দেখুন/লুকান:
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ
الٓـمّٓرٰ ۟ تِلْکَ اٰیٰتُ الْکِتٰبِ ؕ وَ الَّذِیْۤ اُنْزِلَ اِلَیْکَ مِنْ رَّبِّکَ الْحَقُّ وَ لٰکِنَّ اَکْثَرَ النَّاسِ لَا یُؤْمِنُوْنَ ﴿۱﴾
উচ্চারণ:
আলিফ লাম মী-ম রা- তিলকা আ-য়া-তুল কিতা-বি ওয়াল্লাযীউনযিলা ইলাইকা মির রাব্বিকাল হাক্কুওয়ালা-কিন্না আকছারান্না-ছি লা-ইউ’মিনূন।
আলিফ লাম মী-ম রা- তিলকা আ-য়া-তুল কিতা-বি ওয়াল্লাযীউনযিলা ইলাইকা মির রাব্বিকাল হাক্কুওয়ালা-কিন্না আকছারান্না-ছি লা-ইউ’মিনূন।
আল বায়ান:
আলিফ-লাম-মীম-রা; এগুলো কিতাবের আয়াত, আর তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার উপর যা কিছু নাযিল হয়েছে তা সত্য, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ ঈমান আনে না।
আলিফ-লাম-মীম-রা; এগুলো কিতাবের আয়াত, আর তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার উপর যা কিছু নাযিল হয়েছে তা সত্য, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ ঈমান আনে না।
তাইসিরুল কুরআন:
আলিফ-লাম-মীম-র, এগুলো কিতাবের আয়াতসমূহ, আর তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা প্রকৃত সত্য, কিন্তু অধিকাংশ মানুষই ঈমান আনে না।
আলিফ-লাম-মীম-র, এগুলো কিতাবের আয়াতসমূহ, আর তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা প্রকৃত সত্য, কিন্তু অধিকাংশ মানুষই ঈমান আনে না।
Sahih International:
Alif, Lam, Meem, Ra. These are the verses of the Book; and what has been revealed to you from your Lord is the truth, but most of the people do not believe.
Alif, Lam, Meem, Ra. These are the verses of the Book; and what has been revealed to you from your Lord is the truth, but most of the people do not believe.
اَللّٰهُ الَّذِیْ رَفَعَ السَّمٰوٰتِ بِغَیْرِ عَمَدٍ تَرَوْنَهَا ثُمَّ اسْتَوٰی عَلَی الْعَرْشِ وَ سَخَّرَ الشَّمْسَ وَ الْقَمَرَ ؕ کُلٌّ یَّجْرِیْ لِاَجَلٍ مُّسَمًّی ؕ یُدَبِّرُ الْاَمْرَ یُفَصِّلُ الْاٰیٰتِ لَعَلَّکُمْ بِلِقَآءِ رَبِّکُمْ تُوْقِنُوْنَ ﴿۲﴾
উচ্চারণ:
আল্লা-হুল্লাযীরাফা‘আছছামা-ওয়া-তি বিগাইরি ‘আমাদিন তারাওনাহা- ছু ম্মাছ তাওয়া ‘আলাল ‘আরশি ওয়া ছাখখারাশশামছা ওয়াল কামারা কুল্লুইঁ ইয়াজরী লিআজালিম মুছাম্মা- ইউদাব্বিরুল আমরা ইউফাসসিলুল আ-য়া-তি লা‘আল্লাকুম বিলিকাই রাব্বিকুম তূকিনূন।
আল্লা-হুল্লাযীরাফা‘আছছামা-ওয়া-তি বিগাইরি ‘আমাদিন তারাওনাহা- ছু ম্মাছ তাওয়া ‘আলাল ‘আরশি ওয়া ছাখখারাশশামছা ওয়াল কামারা কুল্লুইঁ ইয়াজরী লিআজালিম মুছাম্মা- ইউদাব্বিরুল আমরা ইউফাসসিলুল আ-য়া-তি লা‘আল্লাকুম বিলিকাই রাব্বিকুম তূকিনূন।
আল বায়ান:
আল্লাহ, যিনি খুঁটি ছাড়া আসমানসমূহ উঁচু করেছেন যা তোমরা দেখছ। অতঃপর তিনি আরশে উঠেছেন এবং সূর্য ও চাঁদকে নিয়োজিত করেছেন। এর প্রত্যেকটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চলবে। তিনি সবকিছু পরিচালনা করেন। আয়াতসমূহ বিস্তারিত বর্ণনা করেন, যাতে তোমাদের রবের সাক্ষাতের ব্যাপারে তোমরা দৃঢ়বিশ্বাসী হতে পার।
আল্লাহ, যিনি খুঁটি ছাড়া আসমানসমূহ উঁচু করেছেন যা তোমরা দেখছ। অতঃপর তিনি আরশে উঠেছেন এবং সূর্য ও চাঁদকে নিয়োজিত করেছেন। এর প্রত্যেকটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চলবে। তিনি সবকিছু পরিচালনা করেন। আয়াতসমূহ বিস্তারিত বর্ণনা করেন, যাতে তোমাদের রবের সাক্ষাতের ব্যাপারে তোমরা দৃঢ়বিশ্বাসী হতে পার।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন তিনিই সূর্য ও চন্দ্রকে নিয়মের বন্ধনে বশীভূত রেখেছেন, প্রত্যেকেই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গতিশীল আছে। যাবতীয় বিষয় তিনিই নিয়ন্ত্রণ করেন, তিনি নিদর্শনসমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করেন যাতে তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যাপারে দৃঢ় বিশ্বাসী হতে পার।
আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন তিনিই সূর্য ও চন্দ্রকে নিয়মের বন্ধনে বশীভূত রেখেছেন, প্রত্যেকেই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গতিশীল আছে। যাবতীয় বিষয় তিনিই নিয়ন্ত্রণ করেন, তিনি নিদর্শনসমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করেন যাতে তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যাপারে দৃঢ় বিশ্বাসী হতে পার।
Sahih International:
It is Allah who erected the heavens without pillars that you [can] see; then He established Himself above the Throne and made subject the sun and the moon, each running [its course] for a specified term. He arranges [each] matter; He details the signs that you may, of the meeting with your Lord, be certain.
It is Allah who erected the heavens without pillars that you [can] see; then He established Himself above the Throne and made subject the sun and the moon, each running [its course] for a specified term. He arranges [each] matter; He details the signs that you may, of the meeting with your Lord, be certain.
وَ هُوَ الَّذِیْ مَدَّ الْاَرْضَ وَ جَعَلَ فِیْهَا رَوَاسِیَ وَ اَنْهٰرًا ؕ وَ مِنْ کُلِّ الثَّمَرٰتِ جَعَلَ فِیْهَا زَوْجَیْنِ اثْنَیْنِ یُغْشِی الَّیْلَ النَّهَارَ ؕ اِنَّ فِیْ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوْمٍ یَّتَفَکَّرُوْنَ ﴿۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া হুওয়াল্লাযী মাদ্দাল আরদা ওয়া জা‘আলা ফীহা-রাওয়া-ছিয়া ওয়াআনহা-রাওঁ ওয়া মিন কুল্লিছছামারা-তি জা‘আলা ফীহা- যাওজাইনিছনাইনি ইউগশিল লাইলান্নাহা-র ইন্না ফী যা-লিকা লা আ-য়া-তিল লিকাওমিইঁ ইয়াতাফাক্কারূন।
ওয়া হুওয়াল্লাযী মাদ্দাল আরদা ওয়া জা‘আলা ফীহা-রাওয়া-ছিয়া ওয়াআনহা-রাওঁ ওয়া মিন কুল্লিছছামারা-তি জা‘আলা ফীহা- যাওজাইনিছনাইনি ইউগশিল লাইলান্নাহা-র ইন্না ফী যা-লিকা লা আ-য়া-তিল লিকাওমিইঁ ইয়াতাফাক্কারূন।
আল বায়ান:
আর তিনিই যমীনকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে সুদৃঢ় পর্বতমালা ও নদ-নদী স্থাপন করেছেন। আর প্রত্যেক প্রকারের ফল তিনি জোড়া জোড়া করে সৃষ্টি করেছেন। তিনি রাত দ্বারা দিনকে ঢেকে দেন। নিশ্চয় যে কওম চিন্তাভাবনা করে তাদের জন্য এতে নিদর্শনাবলী রয়েছে।
আর তিনিই যমীনকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে সুদৃঢ় পর্বতমালা ও নদ-নদী স্থাপন করেছেন। আর প্রত্যেক প্রকারের ফল তিনি জোড়া জোড়া করে সৃষ্টি করেছেন। তিনি রাত দ্বারা দিনকে ঢেকে দেন। নিশ্চয় যে কওম চিন্তাভাবনা করে তাদের জন্য এতে নিদর্শনাবলী রয়েছে।
তাইসিরুল কুরআন:
তিনিই যমীনকে বিছিয়ে দিয়েছেন আর তাতে পর্বত ও নদীনালা সংস্থাপিত করেছেন, আর তাতে সকল প্রকারের ফল জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। তিনি দিবসের উপর রাতের আবরণ টেনে দেন। চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য এতে অবশ্যই নিদর্শনাবলী রয়েছে।
তিনিই যমীনকে বিছিয়ে দিয়েছেন আর তাতে পর্বত ও নদীনালা সংস্থাপিত করেছেন, আর তাতে সকল প্রকারের ফল জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। তিনি দিবসের উপর রাতের আবরণ টেনে দেন। চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য এতে অবশ্যই নিদর্শনাবলী রয়েছে।
Sahih International:
And it is He who spread the earth and placed therein firmly set mountains and rivers; and from all of the fruits He made therein two mates; He causes the night to cover the day. Indeed in that are signs for a people who give thought.
And it is He who spread the earth and placed therein firmly set mountains and rivers; and from all of the fruits He made therein two mates; He causes the night to cover the day. Indeed in that are signs for a people who give thought.
وَ فِی الْاَرْضِ قِطَعٌ مُّتَجٰوِرٰتٌ وَّ جَنّٰتٌ مِّنْ اَعْنَابٍ وَّ زَرْعٌ وَّ نَخِیْلٌ صِنْوَانٌ وَّ غَیْرُ صِنْوَانٍ یُّسْقٰی بِمَآءٍ وَّاحِدٍ ۟ وَ نُفَضِّلُ بَعْضَهَا عَلٰی بَعْضٍ فِی الْاُکُلِ ؕ اِنَّ فِیْ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّقَوْمٍ یَّعْقِلُوْنَ ﴿۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ফিল আরদিকিতা‘উম মুতাজা-বিরা-তুওঁ ওয়া জান্না-তুম মিন আ‘না-বিওঁ ওয়া যার‘উওঁ ওয়া নাখীলুন সিনওয়া-নুওঁ ওয়া গাইরু সিনওয়া-নিইঁ ইউছকা- বিমাইওঁ ওয়াহিদিওঁ ওয়া নুফাদদিলুবা‘দাহা- ‘আলা-বা‘দিন ফিল উকুলি ইন্না ফী যালিকা লাআ-য়া-তিল লিকাওমিইঁ ইয়া‘কিলূন।
ওয়া ফিল আরদিকিতা‘উম মুতাজা-বিরা-তুওঁ ওয়া জান্না-তুম মিন আ‘না-বিওঁ ওয়া যার‘উওঁ ওয়া নাখীলুন সিনওয়া-নুওঁ ওয়া গাইরু সিনওয়া-নিইঁ ইউছকা- বিমাইওঁ ওয়াহিদিওঁ ওয়া নুফাদদিলুবা‘দাহা- ‘আলা-বা‘দিন ফিল উকুলি ইন্না ফী যালিকা লাআ-য়া-তিল লিকাওমিইঁ ইয়া‘কিলূন।
আল বায়ান:
আর যমীনে আছে পরস্পর পাশাপাশি ভূখন্ড, আঙ্গুর-বাগান, শস্যক্ষেত, খেজুর গাছ, যেগুলোর মধ্যে কিছু একই মূল থেকে উদগত আর কিছু ভিন্ন ভিন্ন মূল থেকে উদগত, যেগুলো একই পানি দ্বারা সেচ করা হয়, আর আমি খাওয়ার ক্ষেত্রে একটিকে অপরটির তুলনায় উৎকৃষ্ট করে দেই, এতে নিদর্শন রয়েছে ঐ কওমের জন্য যারা বুঝে।
আর যমীনে আছে পরস্পর পাশাপাশি ভূখন্ড, আঙ্গুর-বাগান, শস্যক্ষেত, খেজুর গাছ, যেগুলোর মধ্যে কিছু একই মূল থেকে উদগত আর কিছু ভিন্ন ভিন্ন মূল থেকে উদগত, যেগুলো একই পানি দ্বারা সেচ করা হয়, আর আমি খাওয়ার ক্ষেত্রে একটিকে অপরটির তুলনায় উৎকৃষ্ট করে দেই, এতে নিদর্শন রয়েছে ঐ কওমের জন্য যারা বুঝে।
তাইসিরুল কুরআন:
যমীনে আছে বিভিন্ন ভূখন্ড যা পরস্পর সংলগ্ন, আছে আঙ্গুরের বাগান, শস্য ক্ষেত, খেজুর গাছ- একই মূল হতে উদ্গত আর একই মূল থেকে উদগত নয়- যদিও একই পানিতে সিক্ত। খাওয়ার স্বাদে এদের কতককে কতকের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য এতে অবশ্যই নিদর্শনাবলী রয়েছে।
যমীনে আছে বিভিন্ন ভূখন্ড যা পরস্পর সংলগ্ন, আছে আঙ্গুরের বাগান, শস্য ক্ষেত, খেজুর গাছ- একই মূল হতে উদ্গত আর একই মূল থেকে উদগত নয়- যদিও একই পানিতে সিক্ত। খাওয়ার স্বাদে এদের কতককে কতকের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য এতে অবশ্যই নিদর্শনাবলী রয়েছে।
Sahih International:
And within the land are neighboring plots and gardens of grapevines and crops and palm trees, [growing] several from a root or otherwise, watered with one water; but We make some of them exceed others in [quality of] fruit. Indeed in that are signs for a people who reason.
And within the land are neighboring plots and gardens of grapevines and crops and palm trees, [growing] several from a root or otherwise, watered with one water; but We make some of them exceed others in [quality of] fruit. Indeed in that are signs for a people who reason.
وَ اِنْ تَعْجَبْ فَعَجَبٌ قَوْلُهُمْ ءَ اِذَا کُنَّا تُرٰبًا ءَ اِنَّا لَفِیْ خَلْقٍ جَدِیْدٍ ۬ؕ اُولٰٓئِکَ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا بِرَبِّهِمْ ۚ وَ اُولٰٓئِکَ الْاَغْلٰلُ فِیْۤ اَعْنَاقِهِمْ ۚ وَ اُولٰٓئِکَ اَصْحٰبُ النَّارِ ۚ هُمْ فِیْهَا خٰلِدُوْنَ ﴿۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইন তা‘জাব ফা‘আজাবুন কাওলুহুম আইযা-কুন্না-তুরা-বান আইন্না-লাফী খালকিন জাদীদিন উলাইকাল্লাযীনা কাফারু বিরাব্বিহিম ওয়া উলাইকাল আগলা-লু ফীআ‘না-কিহিম ওয়া উলাইকা আসহা-বুন্না-রি হুম ফীহা- খা-লিদূ ন।
ওয়া ইন তা‘জাব ফা‘আজাবুন কাওলুহুম আইযা-কুন্না-তুরা-বান আইন্না-লাফী খালকিন জাদীদিন উলাইকাল্লাযীনা কাফারু বিরাব্বিহিম ওয়া উলাইকাল আগলা-লু ফীআ‘না-কিহিম ওয়া উলাইকা আসহা-বুন্না-রি হুম ফীহা- খা-লিদূ ন।
আল বায়ান:
আর যদি তুমি আশ্চর্য বোধ কর, তাহলে আশ্চর্যজনক হল তাদের এ বক্তব্য, ‘আমরা যখন মাটি হয়ে যাব, তখন কি আমরা নতুন সৃষ্টিতে পরিণত হব’? এরাই তারা, যারা তাদের রবের সাথে কুফরী করেছে, আর ওদের গলায় থাকবে শিকল এবং ওরা অগ্নিবাসী, তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
আর যদি তুমি আশ্চর্য বোধ কর, তাহলে আশ্চর্যজনক হল তাদের এ বক্তব্য, ‘আমরা যখন মাটি হয়ে যাব, তখন কি আমরা নতুন সৃষ্টিতে পরিণত হব’? এরাই তারা, যারা তাদের রবের সাথে কুফরী করেছে, আর ওদের গলায় থাকবে শিকল এবং ওরা অগ্নিবাসী, তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি যদি বিস্ময়বোধ কর তবে বিস্ময়কর হল তাদের কথাঃ ‘আমরা যখন মাটিতে পরিণত হব তখন কি আমাদেরকে নতুনভাবে আবার সৃষ্টি করা হবে?’ তারা হল সেই লোক যারা তাদের প্রতিপালককে অস্বীকার করে, এদের গলায় আছে লোহার শিকল, আর এরা জাহান্নামের অধিবাসী, তাতে তারা চিরকাল থাকবে।
তুমি যদি বিস্ময়বোধ কর তবে বিস্ময়কর হল তাদের কথাঃ ‘আমরা যখন মাটিতে পরিণত হব তখন কি আমাদেরকে নতুনভাবে আবার সৃষ্টি করা হবে?’ তারা হল সেই লোক যারা তাদের প্রতিপালককে অস্বীকার করে, এদের গলায় আছে লোহার শিকল, আর এরা জাহান্নামের অধিবাসী, তাতে তারা চিরকাল থাকবে।
Sahih International:
And if you are astonished, [O Muhammad] - then astonishing is their saying, "When we are dust, will we indeed be [brought] into a new creation?" Those are the ones who have disbelieved in their Lord, and those will have shackles upon their necks, and those are the companions of the Fire; they will abide therein eternally.
