আল কুরআন


দেখুন/লুকান:


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ


وَ الطُّوْرِ ۙ﴿۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়াততূরি।
আল বায়ান:
কসম তূর পর্বতের,
তাইসিরুল কুরআন:
শপথ তূর (পর্বত) এর,
Sahih International:
By the mount



وَ کِتٰبٍ مَّسْطُوْرٍ ۙ﴿۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া কিতা-বিম মাছতূর।
আল বায়ান:
আর কসম কিতাবের যা লিপিবদ্ধ আছে।
তাইসিরুল কুরআন:
শপথ কিতাবের যা লিখিত
Sahih International:
And [by] a Book inscribed



فِیْ رَقٍّ مَّنْشُوْرٍ ۙ﴿۳﴾
উচ্চারণ:
ফী-রাক্কিম মানশূর।
আল বায়ান:
উন্মুক্ত পাতায়।
তাইসিরুল কুরআন:
খোলা পৃষ্ঠায়,
Sahih International:
In parchment spread open



وَّ الْبَیْتِ الْمَعْمُوْرِ ۙ﴿۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল বাইতিল মা‘মূর।
আল বায়ান:
কসম আবাদ গৃহের,*
তাইসিরুল কুরআন:
শপথ বেশি বেশি আবাদকৃত ঘরের,
Sahih International:
And [by] the frequented House



وَ السَّقْفِ الْمَرْفُوْعِ ۙ﴿۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়াছছাকফিল মারফূ‘।
আল বায়ান:
আর সমুন্নত আকাশের;
তাইসিরুল কুরআন:
শপথ সুউচ্চ ছাদের,
Sahih International:
And [by] the heaven raised high



وَ الْبَحْرِ الْمَسْجُوْرِ ۙ﴿۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল বাহরিল মাছজূর।
আল বায়ান:
কসম তরঙ্গ-বিক্ষুব্ধ সাগরের,*
তাইসিরুল কুরআন:
শপথ তরঙ্গায়িত সমুদ্রের,
Sahih International:
And [by] the sea filled [with fire],



اِنَّ عَذَابَ رَبِّکَ لَوَاقِعٌ ۙ﴿۷﴾
উচ্চারণ:
ইন্না ‘আযা-বা রাব্বিকা লাওয়া-কি‘।
আল বায়ান:
নিশ্চয় তোমার রবের আযাব অবশ্যম্ভাবী।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমার প্রতিপালকের ‘আযাব অবশ্যই সংঘটিত হবে।
Sahih International:
Indeed, the punishment of your Lord will occur.



مَّا لَهٗ مِنْ دَافِعٍ ۙ﴿۸﴾
উচ্চারণ:
মা-লাহূমিন দা-ফি‘।
আল বায়ান:
যার কোন প্রতিরোধকারী নেই।
তাইসিরুল কুরআন:
তার প্রতিরোধকারী কেউ নেই।
Sahih International:
Of it there is no preventer.



یَّوْمَ تَمُوْرُ السَّمَآءُ مَوْرًا ۙ﴿۹﴾
উচ্চারণ:
ইয়াওমা তামূরুছ ছামাউ মাওরা-।
আল বায়ান:
যেদিন তীব্রভাবে আকাশ প্রকম্পিত হবে,
তাইসিরুল কুরআন:
যেদিন আকাশ প্রচন্ডভাবে কাঁপবে,
Sahih International:
On the Day the heaven will sway with circular motion



وَّ تَسِیْرُ الْجِبَالُ سَیْرًا ﴿ؕ۱۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া তাছীরুল জিবা-লুছাইরা-।
আল বায়ান:
আর পর্বতমালা দ্রুত পরিভ্রমণ করবে,
তাইসিরুল কুরআন:
আর পর্বত হবে দ্রুত চলমান,
Sahih International:
And the mountains will pass on, departing -



فَوَیْلٌ یَّوْمَئِذٍ لِّلْمُکَذِّبِیْنَ ﴿ۙ۱۱﴾
উচ্চারণ:
ফাওয়াইলুইঁ ইয়াওমাইযিলিললমুকাযযিবীন।
আল বায়ান:
অতএব মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের ধ্বংস,
তাইসিরুল কুরআন:
ধ্বংস সেদিন সত্য প্রত্যাখ্যানকারীদের জন্য।
Sahih International:
Then woe, that Day, to the deniers,



الَّذِیْنَ هُمْ فِیْ خَوْضٍ یَّلْعَبُوْنَ ﴿ۘ۱۲﴾
উচ্চারণ:
আল্লাযীনা হুম ফী খাওদিইঁ ইয়াল‘আবূন।
আল বায়ান:
যারা খেল-তামাশায় মত্ত থাকে।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা নিরর্থক কথার খেলায় মগ্ন আছে।
Sahih International:
Who are in [empty] discourse amusing themselves.



