আল কুরআন


দেখুন/লুকান:


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ


وَیْلٌ لِّلْمُطَفِّفِیْنَ ۙ﴿۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়াইলুলিললমুতাফফিফীন।
আল বায়ান:
ধ্বংস যারা পরিমাপে কম দেয় তাদের জন্য।
তাইসিরুল কুরআন:
দুর্ভোগ ঠকবাজদের জন্য (যারা মাপে বা ওজনে কম দেয়),
Sahih International:
Woe to those who give less [than due],



الَّذِیْنَ اِذَا اکْتَالُوْا عَلَی النَّاسِ یَسْتَوْفُوْنَ ۫﴿ۖ۲﴾
উচ্চারণ:
আল্লাযীনা ইয়াকতা-লূ‘আলান্না-ছি ইয়াছতাওফূন।
আল বায়ান:
যারা লোকদের কাছ থেকে মেপে নেয়ার সময় পূর্ণমাত্রায় গ্রহণ করে।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা লোকের কাছ থেকে মেপে নেয়ার সময় পুরামাত্রায় নেয়,
Sahih International:
Who, when they take a measure from people, take in full.



وَ اِذَا کَالُوْهُمْ اَوْ وَّزَنُوْهُمْ یُخْسِرُوْنَ ﴿ؕ۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযা-কা-লূহুম আও ওয়াযানূহুম ইউখছিরূন।
আল বায়ান:
আর যখন তাদেরকে মেপে দেয় অথবা ওজন করে দেয় তখন কম দেয়।
তাইসিরুল কুরআন:
আর যখন তাদেরকে মেপে দেয় বা ওজন ক’রে দেয় তখন কম দেয়।
Sahih International:
But if they give by measure or by weight to them, they cause loss.



اَلَا یَظُنُّ اُولٰٓئِکَ اَنَّهُمْ مَّبْعُوْثُوْنَ ۙ﴿۴﴾
উচ্চারণ:
আলা-ইয়াজু ননুউলাইকা আন্নাহুম মাব‘ঊছূন।
আল বায়ান:
তারা কি দৃঢ় বিশ্বাস করে না যে, নিশ্চয় তারা পুনরুত্থিত হবে,
তাইসিরুল কুরআন:
তারা কি চিন্তা করে না যে (তাদের মৃত্যুর পর) তাদেরকে আবার উঠানো হবে,
Sahih International:
Do they not think that they will be resurrected



لِیَوْمٍ عَظِیْمٍ ۙ﴿۵﴾
উচ্চারণ:
লিয়াওমিন ‘আজীমি।
আল বায়ান:
এক মহা দিবসে ?
তাইসিরুল কুরআন:
এক মহা দিবসে।
Sahih International:
For a tremendous Day -



یَّوْمَ یَقُوْمُ النَّاسُ لِرَبِّ الْعٰلَمِیْنَ ؕ﴿۶﴾
উচ্চারণ:
ইয়াওমা ইয়াকূমুন্না-ছূলিরাব্বিল ‘আ-লামীন।
আল বায়ান:
যেদিন মানুষ সৃষ্টিকুলের রবের জন্য দাঁড়াবে।
তাইসিরুল কুরআন:
যেদিন মানুষ বিশ্বজগতের প্রতিপালকের সামনে দাঁড়াবে।
Sahih International:
The Day when mankind will stand before the Lord of the worlds?



کَلَّاۤ اِنَّ کِتٰبَ الْفُجَّارِ لَفِیْ سِجِّیْنٍ ؕ﴿۷﴾
উচ্চারণ:
কাল্লাইন্না কিতা-বাল ফুজ্জা-রি লাফী ছিজ্জীন।
আল বায়ান:
কখনো নয়, নিশ্চয় পাপাচারীদের ‘আমলনামা সিজ্জীনে।*
তাইসিরুল কুরআন:
(তারা যে সব ধারণা করছে তা) কক্ষনো না, নিশ্চয়ই পাপীদের ‘আমালনামা সিজ্জীনে (সংরক্ষিত) আছে।
Sahih International:
No! Indeed, the record of the wicked is in sijjeen.



وَ مَاۤ اَدْرٰىکَ مَا سِجِّیْنٌ ؕ﴿۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়ামাআদরা-কা মা-ছিজ্জীন।
আল বায়ান:
কিসে তোমাকে জানাবে ‘সিজ্জীন’ কী?
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি কি জান সিজ্জীন কী
Sahih International:
And what can make you know what is sijjeen?