And if you are astonished, [O Muhammad] - then astonishing is their saying, "When we are dust, will we indeed be [brought] into a new creation?" Those are the ones who have disbelieved in their Lord, and those will have shackles upon their necks, and those are the companions of the Fire; they will abide therein eternally.
وَ یَسْتَعْجِلُوْنَکَ بِالسَّیِّئَۃِ قَبْلَ الْحَسَنَۃِ وَ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهِمُ الْمَثُلٰتُ ؕ وَ اِنَّ رَبَّکَ لَذُوْ مَغْفِرَۃٍ لِّلنَّاسِ عَلٰی ظُلْمِهِمْ ۚ وَ اِنَّ رَبَّکَ لَشَدِیْدُ الْعِقَابِ ﴿۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়াছতা‘জিলূনাকা বিছছাইয়িআতি কাবলাল হাছানাতি ওয়া কাদ খালাত মিন কাবলিহিমুল মাছুলা-তু ওয়া ইন্না রাব্বাকা লাযূমাগফিরাতিললিন্না-ছি ‘আলাজু লমিহিম ওয়া ইন্না রাব্বাকা লাশাদীদুল ‘ইকা-ব।
ওয়া ইয়াছতা‘জিলূনাকা বিছছাইয়িআতি কাবলাল হাছানাতি ওয়া কাদ খালাত মিন কাবলিহিমুল মাছুলা-তু ওয়া ইন্না রাব্বাকা লাযূমাগফিরাতিললিন্না-ছি ‘আলাজু লমিহিম ওয়া ইন্না রাব্বাকা লাশাদীদুল ‘ইকা-ব।
আল বায়ান:
আর তারা তোমার কাছে ভালোর পূর্বে মন্দের জন্য তাড়াহুড়া করে, অথচ তাদের পূর্বে অনেক (অনুরূপ লোকদের) শাস্তি গত হয়েছে। আর নিশ্চয় তোমার রব মানুষের প্রতি ক্ষমাশীল তাদের যুলম সত্ত্বেও এবং নিশ্চয় তোমার রব কঠিন শাস্তিদাতা।
আর তারা তোমার কাছে ভালোর পূর্বে মন্দের জন্য তাড়াহুড়া করে, অথচ তাদের পূর্বে অনেক (অনুরূপ লোকদের) শাস্তি গত হয়েছে। আর নিশ্চয় তোমার রব মানুষের প্রতি ক্ষমাশীল তাদের যুলম সত্ত্বেও এবং নিশ্চয় তোমার রব কঠিন শাস্তিদাতা।
তাইসিরুল কুরআন:
কল্যাণের আগে আগে অকল্যাণ নিয়ে আসার জন্য তোমার নিকট তারা তাড়াহুড়া করছে, এদের পূর্বে এর বহু দৃষ্টান্ত অতীত হয়েছে। মানুষ সীমালঙ্ঘন করলেও তোমার প্রতিপালক তাদের প্রতি অবশ্যই ক্ষমাশীল আর তোমার প্রতিপালক অবশ্যই শাস্তিদানেও কঠোর।
কল্যাণের আগে আগে অকল্যাণ নিয়ে আসার জন্য তোমার নিকট তারা তাড়াহুড়া করছে, এদের পূর্বে এর বহু দৃষ্টান্ত অতীত হয়েছে। মানুষ সীমালঙ্ঘন করলেও তোমার প্রতিপালক তাদের প্রতি অবশ্যই ক্ষমাশীল আর তোমার প্রতিপালক অবশ্যই শাস্তিদানেও কঠোর।
Sahih International:
They impatiently urge you to bring about evil before good, while there has already occurred before them similar punishments [to what they demand]. And indeed, your Lord is full of forgiveness for the people despite their wrongdoing, and indeed, your Lord is severe in penalty.
They impatiently urge you to bring about evil before good, while there has already occurred before them similar punishments [to what they demand]. And indeed, your Lord is full of forgiveness for the people despite their wrongdoing, and indeed, your Lord is severe in penalty.
وَ یَقُوْلُ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا لَوْ لَاۤ اُنْزِلَ عَلَیْهِ اٰیَۃٌ مِّنْ رَّبِّهٖ ؕ اِنَّمَاۤ اَنْتَ مُنْذِرٌ وَّ لِکُلِّ قَوْمٍ هَادٍ ﴿۷﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়াকূলুল্লাযীনা কাফারূ লাওলাউনযিলা ‘আলাইহি আ-য়াতুম মির রাব্বিহী ইন্নামা আনতা মুনযিরুওঁ ওয়া লিকুল্লি কাওমিন হা-দ ।
ওয়া ইয়াকূলুল্লাযীনা কাফারূ লাওলাউনযিলা ‘আলাইহি আ-য়াতুম মির রাব্বিহী ইন্নামা আনতা মুনযিরুওঁ ওয়া লিকুল্লি কাওমিন হা-দ ।
আল বায়ান:
আর যারা কুফরী করেছে, তারা বলে, ‘তার উপর তার রবের পক্ষ থেকে কোন নিদর্শন নাযিল হয় না কেন’? তুমি তো কেবল সতর্ককারী, আর প্রত্যেক কওমের জন্য রয়েছে হিদায়াতকারী।
আর যারা কুফরী করেছে, তারা বলে, ‘তার উপর তার রবের পক্ষ থেকে কোন নিদর্শন নাযিল হয় না কেন’? তুমি তো কেবল সতর্ককারী, আর প্রত্যেক কওমের জন্য রয়েছে হিদায়াতকারী।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা কুফুরী করেছে তারা বলে, ‘তার কাছে তার প্রতিপালকের পক্ষ হতে কোন নিদর্শন অবতীর্ণ হয় না কেন?’ তুমি তো শুধু সতর্ককারী, আর প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য রয়েছে একজন সঠিক পথ প্রদর্শনকারী।
যারা কুফুরী করেছে তারা বলে, ‘তার কাছে তার প্রতিপালকের পক্ষ হতে কোন নিদর্শন অবতীর্ণ হয় না কেন?’ তুমি তো শুধু সতর্ককারী, আর প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য রয়েছে একজন সঠিক পথ প্রদর্শনকারী।
Sahih International:
And those who disbelieved say, "Why has a sign not been sent down to him from his Lord?" You are only a warner, and for every people is a guide.
And those who disbelieved say, "Why has a sign not been sent down to him from his Lord?" You are only a warner, and for every people is a guide.
اَللّٰهُ یَعْلَمُ مَا تَحْمِلُ کُلُّ اُنْثٰی وَ مَا تَغِیْضُ الْاَرْحَامُ وَ مَا تَزْدَادُ ؕ وَ کُلُّ شَیْءٍ عِنْدَهٗ بِمِقْدَارٍ ﴿۸﴾
উচ্চারণ:
আল্লা-হু ইয়া‘লামুমা-তাহমিলুকুল্লুউনছা-ওয়ামা-তাগীদুল আরহা-মুওয়ামা-তাযদা-দু ওয়া কুল্লুশাইইন ‘ইনদাহূবিমিকদা-র।
আল্লা-হু ইয়া‘লামুমা-তাহমিলুকুল্লুউনছা-ওয়ামা-তাগীদুল আরহা-মুওয়ামা-তাযদা-দু ওয়া কুল্লুশাইইন ‘ইনদাহূবিমিকদা-র।
আল বায়ান:
আল্লাহ জানেন যা প্রতিটি নারী গর্ভে ধারণ করে এবং গর্ভাশয়ে যা কমে ও বাড়ে। আর তাঁর নিকট প্রতিটি বস্তু নির্দিষ্ট পরিমাণে রয়েছে।
আল্লাহ জানেন যা প্রতিটি নারী গর্ভে ধারণ করে এবং গর্ভাশয়ে যা কমে ও বাড়ে। আর তাঁর নিকট প্রতিটি বস্তু নির্দিষ্ট পরিমাণে রয়েছে।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ জানেন প্রতিটি নারী যা গর্ভে বহন করে, প্রত্যেক গর্ভে যা কমে বা বাড়ে তাও, প্রতিটি জিনিস তাঁর কাছে আছে পরিমাণ মত।
আল্লাহ জানেন প্রতিটি নারী যা গর্ভে বহন করে, প্রত্যেক গর্ভে যা কমে বা বাড়ে তাও, প্রতিটি জিনিস তাঁর কাছে আছে পরিমাণ মত।
Sahih International:
Allah knows what every female carries and what the wombs lose [prematurely] or exceed. And everything with Him is by due measure.
Allah knows what every female carries and what the wombs lose [prematurely] or exceed. And everything with Him is by due measure.
عٰلِمُ الْغَیْبِ وَ الشَّهَادَۃِ الْکَبِیْرُ الْمُتَعَالِ ﴿۹﴾
উচ্চারণ:
‘আ-লিমুল গাইবি ওয়াশশাহা-দাতিল কাবীরুল মুতা‘আ-ল।
‘আ-লিমুল গাইবি ওয়াশশাহা-দাতিল কাবীরুল মুতা‘আ-ল।
আল বায়ান:
তিনি গায়েব ও প্রকাশ্যের জ্ঞানী, মহান, সর্বোচ্চ।
তিনি গায়েব ও প্রকাশ্যের জ্ঞানী, মহান, সর্বোচ্চ।
তাইসিরুল কুরআন:
গোপন ও প্রকাশ্য সম্পর্কে তিনি জ্ঞাত, তিনি মহান, সর্বোচ্চ।
গোপন ও প্রকাশ্য সম্পর্কে তিনি জ্ঞাত, তিনি মহান, সর্বোচ্চ।
Sahih International:
[He is] Knower of the unseen and the witnessed, the Grand, the Exalted.
[He is] Knower of the unseen and the witnessed, the Grand, the Exalted.
سَوَآءٌ مِّنْکُمْ مَّنْ اَسَرَّ الْقَوْلَ وَ مَنْ جَهَرَ بِهٖ وَ مَنْ هُوَ مُسْتَخْفٍۭ بِالَّیْلِ وَ سَارِبٌۢ بِالنَّهَارِ ﴿۱۰﴾
উচ্চারণ:
ছাওয়াউম মিনকুম মান আছাররাল কাওলা ওয়া মান জাহারা বিহী ওয়া মান হুওয়া মুছতাখফিম বিল্লাইলি ওয়া ছা-রিবুম বিন্নাহা-র।
ছাওয়াউম মিনকুম মান আছাররাল কাওলা ওয়া মান জাহারা বিহী ওয়া মান হুওয়া মুছতাখফিম বিল্লাইলি ওয়া ছা-রিবুম বিন্নাহা-র।
আল বায়ান:
তোমাদের মধ্যে কেউ কথা গোপন রাখুক বা প্রকাশ করুক। আর রাতে লুকিয়ে করুক বা দিনে প্রকাশ্যে করুক, সবই তাঁর নিকট সমান।
তোমাদের মধ্যে কেউ কথা গোপন রাখুক বা প্রকাশ করুক। আর রাতে লুকিয়ে করুক বা দিনে প্রকাশ্যে করুক, সবই তাঁর নিকট সমান।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের কেউ কথা গোপন করে বা প্রকাশ করে, কেউ রাতে লুকিয়ে থাকে বা দিনে প্রকাশ্যে চলাফেরা করে, সবাই তাঁর কাছে সমান।
তোমাদের কেউ কথা গোপন করে বা প্রকাশ করে, কেউ রাতে লুকিয়ে থাকে বা দিনে প্রকাশ্যে চলাফেরা করে, সবাই তাঁর কাছে সমান।
Sahih International:
It is the same [to Him] concerning you whether one conceals [his] speech or one publicizes it and whether one is hidden by night or conspicuous [among others] by day.
It is the same [to Him] concerning you whether one conceals [his] speech or one publicizes it and whether one is hidden by night or conspicuous [among others] by day.
لَهٗ مُعَقِّبٰتٌ مِّنْۢ بَیْنِ یَدَیْهِ وَ مِنْ خَلْفِهٖ یَحْفَظُوْنَهٗ مِنْ اَمْرِ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُغَیِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتّٰی یُغَیِّرُوْا مَا بِاَنْفُسِهِمْ ؕ وَ اِذَاۤ اَرَادَ اللّٰهُ بِقَوْمٍ سُوْٓءًا فَلَا مَرَدَّ لَهٗ ۚ وَ مَا لَهُمْ مِّنْ دُوْنِهٖ مِنْ وَّالٍ ﴿۱۱﴾
উচ্চারণ:
লাহূ মু‘আক্কিবা-তুম মিমবাইনি ইয়াদাইহি ওয়া মিনখালফিহী ইয়াহফাজূনাহূ মিন আমরিল্লাহি ইন্নাল্লা-হা লা-ইউগাইয়িরু মা-বিকাওমিন হাত্তা-ইউগাইয়িরূমা-বিআনফুছিহিম ওয়া ইযাআরা-দাল্লা-হু বিকাওমিন ছূআন ফালা-মারাদ্দা লাহূ ওয়ামা- লাহুম মিন দূ নিহী মিওঁ ওয়া-ল।
লাহূ মু‘আক্কিবা-তুম মিমবাইনি ইয়াদাইহি ওয়া মিনখালফিহী ইয়াহফাজূনাহূ মিন আমরিল্লাহি ইন্নাল্লা-হা লা-ইউগাইয়িরু মা-বিকাওমিন হাত্তা-ইউগাইয়িরূমা-বিআনফুছিহিম ওয়া ইযাআরা-দাল্লা-হু বিকাওমিন ছূআন ফালা-মারাদ্দা লাহূ ওয়ামা- লাহুম মিন দূ নিহী মিওঁ ওয়া-ল।
আল বায়ান:
মানুষের জন্য রয়েছে, সামনে ও পেছনে, একের পর এক আগমনকারী প্রহরী, যারা আল্লাহর নির্দেশে তাকে হেফাযত করে। নিশ্চয় আল্লাহ কোন কওমের অবস্থা ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। আর যখন আল্লাহ কোন জাতির মন্দ চান, তখন তা প্রতিহত করা যায় না এবং তাদের জন্য তিনি ছাড়া কোন অভিভাবক নেই।
মানুষের জন্য রয়েছে, সামনে ও পেছনে, একের পর এক আগমনকারী প্রহরী, যারা আল্লাহর নির্দেশে তাকে হেফাযত করে। নিশ্চয় আল্লাহ কোন কওমের অবস্থা ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। আর যখন আল্লাহ কোন জাতির মন্দ চান, তখন তা প্রতিহত করা যায় না এবং তাদের জন্য তিনি ছাড়া কোন অভিভাবক নেই।
তাইসিরুল কুরআন:
মানুষের সামনে ও পেছনে পাহারাদার নিযুক্ত আছে যারা আল্লাহর হুকুম মোতাবেক তাকে রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ কোন সম্প্রদায়ের অবস্থা পরিবর্তন করেন না যতক্ষণ না তারা নিজেরাই তাদের অবস্থা পরিবর্তন করে। আল্লাহ কোন সম্প্রদায়ের অকল্যাণ করতে চাইলে তা রদ করার কেউ নেই, আর তিনি ছাড়া তাদের কোন অভিভাবক নেই।
মানুষের সামনে ও পেছনে পাহারাদার নিযুক্ত আছে যারা আল্লাহর হুকুম মোতাবেক তাকে রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ কোন সম্প্রদায়ের অবস্থা পরিবর্তন করেন না যতক্ষণ না তারা নিজেরাই তাদের অবস্থা পরিবর্তন করে। আল্লাহ কোন সম্প্রদায়ের অকল্যাণ করতে চাইলে তা রদ করার কেউ নেই, আর তিনি ছাড়া তাদের কোন অভিভাবক নেই।
Sahih International:
For each one are successive [angels] before and behind him who protect him by the decree of Allah. Indeed, Allah will not change the condition of a people until they change what is in themselves. And when Allah intends for a people ill, there is no repelling it. And there is not for them besides Him any patron.
For each one are successive [angels] before and behind him who protect him by the decree of Allah. Indeed, Allah will not change the condition of a people until they change what is in themselves. And when Allah intends for a people ill, there is no repelling it. And there is not for them besides Him any patron.
