আল কুরআন


দেখুন/লুকান:


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ


الٓـمّٓ ۚ﴿۱﴾
উচ্চারণ:
আলিফ লাম মীম।
আল বায়ান:
আলিফ-লাম-মীম।
তাইসিরুল কুরআন:
আলিফ-লাম-মীম,
Sahih International:
Alif, Lam, Meem.



تَنْزِیْلُ الْکِتٰبِ لَا رَیْبَ فِیْهِ مِنْ رَّبِّ الْعٰلَمِیْنَ ؕ﴿۲﴾
উচ্চারণ:
তানযীলুল কিতা-বি লা-রাইবা ফীহি মির রাব্বিল ‘আ-লামীন।
আল বায়ান:
এ কিতাব সৃষ্টিকুলের রবের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ, এতে কোন সন্দেহ নেই।
তাইসিরুল কুরআন:
এ কিতাব বিশ্বজগতের পালনকর্তার নিকট হতে অবতীর্ণ, এতে কোন সন্দেহ নেই।
Sahih International:
[This is] the revelation of the Book about which there is no doubt from the Lord of the worlds.



اَمْ یَقُوْلُوْنَ افْتَرٰىهُ ۚ بَلْ هُوَ الْحَقُّ مِنْ رَّبِّکَ لِتُنْذِرَ قَوْمًا مَّاۤ اَتٰهُمْ مِّنْ نَّذِیْرٍ مِّنْ قَبْلِکَ لَعَلَّهُمْ یَهْتَدُوْنَ ﴿۳﴾
উচ্চারণ:
আম ইয়াকূলূনাফতারা-হু বাল হুওয়াল হাক্কুমির রাব্বিকা লিতুনযিরা কাওমাম মাআতা-হুম মিন্নাযীরিম মিন কাবলিকা লা‘আল্লাহুম ইয়াহতাদূ ন।
আল বায়ান:
নাকি তারা বলে, ‘সে তা রচনা করেছে?’ বরং তা তোমার রবের পক্ষ থেকে সত্য, যাতে তুমি এমন কওমকে সতর্ক করতে পার, যাদের কাছে তোমার পূর্বে কোন সতর্ককারী আসেনি। হয়তো তারা হিদায়াত লাভ করবে।
তাইসিরুল কুরআন:
তবে তারা কি বলে যে, সে নিজেই তা রচনা করেছে (এবং আল্লাহর নিকট থেকে আগত কিতাব ব’লে মিথ্যে দাবী করছে, না তা নয়), বরং তা তোমাদের প্রতিপালকের নিকট থেকে (আগত) সত্য যাতে তুমি এমন এক সম্প্রদায়কে সতর্ক করতে পার যাদের কাছে তোমার পূর্বে কোন সকর্তকারী আসেনি, সম্ভবতঃ তারা সঠিকপথ প্রাপ্ত হবে।
Sahih International:
Or do they say, "He invented it"? Rather, it is the truth from your Lord, [O Muhammad], that you may warn a people to whom no warner has come before you [so] perhaps they will be guided.



اَللّٰهُ الَّذِیْ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضَ وَ مَا بَیْنَهُمَا فِیْ سِتَّۃِ اَیَّامٍ ثُمَّ اسْتَوٰی عَلَی الْعَرْشِ ؕ مَا لَکُمْ مِّنْ دُوْنِهٖ مِنْ وَّلِیٍّ وَّ لَا شَفِیْعٍ ؕ اَفَلَا تَتَذَکَّرُوْنَ ﴿۴﴾
উচ্চারণ:
আল্লা-হুল্লাযী খালাকাছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদা ওয়ামা-বাইনাহুমা-ফী ছিত্তাতি আইয়ামিন ছু ম্মাছ তাওয়া-‘আলাল ‘আরশি মা-লাকুম মিন দূ নিহী মিওঁ ওয়ালিইয়িওঁ ওয়ালাশাফী‘ইন আফালা-তাতাযাক্কারূন।
আল বায়ান:
আল্লাহ, যিনি আসমান ও যমীন এবং এ দু’য়ের মধ্যে যা কিছু আছে, তা ছয়দিনে সৃষ্টি করেছেন। তারপর তিনি আরশের উপর উঠেছেন। তিনি ছাড়া তোমাদের জন্য কোন অভিভাবক নেই এবং নেই কোন সুপারিশকারী। তবুও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। তিনি ব্যতীত তোমাদের জন্য কোন অভিভাবক নেই, সুপারিশকারীও নেই। তবুও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?
Sahih International:
It is Allah who created the heavens and the earth and whatever is between them in six days; then He established Himself above the Throne. You have not besides Him any protector or any intercessor; so will you not be reminded?



