ওয়া ইন্নাল্লাযীনাখতালাফূফীহি লাফী শাক্কিম মিনহু মা-লাহুম বিহী মিন ‘ইলমিন ইল্লাততিবা-‘আজ্জান্নি ওয়ামাকাতালূহু ইয়াকীনা-।
ওয়াকাওলিহিম ইন্না-কাতালনাল মাছীহা‘ঈছাবনা মারইয়ামা রাছূলাল্লা-হি ওয়ামাকাতালুহু ওয়ামা-সালাবূহু ওয়ালা-কিন শুব্বিহা লাহুম ওয়া ইন্নাল্লাযীনাখতালাফূফীহি লাফী শাক্কিম মিনহু মা-লাহুম বিহী মিন ‘ইলমিন ইল্লাততিবা-‘আজ্জান্নি ওয়ামাকাতালূহু ইয়াকীনা-।
আল বায়ান:
এবং তাদের এ কথার কারণে যে, ‘আমরা আল্লাহর রাসূল মারইয়াম পুত্র ঈসা মাসীহকে হত্যা করেছি’। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি এবং তাকে শূলেও চড়ায়নি। বরং তাদেরকে ধাঁধায় ফেলা হয়েছিল। আর নিশ্চয় যারা তাতে মতবিরোধ করেছিল, অবশ্যই তারা তার ব্যাপারে সন্দেহের মধ্যে ছিল। ধারণার অনুসরণ ছাড়া এ ব্যাপারে তাদের কোন জ্ঞান নেই। আর এটা নিশ্চিত যে, তারা তাকে হত্যা করেনি।
এবং তাদের এ কথার কারণে যে, ‘আমরা আল্লাহর রাসূল মারইয়াম পুত্র ঈসা মাসীহকে হত্যা করেছি’। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি এবং তাকে শূলেও চড়ায়নি। বরং তাদেরকে ধাঁধায় ফেলা হয়েছিল। আর নিশ্চয় যারা তাতে মতবিরোধ করেছিল, অবশ্যই তারা তার ব্যাপারে সন্দেহের মধ্যে ছিল। ধারণার অনুসরণ ছাড়া এ ব্যাপারে তাদের কোন জ্ঞান নেই। আর এটা নিশ্চিত যে, তারা তাকে হত্যা করেনি।
তাইসিরুল কুরআন:
আর ‘আমরা আল্লাহর রসূল মাসীহ ঈসা ইবনু মারইয়ামকে হত্যা করেছি’ তাদের এ উক্তির জন্য। কিন্তু তারা না তাকে হত্যা করেছে, না তাকে ক্রুশবিদ্ধ করেছে, কেবলমাত্র তাদের জন্য (এক লোককে) তার সদৃশ করা হয়েছিল, আর যারা এ বিষয়ে মতভেদ করেছিল তারাও এ সম্পর্কে সন্দেহে পতিত হয়েছিল। শুধু অমূলক ধারণার অনুসরণ ছাড়া এ ব্যাপারে তাদের কোন জ্ঞানই ছিল না। এটা নিশ্চিত সত্য যে, তারা তাকে হত্যা করেনি।
আর ‘আমরা আল্লাহর রসূল মাসীহ ঈসা ইবনু মারইয়ামকে হত্যা করেছি’ তাদের এ উক্তির জন্য। কিন্তু তারা না তাকে হত্যা করেছে, না তাকে ক্রুশবিদ্ধ করেছে, কেবলমাত্র তাদের জন্য (এক লোককে) তার সদৃশ করা হয়েছিল, আর যারা এ বিষয়ে মতভেদ করেছিল তারাও এ সম্পর্কে সন্দেহে পতিত হয়েছিল। শুধু অমূলক ধারণার অনুসরণ ছাড়া এ ব্যাপারে তাদের কোন জ্ঞানই ছিল না। এটা নিশ্চিত সত্য যে, তারা তাকে হত্যা করেনি।
Sahih International:
And [for] their saying, "Indeed, we have killed the Messiah, Jesus, the son of Mary, the messenger of Allah." And they did not kill him, nor did they crucify him; but [another] was made to resemble him to them. And indeed, those who differ over it are in doubt about it. They have no knowledge of it except the following of assumption. And they did not kill him, for certain.
And [for] their saying, "Indeed, we have killed the Messiah, Jesus, the son of Mary, the messenger of Allah." And they did not kill him, nor did they crucify him; but [another] was made to resemble him to them. And indeed, those who differ over it are in doubt about it. They have no knowledge of it except the following of assumption. And they did not kill him, for certain.
بَلْ رَّفَعَهُ اللّٰهُ اِلَیْهِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَزِیْزًا حَکِیْمًا ﴿۱۵۸﴾
উচ্চারণ:
বার রাফা‘আহুল্লা-হু ইলাইহি ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আযীযান হাকীমা-।
বার রাফা‘আহুল্লা-হু ইলাইহি ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আযীযান হাকীমা-।
আল বায়ান:
বরং আল্লাহ তাঁর কাছে তাকে তুলে নিয়েছেন এবং আল্লাহ মহা পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
বরং আল্লাহ তাঁর কাছে তাকে তুলে নিয়েছেন এবং আল্লাহ মহা পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
বরং আল্লাহ তাকে নিজের কাছে উঠিয়ে নিয়েছেন, আর আল্লাহ হলেন মহাপরাক্রমশালী, মহাবিজ্ঞানী।
বরং আল্লাহ তাকে নিজের কাছে উঠিয়ে নিয়েছেন, আর আল্লাহ হলেন মহাপরাক্রমশালী, মহাবিজ্ঞানী।
Sahih International:
Rather, Allah raised him to Himself. And ever is Allah Exalted in Might and Wise.
Rather, Allah raised him to Himself. And ever is Allah Exalted in Might and Wise.
وَ اِنْ مِّنْ اَهْلِ الْکِتٰبِ اِلَّا لَیُؤْمِنَنَّ بِهٖ قَبْلَ مَوْتِهٖ ۚ وَ یَوْمَ الْقِیٰمَۃِ یَکُوْنُ عَلَیْهِمْ شَهِیْدًا ﴿۱۵۹﴾ۚ
উচ্চারণ:
ওয়া ইম মিন আহলিল কিতা-বি ইল্লা-লাইউ‘মিনান্না বিহী কাবলা মাওতিহী ওয়া ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ইয়াকূনু‘আলাইহিম শাহীদা-।
ওয়া ইম মিন আহলিল কিতা-বি ইল্লা-লাইউ‘মিনান্না বিহী কাবলা মাওতিহী ওয়া ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ইয়াকূনু‘আলাইহিম শাহীদা-।
আল বায়ান:
কিতাবীদের মধ্যে এমন কেউ নেই, যে তার মৃত্যুর পূর্বে তার প্রতি ঈমান আনবে না* এবং কিয়ামতের দিনে সে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষী হবে।
কিতাবীদের মধ্যে এমন কেউ নেই, যে তার মৃত্যুর পূর্বে তার প্রতি ঈমান আনবে না* এবং কিয়ামতের দিনে সে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষী হবে।
তাইসিরুল কুরআন:
কিতাবওয়ালাদের মধ্যে এমন কেউ নেই যে, তার মৃত্যুর পূর্বে তার প্রতি অবশ্যই ঈমান আনবে না, আর ক্বিয়ামাতের দিন সে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে।
কিতাবওয়ালাদের মধ্যে এমন কেউ নেই যে, তার মৃত্যুর পূর্বে তার প্রতি অবশ্যই ঈমান আনবে না, আর ক্বিয়ামাতের দিন সে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে।
Sahih International:
And there is none from the People of the Scripture but that he will surely believe in Jesus before his death. And on the Day of Resurrection he will be against them a witness.
And there is none from the People of the Scripture but that he will surely believe in Jesus before his death. And on the Day of Resurrection he will be against them a witness.