هُوَ الَّذِیْ یُرِیْکُمُ الْبَرْقَ خَوْفًا وَّ طَمَعًا وَّ یُنْشِیٴُ السَّحَابَ الثِّقَالَ ﴿ۚ۱۲﴾
উচ্চারণ:
হুওয়াল্লাযী ইউরীকুমুল বারকাখাওফাওঁ ওয়াতআমাওঁ ওয়া ইউনশিউছছাহা-বাছছিক ল।
হুওয়াল্লাযী ইউরীকুমুল বারকাখাওফাওঁ ওয়াতআমাওঁ ওয়া ইউনশিউছছাহা-বাছছিক ল।
আল বায়ান:
তিনিই ভয় ও আশা সঞ্চার করার জন্য তোমাদেরকে বিজলী দেখান এবং তিনি ভারী মেঘমালা সৃষ্টি করেন।
তিনিই ভয় ও আশা সঞ্চার করার জন্য তোমাদেরকে বিজলী দেখান এবং তিনি ভারী মেঘমালা সৃষ্টি করেন।
তাইসিরুল কুরআন:
তিনিই তোমাদেরকে দেখান বিদ্যুৎ ভীতিকর ও আশা সঞ্চারক। তিনিই উত্তোলিত করেন মেঘ, (প্রবৃদ্ধির) বৃষ্টিতে ভারাক্রান্ত।
তিনিই তোমাদেরকে দেখান বিদ্যুৎ ভীতিকর ও আশা সঞ্চারক। তিনিই উত্তোলিত করেন মেঘ, (প্রবৃদ্ধির) বৃষ্টিতে ভারাক্রান্ত।
Sahih International:
It is He who shows you lightening, [causing] fear and aspiration, and generates the heavy clouds.
It is He who shows you lightening, [causing] fear and aspiration, and generates the heavy clouds.
وَ یُسَبِّحُ الرَّعْدُ بِحَمْدِهٖ وَ الْمَلٰٓئِکَۃُ مِنْ خِیْفَتِهٖ ۚ وَ یُرْسِلُ الصَّوَاعِقَ فَیُصِیْبُ بِهَا مَنْ یَّشَآءُ وَ هُمْ یُجَادِلُوْنَ فِی اللّٰهِ ۚ وَ هُوَ شَدِیْدُ الْمِحَالِ ﴿ؕ۱۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইউছাব বিহুর রা‘দুবিহামদিহী ওয়াল মালাইকাতুমিন খীফাতিহী ওয়া ইউরছিলুস সাওয়া-‘ইকা ফাইউসীবুবিহা- মাইঁ ইয়াশাউ ওয়া হুম ইউজা-দিলূনা ফিল্লা-হি ওয়া হুওয়া শাদীদুল মিহা -ল।
ওয়া ইউছাব বিহুর রা‘দুবিহামদিহী ওয়াল মালাইকাতুমিন খীফাতিহী ওয়া ইউরছিলুস সাওয়া-‘ইকা ফাইউসীবুবিহা- মাইঁ ইয়াশাউ ওয়া হুম ইউজা-দিলূনা ফিল্লা-হি ওয়া হুওয়া শাদীদুল মিহা -ল।
আল বায়ান:
আর বজ্র তার সপ্রশংস তাসবীহ পাঠ করে এবং ফেরেশতারাও তার ভয়ে। আর তিনি গর্জনকারী বজ্র পাঠান। অতঃপর যাকে ইচ্ছা তা দ্বারা আঘাত করেন এবং তারা আল্লাহ সম্বন্ধে ঝগড়া করতে থাকে। আর তিনি শক্তিতে প্রবল, শাস্তিতে কঠোর।
আর বজ্র তার সপ্রশংস তাসবীহ পাঠ করে এবং ফেরেশতারাও তার ভয়ে। আর তিনি গর্জনকারী বজ্র পাঠান। অতঃপর যাকে ইচ্ছা তা দ্বারা আঘাত করেন এবং তারা আল্লাহ সম্বন্ধে ঝগড়া করতে থাকে। আর তিনি শক্তিতে প্রবল, শাস্তিতে কঠোর।
তাইসিরুল কুরআন:
বজ্রনাদ তাঁরই ভয়ে তাঁর প্রশংসা বর্ণনা করে আর ফেরেশতারাও। তিনি গর্জনকারী বজ্র প্রেরণ করেন আর তা দিয়ে যাকে ইচ্ছে আঘাত করেন, আর তারা আল্লাহ সম্পর্কে বিতন্ডায় লিপ্ত হয়। অথচ তিনি বড়ই শক্তিশালী।
বজ্রনাদ তাঁরই ভয়ে তাঁর প্রশংসা বর্ণনা করে আর ফেরেশতারাও। তিনি গর্জনকারী বজ্র প্রেরণ করেন আর তা দিয়ে যাকে ইচ্ছে আঘাত করেন, আর তারা আল্লাহ সম্পর্কে বিতন্ডায় লিপ্ত হয়। অথচ তিনি বড়ই শক্তিশালী।
Sahih International:
And the thunder exalts [Allah] with praise of Him - and the angels [as well] from fear of Him - and He sends thunderbolts and strikes therewith whom He wills while they dispute about Allah; and He is severe in assault.
And the thunder exalts [Allah] with praise of Him - and the angels [as well] from fear of Him - and He sends thunderbolts and strikes therewith whom He wills while they dispute about Allah; and He is severe in assault.
لَهٗ دَعْوَۃُ الْحَقِّ ؕ وَ الَّذِیْنَ یَدْعُوْنَ مِنْ دُوْنِهٖ لَا یَسْتَجِیْبُوْنَ لَهُمْ بِشَیْءٍ اِلَّا کَبَاسِطِ کَفَّیْهِ اِلَی الْمَآءِ لِیَبْلُغَ فَاهُ وَ مَا هُوَ بِبَالِغِهٖ ؕ وَ مَا دُعَآءُ الْکٰفِرِیْنَ اِلَّا فِیْ ضَلٰلٍ ﴿۱۴﴾
উচ্চারণ:
লাহূদা‘ওয়াতুল হাক্কি ওয়াল্লাযীনা ইয়াদ‘ঊনা মিন দূ নিহী লা-ইয়াছতাজীবূনা লাহুম বিশাইইন ইল্লা- কাবা-ছিতিকাফ ফাইহি ইলাল মাই লিইয়াবলুগা-ফা-হু ওয়ামা-হুওয়া ব্বিা-লিগিহী ওয়ামা- দু‘আউল কা-ফিরীনা ইল্লা-ফী দালা-ল।
লাহূদা‘ওয়াতুল হাক্কি ওয়াল্লাযীনা ইয়াদ‘ঊনা মিন দূ নিহী লা-ইয়াছতাজীবূনা লাহুম বিশাইইন ইল্লা- কাবা-ছিতিকাফ ফাইহি ইলাল মাই লিইয়াবলুগা-ফা-হু ওয়ামা-হুওয়া ব্বিা-লিগিহী ওয়ামা- দু‘আউল কা-ফিরীনা ইল্লা-ফী দালা-ল।
আল বায়ান:
সত্যের আহবান তাঁরই, আর যারা তাকে ছাড়া অন্যদেরকে ডাকে, তারা তাদের ডাকে সামান্যও সাড়া দিতে পারে না, বরং (তাদের দৃষ্টান্ত) ঐ ব্যক্তির মত, যে পানির দিকে তার দু’হাত বাড়িয়ে দেয় যেন তা তার মুখে পৌঁছে অথচ তা তার কাছে পৌঁছবার নয়। আর কাফেরদের ডাক তো শুধু ভ্রষ্টতায় পর্যবসিত হয়।
সত্যের আহবান তাঁরই, আর যারা তাকে ছাড়া অন্যদেরকে ডাকে, তারা তাদের ডাকে সামান্যও সাড়া দিতে পারে না, বরং (তাদের দৃষ্টান্ত) ঐ ব্যক্তির মত, যে পানির দিকে তার দু’হাত বাড়িয়ে দেয় যেন তা তার মুখে পৌঁছে অথচ তা তার কাছে পৌঁছবার নয়। আর কাফেরদের ডাক তো শুধু ভ্রষ্টতায় পর্যবসিত হয়।
তাইসিরুল কুরআন:
সত্যিকার আহবান-প্রার্থনা তাঁরই প্রাপ্য, যারা তাঁকে ছাড়া অন্যকে ডাকে, তারা তাদেরকে কোনই জবাব দেয় না। তারা হল ঐ লোকের মত, যে তার মুখে পানি পৌঁছবে ভেবে পানির দিকে হাত প্রসারিত করে দেয়, অথচ সে পানি তার মুখে কক্ষনো পৌঁছবে না। কাফিরদের আহবান নিষ্ফল ব্যতীত নয়।
সত্যিকার আহবান-প্রার্থনা তাঁরই প্রাপ্য, যারা তাঁকে ছাড়া অন্যকে ডাকে, তারা তাদেরকে কোনই জবাব দেয় না। তারা হল ঐ লোকের মত, যে তার মুখে পানি পৌঁছবে ভেবে পানির দিকে হাত প্রসারিত করে দেয়, অথচ সে পানি তার মুখে কক্ষনো পৌঁছবে না। কাফিরদের আহবান নিষ্ফল ব্যতীত নয়।
Sahih International:
To Him [alone] is the supplication of truth. And those they call upon besides Him do not respond to them with a thing, except as one who stretches his hands toward water [from afar, calling it] to reach his mouth, but it will not reach it [thus]. And the supplication of the disbelievers is not but in error [i.e. futility].
To Him [alone] is the supplication of truth. And those they call upon besides Him do not respond to them with a thing, except as one who stretches his hands toward water [from afar, calling it] to reach his mouth, but it will not reach it [thus]. And the supplication of the disbelievers is not but in error [i.e. futility].
وَ لِلّٰهِ یَسْجُدُ مَنْ فِی السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ طَوْعًا وَّ کَرْهًا وَّ ظِلٰلُهُمْ بِالْغُدُوِّ وَ الْاٰصَالِ ﴿ٛ۱۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালিল্লা-হি ইয়াছজূদুমানফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ালআরদিতাও‘আওঁ ওয়াকারহাওঁ ওয়া জিলা-লুহুম বিল গুদুওবিওয়াল আ-সা-ল।(ছিজদাহ-২)
ওয়ালিল্লা-হি ইয়াছজূদুমানফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ালআরদিতাও‘আওঁ ওয়াকারহাওঁ ওয়া জিলা-লুহুম বিল গুদুওবিওয়াল আ-সা-ল।(ছিজদাহ-২)
আল বায়ান:
আর আল্লাহর জন্যই আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদা করে এবং সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও।[সাজদাহ]
আর আল্লাহর জন্যই আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদা করে এবং সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও।[সাজদাহ]
তাইসিরুল কুরআন:
আসমানে আর যমীনে যা কিছু আছে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর প্রতি সাজদাহয় অবনত হয় আর তাদের ছায়াগুলোও। [সাজদাহ]
আসমানে আর যমীনে যা কিছু আছে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর প্রতি সাজদাহয় অবনত হয় আর তাদের ছায়াগুলোও। [সাজদাহ]
Sahih International:
And to Allah prostrates whoever is within the heavens and the earth, willingly or by compulsion, and their shadows [as well] in the mornings and the afternoons.
And to Allah prostrates whoever is within the heavens and the earth, willingly or by compulsion, and their shadows [as well] in the mornings and the afternoons.
قُلْ مَنْ رَّبُّ السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ ؕ قُلِ اللّٰهُ ؕ قُلْ اَفَاتَّخَذْتُمْ مِّنْ دُوْنِهٖۤ اَوْلِیَآءَ لَا یَمْلِکُوْنَ لِاَنْفُسِهِمْ نَفْعًا وَّ لَا ضَرًّا ؕ قُلْ هَلْ یَسْتَوِی الْاَعْمٰی وَ الْبَصِیْرُ ۬ۙ اَمْ هَلْ تَسْتَوِی الظُّلُمٰتُ وَ النُّوْرُ ۬ۚ اَمْ جَعَلُوْا لِلّٰهِ شُرَکَآءَ خَلَقُوْا کَخَلْقِهٖ فَتَشَابَهَ الْخَلْقُ عَلَیْهِمْ ؕ قُلِ اللّٰهُ خَالِقُ کُلِّ شَیْءٍ وَّ هُوَ الْوَاحِدُ الْقَهَّارُ ﴿۱۶﴾
উচ্চারণ:
কুল মার রাব্বুছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদিকুল্লিলা-হু কুল আফাত্তাখাযতুম মিন দূ নিহীআওলিয়াআ লা-ইয়ামলিকূনা লিআনফুছিহিম নাফ‘আওঁ ওয়ালা-দাররান কুল হাল ইয়াছতাবিল আ‘মা-ওয়াল বাসীরু আম হাল তাছতাবিজজু লুমা-তুওয়াননূরু আম জা‘আলূলিল্লা-হি শুরাকাআ খালাকূকাখাল কিহী ফাতাশা-বাহাল খালকু ‘আলাইুহিম কুল্লিলা-হু খা-লিকুকুল্লি শাইয়িওঁ ওয়া হুওয়াল ওয়া-হিদুল কাহহা-র।
কুল মার রাব্বুছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদিকুল্লিলা-হু কুল আফাত্তাখাযতুম মিন দূ নিহীআওলিয়াআ লা-ইয়ামলিকূনা লিআনফুছিহিম নাফ‘আওঁ ওয়ালা-দাররান কুল হাল ইয়াছতাবিল আ‘মা-ওয়াল বাসীরু আম হাল তাছতাবিজজু লুমা-তুওয়াননূরু আম জা‘আলূলিল্লা-হি শুরাকাআ খালাকূকাখাল কিহী ফাতাশা-বাহাল খালকু ‘আলাইুহিম কুল্লিলা-হু খা-লিকুকুল্লি শাইয়িওঁ ওয়া হুওয়াল ওয়া-হিদুল কাহহা-র।
আল বায়ান:
বল, ‘আসমানসমূহ ও যমীনের রব কে’? বল, ‘আল্লাহ’। তুমি বল, ‘তোমরা কি তাঁকে ছাড়া এমন কিছুকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করেছ, যারা তাদের নিজদের কোন উপকার অথবা অপকারের মালিক না’? বল, ‘অন্ধ ও দৃষ্টিমান ব্যক্তি কি সমান হতে পারে? নাকি অন্ধকার ও আলো সমান হতে পারে? নাকি তারা আল্লাহর জন্য এমন কতগুলো শরীক নির্ধারণ করেছে, যেগুলো তাঁর সৃষ্টির তুল্য কিছু সৃষ্টি করেছে, ফলে তাদের নিকট সৃষ্টির বিষয়টি একরকম মনে হয়েছে’? বল, ‘আল্লাহই সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা এবং তিনি এক, একচ্ছত্র ক্ষমতাধর’।
বল, ‘আসমানসমূহ ও যমীনের রব কে’? বল, ‘আল্লাহ’। তুমি বল, ‘তোমরা কি তাঁকে ছাড়া এমন কিছুকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করেছ, যারা তাদের নিজদের কোন উপকার অথবা অপকারের মালিক না’? বল, ‘অন্ধ ও দৃষ্টিমান ব্যক্তি কি সমান হতে পারে? নাকি অন্ধকার ও আলো সমান হতে পারে? নাকি তারা আল্লাহর জন্য এমন কতগুলো শরীক নির্ধারণ করেছে, যেগুলো তাঁর সৃষ্টির তুল্য কিছু সৃষ্টি করেছে, ফলে তাদের নিকট সৃষ্টির বিষয়টি একরকম মনে হয়েছে’? বল, ‘আল্লাহই সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা এবং তিনি এক, একচ্ছত্র ক্ষমতাধর’।
তাইসিরুল কুরআন:
বল, আকাশ ও যমীনের প্রতিপালক কে? বল, আল্লাহ। বল, তোমরা কি তাঁকে বাদ দিয়ে এমন অভিভাবক গ্রহণ করেছ যাদের নিজেদের কোন লাভ-লোকসান করার ক্ষমতা নেই। বল, অন্ধ ও চক্ষুষ্মান কি সমান? কিংবা অন্ধকার আর আলো কি সমান? কিংবা তারা কি আল্লাহর অংশীদার বানিয়েছে তাদেরকে যারা তাঁর সৃষ্টির মত সৃষ্টি করেছে, যে কারণে সৃষ্টি তাদের কাছে সমান মনে হয়েছে? বল, আল্লাহ সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা, তিনি এক, মহা প্রতাপশালী।
বল, আকাশ ও যমীনের প্রতিপালক কে? বল, আল্লাহ। বল, তোমরা কি তাঁকে বাদ দিয়ে এমন অভিভাবক গ্রহণ করেছ যাদের নিজেদের কোন লাভ-লোকসান করার ক্ষমতা নেই। বল, অন্ধ ও চক্ষুষ্মান কি সমান? কিংবা অন্ধকার আর আলো কি সমান? কিংবা তারা কি আল্লাহর অংশীদার বানিয়েছে তাদেরকে যারা তাঁর সৃষ্টির মত সৃষ্টি করেছে, যে কারণে সৃষ্টি তাদের কাছে সমান মনে হয়েছে? বল, আল্লাহ সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা, তিনি এক, মহা প্রতাপশালী।
Sahih International:
Say, "Who is Lord of the heavens and earth?" Say, "Allah." Say, "Have you then taken besides Him allies not possessing [even] for themselves any benefit or any harm?" Say, "Is the blind equivalent to the seeing? Or is darkness equivalent to light? Or have they attributed to Allah partners who created like His creation so that the creation [of each] seemed similar to them?" Say, "Allah is the Creator of all things, and He is the One, the Prevailing."