یَوْمَ یُدَعُّوْنَ اِلٰی نَارِ جَهَنَّمَ دَعًّا ﴿ؕ۱۳﴾
উচ্চারণ:
ইয়াওমা ইউদা‘‘ঊনা ইলা-না-রি জাহান্নামা দা‘‘আ-।
আল বায়ান:
সেদিন তাদেরকে জাহান্নামের আগুনের দিকে হাঁকিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
তাইসিরুল কুরআন:
যেদিন তাদেরকে জাহান্নামের আগুনের দিকে তাড়িয়ে নেয়া হবে ধাক্কাতে ধাক্কাতে,
Sahih International:
The Day they are thrust toward the fire of Hell with a [violent] thrust, [its angels will say],



هٰذِهِ النَّارُ الَّتِیْ کُنْتُمْ بِهَا تُکَذِّبُوْنَ ﴿۱۴﴾
উচ্চারণ:
হা-যিহিন্না-রুল্লাতী কুনতুম বিহা-তুকাযযিবূন।
আল বায়ান:
‘এটি সেই জাহান্নাম যা তোমরা অস্বীকার করতে।’
তাইসিরুল কুরআন:
(বলা হবে) এটা হল জাহান্নামের সেই আগুন তোমরা যাকে মিথ্যে জানতে।
Sahih International:
"This is the Fire which you used to deny.



اَفَسِحْرٌ هٰذَاۤ اَمْ اَنْتُمْ لَا تُبْصِرُوْنَ ﴿ۚ۱۵﴾
উচ্চারণ:
আফাছিহরুন হা-যাআম আনতুম লা-তুবসিরূন।
আল বায়ান:
‘এটি কি যাদু, নাকি তোমরা দেখতে পাচ্ছ না!’
তাইসিরুল কুরআন:
এটা কি যাদু, নাকি তোমরা দেখতে পাচ্ছ না?
Sahih International:
Then is this magic, or do you not see?



اِصْلَوْهَا فَاصْبِرُوْۤا اَوْ لَا تَصْبِرُوْا ۚ سَوَآءٌ عَلَیْکُمْ ؕ اِنَّمَا تُجْزَوْنَ مَا کُنْتُمْ تَعْمَلُوْنَ ﴿۱۶﴾
উচ্চারণ:
ইসলাওহা-ফাসবিরূআওলা-তাসবিরূ ছাওয়াউন ‘আলাইকুম ইন্নামা-তুজযাওনা মা-কুনতুম তা‘মালূন।
আল বায়ান:
তোমরা আগুনে প্রবেশ কর*, তারপর তোমরা ধৈর্যধারণ কর বা না কর, উভয়ই তোমাদের জন্য সমান; তোমাদেরকে তো কেবল তোমাদের আমলের প্রতিফল দেয়া হচ্ছে।
তাইসিরুল কুরআন:
এখন এর ভিতর জ্বলতে থাক, অতঃপর ধৈর্য ধর কিংবা ধৈর্য না ধর, তোমাদের জন্য দুই-ই সমান। তোমাদেরকে সেই প্রতিফলই দেয়া হবে যা তোমরা ‘আমাল করতে।
Sahih International:
[Enter to] burn therein; then be patient or impatient - it is all the same for you. You are only being recompensed [for] what you used to do."



اِنَّ الْمُتَّقِیْنَ فِیْ جَنّٰتٍ وَّ نَعِیْمٍ ﴿ۙ۱۷﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল মুত্তাকীনা ফী জান্না-তিওঁ ওয়া না‘ঈম।
আল বায়ান:
নিশ্চয় মুত্তাকীরা (থাকবে) জান্নাতে ও প্রাচুর্যে।
তাইসিরুল কুরআন:
মুত্তাক্বীরা থাকবে জান্নাতে আর নি‘মাত সম্ভারের মাঝে,
Sahih International:
Indeed, the righteous will be in gardens and pleasure,



فٰکِهِیْنَ بِمَاۤ اٰتٰهُمْ رَبُّهُمْ ۚ وَ وَقٰهُمْ رَبُّهُمْ عَذَابَ الْجَحِیْمِ ﴿۱۸﴾
উচ্চারণ:
ফা-কিহীনা বিমাআ-তা-হুম রাব্বুহুম ওয়া ওয়াকা-হুম রাব্বুহুম ‘আযা-বাল জাহীম।
আল বায়ান:
তাদের রব তাদেরকে যা দিয়েছেন তা উপভোগ করবে, আর তাদের রব তাদেরকে বাঁচাবেন জ্বলন্ত আগুনের আযাব থেকে।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা ভোগ করবে তাদের প্রতিপালক যা তাদেরকে দিবেন, আর তাদের প্রতিপালক তাদেরকে জাহান্নামের ‘আযাব থেকে রক্ষা করবেন।
Sahih International:
Enjoying what their Lord has given them, and their Lord protected them from the punishment of Hellfire.



