দেখুন/লুকান:
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ اِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوْهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَ اَحْصُوا الْعِدَّۃَ ۚ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ رَبَّکُمْ ۚ لَا تُخْرِجُوْهُنَّ مِنْۢ بُیُوْتِهِنَّ وَ لَا یَخْرُجْنَ اِلَّاۤ اَنْ یَّاْتِیْنَ بِفَاحِشَۃٍ مُّبَیِّنَۃٍ ؕ وَ تِلْکَ حُدُوْدُ اللّٰهِ ؕ وَ مَنْ یَّتَعَدَّ حُدُوْدَ اللّٰهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهٗ ؕ لَا تَدْرِیْ لَعَلَّ اللّٰهَ یُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِکَ اَمْرًا ﴿۱﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহান্নাবিইয়ুইযা-তাল্লাকতুমুন্নিছাআ ফাতালিলকূহুন্না লি‘ইদ্দাতিহিন্না ওয়া আহসুল ‘ইদ্দাতা ওয়াত্তাকুল্লা-হা রাব্বাকুম লা-তুখরিজুহুন্না মিম বুয়ূতিহিন্না ওয়ালাইয়াখরুজনা ইল্লাআইঁ ইয়া’তীনা বিফা-হিশাতিম মুবাইয়িনাতিওঁ ওয়া তিলকা হুদূদুল্লাহি ওয়া মাইঁ ইয়াতা‘আদ্দা হুদূদাল্লা-হি ফাকাদ জালামা নাফছাহূ লা-তাদরী লা‘আল্লাল্লা-হা ইউহদিছু বা‘দা যা-লিকা আমরা-।
ইয়াআইয়ুহান্নাবিইয়ুইযা-তাল্লাকতুমুন্নিছাআ ফাতালিলকূহুন্না লি‘ইদ্দাতিহিন্না ওয়া আহসুল ‘ইদ্দাতা ওয়াত্তাকুল্লা-হা রাব্বাকুম লা-তুখরিজুহুন্না মিম বুয়ূতিহিন্না ওয়ালাইয়াখরুজনা ইল্লাআইঁ ইয়া’তীনা বিফা-হিশাতিম মুবাইয়িনাতিওঁ ওয়া তিলকা হুদূদুল্লাহি ওয়া মাইঁ ইয়াতা‘আদ্দা হুদূদাল্লা-হি ফাকাদ জালামা নাফছাহূ লা-তাদরী লা‘আল্লাল্লা-হা ইউহদিছু বা‘দা যা-লিকা আমরা-।
আল বায়ান:
হে নবী, (বল), তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দেবে, তখন তাদের ইদ্দত অনুসারে তাদের তালাক দাও এবং ‘ইদ্দত হিসাব করে রাখবে এবং তোমাদের রব আল্লাহকে ভয় করবে। তোমরা তাদেরকে তোমাদের বাড়ী-ঘর থেকে বের করে দিয়ো না এবং তারাও বের হবে না। যদি না তারা কোন স্পষ্ট অশ্লীলতায় লিপ্ত হয়। আর এগুলো আল্লাহর সীমারেখা। আর যে আল্লাহর (নির্ধারিত) সীমারেখাসমূহ অতিক্রম করে সে অবশ্যই তার নিজের ওপর যুলম করে। তুমি জান না, হয়তো এর পর আল্লাহ, (ফিরে আসার) কোন পথ তৈরী করে দিবেন।
হে নবী, (বল), তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দেবে, তখন তাদের ইদ্দত অনুসারে তাদের তালাক দাও এবং ‘ইদ্দত হিসাব করে রাখবে এবং তোমাদের রব আল্লাহকে ভয় করবে। তোমরা তাদেরকে তোমাদের বাড়ী-ঘর থেকে বের করে দিয়ো না এবং তারাও বের হবে না। যদি না তারা কোন স্পষ্ট অশ্লীলতায় লিপ্ত হয়। আর এগুলো আল্লাহর সীমারেখা। আর যে আল্লাহর (নির্ধারিত) সীমারেখাসমূহ অতিক্রম করে সে অবশ্যই তার নিজের ওপর যুলম করে। তুমি জান না, হয়তো এর পর আল্লাহ, (ফিরে আসার) কোন পথ তৈরী করে দিবেন।
তাইসিরুল কুরআন:
