দেখুন/লুকান:
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ
سُوْرَۃٌ اَنْزَلْنٰهَا وَ فَرَضْنٰهَا وَ اَنْزَلْنَا فِیْهَاۤ اٰیٰتٍۭ بَیِّنٰتٍ لَّعَلَّکُمْ تَذَکَّرُوْنَ ﴿۱﴾
উচ্চারণ:
ছূরাতুন আনযালনা-হা-ওয়া ফারাদনা-হা-ওয়া আনযালনা-ফীহাআ-য়া-তিম বাইয়িনাতিল লা‘আল্লাকুম তাযাক্কারূন।
ছূরাতুন আনযালনা-হা-ওয়া ফারাদনা-হা-ওয়া আনযালনা-ফীহাআ-য়া-তিম বাইয়িনাতিল লা‘আল্লাকুম তাযাক্কারূন।
আল বায়ান:
এটি একটি সূরা, যা আমি নাযিল করেছি এবং এটাকে অবশ্য পালনীয় করেছি। আর আমি এতে সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ নাযিল করেছি, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।
এটি একটি সূরা, যা আমি নাযিল করেছি এবং এটাকে অবশ্য পালনীয় করেছি। আর আমি এতে সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ নাযিল করেছি, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।
তাইসিরুল কুরআন:
একটি সূরাহ যা আমি নাযিল করেছি আর তা ফরয করে দিয়েছি, আর তার ভেতরে আমি সুস্পষ্ট আয়াত নাযিল করেছি, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।
একটি সূরাহ যা আমি নাযিল করেছি আর তা ফরয করে দিয়েছি, আর তার ভেতরে আমি সুস্পষ্ট আয়াত নাযিল করেছি, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।
Sahih International:
[This is] a surah which We have sent down and made [that within it] obligatory and revealed therein verses of clear evidence that you might remember.
[This is] a surah which We have sent down and made [that within it] obligatory and revealed therein verses of clear evidence that you might remember.
اَلزَّانِیَۃُ وَ الزَّانِیْ فَاجْلِدُوْا کُلَّ وَاحِدٍ مِّنْهُمَا مِائَۃَ جَلْدَۃٍ ۪ وَّ لَا تَاْخُذْکُمْ بِهِمَا رَاْفَۃٌ فِیْ دِیْنِ اللّٰهِ اِنْ کُنْتُمْ تُؤْمِنُوْنَ بِاللّٰهِ وَ الْیَوْمِ الْاٰخِرِ ۚ وَ لْیَشْهَدْ عَذَابَهُمَا طَآئِفَۃٌ مِّنَ الْمُؤْمِنِیْنَ ﴿۲﴾
উচ্চারণ:
আযযা-নিয়াতুওয়াযযা-নী ফাজলিদূকুল্লা ওয়াহিদিম মিনহুমা-মিআতা জালদাতিওঁ ওয়ালা-তা’খুযকুম বিহিমা-রা’ফাতুন ফী দীনিল্লা-হি ইন কুনতুম তু’মিনূনা বিল্লা-হি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি ওয়াল ইয়াশহাদ ‘আযা-বাহুমা-তাইফাতুম মিনাল মু’মিনীন।
আযযা-নিয়াতুওয়াযযা-নী ফাজলিদূকুল্লা ওয়াহিদিম মিনহুমা-মিআতা জালদাতিওঁ ওয়ালা-তা’খুযকুম বিহিমা-রা’ফাতুন ফী দীনিল্লা-হি ইন কুনতুম তু’মিনূনা বিল্লা-হি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি ওয়াল ইয়াশহাদ ‘আযা-বাহুমা-তাইফাতুম মিনাল মু’মিনীন।
আল বায়ান:
ব্যভিচারিণী ও ব্যভিচারী তাদের প্রত্যেককে একশ’টি করে বেত্রাঘাত কর। আর যদি তোমরা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ঈমান এনে থাক তবে আল্লাহর দীনের ব্যাপারে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদেরকে পেয়ে না বসে। আর মুমিনদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।
ব্যভিচারিণী ও ব্যভিচারী তাদের প্রত্যেককে একশ’টি করে বেত্রাঘাত কর। আর যদি তোমরা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ঈমান এনে থাক তবে আল্লাহর দীনের ব্যাপারে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদেরকে পেয়ে না বসে। আর মুমিনদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।
তাইসিরুল কুরআন:
ব্যভিচারিণী ও ব্যভিচারী তাদের প্রত্যেককে একশত করে বেত্রাঘাত কর। আল্লাহর আইন কার্যকর করার ব্যাপারে তাদের প্রতি দয়ামায়া তোমাদেরকে যেন প্রভাবিত না করে, যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাত দিনের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে থাক। একদল মু’মিন যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।
ব্যভিচারিণী ও ব্যভিচারী তাদের প্রত্যেককে একশত করে বেত্রাঘাত কর। আল্লাহর আইন কার্যকর করার ব্যাপারে তাদের প্রতি দয়ামায়া তোমাদেরকে যেন প্রভাবিত না করে, যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাত দিনের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে থাক। একদল মু’মিন যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।
Sahih International:
The [unmarried] woman or [unmarried] man found guilty of sexual intercourse - lash each one of them with a hundred lashes, and do not be taken by pity for them in the religion of Allah, if you should believe in Allah and the Last Day. And let a group of the believers witness their punishment.
The [unmarried] woman or [unmarried] man found guilty of sexual intercourse - lash each one of them with a hundred lashes, and do not be taken by pity for them in the religion of Allah, if you should believe in Allah and the Last Day. And let a group of the believers witness their punishment.
اَلزَّانِیْ لَا یَنْکِحُ اِلَّا زَانِیَۃً اَوْ مُشْرِکَۃً ۫ وَّ الزَّانِیَۃُ لَا یَنْکِحُهَاۤ اِلَّا زَانٍ اَوْ مُشْرِکٌ ۚ وَ حُرِّمَ ذٰلِکَ عَلَی الْمُؤْمِنِیْنَ ﴿۳﴾
উচ্চারণ:
আযযা-নী লা-ইয়ানকিহুইল্লা-যা-নিইয়াতান আও মুশরিকাতাওঁ ওয়াযযা-নিয়াতুলাইয়ানকিহুহাইল্লা-যা-নিন আও মুশরিকুওঁ ওয়া হুররিমা যা-লিকা ‘আলাল মু’মিনীন।
আযযা-নী লা-ইয়ানকিহুইল্লা-যা-নিইয়াতান আও মুশরিকাতাওঁ ওয়াযযা-নিয়াতুলাইয়ানকিহুহাইল্লা-যা-নিন আও মুশরিকুওঁ ওয়া হুররিমা যা-লিকা ‘আলাল মু’মিনীন।
আল বায়ান:
ব্যভিচারী কেবল ব্যভিচারিণী অথবা মুশরিক নারীকে ছাড়া বিয়ে করবে না এবং ব্যভিচারিণীকে কেবল ব্যভিচারী অথবা মুশরিক ছাড়া বিয়ে করবে না। আর মুমিনদের উপর এটা হারাম করা হয়েছে।
ব্যভিচারী কেবল ব্যভিচারিণী অথবা মুশরিক নারীকে ছাড়া বিয়ে করবে না এবং ব্যভিচারিণীকে কেবল ব্যভিচারী অথবা মুশরিক ছাড়া বিয়ে করবে না। আর মুমিনদের উপর এটা হারাম করা হয়েছে।
তাইসিরুল কুরআন:
ব্যভিচারী বিয়ে করে না ব্যভিচারিণী বা মুশরিকা নারী ছাড়া। আর ব্যভিচারিণী- তাকে বিয়ে করে না ব্যভিচারী বা মুশরিক পুরুষ ছাড়া, মু’মিনদের জন্য এটা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ব্যভিচারী বিয়ে করে না ব্যভিচারিণী বা মুশরিকা নারী ছাড়া। আর ব্যভিচারিণী- তাকে বিয়ে করে না ব্যভিচারী বা মুশরিক পুরুষ ছাড়া, মু’মিনদের জন্য এটা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
Sahih International:
The fornicator does not marry except a [female] fornicator or polytheist, and none marries her except a fornicator or a polytheist, and that has been made unlawful to the believers.
The fornicator does not marry except a [female] fornicator or polytheist, and none marries her except a fornicator or a polytheist, and that has been made unlawful to the believers.
وَ الَّذِیْنَ یَرْمُوْنَ الْمُحْصَنٰتِ ثُمَّ لَمْ یَاْتُوْا بِاَرْبَعَۃِ شُهَدَآءَ فَاجْلِدُوْهُمْ ثَمٰنِیْنَ جَلْدَۃً وَّ لَا تَقْبَلُوْا لَهُمْ شَهَادَۃً اَبَدًا ۚ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الْفٰسِقُوْنَ ۙ﴿۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা ইয়ারমূনাল মুহসানা-তি ছুম্মা লাম ইয়া’তূবিআরবা‘আতি শুহাদাআ ফাজলিদূ হুম ছামা-নীনা জালদাতাওঁ ওয়ালা-তাকবালূলাহুম শাহা-দাতান আবাদা- ওয়া উলাইকা হুমুল ফা-ছিকূন।
ওয়াল্লাযীনা ইয়ারমূনাল মুহসানা-তি ছুম্মা লাম ইয়া’তূবিআরবা‘আতি শুহাদাআ ফাজলিদূ হুম ছামা-নীনা জালদাতাওঁ ওয়ালা-তাকবালূলাহুম শাহা-দাতান আবাদা- ওয়া উলাইকা হুমুল ফা-ছিকূন।
আল বায়ান:
আর যারা সচ্চরিত্র নারীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারপর তারা চারজন সাক্ষী নিয়ে আসে না, তবে তাদেরকে আশিটি বেত্রাঘাত কর এবং তোমরা কখনই তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ করো না। আর এরাই হলো ফাসিক।
আর যারা সচ্চরিত্র নারীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারপর তারা চারজন সাক্ষী নিয়ে আসে না, তবে তাদেরকে আশিটি বেত্রাঘাত কর এবং তোমরা কখনই তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ করো না। আর এরাই হলো ফাসিক।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা সতী সাধ্বী নারীর উপর অপবাদ দেয়, অতঃপর চারজন সাক্ষী উপস্থিত না করে, তাদেরকে আশিটি বেত্রাঘাত কর, আর তাদের সাক্ষ্য কক্ষনো গ্রহণ কর না, এরাই না-ফরমান।
যারা সতী সাধ্বী নারীর উপর অপবাদ দেয়, অতঃপর চারজন সাক্ষী উপস্থিত না করে, তাদেরকে আশিটি বেত্রাঘাত কর, আর তাদের সাক্ষ্য কক্ষনো গ্রহণ কর না, এরাই না-ফরমান।
Sahih International:
And those who accuse chaste women and then do not produce four witnesses - lash them with eighty lashes and do not accept from them testimony ever after. And those are the defiantly disobedient,
And those who accuse chaste women and then do not produce four witnesses - lash them with eighty lashes and do not accept from them testimony ever after. And those are the defiantly disobedient,
اِلَّا الَّذِیْنَ تَابُوْا مِنْۢ بَعْدِ ذٰلِکَ وَ اَصْلَحُوْا ۚ فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوْرٌ رَّحِیْمٌ ﴿۵﴾
উচ্চারণ:
ইল্লাল্লাযীনা তা-বূমিম বা‘দি যা-লিকা ওয়া আসলাহূ ফাইন্নাল্লা-হা গাফূরুর রাহীম।
ইল্লাল্লাযীনা তা-বূমিম বা‘দি যা-লিকা ওয়া আসলাহূ ফাইন্নাল্লা-হা গাফূরুর রাহীম।
আল বায়ান:
তবে যারা এরপরে তাওবা করে এবং নিজদের সংশোধন করে, তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তবে যারা এরপরে তাওবা করে এবং নিজদের সংশোধন করে, তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
অবশ্য এরপর যদি তারা তাওবাহ করে ও সংশোধিত হয়, কেননা আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, অতি দয়ালু।
অবশ্য এরপর যদি তারা তাওবাহ করে ও সংশোধিত হয়, কেননা আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, অতি দয়ালু।
Sahih International:
Except for those who repent thereafter and reform, for indeed, Allah is Forgiving and Merciful.
Except for those who repent thereafter and reform, for indeed, Allah is Forgiving and Merciful.
وَ الَّذِیْنَ یَرْمُوْنَ اَزْوَاجَهُمْ وَ لَمْ یَکُنْ لَّهُمْ شُهَدَآءُ اِلَّاۤ اَنْفُسُهُمْ فَشَهَادَۃُ اَحَدِهِمْ اَرْبَعُ شَهٰدٰتٍۭ بِاللّٰهِ ۙ اِنَّهٗ لَمِنَ الصّٰدِقِیْنَ ﴿۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা ইয়ারমূনা আযওয়া-জাহুম ওয়ালাম ইয়াকুল লাহূম শুহাদাউ ইল্লাআনফুছুহুম ফাশাহা-দাতুআহাদিহিম আরবা‘উ শাহা-দা-তিম বিল্লা-হি ইন্নাহূলামিনাসসা-দিকীন।
ওয়াল্লাযীনা ইয়ারমূনা আযওয়া-জাহুম ওয়ালাম ইয়াকুল লাহূম শুহাদাউ ইল্লাআনফুছুহুম ফাশাহা-দাতুআহাদিহিম আরবা‘উ শাহা-দা-তিম বিল্লা-হি ইন্নাহূলামিনাসসা-দিকীন।
আল বায়ান:
আর যারা নিজদের স্ত্রীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে, অথচ নিজেরা ছাড়া তাদের আর কোন সাক্ষী নেই, তাহলে তাদের প্রত্যেকের সাক্ষ্য হবে আল্লাহর নামে চারবার সাক্ষ্য দেবে যে, সে নিশ্চয়ই সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত।
আর যারা নিজদের স্ত্রীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে, অথচ নিজেরা ছাড়া তাদের আর কোন সাক্ষী নেই, তাহলে তাদের প্রত্যেকের সাক্ষ্য হবে আল্লাহর নামে চারবার সাক্ষ্য দেবে যে, সে নিশ্চয়ই সত্যবাদীদের অন্তর্ভুক্ত।
তাইসিরুল কুরআন:
আর যারা নিজেদের স্ত্রীদের উপর অপবাদ দেয়, কিন্তু নিজেদের ছাড়া তাদের অন্য কোন সাক্ষী না থাকে, এ রকম প্রত্যেক লোকের সাক্ষ্য এভাবে হবে যে, সে চারবার আল্লাহর নামে শপথ করে বলবে যে, সে অবশ্যই সত্যবাদী।
আর যারা নিজেদের স্ত্রীদের উপর অপবাদ দেয়, কিন্তু নিজেদের ছাড়া তাদের অন্য কোন সাক্ষী না থাকে, এ রকম প্রত্যেক লোকের সাক্ষ্য এভাবে হবে যে, সে চারবার আল্লাহর নামে শপথ করে বলবে যে, সে অবশ্যই সত্যবাদী।
Sahih International:
And those who accuse their wives [of adultery] and have no witnesses except themselves - then the witness of one of them [shall be] four testimonies [swearing] by Allah that indeed, he is of the truthful.
And those who accuse their wives [of adultery] and have no witnesses except themselves - then the witness of one of them [shall be] four testimonies [swearing] by Allah that indeed, he is of the truthful.
وَ الْخَامِسَۃُ اَنَّ لَعْنَتَ اللّٰهِ عَلَیْهِ اِنْ کَانَ مِنَ الْکٰذِبِیْنَ ﴿۷﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল খা-মিছাতুআন্না লা‘নাতাল্লা-হি ‘আলাইহি ইন কা-না মিনাল কা-যিবীন।
ওয়াল খা-মিছাতুআন্না লা‘নাতাল্লা-হি ‘আলাইহি ইন কা-না মিনাল কা-যিবীন।
আল বায়ান:
আর পঞ্চমবারে সাক্ষ্য দেবে যে, সে যদি মিথ্যাবাদী হয়, তবে নিশ্চয় তার উপর আল্লাহর লা‘নত।
আর পঞ্চমবারে সাক্ষ্য দেবে যে, সে যদি মিথ্যাবাদী হয়, তবে নিশ্চয় তার উপর আল্লাহর লা‘নত।
তাইসিরুল কুরআন:
আর পঞ্চমবারে বলবে যে, সে যদি মিথ্যেবাদী হয় তবে তার উপর আল্লাহর লা’নত পতিত হবে।
আর পঞ্চমবারে বলবে যে, সে যদি মিথ্যেবাদী হয় তবে তার উপর আল্লাহর লা’নত পতিত হবে।
Sahih International:
And the fifth [oath will be] that the curse of Allah be upon him if he should be among the liars.
And the fifth [oath will be] that the curse of Allah be upon him if he should be among the liars.
وَ یَدْرَؤُا عَنْهَا الْعَذَابَ اَنْ تَشْهَدَ اَرْبَعَ شَهٰدٰتٍۭ بِاللّٰهِ ۙ اِنَّهٗ لَمِنَ الْکٰذِبِیْنَ ۙ﴿۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়াদরাউ ‘আনহাল ‘আযা-বা আন তাশহাদা আরবা‘আ শাহা-দা-তিম বিল্লা-হি ইন্নাহূ লামিনাল কা-যিবীন।
ওয়া ইয়াদরাউ ‘আনহাল ‘আযা-বা আন তাশহাদা আরবা‘আ শাহা-দা-তিম বিল্লা-হি ইন্নাহূ লামিনাল কা-যিবীন।
আল বায়ান:
আর তারা স্ত্রীলোকটি থেকে শাস্তি রহিত করবে, যদি সে আল্লাহর নামে চারবার সাক্ষ্য দেয় যে, নিশ্চয় তার স্বামী মিথ্যাবাদীদের অন্তর্ভুক্ত।
আর তারা স্ত্রীলোকটি থেকে শাস্তি রহিত করবে, যদি সে আল্লাহর নামে চারবার সাক্ষ্য দেয় যে, নিশ্চয় তার স্বামী মিথ্যাবাদীদের অন্তর্ভুক্ত।
তাইসিরুল কুরআন:
আর স্ত্রীর শাস্তি রহিত হবে যদি সে আল্লাহর নামে চারবার শপথ ক’রে বলে যে, সে (তার স্বামী) অবশ্যই মিথ্যেবাদী।
আর স্ত্রীর শাস্তি রহিত হবে যদি সে আল্লাহর নামে চারবার শপথ ক’রে বলে যে, সে (তার স্বামী) অবশ্যই মিথ্যেবাদী।
Sahih International:
But it will prevent punishment from her if she gives four testimonies [swearing] by Allah that indeed, he is of the liars.
But it will prevent punishment from her if she gives four testimonies [swearing] by Allah that indeed, he is of the liars.
وَ الْخَامِسَۃَ اَنَّ غَضَبَ اللّٰهِ عَلَیْهَاۤ اِنْ کَانَ مِنَ الصّٰدِقِیْنَ ﴿۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল খা-মিছাতা আন্না গাদাবাল্লা-হি ‘আলাইহাইন কা-না মিনাসসা-দিকীন।
ওয়াল খা-মিছাতা আন্না গাদাবাল্লা-হি ‘আলাইহাইন কা-না মিনাসসা-দিকীন।
আল বায়ান:
আর পঞ্চমবারে সাক্ষ্য দেবে যে, যদি তার স্বামী সত্যবাদী হয়, তবে নিশ্চয় তার উপর আল্লাহর গযব।
আর পঞ্চমবারে সাক্ষ্য দেবে যে, যদি তার স্বামী সত্যবাদী হয়, তবে নিশ্চয় তার উপর আল্লাহর গযব।
তাইসিরুল কুরআন:
এবং পঞ্চমবারে বলে যে, তার স্বামী সত্যবাদী হলে তার নিজের উপর আল্লাহর গযব পতিত হবে।
এবং পঞ্চমবারে বলে যে, তার স্বামী সত্যবাদী হলে তার নিজের উপর আল্লাহর গযব পতিত হবে।
Sahih International:
And the fifth [oath will be] that the wrath of Allah be upon her if he was of the truthful.
And the fifth [oath will be] that the wrath of Allah be upon her if he was of the truthful.
وَ لَوْ لَا فَضْلُ اللّٰهِ عَلَیْکُمْ وَ رَحْمَتُهٗ وَ اَنَّ اللّٰهَ تَوَّابٌ حَکِیْمٌ ﴿۱۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাওলা- ফাদলুল্লা-হি ‘আলাইকুমওয়ারাহমাতুহূওয়া আন্নাল্লা-হা তাওওয়া-বুন হাকীম।
ওয়া লাওলা- ফাদলুল্লা-হি ‘আলাইকুমওয়ারাহমাতুহূওয়া আন্নাল্লা-হা তাওওয়া-বুন হাকীম।
আল বায়ান:
যদি তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না থাকত, (তাহলে তোমরা ধ্বংস হয়ে যেতে) আর নিশ্চয় আল্লাহ অধিক তাওবা গ্রহণকারী, প্রজ্ঞাময়।
যদি তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না থাকত, (তাহলে তোমরা ধ্বংস হয়ে যেতে) আর নিশ্চয় আল্লাহ অধিক তাওবা গ্রহণকারী, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকলে (তোমরা ধ্বংস হয়ে যেতে), আল্লাহ তাওবাহ গ্রহণকারী, বড়ই হিকমতওয়ালা।
তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকলে (তোমরা ধ্বংস হয়ে যেতে), আল্লাহ তাওবাহ গ্রহণকারী, বড়ই হিকমতওয়ালা।
Sahih International:
And if not for the favor of Allah upon you and His mercy... and because Allah is Accepting of repentance and Wise.
And if not for the favor of Allah upon you and His mercy... and because Allah is Accepting of repentance and Wise.
اِنَّ الَّذِیْنَ جَآءُوْ بِالْاِفْکِ عُصْبَۃٌ مِّنْکُمْ ؕ لَا تَحْسَبُوْهُ شَرًّا لَّکُمْ ؕ بَلْ هُوَ خَیْرٌ لَّکُمْ ؕ لِکُلِّ امْرِیًٴ مِّنْهُمْ مَّا اکْتَسَبَ مِنَ الْاِثْمِ ۚ وَ الَّذِیْ تَوَلّٰی کِبْرَهٗ مِنْهُمْ لَهٗ عَذَابٌ عَظِیْمٌ ﴿۱۱﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লাযীনা জাঊ বিলইফকি ‘উসবাতুম মিনকুম লা তাহছাবূহু শাররাল্লাকুম বাল হুওয়া খাইরুল লাকুম লিকুল্লিমরিয়িম মিনহুম মাকতাছাবা মিনাল ইছমি ওয়াল্লাযী তাওয়াল্লা-কিবরাহূমিনহুম লাহূ‘আযা-বুন ‘আজীম।
ইন্নাল্লাযীনা জাঊ বিলইফকি ‘উসবাতুম মিনকুম লা তাহছাবূহু শাররাল্লাকুম বাল হুওয়া খাইরুল লাকুম লিকুল্লিমরিয়িম মিনহুম মাকতাছাবা মিনাল ইছমি ওয়াল্লাযী তাওয়াল্লা-কিবরাহূমিনহুম লাহূ‘আযা-বুন ‘আজীম।
আল বায়ান:
নিশ্চয়ই যারা এ অপবাদ* রটনা করেছে, তারা তোমাদেরই একটি দল। এটাকে তোমরা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর মনে করো না, বরং এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। তাদের থেকে প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য রয়েছে, যতটুকু পাপ সে অর্জন করেছে। আর তাদের থেকে যে ব্যক্তি এ ব্যাপারে প্রধান ভূমিকা পালন করেছে, তার জন্য রয়েছে মহাআযাব।
নিশ্চয়ই যারা এ অপবাদ* রটনা করেছে, তারা তোমাদেরই একটি দল। এটাকে তোমরা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর মনে করো না, বরং এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। তাদের থেকে প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য রয়েছে, যতটুকু পাপ সে অর্জন করেছে। আর তাদের থেকে যে ব্যক্তি এ ব্যাপারে প্রধান ভূমিকা পালন করেছে, তার জন্য রয়েছে মহাআযাব।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা এ অপবাদ উত্থাপন করেছে তারা তোমাদেরই একটি দল, এটাকে তোমাদের জন্য ক্ষতিকর মনে কর না, বরং তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। তাদের প্রত্যেকের জন্য আছে প্রতিফল যতটুকু পাপ সে করেছে। আর এ ব্যাপারে যে নেতৃত্ব দিয়েছে তার জন্য আছে মহা শাস্তি।
যারা এ অপবাদ উত্থাপন করেছে তারা তোমাদেরই একটি দল, এটাকে তোমাদের জন্য ক্ষতিকর মনে কর না, বরং তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। তাদের প্রত্যেকের জন্য আছে প্রতিফল যতটুকু পাপ সে করেছে। আর এ ব্যাপারে যে নেতৃত্ব দিয়েছে তার জন্য আছে মহা শাস্তি।
Sahih International:
Indeed, those who came with falsehood are a group among you. Do not think it bad for you; rather it is good for you. For every person among them is what [punishment] he has earned from the sin, and he who took upon himself the greater portion thereof - for him is a great punishment.