کُلُوْا وَ اشْرَبُوْا هَنِیْٓـًٔۢا بِمَا کُنْتُمْ تَعْمَلُوْنَ ﴿ۙ۱۹﴾
উচ্চারণ:
কুলূওয়াশরাবূহানীআম বিমা-কুনতুম তা‘মালূন।
আল বায়ান:
তোমরা তৃপ্তি সহকারে খাও ও পান কর, তোমরা যে আমল করতে তার বিনিময়ে।
তাইসিরুল কুরআন:
(তাদেরকে বলা হবে) খাও আর পান কর খুব মজা করে- তোমরা যে ‘আমাল করতে তার প্রতিফল হিসেবে।
Sahih International:
[They will be told], "Eat and drink in satisfaction for what you used to do."



مُتَّکِئِیْنَ عَلٰی سُرُرٍ مَّصْفُوْفَۃٍ ۚ وَ زَوَّجْنٰهُمْ بِحُوْرٍ عِیْنٍ ﴿۲۰﴾
উচ্চারণ:
মুত্তাকিঈনা ‘আলা-ছুরুরিম মাসফূফাতিওঁ ওয়াযাওওয়াজনা-হুম বিহূরিন ‘ঈন।
আল বায়ান:
সারিবদ্ধ পালঙ্কে তারা হেলান দিয়ে বসবে; আর আমি তাদেরকে মিলায়ে দেব ডাগরচোখা হূর-এর সাথে।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা সারিবদ্ধভাবে সাজানো আসনে হেলান দিয়ে বসবে, আর আমি তাদের বিয়ে দিয়ে দেব সুন্দর বড় বড় উজ্জ্বল চক্ষু বিশিষ্টা কুমারীদের সঙ্গে।
Sahih International:
They will be reclining on thrones lined up, and We will marry them to fair women with large, [beautiful] eyes.



وَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ اتَّبَعَتْهُمْ ذُرِّیَّتُهُمْ بِاِیْمَانٍ اَلْحَقْنَا بِهِمْ ذُرِّیَّتَهُمْ وَ مَاۤ اَلَتْنٰهُمْ مِّنْ عَمَلِهِمْ مِّنْ شَیْءٍ ؕ کُلُّ امْرِیًٴۢ بِمَا کَسَبَ رَهِیْنٌ ﴿۲۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাযীনা আ-মানূওয়াত্তাবা‘আতহুম যুররিইইয়াতুহুম বিঈমা-নিন আলহাকনা-বিহিম যুররিইইয়াতাহুম ওয়ামাআলাতনা-হুম মিন ‘আমালিহিম মিন শাইয়িন কুল্লুমরিইম বিমাকাছাবা রাহীন।
আল বায়ান:
আর যারা ঈমান আনে এবং তাদের সন্তান-সন্ততি ঈমানের সাথে তাদের অনুসরণ করে, আমরা তাদের সাথে তাদের সন্তানদের মিলন ঘটাব এবং তাদের কর্মের কোন অংশই কমাব না। প্রত্যেক ব্যক্তি তার কামাইয়ের ব্যাপারে দায়ী থাকবে।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা ঈমান আনে আর তাদের সন্তান সন্ততিরা ঈমানের সাথে পিতামাতাকে অনুসরণ করে, আমি তাদের সাথে তাদের সন্তান সন্ততিকে মিলিত করব। তাদের ‘আমালের কোন কিছু থেকেই আমি তাদেরকে বঞ্চিত করব না। প্রত্যেক ব্যক্তিই নিজ কৃতকর্মের জন্য দায়বদ্ধ।
Sahih International:
And those who believed and whose descendants followed them in faith - We will join with them their descendants, and We will not deprive them of anything of their deeds. Every person, for what he earned, is retained.



وَ اَمْدَدْنٰهُمْ بِفَاکِهَۃٍ وَّ لَحْمٍ مِّمَّا یَشْتَهُوْنَ ﴿۲۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আম দাদ না-হুম বিফা-কিহাতিওঁ ওয়া লাহমিম মিম্মা-ইয়াশতাহূন।
আল বায়ান:
আর আমি তাদেরকে অতিরিক্ত দেব ফলমূল ও গোশত যা তারা কামনা করবে।
তাইসিরুল কুরআন:
আমি তাদেরকে দিব ফলমূল আর গোশত যা তারা পছন্দ করবে।
Sahih International:
And We will provide them with fruit and meat from whatever they desire.