یُدَبِّرُ الْاَمْرَ مِنَ السَّمَآءِ اِلَی الْاَرْضِ ثُمَّ یَعْرُجُ اِلَیْهِ فِیْ یَوْمٍ کَانَ مِقْدَارُهٗۤ اَلْفَ سَنَۃٍ مِّمَّا تَعُدُّوْنَ ﴿۵﴾
উচ্চারণ:
ইউদাব্বিরুল আমরা মিনাছছামাইইলালআরদিছু ম্মা ইয়া‘রুজুইলাইহি ফী ইয়াওমিন কানা মিকদা-রুহূআলফা ছানাতিম মিম্মা-তা‘উদ্দূন।
আল বায়ান:
তিনি আসমান থেকে যমীন পর্যন্ত সকল কার্য পরিচালনা করেন। তারপর তা একদিন তাঁর কাছেই উঠবে। যেদিনের পরিমাণ হবে তোমাদের গণনায় হাজার বছর।
তাইসিরুল কুরআন:
তিনি আকাশ হতে পৃথিবী পর্যন্ত কার্য পরিচালনা করেন, অতঃপর সকল বিষয়াদি তাঁরই কাছে একদিন উত্থিত হবে যার পরিমাপ তোমাদের গণনা অনুযায়ী হাজার বছর।
Sahih International:
He arranges [each] matter from the heaven to the earth; then it will ascend to Him in a Day, the extent of which is a thousand years of those which you count.



ذٰلِکَ عٰلِمُ الْغَیْبِ وَ الشَّهَادَۃِ الْعَزِیْزُ الرَّحِیْمُ ۙ﴿۶﴾
উচ্চারণ:
যা-লিকা ‘আ-লিমুল গাইবি ওয়াশশাহা-দাতিল ‘আযীযুর রাহীম।
আল বায়ান:
তিনিই গায়েব ও হাযির সম্পর্কে জ্ঞাত, মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
এমনই তিনি, অদৃশ্য ও দৃশ্যমান সম্পর্কে জ্ঞাত, মহাপরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
Sahih International:
That is the Knower of the unseen and the witnessed, the Exalted in Might, the Merciful,



الَّذِیْۤ اَحْسَنَ کُلَّ شَیْءٍ خَلَقَهٗ وَ بَدَاَ خَلْقَ الْاِنْسَانِ مِنْ طِیْنٍ ۚ﴿۷﴾
উচ্চারণ:
আল্লাযী-আহছানা কুল্লা শাইয়িন খালাকাহূওয়া বাদাআ খালকাল ইনছা-নি মিন তীন।
আল বায়ান:
যিনি তাঁর প্রতিটি সৃষ্টিকে সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন এবং কাদা মাটি থেকে মানুষ সৃষ্টির সূচনা করেছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
যিনি সব কিছুকে উত্তমরূপে সৃষ্টি করেছেন, আর মানুষ সৃষ্টির সূচনা করেছেন মাটি থেকে।
Sahih International:
Who perfected everything which He created and began the creation of man from clay.



ثُمَّ جَعَلَ نَسْلَهٗ مِنْ سُلٰلَۃٍ مِّنْ مَّآءٍ مَّهِیْنٍ ۚ﴿۸﴾
উচ্চারণ:
ছু ম্মা জা‘আলা নাছলাহূমিন ছুলা-লাতিম মিম মাইম মাহীন।
আল বায়ান:
তারপর তিনি তার বংশধর সৃষ্টি করেছেন তুচ্ছ পানির নির্যাস থেকে।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর তিনি তার বংশধর সৃষ্টি করেন তুচ্ছ তরল পদার্থের নির্যাস থেকে।
Sahih International:
Then He made his posterity out of the extract of a liquid disdained.



ثُمَّ سَوّٰىهُ وَ نَفَخَ فِیْهِ مِنْ رُّوْحِهٖ وَ جَعَلَ لَکُمُ السَّمْعَ وَ الْاَبْصَارَ وَ الْاَفْـِٕدَۃَ ؕ قَلِیْلًا مَّا تَشْکُرُوْنَ ﴿۹﴾
উচ্চারণ:
ছু ম্ম ছাওওয়া-হু ওয়া নাফাখা ফীহি মিররূহিহী ওয়া জা‘আলা লাকুমুছ ছাম‘আ ওয়াল আবসারা ওয়াল আফইদাতা কালীলাম মা-তাশকুরূন।
আল বায়ান:
তারপর তিনি তাকে সুঠাম করেছেন এবং তাতে নিজের রূহ থেকে ফুঁকে দিয়েছেন। আর তিনি তোমাদের জন্য কান, চোখ ও অন্তরসমূহ সৃষ্টি করেছেন। তোমরা খুব সামান্যই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর তিনি তাকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করেছেন আর তার ভিতরে স্বীয় রূহ হতে ফুঁক দিয়েছেন, আর তোমাদেরকে দিয়েছেন শ্রবণেন্দ্রীয়, দর্শনেন্দ্রিয় ও অন্তঃকরণ; কৃতজ্ঞতা তোমরা সামান্যই প্রকাশ কর।
Sahih International:
Then He proportioned him and breathed into him from His [created] soul and made for you hearing and vision and hearts; little are you grateful.