Indeed, those who came with falsehood are a group among you. Do not think it bad for you; rather it is good for you. For every person among them is what [punishment] he has earned from the sin, and he who took upon himself the greater portion thereof - for him is a great punishment.
لَوْ لَاۤ اِذْ سَمِعْتُمُوْهُ ظَنَّ الْمُؤْمِنُوْنَ وَ الْمُؤْمِنٰتُ بِاَنْفُسِهِمْ خَیْرًا ۙ وَّ قَالُوْا هٰذَاۤ اِفْکٌ مُّبِیْنٌ ﴿۱۲﴾
উচ্চারণ:
লাওলাইযছামি‘তুমূহু জান্নাল মু’মিনূনা ওয়াল মু’মিনা-তুবিআনফুছিহিম খাইরাওঁ ওয়া কা-লূহা-যাইফকুম মুবীন।
লাওলাইযছামি‘তুমূহু জান্নাল মু’মিনূনা ওয়াল মু’মিনা-তুবিআনফুছিহিম খাইরাওঁ ওয়া কা-লূহা-যাইফকুম মুবীন।
আল বায়ান:
যখন তোমরা এটা শুনলে, তখন কেন মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীরা তাদের নিজদের সম্পর্কে ভাল ধারণা পোষণ করল না এবং বলল না যে, ‘এটা তো সুস্পষ্ট অপবাদ’?
যখন তোমরা এটা শুনলে, তখন কেন মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীরা তাদের নিজদের সম্পর্কে ভাল ধারণা পোষণ করল না এবং বলল না যে, ‘এটা তো সুস্পষ্ট অপবাদ’?
তাইসিরুল কুরআন:
তোমরা যখন এটা শুনতে পেলে তখন কেন মু’মিন পুরুষ ও মু’মিন স্ত্রীরা তাদের নিজেদের লোক সম্পর্কে ভাল ধারণা করল না আর বলল না, ‘এটা তো খোলাখুলি অপবাদ।’
তোমরা যখন এটা শুনতে পেলে তখন কেন মু’মিন পুরুষ ও মু’মিন স্ত্রীরা তাদের নিজেদের লোক সম্পর্কে ভাল ধারণা করল না আর বলল না, ‘এটা তো খোলাখুলি অপবাদ।’
Sahih International:
Why, when you heard it, did not the believing men and believing women think good of one another and say, "This is an obvious falsehood"?
Why, when you heard it, did not the believing men and believing women think good of one another and say, "This is an obvious falsehood"?
لَوْ لَا جَآءُوْ عَلَیْهِ بِاَرْبَعَۃِ شُهَدَآءَ ۚ فَاِذْ لَمْ یَاْتُوْا بِالشُّهَدَآءِ فَاُولٰٓئِکَ عِنْدَ اللّٰهِ هُمُ الْکٰذِبُوْنَ ﴿۱۳﴾
উচ্চারণ:
লাওলা-জাঊ ‘আলাইহি বিআরবা‘আতি শুহাদাআ ফাইযলাম ইয়া’তূ বিশশুহাদাই ফাউলাইকা ‘ইনদাল্লা-হি হুমুল কা-যিবূন।
লাওলা-জাঊ ‘আলাইহি বিআরবা‘আতি শুহাদাআ ফাইযলাম ইয়া’তূ বিশশুহাদাই ফাউলাইকা ‘ইনদাল্লা-হি হুমুল কা-যিবূন।
আল বায়ান:
তারা কেন এ ব্যাপারে চারজন সাক্ষী নিয়ে আসল না? সুতরাং যখন তারা সাক্ষী নিয়ে আসেনি, তখন তারাই আল্লাহর কাছে মিথ্যাবাদী।
তারা কেন এ ব্যাপারে চারজন সাক্ষী নিয়ে আসল না? সুতরাং যখন তারা সাক্ষী নিয়ে আসেনি, তখন তারাই আল্লাহর কাছে মিথ্যাবাদী।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা চারজন সাক্ষী হাযির করল না কেন? যেহেতু তারা সাক্ষী হাযির করেনি সেহেতু আল্লাহর নিকট তারাই মিথ্যেবাদী।
তারা চারজন সাক্ষী হাযির করল না কেন? যেহেতু তারা সাক্ষী হাযির করেনি সেহেতু আল্লাহর নিকট তারাই মিথ্যেবাদী।
Sahih International:
Why did they [who slandered] not produce for it four witnesses? And when they do not produce the witnesses, then it is they, in the sight of Allah, who are the liars.
Why did they [who slandered] not produce for it four witnesses? And when they do not produce the witnesses, then it is they, in the sight of Allah, who are the liars.
وَ لَوْ لَا فَضْلُ اللّٰهِ عَلَیْکُمْ وَ رَحْمَتُهٗ فِی الدُّنْیَا وَ الْاٰخِرَۃِ لَمَسَّکُمْ فِیْ مَاۤ اَفَضْتُمْ فِیْهِ عَذَابٌ عَظِیْمٌ ﴿ۚۖ۱۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাওলা- ফাদলুল্লা-হি আলাইকুমওয়ারাহমাতুহূফিদদুনইয়া-ওয়াল আ-খিরাতি লামছছাকুম ফী মাআফাদতুম ফীহি ‘আযা-বুন ‘আজীম।
ওয়া লাওলা- ফাদলুল্লা-হি আলাইকুমওয়ারাহমাতুহূফিদদুনইয়া-ওয়াল আ-খিরাতি লামছছাকুম ফী মাআফাদতুম ফীহি ‘আযা-বুন ‘আজীম।
আল বায়ান:
আর যদি দুনিয়া ও আখেরাতে তোমাদের উপর আল্লাহর দয়া ও তাঁর অনুগ্রহ না থাকত, তবে তোমরা যাতে লিপ্ত ছিলে, তার জন্য তোমাদেরকে অবশ্যই কঠিন আযাব স্পর্শ করত।
আর যদি দুনিয়া ও আখেরাতে তোমাদের উপর আল্লাহর দয়া ও তাঁর অনুগ্রহ না থাকত, তবে তোমরা যাতে লিপ্ত ছিলে, তার জন্য তোমাদেরকে অবশ্যই কঠিন আযাব স্পর্শ করত।
তাইসিরুল কুরআন:
দুনিয়া ও আখিরাতে তোমাদের উপর যদি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকত, তবে তোমরা যাতে তড়িঘড়ি লিপ্ত হয়ে পড়েছিলে তার জন্য মহা শাস্তি তোমাদেরকে পাকড়াও করত।
দুনিয়া ও আখিরাতে তোমাদের উপর যদি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকত, তবে তোমরা যাতে তড়িঘড়ি লিপ্ত হয়ে পড়েছিলে তার জন্য মহা শাস্তি তোমাদেরকে পাকড়াও করত।
Sahih International:
And if it had not been for the favor of Allah upon you and His mercy in this world and the Hereafter, you would have been touched for that [lie] in which you were involved by a great punishment
And if it had not been for the favor of Allah upon you and His mercy in this world and the Hereafter, you would have been touched for that [lie] in which you were involved by a great punishment
اِذْ تَلَقَّوْنَهٗ بِاَلْسِنَتِکُمْ وَ تَقُوْلُوْنَ بِاَفْوَاهِکُمْ مَّا لَیْسَ لَکُمْ بِهٖ عِلْمٌ وَّ تَحْسَبُوْنَهٗ هَیِّنًا ٭ۖ وَّ هُوَ عِنْدَ اللّٰهِ عَظِیْمٌ ﴿۱۵﴾
উচ্চারণ:
ইযতালাক্কাওনাহূবিআলছিনাতিকুম ওয়া তাকূলূনা বিআফওয়া-হিকুম মা-লাইছা লাকুম বিহী ‘ইলমুওঁ ওয়া তাহছাবূনাহূহাইয়িনাওঁ ওয়া হুওয়া ‘ইনদাল্লা-হি ‘আজীম।
ইযতালাক্কাওনাহূবিআলছিনাতিকুম ওয়া তাকূলূনা বিআফওয়া-হিকুম মা-লাইছা লাকুম বিহী ‘ইলমুওঁ ওয়া তাহছাবূনাহূহাইয়িনাওঁ ওয়া হুওয়া ‘ইনদাল্লা-হি ‘আজীম।
আল বায়ান:
যখন এটা তোমরা তোমাদের মুখে মুখে ছড়াচ্ছিলে এবং তোমরা তোমাদের মুখ দিয়ে এমন কথা বলছিলে, যাতে তোমাদের কোন জ্ঞান ছিল না; আর তোমরা এটাকে খুবই তুচ্ছ মনে করছিলে, অথচ এটা আল্লাহর নিকট খুবই গুরুতর।
যখন এটা তোমরা তোমাদের মুখে মুখে ছড়াচ্ছিলে এবং তোমরা তোমাদের মুখ দিয়ে এমন কথা বলছিলে, যাতে তোমাদের কোন জ্ঞান ছিল না; আর তোমরা এটাকে খুবই তুচ্ছ মনে করছিলে, অথচ এটা আল্লাহর নিকট খুবই গুরুতর।
তাইসিরুল কুরআন:
যখন এটা তোমরা মুখে মুখে ছড়াচ্ছিলে আর তোমাদের মুখ দিয়ে এমন কথা বলছিলে যে বিষয়ে তোমাদের কোন জ্ঞান ছিল না, আর তোমরা এটাকে নগণ্য ব্যাপার মনে করেছিলে, কিন্তু আল্লাহর নিকট তা ছিল গুরুতর ব্যাপার।
যখন এটা তোমরা মুখে মুখে ছড়াচ্ছিলে আর তোমাদের মুখ দিয়ে এমন কথা বলছিলে যে বিষয়ে তোমাদের কোন জ্ঞান ছিল না, আর তোমরা এটাকে নগণ্য ব্যাপার মনে করেছিলে, কিন্তু আল্লাহর নিকট তা ছিল গুরুতর ব্যাপার।
Sahih International:
When you received it with your tongues and said with your mouths that of which you had no knowledge and thought it was insignificant while it was, in the sight of Allah, tremendous.
When you received it with your tongues and said with your mouths that of which you had no knowledge and thought it was insignificant while it was, in the sight of Allah, tremendous.
وَ لَوْ لَاۤ اِذْ سَمِعْتُمُوْهُ قُلْتُمْ مَّا یَکُوْنُ لَنَاۤ اَنْ نَّتَکَلَّمَ بِهٰذَا ٭ۖ سُبْحٰنَکَ هٰذَا بُهْتَانٌ عَظِیْمٌ ﴿۱۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাওলাইযছামি‘তুমূহু কুলতুম মা-ইয়াকূনুলানাআন নাতাকাল্লামা বিহা-যা- ছুবহা-নাকা হা-যা-বুহতা-নুন ‘আজীম।
ওয়া লাওলাইযছামি‘তুমূহু কুলতুম মা-ইয়াকূনুলানাআন নাতাকাল্লামা বিহা-যা- ছুবহা-নাকা হা-যা-বুহতা-নুন ‘আজীম।
আল বায়ান:
আর তোমরা যখন এটা শুনলে, তখন তোমরা কেন বললে না যে, ‘এ নিয়ে কথা বলা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। তুমি অতি পবিত্র মহান, এটা এক গুরুতর অপবাদ’।
আর তোমরা যখন এটা শুনলে, তখন তোমরা কেন বললে না যে, ‘এ নিয়ে কথা বলা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। তুমি অতি পবিত্র মহান, এটা এক গুরুতর অপবাদ’।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমরা যখন এটা শুনলে তখন তোমরা কেন বললে না যে, এ ব্যাপারে আমাদের কথা বলা ঠিক নয়। আল্লাহ পবিত্র ও মহান, এটা তো এক গুরুতর অপবাদ!
তোমরা যখন এটা শুনলে তখন তোমরা কেন বললে না যে, এ ব্যাপারে আমাদের কথা বলা ঠিক নয়। আল্লাহ পবিত্র ও মহান, এটা তো এক গুরুতর অপবাদ!
Sahih International:
And why, when you heard it, did you not say, "It is not for us to speak of this. Exalted are You, [O Allah]; this is a great slander"?
And why, when you heard it, did you not say, "It is not for us to speak of this. Exalted are You, [O Allah]; this is a great slander"?
یَعِظُکُمُ اللّٰهُ اَنْ تَعُوْدُوْا لِمِثْلِهٖۤ اَبَدًا اِنْ کُنْتُمْ مُّؤْمِنِیْنَ ﴿ۚ۱۷﴾
উচ্চারণ:
ইয়া‘ইজু কুমুল্লা-হু আন তা‘ঊদূলিমিছলিহীআবাদান ইন কুনতুম মু’মিনীন।
ইয়া‘ইজু কুমুল্লা-হু আন তা‘ঊদূলিমিছলিহীআবাদান ইন কুনতুম মু’মিনীন।
আল বায়ান:
আল্লাহ তোমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছেন যে, যদি তোমরা মুমিন হও, তাহলে আর কখনো এর পুনরাবৃত্তি করবে না।
আল্লাহ তোমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছেন যে, যদি তোমরা মুমিন হও, তাহলে আর কখনো এর পুনরাবৃত্তি করবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ তোমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছেন তোমরা আর কখনো এর (অর্থাৎ এ আচরণের) পুনরাবৃত্তি করো না যদি তোমরা মু’মিন হয়ে থাক।
আল্লাহ তোমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছেন তোমরা আর কখনো এর (অর্থাৎ এ আচরণের) পুনরাবৃত্তি করো না যদি তোমরা মু’মিন হয়ে থাক।
Sahih International:
Allah warns you against returning to the likes of this [conduct], ever, if you should be believers.
Allah warns you against returning to the likes of this [conduct], ever, if you should be believers.
وَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمُ الْاٰیٰتِ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیْمٌ حَکِیْمٌ ﴿۱۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুমুল আ-য়া-তি ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
ওয়া ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুমুল আ-য়া-তি ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
আল বায়ান:
আর আল্লাহ তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ স্পষ্টভাবে বর্ণনা করছেন এবং আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
আর আল্লাহ তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ স্পষ্টভাবে বর্ণনা করছেন এবং আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ তোমাদের জন্য স্পষ্টভাবে আয়াত বর্ণনা করছেন, কারণ তিনি হলেন সর্ববিষয়ে জ্ঞানের অধিকারী, বড়ই হিকমতওয়ালা।
আল্লাহ তোমাদের জন্য স্পষ্টভাবে আয়াত বর্ণনা করছেন, কারণ তিনি হলেন সর্ববিষয়ে জ্ঞানের অধিকারী, বড়ই হিকমতওয়ালা।
Sahih International:
And Allah makes clear to you the verses, and Allah is Knowing and Wise.
And Allah makes clear to you the verses, and Allah is Knowing and Wise.
اِنَّ الَّذِیْنَ یُحِبُّوْنَ اَنْ تَشِیْعَ الْفَاحِشَۃُ فِی الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لَهُمْ عَذَابٌ اَلِیْمٌ ۙ فِی الدُّنْیَا وَ الْاٰخِرَۃِ ؕ وَ اللّٰهُ یَعْلَمُ وَ اَنْتُمْ لَا تَعْلَمُوْنَ ﴿۱۹﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লাযীনা ইউহিববূনা আন তাশী‘আল ফা-হিশাতুফিল্লাযীনা আ-মানূলাহুম ‘আযা-বুন আলিমুন ফিদদুনইয়া-ওয়াল আ-খিরাতি ওয়া ল্লা-হু ইয়া‘লামুওয়া আনতুম লাতা‘লামূন।
ইন্নাল্লাযীনা ইউহিববূনা আন তাশী‘আল ফা-হিশাতুফিল্লাযীনা আ-মানূলাহুম ‘আযা-বুন আলিমুন ফিদদুনইয়া-ওয়াল আ-খিরাতি ওয়া ল্লা-হু ইয়া‘লামুওয়া আনতুম লাতা‘লামূন।
আল বায়ান:
নিশ্চয় যারা এটা পছন্দ করে যে, মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ুক, তাদের জন্য দুনিয়া ও আখেরাতে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। আর আল্লাহ জানেন এবং তোমরা জান না।
নিশ্চয় যারা এটা পছন্দ করে যে, মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ুক, তাদের জন্য দুনিয়া ও আখেরাতে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। আর আল্লাহ জানেন এবং তোমরা জান না।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা পছন্দ করে যে, মু’মিনদের মধ্যে অশ্লীলতার বিস্তৃতি ঘটুক তাদের জন্য আছে ভয়াবহ শাস্তি দুনিয়া ও আখিরাতে। আল্লাহ জানেন আর তোমরা জান না।
যারা পছন্দ করে যে, মু’মিনদের মধ্যে অশ্লীলতার বিস্তৃতি ঘটুক তাদের জন্য আছে ভয়াবহ শাস্তি দুনিয়া ও আখিরাতে। আল্লাহ জানেন আর তোমরা জান না।
Sahih International:
Indeed, those who like that immorality should be spread [or publicized] among those who have believed will have a painful punishment in this world and the Hereafter. And Allah knows and you do not know.
Indeed, those who like that immorality should be spread [or publicized] among those who have believed will have a painful punishment in this world and the Hereafter. And Allah knows and you do not know.
وَ لَوْ لَا فَضْلُ اللّٰهِ عَلَیْکُمْ وَ رَحْمَتُهٗ وَ اَنَّ اللّٰهَ رَءُوْفٌ رَّحِیْمٌ ﴿۲۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাওলা-ফাদলুল্লা-হি ‘আলাইকুম ওয়া রাহমাতুহূওয়া আন্নাল্লা-হা রাঊফুর রাহীম।
ওয়া লাওলা-ফাদলুল্লা-হি ‘আলাইকুম ওয়া রাহমাতুহূওয়া আন্নাল্লা-হা রাঊফুর রাহীম।
আল বায়ান:
আর যদি তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না থাকত, (তাহলে তোমরা ধ্বংস হয়ে যেতে) আর নিশ্চয় আল্লাহ বড় মেহেরবান, পরম দয়ালু।
আর যদি তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না থাকত, (তাহলে তোমরা ধ্বংস হয়ে যেতে) আর নিশ্চয় আল্লাহ বড় মেহেরবান, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকলে (তোমরা ধ্বংস হয়ে যেতে), আল্লাহ দয়ার্দ্র, বড়ই দয়াবান।
তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকলে (তোমরা ধ্বংস হয়ে যেতে), আল্লাহ দয়ার্দ্র, বড়ই দয়াবান।
Sahih International:
And if it had not been for the favor of Allah upon you and His mercy... and because Allah is Kind and Merciful.
And if it had not been for the favor of Allah upon you and His mercy... and because Allah is Kind and Merciful.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لَا تَتَّبِعُوْا خُطُوٰتِ الشَّیْطٰنِ ؕ وَ مَنْ یَّتَّبِعْ خُطُوٰتِ الشَّیْطٰنِ فَاِنَّهٗ یَاْمُرُ بِالْفَحْشَآءِ وَ الْمُنْکَرِ ؕ وَ لَوْ لَا فَضْلُ اللّٰهِ عَلَیْکُمْ وَ رَحْمَتُهٗ مَا زَکٰی مِنْکُمْ مِّنْ اَحَدٍ اَبَدًا ۙ وَّ لٰکِنَّ اللّٰهَ یُزَکِّیْ مَنْ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ سَمِیْعٌ عَلِیْمٌ ﴿۲۱﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তাত্তাবি‘উ খুতুওয়া-তিশশাইতা-নি ওয়া মাইঁ ইয়াত্তাবি’ খুতুওয়া-তিশশাইতা-নি ফাইন্নাহূইয়া’মরু বিল ফাহশাই ওয়াল মুনকারি ওয়া লাওলা-ফাদলুল্লা-হি ‘আলাইকুম ওয়া রাহমাতুহূমা-যাকা-মিনকুম মিন আহাদিন আবাদাওঁ ওয়ালা-কিন্নাল্লা-হা ইউযাক্কী মাইঁ ইয়াশাউ ওয়াল্লা-হু ছামী‘উন ‘আলীম।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তাত্তাবি‘উ খুতুওয়া-তিশশাইতা-নি ওয়া মাইঁ ইয়াত্তাবি’ খুতুওয়া-তিশশাইতা-নি ফাইন্নাহূইয়া’মরু বিল ফাহশাই ওয়াল মুনকারি ওয়া লাওলা-ফাদলুল্লা-হি ‘আলাইকুম ওয়া রাহমাতুহূমা-যাকা-মিনকুম মিন আহাদিন আবাদাওঁ ওয়ালা-কিন্নাল্লা-হা ইউযাক্কী মাইঁ ইয়াশাউ ওয়াল্লা-হু ছামী‘উন ‘আলীম।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, তোমরা শয়তানের পদাঙ্কসমূহ অনুসরণ করো না। আর যে শয়তানের পদাঙ্কসমূহ অনুসরণ করবে, নিশ্চয় সে অশ্লীলতা ও মন্দ কাজের নির্দেশ দেবে। আর যদি তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না থাকত, তাহলে তোমাদের কেউই কখনো পবিত্র হতে পারত না; কিন্তু আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন, পবিত্র করেন। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।
হে মুমিনগণ, তোমরা শয়তানের পদাঙ্কসমূহ অনুসরণ করো না। আর যে শয়তানের পদাঙ্কসমূহ অনুসরণ করবে, নিশ্চয় সে অশ্লীলতা ও মন্দ কাজের নির্দেশ দেবে। আর যদি তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়া না থাকত, তাহলে তোমাদের কেউই কখনো পবিত্র হতে পারত না; কিন্তু আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন, পবিত্র করেন। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! তোমরা শয়ত্বানের পদাংক অনুসরণ করো না। কেউ শয়ত্বানের পদাংক অনুসরণ করলে সে তাকে নির্লজ্জতা ও অপকর্মের আদেশ দেবে, তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকলে তোমাদের একজনও কক্ষনো পবিত্রতা লাভ করতে পারত না। অবশ্য যাকে ইচ্ছে আল্লাহ পবিত্র করে থাকেন, আল্লাহ সব কিছু শোনেন, সর্ববিষয়ে অবগত।
হে ঈমানদারগণ! তোমরা শয়ত্বানের পদাংক অনুসরণ করো না। কেউ শয়ত্বানের পদাংক অনুসরণ করলে সে তাকে নির্লজ্জতা ও অপকর্মের আদেশ দেবে, তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকলে তোমাদের একজনও কক্ষনো পবিত্রতা লাভ করতে পারত না। অবশ্য যাকে ইচ্ছে আল্লাহ পবিত্র করে থাকেন, আল্লাহ সব কিছু শোনেন, সর্ববিষয়ে অবগত।
Sahih International:
O you who have believed, do not follow the footsteps of Satan. And whoever follows the footsteps of Satan - indeed, he enjoins immorality and wrongdoing. And if not for the favor of Allah upon you and His mercy, not one of you would have been pure, ever, but Allah purifies whom He wills, and Allah is Hearing and Knowing.
O you who have believed, do not follow the footsteps of Satan. And whoever follows the footsteps of Satan - indeed, he enjoins immorality and wrongdoing. And if not for the favor of Allah upon you and His mercy, not one of you would have been pure, ever, but Allah purifies whom He wills, and Allah is Hearing and Knowing.