فَبِظُلْمٍ مِّنَ الَّذِیْنَ هَادُوْا حَرَّمْنَا عَلَیْهِمْ طَیِّبٰتٍ اُحِلَّتْ لَهُمْ وَ بِصَدِّهِمْ عَنْ سَبِیْلِ اللّٰهِ کَثِیْرًا ﴿۱۶۰﴾ۙ
উচ্চারণ:
ফাবিজুলমিমমিনাল্লাযীনা হা-দূহাররামনা-‘আলাইহিমতাইয়িবা-তিনউহিল্লা ত লাহুম ওয়া বিসাদ্দিহিম ‘আন ছাবীলিল্লা-হি কাছীরা-।
ফাবিজুলমিমমিনাল্লাযীনা হা-দূহাররামনা-‘আলাইহিমতাইয়িবা-তিনউহিল্লা ত লাহুম ওয়া বিসাদ্দিহিম ‘আন ছাবীলিল্লা-হি কাছীরা-।
আল বায়ান:
সুতরাং ইয়াহূদীদের যুলমের কারণে আমি তাদের উপর উত্তম খাবারগুলো হারাম করেছিলাম, যা তাদের জন্য হালাল করা হয়েছিল এবং আল্লাহর রাস্তা থেকে অনেককে তাদের বাধা প্রদানের কারণে।
সুতরাং ইয়াহূদীদের যুলমের কারণে আমি তাদের উপর উত্তম খাবারগুলো হারাম করেছিলাম, যা তাদের জন্য হালাল করা হয়েছিল এবং আল্লাহর রাস্তা থেকে অনেককে তাদের বাধা প্রদানের কারণে।
তাইসিরুল কুরআন:
আমি ইয়াহূদীদের জন্য পবিত্র বস্তুসমূহ যা তাদের জন্য হালাল ছিল, তা হারাম করে দিয়েছি তাদের বাড়াবাড়ির কারণে আর বহু লোককে আল্লাহর পথে তাদের বাধা দেয়ার কারণে।
আমি ইয়াহূদীদের জন্য পবিত্র বস্তুসমূহ যা তাদের জন্য হালাল ছিল, তা হারাম করে দিয়েছি তাদের বাড়াবাড়ির কারণে আর বহু লোককে আল্লাহর পথে তাদের বাধা দেয়ার কারণে।
Sahih International:
For wrongdoing on the part of the Jews, We made unlawful for them [certain] good foods which had been lawful to them, and for their averting from the way of Allah many [people],
For wrongdoing on the part of the Jews, We made unlawful for them [certain] good foods which had been lawful to them, and for their averting from the way of Allah many [people],
وَّ اَخْذِهِمُ الرِّبٰوا وَ قَدْ نُهُوْا عَنْهُ وَ اَکْلِهِمْ اَمْوَالَ النَّاسِ بِالْبَاطِلِ ؕ وَ اَعْتَدْنَا لِلْکٰفِرِیْنَ مِنْهُمْ عَذَابًا اَلِیْمًا ﴿۱۶۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আখযিহিমুর রিবা-ওয়া কাদ নুহু ‘আনহু ওয়া আকলিহিম আমওয়া-লান্না-ছি বিল বাতিলি ওয়াআ‘তাদনা-লিল কা-ফিরীনা মিনহুম ‘আযা-বান আলীমা-।
ওয়া আখযিহিমুর রিবা-ওয়া কাদ নুহু ‘আনহু ওয়া আকলিহিম আমওয়া-লান্না-ছি বিল বাতিলি ওয়াআ‘তাদনা-লিল কা-ফিরীনা মিনহুম ‘আযা-বান আলীমা-।
আল বায়ান:
আর তাদের সুদ গ্রহণের কারণে, অথচ তা থেকে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল এবং অবৈধভাবে মানুষের সম্পদ খাওয়ার কারণে। আর আমি তাদের মধ্য থেকে কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছি যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
আর তাদের সুদ গ্রহণের কারণে, অথচ তা থেকে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল এবং অবৈধভাবে মানুষের সম্পদ খাওয়ার কারণে। আর আমি তাদের মধ্য থেকে কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছি যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
তাইসিরুল কুরআন:
এবং তাদের সুদ গ্রহণের কারণে যদিও তাত্থেকে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল এবং তাদের অন্যায়ভাবে লোকেদের ধন-সম্পদ গ্রাস করার কারণে এবং আমি তাদের মাঝে যারা অবিশ্বাসী তাদের জন্যে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।
এবং তাদের সুদ গ্রহণের কারণে যদিও তাত্থেকে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল এবং তাদের অন্যায়ভাবে লোকেদের ধন-সম্পদ গ্রাস করার কারণে এবং আমি তাদের মাঝে যারা অবিশ্বাসী তাদের জন্যে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।
Sahih International:
And [for] their taking of usury while they had been forbidden from it, and their consuming of the people's wealth unjustly. And we have prepared for the disbelievers among them a painful punishment.
And [for] their taking of usury while they had been forbidden from it, and their consuming of the people's wealth unjustly. And we have prepared for the disbelievers among them a painful punishment.
لٰکِنِ الرّٰسِخُوْنَ فِی الْعِلْمِ مِنْهُمْ وَ الْمُؤْمِنُوْنَ یُؤْمِنُوْنَ بِمَاۤ اُنْزِلَ اِلَیْکَ وَ مَاۤ اُنْزِلَ مِنْ قَبْلِکَ وَ الْمُقِیْمِیْنَ الصَّلٰوۃَ وَ الْمُؤْتُوْنَ الزَّکٰوۃَ وَ الْمُؤْمِنُوْنَ بِاللّٰهِ وَ الْیَوْمِ الْاٰخِرِ ؕ اُولٰٓئِکَ سَنُؤْتِیْهِمْ اَجْرًا عَظِیْمًا ﴿۱۶۲﴾
উচ্চারণ:
লা-কিনির রা-ছিখূনা ফিল ‘ইলমি মিনহুম ওয়াল মু’মিনূনা ইউ’মিনূনা বিমা-উনযিলা ইলাইকা ওয়ামা-উনযিলা মিন কাবলিকা ওয়াল মুকীমীনাসসালা-তা ওয়াল মু’তূনাযযাকা-তা ওয়াল মু’মিনূনা বিল্লা-হি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি উলাইকা ছানু’তীহিম আজরান ‘আজীমা-।
লা-কিনির রা-ছিখূনা ফিল ‘ইলমি মিনহুম ওয়াল মু’মিনূনা ইউ’মিনূনা বিমা-উনযিলা ইলাইকা ওয়ামা-উনযিলা মিন কাবলিকা ওয়াল মুকীমীনাসসালা-তা ওয়াল মু’তূনাযযাকা-তা ওয়াল মু’মিনূনা বিল্লা-হি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি উলাইকা ছানু’তীহিম আজরান ‘আজীমা-।
আল বায়ান:
কিন্তু তাদের মধ্যে যারা জ্ঞানে পরিপক্ক এবং মুমিনগণ- যারা তোমার প্রতি যা নাযিল হয়েছে এবং যা নাযিল হয়েছে তোমার পূর্বে- তাতে ঈমান আনে। আর যারা সালাত প্রতিষ্ঠাকারী ও যাকাত প্রদানকারী এবং আল্লাহ ও শেষ দিনে ঈমান আনয়নকারী, তাদেরকে অচিরেই আমি মহাপুরস্কার প্রদান করব।
কিন্তু তাদের মধ্যে যারা জ্ঞানে পরিপক্ক এবং মুমিনগণ- যারা তোমার প্রতি যা নাযিল হয়েছে এবং যা নাযিল হয়েছে তোমার পূর্বে- তাতে ঈমান আনে। আর যারা সালাত প্রতিষ্ঠাকারী ও যাকাত প্রদানকারী এবং আল্লাহ ও শেষ দিনে ঈমান আনয়নকারী, তাদেরকে অচিরেই আমি মহাপুরস্কার প্রদান করব।
তাইসিরুল কুরআন:
কিন্তু তাদের মধ্যে যারা জ্ঞানে পরিপক্ক আর মু’মিনগণ তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে আর তোমার পূর্বে যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস স্থাপন করে আর তারা নামায ক্বায়িমকারী ও যাকাত আদায়কারী এবং আল্লাহ্তে ও শেষ দিনের প্রতি বিশ্বাসী; এদেরকেই আমি শীঘ্র মহাপুরস্কার দান করব।
কিন্তু তাদের মধ্যে যারা জ্ঞানে পরিপক্ক আর মু’মিনগণ তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে আর তোমার পূর্বে যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস স্থাপন করে আর তারা নামায ক্বায়িমকারী ও যাকাত আদায়কারী এবং আল্লাহ্তে ও শেষ দিনের প্রতি বিশ্বাসী; এদেরকেই আমি শীঘ্র মহাপুরস্কার দান করব।
Sahih International:
But those firm in knowledge among them and the believers believe in what has been revealed to you, [O Muhammad], and what was revealed before you. And the establishers of prayer [especially] and the givers of zakah and the believers in Allah and the Last Day - those We will give a great reward.