وَ قَالُوْۤا ءَ اِذَا ضَلَلْنَا فِی الْاَرْضِ ءَ اِنَّا لَفِیْ خَلْقٍ جَدِیْدٍ ۬ؕ بَلْ هُمْ بِلِقَآیِٔ رَبِّهِمْ کٰفِرُوْنَ ﴿۱۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া কা-লূ ইযা-দালালনা-ফিল আরদিআইন্না-লাফী খালকিন জাদীম বাল হুম বিলিকাই রাব্বিহিম কা-ফিরূন।
আল বায়ান:
আর তারা বলে, ‘আমরা যখন মাটিতে মিশে যাব তখন কি আবার নতুন সৃষ্টি হব’? বরং তারাতো তাদের রবের সাক্ষাৎকে অস্বীকারকারী।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা বলে, কী! আমরা মাটিতে মিশিয়ে গেলেও কি আমাদেরকে আবার নতুন ক’রে সৃষ্টি করা হবে? বরং তারা তাদের প্রতিপালকের সাক্ষাৎকে অস্বীকার করে।
Sahih International:
And they say, "When we are lost within the earth, will we indeed be [recreated] in a new creation?" Rather, they are, in [the matter of] the meeting with their Lord, disbelievers.



قُلْ یَتَوَفّٰىکُمْ مَّلَکُ الْمَوْتِ الَّذِیْ وُکِّلَ بِکُمْ ثُمَّ اِلٰی رَبِّکُمْ تُرْجَعُوْنَ ﴿۱۱﴾
উচ্চারণ:
কুল ইয়াতাওয়াফফা-কুম মালাকুল মাওতিল্লাযী উক্কিলা বিকুমছু ম্মা ইলা-রাব্বিকুম তুরজা‘ঊন।
আল বায়ান:
বল, ‘তোমাদেরকে মৃত্যু দেবে মৃত্যুর ফেরেশতা যাকে তোমাদের জন্য নিয়োগ করা হয়েছে। তারপর তোমাদের রবের নিকট তোমাদেরকে ফিরিয়ে আনা হবে’।
তাইসিরুল কুরআন:
বল, তোমাদের প্রাণ হরণের দায়িত্বে নিয়োজিত ফেরেশতা তোমাদের প্রাণ হরণ করবে, অতঃপর তোমাদের প্রতিপালকের নিকট তোমাদেরকে ফিরিয়ে আনা হবে।
Sahih International:
Say, "The angel of death will take you who has been entrusted with you. Then to your Lord you will be returned."



وَ لَوْ تَرٰۤی اِذِ الْمُجْرِمُوْنَ نَاکِسُوْا رُءُوْسِهِمْ عِنْدَ رَبِّهِمْ ؕ رَبَّنَاۤ اَبْصَرْنَا وَ سَمِعْنَا فَارْجِعْنَا نَعْمَلْ صَالِحًا اِنَّا مُوْقِنُوْنَ ﴿۱۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাও তারাইযিল মুজরিমূনা না-কিছূরুঊছিহিম ‘ইনদা রাব্বিহিম রাব্বানাআবসারনা-ওয়া ছামি‘না-ফারজি‘না-না‘মাল সা-লিহান ইন্না-মূকিনূন।
আল বায়ান:
আর যদি তুমি দেখতে, যখন অপরাধীরা তাদের রবের সামনে মাথানত হয়ে থাকবে! (তারা বলবে) ‘হে আমাদের রব, আমরা দেখেছি ও শুনেছি, কাজেই আমাদেরকে পুনরায় পাঠিয়ে দিন, আমরা সৎকর্ম করব। নিশ্চয় আমরা দৃঢ় বিশ্বাসী’।
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি যদি দেখতে যখন অপরাধীরা তাদের প্রতিপালকের সামনে মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে থাকবে (আর বলবে), হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা দেখলাম ও শুনলাম; কাজেই আমাদেরকে আবার পাঠিয়ে দিন, আমরা ভাল কাজ করব, আমরা (এখন) দৃঢ় বিশ্বাসী।
Sahih International:
If you could but see when the criminals are hanging their heads before their Lord, [saying], "Our Lord, we have seen and heard, so return us [to the world]; we will work righteousness. Indeed, we are [now] certain."