یَتَنَازَعُوْنَ فِیْهَا کَاْسًا لَّا لَغْوٌ فِیْهَا وَ لَا تَاْثِیْمٌ ﴿۲۳﴾
উচ্চারণ:
ইয়াতানা-যা‘ঊনা ফীহা-কা’ছাল লা-লাগউন ফীহা-ওয়ালা-তা’ছীম।
আল বায়ান:
তারা পরস্পরের মধ্যে পানপাত্র বিনিময় করবে; সেখানে থাকবে না কোন বেহুদা কথাবার্তা এবং কোন পাপকাজ।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা সেখানে পরস্পরের মধ্যে বিনিময় করবে পানপাত্র, থাকবে না সেখানে কোন বেহুদা বকবকানি, থাকবে না কোন পাপের কাজ।
Sahih International:
They will exchange with one another a cup [of wine] wherein [results] no ill speech or commission of sin.



وَ یَطُوْفُ عَلَیْهِمْ غِلْمَانٌ لَّهُمْ کَاَنَّهُمْ لُؤْلُؤٌ مَّکْنُوْنٌ ﴿۲۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়াতূফু‘আলাইহিম গিলমা-নুল্লাহুম কাআন্নাহুম লু’লুউম মাকনূন।
আল বায়ান:
আর তাদের সেবায় চারপাশে ঘুরবে বালকদল; তারা যেন সুরক্ষিত মুক্তা।
তাইসিরুল কুরআন:
তাদের চতুর্দিকে ঘুর ঘুর ক’রে তাদের সেবায় নিয়োজিত থাকবে কিশোরেরা (যারা এতই সুন্দর) যেন সযত্নে লুকিয়ে রাখা মণিমুক্তা।
Sahih International:
There will circulate among them [servant] boys [especially] for them, as if they were pearls well-protected.



وَ اَقْبَلَ بَعْضُهُمْ عَلٰی بَعْضٍ یَّتَسَآءَلُوْنَ ﴿۲۵﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আকবালা বা‘দুহুম ‘আলা-বা‘দিইঁ ইয়াতাছাআলূন।
আল বায়ান:
আর তারা একে অপরের মুখোমুখি হয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবে,
তাইসিরুল কুরআন:
তারা পরস্পরের নিকট এগিয়ে গিয়ে একে অপরকে জিজ্ঞেস করবে,
Sahih International:
And they will approach one another, inquiring of each other.



قَالُوْۤا اِنَّا کُنَّا قَبْلُ فِیْۤ اَهْلِنَا مُشْفِقِیْنَ ﴿۲۶﴾
উচ্চারণ:
কা-লূইন্না-কুন্না-কাবলুফীআহলিনা-মুশফিকীন।
আল বায়ান:
তারা বলবে, ‘পূর্বে আমরা আমাদের পরিবারের মধ্যে শঙ্কিত ছিলাম।’
তাইসিরুল কুরআন:
তারা বলবে, ‘পূর্বে আমরা আমাদের পরিবারে (দুনিয়াবী নানা কারণে ও আখিরাতের ‘আযাবের আশংকায়) ভয় ভীতির মধ্যে ছিলাম।
Sahih International:
They will say, "Indeed, we were previously among our people fearful [of displeasing Allah].



فَمَنَّ اللّٰهُ عَلَیْنَا وَ وَقٰىنَا عَذَابَ السَّمُوْمِ ﴿۲۷﴾
উচ্চারণ:
ফামান্নাল্লা-হু ‘আলাইনা-ওয়া ওয়াকা-না ‘আযা-বাছছামূম।
আল বায়ান:
‘অতঃপর আল্লাহ আমাদের প্রতি দয়া করেছেন এবং আগুনের আযাব থেকে আমাদেরকে রক্ষা করেছেন।’
তাইসিরুল কুরআন:
অবশেষে আল্লাহ আমাদের প্রতি অনুগ্রহ করেছেন আর আমাদেরকে ঝলসে দেয়া বাতাসের ‘আযাব থেকে রক্ষা করেছেন।
Sahih International:
So Allah conferred favor upon us and protected us from the punishment of the Scorching Fire.