کِتٰبٌ مَّرْقُوْمٌ ؕ﴿۹﴾
উচ্চারণ:
কিতা-বুমমারকুম।
আল বায়ান:
লিখিত কিতাব।
তাইসিরুল কুরআন:
সীলমোহরকৃত কিতাব।
Sahih International:
It is [their destination recorded in] a register inscribed.



وَیْلٌ یَّوْمَئِذٍ لِّلْمُکَذِّبِیْنَ ﴿ۙ۱۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়াইলুইঁ ইয়াওমাইযিল লিলমুকাযযিবীন।
আল বায়ান:
সেদিন ধ্বংস অস্বীকারকারীদের জন্য ।
তাইসিরুল কুরআন:
সেদিন দুর্ভোগ হবে অস্বীকারকারীদের,
Sahih International:
Woe, that Day, to the deniers,



الَّذِیْنَ یُکَذِّبُوْنَ بِیَوْمِ الدِّیْنِ ﴿ؕ۱۱﴾
উচ্চারণ:
আল্লাযীনা ইউকাযযিবূনা বিইয়াওমিদ্দীন।
আল বায়ান:
যারা প্রতিদান দিবসকে অস্বীকার করে।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা কর্মফল দিবসকে অস্বীকার করে।
Sahih International:
Who deny the Day of Recompense.



وَ مَا یُکَذِّبُ بِهٖۤ اِلَّا کُلُّ مُعْتَدٍ اَثِیْمٍ ﴿ۙ۱۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়ামা-ইউকাযযিবুবিহীইল্লা-কুল্লুমু‘তাদিন আছীম।
আল বায়ান:
আর সকল সীমালঙ্ঘনকারী পাপাচারী ছাড়া কেউ তা অস্বীকার করে না।
তাইসিরুল কুরআন:
কেবল সীমালঙ্ঘনকারী, পাপাচারী ছাড়া কেউই তা অস্বীকার করে না।
Sahih International:
And none deny it except every sinful transgressor.



اِذَا تُتْلٰی عَلَیْهِ اٰیٰتُنَا قَالَ اَسَاطِیْرُ الْاَوَّلِیْنَ ﴿ؕ۱۳﴾
উচ্চারণ:
ইযা-তুতলা-‘আলাইহি আ-য়া-তুনা-কা-লা আছা-তীরুল আওওয়ালীন।
আল বায়ান:
যখন তার কাছে আমার আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হয় তখন সে বলে, ‘পূর্ববর্তীদের রূপকথা।’
তাইসিরুল কুরআন:
তার সামনে যখন আমার আয়াত পড়ে শোনানো হয়, তখন সে বলে, ‘এ তো প্রাচীন কালের লোকেদের কাহিনী’’।
Sahih International:
When Our verses are recited to him, he says, "Legends of the former peoples."



کَلَّا بَلْ ٜ رَانَ عَلٰی قُلُوْبِهِمْ مَّا کَانُوْا یَکْسِبُوْنَ ﴿۱۴﴾
উচ্চারণ:
কাল্লা-বাল রা-না ‘আলা-কুলূবিহিম মা-কা-নূইয়াকছিবূন।
আল বায়ান:
কখনো নয়, বরং তারা যা অর্জন করত তা-ই তাদের অন্তরসমূহকে ঢেকে দিয়েছে।
তাইসিরুল কুরআন:
কক্ষনো না, বরং তাদের কৃতকর্মই তাদের অন্তরে জং ধরিয়ে দিয়েছে।
Sahih International:
No! Rather, the stain has covered their hearts of that which they were earning.



کَلَّاۤ اِنَّهُمْ عَنْ رَّبِّهِمْ یَوْمَئِذٍ لَّمَحْجُوْبُوْنَ ﴿ؕ۱۵﴾
উচ্চারণ:
কাল্লাইন্নাহুম ‘আর রাব্বিহিম ইয়াওমাইযিল লামাহজূবূন।
আল বায়ান:
কখনো নয়, নিশ্চয় সেদিন তারা তাদের রব থেকে পর্দার আড়ালে থাকবে।
তাইসিরুল কুরআন:
কক্ষনো না, তারা সেদিন তাদের প্রতিপালক থেকে পর্দার আড়ালে থাকবে।
Sahih International:
No! Indeed, from their Lord, that Day, they will be partitioned.