وَ لَوْ شِئْنَا لَاٰتَیْنَا کُلَّ نَفْسٍ هُدٰىهَا وَ لٰکِنْ حَقَّ الْقَوْلُ مِنِّیْ لَاَمْلَـَٔنَّ جَهَنَّمَ مِنَ الْجِنَّۃِ وَ النَّاسِ اَجْمَعِیْنَ ﴿۱۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাও শি‘না-লাআ-তাইনা-কুল্লা নাফছিন হুদা-হা-ওয়া লা-কিন হাক্কাল কাওলুমিন্নী লাআমলাআন্না জাহান্নামা মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্না-ছি আজমা‘ঈন।
আল বায়ান:
আর যদি আমি ইচ্ছা করতাম, তাহলে প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার হিদায়াত দান করতাম। কিন্তু আমার কথাই সত্যে পরিণত হবে যে, ‘নিশ্চয় আমি জিন ও মানুষ উভয় দ্বারা জাহান্নাম পূর্ণ করব’।
তাইসিরুল কুরআন:
আমি যদি ইচ্ছে করতাম তাহলে প্রত্যেক ব্যক্তিকে সৎ পথে পরিচালিত করতাম। কিন্তু আমার (এ) কথা অবশ্যই সত্য প্রতিপন্ন হবেঃ আমি নিশ্চয়ই জাহান্নামকে জ্বিন ও মানুষ মিলিয়ে পূর্ণ করব।
Sahih International:
And if We had willed, We could have given every soul its guidance, but the word from Me will come into effect [that] "I will surely fill Hell with jinn and people all together.



فَذُوْقُوْا بِمَا نَسِیْتُمْ لِقَآءَ یَوْمِکُمْ هٰذَا ۚ اِنَّا نَسِیْنٰکُمْ وَ ذُوْقُوْا عَذَابَ الْخُلْدِ بِمَا کُنْتُمْ تَعْمَلُوْنَ ﴿۱۴﴾
উচ্চারণ:
ফাযূকূবিমা-নাছীতুম লিকাআ ইয়াওমিকুম হা-যা- ইন্না-নাছীনা-কুম ওয়া যূকু ‘আযা-বাল খুলদি বিমা-কনতুম তা‘মালূন।
আল বায়ান:
কাজেই তোমরা তোমাদের এই দিনের সাক্ষাতকে যে ভুলে গিয়েছিলে, তার স্বাদ তোমরা আস্বাদন কর। নিশ্চয় আমি তোমাদেরকে ভুলে গিয়েছি, আর তোমরা যা করতে, তার জন্য তোমরা স্থায়ী আযাব ভোগ কর।
তাইসিরুল কুরআন:
কাজেই (শাস্তির) স্বাদ গ্রহণ কর, কেননা এ দিনের সাক্ষাৎকে তোমরা ভুলে গিয়েছিলে, আমিও তোমাদেরকে ভুলে গেছি। তোমরা চিরস্থায়ী শাস্তি আস্বাদন করতে থাক, তোমরা যা করছিলে তার কারণে।
Sahih International:
So taste [punishment] because you forgot the meeting of this, your Day; indeed, We have [accordingly] forgotten you. And taste the punishment of eternity for what you used to do."



اِنَّمَا یُؤْمِنُ بِاٰیٰتِنَا الَّذِیْنَ اِذَا ذُکِّرُوْا بِهَا خَرُّوْا سُجَّدًا وَّ سَبَّحُوْا بِحَمْدِ رَبِّهِمْ وَ هُمْ لَا یَسْتَکْبِرُوْنَ ﴿ٛ۱۵﴾
উচ্চারণ:
ইন্নামা-ইউ’মিনুবিআ-য়া-তিনাল্লাযীনা ইযা-যুক্কিরূ বিহা-খাররূছুজ্জাদাওঁ ওয়াছাব্বাহূ বিহামদি রাব্বিহিম ওয়া হুম লা-ইয়াছতাকবিরূন (ছিজদাহ-৯)।
আল বায়ান:
আমার আয়াতসমূহ কেবল তারাই বিশ্বাস করে, যারা এর দ্বারা তাদেরকে উপদেশ দেয়া হলে সিজদায় লুটিয়ে পড়ে এবং তাদের রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ করে। আর তারা অহঙ্কার করে না।[সাজদাহ]
তাইসিরুল কুরআন:
আমার নিদর্শনাবলীতে কেবল তারাই বিশ্বাস করে যাদেরকে এর দ্বারা উপদেশ দেয়া হলে সিজদায় লুটিয়ে পড়ে আর তাদের প্রতিপালকের প্রশংসা সহকারে তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে আর তারা অহংকার করে না।[সাজদাহ]
Sahih International:
Only those believe in Our verses who, when they are reminded by them, fall down in prostration and exalt [Allah] with praise of their Lord, and they are not arrogant.