اِنَّا کُنَّا مِنْ قَبْلُ نَدْعُوْهُ ؕ اِنَّهٗ هُوَ الْبَرُّ الرَّحِیْمُ ﴿۲۸﴾
উচ্চারণ:
ইন্না-কুন্না-মিন কাবলুনাদ‘ঊহু ইন্নাহূহুওয়াল বাররুর রাহীম।
আল বায়ান:
নিশ্চয় পূর্বে আমরা তাঁকে ডাকতাম; নিশ্চয় তিনি ইহসানকারী, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
পূর্বে আমরা তাঁর কাছেই দু‘আ করতাম, তিনি অতি অনুগ্রহকারী, পরম দয়াবান।
Sahih International:
Indeed, we used to supplicate Him before. Indeed, it is He who is the Beneficent, the Merciful."



فَذَکِّرْ فَمَاۤ اَنْتَ بِنِعْمَتِ رَبِّکَ بِکَاهِنٍ وَّ لَا مَجْنُوْنٍ ﴿ؕ۲۹﴾
উচ্চারণ:
ফাযাক্কির ফামাআনতা বিনি‘মাতি রাব্বিকা বিকা-হিনিওঁ ওয়ালা-মাজনূন।
আল বায়ান:
অতএব, তুমি উপদেশ দিতে থাক; কারণ তোমার রবের অনুগ্রহে তুমি গণক নও এবং উন্মাদও নও।
তাইসিরুল কুরআন:
কাজেই তুমি উপদেশ দিতে থাক, তোমার প্রতিপালকের অনুগ্রহে তুমি গণকও নও, আর পাগলও নও।
Sahih International:
So remind [O Muhammad], for you are not, by the favor of your Lord, a soothsayer or a madman.



اَمْ یَقُوْلُوْنَ شَاعِرٌ نَّتَرَبَّصُ بِهٖ رَیْبَ الْمَنُوْنِ ﴿۳۰﴾
উচ্চারণ:
আম ইয়াকূলূনা শা-‘ইরুন নাতারাব্বাসুবিহী রাইবাল মানূন।
আল বায়ান:
তারা কি বলছে, ‘সে (মুহাম্মাদ) একজন কবি? আমরা তার মৃত্যুর প্রতীক্ষা করছি।’
তাইসিরুল কুরআন:
তারা কি বলে সে একজন কবি, যার জন্য আমরা কালচক্রের (বিপদাপদের) অপেক্ষা করছি।
Sahih International:
Or do they say [of you], "A poet for whom we await a misfortune of time?"



قُلْ تَرَبَّصُوْا فَاِنِّیْ مَعَکُمْ مِّنَ الْمُتَرَبِّصِیْنَ ﴿ؕ۳۱﴾
উচ্চারণ:
কুল তারাব্বাসূফাইন্নী মা‘আকুম মিনাল মুতারাব্বিসীন।
আল বায়ান:
বল, ‘তোমরা অপেক্ষায় থাক! আমিও তোমাদের সাথে প্রতীক্ষাকারীদের অন্তর্ভুক্ত রইলাম।’
তাইসিরুল কুরআন:
ওদেরকে বল- তোমরা অপেক্ষা কর, আমিও তোমাদের সঙ্গে অপেক্ষা করছি। (অতঃপর উভয় পক্ষই দেখতে পাবে কার কী পরিণতি হয়)।
Sahih International:
Say, "Wait, for indeed I am, with you, among the waiters."



اَمْ تَاْمُرُهُمْ اَحْلَامُهُمْ بِهٰذَاۤ اَمْ هُمْ قَوْمٌ طَاغُوْنَ ﴿ۚ۳۲﴾
উচ্চারণ:
আম তা’মুরুহুম আহলা-মুহুম বিহা-যাআম হুম কাওমুন তা-গূন।
আল বায়ান:
তাদের বিবেক কি তাদেরকে এ আদেশ দেয়, না তারা সীমালংঘনকারী কওম?
তাইসিরুল কুরআন:
তাদের বুদ্ধি বিবেক কি তাদেরকে এ নির্দেশ দেয়, নাকি তারা মূলতঃই এক সীমালঙ্ঘনকারী জাতি?
Sahih International:
Or do their minds command them to [say] this, or are they a transgressing people?



اَمْ یَقُوْلُوْنَ تَقَوَّلَهٗ ۚ بَلْ لَّا یُؤْمِنُوْنَ ﴿ۚ۳۳﴾
উচ্চারণ:
আম ইয়াকূলূনা তাকাওওয়ালাহূ বাল্লা-ইউ’মিনূন।
আল বায়ান:
তারা কি বলে, ‘সে এটা বানিয়ে বলছে?’ বরং তারা ঈমান আনে না।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা কি বলে- ‘সে নিজেই (কুরআন) রচনা করে নিয়েছে? আসলে তারা ঈমানই আনেনি।
Sahih International:
Or do they say, "He has made it up"? Rather, they do not believe.