হে নবী! তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও তখন তাদেরকে তালাক দাও তাদের ‘ইদ্দাতের প্রতি লক্ষ্য রেখে, আর ‘ইদ্দাতের হিসাব সঠিকভাবে গণনা করবে, (তালাক দেয়া ও ‘ইদ্দাত পালন সংক্রান্ত শারী‘আতের বিধি-বিধান পালনে) তোমরা তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় কর। তাদেরকে তাদের বাসগৃহ থেকে বের করে দিও না, আর তারা নিজেরাও যেন বের হয়ে না যায়, যদি না তারা স্পষ্ট অশ্লীলতায় লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর সীমারেখা। যে কেউ আল্লাহর সীমারেখা লঙ্ঘন করে, সে নিজের উপরই যুলম করে। তোমরা জান না, আল্লাহ হয়তো এরপরও (স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সমঝোতার) কোন উপায় বের করে দিবেন।
হে নবী! তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও তখন তাদেরকে তালাক দাও তাদের ‘ইদ্দাতের প্রতি লক্ষ্য রেখে, আর ‘ইদ্দাতের হিসাব সঠিকভাবে গণনা করবে, (তালাক দেয়া ও ‘ইদ্দাত পালন সংক্রান্ত শারী‘আতের বিধি-বিধান পালনে) তোমরা তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় কর। তাদেরকে তাদের বাসগৃহ থেকে বের করে দিও না, আর তারা নিজেরাও যেন বের হয়ে না যায়, যদি না তারা স্পষ্ট অশ্লীলতায় লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর সীমারেখা। যে কেউ আল্লাহর সীমারেখা লঙ্ঘন করে, সে নিজের উপরই যুলম করে। তোমরা জান না, আল্লাহ হয়তো এরপরও (স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সমঝোতার) কোন উপায় বের করে দিবেন।
Sahih International:
O Prophet, when you [Muslims] divorce women, divorce them for [the commencement of] their waiting period and keep count of the waiting period, and fear Allah, your Lord. Do not turn them out of their [husbands'] houses, nor should they [themselves] leave [during that period] unless they are committing a clear immorality. And those are the limits [set by] Allah. And whoever transgresses the limits of Allah has certainly wronged himself. You know not; perhaps Allah will bring about after that a [different] matter.
O Prophet, when you [Muslims] divorce women, divorce them for [the commencement of] their waiting period and keep count of the waiting period, and fear Allah, your Lord. Do not turn them out of their [husbands'] houses, nor should they [themselves] leave [during that period] unless they are committing a clear immorality. And those are the limits [set by] Allah. And whoever transgresses the limits of Allah has certainly wronged himself. You know not; perhaps Allah will bring about after that a [different] matter.