تَتَجَافٰی جُنُوْبُهُمْ عَنِ الْمَضَاجِعِ یَدْعُوْنَ رَبَّهُمْ خَوْفًا وَّ طَمَعًا ۫ وَّ مِمَّا رَزَقْنٰهُمْ یُنْفِقُوْنَ ﴿۱۶﴾
উচ্চারণ:
তাতাজা-ফা-জুনূবুহুম ‘আনিল মাদা-জি‘ই ইয়াদ‘ঊনা রাব্বাহুম খাওফাওঁ ওয়া তামা‘আওঁ ওয়ামিম্মা-রাযাকনা-হুম ইউনফিকূন।
আল বায়ান:
তাদের পার্শ্বদেশ বিছানা থেকে আলাদা হয়। তারা ভয় ও আশা নিয়ে তাদের রবকে ডাকে। আর আমি তাদেরকে যে রিয্ক দান করেছি, তা থেকে তারা ব্যয় করে।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা তাদের (দেহের) পার্শ্বগুলো বিছানা থেকে আলাদা ক’রে (জাহান্নামের) ভীতি ও (জান্নাতের) আশা নিয়ে তাদের প্রতিপালককে ডাকে, আর আমি তাদেরকে যে রিযক দিয়েছি তাত্থেকে (আল্লাহর পথে) ব্যয় করে।
Sahih International:
They arise from [their] beds; they supplicate their Lord in fear and aspiration, and from what We have provided them, they spend.



فَلَا تَعْلَمُ نَفْسٌ مَّاۤ اُخْفِیَ لَهُمْ مِّنْ قُرَّۃِ اَعْیُنٍ ۚ جَزَآءًۢ بِمَا کَانُوْا یَعْمَلُوْنَ ﴿۱۷﴾
উচ্চারণ:
ফালা-তা‘লামুনাফছুম মাউখফিয়া লাহুম মিন কুররাতি আ‘ইউনিন জাযাআম বিমা-কানূইয়া‘মালূন।
আল বায়ান:
অতঃপর কোন ব্যক্তি জানে না তাদের জন্য চোখ জুড়ানো কী জিনিস লুকিয়ে রাখা হয়েছে, তারা যা করত, তার বিনিময়স্বরূপ।
তাইসিরুল কুরআন:
কোন ব্যক্তিই (এখন) জানে না চোখ জুড়ানো কী (জিনিস) তাদের জন্য লুকিয়ে রাখা হয়েছে তাদের কাজের পুরস্কার হিসেবে।
Sahih International:
And no soul knows what has been hidden for them of comfort for eyes as reward for what they used to do.



اَفَمَنْ کَانَ مُؤْمِنًا کَمَنْ کَانَ فَاسِقًا ؕؔ لَا یَسْتَوٗنَ ﴿۱۸﴾؃
উচ্চারণ:
আফামান কা-না মু’মিনান কামান কা-না ফা-ছিকাল লা-ইয়াছতাউন।
আল বায়ান:
যে ব্যক্তি মুমিন সে কি ফাসিক ব্যক্তির মত? তারা সমান নয়।
তাইসিরুল কুরআন:
তবে কি, মু’মিন ব্যক্তি পাপাচারীর ন্যায় (হতে পারে)? তারা সমান নয়।
Sahih International:
Then is one who was a believer like one who was defiantly disobedient? They are not equal.



اَمَّا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ فَلَهُمْ جَنّٰتُ الْمَاْوٰی ۫ نُزُلًۢا بِمَا کَانُوْا یَعْمَلُوْنَ ﴿۱۹﴾
উচ্চারণ:
আম্মাল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ফালাহুম জান্না-তুল মা’ওয়া- নুযুলাম বিমা-কা-নূইয়া‘মালূন।
আল বায়ান:
যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তাদের বাসস্থান হবে জান্নাত, তারা যা করত তার আপ্যায়ন হিসেবে।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা ঈমান আনে আর সৎ কাজ করে তাদের বাসস্থান হবে জান্নাত, তারা যে কাজ করত তার আপ্যায়ন স্বরূপ।
Sahih International:
As for those who believed and did righteous deeds, for them will be the Gardens of Refuge as accommodation for what they used to do.