فَلْیَاْتُوْا بِحَدِیْثٍ مِّثْلِهٖۤ اِنْ کَانُوْا صٰدِقِیْنَ ﴿ؕ۳۴﴾
উচ্চারণ:
ফালইয়া’তূবিহাদীছিম মিছলিহীইন কা-নূসা-দিকীন।
আল বায়ান:
অতএব, তারা যদি সত্যবাদী হয় তবে তার অনুরূপ বাণী নিয়ে আসুক।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা সত্যবাদী হলে এ রকম একটা কালাম তারা নিয়ে আসুক না কেন।
Sahih International:
Then let them produce a statement like it, if they should be truthful.



اَمْ خُلِقُوْا مِنْ غَیْرِ شَیْءٍ اَمْ هُمُ الْخٰلِقُوْنَ ﴿ؕ۳۵﴾
উচ্চারণ:
আম খুলিকূমিন গাইরি শাইয়িন আম হুমুল খা-লিকূন।
আল বায়ান:
তারা কি স্রষ্টা ছাড়া সৃষ্টি হয়েছে, না তারাই স্রষ্টা?
তাইসিরুল কুরআন:
তারা কি সৃষ্টি হয়েছে, নাকি তারা নিজেরাই সৃষ্টিকর্তা?
Sahih International:
Or were they created by nothing, or were they the creators [of themselves]?



اَمْ خَلَقُوا السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضَ ۚ بَلْ لَّا یُوْقِنُوْنَ ﴿ؕ۳۶﴾
উচ্চারণ:
আম খালাকুছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদা বাল্লা-ইঊকিনূন।
আল বায়ান:
তারা কি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছে? বরং তারা দৃঢ় বিশ্বাস করে না।
তাইসিরুল কুরআন:
নাকি তারা আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছে? আসলে তারা নিশ্চিত বিশ্বাসী নয়।
Sahih International:
Or did they create the heavens and the earth? Rather, they are not certain.



اَمْ عِنْدَهُمْ خَزَآئِنُ رَبِّکَ اَمْ هُمُ الْمُصَۜیْطِرُوْنَ ﴿ؕ۳۷﴾
উচ্চারণ:
আম ‘ইনদাহুম খাযাইনুরাব্বিকা আম হুমুল মুসাইতিরূন।
আল বায়ান:
তোমার রবের গুপ্তভান্ডার কি তাদের কাছে আছে, না তারা সব কিছু নিয়ন্ত্রণকারী?
তাইসিরুল কুরআন:
নাকি তোমার প্রতিপালকের ধনভান্ডারগুলো তাদের হাতে, না তারা এর নিয়ন্ত্রক?
Sahih International:
Or have they the depositories [containing the provision] of your Lord? Or are they the controllers [of them]?



اَمْ لَهُمْ سُلَّمٌ یَّسْتَمِعُوْنَ فِیْهِ ۚ فَلْیَاْتِ مُسْتَمِعُهُمْ بِسُلْطٰنٍ مُّبِیْنٍ ﴿ؕ۳۸﴾
উচ্চারণ:
আম লাহুম ছুল্লামুইঁ ইয়াছতামি‘ঊনা ফীহি ফালইয়া’তি মুছতামি‘উহুম বিছুলতা-নিম মুবীন।
আল বায়ান:
নাকি তাদের আছে সিঁড়ি, যাতে চড়ে তারা (ঊর্ধ্বলোকের কথা) শুনতে পায়; তাদের শ্রোতা স্পষ্ট প্রমাণ নিয়ে আসুক না?
তাইসিরুল কুরআন:
নাকি তাদের কাছে, সিঁড়ি আছে যাতে তারা (আকাশে উঠে যায় আর গোপন কথা) শুনে থাকে? থাকলে তাদের (সেই) শ্রোতা স্পষ্ট প্রমাণ হাজির করুক।
Sahih International:
Or have they a stairway [into the heaven] upon which they listen? Then let their listener produce a clear authority.



اَمْ لَهُ الْبَنٰتُ وَ لَکُمُ الْبَنُوْنَ ﴿ؕ۳۹﴾
উচ্চারণ:
আম লাহুল বানা-তুওয়া লাকুমুল বানূন।
আল বায়ান:
তবে কি কন্যাসন্তান তাঁর; আর পুত্রসন্তান তোমাদের?
তাইসিরুল কুরআন:
নাকি আল্লাহর জন্য কন্যা সন্তান, আর তোমাদের জন্য পুত্র সন্তান?
Sahih International:
Or has He daughters while you have sons?