But those firm in knowledge among them and the believers believe in what has been revealed to you, [O Muhammad], and what was revealed before you. And the establishers of prayer [especially] and the givers of zakah and the believers in Allah and the Last Day - those We will give a great reward.
اِنَّاۤ اَوْحَیْنَاۤ اِلَیْکَ کَمَاۤ اَوْحَیْنَاۤ اِلٰی نُوْحٍ وَّ النَّبِیّٖنَ مِنْۢ بَعْدِهٖ ۚ وَ اَوْحَیْنَاۤ اِلٰۤی اِبْرٰهِیْمَ وَ اِسْمٰعِیْلَ وَ اِسْحٰقَ وَ یَعْقُوْبَ وَ الْاَسْبَاطِ وَ عِیْسٰی وَ اَیُّوْبَ وَ یُوْنُسَ وَ هٰرُوْنَ وَ سُلَیْمٰنَ ۚ وَ اٰتَیْنَا دَاوٗدَ زَبُوْرًا ﴿۱۶۳﴾ۚ
উচ্চারণ:
ইন্নাআওহাইনাইলাইকা কামাআওহাইনা ইলানূহিওঁ ওয়ান নাবিইঈনা মিম বা‘দিহী ওয়াআওহাইনা ইলাইবরা-হীমা ওয়া ইছমা-‘ঈলা ওয়া ইছহা-কা ওয়া ইয়া‘কূবা ওয়াল আছবা-তিওয়া ‘ঈসা-ওয়া আইয়ূবা ওয়া ইঊনুছা ওয়া হা-রূনা ওয়া ছুলাইমা-না ওয়া আ-তাইনা-দা-ঊদা যাবূরা-।
ইন্নাআওহাইনাইলাইকা কামাআওহাইনা ইলানূহিওঁ ওয়ান নাবিইঈনা মিম বা‘দিহী ওয়াআওহাইনা ইলাইবরা-হীমা ওয়া ইছমা-‘ঈলা ওয়া ইছহা-কা ওয়া ইয়া‘কূবা ওয়াল আছবা-তিওয়া ‘ঈসা-ওয়া আইয়ূবা ওয়া ইঊনুছা ওয়া হা-রূনা ওয়া ছুলাইমা-না ওয়া আ-তাইনা-দা-ঊদা যাবূরা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় আমি তোমার নিকট ওহী পাঠিয়েছি, যেমন ওহী পাঠিয়েছি নূহ ও তার পরবর্তী নবীগণের নিকট এবং আমি ওহী পাঠিয়েছি ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়া‘কূব, তার বংশধরগণ, ঈসা, আইয়ূব, ইউনুস, হারূন ও সুলায়মানের নিকট এবং দাঊদকে প্রদান করেছি যাবূর।
নিশ্চয় আমি তোমার নিকট ওহী পাঠিয়েছি, যেমন ওহী পাঠিয়েছি নূহ ও তার পরবর্তী নবীগণের নিকট এবং আমি ওহী পাঠিয়েছি ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়া‘কূব, তার বংশধরগণ, ঈসা, আইয়ূব, ইউনুস, হারূন ও সুলায়মানের নিকট এবং দাঊদকে প্রদান করেছি যাবূর।
তাইসিরুল কুরআন:
আমি তোমার কাছে ওয়াহী পাঠিয়েছি যেমন নূহ ও তার আগের নাবীগণের নিকট ওয়াহী পাঠিয়েছিলাম, আর ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব ও তার বংশধর আর ঈসা, আইয়ূব, ইউনুস, হারূন ও সুলায়মানের নিকটও ওয়াহী পাঠিয়েছিলাম আর আমি দাঊদকে যাবূর প্রদান করেছিলাম।
আমি তোমার কাছে ওয়াহী পাঠিয়েছি যেমন নূহ ও তার আগের নাবীগণের নিকট ওয়াহী পাঠিয়েছিলাম, আর ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব ও তার বংশধর আর ঈসা, আইয়ূব, ইউনুস, হারূন ও সুলায়মানের নিকটও ওয়াহী পাঠিয়েছিলাম আর আমি দাঊদকে যাবূর প্রদান করেছিলাম।
Sahih International:
Indeed, We have revealed to you, [O Muhammad], as We revealed to Noah and the prophets after him. And we revealed to Abraham, Ishmael, Isaac, Jacob, the Descendants, Jesus, Job, Jonah, Aaron, and Solomon, and to David We gave the book [of Psalms].
Indeed, We have revealed to you, [O Muhammad], as We revealed to Noah and the prophets after him. And we revealed to Abraham, Ishmael, Isaac, Jacob, the Descendants, Jesus, Job, Jonah, Aaron, and Solomon, and to David We gave the book [of Psalms].
وَ رُسُلًا قَدْ قَصَصْنٰهُمْ عَلَیْکَ مِنْ قَبْلُ وَ رُسُلًا لَّمْ نَقْصُصْهُمْ عَلَیْکَ ؕ وَ کَلَّمَ اللّٰهُ مُوْسٰی تَکْلِیْمًا ﴿۱۶۴﴾ۚ
উচ্চারণ:
ওয়া রুছুলান কাদ কাসাসনাহুম ‘আলাইকা মিন কাবলুওয়া রুছুলাল লাম নাকছুছহুম ‘আলাইকা ওয়া কাল্লামাল্লা-হু মূছা-তাকলীমা-।
ওয়া রুছুলান কাদ কাসাসনাহুম ‘আলাইকা মিন কাবলুওয়া রুছুলাল লাম নাকছুছহুম ‘আলাইকা ওয়া কাল্লামাল্লা-হু মূছা-তাকলীমা-।
আল বায়ান:
আর অনেক রাসূল, যাদের বর্ণনা তোমাকে পূর্বে দিয়েছি এবং অনেক রাসূল, যাদের বর্ণনা তোমাকে দেইনি আর আল্লাহ মূসার সাথে সুস্পষ্টভাবে কথা বলেছেন।
আর অনেক রাসূল, যাদের বর্ণনা তোমাকে পূর্বে দিয়েছি এবং অনেক রাসূল, যাদের বর্ণনা তোমাকে দেইনি আর আল্লাহ মূসার সাথে সুস্পষ্টভাবে কথা বলেছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
আমি সেই রসূলদের প্রতিও ওয়াহী পাঠিয়েছি যাদের সম্পর্কে আমি তোমাকে আগেই বলেছি, আর অনেক রসূল যাদের কথা আমি তোমাকে বলিনি। আর আল্লাহ মূসার সাথে কথা বলেছেন সরাসরি।
আমি সেই রসূলদের প্রতিও ওয়াহী পাঠিয়েছি যাদের সম্পর্কে আমি তোমাকে আগেই বলেছি, আর অনেক রসূল যাদের কথা আমি তোমাকে বলিনি। আর আল্লাহ মূসার সাথে কথা বলেছেন সরাসরি।
Sahih International:
And [We sent] messengers about whom We have related [their stories] to you before and messengers about whom We have not related to you. And Allah spoke to Moses with [direct] speech.