وَ اَمَّا الَّذِیْنَ فَسَقُوْا فَمَاْوٰىهُمُ النَّارُ ؕ کُلَّمَاۤ اَرَادُوْۤا اَنْ یَّخْرُجُوْا مِنْهَاۤ اُعِیْدُوْا فِیْهَا وَ قِیْلَ لَهُمْ ذُوْقُوْا عَذَابَ النَّارِ الَّذِیْ کُنْتُمْ بِهٖ تُکَذِّبُوْنَ ﴿۲۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আম্মাল্লাযীনা ফাছাকূফামা’ওয়া-হুমুন্না-রু কুল্লামাআরা-দূ আইঁ ইয়াখরুজূ মিনহা-উ‘ঈদূফীহা-ওয়াকীলা লাহুম যূকূ‘আযা-বান্না-রিল্লাযী কুনতুম বিহী তুকাযযিবূন।
আল বায়ান:
আর যারা পাপকাজ করে, তাদের বাসস্থান হবে আগুন; যখনই তারা তা থেকে বের হতে চাইবে, তাদেরকে তাতেই ফিরিয়ে দেয়া হবে এবং তাদেরকে বলা হবে, ‘তোমরা আগুনের আযাব আস্বাদন কর, যাকে তোমরা অস্বীকার করতে।
তাইসিরুল কুরআন:
আর যারা পাপাচার করে তাদের বাসস্থান হবে জাহান্নাম। যখনই তারা তাত্থেকে বেরিয়ে আসতে চাইবে, তাদেরকে তাতেই ফিরিয়ে দেয়া হবে, আর তাদেরকে বলা হবে- তোমরা অগ্নির শাস্তি আস্বাদন কর যা তোমরা মিথ্যে ব’লে অস্বীকার করতে।
Sahih International:
But as for those who defiantly disobeyed, their refuge is the Fire. Every time they wish to emerge from it, they will be returned to it while it is said to them, "Taste the punishment of the Fire which you used to deny."



وَ لَنُذِیْقَنَّهُمْ مِّنَ الْعَذَابِ الْاَدْنٰی دُوْنَ الْعَذَابِ الْاَکْبَرِ لَعَلَّهُمْ یَرْجِعُوْنَ ﴿۲۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালানুযীকান্নাহুম মিনাল ‘আযা-বিল আদনা-দূনাল ‘আযা-বিল আকবারি লা‘আল্লাহুম ইয়ারজি‘ঊন।
আল বায়ান:
আর অবশ্যই আমি তাদেরকে গুরুতর আযাবের পূর্বে লঘু আযাব আস্বাদন করাব, যাতে তারা ফিরে আসে।
তাইসিরুল কুরআন:
গুরুতর শাস্তির আগে আমি তাদেরকে অবশ্য অবশ্যই লঘু শাস্তি আস্বাদন করাবো যাতে তারা (অনুশোচনা নিয়ে) ফিরে আসে।
Sahih International:
And we will surely let them taste the nearer punishment short of the greater punishment that perhaps they will repent.



وَ مَنْ اَظْلَمُ مِمَّنْ ذُکِّرَ بِاٰیٰتِ رَبِّهٖ ثُمَّ اَعْرَضَ عَنْهَا ؕ اِنَّا مِنَ الْمُجْرِمِیْنَ مُنْتَقِمُوْنَ ﴿۲۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মান আজলামুমিম মান যুক্কিরা বিআ-য়া-তি রাব্বিহী ছুম্মা আ‘রাদা ‘আনহা- ইন্না-মিনাল মুজরিমীনা মুনতাকিমূন।
আল বায়ান:
আর তার চেয়ে বড় যালিম আর কে, যাকে স্বীয় রবের আয়াতসমূহের মাধ্যমে উপদেশ দেয়ার পর তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। নিশ্চয় আমি অপরাধীদের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণকারী।
তাইসিরুল কুরআন:
তার চেয়ে বড় যালিম আর কে আছে যাকে তার প্রতিপালকের আয়াতসমূহ দিয়ে উপদেশ দান করা হলে সে তাত্থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়? আমি অপরাধীদেরকে শাস্তি দেব।
Sahih International:
And who is more unjust than one who is reminded of the verses of his Lord; then he turns away from them? Indeed We, from the criminals, will take retribution.