اَمْ تَسْـَٔلُهُمْ اَجْرًا فَهُمْ مِّنْ مَّغْرَمٍ مُّثْقَلُوْنَ ﴿ؕ۴۰﴾
উচ্চারণ:
আম তাছআলূহুম আজরান ফাহুম মিম মাগরামিম মুছকালূন।
আল বায়ান:
তবে কি তুমি তাদের কাছে প্রতিদান চাও যে, তারা তা ভারী জরিমানা মনে করে?
তাইসিরুল কুরআন:
নাকি তুমি তাদের কাছে পারিশ্রমিক চাচ্ছ, যার ফলে তারা ঋণে ভারাক্রান্ত হয়ে পড়ছে?
Sahih International:
Or do you, [O Muhammad], ask of them a payment, so they are by debt burdened down?



اَمْ عِنْدَهُمُ الْغَیْبُ فَهُمْ یَکْتُبُوْنَ ﴿ؕ۴۱﴾
উচ্চারণ:
আম ‘ইনদা হুমুল গাইবুফাহুম ইয়াকতুবূন।
আল বায়ান:
নাকি তাদের কাছে আছে গায়েবের জ্ঞান, যা তারা লিখছে?
তাইসিরুল কুরআন:
নাকি তাদের কাছে অদৃশ্যের জ্ঞান আছে, আর তারা তা লিখছে?
Sahih International:
Or have they [knowledge of] the unseen, so they write [it] down?



اَمْ یُرِیْدُوْنَ کَیْدًا ؕ فَالَّذِیْنَ کَفَرُوْا هُمُ الْمَکِیْدُوْنَ ﴿ؕ۴۲﴾
উচ্চারণ:
আম ইউরীদূ না কাইদান ফাল্লাযীনা কাফারূহুমুল মাকীদূ ন।
আল বায়ান:
নাকি তারা ষড়যন্ত্র করতে চায়? অতএব যারা কুফরী করে তারাই হবে ষড়যন্ত্রের শিকার।
তাইসিরুল কুরআন:
নাকি তারা (তোমার বিরুদ্ধে) চক্রান্ত করতে চায়? তাহলে কিন্তু কাফিররাই চক্রান্তের ফাঁদে আটকা পড়বে।
Sahih International:
Or do they intend a plan? But those who disbelieve - they are the object of a plan.



اَمْ لَهُمْ اِلٰهٌ غَیْرُ اللّٰهِ ؕ سُبْحٰنَ اللّٰهِ عَمَّا یُشْرِکُوْنَ ﴿۴۳﴾
উচ্চারণ:
আম লাহুম ইলা-হুন গাইরুল্লা-হি ছুবহা-নাল্লা-হি ‘আম্মা-ইউশরিকূন।
আল বায়ান:
নাকি তাদের জন্য আল্লাহ ছাড়া অন্য ইলাহ আছে? তারা যে শিরক করে তা থেকে আল্লাহ পবিত্র।
তাইসিরুল কুরআন:
নাকি আল্লাহ ছাড়া তাদের জন্য ইলাহ্ আছে? তারা যাকে শরীক গণ্য করে আল্লাহ তা থেকে পবিত্র।
Sahih International:
Or have they a deity other than Allah? Exalted is Allah above whatever they associate with Him.



وَ اِنْ یَّرَوْا کِسْفًا مِّنَ السَّمَآءِ سَاقِطًا یَّقُوْلُوْا سَحَابٌ مَّرْکُوْمٌ ﴿۴۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়ঁইয়ারাও কিছফাম মিনাছছামাই ছা-কিতাইঁ ইয়াকূলূছাহা-বুম মার কূম।
আল বায়ান:
আর কোন আকাশখন্ড ভেঙ্গে পড়তে দেখলে তারা বলবে, ‘এটি তো এক পুঞ্জীভূত মেঘ’!
তাইসিরুল কুরআন:
আকাশের কোন খন্ড ভেঙ্গে পড়তে দেখলে তারা বলত- ‘এটা তো পুঞ্জীভূত মেঘ। (তাদেরকে আল্লাহর যতই বিস্ময়কর নিদর্শন দেখানো হোক না কেন, তারা ঈমান আনবে না।)
Sahih International:
And if they were to see a fragment from the sky falling, they would say, "[It is merely] clouds heaped up."