وَ لَا یَاْتَلِ اُولُوا الْفَضْلِ مِنْکُمْ وَ السَّعَۃِ اَنْ یُّؤْتُوْۤا اُولِی الْقُرْبٰی وَ الْمَسٰکِیْنَ وَ الْمُهٰجِرِیْنَ فِیْ سَبِیْلِ اللّٰهِ ۪ۖ وَ لْیَعْفُوْا وَ لْیَصْفَحُوْا ؕ اَلَا تُحِبُّوْنَ اَنْ یَّغْفِرَ اللّٰهُ لَکُمْ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوْرٌ رَّحِیْمٌ ﴿۲۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালা-ইয়া’তালি উলুল ফাদলি মিনকুম ওয়াছছা‘আতি আইঁ ইউ’তূউলিল কুরবা-ওয়াল মাছা-কীনা ওয়ালমুহা-জিরীনা ফী ছাবীলিল্লা-হি ওয়ালইয়া‘ফূওয়ালইয়াসফাহূ আলা-তুহিববূনা আইঁ ইয়াগফিরাল্লা-হু লাকুম ওয়াল্লা-হু গাফরুর রাহীম।
ওয়ালা-ইয়া’তালি উলুল ফাদলি মিনকুম ওয়াছছা‘আতি আইঁ ইউ’তূউলিল কুরবা-ওয়াল মাছা-কীনা ওয়ালমুহা-জিরীনা ফী ছাবীলিল্লা-হি ওয়ালইয়া‘ফূওয়ালইয়াসফাহূ আলা-তুহিববূনা আইঁ ইয়াগফিরাল্লা-হু লাকুম ওয়াল্লা-হু গাফরুর রাহীম।
আল বায়ান:
আর তোমাদের মধ্যে যারা মর্যাদা ও প্রাচুর্যের অধিকারী, তারা যেন এমন কসম না করে যে, তারা নিকটাত্মীয়দের, মিসকীনদের ও আল্লাহর পথে হিজরতকারীদের কিছুই দেবে না। আর তারা যেন তাদের ক্ষমা করে এবং তাদের দোষত্রুটি উপেক্ষা করে। তোমরা কি পছন্দ কর না যে, আল্লাহ তোমাদের ক্ষমা করে দেন? আর আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
আর তোমাদের মধ্যে যারা মর্যাদা ও প্রাচুর্যের অধিকারী, তারা যেন এমন কসম না করে যে, তারা নিকটাত্মীয়দের, মিসকীনদের ও আল্লাহর পথে হিজরতকারীদের কিছুই দেবে না। আর তারা যেন তাদের ক্ষমা করে এবং তাদের দোষত্রুটি উপেক্ষা করে। তোমরা কি পছন্দ কর না যে, আল্লাহ তোমাদের ক্ষমা করে দেন? আর আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের মধ্যে যারা মর্যাদা ও প্রাচুর্যের অধিকারী তারা যেন শপথ না করে যে, তারা আত্মীয়-স্বজন, মিসকীন এবং আল্লাহর পথে হিজরাতকারীদেরকে সাহায্য করবে না। তারা যেন তাদেরকে ক্ষমা করে ও তাদের ত্রুটি-বিচ্যুতি উপেক্ষা করে। তোমরা কি পছন্দ কর না যে, আল্লাহ তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিন? আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু।
তোমাদের মধ্যে যারা মর্যাদা ও প্রাচুর্যের অধিকারী তারা যেন শপথ না করে যে, তারা আত্মীয়-স্বজন, মিসকীন এবং আল্লাহর পথে হিজরাতকারীদেরকে সাহায্য করবে না। তারা যেন তাদেরকে ক্ষমা করে ও তাদের ত্রুটি-বিচ্যুতি উপেক্ষা করে। তোমরা কি পছন্দ কর না যে, আল্লাহ তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিন? আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু।
Sahih International:
And let not those of virtue among you and wealth swear not to give [aid] to their relatives and the needy and the emigrants for the cause of Allah, and let them pardon and overlook. Would you not like that Allah should forgive you? And Allah is Forgiving and Merciful.
And let not those of virtue among you and wealth swear not to give [aid] to their relatives and the needy and the emigrants for the cause of Allah, and let them pardon and overlook. Would you not like that Allah should forgive you? And Allah is Forgiving and Merciful.
اِنَّ الَّذِیْنَ یَرْمُوْنَ الْمُحْصَنٰتِ الْغٰفِلٰتِ الْمُؤْمِنٰتِ لُعِنُوْا فِی الدُّنْیَا وَ الْاٰخِرَۃِ ۪ وَ لَهُمْ عَذَابٌ عَظِیْمٌ ﴿ۙ۲۳﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লাযীনা ইয়ারমূনাল মুহসানা-তিল গা-ফিলা-তিল মু’মিনা-তি লু‘ইনূফিদদুনইয়া-ওয়াল আ-খিরাতি ওয়া লাহুম ‘আযা-বুন ‘আজীম।
ইন্নাল্লাযীনা ইয়ারমূনাল মুহসানা-তিল গা-ফিলা-তিল মু’মিনা-তি লু‘ইনূফিদদুনইয়া-ওয়াল আ-খিরাতি ওয়া লাহুম ‘আযা-বুন ‘আজীম।
আল বায়ান:
যারা সচ্চরিত্রা সরলমনা মুমিন নারীদের প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারা দুনিয়া ও আখিরাতে অভিশপ্ত। আর তাদের জন্য রয়েছে মহাআযাব।
যারা সচ্চরিত্রা সরলমনা মুমিন নারীদের প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারা দুনিয়া ও আখিরাতে অভিশপ্ত। আর তাদের জন্য রয়েছে মহাআযাব।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা সতী-সাধ্বী, সহজ-সরল ঈমানদার নারীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারা দুনিয়া ও আখিরাতে অভিশপ্ত আর তাদের জন্য আছে গুরুতর শাস্তি।
যারা সতী-সাধ্বী, সহজ-সরল ঈমানদার নারীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারা দুনিয়া ও আখিরাতে অভিশপ্ত আর তাদের জন্য আছে গুরুতর শাস্তি।
Sahih International:
Indeed, those who [falsely] accuse chaste, unaware and believing women are cursed in this world and the Hereafter; and they will have a great punishment
Indeed, those who [falsely] accuse chaste, unaware and believing women are cursed in this world and the Hereafter; and they will have a great punishment
یَّوْمَ تَشْهَدُ عَلَیْهِمْ اَلْسِنَتُهُمْ وَ اَیْدِیْهِمْ وَ اَرْجُلُهُمْ بِمَا کَانُوْا یَعْمَلُوْنَ ﴿۲۴﴾
উচ্চারণ:
ইয়াওমা তাশহাদু‘আলাইহিম আলছিনাতুহুম ওয়া আইদীহিম ওয়া আরজুলুহুম বিমা-কা-নূ ইয়া‘মালূন।
ইয়াওমা তাশহাদু‘আলাইহিম আলছিনাতুহুম ওয়া আইদীহিম ওয়া আরজুলুহুম বিমা-কা-নূ ইয়া‘মালূন।
আল বায়ান:
যেদিন তাদের জিহবাগুলো, তাদের হাতগুলো ও তাদের পাগুলো তারা যা করত, সে ব্যাপারে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে।
যেদিন তাদের জিহবাগুলো, তাদের হাতগুলো ও তাদের পাগুলো তারা যা করত, সে ব্যাপারে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে।
তাইসিরুল কুরআন:
যেদিন তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে তাদের জিহবা, তাদের হাত, তাদের পা- তাদের কৃতকর্মের ব্যাপারে।
যেদিন তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে তাদের জিহবা, তাদের হাত, তাদের পা- তাদের কৃতকর্মের ব্যাপারে।
Sahih International:
On a Day when their tongues, their hands and their feet will bear witness against them as to what they used to do.
On a Day when their tongues, their hands and their feet will bear witness against them as to what they used to do.
یَوْمَئِذٍ یُّوَفِّیْهِمُ اللّٰهُ دِیْنَهُمُ الْحَقَّ وَ یَعْلَمُوْنَ اَنَّ اللّٰهَ هُوَ الْحَقُّ الْمُبِیْنُ ﴿۲۵﴾
উচ্চারণ:
ইয়াওমায়িযিইঁ ইউওয়াফফীহিমুল্লা-হু দীনাহুমুলহাক্কাওয়াইয়া‘লামূনা আন্নাল্লা-হা হুওয়াল হাক্কুল মুবীন।
ইয়াওমায়িযিইঁ ইউওয়াফফীহিমুল্লা-হু দীনাহুমুলহাক্কাওয়াইয়া‘লামূনা আন্নাল্লা-হা হুওয়াল হাক্কুল মুবীন।
আল বায়ান:
সেদিন আল্লাহ তাদেরকে তাদের ন্যায্য প্রতিদান পুরোপুরি দিয়ে দেবেন, আর তারা জানবে যে, আল্লাহই সুস্পষ্ট সত্য।
সেদিন আল্লাহ তাদেরকে তাদের ন্যায্য প্রতিদান পুরোপুরি দিয়ে দেবেন, আর তারা জানবে যে, আল্লাহই সুস্পষ্ট সত্য।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ সেদিন তাদেরকে তাদের ন্যায্য পাওনা পুরোপুরিই দেবেন আর তারা জানতে পারবে যে, আল্লাহই সত্য স্পষ্ট ব্যক্তকারী।
আল্লাহ সেদিন তাদেরকে তাদের ন্যায্য পাওনা পুরোপুরিই দেবেন আর তারা জানতে পারবে যে, আল্লাহই সত্য স্পষ্ট ব্যক্তকারী।
Sahih International:
That Day, Allah will pay them in full their deserved recompense, and they will know that it is Allah who is the perfect in justice.
That Day, Allah will pay them in full their deserved recompense, and they will know that it is Allah who is the perfect in justice.
اَلْخَبِیْثٰتُ لِلْخَبِیْثِیْنَ وَ الْخَبِیْثُوْنَ لِلْخَبِیْثٰتِ ۚ وَ الطَّیِّبٰتُ لِلطَّیِّبِیْنَ وَ الطَّیِّبُوْنَ لِلطَّیِّبٰتِ ۚ اُولٰٓئِکَ مُبَرَّءُوْنَ مِمَّا یَقُوْلُوْنَ ؕ لَهُمْ مَّغْفِرَۃٌ وَّ رِزْقٌ کَرِیْمٌ ﴿۲۶﴾
উচ্চারণ:
আলখাবীছা-তুলিলখাবীছীনা ওয়াল খাবীছূনা লিলখাবীছা-তি ওয়াততাইয়িবা-তু লিততাইয়িবীনা ওয়াততাইয়িবূনা লিততাইয়িবা-ত উলাইকা মুবাররাঊনা মিম্মাইয়াকূলূনা লাহুম মাগরিফাতুওঁ ওয়ারিযকুন কারীম।
আলখাবীছা-তুলিলখাবীছীনা ওয়াল খাবীছূনা লিলখাবীছা-তি ওয়াততাইয়িবা-তু লিততাইয়িবীনা ওয়াততাইয়িবূনা লিততাইয়িবা-ত উলাইকা মুবাররাঊনা মিম্মাইয়াকূলূনা লাহুম মাগরিফাতুওঁ ওয়ারিযকুন কারীম।
আল বায়ান:
দুশ্চরিত্রা নারীরা দুশ্চরিত্র পুরুষদের জন্য এবং দুশ্চরিত্র পুরুষরা দুশ্চরিত্রা নারীদের জন্য। আর সচ্চরিত্রা নারীরা সচ্চরিত্র পুরুষদের জন্য এবং সচ্চরিত্র পুরুষরা সচ্চরিত্রা নারীদের জন্য; লোকেরা যা বলে, তারা তা থেকে মুক্ত। তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও সম্মানজনক রিয্ক।
দুশ্চরিত্রা নারীরা দুশ্চরিত্র পুরুষদের জন্য এবং দুশ্চরিত্র পুরুষরা দুশ্চরিত্রা নারীদের জন্য। আর সচ্চরিত্রা নারীরা সচ্চরিত্র পুরুষদের জন্য এবং সচ্চরিত্র পুরুষরা সচ্চরিত্রা নারীদের জন্য; লোকেরা যা বলে, তারা তা থেকে মুক্ত। তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও সম্মানজনক রিয্ক।
তাইসিরুল কুরআন:
চরিত্রহীনা নারী চরিত্রহীন পুরুষদের জন্য, আর চরিত্রহীন পুরুষ চরিত্রহীনা নারীদের জন্য, চরিত্রবতী নারী চরিত্রবান পুরুষের জন্য, আর চরিত্রবান পুরুষ চরিত্রবতী নারীর জন্য। লোকেরা যা বলে তাত্থেকে তারা পবিত্র। তাদের জন্য আছে ক্ষমা ও সম্মানজনক জীবিকা।
চরিত্রহীনা নারী চরিত্রহীন পুরুষদের জন্য, আর চরিত্রহীন পুরুষ চরিত্রহীনা নারীদের জন্য, চরিত্রবতী নারী চরিত্রবান পুরুষের জন্য, আর চরিত্রবান পুরুষ চরিত্রবতী নারীর জন্য। লোকেরা যা বলে তাত্থেকে তারা পবিত্র। তাদের জন্য আছে ক্ষমা ও সম্মানজনক জীবিকা।
Sahih International:
Evil words are for evil men, and evil men are [subjected] to evil words. And good words are for good men, and good men are [an object] of good words. Those [good people] are declared innocent of what the slanderers say. For them is forgiveness and noble provision.
Evil words are for evil men, and evil men are [subjected] to evil words. And good words are for good men, and good men are [an object] of good words. Those [good people] are declared innocent of what the slanderers say. For them is forgiveness and noble provision.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لَا تَدْخُلُوْا بُیُوْتًا غَیْرَ بُیُوْتِکُمْ حَتّٰی تَسْتَاْنِسُوْا وَ تُسَلِّمُوْا عَلٰۤی اَهْلِهَا ؕ ذٰلِکُمْ خَیْرٌ لَّکُمْ لَعَلَّکُمْ تَذَکَّرُوْنَ ﴿۲۷﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা তাদখুলূবুয়ূতান গাইরা বুয়ূতিকুম হাত্তা-তাছতা’নিছূওয়া তুছালিলমূ‘আলাআহলিহা- যা-লিকুম খাউরুল্লাকুম লা‘আল্লাকুম তাযাক্কারূন।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা তাদখুলূবুয়ূতান গাইরা বুয়ূতিকুম হাত্তা-তাছতা’নিছূওয়া তুছালিলমূ‘আলাআহলিহা- যা-লিকুম খাউরুল্লাকুম লা‘আল্লাকুম তাযাক্কারূন।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, তোমরা নিজদের গৃহ ছাড়া অন্য কারও গৃহে প্রশে করো না, যতক্ষণ না তোমরা অনুমতি নেবে এবং গৃহবাসীদেরকে সালাম দেবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।
হে মুমিনগণ, তোমরা নিজদের গৃহ ছাড়া অন্য কারও গৃহে প্রশে করো না, যতক্ষণ না তোমরা অনুমতি নেবে এবং গৃহবাসীদেরকে সালাম দেবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর।
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! তোমরা নিজেদের গৃহ ছাড়া অন্যের গৃহে প্রবেশ করো না, অনুমতি প্রার্থনা এবং গৃহবাসীদেরকে সালাম দেয়া ব্যতীত। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর যাতে তোমরা উপদেশ লাভ কর।
হে ঈমানদারগণ! তোমরা নিজেদের গৃহ ছাড়া অন্যের গৃহে প্রবেশ করো না, অনুমতি প্রার্থনা এবং গৃহবাসীদেরকে সালাম দেয়া ব্যতীত। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর যাতে তোমরা উপদেশ লাভ কর।
Sahih International:
O you who have believed, do not enter houses other than your own houses until you ascertain welcome and greet their inhabitants. That is best for you; perhaps you will be reminded.
O you who have believed, do not enter houses other than your own houses until you ascertain welcome and greet their inhabitants. That is best for you; perhaps you will be reminded.
فَاِنْ لَّمْ تَجِدُوْا فِیْهَاۤ اَحَدًا فَلَا تَدْخُلُوْهَا حَتّٰی یُؤْذَنَ لَکُمْ ۚ وَ اِنْ قِیْلَ لَکُمُ ارْجِعُوْا فَارْجِعُوْا هُوَ اَزْکٰی لَکُمْ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعْمَلُوْنَ عَلِیْمٌ ﴿۲۸﴾
উচ্চারণ:
ফাইল লাম তাজিদূফীহাআহাদান ফালা-তাদখুলূহা-হাত্তা-ইউ’যানা লাকুম ওয়া ইন কীলা লাকুমুর জি‘ঊ ফারজি‘ঊ হুওয়া আযকা-লাকুম ওয়াল্লা-হু বিমা-তা‘মালূনা ‘আলীম।
ফাইল লাম তাজিদূফীহাআহাদান ফালা-তাদখুলূহা-হাত্তা-ইউ’যানা লাকুম ওয়া ইন কীলা লাকুমুর জি‘ঊ ফারজি‘ঊ হুওয়া আযকা-লাকুম ওয়াল্লা-হু বিমা-তা‘মালূনা ‘আলীম।
আল বায়ান:
অতঃপর যদি তোমরা সেখানে কাউকে না পাও তাহলে তোমাদেরকে অনুমতি না দেয়া পর্যন্ত তোমরা সেখানে প্রবেশ করো না। আর যদি তোমাদেরকে বলা হয়, ‘ফিরে যাও’ তাহলে ফিরে যাবে। এটাই তোমাদের জন্য অধিক পবিত্র। তোমরা যা কর আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
অতঃপর যদি তোমরা সেখানে কাউকে না পাও তাহলে তোমাদেরকে অনুমতি না দেয়া পর্যন্ত তোমরা সেখানে প্রবেশ করো না। আর যদি তোমাদেরকে বলা হয়, ‘ফিরে যাও’ তাহলে ফিরে যাবে। এটাই তোমাদের জন্য অধিক পবিত্র। তোমরা যা কর আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
তাইসিরুল কুরআন:
সেখানে যদি তোমরা কাউকে না পাও, তাহলে তাতে প্রবেশ করবে না, যতক্ষণ না তোমাদেরকে অনুমতি দেয়া হয়। আর যদি তোমাদেরকে বলা হয়, ‘ফিরে যাও, তাহলে ফিরে যাবে, এটাই তোমাদের জন্য বেশি পবিত্র’। তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ সবচেয়ে বেশি অবগত।
সেখানে যদি তোমরা কাউকে না পাও, তাহলে তাতে প্রবেশ করবে না, যতক্ষণ না তোমাদেরকে অনুমতি দেয়া হয়। আর যদি তোমাদেরকে বলা হয়, ‘ফিরে যাও, তাহলে ফিরে যাবে, এটাই তোমাদের জন্য বেশি পবিত্র’। তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ সবচেয়ে বেশি অবগত।
Sahih International:
And if you do not find anyone therein, do not enter them until permission has been given you. And if it is said to you, "Go back," then go back; it is purer for you. And Allah is Knowing of what you do.
And if you do not find anyone therein, do not enter them until permission has been given you. And if it is said to you, "Go back," then go back; it is purer for you. And Allah is Knowing of what you do.
لَیْسَ عَلَیْکُمْ جُنَاحٌ اَنْ تَدْخُلُوْا بُیُوْتًا غَیْرَ مَسْکُوْنَۃٍ فِیْهَا مَتَاعٌ لَّکُمْ ؕ وَ اللّٰهُ یَعْلَمُ مَا تُبْدُوْنَ وَ مَا تَکْتُمُوْنَ ﴿۲۹﴾
উচ্চারণ:
লাইছা ‘আলাইকুম জুনা-হুন আন তাদখুলূবুয়ূতান গাইরা মাছকূনাতিন ফীহা-মাতা-‘উল লাকুম ওয়াল্লা-হু ইয়া‘লামুমা-তুবদূ না ওয়ামা-তাকতুমূন।
লাইছা ‘আলাইকুম জুনা-হুন আন তাদখুলূবুয়ূতান গাইরা মাছকূনাতিন ফীহা-মাতা-‘উল লাকুম ওয়াল্লা-হু ইয়া‘লামুমা-তুবদূ না ওয়ামা-তাকতুমূন।
আল বায়ান:
যে ঘরে কেউ বাস করে না, তাতে তোমাদের কোন ভোগসামগ্রী থাকলে, সেখানে তোমাদের প্রবেশে কোন পাপ হবে না। আর আল্লাহ জানেন যা তোমরা প্রকাশ কর আর যা তোমরা গোপন কর।
যে ঘরে কেউ বাস করে না, তাতে তোমাদের কোন ভোগসামগ্রী থাকলে, সেখানে তোমাদের প্রবেশে কোন পাপ হবে না। আর আল্লাহ জানেন যা তোমরা প্রকাশ কর আর যা তোমরা গোপন কর।
তাইসিরুল কুরআন:
সে ঘরে কেউ বাস করে না, তোমাদের মালমাত্তা থাকে, সেখানে প্রবেশ করলে তোমাদের কোন পাপ হবে না, আল্লাহ জানেন তোমরা যা প্রকাশ কর আর যা তোমরা গোপন কর।
সে ঘরে কেউ বাস করে না, তোমাদের মালমাত্তা থাকে, সেখানে প্রবেশ করলে তোমাদের কোন পাপ হবে না, আল্লাহ জানেন তোমরা যা প্রকাশ কর আর যা তোমরা গোপন কর।
Sahih International:
There is no blame upon you for entering houses not inhabited in which there is convenience for you. And Allah knows what you reveal and what you conceal.
There is no blame upon you for entering houses not inhabited in which there is convenience for you. And Allah knows what you reveal and what you conceal.
قُلْ لِّلْمُؤْمِنِیْنَ یَغُضُّوْا مِنْ اَبْصَارِهِمْ وَ یَحْفَظُوْا فُرُوْجَهُمْ ؕ ذٰلِکَ اَزْکٰی لَهُمْ ؕ اِنَّ اللّٰهَ خَبِیْرٌۢ بِمَا یَصْنَعُوْنَ ﴿۳۰﴾
উচ্চারণ:
কুল লিলমু’মিনীনা ইয়াগুদদূ মিন আবসা-রিহিম ওয়া ইয়াহফাজূ’ ফুরূজাহুম যালিকা আযকা-লাহুম ইন্নাল্লা-হা খাবীরুম বিমা ইয়াসনা‘ঊন।
কুল লিলমু’মিনীনা ইয়াগুদদূ মিন আবসা-রিহিম ওয়া ইয়াহফাজূ’ ফুরূজাহুম যালিকা আযকা-লাহুম ইন্নাল্লা-হা খাবীরুম বিমা ইয়াসনা‘ঊন।
আল বায়ান:
মুমিন পুরুষদেরকে বল, তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করবে। এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। নিশ্চয় তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত।
মুমিন পুরুষদেরকে বল, তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করবে। এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। নিশ্চয় তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত।
তাইসিরুল কুরআন:
মু’মিনদের বল তাদের দৃষ্টি অবনমিত করতে আর তাদের লজ্জাস্থান সংরক্ষণ করতে, এটাই তাদের জন্য বেশি পবিত্র, তারা যা কিছু করে সে সম্পর্কে আল্লাহ খুব ভালভাবেই অবগত।
মু’মিনদের বল তাদের দৃষ্টি অবনমিত করতে আর তাদের লজ্জাস্থান সংরক্ষণ করতে, এটাই তাদের জন্য বেশি পবিত্র, তারা যা কিছু করে সে সম্পর্কে আল্লাহ খুব ভালভাবেই অবগত।
Sahih International:
Tell the believing men to reduce [some] of their vision and guard their private parts. That is purer for them. Indeed, Allah is Acquainted with what they do.
Tell the believing men to reduce [some] of their vision and guard their private parts. That is purer for them. Indeed, Allah is Acquainted with what they do.