Say, "Who is Lord of the heavens and earth?" Say, "Allah." Say, "Have you then taken besides Him allies not possessing [even] for themselves any benefit or any harm?" Say, "Is the blind equivalent to the seeing? Or is darkness equivalent to light? Or have they attributed to Allah partners who created like His creation so that the creation [of each] seemed similar to them?" Say, "Allah is the Creator of all things, and He is the One, the Prevailing."
اَنْزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً فَسَالَتْ اَوْدِیَۃٌۢ بِقَدَرِهَا فَاحْتَمَلَ السَّیْلُ زَبَدًا رَّابِیًا ؕ وَ مِمَّا یُوْقِدُوْنَ عَلَیْهِ فِی النَّارِ ابْتِغَآءَ حِلْیَۃٍ اَوْ مَتَاعٍ زَبَدٌ مِّثْلُهٗ ؕ کَذٰلِکَ یَضْرِبُ اللّٰهُ الْحَقَّ وَ الْبَاطِلَ ۬ؕ فَاَمَّا الزَّبَدُ فَیَذْهَبُ جُفَآءً ۚ وَ اَمَّا مَا یَنْفَعُ النَّاسَ فَیَمْکُثُ فِی الْاَرْضِ ؕ کَذٰلِکَ یَضْرِبُ اللّٰهُ الْاَمْثَالَ ﴿ؕ۱۷﴾
উচ্চারণ:
আনযালা মিনাছছামাই মাআন ফাছা-লাত আওদিয়াতুম বিকাদারিহা-ফাহতামালাছ ছাইলু যাবাদার রা-বিয়াওঁ ওয়া মিম্মা-ইউকিদূ না ‘আলাইহি ফিন্না-রিব তিগাআ হিলয়াতিন আও মাতা-‘ইন যাবাদুম মিছলুহূ কাযা-লিকা ইয়াদরিবুল্লা-হুল হাক্কা ওয়াল বাতিলা ফাআম্মায যাবাদুফাইয়াযহাবুজুফাআওঁ ওয়া আম্মা-মা-ইয়ানফাউন্নাছা ফাইয়ামকুছু ফিল আরদি কাযা-লিকা ইয়াদরিবুল্লা-হুল আমছা-ল।
আনযালা মিনাছছামাই মাআন ফাছা-লাত আওদিয়াতুম বিকাদারিহা-ফাহতামালাছ ছাইলু যাবাদার রা-বিয়াওঁ ওয়া মিম্মা-ইউকিদূ না ‘আলাইহি ফিন্না-রিব তিগাআ হিলয়াতিন আও মাতা-‘ইন যাবাদুম মিছলুহূ কাযা-লিকা ইয়াদরিবুল্লা-হুল হাক্কা ওয়াল বাতিলা ফাআম্মায যাবাদুফাইয়াযহাবুজুফাআওঁ ওয়া আম্মা-মা-ইয়ানফাউন্নাছা ফাইয়ামকুছু ফিল আরদি কাযা-লিকা ইয়াদরিবুল্লা-হুল আমছা-ল।
আল বায়ান:
তিনি আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করেন, এতে উপত্যকাগুলো তাদের পরিমাণ অনুসারে প্লাবিত হয়, ফলে প্লাবন উপরস্থিত ফেনা বহন করে নিয়ে যায়। আর অলংকার ও তৈজসপত্র তৈরীর উদ্দেশ্যে তারা আগুনে যা কিছু উত্তপ্ত করে তাতেও অনুরূপ ফেনা হয়। এমনিভাবে আল্লাহ হক ও বাতিলের দৃষ্টান্ত দেন। অতঃপর ফেনাগুলো নিঃশেষ হয়ে যায়, আর যা মানুষের উপকার করে, তা যমীনে থেকে যায়। এমনিভাবেই আল্লাহ দৃষ্টান্তসমূহ পেশ করে থাকেন।
তিনি আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করেন, এতে উপত্যকাগুলো তাদের পরিমাণ অনুসারে প্লাবিত হয়, ফলে প্লাবন উপরস্থিত ফেনা বহন করে নিয়ে যায়। আর অলংকার ও তৈজসপত্র তৈরীর উদ্দেশ্যে তারা আগুনে যা কিছু উত্তপ্ত করে তাতেও অনুরূপ ফেনা হয়। এমনিভাবে আল্লাহ হক ও বাতিলের দৃষ্টান্ত দেন। অতঃপর ফেনাগুলো নিঃশেষ হয়ে যায়, আর যা মানুষের উপকার করে, তা যমীনে থেকে যায়। এমনিভাবেই আল্লাহ দৃষ্টান্তসমূহ পেশ করে থাকেন।
তাইসিরুল কুরআন:
তিনি আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করেন যার ফলে উপত্যকাগুলো পরিমিতভাবে প্লাবিত হয়, প্লাবণে উপরিভাগে ফেনা জমে উঠে, আর এ রকম ফেনা জমে উঠে যখন অলঙ্কার ও তৈজসপত্র বানানোর জন্য সেগুলো আগুনে গলানো হয়। এভাবে আল্লাহ প্রকৃত সত্য ও মিথ্যার দৃষ্টান্ত বর্ণনা করে থাকেন। ফেনা খড়কুটোর মত উড়ে যায়, আর যা মানুষের জন্য উপকারী তা যমীনে স্থিতিশীল হয়। এভাবে আল্লাহ দৃষ্টান্ত দিয়ে (মানুষকে বুঝিয়ে) থাকেন।
তিনি আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করেন যার ফলে উপত্যকাগুলো পরিমিতভাবে প্লাবিত হয়, প্লাবণে উপরিভাগে ফেনা জমে উঠে, আর এ রকম ফেনা জমে উঠে যখন অলঙ্কার ও তৈজসপত্র বানানোর জন্য সেগুলো আগুনে গলানো হয়। এভাবে আল্লাহ প্রকৃত সত্য ও মিথ্যার দৃষ্টান্ত বর্ণনা করে থাকেন। ফেনা খড়কুটোর মত উড়ে যায়, আর যা মানুষের জন্য উপকারী তা যমীনে স্থিতিশীল হয়। এভাবে আল্লাহ দৃষ্টান্ত দিয়ে (মানুষকে বুঝিয়ে) থাকেন।
Sahih International:
He sends down from the sky, rain, and valleys flow according to their capacity, and the torrent carries a rising foam. And from that [ore] which they heat in the fire, desiring adornments and utensils, is a foam like it. Thus Allah presents [the example of] truth and falsehood. As for the foam, it vanishes, [being] cast off; but as for that which benefits the people, it remains on the earth. Thus does Allah present examples.
He sends down from the sky, rain, and valleys flow according to their capacity, and the torrent carries a rising foam. And from that [ore] which they heat in the fire, desiring adornments and utensils, is a foam like it. Thus Allah presents [the example of] truth and falsehood. As for the foam, it vanishes, [being] cast off; but as for that which benefits the people, it remains on the earth. Thus does Allah present examples.
لِلَّذِیْنَ اسْتَجَابُوْا لِرَبِّهِمُ الْحُسْنٰی ؕؔ وَ الَّذِیْنَ لَمْ یَسْتَجِیْبُوْا لَهٗ لَوْ اَنَّ لَهُمْ مَّا فِی الْاَرْضِ جَمِیْعًا وَّ مِثْلَهٗ مَعَهٗ لَافْتَدَوْا بِهٖ ؕ اُولٰٓئِکَ لَهُمْ سُوْٓءُ الْحِسَابِ ۬ۙ وَ مَاْوٰىهُمْ جَهَنَّمُ ؕ وَ بِئْسَ الْمِهَادُ ﴿۱۸﴾
উচ্চারণ:
লিল্লাযীনাছতাজা-বূলিরাব্বিহিমুল হুছনা- ওয়াল্লাযীনা লাম ইয়াছতাজীবূলাহূলাও আন্না লাহুম মা-ফিল আরদিজামী‘আওঁ ওয়া মিছলাহূমা‘আহূলাফতাদাওঁ বিহী উলাইকা লাহুম ছূউল হিছা-ব ওয়ামা’ওয়া-হুম জাহান্নামু ওয়া বি’ছাল মিহা-দ ।
লিল্লাযীনাছতাজা-বূলিরাব্বিহিমুল হুছনা- ওয়াল্লাযীনা লাম ইয়াছতাজীবূলাহূলাও আন্না লাহুম মা-ফিল আরদিজামী‘আওঁ ওয়া মিছলাহূমা‘আহূলাফতাদাওঁ বিহী উলাইকা লাহুম ছূউল হিছা-ব ওয়ামা’ওয়া-হুম জাহান্নামু ওয়া বি’ছাল মিহা-দ ।
আল বায়ান:
যারা তাদের রবের ডাকে সাড়া দেয়, তাদের জন্য রয়েছে উত্তম প্রতিদান। আর যারা তাঁর ডাকে সাড়া দেয়নি, যদি তারা যমীনে যা আছে তার সবকিছু ও এর সমপরিমাণের মালিক হয়ে যায়, তাহলে তারা তা মুক্তিপণস্বরূপ অবশ্যই দিয়ে দিত। তাদের জন্য রয়েছে মন্দ হিসাব এবং তাদের আবাস জাহান্নাম, আর তা নিকৃষ্টতম শয্যাস্থল।
যারা তাদের রবের ডাকে সাড়া দেয়, তাদের জন্য রয়েছে উত্তম প্রতিদান। আর যারা তাঁর ডাকে সাড়া দেয়নি, যদি তারা যমীনে যা আছে তার সবকিছু ও এর সমপরিমাণের মালিক হয়ে যায়, তাহলে তারা তা মুক্তিপণস্বরূপ অবশ্যই দিয়ে দিত। তাদের জন্য রয়েছে মন্দ হিসাব এবং তাদের আবাস জাহান্নাম, আর তা নিকৃষ্টতম শয্যাস্থল।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা তাদের প্রতিপালকের ডাকে সাড়া দেয় তাদের জন্য আছে (যাবতীয়) কল্যাণ। যারা তাঁর ডাকে সাড়া দেয় না, তারা যদি দুনিয়াতে যা কিছু আছে যে সবের মালিক হয় এবং আরো অত পরিমাণও তাদের হয়, নিজেদের মুক্তির বিনিময়ে তা সবই তারা দিতে চাইবে, তাদের হিসাব হবে বড়ই কঠিন, তাদের আবাসস্থল জাহান্নাম, আর তা কতই না নিকৃষ্ট ঠিকানা!
যারা তাদের প্রতিপালকের ডাকে সাড়া দেয় তাদের জন্য আছে (যাবতীয়) কল্যাণ। যারা তাঁর ডাকে সাড়া দেয় না, তারা যদি দুনিয়াতে যা কিছু আছে যে সবের মালিক হয় এবং আরো অত পরিমাণও তাদের হয়, নিজেদের মুক্তির বিনিময়ে তা সবই তারা দিতে চাইবে, তাদের হিসাব হবে বড়ই কঠিন, তাদের আবাসস্থল জাহান্নাম, আর তা কতই না নিকৃষ্ট ঠিকানা!
Sahih International:
For those who have responded to their Lord is the best [reward], but those who did not respond to Him - if they had all that is in the earth entirely and the like of it with it, they would [attempt to] ransom themselves thereby. Those will have the worst account, and their refuge is Hell, and wretched is the resting place.
For those who have responded to their Lord is the best [reward], but those who did not respond to Him - if they had all that is in the earth entirely and the like of it with it, they would [attempt to] ransom themselves thereby. Those will have the worst account, and their refuge is Hell, and wretched is the resting place.
اَفَمَنْ یَّعْلَمُ اَنَّمَاۤ اُنْزِلَ اِلَیْکَ مِنْ رَّبِّکَ الْحَقُّ کَمَنْ هُوَ اَعْمٰی ؕ اِنَّمَا یَتَذَکَّرُ اُولُوا الْاَلْبَابِ ﴿ۙ۱۹﴾
উচ্চারণ:
আফামাইঁ ইয়া‘লামুআন্নামাউনযিলা ইলাইকা মির রাব্বিকাল হাক্কুকামান হুওয়া আ‘মা- ইন্নামা-ইয়াতাযাক্কারু ঊলুল আলবা-ব।
আফামাইঁ ইয়া‘লামুআন্নামাউনযিলা ইলাইকা মির রাব্বিকাল হাক্কুকামান হুওয়া আ‘মা- ইন্নামা-ইয়াতাযাক্কারু ঊলুল আলবা-ব।
আল বায়ান:
যে ব্যক্তি জানে তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার প্রতি যা নাযিল হয়েছে, তা সত্য, সে কি তার মত, যে অন্ধ? বুদ্ধিমানরাই শুধু উপদেশ গ্রহণ করে।
যে ব্যক্তি জানে তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার প্রতি যা নাযিল হয়েছে, তা সত্য, সে কি তার মত, যে অন্ধ? বুদ্ধিমানরাই শুধু উপদেশ গ্রহণ করে।
তাইসিরুল কুরআন:
যে ব্যক্তি জানে যে, তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা সত্য, সে কি ঐ ব্যক্তির সমান যে অন্ধ? বুদ্ধিমান লোকেরাই উপদেশ গ্রহণ করে থাকে
যে ব্যক্তি জানে যে, তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা সত্য, সে কি ঐ ব্যক্তির সমান যে অন্ধ? বুদ্ধিমান লোকেরাই উপদেশ গ্রহণ করে থাকে
Sahih International:
Then is he who knows that what has been revealed to you from your Lord is the truth like one who is blind? They will only be reminded who are people of understanding -
Then is he who knows that what has been revealed to you from your Lord is the truth like one who is blind? They will only be reminded who are people of understanding -
الَّذِیْنَ یُوْفُوْنَ بِعَهْدِ اللّٰهِ وَ لَا یَنْقُضُوْنَ الْمِیْثَاقَ ﴿ۙ۲۰﴾
উচ্চারণ:
আল্লাযীনা ইঊফূনা বি‘আহদিল্লা-হি ওয়ালা-ইয়ানকুদূ নাল মীছা-ক।
আল্লাযীনা ইঊফূনা বি‘আহদিল্লা-হি ওয়ালা-ইয়ানকুদূ নাল মীছা-ক।
আল বায়ান:
যারা আল্লাহর অঙ্গীকার পূর্ণ করে এবং প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করে না।
যারা আল্লাহর অঙ্গীকার পূর্ণ করে এবং প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করে না।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা আল্লাহকে দেয়া তাদের ও‘য়াদা রক্ষা করে আর প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে না।
যারা আল্লাহকে দেয়া তাদের ও‘য়াদা রক্ষা করে আর প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে না।
Sahih International:
Those who fulfill the covenant of Allah and do not break the contract,
Those who fulfill the covenant of Allah and do not break the contract,
وَ الَّذِیْنَ یَصِلُوْنَ مَاۤ اَمَرَ اللّٰهُ بِهٖۤ اَنْ یُّوْصَلَ وَ یَخْشَوْنَ رَبَّهُمْ وَ یَخَافُوْنَ سُوْٓءَ الْحِسَابِ ﴿ؕ۲۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা ইয়াসিলূনা মাআমারাল্লা-হুবিহীআইঁ ইউসালা ওয়া ইয়াখশাওনা রাব্বাহুম ওয়া ইয়া খা-ফূনা ছূআল হিছা-ব।
ওয়াল্লাযীনা ইয়াসিলূনা মাআমারাল্লা-হুবিহীআইঁ ইউসালা ওয়া ইয়াখশাওনা রাব্বাহুম ওয়া ইয়া খা-ফূনা ছূআল হিছা-ব।
আল বায়ান:
আর আল্লাহ যে সম্পর্ক অটুট রাখার নির্দেশ দিয়েছেন, যারা তা অটুট রাখে এবং তাদের রবকে ভয় করে, আর মন্দ হিসাবের আশঙ্কা করে।
আর আল্লাহ যে সম্পর্ক অটুট রাখার নির্দেশ দিয়েছেন, যারা তা অটুট রাখে এবং তাদের রবকে ভয় করে, আর মন্দ হিসাবের আশঙ্কা করে।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা সে সব সম্পর্ক সম্বন্ধ বহাল রাখে যা বহাল রাখার জন্য আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন। তারা তাদের প্রতিপালককে ভয় করে এবং ভয়াবহ হিসাব নিকাশকে ভয় পায়।
তারা সে সব সম্পর্ক সম্বন্ধ বহাল রাখে যা বহাল রাখার জন্য আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন। তারা তাদের প্রতিপালককে ভয় করে এবং ভয়াবহ হিসাব নিকাশকে ভয় পায়।
Sahih International:
And those who join that which Allah has ordered to be joined and fear their Lord and are afraid of the evil of [their] account,
And those who join that which Allah has ordered to be joined and fear their Lord and are afraid of the evil of [their] account,
وَ الَّذِیْنَ صَبَرُوا ابْتِغَآءَ وَجْهِ رَبِّهِمْ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اَنْفَقُوْا مِمَّا رَزَقْنٰهُمْ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً وَّ یَدْرَءُوْنَ بِالْحَسَنَۃِ السَّیِّئَۃَ اُولٰٓئِکَ لَهُمْ عُقْبَی الدَّارِ ﴿ۙ۲۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা সাবারুব তিগাআ ওয়াজহি রাব্বিহিম ওয়া আকা-মুসসালা-তা ওয়া আনফাকূ মিম্মা-রাযাকনা-হুম ছিররাওঁ ওয়া ‘আলা-নিয়াতাওঁ ওয়া ইয়াদরাঊনা বিলহাছানাতিছ ছাইয়িআতা উলাইকা লাহুম ‘উকবাদ্দা-র।
ওয়াল্লাযীনা সাবারুব তিগাআ ওয়াজহি রাব্বিহিম ওয়া আকা-মুসসালা-তা ওয়া আনফাকূ মিম্মা-রাযাকনা-হুম ছিররাওঁ ওয়া ‘আলা-নিয়াতাওঁ ওয়া ইয়াদরাঊনা বিলহাছানাতিছ ছাইয়িআতা উলাইকা লাহুম ‘উকবাদ্দা-র।