And [We sent] messengers about whom We have related [their stories] to you before and messengers about whom We have not related to you. And Allah spoke to Moses with [direct] speech.
رُسُلًا مُّبَشِّرِیْنَ وَ مُنْذِرِیْنَ لِئَلَّا یَکُوْنَ لِلنَّاسِ عَلَی اللّٰهِ حُجَّۃٌۢ بَعْدَ الرُّسُلِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَزِیْزًا حَکِیْمًا ﴿۱۶۵﴾
উচ্চারণ:
রুছুলাম মুবাশশিরীনা ওয়া মুনযিরীনা লিআল্লা-ইয়াকূনা লিন্না-ছি ‘আলাল্লা-হি হুজ্জাতুম বা‘দার রুছুলি ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আযীযান হাকীমা-।
রুছুলাম মুবাশশিরীনা ওয়া মুনযিরীনা লিআল্লা-ইয়াকূনা লিন্না-ছি ‘আলাল্লা-হি হুজ্জাতুম বা‘দার রুছুলি ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আযীযান হাকীমা-।
আল বায়ান:
আর (পাঠিয়েছি) রাসূলগণকে সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে, যাতে আল্লাহর বিপক্ষে রাসূলদের পর মানুষের জন্য কোন অজুহাত না থাকে। আর আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় ।
আর (পাঠিয়েছি) রাসূলগণকে সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে, যাতে আল্লাহর বিপক্ষে রাসূলদের পর মানুষের জন্য কোন অজুহাত না থাকে। আর আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় ।
তাইসিরুল কুরআন:
রসূলগণ ছিলেন সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী যাতে রসূলদের আগমনের পর আল্লাহর বিরুদ্ধে মানুষের কোন অযুহাতের সুযোগ না থাকে। আল্লাহ হলেন মহাপরাক্রমশালী, বিজ্ঞানময়।
রসূলগণ ছিলেন সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী যাতে রসূলদের আগমনের পর আল্লাহর বিরুদ্ধে মানুষের কোন অযুহাতের সুযোগ না থাকে। আল্লাহ হলেন মহাপরাক্রমশালী, বিজ্ঞানময়।
Sahih International:
[We sent] messengers as bringers of good tidings and warners so that mankind will have no argument against Allah after the messengers. And ever is Allah Exalted in Might and Wise.
[We sent] messengers as bringers of good tidings and warners so that mankind will have no argument against Allah after the messengers. And ever is Allah Exalted in Might and Wise.
لٰکِنِ اللّٰهُ یَشْهَدُ بِمَاۤ اَنْزَلَ اِلَیْکَ اَنْزَلَهٗ بِعِلْمِهٖ ۚ وَ الْمَلٰٓئِکَۃُ یَشْهَدُوْنَ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ شَهِیْدًا ﴿۱۶۶﴾ؕ
উচ্চারণ:
লা-কিনিল্লা-হু ইয়াশহাদুবিমা আনযালা ইলাইকা আনযালাহু বি‘ইলমিহী ওয়াল মালাইকাতুইয়াশহাদূ ন ওয়া কাফা-বিল্লা-হি শাহীদা-।
লা-কিনিল্লা-হু ইয়াশহাদুবিমা আনযালা ইলাইকা আনযালাহু বি‘ইলমিহী ওয়াল মালাইকাতুইয়াশহাদূ ন ওয়া কাফা-বিল্লা-হি শাহীদা-।
আল বায়ান:
কিন্তু আল্লাহ সাক্ষ্য দিচ্ছেন, যা তোমার নিকট তিনি নাযিল করেছেন তার মাধ্যমে। তিনি তা নাযিল করেছেন নিজ জ্ঞানে এবং ফেরেশতারাও সাক্ষ্য দিচ্ছে। আর আল্লাহই সাক্ষীরূপে যথেষ্ট।
কিন্তু আল্লাহ সাক্ষ্য দিচ্ছেন, যা তোমার নিকট তিনি নাযিল করেছেন তার মাধ্যমে। তিনি তা নাযিল করেছেন নিজ জ্ঞানে এবং ফেরেশতারাও সাক্ষ্য দিচ্ছে। আর আল্লাহই সাক্ষীরূপে যথেষ্ট।
তাইসিরুল কুরআন:
কিন্তু আল্লাহ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, যা তিনি নাযিল করেছেন তা তাঁর জ্ঞানের ভিত্তিতেই নাযিল করেছেন। ফেরেশতারাও সে সাক্ষ্য দিচ্ছে আর সাক্ষী হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট।
কিন্তু আল্লাহ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, যা তিনি নাযিল করেছেন তা তাঁর জ্ঞানের ভিত্তিতেই নাযিল করেছেন। ফেরেশতারাও সে সাক্ষ্য দিচ্ছে আর সাক্ষী হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট।
Sahih International:
But Allah bears witness to that which He has revealed to you. He has sent it down with His knowledge, and the angels bear witness [as well]. And sufficient is Allah as Witness.
But Allah bears witness to that which He has revealed to you. He has sent it down with His knowledge, and the angels bear witness [as well]. And sufficient is Allah as Witness.
اِنَّ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا وَ صَدُّوْا عَنْ سَبِیْلِ اللّٰهِ قَدْ ضَلُّوْا ضَلٰلًۢا بَعِیْدًا ﴿۱۶۷﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লাযীনা কাফারু ওযা সাদ্দূ‘আন ছাবীলিল্লা-হি কাদ দাললূদালা-লাম বা‘ঈদা-।
ইন্নাল্লাযীনা কাফারু ওযা সাদ্দূ‘আন ছাবীলিল্লা-হি কাদ দাললূদালা-লাম বা‘ঈদা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে এবং আল্লাহর পথ থেকে বাধা দিয়েছে,তারা অবশ্যই চূড়ান্তভাবে পথভ্রষ্ট হয়েছে।
নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে এবং আল্লাহর পথ থেকে বাধা দিয়েছে,তারা অবশ্যই চূড়ান্তভাবে পথভ্রষ্ট হয়েছে।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা কুফরী করে আর লোকেদেরকে আল্লাহর পথ হতে ফিরিয়ে রাখে তারা চরম পথভ্রষ্টতায় পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে।
যারা কুফরী করে আর লোকেদেরকে আল্লাহর পথ হতে ফিরিয়ে রাখে তারা চরম পথভ্রষ্টতায় পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে।
Sahih International:
Indeed, those who disbelieve and avert [people] from the way of Allah have certainly gone far astray.
Indeed, those who disbelieve and avert [people] from the way of Allah have certainly gone far astray.
اِنَّ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا وَ ظَلَمُوْا لَمْ یَکُنِ اللّٰهُ لِیَغْفِرَ لَهُمْ وَ لَا لِیَهْدِیَهُمْ طَرِیْقًا ﴿۱۶۸﴾ۙ
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লাযীনা কাফারূ ওয়া জালামূ লাম ইয়াকুনিল্লা-হু লিইয়াগফিরা লাহুম ওয়ালালিইয়াহদিইয়াহুম তারিকিা-।
ইন্নাল্লাযীনা কাফারূ ওয়া জালামূ লাম ইয়াকুনিল্লা-হু লিইয়াগফিরা লাহুম ওয়ালালিইয়াহদিইয়াহুম তারিকিা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয়ই যারা কুফরী করেছে এবং যুলম করেছে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন না এবং তাদেরকে কোন পথ দেখাবেন না।
নিশ্চয়ই যারা কুফরী করেছে এবং যুলম করেছে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন না এবং তাদেরকে কোন পথ দেখাবেন না।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা কুফরী করেছে আর বাড়াবাড়ি করেছে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন না, তাদেরকে কোন পথও দেখাবেন না ।
যারা কুফরী করেছে আর বাড়াবাড়ি করেছে, আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করবেন না, তাদেরকে কোন পথও দেখাবেন না ।
Sahih International:
Indeed, those who disbelieve and commit wrong [or injustice] - never will Allah forgive them, nor will He guide them to a path.