وَ قُلْ لِّلْمُؤْمِنٰتِ یَغْضُضْنَ مِنْ اَبْصَارِهِنَّ وَ یَحْفَظْنَ فُرُوْجَهُنَّ وَ لَا یُبْدِیْنَ زِیْنَتَهُنَّ اِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَ لْیَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلٰی جُیُوْبِهِنَّ ۪ وَ لَا یُبْدِیْنَ زِیْنَتَهُنَّ اِلَّا لِبُعُوْلَتِهِنَّ اَوْ اٰبَآئِهِنَّ اَوْ اٰبَآءِ بُعُوْلَتِهِنَّ اَوْ اَبْنَآئِهِنَّ اَوْ اَبْنَآءِ بُعُوْلَتِهِنَّ اَوْ اِخْوَانِهِنَّ اَوْ بَنِیْۤ اِخْوَانِهِنَّ اَوْ بَنِیْۤ اَخَوٰتِهِنَّ اَوْ نِسَآئِهِنَّ اَوْ مَا مَلَکَتْ اَیْمَانُهُنَّ اَوِ التّٰبِعِیْنَ غَیْرِ اُولِی الْاِرْبَۃِ مِنَ الرِّجَالِ اَوِ الطِّفْلِ الَّذِیْنَ لَمْ یَظْهَرُوْا عَلٰی عَوْرٰتِ النِّسَآءِ ۪ وَ لَا یَضْرِبْنَ بِاَرْجُلِهِنَّ لِیُعْلَمَ مَا یُخْفِیْنَ مِنْ زِیْنَتِهِنَّ ؕ وَ تُوْبُوْۤا اِلَی اللّٰهِ جَمِیْعًا اَیُّهَ الْمُؤْمِنُوْنَ لَعَلَّکُمْ تُفْلِحُوْنَ ﴿۳۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়া কুল লিলমু’মিনা-তি ইয়াগদুদনা মিন আবসা-রিহিন্না ওয়া ইয়াহফাজনা ফুরূজাহুন্না ওয়ালা-ইউবদীনা যীনাতাহুন্না ইল্লা-মা-জাহারা মিনহা-ওয়াল ইয়াদরিবনা বিখুমুরিহিন্না ‘আলা-জুয়ূবিহিন্না ওয়ালা-ইউবদীনা যীনাতাহুন্না ইল্লা-লিবু‘উলাতিহিন্না আও আবাইহিন্না আও আ-বাই বু‘উলাতিহিন্না আও আবনাইহিন্না আও আবনাই বু‘উলাতিহিন্না আও ইখওয়া-নিহিন্না আও বানীইখওয়া-নিহিন্না আও বানীআখাওয়া-তিহিন্না আও নিছাইহিন্না আও মা-মালাকাত আইমা-নুহুন্না আবিত তা-বি‘ঈনা গাইরি ঊলিল ইরবাতি মিনার রিজা-লি আবিততিফলিল্লাযীনা লাম ইয়াজহারূ‘আলা-‘আওরাতিননিছাই ওয়ালা-ইয়াদরিবনা বিআরজুলিহিন্না লিইউ‘লামা মা-ইউখফীনা মিন যীনাতিহিন্না ওয়াতূবূইলাল্লা-হি জামী‘আন আইয়ুহাল মু’মিনূনা লা‘আল্লাকুম তুফলিহূন।
ওয়া কুল লিলমু’মিনা-তি ইয়াগদুদনা মিন আবসা-রিহিন্না ওয়া ইয়াহফাজনা ফুরূজাহুন্না ওয়ালা-ইউবদীনা যীনাতাহুন্না ইল্লা-মা-জাহারা মিনহা-ওয়াল ইয়াদরিবনা বিখুমুরিহিন্না ‘আলা-জুয়ূবিহিন্না ওয়ালা-ইউবদীনা যীনাতাহুন্না ইল্লা-লিবু‘উলাতিহিন্না আও আবাইহিন্না আও আ-বাই বু‘উলাতিহিন্না আও আবনাইহিন্না আও আবনাই বু‘উলাতিহিন্না আও ইখওয়া-নিহিন্না আও বানীইখওয়া-নিহিন্না আও বানীআখাওয়া-তিহিন্না আও নিছাইহিন্না আও মা-মালাকাত আইমা-নুহুন্না আবিত তা-বি‘ঈনা গাইরি ঊলিল ইরবাতি মিনার রিজা-লি আবিততিফলিল্লাযীনা লাম ইয়াজহারূ‘আলা-‘আওরাতিননিছাই ওয়ালা-ইয়াদরিবনা বিআরজুলিহিন্না লিইউ‘লামা মা-ইউখফীনা মিন যীনাতিহিন্না ওয়াতূবূইলাল্লা-হি জামী‘আন আইয়ুহাল মু’মিনূনা লা‘আল্লাকুম তুফলিহূন।
আল বায়ান:
আর মুমিন নারীদেরকে বল, যেন তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। আর যা সাধারণত প্রকাশ পায় তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য তারা প্রকাশ করবে না। তারা যেন তাদের ওড়না দিয়ে বক্ষদেশকে আবৃত করে রাখে। আর তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, নিজদের ছেলে, স্বামীর ছেলে, ভাই, ভাই এর ছেলে, বোনের ছেলে, আপন নারীগণ, তাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে, অধীনস্থ যৌনকামনামুক্ত পুরুষ অথবা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া কারো কাছে নিজদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। আর তারা যেন নিজদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে। হে মুমিনগণ, তোমরা সকলেই আল্লাহর নিকট তাওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।
আর মুমিন নারীদেরকে বল, যেন তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। আর যা সাধারণত প্রকাশ পায় তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য তারা প্রকাশ করবে না। তারা যেন তাদের ওড়না দিয়ে বক্ষদেশকে আবৃত করে রাখে। আর তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, নিজদের ছেলে, স্বামীর ছেলে, ভাই, ভাই এর ছেলে, বোনের ছেলে, আপন নারীগণ, তাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে, অধীনস্থ যৌনকামনামুক্ত পুরুষ অথবা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া কারো কাছে নিজদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। আর তারা যেন নিজদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে। হে মুমিনগণ, তোমরা সকলেই আল্লাহর নিকট তাওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।
তাইসিরুল কুরআন:
আর ঈমানদার নারীদেরকে বলে দাও তাদের দৃষ্টি অবনমিত করতে আর তাদের লজ্জাস্থান সংরক্ষণ করতে, আর তাদের শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ না করতে যা এমনিতেই প্রকাশিত হয় তা ব্যতীত। তাদের ঘাড় ও বুক যেন মাথার কাপড় দিয়ে ঢেকে দেয়। তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভাই, ভাই-এর ছেলে, বোনের ছেলে, নিজেদের মহিলাগণ, স্বীয় মালিকানাধীন দাসী, পুরুষদের মধ্যে যৌন কামনামুক্ত পুরুষ আর নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া অন্যের কাছে নিজেদের শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। আর তারা যেন নিজেদের গোপন শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে। হে মু’মিনগণ! তোমরা আল্লাহর নিকট তাওবাহ কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।
আর ঈমানদার নারীদেরকে বলে দাও তাদের দৃষ্টি অবনমিত করতে আর তাদের লজ্জাস্থান সংরক্ষণ করতে, আর তাদের শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ না করতে যা এমনিতেই প্রকাশিত হয় তা ব্যতীত। তাদের ঘাড় ও বুক যেন মাথার কাপড় দিয়ে ঢেকে দেয়। তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভাই, ভাই-এর ছেলে, বোনের ছেলে, নিজেদের মহিলাগণ, স্বীয় মালিকানাধীন দাসী, পুরুষদের মধ্যে যৌন কামনামুক্ত পুরুষ আর নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া অন্যের কাছে নিজেদের শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। আর তারা যেন নিজেদের গোপন শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে। হে মু’মিনগণ! তোমরা আল্লাহর নিকট তাওবাহ কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।
Sahih International:
And tell the believing women to reduce [some] of their vision and guard their private parts and not expose their adornment except that which [necessarily] appears thereof and to wrap [a portion of] their headcovers over their chests and not expose their adornment except to their husbands, their fathers, their husbands' fathers, their sons, their husbands' sons, their brothers, their brothers' sons, their sisters' sons, their women, that which their right hands possess, or those male attendants having no physical desire, or children who are not yet aware of the private aspects of women. And let them not stamp their feet to make known what they conceal of their adornment. And turn to Allah in repentance, all of you, O believers, that you might succeed.
And tell the believing women to reduce [some] of their vision and guard their private parts and not expose their adornment except that which [necessarily] appears thereof and to wrap [a portion of] their headcovers over their chests and not expose their adornment except to their husbands, their fathers, their husbands' fathers, their sons, their husbands' sons, their brothers, their brothers' sons, their sisters' sons, their women, that which their right hands possess, or those male attendants having no physical desire, or children who are not yet aware of the private aspects of women. And let them not stamp their feet to make known what they conceal of their adornment. And turn to Allah in repentance, all of you, O believers, that you might succeed.
وَ اَنْکِحُوا الْاَیَامٰی مِنْکُمْ وَ الصّٰلِحِیْنَ مِنْ عِبَادِکُمْ وَ اِمَآئِکُمْ ؕ اِنْ یَّکُوْنُوْا فُقَرَآءَ یُغْنِهِمُ اللّٰهُ مِنْ فَضْلِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ وَاسِعٌ عَلِیْمٌ ﴿۳۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আনকিহুল আয়া-মা-মিনকুম ওয়াসসা-লিহীনা মিন ‘ইবা-দিকুম ওয়াইমাইকুম ইয়ঁইয়াকূনূফুকারাআ ইউগনিহিমুল্লা-হু মিন ফাদলিহী ওয়াল্লা-হু ওয়া-ছি‘উন ‘আলীম।
ওয়া আনকিহুল আয়া-মা-মিনকুম ওয়াসসা-লিহীনা মিন ‘ইবা-দিকুম ওয়াইমাইকুম ইয়ঁইয়াকূনূফুকারাআ ইউগনিহিমুল্লা-হু মিন ফাদলিহী ওয়াল্লা-হু ওয়া-ছি‘উন ‘আলীম।
আল বায়ান:
আর তোমরা তোমাদের মধ্যকার অবিবাহিত নারী-পুরুষ ও সৎকর্মশীল দাস দাসীদের বিবাহ দাও। তারা অভাবী হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময় ও মহাজ্ঞানী।
আর তোমরা তোমাদের মধ্যকার অবিবাহিত নারী-পুরুষ ও সৎকর্মশীল দাস দাসীদের বিবাহ দাও। তারা অভাবী হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময় ও মহাজ্ঞানী।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন তাদের বিবাহ সম্পন্ন কর আর তোমাদের সৎ দাস-দাসীদেরও। তারা যদি নিঃস্ব হয় তাহলে আল্লাহ তাদেরকে নিজ অনুগ্রহে অভাবমুক্ত করে দেবেন, আল্লাহ প্রচুর দানকারী, সর্ববিষয়ে জ্ঞাত।
তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন তাদের বিবাহ সম্পন্ন কর আর তোমাদের সৎ দাস-দাসীদেরও। তারা যদি নিঃস্ব হয় তাহলে আল্লাহ তাদেরকে নিজ অনুগ্রহে অভাবমুক্ত করে দেবেন, আল্লাহ প্রচুর দানকারী, সর্ববিষয়ে জ্ঞাত।
Sahih International:
And marry the unmarried among you and the righteous among your male slaves and female slaves. If they should be poor, Allah will enrich them from His bounty, and Allah is all-Encompassing and Knowing.
And marry the unmarried among you and the righteous among your male slaves and female slaves. If they should be poor, Allah will enrich them from His bounty, and Allah is all-Encompassing and Knowing.
وَ لْیَسْتَعْفِفِ الَّذِیْنَ لَا یَجِدُوْنَ نِکَاحًا حَتّٰی یُغْنِیَهُمُ اللّٰهُ مِنْ فَضْلِهٖ ؕ وَ الَّذِیْنَ یَبْتَغُوْنَ الْکِتٰبَ مِمَّا مَلَکَتْ اَیْمَانُکُمْ فَکَاتِبُوْهُمْ اِنْ عَلِمْتُمْ فِیْهِمْ خَیْرًا ٭ۖ وَّ اٰتُوْهُمْ مِّنْ مَّالِ اللّٰهِ الَّذِیْۤ اٰتٰىکُمْ ؕ وَ لَا تُکْرِهُوْا فَتَیٰتِکُمْ عَلَی الْبِغَآءِ اِنْ اَرَدْنَ تَحَصُّنًا لِّتَبْتَغُوْا عَرَضَ الْحَیٰوۃِ الدُّنْیَا ؕ وَ مَنْ یُّکْرِهْهُّنَّ فَاِنَّ اللّٰهَ مِنْۢ بَعْدِ اِکْرَاهِهِنَّ غَفُوْرٌ رَّحِیْمٌ ﴿۳۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালইয়াছতা‘ফিফিল্লাযীনা লা-ইয়াজিদূ না নিকা-হান হাত্তা-ইউগনিয়াহুমুল্লা-হু মিন ফাদলিহী ওয়াল্লাযীনা ইয়াবতাগূনাল কিতা-বা মিম্মা-মালাকাত আইমা-নুকুম ফাকাতিবূহুম ইন ‘আলিমতুম ফীহিম খাইরাওঁ ওয়াআ-তূহুম মিম মা-লিল্লা-হিল্লাযীআ-তাকুম ওয়ালা-তুকরিহূফাতায়া-তিকুম ‘আলাল বিগাই ইন আরদনা তাহাসসুনাল লিতাবতাগূ‘আরাদাল হায়া-তিদদুনইয়া- ওয়া মাইঁ ইউকরিহহুন্না ফাইন্নাল্লা-হা মিম বা‘দি ইকরা-হিহিন্না গাফূরুর রাহীম।
ওয়ালইয়াছতা‘ফিফিল্লাযীনা লা-ইয়াজিদূ না নিকা-হান হাত্তা-ইউগনিয়াহুমুল্লা-হু মিন ফাদলিহী ওয়াল্লাযীনা ইয়াবতাগূনাল কিতা-বা মিম্মা-মালাকাত আইমা-নুকুম ফাকাতিবূহুম ইন ‘আলিমতুম ফীহিম খাইরাওঁ ওয়াআ-তূহুম মিম মা-লিল্লা-হিল্লাযীআ-তাকুম ওয়ালা-তুকরিহূফাতায়া-তিকুম ‘আলাল বিগাই ইন আরদনা তাহাসসুনাল লিতাবতাগূ‘আরাদাল হায়া-তিদদুনইয়া- ওয়া মাইঁ ইউকরিহহুন্না ফাইন্নাল্লা-হা মিম বা‘দি ইকরা-হিহিন্না গাফূরুর রাহীম।
আল বায়ান:
আর যাদের বিবাহের সামর্থ্য নেই আল্লাহ তাদেরকে নিজ অনুগ্রহে অভাবমুক্ত না করা পর্যন্ত তারা যেন সংযম অবলম্বন করে। আর তোমাদের মালিকানাধীন দাস-দাসীদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চায় তাদের সাথে তোমরা লিখিত চুক্তি কর, যদি তোমরা তাদের মধ্যে কল্যাণ আছে বলে জানতে পার এবং আল্লাহ তোমাদেরকে যে সম্পদ দিয়েছেন তা থেকে তোমরা তাদেরকে দাও। তোমাদের দাসীরা সতীত্ব রক্ষা করতে চাইলে তোমরা দুনিয়ার জীবনের সম্পদের কামনায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য করো না। আর যারা তাদেরকে বাধ্য করবে, নিশ্চয় তাদেরকে বাধ্য করার পর আল্লাহ তাদের প্রতি অত্যন্ত ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।
আর যাদের বিবাহের সামর্থ্য নেই আল্লাহ তাদেরকে নিজ অনুগ্রহে অভাবমুক্ত না করা পর্যন্ত তারা যেন সংযম অবলম্বন করে। আর তোমাদের মালিকানাধীন দাস-দাসীদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চায় তাদের সাথে তোমরা লিখিত চুক্তি কর, যদি তোমরা তাদের মধ্যে কল্যাণ আছে বলে জানতে পার এবং আল্লাহ তোমাদেরকে যে সম্পদ দিয়েছেন তা থেকে তোমরা তাদেরকে দাও। তোমাদের দাসীরা সতীত্ব রক্ষা করতে চাইলে তোমরা দুনিয়ার জীবনের সম্পদের কামনায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য করো না। আর যারা তাদেরকে বাধ্য করবে, নিশ্চয় তাদেরকে বাধ্য করার পর আল্লাহ তাদের প্রতি অত্যন্ত ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
যাদের বিয়ের সম্বল নেই তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যতক্ষণ না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করেন। আর তোমাদের দাসদাসীদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি পেতে চায়, তাদের সঙ্গে চুক্তি কর যদি তাতে কোন কল্যাণ আছে ব’লে তোমরা জান। আল্লাহ তোমাদেরকে যে মাল দিয়েছেন তাত্থেকে তাদেরকে দান কর। তোমাদের দাসীরা নিজেদের পবিত্রতা রক্ষা করতে চাইলে তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদের লালসায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য করো না। যদি কেউ তাদের উপর জবরদস্তি করে তবে তাদের উপর জবরদস্তির পর আল্লাহ (তাদের প্রতি) ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
যাদের বিয়ের সম্বল নেই তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যতক্ষণ না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করেন। আর তোমাদের দাসদাসীদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি পেতে চায়, তাদের সঙ্গে চুক্তি কর যদি তাতে কোন কল্যাণ আছে ব’লে তোমরা জান। আল্লাহ তোমাদেরকে যে মাল দিয়েছেন তাত্থেকে তাদেরকে দান কর। তোমাদের দাসীরা নিজেদের পবিত্রতা রক্ষা করতে চাইলে তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদের লালসায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য করো না। যদি কেউ তাদের উপর জবরদস্তি করে তবে তাদের উপর জবরদস্তির পর আল্লাহ (তাদের প্রতি) ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
Sahih International:
But let them who find not [the means for] marriage abstain [from sexual relations] until Allah enriches them from His bounty. And those who seek a contract [for eventual emancipation] from among whom your right hands possess - then make a contract with them if you know there is within them goodness and give them from the wealth of Allah which He has given you. And do not compel your slave girls to prostitution, if they desire chastity, to seek [thereby] the temporary interests of worldly life. And if someone should compel them, then indeed, Allah is [to them], after their compulsion, Forgiving and Merciful.
But let them who find not [the means for] marriage abstain [from sexual relations] until Allah enriches them from His bounty. And those who seek a contract [for eventual emancipation] from among whom your right hands possess - then make a contract with them if you know there is within them goodness and give them from the wealth of Allah which He has given you. And do not compel your slave girls to prostitution, if they desire chastity, to seek [thereby] the temporary interests of worldly life. And if someone should compel them, then indeed, Allah is [to them], after their compulsion, Forgiving and Merciful.
وَ لَقَدْ اَنْزَلْنَاۤ اِلَیْکُمْ اٰیٰتٍ مُّبَیِّنٰتٍ وَّ مَثَلًا مِّنَ الَّذِیْنَ خَلَوْا مِنْ قَبْلِکُمْ وَ مَوْعِظَۃً لِّلْمُتَّقِیْنَ ﴿۳۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাকাদ আনযালনাইলাইকুমআ-য়া-তিম মুবাইয়িানা-তিওঁ ওয়া মাছালাম মিনাল্লাযীনা খালাও মিন কাবলিকুম ওয়া মাও‘ইজাতাল লিল মুত্তাকীন।
ওয়া লাকাদ আনযালনাইলাইকুমআ-য়া-তিম মুবাইয়িানা-তিওঁ ওয়া মাছালাম মিনাল্লাযীনা খালাও মিন কাবলিকুম ওয়া মাও‘ইজাতাল লিল মুত্তাকীন।
আল বায়ান:
আর নিশ্চয় আমি তোমাদের কাছে নাযিল করেছি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ এবং তোমাদের পূর্বে যারা চলে গেছে তাদের দৃষ্টান্ত ও মুত্তাকীদের জন্য উপদেশ।
আর নিশ্চয় আমি তোমাদের কাছে নাযিল করেছি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ এবং তোমাদের পূর্বে যারা চলে গেছে তাদের দৃষ্টান্ত ও মুত্তাকীদের জন্য উপদেশ।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের নিকট অবতীর্ণ করেছি সুস্পষ্ট আয়াত আর তোমাদের পূর্বে যারা অতীত হয়ে গেছে তাদের দৃষ্টান্ত ও মুত্তাকীদের জন্য দিয়েছি উপদেশ।
তোমাদের নিকট অবতীর্ণ করেছি সুস্পষ্ট আয়াত আর তোমাদের পূর্বে যারা অতীত হয়ে গেছে তাদের দৃষ্টান্ত ও মুত্তাকীদের জন্য দিয়েছি উপদেশ।
Sahih International:
And We have certainly sent down to you distinct verses and examples from those who passed on before you and an admonition for those who fear Allah.
And We have certainly sent down to you distinct verses and examples from those who passed on before you and an admonition for those who fear Allah.
اَللّٰهُ نُوْرُ السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ ؕ مَثَلُ نُوْرِهٖ کَمِشْکٰوۃٍ فِیْهَا مِصْبَاحٌ ؕ اَلْمِصْبَاحُ فِیْ زُجَاجَۃٍ ؕ اَلزُّجَاجَۃُ کَاَنَّهَا کَوْکَبٌ دُرِّیٌّ یُّوْقَدُ مِنْ شَجَرَۃٍ مُّبٰرَکَۃٍ زَیْتُوْنَۃٍ لَّا شَرْقِیَّۃٍ وَّ لَا غَرْبِیَّۃٍ ۙ یَّکَادُ زَیْتُهَا یُضِیْٓءُ وَ لَوْ لَمْ تَمْسَسْهُ نَارٌ ؕ نُوْرٌ عَلٰی نُوْرٍ ؕ یَهْدِی اللّٰهُ لِنُوْرِهٖ مَنْ یَّشَآءُ ؕ وَ یَضْرِبُ اللّٰهُ الْاَمْثَالَ لِلنَّاسِ ؕ وَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیْءٍ عَلِیْمٌ ﴿ۙ۳۵﴾
উচ্চারণ:
আল্লা-হু নূরুছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি মাছালুনূরিহী কামিশকা-তিন ফীহা-মিসবাহুন আলমিসবা-হুফী যুজা-জাতিন আযযুজা-জাতুকাআন্নাহা-কাওকাবুন দুররিইইউঁইউকাদুমিন শাজারাতিম মুবা-রাকাতিন যাইতূনাতিল লা-শারকিইইয়াতিওঁ ওয়ালাগারবিইইয়াতিইঁ ইয়াকা-দুযাইতুহা- ইউদীঊ ওয়ালাও লাম তামছাছহু না-রুন নূরুন ‘আলা-নূরিন ইয়াহদিল্লা-হু লিনূরিহী মাইঁ ইয়াশাউ ওয়া ইয়াদরিবুল্লা-হুল আমছা-লা লিন্না-ছি ওয়াল্লা-হু বিকুল্লি শাইয়িন ‘আলীম।
আল্লা-হু নূরুছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি মাছালুনূরিহী কামিশকা-তিন ফীহা-মিসবাহুন আলমিসবা-হুফী যুজা-জাতিন আযযুজা-জাতুকাআন্নাহা-কাওকাবুন দুররিইইউঁইউকাদুমিন শাজারাতিম মুবা-রাকাতিন যাইতূনাতিল লা-শারকিইইয়াতিওঁ ওয়ালাগারবিইইয়াতিইঁ ইয়াকা-দুযাইতুহা- ইউদীঊ ওয়ালাও লাম তামছাছহু না-রুন নূরুন ‘আলা-নূরিন ইয়াহদিল্লা-হু লিনূরিহী মাইঁ ইয়াশাউ ওয়া ইয়াদরিবুল্লা-হুল আমছা-লা লিন্না-ছি ওয়াল্লা-হু বিকুল্লি শাইয়িন ‘আলীম।
আল বায়ান:
আল্লাহ আসমানসমূহ ও যমীনের নূর। তাঁর নূরের উপমা একটি তাকের মতই। তাতে রয়েছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি রয়েছে একটি চিমনির মধ্যে। চিমনিটি উজ্জ্বল তারকার মতই। প্রদীপটি বরকতময় যাইতূন গাছের তেল দ্বারা জ্বালানো হয়, যা পূর্ব দিকেরও নয় এবং পশ্চিম দিকেরও নয়। এর তেল যেন আলো বিকিরণ করে, যদিও তাতে আগুন স্পর্শ না করে। নূরের উপর নূর। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করেন তাঁর নূরের দিকে। আর আল্লাহ মানুষের জন্য উপমাসমূহ উপস্থাপন করেন। আর আল্লাহ প্রতিটি বস্তু সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
আল্লাহ আসমানসমূহ ও যমীনের নূর। তাঁর নূরের উপমা একটি তাকের মতই। তাতে রয়েছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি রয়েছে একটি চিমনির মধ্যে। চিমনিটি উজ্জ্বল তারকার মতই। প্রদীপটি বরকতময় যাইতূন গাছের তেল দ্বারা জ্বালানো হয়, যা পূর্ব দিকেরও নয় এবং পশ্চিম দিকেরও নয়। এর তেল যেন আলো বিকিরণ করে, যদিও তাতে আগুন স্পর্শ না করে। নূরের উপর নূর। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করেন তাঁর নূরের দিকে। আর আল্লাহ মানুষের জন্য উপমাসমূহ উপস্থাপন করেন। আর আল্লাহ প্রতিটি বস্তু সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ আসমান ও যমীনের আলো, তাঁর আলোর দৃষ্টান্ত হল যেন একটি তাক- যার ভিতরে আছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি হচ্ছে কাঁচের ভিতরে, কাঁচটি যেন একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র, যা প্রজ্জ্বলিত করা হয় বরকতময় যায়তুন গাছের তেল দ্বারা যা পূর্বদেশীয়ও নয়, আর পশ্চিমদেশীয়ও নয়। আগুন তাকে স্পর্শ না করলেও তার তেল যেন উজ্জ্বলের বেশ নিকটবর্তী, আলোর উপরে আলো। আল্লাহ যাকে ইচ্ছে করেন স্বীয় আলোর দিকে পথ দেখান। আল্লাহ মানুষের জন্য দৃষ্টান্ত পেশ করেন, আল্লাহ সর্ববিষয়ে অধিক জ্ঞাত।
আল্লাহ আসমান ও যমীনের আলো, তাঁর আলোর দৃষ্টান্ত হল যেন একটি তাক- যার ভিতরে আছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি হচ্ছে কাঁচের ভিতরে, কাঁচটি যেন একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র, যা প্রজ্জ্বলিত করা হয় বরকতময় যায়তুন গাছের তেল দ্বারা যা পূর্বদেশীয়ও নয়, আর পশ্চিমদেশীয়ও নয়। আগুন তাকে স্পর্শ না করলেও তার তেল যেন উজ্জ্বলের বেশ নিকটবর্তী, আলোর উপরে আলো। আল্লাহ যাকে ইচ্ছে করেন স্বীয় আলোর দিকে পথ দেখান। আল্লাহ মানুষের জন্য দৃষ্টান্ত পেশ করেন, আল্লাহ সর্ববিষয়ে অধিক জ্ঞাত।
Sahih International:
Allah is the Light of the heavens and the earth. The example of His light is like a niche within which is a lamp, the lamp is within glass, the glass as if it were a pearly [white] star lit from [the oil of] a blessed olive tree, neither of the east nor of the west, whose oil would almost glow even if untouched by fire. Light upon light. Allah guides to His light whom He wills. And Allah presents examples for the people, and Allah is Knowing of all things.