আল বায়ান:
যারা তাদের রবের সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে সবর করে, সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদের যে রিয্ক প্রদান করেছি, তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে এবং ভাল কাজের মাধ্যমে মন্দকে দূর করে, তাদের জন্যই রয়েছে আখিরাতের শুভ পরিণাম।
যারা তাদের রবের সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে সবর করে, সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদের যে রিয্ক প্রদান করেছি, তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে এবং ভাল কাজের মাধ্যমে মন্দকে দূর করে, তাদের জন্যই রয়েছে আখিরাতের শুভ পরিণাম।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা তাদের প্রতিপালকের চেহারা (সন্তুষ্টি) কামনায় ধৈর্য ধারণ করে, নামায প্রতিষ্ঠা করে, আর আমি তাদেরকে যে জীবিকা দিয়েছি তাত্থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে। তারা অন্যায়কে ন্যায় দ্বারা প্রতিরোধ করে। পরকালের ঘর প্রাপ্তি এদের জন্যই নির্দিষ্ট।
তারা তাদের প্রতিপালকের চেহারা (সন্তুষ্টি) কামনায় ধৈর্য ধারণ করে, নামায প্রতিষ্ঠা করে, আর আমি তাদেরকে যে জীবিকা দিয়েছি তাত্থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে। তারা অন্যায়কে ন্যায় দ্বারা প্রতিরোধ করে। পরকালের ঘর প্রাপ্তি এদের জন্যই নির্দিষ্ট।
Sahih International:
And those who are patient, seeking the countenance of their Lord, and establish prayer and spend from what We have provided for them secretly and publicly and prevent evil with good - those will have the good consequence of [this] home -
And those who are patient, seeking the countenance of their Lord, and establish prayer and spend from what We have provided for them secretly and publicly and prevent evil with good - those will have the good consequence of [this] home -
جَنّٰتُ عَدْنٍ یَّدْخُلُوْنَهَا وَ مَنْ صَلَحَ مِنْ اٰبَآئِهِمْ وَ اَزْوَاجِهِمْ وَ ذُرِّیّٰتِهِمْ وَ الْمَلٰٓئِکَۃُ یَدْخُلُوْنَ عَلَیْهِمْ مِّنْ کُلِّ بَابٍ ﴿ۚ۲۳﴾
উচ্চারণ:
জান্না-তু‘আদনিইঁ ইয়াদখুলূনাহা-ওয়া মান সালাহামিনআ-বাইহিম ওয়াআযওয়া-জিহিম ওয়াযুররিইইয়া-তিহিম ওয়াল মালাইকাতুইয়াদখুলূনা ‘আলাইহিম মিন কুল্লি বা-ব।
জান্না-তু‘আদনিইঁ ইয়াদখুলূনাহা-ওয়া মান সালাহামিনআ-বাইহিম ওয়াআযওয়া-জিহিম ওয়াযুররিইইয়া-তিহিম ওয়াল মালাইকাতুইয়াদখুলূনা ‘আলাইহিম মিন কুল্লি বা-ব।
আল বায়ান:
স্থায়ী জান্নাতসমূহ, যাতে তারা এবং তাদের পিতৃপুরুষগণ, তাদের স্ত্রীগণ ও তাদের সন্তানদের মধ্যে যারা সৎ ছিল তারা প্রবেশ করবে। আর ফেরেশতারা প্রতিটি দরজা দিয়ে তাদের নিকট প্রবেশ করবে।
স্থায়ী জান্নাতসমূহ, যাতে তারা এবং তাদের পিতৃপুরুষগণ, তাদের স্ত্রীগণ ও তাদের সন্তানদের মধ্যে যারা সৎ ছিল তারা প্রবেশ করবে। আর ফেরেশতারা প্রতিটি দরজা দিয়ে তাদের নিকট প্রবেশ করবে।
তাইসিরুল কুরআন:
তা হল স্থায়ী জান্নাত, তাতে তারা প্রবেশ করবে। আর তাদের পিতৃ পুরুষ, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানাদির মধ্যে যারা সৎকর্ম করেছে তারাও। আর ফেরেশতারা সকল দরজা দিয়ে তাদের কাছে হাযির হয়ে সংবর্ধনা জানাবে (এই বলে যে)-
তা হল স্থায়ী জান্নাত, তাতে তারা প্রবেশ করবে। আর তাদের পিতৃ পুরুষ, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানাদির মধ্যে যারা সৎকর্ম করেছে তারাও। আর ফেরেশতারা সকল দরজা দিয়ে তাদের কাছে হাযির হয়ে সংবর্ধনা জানাবে (এই বলে যে)-
Sahih International:
Gardens of perpetual residence; they will enter them with whoever were righteous among their fathers, their spouses and their descendants. And the angels will enter upon them from every gate, [saying],
Gardens of perpetual residence; they will enter them with whoever were righteous among their fathers, their spouses and their descendants. And the angels will enter upon them from every gate, [saying],
سَلٰمٌ عَلَیْکُمْ بِمَا صَبَرْتُمْ فَنِعْمَ عُقْبَی الدَّارِ ﴿ؕ۲۴﴾
উচ্চারণ:
ছালা-মুন ‘আলাইকুম বিমা-সাবারতুম ফানি‘মা ‘উকবাদ্দা-র।
ছালা-মুন ‘আলাইকুম বিমা-সাবারতুম ফানি‘মা ‘উকবাদ্দা-র।
আল বায়ান:
(আর বলবে) ‘শান্তি তোমাদের উপর, কারণ তোমরা সবর করেছ, আর আখিরাতের এ পরিণাম কতই না উত্তম’।
(আর বলবে) ‘শান্তি তোমাদের উপর, কারণ তোমরা সবর করেছ, আর আখিরাতের এ পরিণাম কতই না উত্তম’।
তাইসিরুল কুরআন:
‘‘তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক, কারণ তোমরা ধৈর্যধারণ করেছিলে। কতই না উত্তম পরকালের এই ঘর!’’
‘‘তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক, কারণ তোমরা ধৈর্যধারণ করেছিলে। কতই না উত্তম পরকালের এই ঘর!’’
Sahih International:
"Peace be upon you for what you patiently endured. And excellent is the final home."
"Peace be upon you for what you patiently endured. And excellent is the final home."
وَ الَّذِیْنَ یَنْقُضُوْنَ عَهْدَ اللّٰهِ مِنْۢ بَعْدِ مِیْثَاقِهٖ وَ یَقْطَعُوْنَ مَاۤ اَمَرَ اللّٰهُ بِهٖۤ اَنْ یُّوْصَلَ وَ یُفْسِدُوْنَ فِی الْاَرْضِ ۙ اُولٰٓئِکَ لَهُمُ اللَّعْنَۃُ وَ لَهُمْ سُوْٓءُ الدَّارِ ﴿۲۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা ইয়ানকুদূ না ‘আহদাল্লা-হি মিম বা‘দি মীছা-কিহী ওয়া ইয়াকাতা‘ঊনা মাআমারাল্লা-হু বিহীআইঁ ইঊসালা ওয়াইউফছিদূ না ফিল আরদি উলাইকা লাহুমুল লা‘নাতুওয়া লাহুম ছূূউদ্দা-র।
ওয়াল্লাযীনা ইয়ানকুদূ না ‘আহদাল্লা-হি মিম বা‘দি মীছা-কিহী ওয়া ইয়াকাতা‘ঊনা মাআমারাল্লা-হু বিহীআইঁ ইঊসালা ওয়াইউফছিদূ না ফিল আরদি উলাইকা লাহুমুল লা‘নাতুওয়া লাহুম ছূূউদ্দা-র।
আল বায়ান:
আর যারা আল্লাহর সাথে দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকার করার পর তা ভঙ্গ করে এবং আল্লাহ যে সম্পর্ক অটুট রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তা ছিন্ন করে এবং যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করে, তাদের জন্যই লা‘নত আর তাদের জন্যই রয়েছ আখিরাতের মন্দ আবাস।
আর যারা আল্লাহর সাথে দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকার করার পর তা ভঙ্গ করে এবং আল্লাহ যে সম্পর্ক অটুট রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তা ছিন্ন করে এবং যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করে, তাদের জন্যই লা‘নত আর তাদের জন্যই রয়েছ আখিরাতের মন্দ আবাস।
তাইসিরুল কুরআন:
আর যারা আল্লাহর সাথে শক্ত ও‘য়াদা করার পর তা ভঙ্গ করে, আল্লাহ যা বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তা ছিন্ন করে, আর যমীনে অশান্তি সৃষ্টি করে, তাদের প্রতি অভিশাপ, তাদের জন্য আছে অতিশয় মন্দ আবাসস্থল।
আর যারা আল্লাহর সাথে শক্ত ও‘য়াদা করার পর তা ভঙ্গ করে, আল্লাহ যা বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তা ছিন্ন করে, আর যমীনে অশান্তি সৃষ্টি করে, তাদের প্রতি অভিশাপ, তাদের জন্য আছে অতিশয় মন্দ আবাসস্থল।
Sahih International:
But those who break the covenant of Allah after contracting it and sever that which Allah has ordered to be joined and spread corruption on earth - for them is the curse, and they will have the worst home.
But those who break the covenant of Allah after contracting it and sever that which Allah has ordered to be joined and spread corruption on earth - for them is the curse, and they will have the worst home.
اَللّٰهُ یَبْسُطُ الرِّزْقَ لِمَنْ یَّشَآءُ وَ یَقْدِرُ ؕ وَ فَرِحُوْا بِالْحَیٰوۃِ الدُّنْیَا ؕ وَ مَا الْحَیٰوۃُ الدُّنْیَا فِی الْاٰخِرَۃِ اِلَّا مَتَاعٌ ﴿۲۶﴾
উচ্চারণ:
আল্লা-হু ইয়াবছুতু র রিযকালিমাইঁ ইয়াশাউ ওয়া ইয়াকদিরু ওয়া ফারিহূবিলহায়াতিদদুনইয়া-ওয়ামাল হায়া-তুদদুনইয়া- ফিল আ-খিরাতি ইল্লা-মাতা-‘উ।
আল্লা-হু ইয়াবছুতু র রিযকালিমাইঁ ইয়াশাউ ওয়া ইয়াকদিরু ওয়া ফারিহূবিলহায়াতিদদুনইয়া-ওয়ামাল হায়া-তুদদুনইয়া- ফিল আ-খিরাতি ইল্লা-মাতা-‘উ।
আল বায়ান:
আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন রিযক বাড়িয়ে দেন এবং সঙ্কুচিত করেন। আর তারা দুনিয়ার জীবন নিয়ে উৎফুল্লতায় আছে, অথচ আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন খুবই নগণ্য।
আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন রিযক বাড়িয়ে দেন এবং সঙ্কুচিত করেন। আর তারা দুনিয়ার জীবন নিয়ে উৎফুল্লতায় আছে, অথচ আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন খুবই নগণ্য।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ রিযক সম্প্রসারিত করেন যার জন্য ইচ্ছে করেন, আর যার জন্য চান সীমিত পরিমাণে দেন। তারা পার্থিব জীবনে আনন্দে মেতে আছে অথচ আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন অতি নগণ্য বস্তু।
আল্লাহ রিযক সম্প্রসারিত করেন যার জন্য ইচ্ছে করেন, আর যার জন্য চান সীমিত পরিমাণে দেন। তারা পার্থিব জীবনে আনন্দে মেতে আছে অথচ আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন অতি নগণ্য বস্তু।
Sahih International:
Allah extends provision for whom He wills and restricts [it]. And they rejoice in the worldly life, while the worldly life is not, compared to the Hereafter, except [brief] enjoyment.
Allah extends provision for whom He wills and restricts [it]. And they rejoice in the worldly life, while the worldly life is not, compared to the Hereafter, except [brief] enjoyment.
وَ یَقُوْلُ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا لَوْ لَاۤ اُنْزِلَ عَلَیْهِ اٰیَۃٌ مِّنْ رَّبِّهٖ ؕ قُلْ اِنَّ اللّٰهَ یُضِلُّ مَنْ یَّشَآءُ وَ یَهْدِیْۤ اِلَیْهِ مَنْ اَنَابَ ﴿ۖۚ۲۷﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়াকূলুল্লাযীনা কাফারূলাওলাউনযিলা ‘আলাইহি আ-য়াতুম মির রাব্বিহী কুল ইন্নাল্লা-হা ইউদিল্লুমাইঁ ইয়াশাউ ওয়া ইয়াহদীইলাইহি মান আনা-ব।
ওয়া ইয়াকূলুল্লাযীনা কাফারূলাওলাউনযিলা ‘আলাইহি আ-য়াতুম মির রাব্বিহী কুল ইন্নাল্লা-হা ইউদিল্লুমাইঁ ইয়াশাউ ওয়া ইয়াহদীইলাইহি মান আনা-ব।
আল বায়ান:
আর যারা কুফরী করেছে, তারা বলে, ‘তার নিকট তার রবের পক্ষ থেকে কোন নিদর্শন কেন নাযিল হয় না’? বল, ‘নিশ্চয় আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যে তাঁর অভিমুখী হয়, তাকে তিনি তাঁর দিকে পথ দেখান’।
আর যারা কুফরী করেছে, তারা বলে, ‘তার নিকট তার রবের পক্ষ থেকে কোন নিদর্শন কেন নাযিল হয় না’? বল, ‘নিশ্চয় আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যে তাঁর অভিমুখী হয়, তাকে তিনি তাঁর দিকে পথ দেখান’।
তাইসিরুল কুরআন:
সত্য প্রত্যাখ্যানকারীরা বলে, ‘তার কাছে তার প্রতিপালকের নিকট হতে কোন নিদর্শন অবতীর্ণ হয় না কেন?’ বল, ‘আল্লাহ যাকে ইচ্ছে গুমরাহ করেন, আর যে তাঁর অভিমুখী তাকে সত্য পথে পরিচালিত করেন।’
সত্য প্রত্যাখ্যানকারীরা বলে, ‘তার কাছে তার প্রতিপালকের নিকট হতে কোন নিদর্শন অবতীর্ণ হয় না কেন?’ বল, ‘আল্লাহ যাকে ইচ্ছে গুমরাহ করেন, আর যে তাঁর অভিমুখী তাকে সত্য পথে পরিচালিত করেন।’
Sahih International:
And those who disbelieved say, "Why has a sign not been sent down to him from his Lord?" Say, [O Muhammad], "Indeed, Allah leaves astray whom He wills and guides to Himself whoever turns back [to Him] -
And those who disbelieved say, "Why has a sign not been sent down to him from his Lord?" Say, [O Muhammad], "Indeed, Allah leaves astray whom He wills and guides to Himself whoever turns back [to Him] -
اَلَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ تَطْمَئِنُّ قُلُوْبُهُمْ بِذِکْرِ اللّٰهِ ؕ اَلَا بِذِکْرِ اللّٰهِ تَطْمَئِنُّ الْقُلُوْبُ ﴿ؕ۲۸﴾
উচ্চারণ:
আল্লাযীনা আ-মানূওয়া তাতমাইন্নুকুলূবুহুম বিযিকরিল্লা-হি ‘আলা-বিযিকরিল্লা-হি তাতমাইন্নুল কুলূব।
আল্লাযীনা আ-মানূওয়া তাতমাইন্নুকুলূবুহুম বিযিকরিল্লা-হি ‘আলা-বিযিকরিল্লা-হি তাতমাইন্নুল কুলূব।
আল বায়ান:
‘যারা ঈমান আনে এবং আল্লাহর স্মরণে যাদের অন্তর প্রশান্ত হয়; জেনে রাখ, আল্লাহর স্মরণ দ্বারাই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’।
‘যারা ঈমান আনে এবং আল্লাহর স্মরণে যাদের অন্তর প্রশান্ত হয়; জেনে রাখ, আল্লাহর স্মরণ দ্বারাই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়’।
তাইসিরুল কুরআন:
তারাই ঈমান আনে এবং আল্লাহর স্মরণে তাদের অন্তর প্রশান্তি লাভ করে। জেনে রেখ, আল্লাহর স্মরণের মাধ্যমেই দিলের সত্যিকারের প্রশান্তি লাভ করা যায়।
তারাই ঈমান আনে এবং আল্লাহর স্মরণে তাদের অন্তর প্রশান্তি লাভ করে। জেনে রেখ, আল্লাহর স্মরণের মাধ্যমেই দিলের সত্যিকারের প্রশান্তি লাভ করা যায়।
Sahih International:
Those who have believed and whose hearts are assured by the remembrance of Allah. Unquestionably, by the remembrance of Allah hearts are assured."