وَ لَقَدْ اٰتَیْنَا مُوْسَی الْکِتٰبَ فَلَا تَکُنْ فِیْ مِرْیَۃٍ مِّنْ لِّقَآئِهٖ وَ جَعَلْنٰهُ هُدًی لِّبَنِیْۤ اِسْرَآءِیْلَ ﴿ۚ۲۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাকাদ আ-তাইনা-মূছাল কিতা-বা ফালা-তাকুন ফী মিরইয়াতিম মিললিকাইহী ওয়া জা‘আলনা-হু হুদাল লিবানীইসরাঈল।
আল বায়ান:
আর আমি তো মূসাকে কিতাব দিয়েছিলাম, অতএব তুমি তার সাক্ষাতের ব্যাপারে সন্দেহে থেকো না। আর আমি ওটাকে বনী ইসরাঈলের জন্য হিদায়াতস্বরূপ করেছিলাম।
তাইসিরুল কুরআন:
আমি মূসাকে কিতাব দিয়েছিলাম, কাজেই তুমি তার (অর্থাৎ আল কুরআনের) প্রাপ্তিতে সন্দেহে পতিত হয়ো না। আমি ওটাকে বানী ইসরাঈলের জন্য পথপ্রদর্শক করেছিলাম।
Sahih International:
And We certainly gave Moses the Scripture, so do not be in doubt over his meeting. And we made the Torah guidance for the Children of Israel.



وَ جَعَلْنَا مِنْهُمْ اَئِمَّۃً یَّهْدُوْنَ بِاَمْرِنَا لَمَّا صَبَرُوْا ۟ؕ وَ کَانُوْا بِاٰیٰتِنَا یُوْقِنُوْنَ ﴿۲۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়া জা‘আলনা-মিনহুম আইম্মাতাইঁ ইয়াহদূ না বিআমরিনা-লাম্মা-সাবারূ ওয়া কা-নূ বিআ-য়া-তিনা-ইঊকিনূন।
আল বায়ান:
আর আমি তাদের মধ্য থেকে বহু নেতা করেছিলাম, তারা আমার আদেশানুযায়ী সৎপথ প্রদর্শন করত, যখন তারা ধৈর্যধারণ করেছিল। আর তারা আমার আয়াতসমূহের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস রাখত।
তাইসিরুল কুরআন:
আর আমি তাদের মধ্য হতে নেতা মনোনীত করেছিলাম যারা আমার নির্দেশ মুতাবেক সৎপথপ্রদর্শন করত যতদিন তারা ধৈর্য অবলম্বন করেছিল আর আমার আয়াতসমূহের উপর দৃঢ় বিশ্বাসী ছিল।
Sahih International:
And We made from among them leaders guiding by Our command when they were patient and [when] they were certain of Our signs.



اِنَّ رَبَّکَ هُوَ یَفْصِلُ بَیْنَهُمْ یَوْمَ الْقِیٰمَۃِ فِیْمَا کَانُوْا فِیْهِ یَخْتَلِفُوْنَ ﴿۲۵﴾
উচ্চারণ:
ইন্না রাব্বাকা হুওয়া ইয়াফসিলু বাইনাহুম ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ফীমা-কা-নূ ফীহি ইয়াখতালিফূন।
আল বায়ান:
নিশ্চয় তোমার রব কিয়ামতের দিন তাদের মাঝে সে বিষয়ের ফয়সালা করে দেবেন যে বিষয়ে তারা মতভেদ করছে।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমার প্রতিপালক, তিনি ক্বিয়ামতের দিন তাদের মধ্যে ফয়সালা করবেন তারা যে বিষয়ে মতভেদ করত।
Sahih International:
Indeed, your Lord will judge between them on the Day of Resurrection concerning that over which they used to differ.



اَوَ لَمْ یَهْدِ لَهُمْ کَمْ اَهْلَکْنَا مِنْ قَبْلِهِمْ مِّنَ الْقُرُوْنِ یَمْشُوْنَ فِیْ مَسٰکِنِهِمْ ؕ اِنَّ فِیْ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ ؕ اَفَلَا یَسْمَعُوْنَ ﴿۲۶﴾
উচ্চারণ:
আওয়া লাম ইয়াহদিলাহুম কাম আহলাকনা-মিন কাবলিহিম মিনাল কুরূনি ইয়ামশূনা ফী মাছাকিনিহিম ইন্না ফী যা-লিকা লাআ-য়া-তিন আফালা-ইয়াছমা‘ঊন।
আল বায়ান:
এটা কি তাদেরকে হিদায়াত করল না যে, আমি তাদের পূর্বে কত প্রজন্মকে ধ্বংস করেছি যাদের বাসভূমিতে তারা চলাফেরা করে? নিশ্চয় এতে বহু নিদর্শন রয়েছে। তবুও কি তারা শুনবে না?
তাইসিরুল কুরআন:
এটাও কি তাদেরকে সত্য পথ দেখায় না যে, আমি তাদের পূর্বে কত মানব বংশ ধ্বংস করেছি যাদের বাসভূমির উপর দিয়ে তারা (এখন) চলাফেরা করে? এতে অবশ্যই (আল্লাহর) নিদর্শন আছে, তবুও কি তারা শুনবে না?
Sahih International:
Has it not become clear to them how many generations We destroyed before them, [as] they walk among their dwellings? Indeed in that are signs; then do they not hear?