فَاِذَا بَلَغْنَ اَجَلَهُنَّ فَاَمْسِکُوْهُنَّ بِمَعْرُوْفٍ اَوْ فَارِقُوْهُنَّ بِمَعْرُوْفٍ وَّ اَشْهِدُوْا ذَوَیْ عَدْلٍ مِّنْکُمْ وَ اَقِیْمُوا الشَّهَادَۃَ لِلّٰهِ ؕ ذٰلِکُمْ یُوْعَظُ بِهٖ مَنْ کَانَ یُؤْمِنُ بِاللّٰهِ وَ الْیَوْمِ الْاٰخِرِ ۬ؕ وَ مَنْ یَّتَّقِ اللّٰهَ یَجْعَلْ لَّهٗ مَخْرَجًا ۙ﴿۲﴾
উচ্চারণ:
ফাইযা-বালাগনা আজালাহুন্না ফাআমছিকূহুন্না বিমা‘রূফিন আও ফা-রিকূহুন্না বিমা‘রূফিওঁ ওয়া আশহিদূযাওয়াই ‘আদলিম মিনকুম ওয়া আকীমুশশাহা-দাতা লিল্লা-হি যা-লিকুম ইঊ‘আজুবিহী মান কা-না ইউ’মিনুবিল্লা-হি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি ওয়া মাইঁ ইয়াত্তাকিল্লা-হা ইয়াজ‘আল্লাহূমাখরাজা-।
ফাইযা-বালাগনা আজালাহুন্না ফাআমছিকূহুন্না বিমা‘রূফিন আও ফা-রিকূহুন্না বিমা‘রূফিওঁ ওয়া আশহিদূযাওয়াই ‘আদলিম মিনকুম ওয়া আকীমুশশাহা-দাতা লিল্লা-হি যা-লিকুম ইঊ‘আজুবিহী মান কা-না ইউ’মিনুবিল্লা-হি ওয়াল ইয়াওমিল আ-খিরি ওয়া মাইঁ ইয়াত্তাকিল্লা-হা ইয়াজ‘আল্লাহূমাখরাজা-।
আল বায়ান:
অতঃপর যখন তারা তাদের ইদ্দতের শেষ সীমায় পৌঁছবে, তখন তোমরা তাদের ন্যায়ানুগ পন্থায় রেখে দেবে অথবা ন্যায়ানুগ পন্থায় তাদের পরিত্যাগ করবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে ন্যায়পরায়ণ দুইজনকে সাক্ষী বানাবে। আর আল্লাহর জন্য সঠিক সাক্ষ্য দেবে। তোমাদের মধ্যে যে আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের প্রতি ঈমান আনে এটি দ্বারা তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য উত্তরণের পথ তৈরী করে দেন।
অতঃপর যখন তারা তাদের ইদ্দতের শেষ সীমায় পৌঁছবে, তখন তোমরা তাদের ন্যায়ানুগ পন্থায় রেখে দেবে অথবা ন্যায়ানুগ পন্থায় তাদের পরিত্যাগ করবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে ন্যায়পরায়ণ দুইজনকে সাক্ষী বানাবে। আর আল্লাহর জন্য সঠিক সাক্ষ্য দেবে। তোমাদের মধ্যে যে আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের প্রতি ঈমান আনে এটি দ্বারা তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য উত্তরণের পথ তৈরী করে দেন।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর যখন তাদের (‘ইদ্দাতের) সময়কাল এসে যায়, তখন তাদেরকে ভালভাবে (স্ত্রী হিসেবে) রেখে দাও, অথবা ভালভাবে তাদেরকে বিচ্ছিন্ন করে দাও। আর তোমাদের মধ্যেকার দু’জন ন্যায়পরায়ণ লোককে সাক্ষী রাখ। তোমরা আল্লাহর জন্য সঠিকভাবে সাক্ষ্য দাও। এর দ্বারা তোমাদেরকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে যারা আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের প্রতি ঈমান রাখে। যে কেউ আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য (সমস্যা থেকে উদ্ধার পাওয়ার) কোন না কোন পথ বের করে দিবেন।
অতঃপর যখন তাদের (‘ইদ্দাতের) সময়কাল এসে যায়, তখন তাদেরকে ভালভাবে (স্ত্রী হিসেবে) রেখে দাও, অথবা ভালভাবে তাদেরকে বিচ্ছিন্ন করে দাও। আর তোমাদের মধ্যেকার দু’জন ন্যায়পরায়ণ লোককে সাক্ষী রাখ। তোমরা আল্লাহর জন্য সঠিকভাবে সাক্ষ্য দাও। এর দ্বারা তোমাদেরকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে যারা আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের প্রতি ঈমান রাখে। যে কেউ আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য (সমস্যা থেকে উদ্ধার পাওয়ার) কোন না কোন পথ বের করে দিবেন।