Indeed, those who disbelieve and commit wrong [or injustice] - never will Allah forgive them, nor will He guide them to a path.
اِلَّا طَرِیْقَ جَهَنَّمَ خٰلِدِیْنَ فِیْهَاۤ اَبَدًا ؕ وَ کَانَ ذٰلِکَ عَلَی اللّٰهِ یَسِیْرًا ﴿۱۶۹﴾
উচ্চারণ:
ইল্লা-তারীকা জাহান্নামা খা-লিদীনা ফীহাআবাদাওঁ ওয়া কা-না যা-লিকা ‘আলাল্লাহি ইয়াছীরা-।
ইল্লা-তারীকা জাহান্নামা খা-লিদীনা ফীহাআবাদাওঁ ওয়া কা-না যা-লিকা ‘আলাল্লাহি ইয়াছীরা-।
আল বায়ান:
জাহান্নামের পথ ছাড়া। তারা তাতে স্থায়ী হবে এবং তা আল্লাহর জন্য সহজ।
জাহান্নামের পথ ছাড়া। তারা তাতে স্থায়ী হবে এবং তা আল্লাহর জন্য সহজ।
তাইসিরুল কুরআন:
জাহান্নামের পথ ছাড়া, যাতে তারা চিরকালের জন্য স্থায়ী হবে, আর এটা আল্লাহর জন্য সহজ।
জাহান্নামের পথ ছাড়া, যাতে তারা চিরকালের জন্য স্থায়ী হবে, আর এটা আল্লাহর জন্য সহজ।
Sahih International:
Except the path of Hell; they will abide therein forever. And that, for Allah, is [always] easy.
Except the path of Hell; they will abide therein forever. And that, for Allah, is [always] easy.
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ قَدْ جَآءَکُمُ الرَّسُوْلُ بِالْحَقِّ مِنْ رَّبِّکُمْ فَاٰمِنُوْا خَیْرًا لَّکُمْ ؕ وَ اِنْ تَکْفُرُوْا فَاِنَّ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَلِیْمًا حَکِیْمًا ﴿۱۷۰﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহান্না-ছুকাদ জাআকমুর রাছূলূবিলহাক্কিমির রাব্বিকুম ফাআ-মিনুখাইরাল লাকুম ওয়া ইন তাকফুরূফাইন্না লিল্লা-হি মা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলীমান হাকীমা-।
ইয়াআইয়ুহান্না-ছুকাদ জাআকমুর রাছূলূবিলহাক্কিমির রাব্বিকুম ফাআ-মিনুখাইরাল লাকুম ওয়া ইন তাকফুরূফাইন্না লিল্লা-হি মা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলীমান হাকীমা-।
আল বায়ান:
হে মানুষ, অবশ্যই তোমাদের নিকট রাসূল এসেছে, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে সত্য নিয়ে। সুতরাং তোমরা ঈমান আন, তা তোমাদের জন্য উত্তম হবে। আর যদি কুফরী কর, তবে নিশ্চয় আসমানসমূহ ও যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহর জন্যই এবং আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
হে মানুষ, অবশ্যই তোমাদের নিকট রাসূল এসেছে, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে সত্য নিয়ে। সুতরাং তোমরা ঈমান আন, তা তোমাদের জন্য উত্তম হবে। আর যদি কুফরী কর, তবে নিশ্চয় আসমানসমূহ ও যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহর জন্যই এবং আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
হে মানুষ! রসূল তোমাদের কাছে তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে সত্য বিধান নিয়ে এসেছে, কাজেই তোমরা ঈমান আন, এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর হবে, আর যদি কুফরী কর (তাহলে জেনে রেখ) আকাশসমূহে আর যমীনে যা কিছু আছে সবই আল্লাহর আর আল্লাহ হলেন সর্বজ্ঞ, মহা কুশলী।
হে মানুষ! রসূল তোমাদের কাছে তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে সত্য বিধান নিয়ে এসেছে, কাজেই তোমরা ঈমান আন, এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর হবে, আর যদি কুফরী কর (তাহলে জেনে রেখ) আকাশসমূহে আর যমীনে যা কিছু আছে সবই আল্লাহর আর আল্লাহ হলেন সর্বজ্ঞ, মহা কুশলী।
Sahih International:
O Mankind, the Messenger has come to you with the truth from your Lord, so believe; it is better for you. But if you disbelieve - then indeed, to Allah belongs whatever is in the heavens and earth. And ever is Allah Knowing and Wise.
O Mankind, the Messenger has come to you with the truth from your Lord, so believe; it is better for you. But if you disbelieve - then indeed, to Allah belongs whatever is in the heavens and earth. And ever is Allah Knowing and Wise.
یٰۤاَهْلَ الْکِتٰبِ لَا تَغْلُوْا فِیْ دِیْنِکُمْ وَ لَا تَقُوْلُوْا عَلَی اللّٰهِ اِلَّا الْحَقَّ ؕ اِنَّمَا الْمَسِیْحُ عِیْسَی ابْنُ مَرْیَمَ رَسُوْلُ اللّٰهِ وَ کَلِمَتُهٗ ۚ اَلْقٰهَاۤ اِلٰی مَرْیَمَ وَ رُوْحٌ مِّنْهُ ۫ فَاٰمِنُوْا بِاللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ ۚ۟ وَ لَا تَقُوْلُوْا ثَلٰثَۃٌ ؕ اِنْتَهُوْا خَیْرًا لَّکُمْ ؕ اِنَّمَا اللّٰهُ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ؕ سُبْحٰنَهٗۤ اَنْ یَّکُوْنَ لَهٗ وَلَدٌ ۘ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الْاَرْضِ ؕ وَ کَفٰی بِاللّٰهِ وَکِیْلًا ﴿۱۷۱﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআহলাল কিতাবি লা-তাগলূফী দীনিকুম ওয়ালা-তাকূলূ‘আলাল্লা-হি ইল্লাল হাক্কা; ইন্নামাল মাছীহু‘ঈছাবনুমারইয়ামা রাছূলুল্লা-হি ওয়া কালিমাতুহু আলকা-হা ইলামারইয়ামা ওয়া রুহুম মিনহু ফাআ-মিনূবিল্লা-হি ওয়া রুছুলিহী ওয়ালা-তাকূলূছালা-ছাতুন ইনতাহু খাইরাল্লাকুম ইন্নামাল্লা-হু ইলা-হুওঁ ওয়া-হিদুন ছুবহানাহূআইঁ ইয়াকূনা লাহূওয়ালাদুন । লাহূমা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়া কাফা-বিল্লা-হি ওয়াকীলা-।
ইয়াআহলাল কিতাবি লা-তাগলূফী দীনিকুম ওয়ালা-তাকূলূ‘আলাল্লা-হি ইল্লাল হাক্কা; ইন্নামাল মাছীহু‘ঈছাবনুমারইয়ামা রাছূলুল্লা-হি ওয়া কালিমাতুহু আলকা-হা ইলামারইয়ামা ওয়া রুহুম মিনহু ফাআ-মিনূবিল্লা-হি ওয়া রুছুলিহী ওয়ালা-তাকূলূছালা-ছাতুন ইনতাহু খাইরাল্লাকুম ইন্নামাল্লা-হু ইলা-হুওঁ ওয়া-হিদুন ছুবহানাহূআইঁ ইয়াকূনা লাহূওয়ালাদুন । লাহূমা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়া কাফা-বিল্লা-হি ওয়াকীলা-।
আল বায়ান:
হে কিতাবীগণ, তোমরা তোমাদের দীনের মধ্যে বাড়াবাড়ি করো না এবং আল্লাহর উপর সত্য ছাড়া অন্য কিছু বলো না। মারইয়ামের পুত্র মাসীহ ঈসা কেবলমাত্র আল্লাহর রাসূল ও তাঁর কালিমা, যা তিনি প্রেরণ করেছিলেন মারইয়ামের প্রতি এবং তাঁর পক্ষ থেকে রূহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের প্রতি ঈমান আন এবং বলো না, 'তিন'। তোমরা বিরত হও, তা তোমাদের জন্য উত্তম। আল্লাহই কেবল এক ইলাহ, তিনি পবিত্র মহান এ থেকে যে, তাঁর কোন সন্তান হবে। আসমানসূহে যা রয়েছে এবং যা রয়েছে যমীনে, তা আল্লাহরই। আর কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
হে কিতাবীগণ, তোমরা তোমাদের দীনের মধ্যে বাড়াবাড়ি করো না এবং আল্লাহর উপর সত্য ছাড়া অন্য কিছু বলো না। মারইয়ামের পুত্র মাসীহ ঈসা কেবলমাত্র আল্লাহর রাসূল ও তাঁর কালিমা, যা তিনি প্রেরণ করেছিলেন মারইয়ামের প্রতি এবং তাঁর পক্ষ থেকে রূহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের প্রতি ঈমান আন এবং বলো না, 'তিন'। তোমরা বিরত হও, তা তোমাদের জন্য উত্তম। আল্লাহই কেবল এক ইলাহ, তিনি পবিত্র মহান এ থেকে যে, তাঁর কোন সন্তান হবে। আসমানসূহে যা রয়েছে এবং যা রয়েছে যমীনে, তা আল্লাহরই। আর কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
তাইসিরুল কুরআন:
ওহে কিতাবধারীগণ! তোমরা তোমাদের দ্বীনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করো না, আর আল্লাহ সম্বন্ধে সত্য ছাড়া কিছু বলো না, ঈসা মাসীহ তো আল্লাহর রসূল আর তাঁর বানী যা তিনি মারইয়ামের নিকট প্রেরণ করেছিলেন, আর তাঁর পক্ষ হতে নির্দেশ, কাজেই তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রসূলগণের প্রতি ঈমান আনো, আর বলো না ‘তিন’ (জন ইলাহ আছে), নিবৃত্ত হও, তা হবে তোমাদের জন্য কল্যাণকর, আল্লাহ তো একক ইলাহ, তিনি পবিত্র এত্থেকে যে, তাঁর সন্তান হবে। আসমানসমূহে আর যমীনে যা আছে সব কিছু তাঁরই, আর কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
ওহে কিতাবধারীগণ! তোমরা তোমাদের দ্বীনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করো না, আর আল্লাহ সম্বন্ধে সত্য ছাড়া কিছু বলো না, ঈসা মাসীহ তো আল্লাহর রসূল আর তাঁর বানী যা তিনি মারইয়ামের নিকট প্রেরণ করেছিলেন, আর তাঁর পক্ষ হতে নির্দেশ, কাজেই তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রসূলগণের প্রতি ঈমান আনো, আর বলো না ‘তিন’ (জন ইলাহ আছে), নিবৃত্ত হও, তা হবে তোমাদের জন্য কল্যাণকর, আল্লাহ তো একক ইলাহ, তিনি পবিত্র এত্থেকে যে, তাঁর সন্তান হবে। আসমানসমূহে আর যমীনে যা আছে সব কিছু তাঁরই, আর কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
Sahih International:
O People of the Scripture, do not commit excess in your religion or say about Allah except the truth. The Messiah, Jesus, the son of Mary, was but a messenger of Allah and His word which He directed to Mary and a soul [created at a command] from Him. So believe in Allah and His messengers. And do not say, "Three"; desist - it is better for you. Indeed, Allah is but one God. Exalted is He above having a son. To Him belongs whatever is in the heavens and whatever is on the earth. And sufficient is Allah as Disposer of affairs.
O People of the Scripture, do not commit excess in your religion or say about Allah except the truth. The Messiah, Jesus, the son of Mary, was but a messenger of Allah and His word which He directed to Mary and a soul [created at a command] from Him. So believe in Allah and His messengers. And do not say, "Three"; desist - it is better for you. Indeed, Allah is but one God. Exalted is He above having a son. To Him belongs whatever is in the heavens and whatever is on the earth. And sufficient is Allah as Disposer of affairs.
لَنْ یَّسْتَنْکِفَ الْمَسِیْحُ اَنْ یَّکُوْنَ عَبْدًا لِّلّٰهِ وَ لَا الْمَلٰٓئِکَۃُ الْمُقَرَّبُوْنَ ؕ وَ مَنْ یَّسْتَنْکِفْ عَنْ عِبَادَتِهٖ وَ یَسْتَکْبِرْ فَسَیَحْشُرُهُمْ اِلَیْهِ جَمِیْعًا ﴿۱۷۲﴾
উচ্চারণ:
লাইঁ ইয়াছতানকিফাল মাছীহুআইঁ ইয়াকূনা ‘আবদাল লিল্লা-হি ওয়ালাল মালাইকাতুল মুকাররাবূনা ওয়া মাইঁ ইয়াছতানকিফ ‘আন ‘ইবা-দাতিহী ওয়া ইয়াছতাকবির ফাছাইয়াহশুরুহুম ইলাইহি জামী‘আ-।
লাইঁ ইয়াছতানকিফাল মাছীহুআইঁ ইয়াকূনা ‘আবদাল লিল্লা-হি ওয়ালাল মালাইকাতুল মুকাররাবূনা ওয়া মাইঁ ইয়াছতানকিফ ‘আন ‘ইবা-দাতিহী ওয়া ইয়াছতাকবির ফাছাইয়াহশুরুহুম ইলাইহি জামী‘আ-।
আল বায়ান:
মাসীহ কখনো আল্লাহর বান্দা হতে (নিজকে) হেয় মনে করে না এবং নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতারাও না, আর যারা তাঁর ইবাদাতকে হেয় জ্ঞান করে এবং অহঙ্কার করে, তবে অচিরেই আল্লাহ তাদের সবাইকে তাঁর নিকট সমবেত করবেন।
মাসীহ কখনো আল্লাহর বান্দা হতে (নিজকে) হেয় মনে করে না এবং নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতারাও না, আর যারা তাঁর ইবাদাতকে হেয় জ্ঞান করে এবং অহঙ্কার করে, তবে অচিরেই আল্লাহ তাদের সবাইকে তাঁর নিকট সমবেত করবেন।
তাইসিরুল কুরআন:
মাসীহ আল্লাহর বান্দা হওয়াকে তুচ্ছ জ্ঞান করে না, আর নৈকট্যের অধিকারী ফেরেশতারাও না। যে তাঁর ‘ইবাদাতকে হেয় জ্ঞান করে আর অহঙ্কার করে, তিনি তাদের সকলকে শীঘ্রই তাঁর কাছে একত্রিত করবেন।
মাসীহ আল্লাহর বান্দা হওয়াকে তুচ্ছ জ্ঞান করে না, আর নৈকট্যের অধিকারী ফেরেশতারাও না। যে তাঁর ‘ইবাদাতকে হেয় জ্ঞান করে আর অহঙ্কার করে, তিনি তাদের সকলকে শীঘ্রই তাঁর কাছে একত্রিত করবেন।
Sahih International:
Never would the Messiah disdain to be a servant of Allah, nor would the angels near [to Him]. And whoever disdains His worship and is arrogant - He will gather them to Himself all together.
Never would the Messiah disdain to be a servant of Allah, nor would the angels near [to Him]. And whoever disdains His worship and is arrogant - He will gather them to Himself all together.