Allah is the Light of the heavens and the earth. The example of His light is like a niche within which is a lamp, the lamp is within glass, the glass as if it were a pearly [white] star lit from [the oil of] a blessed olive tree, neither of the east nor of the west, whose oil would almost glow even if untouched by fire. Light upon light. Allah guides to His light whom He wills. And Allah presents examples for the people, and Allah is Knowing of all things.
فِیْ بُیُوْتٍ اَذِنَ اللّٰهُ اَنْ تُرْفَعَ وَ یُذْکَرَ فِیْهَا اسْمُهٗ ۙ یُسَبِّحُ لَهٗ فِیْهَا بِالْغُدُوِّ وَ الْاٰصَالِ ﴿ۙ۳۶﴾
উচ্চারণ:
ফী বুয়ূতিন আযিনাল্লা-হু আন তুরফা‘আ ওয়া ইউযকারা ফীহাছমুহূ ইউছাব্বিহুলাহূ ফীহা-বিলগুদুওবিওয়াল আ-সা-ল।
ফী বুয়ূতিন আযিনাল্লা-হু আন তুরফা‘আ ওয়া ইউযকারা ফীহাছমুহূ ইউছাব্বিহুলাহূ ফীহা-বিলগুদুওবিওয়াল আ-সা-ল।
আল বায়ান:
সেসব ঘরে যাকে সমুন্নত করতে এবং যেখানে আল্লাহর নাম যিক্র করতে আল্লাহই অনুমতি দিয়েছেন। সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ পাঠ করে-
সেসব ঘরে যাকে সমুন্নত করতে এবং যেখানে আল্লাহর নাম যিক্র করতে আল্লাহই অনুমতি দিয়েছেন। সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ পাঠ করে-
তাইসিরুল কুরআন:
(এ রকম আলো জ্বালানো হয়) সে সব গৃহে (অর্থাৎ মাসজিদে ও উপাসনালয়ে) যেগুলোকে সমুন্নত রাখতে আর তাতে তাঁর নাম স্মরণ করতে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, ওগুলোতে তাঁর মাহাত্ম্য ঘোষণা করা হয় সকাল ও সন্ধ্যায় (বার বার)
(এ রকম আলো জ্বালানো হয়) সে সব গৃহে (অর্থাৎ মাসজিদে ও উপাসনালয়ে) যেগুলোকে সমুন্নত রাখতে আর তাতে তাঁর নাম স্মরণ করতে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, ওগুলোতে তাঁর মাহাত্ম্য ঘোষণা করা হয় সকাল ও সন্ধ্যায় (বার বার)
Sahih International:
[Such niches are] in mosques which Allah has ordered to be raised and that His name be mentioned therein; exalting Him within them in the morning and the evenings
[Such niches are] in mosques which Allah has ordered to be raised and that His name be mentioned therein; exalting Him within them in the morning and the evenings
رِجَالٌ ۙ لَّا تُلْهِیْهِمْ تِجَارَۃٌ وَّ لَا بَیْعٌ عَنْ ذِکْرِ اللّٰهِ وَ اِقَامِ الصَّلٰوۃِ وَ اِیْتَآءِ الزَّکٰوۃِ ۪ۙ یَخَافُوْنَ یَوْمًا تَتَقَلَّبُ فِیْهِ الْقُلُوْبُ وَ الْاَبْصَارُ ﴿٭ۙ۳۷﴾
উচ্চারণ:
রিজা-লুল লা-তুলহীহিম তিজা-রাতুওঁ ওয়ালা-বাই‘উন ‘আন যিকরিল্লা-হি ওয়া ইকামিসসালা-তি ওয়া ইতাইযযাকা-তি ইয়াখা-ফূনা ইয়াওমান তাতাকাল্লাবুফীহিল কুলূবু ওয়াল আবসা-র।
রিজা-লুল লা-তুলহীহিম তিজা-রাতুওঁ ওয়ালা-বাই‘উন ‘আন যিকরিল্লা-হি ওয়া ইকামিসসালা-তি ওয়া ইতাইযযাকা-তি ইয়াখা-ফূনা ইয়াওমান তাতাকাল্লাবুফীহিল কুলূবু ওয়াল আবসা-র।
আল বায়ান:
সেসব লোক, যাদেরকে ব্যবসা-বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর যিক্র, সালাত কায়েম করা ও যাকাত প্রদান করা থেকে বিরত রাখে না। তারা সেদিনকে ভয় করে, যেদিন অন্তর ও দৃষ্টিসমূহ উল্টে যাবে।
সেসব লোক, যাদেরকে ব্যবসা-বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর যিক্র, সালাত কায়েম করা ও যাকাত প্রদান করা থেকে বিরত রাখে না। তারা সেদিনকে ভয় করে, যেদিন অন্তর ও দৃষ্টিসমূহ উল্টে যাবে।
তাইসিরুল কুরআন:
ঐ সব লোকের দ্বারা ব্যবসায় ও ক্রয়-বিক্রয় যাদেরকে তাঁর স্মরণ হতে বিচ্যুত করতে পারে না, আর নামায প্রতিষ্ঠা ও যাকাত প্রদান থেকেও না। তাদের ভয় করে (কেবল) সেদিনের যেদিন অন্তর ও দৃষ্টিসমূহ উল্টে যাবে।
ঐ সব লোকের দ্বারা ব্যবসায় ও ক্রয়-বিক্রয় যাদেরকে তাঁর স্মরণ হতে বিচ্যুত করতে পারে না, আর নামায প্রতিষ্ঠা ও যাকাত প্রদান থেকেও না। তাদের ভয় করে (কেবল) সেদিনের যেদিন অন্তর ও দৃষ্টিসমূহ উল্টে যাবে।
Sahih International:
[Are] men whom neither commerce nor sale distracts from the remembrance of Allah and performance of prayer and giving of zakah. They fear a Day in which the hearts and eyes will [fearfully] turn about -
[Are] men whom neither commerce nor sale distracts from the remembrance of Allah and performance of prayer and giving of zakah. They fear a Day in which the hearts and eyes will [fearfully] turn about -
لِیَجْزِیَهُمُ اللّٰهُ اَحْسَنَ مَا عَمِلُوْا وَ یَزِیْدَهُمْ مِّنْ فَضْلِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ یَرْزُقُ مَنْ یَّشَآءُ بِغَیْرِ حِسَابٍ ﴿۳۸﴾
উচ্চারণ:
লিইয়াজযিইয়াহুমুল্লা-হু আহছানা মা-‘আমিলূওয়া ইয়াযীদাহুম মিন ফাদলিহী ওয়াল্লা-হু ইয়ারযুকুমাইঁ ইয়াশাউ বিগাইরি হিছা-ব।
লিইয়াজযিইয়াহুমুল্লা-হু আহছানা মা-‘আমিলূওয়া ইয়াযীদাহুম মিন ফাদলিহী ওয়াল্লা-হু ইয়ারযুকুমাইঁ ইয়াশাউ বিগাইরি হিছা-ব।
আল বায়ান:
যাতে তাদের কৃত উত্তম আমলের জন্য আল্লাহ তাদেরকে প্রতিদান দেন এবং তিনি স্বীয় অনুগ্রহে তাদেরকে আরো বাড়িয়ে দেন। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন অপরিমিত রিয্ক দান করেন।
যাতে তাদের কৃত উত্তম আমলের জন্য আল্লাহ তাদেরকে প্রতিদান দেন এবং তিনি স্বীয় অনুগ্রহে তাদেরকে আরো বাড়িয়ে দেন। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন অপরিমিত রিয্ক দান করেন।
তাইসিরুল কুরআন:
(তারা এভাবে আল্লাহর ইবাদাত করে) যাতে আল্লাহ তাদেরকে পুরস্কৃত করেন তাদের উত্তম কার্যাবলী অনুসারে আর নিজ অনুগ্রহে আরো অধিক দেন, কারণ আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছে করেন অপরিমিত রিযক্ দান করেন।
(তারা এভাবে আল্লাহর ইবাদাত করে) যাতে আল্লাহ তাদেরকে পুরস্কৃত করেন তাদের উত্তম কার্যাবলী অনুসারে আর নিজ অনুগ্রহে আরো অধিক দেন, কারণ আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছে করেন অপরিমিত রিযক্ দান করেন।
Sahih International:
That Allah may reward them [according to] the best of what they did and increase them from His bounty. And Allah gives provision to whom He wills without account.
That Allah may reward them [according to] the best of what they did and increase them from His bounty. And Allah gives provision to whom He wills without account.
وَ الَّذِیْنَ کَفَرُوْۤا اَعْمَالُهُمْ کَسَرَابٍۭ بِقِیْعَۃٍ یَّحْسَبُهُ الظَّمْاٰنُ مَآءً ؕ حَتّٰۤی اِذَا جَآءَهٗ لَمْ یَجِدْهُ شَیْئًا وَّ وَجَدَ اللّٰهَ عِنْدَهٗ فَوَفّٰىهُ حِسَابَهٗ ؕ وَ اللّٰهُ سَرِیْعُ الْحِسَابِ ﴿ۙ۳۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা কাফারূআ‘মা-লুহুম কাছারা-বিম বিকী‘আতিইঁ ইয়াহছাবুহুজ্জামআ-নু মাআন হাত্তাইযা-জাআহূলাম ইয়াজিদহু শাইআওঁ ওয়া ওয়াজাদাল্লা-হা ‘ইনদাহূ ফাওয়াফফা-হু হিছা-বাহূ ওয়াল্লা-হু ছারী‘উল হিছা-ব।
ওয়াল্লাযীনা কাফারূআ‘মা-লুহুম কাছারা-বিম বিকী‘আতিইঁ ইয়াহছাবুহুজ্জামআ-নু মাআন হাত্তাইযা-জাআহূলাম ইয়াজিদহু শাইআওঁ ওয়া ওয়াজাদাল্লা-হা ‘ইনদাহূ ফাওয়াফফা-হু হিছা-বাহূ ওয়াল্লা-হু ছারী‘উল হিছা-ব।
আল বায়ান:
আর যারা কুফরী করে, তাদের আমলসমূহ মরুভূমির মরিচিকার মত, পিপাসিত ব্যক্তি যাকে পানি মনে করে। অবশেষে যখন সে তার কাছে আসবে, তখন সে দেখবে সেটা কিছুই নয়। আর সে সেখানে আল্লাহকে দেখতে পাবে। অতঃপর তিনি তাকে তার হিসাব পরিপূর্ণ করে দেবেন। আর আল্লাহ অতি দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী।
আর যারা কুফরী করে, তাদের আমলসমূহ মরুভূমির মরিচিকার মত, পিপাসিত ব্যক্তি যাকে পানি মনে করে। অবশেষে যখন সে তার কাছে আসবে, তখন সে দেখবে সেটা কিছুই নয়। আর সে সেখানে আল্লাহকে দেখতে পাবে। অতঃপর তিনি তাকে তার হিসাব পরিপূর্ণ করে দেবেন। আর আল্লাহ অতি দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী।
তাইসিরুল কুরআন:
আর যারা কুফুরী করে তাদের কাজকর্ম হল বালুকাময় মরুভূমির মরীচিকার মত। পিপাসার্ত ব্যক্তি সেটাকে পানি মনে করে অবশেষে সে যখন তার নিকটে আসে, সে দেখে ওটা কিছুই না, সে সেখানে পায় আল্লাহকে, অতঃপর আল্লাহ তার হিসাব চুকিয়ে দেন। আল্লাহ দ্রুত হিসাব গ্রহণ করে থাকেন।
আর যারা কুফুরী করে তাদের কাজকর্ম হল বালুকাময় মরুভূমির মরীচিকার মত। পিপাসার্ত ব্যক্তি সেটাকে পানি মনে করে অবশেষে সে যখন তার নিকটে আসে, সে দেখে ওটা কিছুই না, সে সেখানে পায় আল্লাহকে, অতঃপর আল্লাহ তার হিসাব চুকিয়ে দেন। আল্লাহ দ্রুত হিসাব গ্রহণ করে থাকেন।
Sahih International:
But those who disbelieved - their deeds are like a mirage in a lowland which a thirsty one thinks is water until, when he comes to it, he finds it is nothing but finds Allah before Him, and He will pay him in full his due; and Allah is swift in account.
But those who disbelieved - their deeds are like a mirage in a lowland which a thirsty one thinks is water until, when he comes to it, he finds it is nothing but finds Allah before Him, and He will pay him in full his due; and Allah is swift in account.
اَوْ کَظُلُمٰتٍ فِیْ بَحْرٍ لُّجِّیٍّ یَّغْشٰهُ مَوْجٌ مِّنْ فَوْقِهٖ مَوْجٌ مِّنْ فَوْقِهٖ سَحَابٌ ؕ ظُلُمٰتٌۢ بَعْضُهَا فَوْقَ بَعْضٍ ؕ اِذَاۤ اَخْرَجَ یَدَهٗ لَمْ یَکَدْ یَرٰىهَا ؕ وَ مَنْ لَّمْ یَجْعَلِ اللّٰهُ لَهٗ نُوْرًا فَمَا لَهٗ مِنْ نُّوْرٍ ﴿۴۰﴾
উচ্চারণ:
আও কাজুলুমা-তিন ফী বাহরিল লুজ্জিইয়িইঁ ইয়াগশা-হু মাওজুম মিন ফাওকিহী মাওজুম মিন ফাওকিহী ছাহা-বুন জু লুমা-তুম বা‘দুহা-ফাওকা বা‘দিন ইযাআখরাজা ইয়াদাহূলাম ইয়াকাদ ইয়ারা-হা- ওয়া মাল লাম ইয়াজ‘আলিল্লা-হু লাহূনূরান ফামালাহূমিননূর।
আও কাজুলুমা-তিন ফী বাহরিল লুজ্জিইয়িইঁ ইয়াগশা-হু মাওজুম মিন ফাওকিহী মাওজুম মিন ফাওকিহী ছাহা-বুন জু লুমা-তুম বা‘দুহা-ফাওকা বা‘দিন ইযাআখরাজা ইয়াদাহূলাম ইয়াকাদ ইয়ারা-হা- ওয়া মাল লাম ইয়াজ‘আলিল্লা-হু লাহূনূরান ফামালাহূমিননূর।
আল বায়ান:
অথবা (তাদের আমলসমূহ) গভীর সমূদ্রে ঘনিভূত অন্ধকারের মত, যাকে আচ্ছন্ন করে ঢেউয়ের উপরে ঢেউ, তার উপরে মেঘমালা। অনেক অন্ধকার; এক স্তরের উপর অপর স্তর। কেউ হাত বের করলে আদৌ তা দেখতে পায় না। আর আল্লাহ যাকে নূর দেন না তার জন্য কোন নূর নেই।
অথবা (তাদের আমলসমূহ) গভীর সমূদ্রে ঘনিভূত অন্ধকারের মত, যাকে আচ্ছন্ন করে ঢেউয়ের উপরে ঢেউ, তার উপরে মেঘমালা। অনেক অন্ধকার; এক স্তরের উপর অপর স্তর। কেউ হাত বের করলে আদৌ তা দেখতে পায় না। আর আল্লাহ যাকে নূর দেন না তার জন্য কোন নূর নেই।
তাইসিরুল কুরআন:
অথবা (কাফিরদের অবস্থা) বিশাল গভীর সমুদ্রে গভীর অন্ধকারের ন্যায়, যাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে ঢেউয়ের উপরে ঢেউ, তার উপরে মেঘ, একের পর এক অন্ধকারের স্তর, কেউ হাত বের করলে সে তা একেবারেই দেখতে পায় না। আল্লাহ যাকে আলো দান করেন না, তার জন্য কোন আলো নেই।
অথবা (কাফিরদের অবস্থা) বিশাল গভীর সমুদ্রে গভীর অন্ধকারের ন্যায়, যাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে ঢেউয়ের উপরে ঢেউ, তার উপরে মেঘ, একের পর এক অন্ধকারের স্তর, কেউ হাত বের করলে সে তা একেবারেই দেখতে পায় না। আল্লাহ যাকে আলো দান করেন না, তার জন্য কোন আলো নেই।
Sahih International:
Or [they are] like darknesses within an unfathomable sea which is covered by waves, upon which are waves, over which are clouds - darknesses, some of them upon others. When one puts out his hand [therein], he can hardly see it. And he to whom Allah has not granted light - for him there is no light.
Or [they are] like darknesses within an unfathomable sea which is covered by waves, upon which are waves, over which are clouds - darknesses, some of them upon others. When one puts out his hand [therein], he can hardly see it. And he to whom Allah has not granted light - for him there is no light.
اَلَمْ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ یُسَبِّحُ لَهٗ مَنْ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ وَ الطَّیْرُ صٰٓفّٰتٍ ؕ کُلٌّ قَدْ عَلِمَ صَلَاتَهٗ وَ تَسْبِیْحَهٗ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیْمٌۢ بِمَا یَفْعَلُوْنَ ﴿۴۱﴾
উচ্চারণ:
আলাম তারা আন্নাল্লা-হা ইউছাব্বিহুলাহূমান ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি ওয়াততাইরু সাফফা-তিন কুল্লুন কাদ ‘আলিমা সালা-তাহূওয়া তাছবীহাহূও ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুম বিমা-ইয়াফ‘আলুন।
আলাম তারা আন্নাল্লা-হা ইউছাব্বিহুলাহূমান ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি ওয়াততাইরু সাফফা-তিন কুল্লুন কাদ ‘আলিমা সালা-তাহূওয়া তাছবীহাহূও ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুম বিমা-ইয়াফ‘আলুন।
আল বায়ান:
তুমি কি দেখনি যে, আসমান ও যমীনে যারা আছে তারা এবং সারিবদ্ধ হয়ে উড়ন্ত পাখিরা আল্লাহর তাসবীহ পাঠ করে? প্রত্যেকেই তাঁর সালাত ও তাসবীহ জানে। তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবগত।
তুমি কি দেখনি যে, আসমান ও যমীনে যারা আছে তারা এবং সারিবদ্ধ হয়ে উড়ন্ত পাখিরা আল্লাহর তাসবীহ পাঠ করে? প্রত্যেকেই তাঁর সালাত ও তাসবীহ জানে। তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবগত।
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি কি দেখ না, তিনি হলেন আল্লাহ, আসমান ও যমীনে যারা আছে সকলেই যাঁর প্রশংসা গীতি উচ্চারণ করে আর (উড়ন্ত) পাখীরাও তাদের ডানা বিস্তার ক’রে? তাদের প্রত্যেকেই তাদের ‘ইবাদাত ও প্রশংসাগীতির পদ্ধতি জানে, তারা যা করে আল্লাহ সে সম্পর্কে খুবই অবগত।
তুমি কি দেখ না, তিনি হলেন আল্লাহ, আসমান ও যমীনে যারা আছে সকলেই যাঁর প্রশংসা গীতি উচ্চারণ করে আর (উড়ন্ত) পাখীরাও তাদের ডানা বিস্তার ক’রে? তাদের প্রত্যেকেই তাদের ‘ইবাদাত ও প্রশংসাগীতির পদ্ধতি জানে, তারা যা করে আল্লাহ সে সম্পর্কে খুবই অবগত।
Sahih International:
Do you not see that Allah is exalted by whomever is within the heavens and the earth and [by] the birds with wings spread [in flight]? Each [of them] has known his [means of] prayer and exalting [Him], and Allah is Knowing of what they do.
Do you not see that Allah is exalted by whomever is within the heavens and the earth and [by] the birds with wings spread [in flight]? Each [of them] has known his [means of] prayer and exalting [Him], and Allah is Knowing of what they do.
وَ لِلّٰهِ مُلْکُ السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ ۚ وَ اِلَی اللّٰهِ الْمَصِیْرُ ﴿۴۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালিল্লা-হি মুলকুছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি ওয়া ইলাল্লা-হিল মাসীর।
ওয়ালিল্লা-হি মুলকুছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি ওয়া ইলাল্লা-হিল মাসীর।
আল বায়ান:
আর আসমান ও যমীনের মালিকানা আল্লাহর জন্যই। আর আল্লাহর দিকেই প্রত্যাবর্তন।
আর আসমান ও যমীনের মালিকানা আল্লাহর জন্যই। আর আল্লাহর দিকেই প্রত্যাবর্তন।
তাইসিরুল কুরআন:
আসমান ও যমীনের রাজত্বের মালিকানা আল্লাহর জন্যই, আর ফিরে আসতে হবে আল্লাহর কাছেই।
আসমান ও যমীনের রাজত্বের মালিকানা আল্লাহর জন্যই, আর ফিরে আসতে হবে আল্লাহর কাছেই।
Sahih International:
And to Allah belongs the dominion of the heavens and the earth, and to Allah is the destination.
And to Allah belongs the dominion of the heavens and the earth, and to Allah is the destination.
اَلَمْ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ یُزْجِیْ سَحَابًا ثُمَّ یُؤَلِّفُ بَیْنَهٗ ثُمَّ یَجْعَلُهٗ رُکَامًا فَتَرَی الْوَدْقَ یَخْرُجُ مِنْ خِلٰلِهٖ ۚ وَ یُنَزِّلُ مِنَ السَّمَآءِ مِنْ جِبَالٍ فِیْهَا مِنْۢ بَرَدٍ فَیُصِیْبُ بِهٖ مَنْ یَّشَآءُ وَ یَصْرِفُهٗ عَنْ مَّنْ یَّشَآءُ ؕ یَکَادُ سَنَا بَرْقِهٖ یَذْهَبُ بِالْاَبْصَارِ ﴿ؕ۴۳﴾
উচ্চারণ:
আলাম তারা আন্নাল্লা-হা ইউযজী ছাহা-বান ছুম্মা ইউআলিলফুবাইনাহূছু ম্মা ইয়াজ‘আলুহূ রুকা-মান ফাতারাল ওয়াদকা ইয়াখরুজুমিন খিলা-লিহী ওয়া ইউনাযযিলুমিনাছছামাই মিন জিবা-লিন ফীহা-মিম বারাদিন ফাইউসীবুবিহী মাইঁ ইয়াশাউ ওয়া ইয়াসরিফুহূ‘আম মাইঁ ইয়াশাউ ইয়াকা-দুছানা-বারকিহী ইয়াযহাবুবিলআবসা-র।
আলাম তারা আন্নাল্লা-হা ইউযজী ছাহা-বান ছুম্মা ইউআলিলফুবাইনাহূছু ম্মা ইয়াজ‘আলুহূ রুকা-মান ফাতারাল ওয়াদকা ইয়াখরুজুমিন খিলা-লিহী ওয়া ইউনাযযিলুমিনাছছামাই মিন জিবা-লিন ফীহা-মিম বারাদিন ফাইউসীবুবিহী মাইঁ ইয়াশাউ ওয়া ইয়াসরিফুহূ‘আম মাইঁ ইয়াশাউ ইয়াকা-দুছানা-বারকিহী ইয়াযহাবুবিলআবসা-র।
আল বায়ান:
তুমি কি দেখনি যে, আল্লাহ মেঘমালাকে পরিচালিত করেন, তারপর তিনি সেগুলোকে একত্রে জুড়ে দেন, তারপর সেগুলো স্তুপীকৃত করেন, তারপর তুমি দেখতে পাও তার মধ্য থেকে বৃষ্টির বের হয়। আর তিনি আকাশে স্থিত মেঘমালার পাহাড় থেকে শিলা বর্ষণ করেন। তারপর তা দ্বারা যাকে ইচ্ছা আঘাত করেন। আর যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা সরিয়ে দেন। এর বিদ্যুতের ঝলক দৃষ্টিশক্তি প্রায় কেড়ে নেয়।
তুমি কি দেখনি যে, আল্লাহ মেঘমালাকে পরিচালিত করেন, তারপর তিনি সেগুলোকে একত্রে জুড়ে দেন, তারপর সেগুলো স্তুপীকৃত করেন, তারপর তুমি দেখতে পাও তার মধ্য থেকে বৃষ্টির বের হয়। আর তিনি আকাশে স্থিত মেঘমালার পাহাড় থেকে শিলা বর্ষণ করেন। তারপর তা দ্বারা যাকে ইচ্ছা আঘাত করেন। আর যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা সরিয়ে দেন। এর বিদ্যুতের ঝলক দৃষ্টিশক্তি প্রায় কেড়ে নেয়।
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি কি দেখ না আল্লাহ মেঘমালাকে চালিত করেন, অতঃপর সেগুলোকে একত্রে জুড়ে দেন, অতঃপর সেগুলোকে স্তুপীকৃত করেন, অতঃপর তুমি তার মধ্য থেকে পানির ধারা বের হতে দেখতে পাও, অতঃপর তিনি আকাশে স্থিত মেঘমালার পাহাড় থেকে শিলা বর্ষণ করেন, অতঃপর তিনি যাকে ইচ্ছে তা দিয়ে আঘাত করেন আর যার কাছ থেকে ইচ্ছে তা সরিয়ে নেন। তার বিদ্যুতের চমক দৃষ্টিশক্তি প্রায় কেড়ে নেয়।
তুমি কি দেখ না আল্লাহ মেঘমালাকে চালিত করেন, অতঃপর সেগুলোকে একত্রে জুড়ে দেন, অতঃপর সেগুলোকে স্তুপীকৃত করেন, অতঃপর তুমি তার মধ্য থেকে পানির ধারা বের হতে দেখতে পাও, অতঃপর তিনি আকাশে স্থিত মেঘমালার পাহাড় থেকে শিলা বর্ষণ করেন, অতঃপর তিনি যাকে ইচ্ছে তা দিয়ে আঘাত করেন আর যার কাছ থেকে ইচ্ছে তা সরিয়ে নেন। তার বিদ্যুতের চমক দৃষ্টিশক্তি প্রায় কেড়ে নেয়।
Sahih International:
Do you not see that Allah drives clouds? Then He brings them together, then He makes them into a mass, and you see the rain emerge from within it. And He sends down from the sky, mountains [of clouds] within which is hail, and He strikes with it whom He wills and averts it from whom He wills. The flash of its lightening almost takes away the eyesight.