Sahih International:
And when they have [nearly] fulfilled their term, either retain them according to acceptable terms or part with them according to acceptable terms. And bring to witness two just men from among you and establish the testimony for [the acceptance of] Allah. That is instructed to whoever should believe in Allah and the Last day. And whoever fears Allah - He will make for him a way out
And when they have [nearly] fulfilled their term, either retain them according to acceptable terms or part with them according to acceptable terms. And bring to witness two just men from among you and establish the testimony for [the acceptance of] Allah. That is instructed to whoever should believe in Allah and the Last day. And whoever fears Allah - He will make for him a way out
وَّ یَرْزُقْهُ مِنْ حَیْثُ لَا یَحْتَسِبُ ؕ وَ مَنْ یَّتَوَکَّلْ عَلَی اللّٰهِ فَهُوَ حَسْبُهٗ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بَالِغُ اَمْرِهٖ ؕ قَدْ جَعَلَ اللّٰهُ لِکُلِّ شَیْءٍ قَدْرًا ﴿۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইয়ারযুকহু মিন হাইছুলা-ইয়াহতাছিবু ওয়া মাইঁ ইয়াতাওয়াক্কাল ‘আলাল্লা-হি ফাহুওয়া হাছবুহূ ইন্নাল্লা-হা বা-লিগু আমরিহী কাদ জা‘আলাল্লা-হু লিকুল্লি শাইয়িন কাদরা-।
ওয়া ইয়ারযুকহু মিন হাইছুলা-ইয়াহতাছিবু ওয়া মাইঁ ইয়াতাওয়াক্কাল ‘আলাল্লা-হি ফাহুওয়া হাছবুহূ ইন্নাল্লা-হা বা-লিগু আমরিহী কাদ জা‘আলাল্লা-হু লিকুল্লি শাইয়িন কাদরা-।
আল বায়ান:
এবং তিনি তাকে এমন উৎস থেকে রিযক দিবেন যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তাঁর উদ্দেশ্য পূর্ণ করবেনই। নিশ্চয় আল্লাহ প্রত্যেক জিনিসের জন্য একটি সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
এবং তিনি তাকে এমন উৎস থেকে রিযক দিবেন যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তাঁর উদ্দেশ্য পূর্ণ করবেনই। নিশ্চয় আল্লাহ প্রত্যেক জিনিসের জন্য একটি সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
আর তাকে রিযক দিবেন (এমন উৎস) থেকে যা সে ধারণাও করতে পারে না। যে কেউ আল্লাহর উপর ভরসা করে, তবে তার জন্য তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ নিজের কাজ সম্পূর্ণ করবেনই। আল্লাহ প্রতিটি জিনিসের জন্য করেছেন একটা সুনির্দিষ্ট মাত্রা।
আর তাকে রিযক দিবেন (এমন উৎস) থেকে যা সে ধারণাও করতে পারে না। যে কেউ আল্লাহর উপর ভরসা করে, তবে তার জন্য তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ নিজের কাজ সম্পূর্ণ করবেনই। আল্লাহ প্রতিটি জিনিসের জন্য করেছেন একটা সুনির্দিষ্ট মাত্রা।
Sahih International:
And will provide for him from where he does not expect. And whoever relies upon Allah - then He is sufficient for him. Indeed, Allah will accomplish His purpose. Allah has already set for everything a [decreed] extent.
And will provide for him from where he does not expect. And whoever relies upon Allah - then He is sufficient for him. Indeed, Allah will accomplish His purpose. Allah has already set for everything a [decreed] extent.