Those who have believed and whose hearts are assured by the remembrance of Allah. Unquestionably, by the remembrance of Allah hearts are assured."
اَلَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ طُوْبٰی لَهُمْ وَ حُسْنُ مَاٰبٍ ﴿۲۹﴾
উচ্চারণ:
আল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি তূবা-লাহুম ওয়া হুছনুমাআ-ব।
আল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি তূবা-লাহুম ওয়া হুছনুমাআ-ব।
আল বায়ান:
‘যারা ঈমান আনে এবং নেক আমল করে, তাদের জন্য রয়েছে স্বাচ্ছন্দ ও সুন্দর প্রত্যাবর্তনস্থল’।
‘যারা ঈমান আনে এবং নেক আমল করে, তাদের জন্য রয়েছে স্বাচ্ছন্দ ও সুন্দর প্রত্যাবর্তনস্থল’।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, সৌভাগ্য তাদেরই, উত্তম পরিণাম তাদের জন্যই।
যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, সৌভাগ্য তাদেরই, উত্তম পরিণাম তাদের জন্যই।
Sahih International:
Those who have believed and done righteous deeds - a good state is theirs and a good return.
Those who have believed and done righteous deeds - a good state is theirs and a good return.
کَذٰلِکَ اَرْسَلْنٰکَ فِیْۤ اُمَّۃٍ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهَاۤ اُمَمٌ لِّتَتْلُوَا۠ عَلَیْهِمُ الَّذِیْۤ اَوْحَیْنَاۤ اِلَیْکَ وَ هُمْ یَکْفُرُوْنَ بِالرَّحْمٰنِ ؕ قُلْ هُوَ رَبِّیْ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ عَلَیْهِ تَوَکَّلْتُ وَ اِلَیْهِ مَتَابِ ﴿۳۰﴾
উচ্চারণ:
কাযা-লিকা আরছালনা-কা ফীউম্মাতিন কাদ খালাত মিন কাবলিহাউমামুল লিতাতলুওয়া ‘আলাইহিমুল্লাযী আওহাইনাইলাইকা ওয়াহুম ইয়াকফুরূনা বিররাহমা-নি কুল হুওয়া রাববী লাইলা-হা ইল্লা হুওয়া ‘আলাইহি তাওয়াক্কালতুওয়া ইলাইহি মাতা-ব।
কাযা-লিকা আরছালনা-কা ফীউম্মাতিন কাদ খালাত মিন কাবলিহাউমামুল লিতাতলুওয়া ‘আলাইহিমুল্লাযী আওহাইনাইলাইকা ওয়াহুম ইয়াকফুরূনা বিররাহমা-নি কুল হুওয়া রাববী লাইলা-হা ইল্লা হুওয়া ‘আলাইহি তাওয়াক্কালতুওয়া ইলাইহি মাতা-ব।
আল বায়ান:
এমনিভাবে আমি তোমাকে পাঠিয়েছি এমন এক জাতির নিকট, যার পূর্বে অনেক জাতি গত হয়েছে, যেন আমি তোমার প্রতি যে ওহী প্রেরণ করেছি, তা তাদের নিকট তিলাওয়াত কর। অথচ তারা রহমানকে অস্বীকার করে। বল, ‘তিনি আমার রব, তিনি ছাড়া আর কোন (সত্য) ইলাহ নেই, তাঁরই উপর আমি তাওয়াক্কুল করেছি এবং তাঁরই দিকে আমার প্রত্যাবর্তন’।
এমনিভাবে আমি তোমাকে পাঠিয়েছি এমন এক জাতির নিকট, যার পূর্বে অনেক জাতি গত হয়েছে, যেন আমি তোমার প্রতি যে ওহী প্রেরণ করেছি, তা তাদের নিকট তিলাওয়াত কর। অথচ তারা রহমানকে অস্বীকার করে। বল, ‘তিনি আমার রব, তিনি ছাড়া আর কোন (সত্য) ইলাহ নেই, তাঁরই উপর আমি তাওয়াক্কুল করেছি এবং তাঁরই দিকে আমার প্রত্যাবর্তন’।
তাইসিরুল কুরআন:
(পূর্বে যেমন পাঠিয়েছিলাম) এভাবেই আমি তোমাকে এমন এক সম্প্রদায়ের কাছে পাঠিয়েছি যার পূর্বে অনেক সম্প্রদায় গত হয়ে গেছে, যাতে তুমি তাদের কাছে তেলাওয়াত কর যা আমি তোমার প্রতি ওয়াহী করি, তবুও তারা দয়াময় আল্লাহকে অস্বীকার করে। বল, ‘তিনি আমার প্রতিপালক, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই, আমি তাঁর উপরই নির্ভর করি আর তিনিই প্রত্যাবর্তনস্থল।’
(পূর্বে যেমন পাঠিয়েছিলাম) এভাবেই আমি তোমাকে এমন এক সম্প্রদায়ের কাছে পাঠিয়েছি যার পূর্বে অনেক সম্প্রদায় গত হয়ে গেছে, যাতে তুমি তাদের কাছে তেলাওয়াত কর যা আমি তোমার প্রতি ওয়াহী করি, তবুও তারা দয়াময় আল্লাহকে অস্বীকার করে। বল, ‘তিনি আমার প্রতিপালক, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই, আমি তাঁর উপরই নির্ভর করি আর তিনিই প্রত্যাবর্তনস্থল।’
Sahih International:
Thus have We sent you to a community before which [other] communities have passed on so you might recite to them that which We revealed to you, while they disbelieve in the Most Merciful. Say, "He is my Lord; there is no deity except Him. Upon Him I rely, and to Him is my return."
Thus have We sent you to a community before which [other] communities have passed on so you might recite to them that which We revealed to you, while they disbelieve in the Most Merciful. Say, "He is my Lord; there is no deity except Him. Upon Him I rely, and to Him is my return."
وَ لَوْ اَنَّ قُرْاٰنًا سُیِّرَتْ بِهِ الْجِبَالُ اَوْ قُطِّعَتْ بِهِ الْاَرْضُ اَوْ کُلِّمَ بِهِ الْمَوْتٰی ؕ بَلْ لِّلّٰهِ الْاَمْرُ جَمِیْعًا ؕ اَفَلَمْ یَایْـَٔسِ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْۤا اَنْ لَّوْ یَشَآءُ اللّٰهُ لَهَدَی النَّاسَ جَمِیْعًا ؕ وَ لَا یَزَالُ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا تُصِیْبُهُمْ بِمَا صَنَعُوْا قَارِعَۃٌ اَوْ تَحُلُّ قَرِیْبًا مِّنْ دَارِهِمْ حَتّٰی یَاْتِیَ وَعْدُ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُخْلِفُ الْمِیْعَادَ ﴿۳۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাও আন্না কুরআ-নান ছুইয়িরাত বিহিল জিবা-লুআও কুত্তি‘আত বিহিল আরদুআও কুল্লিমা বিহিল মাওতা- বাল লিল্লা-হিল আমরু জামী‘আন আফালাম ইয়াইআছিল্লাযীনা আ-মানূআল্লাওঁইয়াশাউল্লা-হু লাহাদান্না-ছা জামী‘আওঁ ওয়ালা-ইয়াযা-লুল্লাযীনা কাফারূতুসীবুহুম বিমা-সানা‘ঊ কা-রি‘আতুন আও তাহুল্লুকারীবাম মিন দা-রিহিম হাত্তা-ইয়া’তিয়া ওয়া‘দুল্লা-হি ইন্নাল্লা-হা লা-ইউখলিফুল মী‘আ-দ ।
ওয়া লাও আন্না কুরআ-নান ছুইয়িরাত বিহিল জিবা-লুআও কুত্তি‘আত বিহিল আরদুআও কুল্লিমা বিহিল মাওতা- বাল লিল্লা-হিল আমরু জামী‘আন আফালাম ইয়াইআছিল্লাযীনা আ-মানূআল্লাওঁইয়াশাউল্লা-হু লাহাদান্না-ছা জামী‘আওঁ ওয়ালা-ইয়াযা-লুল্লাযীনা কাফারূতুসীবুহুম বিমা-সানা‘ঊ কা-রি‘আতুন আও তাহুল্লুকারীবাম মিন দা-রিহিম হাত্তা-ইয়া’তিয়া ওয়া‘দুল্লা-হি ইন্নাল্লা-হা লা-ইউখলিফুল মী‘আ-দ ।
আল বায়ান:
আর যদি এমন কোন কুরআন হত, যার দ্বারা পাহাড়সমূহকে চলমান করা যেত অথবা যমীনকে টুকরো-টুকরো করা যেত অথবা তার দ্বারা মৃতকে কথা বলানো যেত (তবে সেটা এই কুরআনই হত, আর তারা ঈমান আনত না)। বরং সব সিদ্ধান্ত আল্লাহরই। যারা ঈমান এনেছে, তারা কি (ওদের ঈমানের ব্যাপারে) নিরাশ হয়নি এবং তারা জানে যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে সমগ্র মানুষকে হিদায়াত দান করতেন? আর যারা কুফরী করে, তাদের কর্মের দরুন সর্বদা তাদের বিপদ ঘটতে থাকবে অথবা তাদের আবাসের আশপাশে বিপদ আপতিত হতে থাকবে,* অবশেষে আসবে আল্লাহর ওয়াদা। নিশ্চয় আল্লাহ প্রতিশ্রুতির ব্যতিক্রম করেন না।
আর যদি এমন কোন কুরআন হত, যার দ্বারা পাহাড়সমূহকে চলমান করা যেত অথবা যমীনকে টুকরো-টুকরো করা যেত অথবা তার দ্বারা মৃতকে কথা বলানো যেত (তবে সেটা এই কুরআনই হত, আর তারা ঈমান আনত না)। বরং সব সিদ্ধান্ত আল্লাহরই। যারা ঈমান এনেছে, তারা কি (ওদের ঈমানের ব্যাপারে) নিরাশ হয়নি এবং তারা জানে যে, আল্লাহ ইচ্ছা করলে সমগ্র মানুষকে হিদায়াত দান করতেন? আর যারা কুফরী করে, তাদের কর্মের দরুন সর্বদা তাদের বিপদ ঘটতে থাকবে অথবা তাদের আবাসের আশপাশে বিপদ আপতিত হতে থাকবে,* অবশেষে আসবে আল্লাহর ওয়াদা। নিশ্চয় আল্লাহ প্রতিশ্রুতির ব্যতিক্রম করেন না।
তাইসিরুল কুরআন:
কুরআন দিয়ে পর্বতকে যদি গতিশীল করা যেত, কিংবা যমীনকে দীর্ণ করা যেত কিংবা তা দিয়ে মৃত মানুষকে কথা বলানো যেত (তবুও তারা তাতে বিশ্বাস করত না)। (আলৌকিক কিছু করা মানুষের সাধ্যাতীত) বরং সমস্ত কিছুই আল্লাহর ক্ষমতাভুক্ত। যারা ঈমান এনেছে তারা কি জানে না যে, আল্লাহ ইচ্ছে করলে সকল মানুষকে সৎ পথে পরিচালিত করতে পারতেন। যারা কুফুরী করে তাদের কার্যকলাপের কারণে তাদের উপর কোন না কোন বিপদ আসতেই থাকে কিংবা তাদের ঘরের আশেপাশেই নাযিল হতে থাকে, যতক্ষণ না আল্লাহর ও‘য়াদা পূর্ণ হয়। নিশ্চয়ই আল্লাহ ওয়াদার ব্যতিক্রম করেন না।
কুরআন দিয়ে পর্বতকে যদি গতিশীল করা যেত, কিংবা যমীনকে দীর্ণ করা যেত কিংবা তা দিয়ে মৃত মানুষকে কথা বলানো যেত (তবুও তারা তাতে বিশ্বাস করত না)। (আলৌকিক কিছু করা মানুষের সাধ্যাতীত) বরং সমস্ত কিছুই আল্লাহর ক্ষমতাভুক্ত। যারা ঈমান এনেছে তারা কি জানে না যে, আল্লাহ ইচ্ছে করলে সকল মানুষকে সৎ পথে পরিচালিত করতে পারতেন। যারা কুফুরী করে তাদের কার্যকলাপের কারণে তাদের উপর কোন না কোন বিপদ আসতেই থাকে কিংবা তাদের ঘরের আশেপাশেই নাযিল হতে থাকে, যতক্ষণ না আল্লাহর ও‘য়াদা পূর্ণ হয়। নিশ্চয়ই আল্লাহ ওয়াদার ব্যতিক্রম করেন না।
Sahih International:
And if there was any qur'an by which the mountains would be removed or the earth would be broken apart or the dead would be made to speak, [it would be this Qur'an], but to Allah belongs the affair entirely. Then have those who believed not accepted that had Allah willed, He would have guided the people, all of them? And those who disbelieve do not cease to be struck, for what they have done, by calamity - or it will descend near their home - until there comes the promise of Allah. Indeed, Allah does not fail in [His] promise.
And if there was any qur'an by which the mountains would be removed or the earth would be broken apart or the dead would be made to speak, [it would be this Qur'an], but to Allah belongs the affair entirely. Then have those who believed not accepted that had Allah willed, He would have guided the people, all of them? And those who disbelieve do not cease to be struck, for what they have done, by calamity - or it will descend near their home - until there comes the promise of Allah. Indeed, Allah does not fail in [His] promise.
وَ لَقَدِ اسْتُهْزِیٴَ بِرُسُلٍ مِّنْ قَبْلِکَ فَاَمْلَیْتُ لِلَّذِیْنَ کَفَرُوْا ثُمَّ اَخَذْتُهُمْ ۟ فَکَیْفَ کَانَ عِقَابِ ﴿۳۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাকাদিছতুহযিআ বিরুছুলিম মিন কাবলিকা ফাআমলাইতুলিল্লাযীনা কাফারূছু ম্মা আখাযতুহুম ফাকাইফা কা-না ‘ইকা-ব।
ওয়া লাকাদিছতুহযিআ বিরুছুলিম মিন কাবলিকা ফাআমলাইতুলিল্লাযীনা কাফারূছু ম্মা আখাযতুহুম ফাকাইফা কা-না ‘ইকা-ব।
আল বায়ান:
আর অবশ্যই তোমার পূর্বে রাসূলদের নিয়ে উপহাস করা হয়েছে। অতঃপর যারা কুফরী করেছে, আমি তাদেরকে অবকাশ দিয়েছি, তারপর আমি তাদেরকে পাকড়াও করেছি। অতএব, কেমন ছিল আমার আযাব!
আর অবশ্যই তোমার পূর্বে রাসূলদের নিয়ে উপহাস করা হয়েছে। অতঃপর যারা কুফরী করেছে, আমি তাদেরকে অবকাশ দিয়েছি, তারপর আমি তাদেরকে পাকড়াও করেছি। অতএব, কেমন ছিল আমার আযাব!
তাইসিরুল কুরআন:
তোমার আগেও বহু রসূলকে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করা হয়েছিল, তখন আমি কাফিরদেরকে (ইচ্ছেমত কাজ চালিয়ে যাওয়ার) অবকাশ দিয়েছিলাম, অবশেষে তাদেরকে পাকড়াও করেছিলাম। কেমন (ভয়াবহ) ছিল আমার শাস্তি!
তোমার আগেও বহু রসূলকে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করা হয়েছিল, তখন আমি কাফিরদেরকে (ইচ্ছেমত কাজ চালিয়ে যাওয়ার) অবকাশ দিয়েছিলাম, অবশেষে তাদেরকে পাকড়াও করেছিলাম। কেমন (ভয়াবহ) ছিল আমার শাস্তি!
Sahih International:
And already were [other] messengers ridiculed before you, and I extended the time of those who disbelieved; then I seized them, and how [terrible] was My penalty.
And already were [other] messengers ridiculed before you, and I extended the time of those who disbelieved; then I seized them, and how [terrible] was My penalty.