Do you not see that Allah drives clouds? Then He brings them together, then He makes them into a mass, and you see the rain emerge from within it. And He sends down from the sky, mountains [of clouds] within which is hail, and He strikes with it whom He wills and averts it from whom He wills. The flash of its lightening almost takes away the eyesight.
یُقَلِّبُ اللّٰهُ الَّیْلَ وَ النَّهَارَ ؕ اِنَّ فِیْ ذٰلِکَ لَعِبْرَۃً لِّاُولِی الْاَبْصَارِ ﴿۴۴﴾
উচ্চারণ:
ইউকালিলবুল্লা-হুল লাইলা ওয়ান্নাহা-রা ইন্না ফী যা-লিকা লা‘ইবরাতাল লিঊলিল আবসার।
ইউকালিলবুল্লা-হুল লাইলা ওয়ান্নাহা-রা ইন্না ফী যা-লিকা লা‘ইবরাতাল লিঊলিল আবসার।
আল বায়ান:
আল্লাহ দিন ও রাতের আবর্তন ঘটান, নিশ্চয়ই এতে অন্তরদৃষ্টিসম্পন্নদের জন্য শিক্ষা রয়েছে।
আল্লাহ দিন ও রাতের আবর্তন ঘটান, নিশ্চয়ই এতে অন্তরদৃষ্টিসম্পন্নদের জন্য শিক্ষা রয়েছে।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ রাত দিনের আবর্তন ঘটান, অন্তর্দৃষ্টি সম্পন্ন লোকেদের জন্য এতে শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে।
আল্লাহ রাত দিনের আবর্তন ঘটান, অন্তর্দৃষ্টি সম্পন্ন লোকেদের জন্য এতে শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে।
Sahih International:
Allah alternates the night and the day. Indeed in that is a lesson for those who have vision.
Allah alternates the night and the day. Indeed in that is a lesson for those who have vision.
وَ اللّٰهُ خَلَقَ کُلَّ دَآبَّۃٍ مِّنْ مَّآءٍ ۚ فَمِنْهُمْ مَّنْ یَّمْشِیْ عَلٰی بَطْنِهٖ ۚ وَ مِنْهُمْ مَّنْ یَّمْشِیْ عَلٰی رِجْلَیْنِ ۚ وَ مِنْهُمْ مَّنْ یَّمْشِیْ عَلٰۤی اَرْبَعٍ ؕ یَخْلُقُ اللّٰهُ مَا یَشَآءُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیْءٍ قَدِیْرٌ ﴿۴۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লা-হু খালাকাকুল্লা দাব্বাতিম মিম মাইন ফামিনহুম মাইঁ ইয়ামশী ‘আলাবাতনিহী ওয়া মিনহুম মাইঁ ইয়ামশী ‘আলা-রিজলাইনি ওয়া মিনহুম মাইঁ ইয়ামশী ‘আলাআরবা‘ইন ইয়াখলুকুল্লা-হু মা-ইয়াশাউ ইন্নাল্লা-হা ‘আলা-কুল্লি শাইয়িন কাদীর।
ওয়াল্লা-হু খালাকাকুল্লা দাব্বাতিম মিম মাইন ফামিনহুম মাইঁ ইয়ামশী ‘আলাবাতনিহী ওয়া মিনহুম মাইঁ ইয়ামশী ‘আলা-রিজলাইনি ওয়া মিনহুম মাইঁ ইয়ামশী ‘আলাআরবা‘ইন ইয়াখলুকুল্লা-হু মা-ইয়াশাউ ইন্নাল্লা-হা ‘আলা-কুল্লি শাইয়িন কাদীর।
আল বায়ান:
আর আল্লাহ প্রত্যেক জীবকে পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তাদের কোনটি পেটে ভর দিয়ে চলে, কোনটি চলে দু’পায়ের উপর, আবার কোনটি চার পায়ের উপর চলে। আল্লাহ যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
আর আল্লাহ প্রত্যেক জীবকে পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তাদের কোনটি পেটে ভর দিয়ে চলে, কোনটি চলে দু’পায়ের উপর, আবার কোনটি চার পায়ের উপর চলে। আল্লাহ যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ পানি হতে সমস্ত জীবন সৃষ্টি করেছেন। তাদের কতক পেটের ভরে চলে, কতক দু’পায়ের উপর চলে, আর কতক চার পায়ের উপর চলে। আল্লাহ যা চান তাই সৃষ্টি করেন। আল্লাহ সর্ববিষয়ের উপর সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী।
আল্লাহ পানি হতে সমস্ত জীবন সৃষ্টি করেছেন। তাদের কতক পেটের ভরে চলে, কতক দু’পায়ের উপর চলে, আর কতক চার পায়ের উপর চলে। আল্লাহ যা চান তাই সৃষ্টি করেন। আল্লাহ সর্ববিষয়ের উপর সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী।
Sahih International:
Allah has created every [living] creature from water. And of them are those that move on their bellies, and of them are those that walk on two legs, and of them are those that walk on four. Allah creates what He wills. Indeed, Allah is over all things competent.
Allah has created every [living] creature from water. And of them are those that move on their bellies, and of them are those that walk on two legs, and of them are those that walk on four. Allah creates what He wills. Indeed, Allah is over all things competent.
لَقَدْ اَنْزَلْنَاۤ اٰیٰتٍ مُّبَیِّنٰتٍ ؕ وَ اللّٰهُ یَهْدِیْ مَنْ یَّشَآءُ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسْتَقِیْمٍ ﴿۴۶﴾
উচ্চারণ:
লাকাদ আনযালনাআ-য়া-তিম মুবাইয়িনা-তিওঁ ওয়াল্লা-হু ইয়াহদী মাইঁ ইয়াশাউ ইলা-সিরা-তিম মুছতাকীম।
লাকাদ আনযালনাআ-য়া-তিম মুবাইয়িনা-তিওঁ ওয়াল্লা-হু ইয়াহদী মাইঁ ইয়াশাউ ইলা-সিরা-তিম মুছতাকীম।
আল বায়ান:
অবশ্যই আমি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ নাযিল করেছি। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সরল সঠিক পথ দেখান।
অবশ্যই আমি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ নাযিল করেছি। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সরল সঠিক পথ দেখান।
তাইসিরুল কুরআন:
আমি সুস্পষ্ট নিদর্শন অবতীর্ণ করেছি, আল্লাহ যাকে চান সরল সঠিক পথ প্রদর্শন করেন।
আমি সুস্পষ্ট নিদর্শন অবতীর্ণ করেছি, আল্লাহ যাকে চান সরল সঠিক পথ প্রদর্শন করেন।
Sahih International:
We have certainly sent down distinct verses. And Allah guides whom He wills to a straight path.
We have certainly sent down distinct verses. And Allah guides whom He wills to a straight path.
وَ یَقُوْلُوْنَ اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَ بِالرَّسُوْلِ وَ اَطَعْنَا ثُمَّ یَتَوَلّٰی فَرِیْقٌ مِّنْهُمْ مِّنْۢ بَعْدِ ذٰلِکَ ؕ وَ مَاۤ اُولٰٓئِکَ بِالْمُؤْمِنِیْنَ ﴿۴۷﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়াকূলূনা আ-মান্না-বিল্লা-হি ওয়া বিররাছূলি ওয়া আতা‘না-ছু ম্মা ইয়াতাওয়াল্লাফারীকুম মিনহুম মিম বা‘দি যা-লিকা ওয়ামাউলাইকা বিলমু’মিনীন।
ওয়া ইয়াকূলূনা আ-মান্না-বিল্লা-হি ওয়া বিররাছূলি ওয়া আতা‘না-ছু ম্মা ইয়াতাওয়াল্লাফারীকুম মিনহুম মিম বা‘দি যা-লিকা ওয়ামাউলাইকা বিলমু’মিনীন।
আল বায়ান:
তারা বলে, ‘আমরা আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি ঈমান এনেছি এবং আমরা আনুগত্য করেছি’, তারপর তাদের একটি দল এর পরে মুখ ফিরিয়ে নেয়। আর তারা মুমিন নয়।
তারা বলে, ‘আমরা আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি ঈমান এনেছি এবং আমরা আনুগত্য করেছি’, তারপর তাদের একটি দল এর পরে মুখ ফিরিয়ে নেয়। আর তারা মুমিন নয়।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা বলে- আমরা আল্লাহর প্রতি ইমান আনলাম আর রসূলের প্রতিও আর আমরা মেনে নিলাম। কিন্তু এরপরও তাদের মধ্যেকার একদল মুখ ফিরিয়ে নেয়, তারা (প্রকৃতপক্ষে) মু’মিন নয়।
তারা বলে- আমরা আল্লাহর প্রতি ইমান আনলাম আর রসূলের প্রতিও আর আমরা মেনে নিলাম। কিন্তু এরপরও তাদের মধ্যেকার একদল মুখ ফিরিয়ে নেয়, তারা (প্রকৃতপক্ষে) মু’মিন নয়।
Sahih International:
But the hypocrites say, "We have believed in Allah and in the Messenger, and we obey"; then a party of them turns away after that. And those are not believers.
But the hypocrites say, "We have believed in Allah and in the Messenger, and we obey"; then a party of them turns away after that. And those are not believers.
وَ اِذَا دُعُوْۤا اِلَی اللّٰهِ وَ رَسُوْلِهٖ لِیَحْکُمَ بَیْنَهُمْ اِذَا فَرِیْقٌ مِّنْهُمْ مُّعْرِضُوْنَ ﴿۴۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযা-দু’ঊইলাল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী লিইয়াহকুমা বাইনাহুম ইযা-ফারীকুমমিনহুম মু‘রিদূন।
ওয়া ইযা-দু’ঊইলাল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী লিইয়াহকুমা বাইনাহুম ইযা-ফারীকুমমিনহুম মু‘রিদূন।
আল বায়ান:
আর যখন তাদেরকে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি এ মর্মে আহবান করা হয় যে, তিনি তাদের মধ্যে বিচারমীমাংসা করবেন, তখন তাদের একটি দল মুখ ফিরিয়ে নেয়।
আর যখন তাদেরকে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি এ মর্মে আহবান করা হয় যে, তিনি তাদের মধ্যে বিচারমীমাংসা করবেন, তখন তাদের একটি দল মুখ ফিরিয়ে নেয়।
তাইসিরুল কুরআন:
তাদেরকে যখন তাদের মাঝে ফয়সালা করার উদ্দেশে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের পানে আহবান করা হয়, তখন তাদের একদল মুখ ফিরিয়ে নেয়।
তাদেরকে যখন তাদের মাঝে ফয়সালা করার উদ্দেশে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের পানে আহবান করা হয়, তখন তাদের একদল মুখ ফিরিয়ে নেয়।
Sahih International:
And when they are called to [the words of] Allah and His Messenger to judge between them, at once a party of them turns aside [in refusal].
And when they are called to [the words of] Allah and His Messenger to judge between them, at once a party of them turns aside [in refusal].
وَ اِنْ یَّکُنْ لَّهُمُ الْحَقُّ یَاْتُوْۤا اِلَیْهِ مُذْعِنِیْنَ ﴿ؕ۴۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়াইয়ঁইয়াকুল লাহুমুল হাক্কুইয়া’তূইলাইহি মুয’ইনীন।
ওয়াইয়ঁইয়াকুল লাহুমুল হাক্কুইয়া’তূইলাইহি মুয’ইনীন।
আল বায়ান:
কিন্তু যদি সত্য তাদের পক্ষে থাকে, তাহলে তারা তার কাছে একান্ত বিনীতভাবে ছুটে আসে।
কিন্তু যদি সত্য তাদের পক্ষে থাকে, তাহলে তারা তার কাছে একান্ত বিনীতভাবে ছুটে আসে।
তাইসিরুল কুরআন:
কিন্তু ‘হাক’ (অর্থাৎ প্রাপ্য) যদি তাদের পক্ষে থাকে তাহলে পূর্ণ বিনয়ের সঙ্গে তারা রসূলের দিকে ছুটে আসে।
কিন্তু ‘হাক’ (অর্থাৎ প্রাপ্য) যদি তাদের পক্ষে থাকে তাহলে পূর্ণ বিনয়ের সঙ্গে তারা রসূলের দিকে ছুটে আসে।
Sahih International:
But if the right is theirs, they come to him in prompt obedience.
But if the right is theirs, they come to him in prompt obedience.
اَفِیْ قُلُوْبِهِمْ مَّرَضٌ اَمِ ارْتَابُوْۤا اَمْ یَخَافُوْنَ اَنْ یَّحِیْفَ اللّٰهُ عَلَیْهِمْ وَ رَسُوْلُهٗ ؕ بَلْ اُولٰٓئِکَ هُمُ الظّٰلِمُوْنَ ﴿۵۰﴾
উচ্চারণ:
আফী কুলূবিহিম মারাদুন আমিরতা-বূআম ইয়াখা-ফূনা আইঁ ইয়াহীফাল্লা-হু ‘আলাইহিম ওয়া রাছূলুহূ বাল উলাইকা হুমুজ্জা-লিমূন।
আফী কুলূবিহিম মারাদুন আমিরতা-বূআম ইয়াখা-ফূনা আইঁ ইয়াহীফাল্লা-হু ‘আলাইহিম ওয়া রাছূলুহূ বাল উলাইকা হুমুজ্জা-লিমূন।
আল বায়ান:
তাদের অন্তরে কি ব্যাধি রয়েছে? নাকি তারা সন্দেহ পোষণ করে, না তারা ভয় করে যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল তাদের উপর যুলম করবেন? বরং তারাই তো যালিম।
তাদের অন্তরে কি ব্যাধি রয়েছে? নাকি তারা সন্দেহ পোষণ করে, না তারা ভয় করে যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল তাদের উপর যুলম করবেন? বরং তারাই তো যালিম।
তাইসিরুল কুরআন:
তাদের অন্তরে কি রোগ আছে, না তারা সন্দেহ পোষণ করে? না তারা এই ভয়ের মধ্যে আছে যে আল্লাহ ও তাঁর রসূল তাদের প্রতি অন্যায় করবেন? তা নয়, আসলে তারা নিজেরাই অন্যায়কারী।
তাদের অন্তরে কি রোগ আছে, না তারা সন্দেহ পোষণ করে? না তারা এই ভয়ের মধ্যে আছে যে আল্লাহ ও তাঁর রসূল তাদের প্রতি অন্যায় করবেন? তা নয়, আসলে তারা নিজেরাই অন্যায়কারী।
Sahih International:
Is there disease in their hearts? Or have they doubted? Or do they fear that Allah will be unjust to them, or His Messenger? Rather, it is they who are the wrongdoers.
Is there disease in their hearts? Or have they doubted? Or do they fear that Allah will be unjust to them, or His Messenger? Rather, it is they who are the wrongdoers.
اِنَّمَا کَانَ قَوْلَ الْمُؤْمِنِیْنَ اِذَا دُعُوْۤا اِلَی اللّٰهِ وَ رَسُوْلِهٖ لِیَحْکُمَ بَیْنَهُمْ اَنْ یَّقُوْلُوْا سَمِعْنَا وَ اَطَعْنَا ؕ وَ اُولٰٓئِکَ هُمُ الْمُفْلِحُوْنَ ﴿۵۱﴾
উচ্চারণ:
ইন্নামা-কা-না কাওলাল মু’মিমীনা ইযা-দু‘উইলাল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী লিইয়াহকুমা বাইনাহুম আইঁ ইয়াকূলূছামি‘না-ওয়া আতা‘না- ওয়া উলাইকা হুমুল মুফলিহূন।
ইন্নামা-কা-না কাওলাল মু’মিমীনা ইযা-দু‘উইলাল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী লিইয়াহকুমা বাইনাহুম আইঁ ইয়াকূলূছামি‘না-ওয়া আতা‘না- ওয়া উলাইকা হুমুল মুফলিহূন।
আল বায়ান:
মুমিনদেরকে যখন আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি এ মর্মে আহবান করা হয় যে, তিনি তাদের মধ্যে বিচার, মীমাংসা করবেন, তাদের কথা তো এই হয় যে, তখন তারা বলে: ‘আমরা শুনলাম ও আনুগত্য করলাম।’ আর তারাই সফলকাম।
মুমিনদেরকে যখন আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি এ মর্মে আহবান করা হয় যে, তিনি তাদের মধ্যে বিচার, মীমাংসা করবেন, তাদের কথা তো এই হয় যে, তখন তারা বলে: ‘আমরা শুনলাম ও আনুগত্য করলাম।’ আর তারাই সফলকাম।
তাইসিরুল কুরআন:
মু’মিনদেরকে যখন তাদের মাঝে ফয়সালা করার জন্য আল্লাহ ও তাঁর রসূলের দিকে ডাকা হয়, তখন মু’মিনদের জওয়াব তো এই হয় যে, তারা বলে, আমরা শুনলাম ও মেনে নিলাম, আর তারাই সফলকাম।
মু’মিনদেরকে যখন তাদের মাঝে ফয়সালা করার জন্য আল্লাহ ও তাঁর রসূলের দিকে ডাকা হয়, তখন মু’মিনদের জওয়াব তো এই হয় যে, তারা বলে, আমরা শুনলাম ও মেনে নিলাম, আর তারাই সফলকাম।
Sahih International:
The only statement of the [true] believers when they are called to Allah and His Messenger to judge between them is that they say, "We hear and we obey." And those are the successful.
The only statement of the [true] believers when they are called to Allah and His Messenger to judge between them is that they say, "We hear and we obey." And those are the successful.
وَ مَنْ یُّطِعِ اللّٰهَ وَ رَسُوْلَهٗ وَ یَخْشَ اللّٰهَ وَ یَتَّقْهِ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الْفَآئِزُوْنَ ﴿۵۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মাইঁ ইউতি‘ইল্লা-হা ওয়া রাছূলাহূওয়া ইয়াখশাল্লা-হা ওয়া ইয়াত্তাকহি ফাউলাইকা হুমুল ফাইযূন।
ওয়া মাইঁ ইউতি‘ইল্লা-হা ওয়া রাছূলাহূওয়া ইয়াখশাল্লা-হা ওয়া ইয়াত্তাকহি ফাউলাইকা হুমুল ফাইযূন।
আল বায়ান:
আর যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে, আল্লাহকে ভয় করে এবং তাঁর তাকওয়া অবলম্বন করে, তারাই কৃতকার্য।
আর যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে, আল্লাহকে ভয় করে এবং তাঁর তাকওয়া অবলম্বন করে, তারাই কৃতকার্য।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করে, আল্লাহকে ভয় করে ও তাঁর অবাধ্যতা পরিহার করে চলে তারাই কৃতকার্য।
যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করে, আল্লাহকে ভয় করে ও তাঁর অবাধ্যতা পরিহার করে চলে তারাই কৃতকার্য।
Sahih International:
And whoever obeys Allah and His Messenger and fears Allah and is conscious of Him - it is those who are the attainers.
And whoever obeys Allah and His Messenger and fears Allah and is conscious of Him - it is those who are the attainers.
وَ اَقْسَمُوْا بِاللّٰهِ جَهْدَ اَیْمَانِهِمْ لَئِنْ اَمَرْتَهُمْ لَیَخْرُجُنَّ ؕ قُلْ لَّا تُقْسِمُوْا ۚ طَاعَۃٌ مَّعْرُوْفَۃٌ ؕ اِنَّ اللّٰهَ خَبِیْرٌۢ بِمَا تَعْمَلُوْنَ ﴿۵۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আকছামূবিল্লা-হি জাহদা আইমা-নিহিম লাইন আমারতাহুম লাইয়াখরুজুন্না কুল লাতুকছিমূ তা-‘আতুম মা‘রূফাতুন ইন্নাল্লা-হা খাবীরুম বিমা-তা‘মালূন।
ওয়া আকছামূবিল্লা-হি জাহদা আইমা-নিহিম লাইন আমারতাহুম লাইয়াখরুজুন্না কুল লাতুকছিমূ তা-‘আতুম মা‘রূফাতুন ইন্নাল্লা-হা খাবীরুম বিমা-তা‘মালূন।
আল বায়ান:
আর তারা তাদের সুদৃঢ় শপথের মাধ্যমে আল্লাহর নামে কসম করে বলে যে, ‘তুমি যদি তাদের আদেশ কর তবে তারা বের হবেই। তুমি বল, ‘তোমরা কসম করো না। [তোমাদের] আনুগত্য তো জানাই আছে। তোমরা যা কিছু কর, নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে সবিশেষ অবহিত’।
আর তারা তাদের সুদৃঢ় শপথের মাধ্যমে আল্লাহর নামে কসম করে বলে যে, ‘তুমি যদি তাদের আদেশ কর তবে তারা বের হবেই। তুমি বল, ‘তোমরা কসম করো না। [তোমাদের] আনুগত্য তো জানাই আছে। তোমরা যা কিছু কর, নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে সবিশেষ অবহিত’।
তাইসিরুল কুরআন:
(হে নবী!) তারা শক্ত করে কসম খেয়ে বলে যে, তুমি তাদেরকে আদেশ করলে তারা অবশ্য অবশ্যই বের হবে, বল : তোমরা কসম খেয়ো না, স্বাভাবিক আনুগত্যই কাম্য, বস্তুতঃ তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবহিত।
(হে নবী!) তারা শক্ত করে কসম খেয়ে বলে যে, তুমি তাদেরকে আদেশ করলে তারা অবশ্য অবশ্যই বের হবে, বল : তোমরা কসম খেয়ো না, স্বাভাবিক আনুগত্যই কাম্য, বস্তুতঃ তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবহিত।
Sahih International:
And they swear by Allah their strongest oaths that if you ordered them, they would go forth [in Allah 's cause]. Say, "Do not swear. [Such] obedience is known. Indeed, Allah is Acquainted with that which you do."
And they swear by Allah their strongest oaths that if you ordered them, they would go forth [in Allah 's cause]. Say, "Do not swear. [Such] obedience is known. Indeed, Allah is Acquainted with that which you do."