ثُمَّ اِنَّهُمْ لَصَالُوا الْجَحِیْمِ ﴿ؕ۱۶﴾
উচ্চারণ:
ছু ম্মা ইন্নাহুম লাসা-লুল জাহীম।
আল বায়ান:
তারপর নিশ্চয় তারা প্রজ্জ্বলিত আগুনে প্রবেশ করবে।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর তারা অবশ্যই জাহান্নামে প্রবেশ করবে।
Sahih International:
Then indeed, they will [enter and] burn in Hellfire.



ثُمَّ یُقَالُ هٰذَا الَّذِیْ کُنْتُمْ بِهٖ تُکَذِّبُوْنَ ﴿ؕ۱۷﴾
উচ্চারণ:
ছু ম্মা ইউকা-লূহা-যাল্লাযী কুনতুম বিহী তুকাযযিবূন।
আল বায়ান:
তারপর বলা হবে, এটাই তা যা তোমরা অস্বীকার করতে।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর বলা হবে ‘এটাই তা যা তোমরা অস্বীকার করতে।’
Sahih International:
Then it will be said [to them], "This is what you used to deny."



کَلَّاۤ اِنَّ کِتٰبَ الْاَبْرَارِ لَفِیْ عِلِّیِّیْنَ ﴿ؕ۱۸﴾
উচ্চারণ:
কাল্লাইন্না কিতা-বাল আবরা-রি লাফী ‘ইলিলইঈন।
আল বায়ান:
কখনো নয়, নিশ্চয় নেককার লোকদের আমলনামা থাকবে ইল্লিয়্যীনে ।*
তাইসিরুল কুরআন:
(ভাল-মন্দের বিচার হবে না, শাস্তি-পুরস্কার কিছুই হবে না তা) কক্ষনো না, নিশ্চয়ই সৎলোকদের ‘আমালমানা ‘ইল্লিয়ীনে (সংরক্ষিত) আছে।
Sahih International:
No! Indeed, the record of the righteous is in 'illiyyun.



وَ مَاۤ اَدْرٰىکَ مَا عِلِّیُّوْنَ ﴿ؕ۱۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়ামাআদরা-কা মা-‘ইলিলইয়ূন।
আল বায়ান:
কিসে তোমাকে জানাবে ‘ইল্লিয়্যীন’ কী?
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি কি জান ইল্লিয়ীন কী?
Sahih International:
And what can make you know what is 'illiyyun?



کِتٰبٌ مَّرْقُوْمٌ ﴿ۙ۲۰﴾
উচ্চারণ:
কিতা-বুমমারকূম
আল বায়ান:
লিখিত কিতাব।
তাইসিরুল কুরআন:
সীলমোহরকৃত কিতাব।
Sahih International:
It is [their destination recorded in] a register inscribed



یَّشْهَدُهُ الْمُقَرَّبُوْنَ ﴿ؕ۲۱﴾
উচ্চারণ:
ইয়াশহাদুহুল মুকাররাবূন।
আল বায়ান:
নৈকট্যপ্রাপ্তরাই তা অবলোকন করে।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহর নৈকট্যপ্রাপ্ত (ফেরেশতারা) তার তত্ত্বাবধান করে।
Sahih International:
Which is witnessed by those brought near [to Allah].



اِنَّ الْاَبْرَارَ لَفِیْ نَعِیْمٍ ﴿ۙ۲۲﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল আবরা-রা লাফী না‘ঈম।
আল বায়ান:
নিশ্চয় নেককাররাই থাকবে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের মধ্যে।
তাইসিরুল কুরআন:
পুণ্যবান লোকেরা থাকবে অফুরন্ত নি‘মাতের মাঝে।
Sahih International:
Indeed, the righteous will be in pleasure



عَلَی الْاَرَآئِکِ یَنْظُرُوْنَ ﴿ۙ۲۳﴾
উচ্চারণ:
‘আলাল আরাইকি ইয়ানজু রুন।
আল বায়ান:
সুসজ্জিত আসনে বসে তারা দেখতে থাকবে।
তাইসিরুল কুরআন:
উচ্চ আসনে বসে তারা (চারদিকের সবকিছু) দেখতে থাকবে।
Sahih International:
On adorned couches, observing.