اَوَ لَمْ یَرَوْا اَنَّا نَسُوْقُ الْمَآءَ اِلَی الْاَرْضِ الْجُرُزِ فَنُخْرِجُ بِهٖ زَرْعًا تَاْکُلُ مِنْهُ اَنْعَامُهُمْ وَ اَنْفُسُهُمْ ؕ اَفَلَا یُبْصِرُوْنَ ﴿ؓ۲۷﴾
উচ্চারণ:
আওয়া লাম ইয়ারাও আন্না-নাছূকুল মাআ ইলাল আরদিল জুরুযি ফানুখরিজুবিহী যার‘আন তা’কুলুমিনহু আন‘আ-মুহুম ওয়া আনফুছুহুম আফালা-ইউবসিরূন।
আল বায়ান:
তারা কি লক্ষ করে না যে, আমি শুকনো ভূমিতে পানি প্রবাহিত করি। অতঃপর তা দিয়ে শষ্য উদগত করি, যা থেকে তাদের গবাদি পশু ও তারা নিজেরা খাদ্য গ্রহণ করে? তবুও কি তারা লক্ষ্য করবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা কি লক্ষ্য করে না যে, আমি উষর ভূমিতে পানি প্রবাহিত ক’রে তা দিয়ে শষ্য উদগত করি যাথেকে তাদের গবাদি পশু ও তারা নিজেরা খাদ্য গ্রহণ করে, তবুও কি তারা লক্ষ্য করবে না?
Sahih International:
Have they not seen that We drive the water [in clouds] to barren land and bring forth thereby crops from which their livestock eat and [they] themselves? Then do they not see?



وَ یَقُوْلُوْنَ مَتٰی هٰذَا الْفَتْحُ اِنْ کُنْتُمْ صٰدِقِیْنَ ﴿۲۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়াকূলূনা মাতা-হা-যাল ফাতহুইন কনতুম সা-দিকীন।
আল বায়ান:
আর তারা বলে, কখন হবে এ ফয়সালা? তোমরা যদি সত্যবাদী হও তবে বল।
তাইসিরুল কুরআন:
আর তারা বলেঃ তোমরা যদি সত্যবাদী হও তাহলে বল, এ ফয়সালা কখন হবে?
Sahih International:
And they say, "When will be this conquest, if you should be truthful?"



قُلْ یَوْمَ الْفَتْحِ لَا یَنْفَعُ الَّذِیْنَ کَفَرُوْۤا اِیْمَانُهُمْ وَ لَا هُمْ یُنْظَرُوْنَ ﴿۲۹﴾
উচ্চারণ:
কুল ইয়াওমাল ফাতহিলা-ইয়ানফা‘উল্লাযীনা কাফারূঈমা-নুহুম ওয়ালা-হুম ইউনজারূন।
আল বায়ান:
বল, ফয়সালার দিনে কাফিরদের ঈমান গ্রহণ তাদের কোন উপকার করবে না। আর তাদেরকে অবকাশ দেয়া হবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
বল, ফয়সালার দিনে (সব কিছু দেখার পর) কাফিরদের ঈমান আনয়ন তাদের কোন উপকার দিবে না, আর তাদেরকে কোন সময়ও দেয়া হবে না।
Sahih International:
Say, [O Muhammad], "On the Day of Conquest the belief of those who had disbelieved will not benefit them, nor will they be reprieved."



فَاَعْرِضْ عَنْهُمْ وَ انْتَظِرْ اِنَّهُمْ مُّنْتَظِرُوْنَ ﴿۳۰﴾
উচ্চারণ:
ফাআ‘রিদ‘আনহুম ওয়ানতাজির ইন্নাহুম মুনতাজিরূন।
আল বায়ান:
অতএব তুমি তাদের থেকে বিমুখ থাক, আর অপেক্ষা কর, নিশ্চয় তারা অপেক্ষমাণ।
তাইসিরুল কুরআন:
কাজেই তুমি তাদেরকে এড়িয়ে চল আর (আল্লাহর ফয়সালার জন্য) অপেক্ষা কর, তারাও (সেই ফয়সালার জন্য আছে) অপেক্ষমান।
Sahih International:
So turn away from them and wait. Indeed, they are waiting.






সতর্কবার্তা
কুরআনের কোনো অনুবাদ ১০০% নির্ভুল হতে পারে না এবং এটি কুরআন পাঠের বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করা যায় না। আমরা এখানে বাংলা ভাষায় অনূদিত প্রায় ৮ জন অনুবাদকের অনুবাদ দেওয়ার চেষ্টা করেছি, কিন্তু আমরা তাদের নির্ভুলতার গ্যারান্টি দিতে পারি না।