قُلْ اَطِیْعُوا اللّٰهَ وَ اَطِیْعُوا الرَّسُوْلَ ۚ فَاِنْ تَوَلَّوْا فَاِنَّمَا عَلَیْهِ مَا حُمِّلَ وَ عَلَیْکُمْ مَّا حُمِّلْتُمْ ؕ وَ اِنْ تُطِیْعُوْهُ تَهْتَدُوْا ؕ وَ مَا عَلَی الرَّسُوْلِ اِلَّا الْبَلٰغُ الْمُبِیْنُ ﴿۵۴﴾
উচ্চারণ:
কুল আতী‘উল্লা-হা ওয়া আতী‘উররাছূলা ফাইন তাওয়াল্লাও ফাইন্নামা -‘আলাইহি মাহুম্মিলা ওয়া ‘আলাইকুম মা-হুম্মিলতুম ওয়া ইন তুতী‘ঊহু তাহতাদূ ওয়ামা‘আলার রাছূলি ইল্লাল বালা-গুল মুবীন।
কুল আতী‘উল্লা-হা ওয়া আতী‘উররাছূলা ফাইন তাওয়াল্লাও ফাইন্নামা -‘আলাইহি মাহুম্মিলা ওয়া ‘আলাইকুম মা-হুম্মিলতুম ওয়া ইন তুতী‘ঊহু তাহতাদূ ওয়ামা‘আলার রাছূলি ইল্লাল বালা-গুল মুবীন।
আল বায়ান:
বল, ‘তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর।’ তারপর যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও, তবে সে শুধু তার উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্য দায়ী এবং তোমাদের উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্য তোমরাই দায়ী। আর যদি তোমরা তার আনুগত্য কর তবে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হবে। আর রাসূলের দায়িত্ব শুধু স্পষ্টভাবে পৌঁছে দেয়া।
বল, ‘তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর।’ তারপর যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও, তবে সে শুধু তার উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্য দায়ী এবং তোমাদের উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্য তোমরাই দায়ী। আর যদি তোমরা তার আনুগত্য কর তবে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হবে। আর রাসূলের দায়িত্ব শুধু স্পষ্টভাবে পৌঁছে দেয়া।
তাইসিরুল কুরআন:
বল : আল্লাহর আনুগত্য ও রসূলের আনুগত্য কর, অতঃপর যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে লও তাহলে তার (অর্থাৎ রসূলের) উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্য সে দায়ী, আর তোমাদের উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্য তোমরাই দায়ী, তোমরা যদি তার আনুগত্য কর তবে সঠিক পথ পাবে, রসূলের দায়িত্ব হচ্ছে স্পষ্টভাবে (বাণী) পৌঁছে দেয়া।
বল : আল্লাহর আনুগত্য ও রসূলের আনুগত্য কর, অতঃপর যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে লও তাহলে তার (অর্থাৎ রসূলের) উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্য সে দায়ী, আর তোমাদের উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্য তোমরাই দায়ী, তোমরা যদি তার আনুগত্য কর তবে সঠিক পথ পাবে, রসূলের দায়িত্ব হচ্ছে স্পষ্টভাবে (বাণী) পৌঁছে দেয়া।
Sahih International:
Say, "Obey Allah and obey the Messenger; but if you turn away - then upon him is only that [duty] with which he has been charged, and upon you is that with which you have been charged. And if you obey him, you will be [rightly] guided. And there is not upon the Messenger except the [responsibility for] clear notification."
Say, "Obey Allah and obey the Messenger; but if you turn away - then upon him is only that [duty] with which he has been charged, and upon you is that with which you have been charged. And if you obey him, you will be [rightly] guided. And there is not upon the Messenger except the [responsibility for] clear notification."
وَعَدَ اللّٰهُ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا مِنْکُمْ وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَیَسْتَخْلِفَنَّهُمْ فِی الْاَرْضِ کَمَا اسْتَخْلَفَ الَّذِیْنَ مِنْ قَبْلِهِمْ ۪ وَ لَیُمَکِّنَنَّ لَهُمْ دِیْنَهُمُ الَّذِی ارْتَضٰی لَهُمْ وَ لَیُبَدِّلَنَّهُمْ مِّنْۢ بَعْدِ خَوْفِهِمْ اَمْنًا ؕ یَعْبُدُوْنَنِیْ لَا یُشْرِکُوْنَ بِیْ شَیْئًا ؕ وَ مَنْ کَفَرَ بَعْدَ ذٰلِکَ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الْفٰسِقُوْنَ ﴿۵۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ‘আদাল্লা-হুল লাযীনা আ-মানূ মিনকুম ওয়া আমিলুসসা-লিহা-তি লাইয়াসতাখলিফান্নাহুম ফিল আরদিকামাছ তাখলাফাল্লাযীনা মিন কাবলিহিম ওয়া লাইউমাক্কিনান্না লাহুম দীনাহুমুল্লাযির তাদা-লাহুম ওয়ালা ইউবাদ্দিলান্নাহুম মিম বা‘দি খাওফিহিম আমনা- ইয়া‘বুদূ নানী লা-ইউশরিকূনা বী শাইআওঁ ওয়া মান কাফারা বা‘দা যা-লিকা ফাউলাইকা হুমুল ফা-ছিকূন।
ওয়া ‘আদাল্লা-হুল লাযীনা আ-মানূ মিনকুম ওয়া আমিলুসসা-লিহা-তি লাইয়াসতাখলিফান্নাহুম ফিল আরদিকামাছ তাখলাফাল্লাযীনা মিন কাবলিহিম ওয়া লাইউমাক্কিনান্না লাহুম দীনাহুমুল্লাযির তাদা-লাহুম ওয়ালা ইউবাদ্দিলান্নাহুম মিম বা‘দি খাওফিহিম আমনা- ইয়া‘বুদূ নানী লা-ইউশরিকূনা বী শাইআওঁ ওয়া মান কাফারা বা‘দা যা-লিকা ফাউলাইকা হুমুল ফা-ছিকূন।
আল বায়ান:
তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে এ মর্মে ওয়াদা দিয়েছেন যে, তিনি নিশ্চিতভাবে তাদেরকে যমীনের প্রতিনিধিত্ব প্রদান করবেন, যেমন তিনি প্রতিনিধিত্ব প্রদান করেছিলেন তাদের পূর্ববর্তীদেরকে এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দীনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তিনি তাদের ভয়-ভীতি শান্তি-নিরাপত্তায় পরিবর্তিত করে দেবেন। তারা আমারই ইবাদাত করবে, আমার সাথে কোন কিছুকে শরীক করবে না। আর এরপর যারা কুফরী করবে তারাই ফাসিক।
তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে এ মর্মে ওয়াদা দিয়েছেন যে, তিনি নিশ্চিতভাবে তাদেরকে যমীনের প্রতিনিধিত্ব প্রদান করবেন, যেমন তিনি প্রতিনিধিত্ব প্রদান করেছিলেন তাদের পূর্ববর্তীদেরকে এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দীনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তিনি তাদের ভয়-ভীতি শান্তি-নিরাপত্তায় পরিবর্তিত করে দেবেন। তারা আমারই ইবাদাত করবে, আমার সাথে কোন কিছুকে শরীক করবে না। আর এরপর যারা কুফরী করবে তারাই ফাসিক।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে আর সৎকাজ করে আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে তিনি তাদেরকে অবশ্যই পৃথিবীতে খিলাফাত দান করবেন যেমন তাদের পূর্ববর্তীদেরকে তিনি খিলাফাত দান করেছিলেন এবং তিনি তাদের দ্বীনকে অবশ্যই কর্তৃত্বে প্রতিষ্ঠিত করবেন যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তিনি তাদের ভয়-ভীতিপূর্ণ অবস্থাকে পরিবর্তিত করে তাদেরকে অবশ্যই নিরাপত্তা দান করবেন। তারা আমার ‘ইবাদাত করবে, কোন কিছুকে আমার শরীক করবে না। এরপরও যারা সত্য প্রত্যাখ্যান করবে তারাই বিদ্রোহী, অন্যায়কারী।
তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে আর সৎকাজ করে আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে তিনি তাদেরকে অবশ্যই পৃথিবীতে খিলাফাত দান করবেন যেমন তাদের পূর্ববর্তীদেরকে তিনি খিলাফাত দান করেছিলেন এবং তিনি তাদের দ্বীনকে অবশ্যই কর্তৃত্বে প্রতিষ্ঠিত করবেন যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তিনি তাদের ভয়-ভীতিপূর্ণ অবস্থাকে পরিবর্তিত করে তাদেরকে অবশ্যই নিরাপত্তা দান করবেন। তারা আমার ‘ইবাদাত করবে, কোন কিছুকে আমার শরীক করবে না। এরপরও যারা সত্য প্রত্যাখ্যান করবে তারাই বিদ্রোহী, অন্যায়কারী।
Sahih International:
Allah has promised those who have believed among you and done righteous deeds that He will surely grant them succession [to authority] upon the earth just as He granted it to those before them and that He will surely establish for them [therein] their religion which He has preferred for them and that He will surely substitute for them, after their fear, security, [for] they worship Me, not associating anything with Me. But whoever disbelieves after that - then those are the defiantly disobedient.
Allah has promised those who have believed among you and done righteous deeds that He will surely grant them succession [to authority] upon the earth just as He granted it to those before them and that He will surely establish for them [therein] their religion which He has preferred for them and that He will surely substitute for them, after their fear, security, [for] they worship Me, not associating anything with Me. But whoever disbelieves after that - then those are the defiantly disobedient.
وَ اَقِیْمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ وَ اَطِیْعُوا الرَّسُوْلَ لَعَلَّکُمْ تُرْحَمُوْنَ ﴿۵۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আকীমুসসালা-তা ওয়া-আ-তুযযাকা-তা ওয়া আতী‘উর রাছূলা লা‘আল্লাকুম তুরহামূন।
ওয়া আকীমুসসালা-তা ওয়া-আ-তুযযাকা-তা ওয়া আতী‘উর রাছূলা লা‘আল্লাকুম তুরহামূন।
আল বায়ান:
আর তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হতে পার।
আর তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হতে পার।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমরা (নিয়মিত) নামায প্রতিষ্ঠা কর, যাকাত প্রদান কর ও রসূলের আনুগত্য কর যাতে তোমরা অনুগ্রহ প্রাপ্ত হও।
তোমরা (নিয়মিত) নামায প্রতিষ্ঠা কর, যাকাত প্রদান কর ও রসূলের আনুগত্য কর যাতে তোমরা অনুগ্রহ প্রাপ্ত হও।
Sahih International:
And establish prayer and give zakah and obey the Messenger - that you may receive mercy.
And establish prayer and give zakah and obey the Messenger - that you may receive mercy.
لَا تَحْسَبَنَّ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا مُعْجِزِیْنَ فِی الْاَرْضِ ۚ وَ مَاْوٰىهُمُ النَّارُ ؕ وَ لَبِئْسَ الْمَصِیْرُ ﴿۵۷﴾
উচ্চারণ:
লা-তাহছাবান্নাল্লাযীনা কাফারূমু‘জিযীনা ফিল আর দি ওয়ামা’ওয়া-হুমুন্না-রু ওয়ালাবি’ছাল মাসীর।
লা-তাহছাবান্নাল্লাযীনা কাফারূমু‘জিযীনা ফিল আর দি ওয়ামা’ওয়া-হুমুন্না-রু ওয়ালাবি’ছাল মাসীর।
আল বায়ান:
তুমি কাফিরদেরকে যমীনে অপারগকারী মনে করো না; তাদের আশ্রয়স্থল আগুন। আর কতই না নিকৃষ্ট এই প্রত্যাবর্তনস্থল!
তুমি কাফিরদেরকে যমীনে অপারগকারী মনে করো না; তাদের আশ্রয়স্থল আগুন। আর কতই না নিকৃষ্ট এই প্রত্যাবর্তনস্থল!
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি কাফিরদেরকে এমন মনে কর না যে, তারা পৃথিবীতে আল্লাহর ইচ্ছেকে পরাভূত করার ক্ষমতা রাখে, তাদের বাসস্থান হল আগুন; কতই না নিকৃষ্ট আশ্রয়স্থল!
তুমি কাফিরদেরকে এমন মনে কর না যে, তারা পৃথিবীতে আল্লাহর ইচ্ছেকে পরাভূত করার ক্ষমতা রাখে, তাদের বাসস্থান হল আগুন; কতই না নিকৃষ্ট আশ্রয়স্থল!
Sahih International:
Never think that the disbelievers are causing failure [to Allah] upon the earth. Their refuge will be the Fire - and how wretched the destination.
Never think that the disbelievers are causing failure [to Allah] upon the earth. Their refuge will be the Fire - and how wretched the destination.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لِیَسْتَاْذِنْکُمُ الَّذِیْنَ مَلَکَتْ اَیْمَانُکُمْ وَ الَّذِیْنَ لَمْ یَبْلُغُوا الْحُلُمَ مِنْکُمْ ثَلٰثَ مَرّٰتٍ ؕ مِنْ قَبْلِ صَلٰوۃِ الْفَجْرِ وَ حِیْنَ تَضَعُوْنَ ثِیَابَکُمْ مِّنَ الظَّهِیْرَۃِ وَ مِنْۢ بَعْدِ صَلٰوۃِ الْعِشَآءِ ۟ؕ ثَلٰثُ عَوْرٰتٍ لَّکُمْ ؕ لَیْسَ عَلَیْکُمْ وَ لَا عَلَیْهِمْ جُنَاحٌۢ بَعْدَهُنَّ ؕ طَوّٰفُوْنَ عَلَیْکُمْ بَعْضُکُمْ عَلٰی بَعْضٍ ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمُ الْاٰیٰتِ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیْمٌ حَکِیْمٌ ﴿۵۸﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলিইয়াছতা’যিনকুমুল্লাযীনা মালাকাত আইমা-নুকুম ওয়াল লাযীনা লাম ইয়াবলুগুল হুলুমা মিনকুম ছালা-ছা মাররা-তিন মিন কাবলি সালা-তিল ফাজরি ওয়া হীনা তাদা‘ঊনা ছিয়া-বাকুম মিনাজ্জাহীরাতি ওয়া মিম বা‘দি সালা-তিল ‘ইশাই ছালা-ছু‘আওরা-তিল্লাকুম লাইছা ‘আলাইকুম ওয়ালা-‘আলাইহিম জুনা-হুম বা‘দাহুন্না তাওওয়া-ফূনা ‘আলাইকুম বা‘দুকুম ‘আলা-বা‘দিন কাযালিকা ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুমুল আ-য়া-তি ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলিইয়াছতা’যিনকুমুল্লাযীনা মালাকাত আইমা-নুকুম ওয়াল লাযীনা লাম ইয়াবলুগুল হুলুমা মিনকুম ছালা-ছা মাররা-তিন মিন কাবলি সালা-তিল ফাজরি ওয়া হীনা তাদা‘ঊনা ছিয়া-বাকুম মিনাজ্জাহীরাতি ওয়া মিম বা‘দি সালা-তিল ‘ইশাই ছালা-ছু‘আওরা-তিল্লাকুম লাইছা ‘আলাইকুম ওয়ালা-‘আলাইহিম জুনা-হুম বা‘দাহুন্না তাওওয়া-ফূনা ‘আলাইকুম বা‘দুকুম ‘আলা-বা‘দিন কাযালিকা ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুমুল আ-য়া-তি ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
আল বায়ান:
হে মুমিনগণ, তোমাদের ডানহাত যার মালিক হয়েছে এবং তোমাদের মধ্যে যারা প্রাপ্তবয়স্ক হয়নি তারা যেন অবশ্যই তিন সময়ে অনুমতি গ্রহণ করে। ফজরের সালাতের পূর্বে, দুপুরে যখন তোমরা তোমাদের পোশাক খুলে রাখ, এবং ‘ইশার সালাতের পর; এই তিনটি তোমাদের [গোপনীয়তার] সময়। এই তিন সময়ের পর তোমাদের এবং তাদের কোন দোষ নেই। তোমাদের একে অন্যের কাছে যাতায়াত করতেই হয়। এভাবে আল্লাহ তোমাদের উদ্দেশ্যে তাঁর আয়াতসমূহ বর্ণনা করেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
হে মুমিনগণ, তোমাদের ডানহাত যার মালিক হয়েছে এবং তোমাদের মধ্যে যারা প্রাপ্তবয়স্ক হয়নি তারা যেন অবশ্যই তিন সময়ে অনুমতি গ্রহণ করে। ফজরের সালাতের পূর্বে, দুপুরে যখন তোমরা তোমাদের পোশাক খুলে রাখ, এবং ‘ইশার সালাতের পর; এই তিনটি তোমাদের [গোপনীয়তার] সময়। এই তিন সময়ের পর তোমাদের এবং তাদের কোন দোষ নেই। তোমাদের একে অন্যের কাছে যাতায়াত করতেই হয়। এভাবে আল্লাহ তোমাদের উদ্দেশ্যে তাঁর আয়াতসমূহ বর্ণনা করেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! তোমাদের মালিকানাধীন দাসদাসীগণ আর তোমাদের যারা বয়:প্রাপ্ত হয়নি তারা যেন (তোমাদের কাছে আসতে) তোমাদের অনুমতি গ্রহণ করে তিন সময়ে- ফাজর নামাযের পূর্বে, আর যখন দুপুরে রোদের প্রচন্ডতায় তোমরা তোমাদের পোশাক খুলে রাখ আর ‘ইশার নামাযের পর। এ তিনটি তোমাদের পোশাকহীন হওয়ার সময়। এ সময়গুলো ছাড়া অন্য সময়ে (প্রবেশ করলে) তোমাদের উপর আর তাদের উপর কোন দোষ নেই। তোমাদের এককে অন্যের কাছে ঘুরাফিরা করতেই হয়। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য নির্দেশ খুবই স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেন, আল্লাহ সর্বজ্ঞ, বড়ই হিকমতওয়ালা।
হে ঈমানদারগণ! তোমাদের মালিকানাধীন দাসদাসীগণ আর তোমাদের যারা বয়:প্রাপ্ত হয়নি তারা যেন (তোমাদের কাছে আসতে) তোমাদের অনুমতি গ্রহণ করে তিন সময়ে- ফাজর নামাযের পূর্বে, আর যখন দুপুরে রোদের প্রচন্ডতায় তোমরা তোমাদের পোশাক খুলে রাখ আর ‘ইশার নামাযের পর। এ তিনটি তোমাদের পোশাকহীন হওয়ার সময়। এ সময়গুলো ছাড়া অন্য সময়ে (প্রবেশ করলে) তোমাদের উপর আর তাদের উপর কোন দোষ নেই। তোমাদের এককে অন্যের কাছে ঘুরাফিরা করতেই হয়। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য নির্দেশ খুবই স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেন, আল্লাহ সর্বজ্ঞ, বড়ই হিকমতওয়ালা।
Sahih International:
O you who have believed, let those whom your right hands possess and those who have not [yet] reached puberty among you ask permission of you [before entering] at three times: before the dawn prayer and when you put aside your clothing [for rest] at noon and after the night prayer. [These are] three times of privacy for you. There is no blame upon you nor upon them beyond these [periods], for they continually circulate among you - some of you, among others. Thus does Allah make clear to you the verses; and Allah is Knowing and Wise.
O you who have believed, let those whom your right hands possess and those who have not [yet] reached puberty among you ask permission of you [before entering] at three times: before the dawn prayer and when you put aside your clothing [for rest] at noon and after the night prayer. [These are] three times of privacy for you. There is no blame upon you nor upon them beyond these [periods], for they continually circulate among you - some of you, among others. Thus does Allah make clear to you the verses; and Allah is Knowing and Wise.
وَ اِذَا بَلَغَ الْاَطْفَالُ مِنْکُمُ الْحُلُمَ فَلْیَسْتَاْذِنُوْا کَمَا اسْتَاْذَنَ الَّذِیْنَ مِنْ قَبْلِهِمْ ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمْ اٰیٰتِهٖ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیْمٌ حَکِیْمٌ ﴿۵۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযা-বালাগাল আতফা-লুমিনকুমুল হুলুমা ফালইয়াছতা’যিনূকামাছতা’যানাল্লাযীনা মিন কাবলিহিম কাযা-লিকা ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুম আ-য়া-তিহী ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
ওয়া ইযা-বালাগাল আতফা-লুমিনকুমুল হুলুমা ফালইয়াছতা’যিনূকামাছতা’যানাল্লাযীনা মিন কাবলিহিম কাযা-লিকা ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুম আ-য়া-তিহী ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
আল বায়ান:
আর তোমাদের সন্তান-সন্ততি যখন প্রাপ্তবয়স্ক হয়, তখন তারাও যেন অনুমতি চায় যেমনিভাবে তাদের অগ্রজরা অনুমতি চাইত। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বর্ণনা করেন। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
আর তোমাদের সন্তান-সন্ততি যখন প্রাপ্তবয়স্ক হয়, তখন তারাও যেন অনুমতি চায় যেমনিভাবে তাদের অগ্রজরা অনুমতি চাইত। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বর্ণনা করেন। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের শিশুরা যখন বয়োঃপ্রাপ্ত হবে তখন তারা যেন তোমাদের নিকট আসতে অনুমতি নেয়, যেমন তাদের বয়োজ্যেষ্ঠরা অনুমতি নেয়। এভাবে আল্লাহ তাঁর নির্দেশ খুবই স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেন, কারণ আল্লাহ সর্বজ্ঞ, বড়ই হিকমতওয়ালা।
তোমাদের শিশুরা যখন বয়োঃপ্রাপ্ত হবে তখন তারা যেন তোমাদের নিকট আসতে অনুমতি নেয়, যেমন তাদের বয়োজ্যেষ্ঠরা অনুমতি নেয়। এভাবে আল্লাহ তাঁর নির্দেশ খুবই স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেন, কারণ আল্লাহ সর্বজ্ঞ, বড়ই হিকমতওয়ালা।
Sahih International:
And when the children among you reach puberty, let them ask permission [at all times] as those before them have done. Thus does Allah make clear to you His verses; and Allah is Knowing and Wise.
And when the children among you reach puberty, let them ask permission [at all times] as those before them have done. Thus does Allah make clear to you His verses; and Allah is Knowing and Wise.
وَ الْقَوَاعِدُ مِنَ النِّسَآءِ الّٰتِیْ لَا یَرْجُوْنَ نِکَاحًا فَلَیْسَ عَلَیْهِنَّ جُنَاحٌ اَنْ یَّضَعْنَ ثِیَابَهُنَّ غَیْرَ مُتَبَرِّجٰتٍۭ بِزِیْنَۃٍ ؕ وَ اَنْ یَّسْتَعْفِفْنَ خَیْرٌ لَّهُنَّ ؕ وَ اللّٰهُ سَمِیْعٌ عَلِیْمٌ ﴿۶۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল কাওয়া-‘ইদুমিনাননিছাইল্লা-তী লা-ইয়ারজুনা নিকা-হান ফালাইছা ‘আলাইহিন্না জুনা-হুন আইঁ ইয়াদা‘না ছিয়া-বাহুন্না গাইরা মুতাবাররিজা-তিম বিযীনাতিও ওয়া আইঁ ইয়াছতা‘ফিফনা খাইরুল লাহুন্না ওয়াল্লা-হু ছামী‘উন ‘আলীম।
ওয়াল কাওয়া-‘ইদুমিনাননিছাইল্লা-তী লা-ইয়ারজুনা নিকা-হান ফালাইছা ‘আলাইহিন্না জুনা-হুন আইঁ ইয়াদা‘না ছিয়া-বাহুন্না গাইরা মুতাবাররিজা-তিম বিযীনাতিও ওয়া আইঁ ইয়াছতা‘ফিফনা খাইরুল লাহুন্না ওয়াল্লা-হু ছামী‘উন ‘আলীম।
আল বায়ান:
আর বৃদ্ধা নারীরা, যারা বিয়ের প্রত্যাশা করে না, তাদের জন্য কোন দোষ নেই, যদি তারা তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে তাদের কিছু পোশাক খুলে রাখে এবং এ থেকে বিরত থাকাই তাদের জন্য উত্তম। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।
আর বৃদ্ধা নারীরা, যারা বিয়ের প্রত্যাশা করে না, তাদের জন্য কোন দোষ নেই, যদি তারা তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে তাদের কিছু পোশাক খুলে রাখে এবং এ থেকে বিরত থাকাই তাদের জন্য উত্তম। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।
তাইসিরুল কুরআন:
বয়স্কা নারীরা যারা বিয়ের আশা রাখে না, তাদের প্রতি কোন দোষ বর্তাবে না যদি তারা তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না ক’রে তাদের (উপরি) পোশাক খুলে রাখে, তবে এথেকে যদি তারা বিরত থাকে তবে সেটাই তাদের জন্য উত্তম। আল্লাহ সব কিছু শোনেন, সব কিছু সম্পর্কে পূর্ণ অবগত।
বয়স্কা নারীরা যারা বিয়ের আশা রাখে না, তাদের প্রতি কোন দোষ বর্তাবে না যদি তারা তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না ক’রে তাদের (উপরি) পোশাক খুলে রাখে, তবে এথেকে যদি তারা বিরত থাকে তবে সেটাই তাদের জন্য উত্তম। আল্লাহ সব কিছু শোনেন, সব কিছু সম্পর্কে পূর্ণ অবগত।
Sahih International:
And women of post-menstrual age who have no desire for marriage - there is no blame upon them for putting aside their outer garments [but] not displaying adornment. But to modestly refrain [from that] is better for them. And Allah is Hearing and Knowing.