فَذَرْهُمْ حَتّٰی یُلٰقُوْا یَوْمَهُمُ الَّذِیْ فِیْهِ یُصْعَقُوْنَ ﴿ۙ۴۵﴾
উচ্চারণ:
ফাযারহুম হাত্তা-ইউলা-কূইয়াওমাহুমুল্লাযী ফীহি ইউস‘আকূন।
আল বায়ান:
অতএব, তাদেরকে ছেড়ে দাও সেদিন পর্যন্ত যেদিন তারা ধ্বংস হবে।
তাইসিরুল কুরআন:
কাজেই তাদেরকে উপেক্ষা কর যতক্ষণ না তারা সাক্ষাৎ করে তাদের সেদিনের যেদিন তারা হবে বজ্রাহত।
Sahih International:
So leave them until they meet their Day in which they will be struck insensible -



یَوْمَ لَا یُغْنِیْ عَنْهُمْ کَیْدُهُمْ شَیْئًا وَّ لَا هُمْ یُنْصَرُوْنَ ﴿ؕ۴۶﴾
উচ্চারণ:
ইয়াওমা লা-ইউগনী ‘আনহুম কাইদুহুম শাইআওঁ ওয়ালা-হুম ইউনসারূন।
আল বায়ান:
যেদিন তাদের পক্ষ থেকে কৃত তাদের ষড়যন্ত্র কোন কাজে আসবে না এবং তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
সেদিন তাদের ষড়যন্ত্র তাদের কোন কাজে আসবে না, আর তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না।
Sahih International:
The Day their plan will not avail them at all, nor will they be helped.



وَ اِنَّ لِلَّذِیْنَ ظَلَمُوْا عَذَابًا دُوْنَ ذٰلِکَ وَ لٰکِنَّ اَکْثَرَهُمْ لَا یَعْلَمُوْنَ ﴿۴۷﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইন্না লিল্লাযীনা জালামূ‘আযা-বান দূনা যা-লিকা ওয়ালা-কিন্না আকছারাহুম লাইয়া‘লামূন।
আল বায়ান:
আর নিশ্চয় যারা যুলম করবে তাদের জন্য থাকবে এছাড়া আরো আযাব; কিন্তু তাদের বেশীরভাগই জানে না।
তাইসিরুল কুরআন:
যালিমদের জন্য এছাড়া আরো ‘আযাব রয়েছে, কিন্তু তাদের অধিকাংশই জানে না।
Sahih International:
And indeed, for those who have wronged is a punishment before that, but most of them do not know.



وَ اصْبِرْ لِحُکْمِ رَبِّکَ فَاِنَّکَ بِاَعْیُنِنَا وَ سَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّکَ حِیْنَ تَقُوْمُ ﴿ۙ۴۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়াসবির লিহূকমি রাব্বিকা ফাইন্নাকা বিআ‘ইউনিনা-ওয়াছাব্বিহবিহামদি রাব্বিকা হীনা তাকূম।
আল বায়ান:
আর তোমাদের রবের সিদ্ধান্তের জন্য ধৈর্যধারণ কর; কারণ তুমি আমার চোখের সামনেই আছ, তুমি যখন জেগে ওঠ তখন তোমার রবের সপ্রশংস তাসবীহ পাঠ কর।
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি ধৈর্য ধরে তোমার প্রতিপালকের হুকুমের অপেক্ষায় থাক, কারণ তুমি আমার চোখের সামনেই আছ। আর তুমি তোমার প্রতিপালকের প্রশংসা ঘোষণা কর যখন তুমি উঠ (মাজলিস শেষে, অথবা বিছানা ছেড়ে কিংবা নামাযের জন্য)।
Sahih International:
And be patient, [O Muhammad], for the decision of your Lord, for indeed, you are in Our eyes. And exalt [Allah] with praise of your Lord when you arise.



وَ مِنَ الَّیْلِ فَسَبِّحْهُ وَ اِدْبَارَ النُّجُوْمِ ﴿۴۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মিনাল্লাইলি ফাছাব্বিহহু ওয়া ইদবা-রান নুজূম।
আল বায়ান:
আর রাতের কিছু অংশে এবং নক্ষত্রের অস্ত যাবার পর তার তাসবীহ পাঠ কর।
তাইসিরুল কুরআন:
আর রাত্রিকালে তাঁর প্রশংসা ও মহিমা ঘোষণা কর আর (রাতের শেষভাগে যখন) তারকারাজি অস্তমিত হয়ে যায়।
Sahih International:
And in a part of the night exalt Him and after [the setting of] the stars.






সতর্কবার্তা
কুরআনের কোনো অনুবাদ ১০০% নির্ভুল হতে পারে না এবং এটি কুরআন পাঠের বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করা যায় না। আমরা এখানে বাংলা ভাষায় অনূদিত প্রায় ৮ জন অনুবাদকের অনুবাদ দেওয়ার চেষ্টা করেছি, কিন্তু আমরা তাদের নির্ভুলতার গ্যারান্টি দিতে পারি না।