تَعْرِفُ فِیْ وُجُوْهِهِمْ نَضْرَۃَ النَّعِیْمِ ﴿ۚ۲۴﴾
উচ্চারণ:
তা‘রিফুফী উজূহিহিম নাদরাতান্না‘ঈম।
আল বায়ান:
তুমি তাদের চেহারাসমূহে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের লাবণ্যতা দেখতে পাবে।
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি তাদের মুখে আরাম আয়েশের উজ্জ্বলতা দেখতে পাবে।
Sahih International:
You will recognize in their faces the radiance of pleasure.



یُسْقَوْنَ مِنْ رَّحِیْقٍ مَّخْتُوْمٍ ﴿ۙ۲۵﴾
উচ্চারণ:
ইউছকাওনা মির রাহীকিমমাখতূম।
আল বায়ান:
তাদেরকে সীলমোহর করা বিশুদ্ধ পানীয় থেকে পান করানো হবে।
তাইসিরুল কুরআন:
তাদেরকে পান করানো হবে সীল-আঁটা উৎকৃষ্ট পানীয়।
Sahih International:
They will be given to drink [pure] wine [which was] sealed.



خِتٰمُهٗ مِسْکٌ ؕ وَ فِیْ ذٰلِکَ فَلْیَتَنَافَسِ الْمُتَنَافِسُوْنَ ﴿ؕ۲۶﴾
উচ্চারণ:
খিতা-মুহূমিছকুওঁ ওয়া ফী যা-লিকা ফালইয়াতানা-ফাছিল মুতানা-ফিছূন।
আল বায়ান:
তার মোহর হবে মিসক। আর প্রতিযোগিতাকারীদের উচিৎ এ বিষয়ে প্রতিযোগিতা করা।
তাইসিরুল কুরআন:
তার সীল হবে মিশকের, প্রতিযোগীরা এ বিষয়েই প্রতিযোগিতা করুক।
Sahih International:
The last of it is musk. So for this let the competitors compete.



وَ مِزَاجُهٗ مِنْ تَسْنِیْمٍ ﴿ۙ۲۷﴾
উচ্চারণ:
ওয়া মিযা-জুহূমিন তাছনীম।
আল বায়ান:
আর তার মিশ্রণ হবে তাসনীম থেকে।
তাইসিরুল কুরআন:
তাতে মেশানো থাকবে ‘তাসনীম,
Sahih International:
And its mixture is of Tasneem,



عَیْنًا یَّشْرَبُ بِهَا الْمُقَرَّبُوْنَ ﴿ؕ۲۸﴾
উচ্চারণ:
‘আইনাইঁ ইয়াশরাবুবিহাল মুকাররাবূন।
আল বায়ান:
তা এক প্রস্রবণ, যা থেকে নৈকট্যপ্রাপ্তরা পান করবে।
তাইসিরুল কুরআন:
ওটা একটা ঝর্ণা, যাত্থেকে (আল্লাহর) নৈকট্যপ্রাপ্তরা পান করবে।
Sahih International:
A spring from which those near [to Allah] drink.



اِنَّ الَّذِیْنَ اَجْرَمُوْا کَانُوْا مِنَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا یَضْحَکُوْنَ ﴿۫ۖ۲۹﴾
উচ্চারণ:
ইন্নাল্লাযীনা আজরামূকা-নূমিনাল্লাযীনা আ-মানূইয়াদহাকূন।
আল বায়ান:
নিশ্চয় যারা অপরাধ করেছে তারা মুমিনদেরকে নিয়ে হাসত।
তাইসিরুল কুরআন:
পাপাচারী লোকেরা (দুনিয়ায়) মু’মিনদেরকে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করত।
Sahih International:
Indeed, those who committed crimes used to laugh at those who believed.



وَ اِذَا مَرُّوْا بِهِمْ یَتَغَامَزُوْنَ ﴿۫ۖ۳۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযা-মাররূ বিহিম ইতাগা-মাযূন।
আল বায়ান:
আর যখন তারা মুমিনদের পাশ দিয়ে যেত তখন তারা তাদেরকে নিয়ে চোখ টিপে বিদ্রূপ করত।
তাইসিরুল কুরআন:
আর তারা যখন তাদের পাশ দিয়ে অতিক্রম করত তখন পরস্পরে চোখ টিপে ইশারা করত।
Sahih International:
And when they passed by them, they would exchange derisive glances.