اَفَمَنْ هُوَ قَآئِمٌ عَلٰی کُلِّ نَفْسٍۭ بِمَا کَسَبَتْ ۚ وَ جَعَلُوْا لِلّٰهِ شُرَکَآءَ ؕ قُلْ سَمُّوْهُمْ ؕ اَمْ تُنَبِّـُٔوْنَهٗ بِمَا لَا یَعْلَمُ فِی الْاَرْضِ اَمْ بِظَاهِرٍ مِّنَ الْقَوْلِ ؕ بَلْ زُیِّنَ لِلَّذِیْنَ کَفَرُوْا مَکْرُهُمْ وَ صُدُّوْا عَنِ السَّبِیْلِ ؕ وَ مَنْ یُّضْلِلِ اللّٰهُ فَمَا لَهٗ مِنْ هَادٍ ﴿۳۳﴾
উচ্চারণ:
আফামান হুওয়া কাইমুন ‘আলা-কুল্লি নাফছিম বিমা কাছাবাত ওয়া জা‘আলূলিল্লা-হি শুরাকাআ কুল ছাম্মূহুম আম তুনাব্বিঊনাহূবিমা-লা-ইয়া‘লামুফিল আরদিআম বিজাহিরিম মিনাল কাওলি বাল যুইয়িনা লিল্লাযীনা কাফারূমাকরুহুম ওয়াসুদ্দূ‘আনিছ ছাবীলি ওয়ামাইঁ ইউদলিলিল্লা-হু ফামা-লাহূমিন হা-দ ।
আফামান হুওয়া কাইমুন ‘আলা-কুল্লি নাফছিম বিমা কাছাবাত ওয়া জা‘আলূলিল্লা-হি শুরাকাআ কুল ছাম্মূহুম আম তুনাব্বিঊনাহূবিমা-লা-ইয়া‘লামুফিল আরদিআম বিজাহিরিম মিনাল কাওলি বাল যুইয়িনা লিল্লাযীনা কাফারূমাকরুহুম ওয়াসুদ্দূ‘আনিছ ছাবীলি ওয়ামাইঁ ইউদলিলিল্লা-হু ফামা-লাহূমিন হা-দ ।
আল বায়ান:
তবে কি প্রতিটি নাফ্স যা উপার্জন করে যিনি তার দায়িত্বশীল (তিনিই ইবাদাতের অধিক উপযুক্ত, নাকি এই শরীকগুলো?) এতদসত্ত্বেও তারা আল্লাহর সাথে অনেক শরীক সাব্যস্ত করেছে। বল, ‘তোমরা এদের পরিচয় দাও’। নাকি তোমরা তাকে যমীনের এমন কিছু জানাবে যে ব্যাপারে তিনি জানেন না? নাকি তোমরা ভাসাভাসা কথা বলছ? বরং যারা কুফরী করেছে তাদের নিকট তাদের ষড়যন্ত্রকে শোভিত করা হয়েছে এবং তারা সরল পথ হতে বাধা প্রদান করেছে। আর আল্লাহ যাকে পথহারা করেন, তার কোন হিদায়াতকারী নেই।
তবে কি প্রতিটি নাফ্স যা উপার্জন করে যিনি তার দায়িত্বশীল (তিনিই ইবাদাতের অধিক উপযুক্ত, নাকি এই শরীকগুলো?) এতদসত্ত্বেও তারা আল্লাহর সাথে অনেক শরীক সাব্যস্ত করেছে। বল, ‘তোমরা এদের পরিচয় দাও’। নাকি তোমরা তাকে যমীনের এমন কিছু জানাবে যে ব্যাপারে তিনি জানেন না? নাকি তোমরা ভাসাভাসা কথা বলছ? বরং যারা কুফরী করেছে তাদের নিকট তাদের ষড়যন্ত্রকে শোভিত করা হয়েছে এবং তারা সরল পথ হতে বাধা প্রদান করেছে। আর আল্লাহ যাকে পথহারা করেন, তার কোন হিদায়াতকারী নেই।
তাইসিরুল কুরআন:
প্রত্যেক প্রাণীর উপার্জনের প্রতি যিনি দৃষ্টি রাখেন (তিনি কি তাদের অক্ষম ইলাহদের মত?) অথচ তারা আল্লাহর শরীক নির্দিষ্ট করে রেখেছে। বল, ‘তাদের নাম বল (যাদেরকে তোমরা আল্লাহর অংশীদার মনে কর), তোমরা কি পৃথিবীর এমন কোন সংবাদ তাঁকে দিতে চাও যা তিনি জানেন না। নাকি এগুলো কেবল কথার প্রদর্শনী? প্রকৃত ব্যাপার হল, কাফিরদের নিকট তাদের কলা কৌশলকে আকর্ষণীয় করে দেয়া হয়েছে আর তাদেরকে সৎ পথ থেকে বিরত রাখা হয়েছে। আল্লাহ যাকে গুমরাহ করেন তাঁকে পথ দেখানোর কেউ নেই।
প্রত্যেক প্রাণীর উপার্জনের প্রতি যিনি দৃষ্টি রাখেন (তিনি কি তাদের অক্ষম ইলাহদের মত?) অথচ তারা আল্লাহর শরীক নির্দিষ্ট করে রেখেছে। বল, ‘তাদের নাম বল (যাদেরকে তোমরা আল্লাহর অংশীদার মনে কর), তোমরা কি পৃথিবীর এমন কোন সংবাদ তাঁকে দিতে চাও যা তিনি জানেন না। নাকি এগুলো কেবল কথার প্রদর্শনী? প্রকৃত ব্যাপার হল, কাফিরদের নিকট তাদের কলা কৌশলকে আকর্ষণীয় করে দেয়া হয়েছে আর তাদেরকে সৎ পথ থেকে বিরত রাখা হয়েছে। আল্লাহ যাকে গুমরাহ করেন তাঁকে পথ দেখানোর কেউ নেই।
Sahih International:
Then is He who is a maintainer of every soul, [knowing] what it has earned, [like any other]? But to Allah they have attributed partners. Say, "Name them. Or do you inform Him of that which He knows not upon the earth or of what is apparent of speech?" Rather, their [own] plan has been made attractive to those who disbelieve, and they have been averted from the way. And whomever Allah leaves astray - there will be for him no guide.
Then is He who is a maintainer of every soul, [knowing] what it has earned, [like any other]? But to Allah they have attributed partners. Say, "Name them. Or do you inform Him of that which He knows not upon the earth or of what is apparent of speech?" Rather, their [own] plan has been made attractive to those who disbelieve, and they have been averted from the way. And whomever Allah leaves astray - there will be for him no guide.
لَهُمْ عَذَابٌ فِی الْحَیٰوۃِ الدُّنْیَا وَ لَعَذَابُ الْاٰخِرَۃِ اَشَقُّ ۚ وَ مَا لَهُمْ مِّنَ اللّٰهِ مِنْ وَّاقٍ ﴿۳۴﴾
উচ্চারণ:
লাহুম ‘আযা-বুন ফিল হায়া-তিদদুনইয়া-ওয়ালা ‘আযা-বুল আ-খিরাতি আশাক্কু ওয়ামা-লাহুম মিনাল্লা-হি মিওঁ ওয়া-ক।
লাহুম ‘আযা-বুন ফিল হায়া-তিদদুনইয়া-ওয়ালা ‘আযা-বুল আ-খিরাতি আশাক্কু ওয়ামা-লাহুম মিনাল্লা-হি মিওঁ ওয়া-ক।
আল বায়ান:
তাদের জন্যই রয়েছে দুনিয়ার জীবনে আযাব, আর আখিরাতের আযাব তো আরো কঠিন। আল্লাহর আযাব থেকে তাদের কোন রক্ষাকারী নেই।
তাদের জন্যই রয়েছে দুনিয়ার জীবনে আযাব, আর আখিরাতের আযাব তো আরো কঠিন। আল্লাহর আযাব থেকে তাদের কোন রক্ষাকারী নেই।
তাইসিরুল কুরআন:
দুনিয়ার জীবনে তাদের জন্য আছে শাস্তি, আর আখেরাতের শাস্তি অবশ্যই আরো বেশি কঠিন। আল্লাহর শাস্তি থেকে বাঁচানোর তাদের কেউ নেই।
দুনিয়ার জীবনে তাদের জন্য আছে শাস্তি, আর আখেরাতের শাস্তি অবশ্যই আরো বেশি কঠিন। আল্লাহর শাস্তি থেকে বাঁচানোর তাদের কেউ নেই।
Sahih International:
For them will be punishment in the life of [this] world, and the punishment of the Hereafter is more severe. And they will not have from Allah any protector.
For them will be punishment in the life of [this] world, and the punishment of the Hereafter is more severe. And they will not have from Allah any protector.
مَثَلُ الْجَنَّۃِ الَّتِیْ وُعِدَ الْمُتَّقُوْنَ ؕ تَجْرِیْ مِنْ تَحْتِهَا الْاَنْهٰرُ ؕ اُکُلُهَا دَآئِمٌ وَّ ظِلُّهَا ؕ تِلْکَ عُقْبَی الَّذِیْنَ اتَّقَوْا ٭ۖ وَّ عُقْبَی الْکٰفِرِیْنَ النَّارُ ﴿۳۵﴾
উচ্চারণ:
মাছালুল জান্নাতিল লাতী উ‘ইদাল মুত্তাকূনা তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু উকুলুহা-দাইমুওঁ ওয়াজিল্লুহা- তিলকা ‘উকবাল্লাযী নাত্তাকাওঁ ওয়া ‘উকবাল কাফিরীনান্না-র।
মাছালুল জান্নাতিল লাতী উ‘ইদাল মুত্তাকূনা তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু উকুলুহা-দাইমুওঁ ওয়াজিল্লুহা- তিলকা ‘উকবাল্লাযী নাত্তাকাওঁ ওয়া ‘উকবাল কাফিরীনান্না-র।
আল বায়ান:
মুত্তাকীদের যে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে, সেটির দৃষ্টান্ত এরূপ, তার তলদেশে নদীসমূহ প্রবাহিত। তার খাদ্যসামগ্রী ও তার ছায়া সার্বক্ষণিক। যারা তাকওয়া অবলম্বন করেছে, এটি তাদের শুভ পরিণাম আর কাফিরদের পরিণাম আগুন।
মুত্তাকীদের যে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে, সেটির দৃষ্টান্ত এরূপ, তার তলদেশে নদীসমূহ প্রবাহিত। তার খাদ্যসামগ্রী ও তার ছায়া সার্বক্ষণিক। যারা তাকওয়া অবলম্বন করেছে, এটি তাদের শুভ পরিণাম আর কাফিরদের পরিণাম আগুন।
তাইসিরুল কুরআন:
মুত্তাকীদেরকে যে জান্নাতের ওয়া‘দা দেয়া হয়েছে তার দৃষ্টান্ত এই যে, তার তলদেশ দিয়ে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত, তারা ফলফলাদি চিরস্থায়ী আর তার ছায়াও। যারা তাক্ওয়া অবলম্বন করে তাদের পরিণাম হবে এই। আর কাফিরদের পরিণতি হবে জাহান্নামের আগুন।
মুত্তাকীদেরকে যে জান্নাতের ওয়া‘দা দেয়া হয়েছে তার দৃষ্টান্ত এই যে, তার তলদেশ দিয়ে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত, তারা ফলফলাদি চিরস্থায়ী আর তার ছায়াও। যারা তাক্ওয়া অবলম্বন করে তাদের পরিণাম হবে এই। আর কাফিরদের পরিণতি হবে জাহান্নামের আগুন।
Sahih International:
The example of Paradise, which the righteous have been promised, is [that] beneath it rivers flow. Its fruit is lasting, and its shade. That is the consequence for the righteous, and the consequence for the disbelievers is the Fire.
The example of Paradise, which the righteous have been promised, is [that] beneath it rivers flow. Its fruit is lasting, and its shade. That is the consequence for the righteous, and the consequence for the disbelievers is the Fire.
وَ الَّذِیْنَ اٰتَیْنٰهُمُ الْکِتٰبَ یَفْرَحُوْنَ بِمَاۤ اُنْزِلَ اِلَیْکَ وَ مِنَ الْاَحْزَابِ مَنْ یُّنْکِرُ بَعْضَهٗ ؕ قُلْ اِنَّمَاۤ اُمِرْتُ اَنْ اَعْبُدَ اللّٰهَ وَ لَاۤ اُشْرِکَ بِهٖ ؕ اِلَیْهِ اَدْعُوْا وَ اِلَیْهِ مَاٰبِ ﴿۳۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা আ-তাইনা-হুমুল কিতা-বা ইয়াফরাহূনা বিমাউনযিলা ইলাইকা ওয়া মিনাল আহযা-বি মাইঁ ইউনকিরু বা‘দাহূ কুল ইন্নামাউমিরতুআন আ‘বুদাল্লা-হা ওয়ালাউশরিকা বিহী ইলাইহি আদ‘ঊ ওয়া ইলাইহি মাআ-ব।
ওয়াল্লাযীনা আ-তাইনা-হুমুল কিতা-বা ইয়াফরাহূনা বিমাউনযিলা ইলাইকা ওয়া মিনাল আহযা-বি মাইঁ ইউনকিরু বা‘দাহূ কুল ইন্নামাউমিরতুআন আ‘বুদাল্লা-হা ওয়ালাউশরিকা বিহী ইলাইহি আদ‘ঊ ওয়া ইলাইহি মাআ-ব।
আল বায়ান:
আর আমি যাদেরকে কিতাব দিয়েছি, তোমার উপর যা নাযিল হয়, তাতে তারা উৎফুল্ল হয়। আর দলগুলোর মধ্যে কেউ কেউ এর কিছু অংশকে অস্বীকার করে। বল, ‘আমাকে কেবল আদেশ দেয়া হয়েছে, যেন আমি আল্লাহর ইবাদাত করি এবং তাঁর সাথে শরীক না করি। আমি তাঁরই দিকে দাওয়াত দেই এবং তাঁরই নিকট আমার প্রত্যাবর্তনস্থল’।
আর আমি যাদেরকে কিতাব দিয়েছি, তোমার উপর যা নাযিল হয়, তাতে তারা উৎফুল্ল হয়। আর দলগুলোর মধ্যে কেউ কেউ এর কিছু অংশকে অস্বীকার করে। বল, ‘আমাকে কেবল আদেশ দেয়া হয়েছে, যেন আমি আল্লাহর ইবাদাত করি এবং তাঁর সাথে শরীক না করি। আমি তাঁরই দিকে দাওয়াত দেই এবং তাঁরই নিকট আমার প্রত্যাবর্তনস্থল’।
তাইসিরুল কুরআন:
আমি যাদেরকে কিতাব দিয়েছিলাম তারা তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে উৎফুল্ল, কিন্তু কতক দল তার কোন কোন কথা মানে না। বল, ‘আমি আল্লাহর ‘ইবাদাত করার জন্য এবং তাঁর সাথে কোন কিছু শারীক না করার জন্য নির্দেশপ্রাপ্ত হয়েছি, আমি তাঁর দিকেই আহবান জানাই, আর আমার প্রত্যাবর্তন তাঁর দিকেই।
আমি যাদেরকে কিতাব দিয়েছিলাম তারা তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে উৎফুল্ল, কিন্তু কতক দল তার কোন কোন কথা মানে না। বল, ‘আমি আল্লাহর ‘ইবাদাত করার জন্য এবং তাঁর সাথে কোন কিছু শারীক না করার জন্য নির্দেশপ্রাপ্ত হয়েছি, আমি তাঁর দিকেই আহবান জানাই, আর আমার প্রত্যাবর্তন তাঁর দিকেই।
Sahih International:
And [the believers among] those to whom We have given the [previous] Scripture rejoice at what has been revealed to you, [O Muhammad], but among the [opposing] factions are those who deny part of it. Say, "I have only been commanded to worship Allah and not associate [anything] with Him. To Him I invite, and to Him is my return."
And [the believers among] those to whom We have given the [previous] Scripture rejoice at what has been revealed to you, [O Muhammad], but among the [opposing] factions are those who deny part of it. Say, "I have only been commanded to worship Allah and not associate [anything] with Him. To Him I invite, and to Him is my return."