And women of post-menstrual age who have no desire for marriage - there is no blame upon them for putting aside their outer garments [but] not displaying adornment. But to modestly refrain [from that] is better for them. And Allah is Hearing and Knowing.
لَیْسَ عَلَی الْاَعْمٰی حَرَجٌ وَّ لَا عَلَی الْاَعْرَجِ حَرَجٌ وَّ لَا عَلَی الْمَرِیْضِ حَرَجٌ وَّ لَا عَلٰۤی اَنْفُسِکُمْ اَنْ تَاْکُلُوْا مِنْۢ بُیُوْتِکُمْ اَوْ بُیُوْتِ اٰبَآئِکُمْ اَوْ بُیُوْتِ اُمَّهٰتِکُمْ اَوْ بُیُوْتِ اِخْوَانِکُمْ اَوْ بُیُوْتِ اَخَوٰتِکُمْ اَوْ بُیُوْتِ اَعْمَامِکُمْ اَوْ بُیُوْتِ عَمّٰتِکُمْ اَوْ بُیُوْتِ اَخْوَالِکُمْ اَوْ بُیُوْتِ خٰلٰتِکُمْ اَوْ مَا مَلَکْتُمْ مَّفَاتِحَهٗۤ اَوْ صَدِیْقِکُمْ ؕ لَیْسَ عَلَیْکُمْ جُنَاحٌ اَنْ تَاْکُلُوْا جَمِیْعًا اَوْ اَشْتَاتًا ؕ فَاِذَا دَخَلْتُمْ بُیُوْتًا فَسَلِّمُوْا عَلٰۤی اَنْفُسِکُمْ تَحِیَّۃً مِّنْ عِنْدِ اللّٰهِ مُبٰرَکَۃً طَیِّبَۃً ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَکُمُ الْاٰیٰتِ لَعَلَّکُمْ تَعْقِلُوْنَ ﴿۶۱﴾
উচ্চারণ:
লাইছা ‘আলাল আ‘মা-হারাজুইঁওয়ালা-‘আলাল আ‘রাজি হারাজুওঁ ওয়ালা ‘আলাল মারীদি হারাজুওঁ ওয়ালা-‘আলা- আনফুছিকুম আন তা’কুলূমিম বুয়ূতিকুম আও বুয়ূতি আ-বাইকুম আও বুয়ূতি উম্মাহা-তিকুম আও বুয়ূতি ইখওয়া-নিকুম আও বুয়ূতি আখাওয়া-তিকুম আও বুয়ূতি আ‘মা-মিকুম আও বুয়ূতি ‘আম্মা-তিকুম আও বুয়ূতি আখওয়া-লিকুম আও বুয়ূতি খা-লাতিকুম আও মা-মালাকতুম মাফা-তিহাহূআও সাদীকিকুম লাইছা ‘আলাইকুম জুনা-হুন আন তা‘কুলূজামী‘আন আও আশতা-তান ফাইযা-দাখাল তুম বূয়ূতান ফাছালিল-মূ‘আলা আনফুছিকুম তাহিইইয়াতাম মিন ‘ইনদিল্লা-হি মুবা-রাকাতান তাইয়িবাতান কাযা-লিকা ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুমুল আ-য়া-তি লা‘আল্লাকুম তা’কিলূন।
লাইছা ‘আলাল আ‘মা-হারাজুইঁওয়ালা-‘আলাল আ‘রাজি হারাজুওঁ ওয়ালা ‘আলাল মারীদি হারাজুওঁ ওয়ালা-‘আলা- আনফুছিকুম আন তা’কুলূমিম বুয়ূতিকুম আও বুয়ূতি আ-বাইকুম আও বুয়ূতি উম্মাহা-তিকুম আও বুয়ূতি ইখওয়া-নিকুম আও বুয়ূতি আখাওয়া-তিকুম আও বুয়ূতি আ‘মা-মিকুম আও বুয়ূতি ‘আম্মা-তিকুম আও বুয়ূতি আখওয়া-লিকুম আও বুয়ূতি খা-লাতিকুম আও মা-মালাকতুম মাফা-তিহাহূআও সাদীকিকুম লাইছা ‘আলাইকুম জুনা-হুন আন তা‘কুলূজামী‘আন আও আশতা-তান ফাইযা-দাখাল তুম বূয়ূতান ফাছালিল-মূ‘আলা আনফুছিকুম তাহিইইয়াতাম মিন ‘ইনদিল্লা-হি মুবা-রাকাতান তাইয়িবাতান কাযা-লিকা ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুমুল আ-য়া-তি লা‘আল্লাকুম তা’কিলূন।
আল বায়ান:
অন্ধের জন্য কোন দোষ নেই, পঙ্গুর জন্য কোন দোষ নেই, রোগাক্রান্তের জন্য কোন দোষ নেই এবং তোমাদের নিজদের জন্যও কোন দোষ নেই যে তোমরা খাবে তোমাদের নিজদের ঘরে, অথবা তোমাদের পিতাদের ঘরে, অথবা তোমাদের মায়েদের ঘরে, অথবা তোমাদের ভাইদের ঘরে, অথবা তোমাদের বোনদের ঘরে, অথবা তোমাদের চাচাদের ঘরে, অথবা তোমাদের ফুফুদের ঘরে, অথবা তোমাদের মামাদের ঘরে, অথবা তোমাদের খালাদের ঘরে, অথবা সেসব ঘরে যার চাবি তোমাদের অধিকারে রয়েছে, অথবা তোমাদের বন্ধুদের ঘরে। তোমরা একত্রে খাও অথবা আলাদা আলাদা খাও তাতে কোনও দোষ নেই। তবে তোমরা যখন কোন ঘরে প্রবেশ করবে তখন তোমরা নিজদের উপর সালাম করবে, আল্লাহর পক্ষ থেকে বরকতপূর্ণ ও পবিত্র অভিবাদনস্বরূপ। এভাবে আল্লাহ তোমাদের উদ্দেশ্যে তাঁর আয়াতসমূহ বর্ণনা করেন যাতে তোমরা বুঝতে পার।
অন্ধের জন্য কোন দোষ নেই, পঙ্গুর জন্য কোন দোষ নেই, রোগাক্রান্তের জন্য কোন দোষ নেই এবং তোমাদের নিজদের জন্যও কোন দোষ নেই যে তোমরা খাবে তোমাদের নিজদের ঘরে, অথবা তোমাদের পিতাদের ঘরে, অথবা তোমাদের মায়েদের ঘরে, অথবা তোমাদের ভাইদের ঘরে, অথবা তোমাদের বোনদের ঘরে, অথবা তোমাদের চাচাদের ঘরে, অথবা তোমাদের ফুফুদের ঘরে, অথবা তোমাদের মামাদের ঘরে, অথবা তোমাদের খালাদের ঘরে, অথবা সেসব ঘরে যার চাবি তোমাদের অধিকারে রয়েছে, অথবা তোমাদের বন্ধুদের ঘরে। তোমরা একত্রে খাও অথবা আলাদা আলাদা খাও তাতে কোনও দোষ নেই। তবে তোমরা যখন কোন ঘরে প্রবেশ করবে তখন তোমরা নিজদের উপর সালাম করবে, আল্লাহর পক্ষ থেকে বরকতপূর্ণ ও পবিত্র অভিবাদনস্বরূপ। এভাবে আল্লাহ তোমাদের উদ্দেশ্যে তাঁর আয়াতসমূহ বর্ণনা করেন যাতে তোমরা বুঝতে পার।
তাইসিরুল কুরআন:
অন্ধের জন্য দোষ নেই, খোঁড়ার জন্য দোষ নেই, পীড়িতের জন্য দোষ নেই আর তোমাদের জন্যও দোষ নেই খাদ্য গ্রহণ করতে তোমাদের গৃহে, কিংবা তোমাদের পিতৃগণের গৃহে, কিংবা তোমাদের মাতৃগণের গৃহে, কিংবা তোমাদের ভ্রাতাদের গৃহে, কিংবা তোমাদের বোনেদের গৃহে, কিংবা তোমাদের চাচাদের গৃহে, কিংবা তোমাদের ফুফুদের গৃহে, কিংবা তোমাদের মামাদের গৃহে, কিংবা তোমাদের খালাদের গৃহে, কিংবা ঐ সমস্ত গৃহে, যেগুলোর চাবি রয়েছে তোমাদের হাতে কিংবা তোমাদের বিশ্বস্ত বন্ধুদের গৃহে। তোমরা একত্রে আহার কর কিংবা আলাদা আলাদা তাতে তোমাদের উপর কোন দোষ নেই। যখন তোমরা গৃহে, প্রবেশ করবে তখন তোমরা স্বজনদেরকে সালাম জানাবে যা আল্লাহর দৃষ্টিতে বরকতময় পবিত্র সম্ভাষণ। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য নির্দেশসমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করেন যাতে তোমরা বুঝতে পার।
অন্ধের জন্য দোষ নেই, খোঁড়ার জন্য দোষ নেই, পীড়িতের জন্য দোষ নেই আর তোমাদের জন্যও দোষ নেই খাদ্য গ্রহণ করতে তোমাদের গৃহে, কিংবা তোমাদের পিতৃগণের গৃহে, কিংবা তোমাদের মাতৃগণের গৃহে, কিংবা তোমাদের ভ্রাতাদের গৃহে, কিংবা তোমাদের বোনেদের গৃহে, কিংবা তোমাদের চাচাদের গৃহে, কিংবা তোমাদের ফুফুদের গৃহে, কিংবা তোমাদের মামাদের গৃহে, কিংবা তোমাদের খালাদের গৃহে, কিংবা ঐ সমস্ত গৃহে, যেগুলোর চাবি রয়েছে তোমাদের হাতে কিংবা তোমাদের বিশ্বস্ত বন্ধুদের গৃহে। তোমরা একত্রে আহার কর কিংবা আলাদা আলাদা তাতে তোমাদের উপর কোন দোষ নেই। যখন তোমরা গৃহে, প্রবেশ করবে তখন তোমরা স্বজনদেরকে সালাম জানাবে যা আল্লাহর দৃষ্টিতে বরকতময় পবিত্র সম্ভাষণ। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য নির্দেশসমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করেন যাতে তোমরা বুঝতে পার।
Sahih International:
There is not upon the blind [any] constraint nor upon the lame constraint nor upon the ill constraint nor upon yourselves when you eat from your [own] houses or the houses of your fathers or the houses of your mothers or the houses of your brothers or the houses of your sisters or the houses of your father's brothers or the houses of your father's sisters or the houses of your mother's brothers or the houses of your mother's sisters or [from houses] whose keys you possess or [from the house] of your friend. There is no blame upon you whether you eat together or separately. But when you enter houses, give greetings of peace upon each other - a greeting from Allah, blessed and good. Thus does Allah make clear to you the verses [of ordinance] that you may understand.
There is not upon the blind [any] constraint nor upon the lame constraint nor upon the ill constraint nor upon yourselves when you eat from your [own] houses or the houses of your fathers or the houses of your mothers or the houses of your brothers or the houses of your sisters or the houses of your father's brothers or the houses of your father's sisters or the houses of your mother's brothers or the houses of your mother's sisters or [from houses] whose keys you possess or [from the house] of your friend. There is no blame upon you whether you eat together or separately. But when you enter houses, give greetings of peace upon each other - a greeting from Allah, blessed and good. Thus does Allah make clear to you the verses [of ordinance] that you may understand.
اِنَّمَا الْمُؤْمِنُوْنَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا بِاللّٰهِ وَ رَسُوْلِهٖ وَ اِذَا کَانُوْا مَعَهٗ عَلٰۤی اَمْرٍ جَامِعٍ لَّمْ یَذْهَبُوْا حَتّٰی یَسْتَاْذِنُوْهُ ؕ اِنَّ الَّذِیْنَ یَسْتَاْذِنُوْنَکَ اُولٰٓئِکَ الَّذِیْنَ یُؤْمِنُوْنَ بِاللّٰهِ وَ رَسُوْلِهٖ ۚ فَاِذَا اسْتَاْذَنُوْکَ لِبَعْضِ شَاْنِهِمْ فَاْذَنْ لِّمَنْ شِئْتَ مِنْهُمْ وَ اسْتَغْفِرْ لَهُمُ اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوْرٌ رَّحِیْمٌ ﴿۶۲﴾
উচ্চারণ:
ইন্নামাল মু’মিনূনাল্লাযীনা আ-মানূ বিল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী ওয়া ইযা-কা-নূ মা‘আহূ‘আলা আমরিন জামি‘ইল লাম ইয়াযহাবূহাত্তা-ইয়াছতা’যিনূহু ইন্নাল্লাযীনা ইয়াছতা’যিনূনাকা উলাইকাল্লাযীনা ইউ’মিনূনা বিল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী ফাইযাছতা’যানূকা লিবা‘দি শা’নিহিম ফা’যাল লিমান শি’তা মিনহুম ওয়াছতাগফির লাহুমুল্লা-হা ইন্নাল্লা-হা গাফরুর রাহীম।
ইন্নামাল মু’মিনূনাল্লাযীনা আ-মানূ বিল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী ওয়া ইযা-কা-নূ মা‘আহূ‘আলা আমরিন জামি‘ইল লাম ইয়াযহাবূহাত্তা-ইয়াছতা’যিনূহু ইন্নাল্লাযীনা ইয়াছতা’যিনূনাকা উলাইকাল্লাযীনা ইউ’মিনূনা বিল্লা-হি ওয়া রাছূলিহী ফাইযাছতা’যানূকা লিবা‘দি শা’নিহিম ফা’যাল লিমান শি’তা মিনহুম ওয়াছতাগফির লাহুমুল্লা-হা ইন্নাল্লা-হা গাফরুর রাহীম।
আল বায়ান:
মুমিন শুধু তারাই যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের ওপর ঈমান আনে এবং তাঁর সাথে কোন সমষ্টিগত কাজে থাকলে অনুমতি না নিয়ে চলে যায় না। নিশ্চয় তোমার কাছে যারা অনুমতি চায় তারাই কেবল আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উপর ঈমান আনে; সুতরাং কোন প্রয়োজনে তারা তোমার কাছে বাইরে যাওয়ার অনুমতি চাইলে তাদের মধ্যে তোমার যাকে ইচ্ছা তুমি অনুমতি দেবে এবং তাদের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।
মুমিন শুধু তারাই যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের ওপর ঈমান আনে এবং তাঁর সাথে কোন সমষ্টিগত কাজে থাকলে অনুমতি না নিয়ে চলে যায় না। নিশ্চয় তোমার কাছে যারা অনুমতি চায় তারাই কেবল আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উপর ঈমান আনে; সুতরাং কোন প্রয়োজনে তারা তোমার কাছে বাইরে যাওয়ার অনুমতি চাইলে তাদের মধ্যে তোমার যাকে ইচ্ছা তুমি অনুমতি দেবে এবং তাদের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
ঈমানদার তো তারাই যারা ঈমান আনে আল্লাহর উপর ও তাঁর রসূলের উপর আর তারা যখন রসূলের সঙ্গে সমষ্টিগত কাজে মিলিত হয়, তখন তার অনুমতি না নিয়ে চলে যায় না। যারা তোমার কাছে অনুমতি প্রার্থনা করে তারাই আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি বিশ্বাসী। কাজেই তাদের কেউ তাদের কোন কাজে যাওয়ার জন্য তোমার কাছে অনুমতি চাইলে তুমি তাদের যাকে ইচ্ছে অনুমতি দিবে আর তাদের জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করবে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু।
ঈমানদার তো তারাই যারা ঈমান আনে আল্লাহর উপর ও তাঁর রসূলের উপর আর তারা যখন রসূলের সঙ্গে সমষ্টিগত কাজে মিলিত হয়, তখন তার অনুমতি না নিয়ে চলে যায় না। যারা তোমার কাছে অনুমতি প্রার্থনা করে তারাই আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি বিশ্বাসী। কাজেই তাদের কেউ তাদের কোন কাজে যাওয়ার জন্য তোমার কাছে অনুমতি চাইলে তুমি তাদের যাকে ইচ্ছে অনুমতি দিবে আর তাদের জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করবে। আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু।
Sahih International:
The believers are only those who believe in Allah and His Messenger and, when they are [meeting] with him for a matter of common interest, do not depart until they have asked his permission. Indeed, those who ask your permission, [O Muhammad] - those are the ones who believe in Allah and His Messenger. So when they ask your permission for something of their affairs, then give permission to whom you will among them and ask forgiveness for them of Allah. Indeed, Allah is Forgiving and Merciful.
The believers are only those who believe in Allah and His Messenger and, when they are [meeting] with him for a matter of common interest, do not depart until they have asked his permission. Indeed, those who ask your permission, [O Muhammad] - those are the ones who believe in Allah and His Messenger. So when they ask your permission for something of their affairs, then give permission to whom you will among them and ask forgiveness for them of Allah. Indeed, Allah is Forgiving and Merciful.
لَا تَجْعَلُوْا دُعَآءَ الرَّسُوْلِ بَیْنَکُمْ کَدُعَآءِ بَعْضِکُمْ بَعْضًا ؕ قَدْ یَعْلَمُ اللّٰهُ الَّذِیْنَ یَتَسَلَّلُوْنَ مِنْکُمْ لِوَاذًا ۚ فَلْیَحْذَرِ الَّذِیْنَ یُخَالِفُوْنَ عَنْ اَمْرِهٖۤ اَنْ تُصِیْبَهُمْ فِتْنَۃٌ اَوْ یُصِیْبَهُمْ عَذَابٌ اَلِیْمٌ ﴿۶۳﴾
উচ্চারণ:
লা-তাজ‘আলূদু‘আআররাছূলি বাইনাকুম কাদু‘আই বা‘দিকুম বা‘দান কাদ ইয়ালামুল্লা-হুল্লাযীনা ইয়াতাছাল্লালূনা মিনকুম লিওয়া-যান ফালইয়াহযারিল্লাযীনা ইউখালিফূনা ‘আন আমরিহীআন তুসীবাহুম ফিতনাতুন আও ইউসীবাহুম ‘আযা-বুন আলীম।
লা-তাজ‘আলূদু‘আআররাছূলি বাইনাকুম কাদু‘আই বা‘দিকুম বা‘দান কাদ ইয়ালামুল্লা-হুল্লাযীনা ইয়াতাছাল্লালূনা মিনকুম লিওয়া-যান ফালইয়াহযারিল্লাযীনা ইউখালিফূনা ‘আন আমরিহীআন তুসীবাহুম ফিতনাতুন আও ইউসীবাহুম ‘আযা-বুন আলীম।
আল বায়ান:
তোমরা পরস্পরকে যেভাবে ডাকো রাসূলকে সেভাবে ডেকো না; তোমাদের মধ্যে যারা চুপিসারে সরে পড়ে আল্লাহ অবশ্যই তাদেরকে জানেন। অতএব যারা তাঁর নির্দেশের বিরুদ্ধাচরণ করে তারা যেন তাদের ওপর বিপর্যয় নেমে আসা অথবা যন্ত্রণাদায়ক আযাব পৌঁছার ভয় করে।
তোমরা পরস্পরকে যেভাবে ডাকো রাসূলকে সেভাবে ডেকো না; তোমাদের মধ্যে যারা চুপিসারে সরে পড়ে আল্লাহ অবশ্যই তাদেরকে জানেন। অতএব যারা তাঁর নির্দেশের বিরুদ্ধাচরণ করে তারা যেন তাদের ওপর বিপর্যয় নেমে আসা অথবা যন্ত্রণাদায়ক আযাব পৌঁছার ভয় করে।
তাইসিরুল কুরআন:
রসূলের ডাককে তোমরা তোমাদের একের প্রতি অন্যের ডাকের মত গণ্য করো না। আল্লাহ তাদেরকে জানেন যারা তোমাদের মধ্যে চুপিসারে সরে পড়ে। কাজেই যারা তার আদেশের বিরুদ্ধাচরণ করে তারা সতর্ক হোক যে, তাদের উপর পরীক্ষা নেমে আসবে কিংবা তাদের উপর নেমে আসবে ভয়াবহ শাস্তি।
রসূলের ডাককে তোমরা তোমাদের একের প্রতি অন্যের ডাকের মত গণ্য করো না। আল্লাহ তাদেরকে জানেন যারা তোমাদের মধ্যে চুপিসারে সরে পড়ে। কাজেই যারা তার আদেশের বিরুদ্ধাচরণ করে তারা সতর্ক হোক যে, তাদের উপর পরীক্ষা নেমে আসবে কিংবা তাদের উপর নেমে আসবে ভয়াবহ শাস্তি।
Sahih International:
Do not make [your] calling of the Messenger among yourselves as the call of one of you to another. Already Allah knows those of you who slip away, concealed by others. So let those beware who dissent from the Prophet's order, lest fitnah strike them or a painful punishment.
Do not make [your] calling of the Messenger among yourselves as the call of one of you to another. Already Allah knows those of you who slip away, concealed by others. So let those beware who dissent from the Prophet's order, lest fitnah strike them or a painful punishment.
اَلَاۤ اِنَّ لِلّٰهِ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ ؕ قَدْ یَعْلَمُ مَاۤ اَنْتُمْ عَلَیْهِ ؕ وَ یَوْمَ یُرْجَعُوْنَ اِلَیْهِ فَیُنَبِّئُهُمْ بِمَا عَمِلُوْا ؕ وَ اللّٰهُ بِکُلِّ شَیْءٍ عَلِیْمٌ ﴿۶۴﴾
উচ্চারণ:
আলাইন্না লিল্লা-হি মা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি কাদ ইয়া‘লামুমাআনতুম ‘আলাইহি ওয়া ইয়াওমা ইউরজা‘ঊনা ইলাইহি ফাইউনাব্বিঊহুম বিমা-‘আমিলূ ওয়াল্লা-হু বিকুল্লি শাইয়িন ‘আলীম।
আলাইন্না লিল্লা-হি মা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি কাদ ইয়া‘লামুমাআনতুম ‘আলাইহি ওয়া ইয়াওমা ইউরজা‘ঊনা ইলাইহি ফাইউনাব্বিঊহুম বিমা-‘আমিলূ ওয়াল্লা-হু বিকুল্লি শাইয়িন ‘আলীম।
আল বায়ান:
সাবধান, আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে তা আল্লাহরই; তোমরা যে অবস্থায় আছ তা তিনি অবশ্যই জানেন এবং যেদিন তাদেরকে তাঁর কাছে ফিরিয়ে নেয়া হবে সেদিন তারা যা করত তিনি তাদেরকে তা জানিয়ে দেবেন। আল্লাহ সব কিছু সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
সাবধান, আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে তা আল্লাহরই; তোমরা যে অবস্থায় আছ তা তিনি অবশ্যই জানেন এবং যেদিন তাদেরকে তাঁর কাছে ফিরিয়ে নেয়া হবে সেদিন তারা যা করত তিনি তাদেরকে তা জানিয়ে দেবেন। আল্লাহ সব কিছু সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
তাইসিরুল কুরআন:
নিশ্চিত জেনে রেখ, আসমান ও যমীনে যা কিছু আছে সবই আল্লাহর। তোমরা যে অবস্থায় আছ তা তিনি জানেন। অতঃপর যেদিন তারা তাঁর কাছে ফিরে যাবে সেদিন তিনি তাদেরকে জানিয়ে দেবেন তারা যা করত, আল্লাহ সকল বিষয়ে সবচেয়ে বেশি অবগত।
নিশ্চিত জেনে রেখ, আসমান ও যমীনে যা কিছু আছে সবই আল্লাহর। তোমরা যে অবস্থায় আছ তা তিনি জানেন। অতঃপর যেদিন তারা তাঁর কাছে ফিরে যাবে সেদিন তিনি তাদেরকে জানিয়ে দেবেন তারা যা করত, আল্লাহ সকল বিষয়ে সবচেয়ে বেশি অবগত।
Sahih International:
Unquestionably, to Allah belongs whatever is in the heavens and earth. Already He knows that upon which you [stand] and [knows] the Day when they will be returned to Him and He will inform them of what they have done. And Allah is Knowing of all things.
Unquestionably, to Allah belongs whatever is in the heavens and earth. Already He knows that upon which you [stand] and [knows] the Day when they will be returned to Him and He will inform them of what they have done. And Allah is Knowing of all things.