وَ اِذَا انْقَلَبُوْۤا اِلٰۤی اَهْلِهِمُ انْقَلَبُوْا فَکِهِیْنَ ﴿۫ۖ۳۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযানকালাবূ-ইলাআহলিহিমুনকালাবূফাকিহীন।
আল বায়ান:
আর যখন তারা পরিবার-পরিজনের কাছে ফিরে আসত তখন তারা উৎফুল্ল হয়ে ফিরে আসত।
তাইসিরুল কুরআন:
আর তারা যখন তাদের আপন জনদের কাছে ফিরে আসত, তখন (মু’মিনদেরকে ঠাট্টা ক’রে আসার কারণে) ফিরত উৎফুল্ল হয়ে।
Sahih International:
And when they returned to their people, they would return jesting.



وَ اِذَا رَاَوْهُمْ قَالُوْۤا اِنَّ هٰۤؤُلَآءِ لَضَآلُّوْنَ ﴿ۙ۳۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইযা-রাআওহুম কা-লূইন্না হাউলাই লাদাললূন।
আল বায়ান:
আর যখন তারা মুমিনদেরকে দেখত তখন বলত, ‘নিশ্চয় এরা পথভ্রষ্ট’।
তাইসিরুল কুরআন:
আর তারা যখন মু’মিনদেরকে দেখত তখন বলত, ‘এরা তো অবশ্যই গুমরাহ্।’
Sahih International:
And when they saw them, they would say, "Indeed, those are truly lost."



وَ مَاۤ اُرْسِلُوْا عَلَیْهِمْ حٰفِظِیْنَ ﴿ؕ۳۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়ামাউরছিলূ‘আলাইহিম হা-ফিজীন।
আল বায়ান:
আর তাদেরকে তো মুমিনদের হিফাযতকারী হিসেবে পাঠানো হয়নি।
তাইসিরুল কুরআন:
তাদেরকে তো মু’মিনদের হিফাযাতকারী হিসেবে পাঠানো হয়নি (মু’মিনদের কৃতকর্মের হিসাব মু’মিনরাই দিবে)।
Sahih International:
But they had not been sent as guardians over them.



فَالْیَوْمَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا مِنَ الْکُفَّارِ یَضْحَکُوْنَ ﴿ۙ۳۴﴾
উচ্চারণ:
ফালইয়াওমাল্লাযীনা আ-মানূমিনাল কুফফা-রি ইয়াদহাকূন।
আল বায়ান:
অতএব আজ মুমিনরাই কাফিরদেরকে নিয়ে হাসবে।
তাইসিরুল কুরআন:
আজ (জান্নাত হতে) মু’মিনরা কাফিরদের (পরিণতির) উপর হাসছে,
Sahih International:
So Today those who believed are laughing at the disbelievers,



عَلَی الْاَرَآئِکِ ۙ یَنْظُرُوْنَ ﴿ؕ۳۵﴾
উচ্চারণ:
‘আলাল আরাইকি ইয়ানজু রূন।
আল বায়ান:
উচ্চ আসনে বসে তারা দেখতে থাকবে।
তাইসিরুল কুরআন:
উচ্চ আসনে বসে তাদের অবস্থা দেখছে।
Sahih International:
On adorned couches, observing.



هَلْ ثُوِّبَ الْکُفَّارُ مَا کَانُوْا یَفْعَلُوْنَ ﴿۳۶﴾
উচ্চারণ:
হাল ছুওব্বিাল কুফফা-রু মা-কা-নূইয়াফ‘আলূন।
আল বায়ান:
কাফিরদেরকে তাদের কৃতকর্মের প্রতিদান দেয়া হল তো?
তাইসিরুল কুরআন:
কাফিররা যা করত তার ‘সওয়াব’ পেল তো?
Sahih International:
Have the disbelievers [not] been rewarded [this Day] for what they used to do?






সতর্কবার্তা
কুরআনের কোনো অনুবাদ ১০০% নির্ভুল হতে পারে না এবং এটি কুরআন পাঠের বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করা যায় না। আমরা এখানে বাংলা ভাষায় অনূদিত প্রায় ৮ জন অনুবাদকের অনুবাদ দেওয়ার চেষ্টা করেছি, কিন্তু আমরা তাদের নির্ভুলতার গ্যারান্টি দিতে পারি না।