وَ کَذٰلِکَ اَنْزَلْنٰهُ حُکْمًا عَرَبِیًّا ؕ وَ لَئِنِ اتَّبَعْتَ اَهْوَآءَهُمْ بَعْدَ مَا جَآءَکَ مِنَ الْعِلْمِ ۙ مَا لَکَ مِنَ اللّٰهِ مِنْ وَّلِیٍّ وَّ لَا وَاقٍ ﴿۳۷﴾
উচ্চারণ:
ওয়া কাযা-লিকা আনযালনা-হু হুকমান ‘আরাবিইইয়াওঁ ওয়ালাইনিততাবা‘তা আহওয়াআহুম বা‘দা মা-জাআকা মিনাল ‘ইল মি মা-লাকা মিনাল্লা-হি মিওঁ ওয়ালিইয়িওঁ ওয়ালা-ওয়া-ক।
ওয়া কাযা-লিকা আনযালনা-হু হুকমান ‘আরাবিইইয়াওঁ ওয়ালাইনিততাবা‘তা আহওয়াআহুম বা‘দা মা-জাআকা মিনাল ‘ইল মি মা-লাকা মিনাল্লা-হি মিওঁ ওয়ালিইয়িওঁ ওয়ালা-ওয়া-ক।
আল বায়ান:
আর এভাবেই আমি কুরআনকে বিধানস্বরূপ আরবীতে নাযিল করেছি। তোমার নিকট জ্ঞান পৌঁছার পরও যদি তুমি তাদের খেয়াল খুশির অনুসরণ কর, তবে আল্লাহ ছাড়া তোমার কোন অভিভাবক ও রক্ষাকারী নেই।
আর এভাবেই আমি কুরআনকে বিধানস্বরূপ আরবীতে নাযিল করেছি। তোমার নিকট জ্ঞান পৌঁছার পরও যদি তুমি তাদের খেয়াল খুশির অনুসরণ কর, তবে আল্লাহ ছাড়া তোমার কোন অভিভাবক ও রক্ষাকারী নেই।
তাইসিরুল কুরআন:
এভাবে আমি একে বিধানরূপে নাযিল করেছি আরবী ভাষায়। তোমার কাছে জ্ঞান আসার পরেও তুমি যদি তাদের খাহেশের অনুসরণ কর, তবে আল্লাহর মোকাবালায় তোমার কোন অভিভাবক থাকবে না, থাকবে না কোন রক্ষাকারী।
এভাবে আমি একে বিধানরূপে নাযিল করেছি আরবী ভাষায়। তোমার কাছে জ্ঞান আসার পরেও তুমি যদি তাদের খাহেশের অনুসরণ কর, তবে আল্লাহর মোকাবালায় তোমার কোন অভিভাবক থাকবে না, থাকবে না কোন রক্ষাকারী।
Sahih International:
And thus We have revealed it as an Arabic legislation. And if you should follow their inclinations after what has come to you of knowledge, you would not have against Allah any ally or any protector.
And thus We have revealed it as an Arabic legislation. And if you should follow their inclinations after what has come to you of knowledge, you would not have against Allah any ally or any protector.
وَ لَقَدْ اَرْسَلْنَا رُسُلًا مِّنْ قَبْلِکَ وَ جَعَلْنَا لَهُمْ اَزْوَاجًا وَّ ذُرِّیَّۃً ؕ وَ مَا کَانَ لِرَسُوْلٍ اَنْ یَّاْتِیَ بِاٰیَۃٍ اِلَّا بِاِذْنِ اللّٰهِ ؕ لِکُلِّ اَجَلٍ کِتَابٌ ﴿۳۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লাকাদ আরছালনা-রুছুলাম মিন কাবলিকা ওয়া জা‘আলনা-লাহুম আযওয়া-জাওঁ ওয়া যুররিইইয়াতাওঁ ওয়ামা-কা-না লিরাছূলিন আইঁ ইয়া’তিয়া বিআ-য়াতিন ইল্লা-বিইযনিল্লা হি লিকুল্লি আজালিন কিতা-ব।
ওয়া লাকাদ আরছালনা-রুছুলাম মিন কাবলিকা ওয়া জা‘আলনা-লাহুম আযওয়া-জাওঁ ওয়া যুররিইইয়াতাওঁ ওয়ামা-কা-না লিরাছূলিন আইঁ ইয়া’তিয়া বিআ-য়াতিন ইল্লা-বিইযনিল্লা হি লিকুল্লি আজালিন কিতা-ব।
আল বায়ান:
আর অবশ্যই তোমার পূর্বে আমি রাসূলদের প্রেরণ করেছি এবং তাদেরকে দিয়েছি স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি। আর কোন রাসূলের জন্য এটা সম্ভব নয় যে, আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কোন নিদর্শন নিয়ে আসবে। প্রতিটি সুনির্দিষ্ট সময়ের জন্য রয়েছে লিপিবদ্ধ বিধান।
আর অবশ্যই তোমার পূর্বে আমি রাসূলদের প্রেরণ করেছি এবং তাদেরকে দিয়েছি স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি। আর কোন রাসূলের জন্য এটা সম্ভব নয় যে, আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কোন নিদর্শন নিয়ে আসবে। প্রতিটি সুনির্দিষ্ট সময়ের জন্য রয়েছে লিপিবদ্ধ বিধান।
তাইসিরুল কুরআন:
আমি তোমার পূর্বেও রসূলগণকে পাঠিয়েছিলাম, আর তাদেরকে দিয়েছিলাম স্ত্রী ও সন্তানাদি, আল্লাহর হুকুম ব্যতীত নির্দশন হাযির করার শক্তি কোন রসূলের নেই। যাবতীয় বিষয়ের নির্দিষ্ট সময় লিপিবদ্ধ আছে।
আমি তোমার পূর্বেও রসূলগণকে পাঠিয়েছিলাম, আর তাদেরকে দিয়েছিলাম স্ত্রী ও সন্তানাদি, আল্লাহর হুকুম ব্যতীত নির্দশন হাযির করার শক্তি কোন রসূলের নেই। যাবতীয় বিষয়ের নির্দিষ্ট সময় লিপিবদ্ধ আছে।
Sahih International:
And We have already sent messengers before you and assigned to them wives and descendants. And it was not for a messenger to come with a sign except by permission of Allah. For every term is a decree.
And We have already sent messengers before you and assigned to them wives and descendants. And it was not for a messenger to come with a sign except by permission of Allah. For every term is a decree.
یَمْحُوا اللّٰهُ مَا یَشَآءُ وَ یُثْبِتُ ۚۖ وَ عِنْدَهٗۤ اُمُّ الْکِتٰبِ ﴿۳۹﴾
উচ্চারণ:
ইয়ামহূল্লা-হু মা-ইয়াশাউ ওয়া ইউছবিতু ওয়া ‘ইনদাহূ উম্মুল কিতা-ব।
ইয়ামহূল্লা-হু মা-ইয়াশাউ ওয়া ইউছবিতু ওয়া ‘ইনদাহূ উম্মুল কিতা-ব।
আল বায়ান:
আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন মিটিয়ে দেন এবং যা ইচ্ছা করেন স্থির রাখেন, আর তাঁর কাছেই রয়েছে মূল কিতাব।
আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন মিটিয়ে দেন এবং যা ইচ্ছা করেন স্থির রাখেন, আর তাঁর কাছেই রয়েছে মূল কিতাব।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ যা ইচ্ছে করেন নিশ্চিহ্ন করে দেন আর যা ইচ্ছে প্রতিষ্ঠিত রাখেন, উম্মুল কিতাব তাঁর নিকটই রক্ষিত।
আল্লাহ যা ইচ্ছে করেন নিশ্চিহ্ন করে দেন আর যা ইচ্ছে প্রতিষ্ঠিত রাখেন, উম্মুল কিতাব তাঁর নিকটই রক্ষিত।
Sahih International:
Allah eliminates what He wills or confirms, and with Him is the Mother of the Book.
Allah eliminates what He wills or confirms, and with Him is the Mother of the Book.
وَ اِنْ مَّا نُرِیَنَّکَ بَعْضَ الَّذِیْ نَعِدُهُمْ اَوْ نَتَوَفَّیَنَّکَ فَاِنَّمَا عَلَیْکَ الْبَلٰغُ وَ عَلَیْنَا الْحِسَابُ ﴿۴۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইম্মা- নুরিইয়ান্নাকা বা‘দাল্লাযীনা‘ইদুহুম আও নাতাওয়াফফাইয়ান্নাকা ফাইন্নামা‘আলাইকাল বালা-গু ওয়া ‘আলাইনাল হিছা-ব।
ওয়া ইম্মা- নুরিইয়ান্নাকা বা‘দাল্লাযীনা‘ইদুহুম আও নাতাওয়াফফাইয়ান্নাকা ফাইন্নামা‘আলাইকাল বালা-গু ওয়া ‘আলাইনাল হিছা-ব।
আল বায়ান:
আর যে প্রতিশ্রুতি আমি তাদেরকে দিচ্ছি, যদি তার কিছু তোমাকে দেখাই অথবা তোমার মৃত্যু ঘটাই (তাতে কিছুই আসে যায় না)। তবে তোমার কর্তব্য কেবল পৌঁছে দেয়া, আর আমার দায়িত্ব হিসাব নেয়া।
আর যে প্রতিশ্রুতি আমি তাদেরকে দিচ্ছি, যদি তার কিছু তোমাকে দেখাই অথবা তোমার মৃত্যু ঘটাই (তাতে কিছুই আসে যায় না)। তবে তোমার কর্তব্য কেবল পৌঁছে দেয়া, আর আমার দায়িত্ব হিসাব নেয়া।
তাইসিরুল কুরআন:
আমি তাদেরকে যে শাস্তি দেয়ার ওয়া‘দা করেছি তার কিছু যদি তোমাকে দেখাই কিংবা (দেখানোর পূর্বেই) তোমার মৃত্যু ঘটাই, (উভয় অবস্থাতেই) তোমার দায়িত্ব হল প্রচার করে দেয়া, আর হিসেব নেয়ার কাজ হল আমার।
আমি তাদেরকে যে শাস্তি দেয়ার ওয়া‘দা করেছি তার কিছু যদি তোমাকে দেখাই কিংবা (দেখানোর পূর্বেই) তোমার মৃত্যু ঘটাই, (উভয় অবস্থাতেই) তোমার দায়িত্ব হল প্রচার করে দেয়া, আর হিসেব নেয়ার কাজ হল আমার।
Sahih International:
And whether We show you part of what We promise them or take you in death, upon you is only the [duty of] notification, and upon Us is the account.
And whether We show you part of what We promise them or take you in death, upon you is only the [duty of] notification, and upon Us is the account.
اَوَ لَمْ یَرَوْا اَنَّا نَاْتِی الْاَرْضَ نَنْقُصُهَا مِنْ اَطْرَافِهَا ؕ وَ اللّٰهُ یَحْکُمُ لَا مُعَقِّبَ لِحُکْمِهٖ ؕ وَ هُوَ سَرِیْعُ الْحِسَابِ ﴿۴۱﴾
উচ্চারণ:
আওয়ালাম ইয়ারাও আন্না-না’তিল আরদা নানকুসুহা-মিন আতারা-ফিহা- ওয়াল্লা-হু ইয়াহকুমূলা-মু‘আক্কিবা লিহুকমিহী ওয়া হুওয়া ছারী‘উল হিছা-ব।
আওয়ালাম ইয়ারাও আন্না-না’তিল আরদা নানকুসুহা-মিন আতারা-ফিহা- ওয়াল্লা-হু ইয়াহকুমূলা-মু‘আক্কিবা লিহুকমিহী ওয়া হুওয়া ছারী‘উল হিছা-ব।
আল বায়ান:
তারা কি দেখে না, আমি যমীনকে চতুর্দিক থেকে সংকীর্ণ করে আনছি। আর আল্লাহই হুকুম করেন এবং তাঁর হুকুম প্রত্যাখ্যান করার কেউ নেই এবং তিনিই দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী।
তারা কি দেখে না, আমি যমীনকে চতুর্দিক থেকে সংকীর্ণ করে আনছি। আর আল্লাহই হুকুম করেন এবং তাঁর হুকুম প্রত্যাখ্যান করার কেউ নেই এবং তিনিই দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা কি দেখে না আমি তাদের জন্য যমীনকে চার দিক থেকে সংকীর্ণ করে আনছি? আল্লাহ হুকুম দেন, তাঁর হুকুম পেছনে ঠেলে দেবে এমন কেউ নেই। হিসেব গ্রহণের ব্যাপারে তিনি খুবই দ্রুতগতি।
তারা কি দেখে না আমি তাদের জন্য যমীনকে চার দিক থেকে সংকীর্ণ করে আনছি? আল্লাহ হুকুম দেন, তাঁর হুকুম পেছনে ঠেলে দেবে এমন কেউ নেই। হিসেব গ্রহণের ব্যাপারে তিনি খুবই দ্রুতগতি।
Sahih International:
Have they not seen that We set upon the land, reducing it from its borders? And Allah decides; there is no adjuster of His decision. And He is swift in account.
Have they not seen that We set upon the land, reducing it from its borders? And Allah decides; there is no adjuster of His decision. And He is swift in account.
وَ قَدْ مَکَرَ الَّذِیْنَ مِنْ قَبْلِهِمْ فَلِلّٰهِ الْمَکْرُ جَمِیْعًا ؕ یَعْلَمُ مَا تَکْسِبُ کُلُّ نَفْسٍ ؕ وَ سَیَعْلَمُ الْکُفّٰرُ لِمَنْ عُقْبَی الدَّارِ ﴿۴۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া কাদ মাকারা ল্লাযীনা মিন কাবলিহিম ফালিল্লা-হিল মাকরু জামী‘আইঁ ইয়া‘লামুমাতাকছিবুকুল্লুনাফছিওঁ ওয়া ছাইয়া‘লামুল কুফফা-রু লিমান ‘উকবাদ দা-র।
ওয়া কাদ মাকারা ল্লাযীনা মিন কাবলিহিম ফালিল্লা-হিল মাকরু জামী‘আইঁ ইয়া‘লামুমাতাকছিবুকুল্লুনাফছিওঁ ওয়া ছাইয়া‘লামুল কুফফা-রু লিমান ‘উকবাদ দা-র।
আল বায়ান:
আর তাদের পূর্ববর্তীরাও ষড়যন্ত্র করেছিল, অথচ সকল ষড়যন্ত্র আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে। প্রতিটি ব্যক্তি যা অর্জন করে, তিনি তা জানেন। আর কাফিররা অচিরেই জানবে আখিরাতের শুভপরিণতি কাদের জন্য।
আর তাদের পূর্ববর্তীরাও ষড়যন্ত্র করেছিল, অথচ সকল ষড়যন্ত্র আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে। প্রতিটি ব্যক্তি যা অর্জন করে, তিনি তা জানেন। আর কাফিররা অচিরেই জানবে আখিরাতের শুভপরিণতি কাদের জন্য।
তাইসিরুল কুরআন:
ওদের আগে যারা ছিল তারাও চক্রান্ত করেছিল, যাবতীয় চক্রান্ত আল্লাহর আয়ত্তাধীন। তিনি জানেন প্রত্যেক ব্যক্তি কী কামাই করছে। আর কাফিরগণ অচিরেই জানতে পারবে ভাল পরিণাম কাদের জন্য।
ওদের আগে যারা ছিল তারাও চক্রান্ত করেছিল, যাবতীয় চক্রান্ত আল্লাহর আয়ত্তাধীন। তিনি জানেন প্রত্যেক ব্যক্তি কী কামাই করছে। আর কাফিরগণ অচিরেই জানতে পারবে ভাল পরিণাম কাদের জন্য।
Sahih International:
And those before them had plotted, but to Allah belongs the plan entirely. He knows what every soul earns, and the disbelievers will know for whom is the final home.
And those before them had plotted, but to Allah belongs the plan entirely. He knows what every soul earns, and the disbelievers will know for whom is the final home.
وَ یَقُوْلُ الَّذِیْنَ کَفَرُوْا لَسْتَ مُرْسَلًا ؕ قُلْ کَفٰی بِاللّٰهِ شَهِیْدًۢا بَیْنِیْ وَ بَیْنَکُمْ ۙ وَ مَنْ عِنْدَهٗ عِلْمُ الْکِتٰبِ ﴿۴۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়াকূলুল্লাযীনা কাফারূ লাছতা মুরছালান কুল কাফা-বিল্লা-হি শাহীদাম বাইনী ওয়া বাইনাকুম ওয়া মান ‘ইনদাহূ‘ইল মুল কিতা-ব।
ওয়া ইয়াকূলুল্লাযীনা কাফারূ লাছতা মুরছালান কুল কাফা-বিল্লা-হি শাহীদাম বাইনী ওয়া বাইনাকুম ওয়া মান ‘ইনদাহূ‘ইল মুল কিতা-ব।
আল বায়ান:
আর যারা কুফরী করে, তারা বলে, ‘তুমি রাসূল নও’। বল, ‘আল্লাহ আমার ও তোমাদের মধ্যে সাক্ষী হিসেবে যথেষ্ট এবং যার নিকট কিতাবের জ্ঞান আছে সেও‘।
আর যারা কুফরী করে, তারা বলে, ‘তুমি রাসূল নও’। বল, ‘আল্লাহ আমার ও তোমাদের মধ্যে সাক্ষী হিসেবে যথেষ্ট এবং যার নিকট কিতাবের জ্ঞান আছে সেও‘।
তাইসিরুল কুরআন:
কাফিররা বলে, ‘তুমি আল্লাহর প্রেরিত নও।’ বল, ‘আমার ও তোমাদের মাঝে সাক্ষী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট এবং যাদের কিতাবের জ্ঞান আছে তারাও।’
কাফিররা বলে, ‘তুমি আল্লাহর প্রেরিত নও।’ বল, ‘আমার ও তোমাদের মাঝে সাক্ষী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট এবং যাদের কিতাবের জ্ঞান আছে তারাও।’
Sahih International:
And those who have disbelieved say, "You are not a messenger." Say, [O Muhammad], "Sufficient is Allah as Witness between me and you, and [the witness of] whoever has knowledge of the Scripture."
And those who have disbelieved say, "You are not a messenger." Say, [O Muhammad], "Sufficient is Allah as Witness between me and you, and [the witness of] whoever has knowledge of the Scripture."