فَاَمَّا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فَیُوَفِّیْهِمْ اُجُوْرَهُمْ وَ یَزِیْدُهُمْ مِّنْ فَضْلِهٖ ۚ وَ اَمَّا الَّذِیْنَ اسْتَنْکَفُوْا وَ اسْتَکْبَرُوْا فَیُعَذِّبُهُمْ عَذَابًا اَلِیْمًا ۬ۙ وَّ لَا یَجِدُوْنَ لَهُمْ مِّنْ دُوْنِ اللّٰهِ وَلِیًّا وَّ لَا نَصِیْرًا ﴿۱۷۳﴾
উচ্চারণ:
ফাআম্মাল লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ফাইউওয়াফফীহিম উজূরাহুম ওয়া ইয়াযীদুহুম মিন ফাদলিহী ওয়া আম্মাল লাযীনাছ তানকাফূওয়াছতাকবারূফাইউ‘আযযিবুহুম ‘আযা-বান আলীমাওঁ ওয়ালা-ইয়াজিদূ না লাহুম মিন দূ নিল্লা-হি ওয়ালিইইয়াওঁ ওয়ালা-নাসীরা-।
ফাআম্মাল লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ফাইউওয়াফফীহিম উজূরাহুম ওয়া ইয়াযীদুহুম মিন ফাদলিহী ওয়া আম্মাল লাযীনাছ তানকাফূওয়াছতাকবারূফাইউ‘আযযিবুহুম ‘আযা-বান আলীমাওঁ ওয়ালা-ইয়াজিদূ না লাহুম মিন দূ নিল্লা-হি ওয়ালিইইয়াওঁ ওয়ালা-নাসীরা-।
আল বায়ান:
পক্ষান্তরে যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, তিনি তাদেরকে তাদের পুরষ্কার পরিপূর্ণ দেবেন এবং তাঁর অনুগ্রহে তাদেরকে বাড়িয়ে দেবেন। আর যারা হেয় জ্ঞান করেছে এবং অহঙ্কার করেছে, তিনি তাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি দেবেন এবং তারা তাদের জন্য আল্লাহ ছাড়া কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী পাবে না।
পক্ষান্তরে যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, তিনি তাদেরকে তাদের পুরষ্কার পরিপূর্ণ দেবেন এবং তাঁর অনুগ্রহে তাদেরকে বাড়িয়ে দেবেন। আর যারা হেয় জ্ঞান করেছে এবং অহঙ্কার করেছে, তিনি তাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি দেবেন এবং তারা তাদের জন্য আল্লাহ ছাড়া কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী পাবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎ কাজ করে আল্লাহ তাদের পুরস্কার পুরোপুরি দান করবেন, আর নিজ অনুগ্রহে আরো বেশি দেবেন। আর যারা তুচ্ছ জ্ঞান করবে ও অহঙ্কার করবে তাদেরকে কষ্টদায়ক শাস্তি দান করবেন। আল্লাহ ব্যতীত তাদের জন্য তারা না পাবে কোন অভিভাবক, না (পাবে) কোন সাহায্যকারী।
কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎ কাজ করে আল্লাহ তাদের পুরস্কার পুরোপুরি দান করবেন, আর নিজ অনুগ্রহে আরো বেশি দেবেন। আর যারা তুচ্ছ জ্ঞান করবে ও অহঙ্কার করবে তাদেরকে কষ্টদায়ক শাস্তি দান করবেন। আল্লাহ ব্যতীত তাদের জন্য তারা না পাবে কোন অভিভাবক, না (পাবে) কোন সাহায্যকারী।
Sahih International:
And as for those who believed and did righteous deeds, He will give them in full their rewards and grant them extra from His bounty. But as for those who disdained and were arrogant, He will punish them with a painful punishment, and they will not find for themselves besides Allah any protector or helper.
And as for those who believed and did righteous deeds, He will give them in full their rewards and grant them extra from His bounty. But as for those who disdained and were arrogant, He will punish them with a painful punishment, and they will not find for themselves besides Allah any protector or helper.
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ قَدْ جَآءَکُمْ بُرْهَانٌ مِّنْ رَّبِّکُمْ وَ اَنْزَلْنَاۤ اِلَیْکُمْ نُوْرًا مُّبِیْنًا ﴿۱۷۴﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহান্না-ছুকাদ জাআকুমবুরহা-নুমমিররাব্বিকুমওয়াআনযালনা-ইলাইকুম নূরাম মুবীনা-।
ইয়াআইয়ুহান্না-ছুকাদ জাআকুমবুরহা-নুমমিররাব্বিকুমওয়াআনযালনা-ইলাইকুম নূরাম মুবীনা-।
আল বায়ান:
হে মানুষ, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট প্রমাণ এসেছে এবং আমি তোমাদের নিকট স্পষ্ট আলো নাযিল করেছি।
হে মানুষ, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট প্রমাণ এসেছে এবং আমি তোমাদের নিকট স্পষ্ট আলো নাযিল করেছি।
তাইসিরুল কুরআন:
হে মানবমন্ডলী! তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে তোমাদের কাছে উজ্জ্বল প্রমাণ এসে পৌঁছেছে, আর আমি তোমাদের নিকট সুস্পষ্ট জ্যোতি অবতীর্ণ করেছি।
হে মানবমন্ডলী! তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে তোমাদের কাছে উজ্জ্বল প্রমাণ এসে পৌঁছেছে, আর আমি তোমাদের নিকট সুস্পষ্ট জ্যোতি অবতীর্ণ করেছি।
Sahih International:
O mankind, there has come to you a conclusive proof from your Lord, and We have sent down to you a clear light.
O mankind, there has come to you a conclusive proof from your Lord, and We have sent down to you a clear light.
فَاَمَّا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا بِاللّٰهِ وَ اعْتَصَمُوْا بِهٖ فَسَیُدْخِلُهُمْ فِیْ رَحْمَۃٍ مِّنْهُ وَ فَضْلٍ ۙ وَّ یَهْدِیْهِمْ اِلَیْهِ صِرَاطًا مُّسْتَقِیْمًا ﴿۱۷۵﴾ؕ
উচ্চারণ:
ফাআম্মাল লাযীনা আ-মানূবিল্লা-হি ওয়া‘তাসামূবিহী ফাছাইউদখিলুহুম ফী রাহমাতিম মিনহু ওয়া ফাদলিওঁ ওয়া ইয়াহদীহিম ইলাইহি সিরা-তাম মুছতাকীমা-।
ফাআম্মাল লাযীনা আ-মানূবিল্লা-হি ওয়া‘তাসামূবিহী ফাছাইউদখিলুহুম ফী রাহমাতিম মিনহু ওয়া ফাদলিওঁ ওয়া ইয়াহদীহিম ইলাইহি সিরা-তাম মুছতাকীমা-।
আল বায়ান:
অতঃপর যারা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছে এবং তাকে আঁকড়ে ধরেছে তিনি অবশ্যই তাদেরকে তাঁর পক্ষ থেকে দয়া ও অনুগ্রহে প্রবেশ করাবেন এবং তাঁর দিকে সরল পথ দেখাবেন।
অতঃপর যারা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছে এবং তাকে আঁকড়ে ধরেছে তিনি অবশ্যই তাদেরকে তাঁর পক্ষ থেকে দয়া ও অনুগ্রহে প্রবেশ করাবেন এবং তাঁর দিকে সরল পথ দেখাবেন।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর যারা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে আর তাঁকে দৃঢ়ভাবে অাঁকড়ে ধরে থাকে, অচিরেই তিনি তাদেরকে তাঁর রহমত ও অনুগ্রহের মধ্যে দাখিল করবেন এবং তাঁর দিকে সরল-সুদৃঢ় পথে পরিচালিত করবেন।
অতঃপর যারা আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে আর তাঁকে দৃঢ়ভাবে অাঁকড়ে ধরে থাকে, অচিরেই তিনি তাদেরকে তাঁর রহমত ও অনুগ্রহের মধ্যে দাখিল করবেন এবং তাঁর দিকে সরল-সুদৃঢ় পথে পরিচালিত করবেন।
Sahih International:
So those who believe in Allah and hold fast to Him - He will admit them to mercy from Himself and bounty and guide them to Himself on a straight path.
So those who believe in Allah and hold fast to Him - He will admit them to mercy from Himself and bounty and guide them to Himself on a straight path.