وَ الّٰٓیِٴْ یَئِسْنَ مِنَ الْمَحِیْضِ مِنْ نِّسَآئِکُمْ اِنِ ارْتَبْتُمْ فَعِدَّتُهُنَّ ثَلٰثَۃُ اَشْهُرٍ ۙ وَّ الّٰٓیِٴْ لَمْ یَحِضْنَ ؕ وَ اُولَاتُ الْاَحْمَالِ اَجَلُهُنَّ اَنْ یَّضَعْنَ حَمْلَهُنَّ ؕ وَ مَنْ یَّتَّقِ اللّٰهَ یَجْعَلْ لَّهٗ مِنْ اَمْرِهٖ یُسْرًا ﴿۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাঈইয়াইছনা মিনাল মাহীদিমিন্নিছাইকুম ইনিরতাবতুম ফা‘ইদ্দাতুহুন্না ছালাছাতুআশহুরিওঁ ওয়াল্লায়ী লাম ইয়াহিদনা ওয়া উলা-তুল আহমা-লি আজালুহুন্না আইঁ ইয়াদা‘না হামলাহুন্না ওয়া মাইঁ ইয়াত্তাকিল্লা-হা ইয়াজ‘আল লাহূমিন আমরিহী ইউছরা-।
ওয়াল্লাঈইয়াইছনা মিনাল মাহীদিমিন্নিছাইকুম ইনিরতাবতুম ফা‘ইদ্দাতুহুন্না ছালাছাতুআশহুরিওঁ ওয়াল্লায়ী লাম ইয়াহিদনা ওয়া উলা-তুল আহমা-লি আজালুহুন্না আইঁ ইয়াদা‘না হামলাহুন্না ওয়া মাইঁ ইয়াত্তাকিল্লা-হা ইয়াজ‘আল লাহূমিন আমরিহী ইউছরা-।
আল বায়ান:
তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যারা ঋতুবর্তী হওয়ার কাল অতিক্রম করে গেছে, তাদের ইদ্দত সম্পর্কে তোমরা যদি সংশয়ে থাক এবং যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি তাদের ইদ্দতকালও হবে তিন মাস। আর গর্ভধারিনীদের ইদ্দতকাল সন্তান প্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য তার কাজকে সহজ করে দেন।
তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যারা ঋতুবর্তী হওয়ার কাল অতিক্রম করে গেছে, তাদের ইদ্দত সম্পর্কে তোমরা যদি সংশয়ে থাক এবং যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি তাদের ইদ্দতকালও হবে তিন মাস। আর গর্ভধারিনীদের ইদ্দতকাল সন্তান প্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য তার কাজকে সহজ করে দেন।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের যে সব স্ত্রীগণ মাসিক ঋতু আসার বয়স অতিক্রম করেছে তাদের (‘ইদ্দাতের) ব্যাপারে যদি তোমাদের সন্দেহ সৃষ্টি হয়, সেক্ষেত্রে তাদের ‘ইদ্দাতকাল তিন মাস, আর যারা (অল্প বয়স্কা হওয়ার কারণে) এখনও ঋতুবতী হয়নি (এ নিয়ম) তাদের জন্যও। আর গর্ভবতী স্ত্রীদের ‘ইদ্দাতকাল তাদের সন্তান প্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।
তোমাদের যে সব স্ত্রীগণ মাসিক ঋতু আসার বয়স অতিক্রম করেছে তাদের (‘ইদ্দাতের) ব্যাপারে যদি তোমাদের সন্দেহ সৃষ্টি হয়, সেক্ষেত্রে তাদের ‘ইদ্দাতকাল তিন মাস, আর যারা (অল্প বয়স্কা হওয়ার কারণে) এখনও ঋতুবতী হয়নি (এ নিয়ম) তাদের জন্যও। আর গর্ভবতী স্ত্রীদের ‘ইদ্দাতকাল তাদের সন্তান প্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।
Sahih International:
And those who no longer expect menstruation among your women - if you doubt, then their period is three months, and [also for] those who have not menstruated. And for those who are pregnant, their term is until they give birth. And whoever fears Allah - He will make for him of his matter ease.
And those who no longer expect menstruation among your women - if you doubt, then their period is three months, and [also for] those who have not menstruated. And for those who are pregnant, their term is until they give birth. And whoever fears Allah - He will make for him of his matter ease.