یَسْتَفْتُوْنَکَ ؕ قُلِ اللّٰهُ یُفْتِیْکُمْ فِی الْکَلٰلَۃِ ؕ اِنِ امْرُؤٌا هَلَکَ لَیْسَ لَهٗ وَلَدٌ وَّ لَهٗۤ اُخْتٌ فَلَهَا نِصْفُ مَا تَرَکَ ۚ وَ هُوَ یَرِثُهَاۤ اِنْ لَّمْ یَکُنْ لَّهَا وَلَدٌ ؕ فَاِنْ کَانَتَا اثْنَتَیْنِ فَلَهُمَا الثُّلُثٰنِ مِمَّا تَرَکَ ؕ وَ اِنْ کَانُوْۤا اِخْوَۃً رِّجَالًا وَّ نِسَآءً فَلِلذَّکَرِ مِثْلُ حَظِّ الْاُنْثَیَیْنِ ؕ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمْ اَنْ تَضِلُّوْا ؕ وَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیْءٍ عَلِیْمٌ ﴿۱۷۶﴾
উচ্চারণ:
ইয়াছতাফতূনাকা কুল্লিলা-হু ইউফতীকুম ফিল কালা-লাতি ইনিমরুউন হালাকা লাইছা লাহু ওয়ালাদুওঁ ওয়া লাহুউখতুন ফালাহা-নিসফুমা-তারাকা ওয়া হুওয়া ইয়ারিছুহা-ইল্লাম ইয়াকুল্লাহা-ওয়ালাদুন ফাইন কা-নাতাছনাতাইনি ফালাহুমাছছুলুছানি মিম্মা-তারাকা ওয়া ইন কা-নু ইখওয়াতার রিজা-লাওঁ ওয়া নিছাআন ফালিযযাকারি মিছলুহাজ্জিল উনছাইয়াইনি ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুম আন তাদিললূ ওয়াল্লা-হু বিকুল্লিা শাইয়িন ‘আলীম।
ইয়াছতাফতূনাকা কুল্লিলা-হু ইউফতীকুম ফিল কালা-লাতি ইনিমরুউন হালাকা লাইছা লাহু ওয়ালাদুওঁ ওয়া লাহুউখতুন ফালাহা-নিসফুমা-তারাকা ওয়া হুওয়া ইয়ারিছুহা-ইল্লাম ইয়াকুল্লাহা-ওয়ালাদুন ফাইন কা-নাতাছনাতাইনি ফালাহুমাছছুলুছানি মিম্মা-তারাকা ওয়া ইন কা-নু ইখওয়াতার রিজা-লাওঁ ওয়া নিছাআন ফালিযযাকারি মিছলুহাজ্জিল উনছাইয়াইনি ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুম আন তাদিললূ ওয়াল্লা-হু বিকুল্লিা শাইয়িন ‘আলীম।
আল বায়ান:
তারা তোমার কাছে সমাধান চায়। বল, ‘আল্লাহ তোমাদেরকে সমাধান দিচ্ছেন ‘কালালা’* সম্পর্কে। কোন ব্যক্তি যদি মারা যায় এমন অবস্থায় যে, তার কোন সন্তান নেই এবং তার এক বোন রয়েছে, তবে সে যা রেখে গিয়েছে বোনের জন্য তার অর্ধেক, আর সে (মহিলা)যদি সন্তানহীনা হয় তবে তার ভাই তার উত্তরাধিকারী হবে। কিন্তু যদি তারা (বোনেরা) দু’জন হয়, তবে সে যা রেখে গিয়েছে তাদের জন্য তার দুই তৃতীয়াংশ। আর যদি তারা কয়েক ভাই বোন পুরুষ ও নারী হয়, তবে পুরুষের জন্য দুই নারীর অংশের সমান হবে’। আল্লাহ তোমাদেরকে ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, যাতে তোমরা পথভ্রষ্ট না হও এবং আল্লাহ প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে সর্বজ্ঞ’।
তারা তোমার কাছে সমাধান চায়। বল, ‘আল্লাহ তোমাদেরকে সমাধান দিচ্ছেন ‘কালালা’* সম্পর্কে। কোন ব্যক্তি যদি মারা যায় এমন অবস্থায় যে, তার কোন সন্তান নেই এবং তার এক বোন রয়েছে, তবে সে যা রেখে গিয়েছে বোনের জন্য তার অর্ধেক, আর সে (মহিলা)যদি সন্তানহীনা হয় তবে তার ভাই তার উত্তরাধিকারী হবে। কিন্তু যদি তারা (বোনেরা) দু’জন হয়, তবে সে যা রেখে গিয়েছে তাদের জন্য তার দুই তৃতীয়াংশ। আর যদি তারা কয়েক ভাই বোন পুরুষ ও নারী হয়, তবে পুরুষের জন্য দুই নারীর অংশের সমান হবে’। আল্লাহ তোমাদেরকে ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, যাতে তোমরা পথভ্রষ্ট না হও এবং আল্লাহ প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে সর্বজ্ঞ’।
তাইসিরুল কুরআন:
লোকেরা তোমার কাছে ফাতাওয়া জিজ্ঞেস করছে; বল, আল্লাহ তোমাদেরকে পিতা-মাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি সম্পর্কে ফাতাওয়া দিচ্ছেন, কোন ব্যক্তি মারা গেলে তার যদি সন্তান না থাকে আর তার একটি বোন থাকে, তবে রেখে যাওয়া সম্পত্তির অর্ধেক সে পাবে, আর সে (মৃত নারী) যদি সন্তানহীনা হয় তবে তার ভাই তার উত্তরাধিকারী হবে, আর দু’ বোন থাকলে তারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তির দু’-তৃতীয়াংশ পাবে, আর যদি ভাই ও বোন দু’ই থাকে, তবে পুরুষ পাবে দু’জন নারীর সমান। আল্লাহ সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছেন যাতে তোমরা বিভ্রান্তিতে পতিত না হও। আল্লাহ যাবতীয় ব্যাপারে পূর্ণরূপে অবহিত।
লোকেরা তোমার কাছে ফাতাওয়া জিজ্ঞেস করছে; বল, আল্লাহ তোমাদেরকে পিতা-মাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি সম্পর্কে ফাতাওয়া দিচ্ছেন, কোন ব্যক্তি মারা গেলে তার যদি সন্তান না থাকে আর তার একটি বোন থাকে, তবে রেখে যাওয়া সম্পত্তির অর্ধেক সে পাবে, আর সে (মৃত নারী) যদি সন্তানহীনা হয় তবে তার ভাই তার উত্তরাধিকারী হবে, আর দু’ বোন থাকলে তারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তির দু’-তৃতীয়াংশ পাবে, আর যদি ভাই ও বোন দু’ই থাকে, তবে পুরুষ পাবে দু’জন নারীর সমান। আল্লাহ সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছেন যাতে তোমরা বিভ্রান্তিতে পতিত না হও। আল্লাহ যাবতীয় ব্যাপারে পূর্ণরূপে অবহিত।
Sahih International:
They request from you a [legal] ruling. Say, "Allah gives you a ruling concerning one having neither descendants nor ascendants [as heirs]." If a man dies, leaving no child but [only] a sister, she will have half of what he left. And he inherits from her if she [dies and] has no child. But if there are two sisters [or more], they will have two-thirds of what he left. If there are both brothers and sisters, the male will have the share of two females. Allah makes clear to you [His law], lest you go astray. And Allah is Knowing of all things.
They request from you a [legal] ruling. Say, "Allah gives you a ruling concerning one having neither descendants nor ascendants [as heirs]." If a man dies, leaving no child but [only] a sister, she will have half of what he left. And he inherits from her if she [dies and] has no child. But if there are two sisters [or more], they will have two-thirds of what he left. If there are both brothers and sisters, the male will have the share of two females. Allah makes clear to you [His law], lest you go astray. And Allah is Knowing of all things.