ذٰلِکَ اَمْرُ اللّٰهِ اَنْزَلَهٗۤ اِلَیْکُمْ ؕ وَ مَنْ یَّتَّقِ اللّٰهَ یُکَفِّرْ عَنْهُ سَیِّاٰتِهٖ وَ یُعْظِمْ لَهٗۤ اَجْرًا ﴿۵﴾
উচ্চারণ:
যা-লিকা আমরুল্লা-হি আনযালাহূইলাইকুম ওয়া মাইঁ ইয়াত্তাকিল্লা-হা ইউকাফফির ‘আনহু ছাইয়িআ-তিহী ওয়া ইউ‘জিম লাহূআজরা-।
যা-লিকা আমরুল্লা-হি আনযালাহূইলাইকুম ওয়া মাইঁ ইয়াত্তাকিল্লা-হা ইউকাফফির ‘আনহু ছাইয়িআ-তিহী ওয়া ইউ‘জিম লাহূআজরা-।
আল বায়ান:
এটি আল্লাহর নির্দেশ, তিনি তা তোমাদের প্রতি অবতীর্ণ করেছেন। আর যে আল্লাহকে ভয় করে তিনি তার গুনাহসমূহ মোচন করে দেন এবং তার প্রতিদানকে মহান করে দেন।
এটি আল্লাহর নির্দেশ, তিনি তা তোমাদের প্রতি অবতীর্ণ করেছেন। আর যে আল্লাহকে ভয় করে তিনি তার গুনাহসমূহ মোচন করে দেন এবং তার প্রতিদানকে মহান করে দেন।
তাইসিরুল কুরআন:
এটা আল্লাহর হুকুম যা তিনি তোমাদের উপর অবতীর্ণ করেছেন। যে কেউ আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার পাপ মোচন করে দিবেন, আর তার প্রতিফলকে বিশাল বিস্তৃত করে দিবেন।
এটা আল্লাহর হুকুম যা তিনি তোমাদের উপর অবতীর্ণ করেছেন। যে কেউ আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার পাপ মোচন করে দিবেন, আর তার প্রতিফলকে বিশাল বিস্তৃত করে দিবেন।
Sahih International:
That is the command of Allah, which He has sent down to you; and whoever fears Allah - He will remove for him his misdeeds and make great for him his reward.
That is the command of Allah, which He has sent down to you; and whoever fears Allah - He will remove for him his misdeeds and make great for him his reward.
اَسْکِنُوْهُنَّ مِنْ حَیْثُ سَکَنْتُمْ مِّنْ وُّجْدِکُمْ وَ لَا تُضَآرُّوْهُنَّ لِتُضَیِّقُوْا عَلَیْهِنَّ ؕ وَ اِنْ کُنَّ اُولَاتِ حَمْلٍ فَاَنْفِقُوْا عَلَیْهِنَّ حَتّٰی یَضَعْنَ حَمْلَهُنَّ ۚ فَاِنْ اَرْضَعْنَ لَکُمْ فَاٰتُوْهُنَّ اُجُوْرَهُنَّ ۚ وَ اْتَمِرُوْا بَیْنَکُمْ بِمَعْرُوْفٍ ۚ وَ اِنْ تَعَاسَرْتُمْ فَسَتُرْضِعُ لَهٗۤ اُخْرٰی ؕ﴿۶﴾
উচ্চারণ:
আছকিনূহুন্না মিন হাইছুছাকানতুম মিওঁউজদিকুম ওয়ালা-তুদাররূহুন্না লিতুদাইয়িকূ ‘আলাইহিন্না ওয়া ইন কুন্না ঊলা-তি হামলিন ফাআনফিকূ‘আলাইহিন্না হাত্তা-ইয়াদা‘না হামলাহুন্না ফাইন আরদা‘না লাকুম ফাআ-তূহুন্না উজূরাহুন্না ওয়া’তামিরূবাইনাকুম বিমা‘রূফিও ওয়া ইন তা‘আ-ছারতুম ফাছাতুরদি‘উ লাহূউখরা-।
আছকিনূহুন্না মিন হাইছুছাকানতুম মিওঁউজদিকুম ওয়ালা-তুদাররূহুন্না লিতুদাইয়িকূ ‘আলাইহিন্না ওয়া ইন কুন্না ঊলা-তি হামলিন ফাআনফিকূ‘আলাইহিন্না হাত্তা-ইয়াদা‘না হামলাহুন্না ফাইন আরদা‘না লাকুম ফাআ-তূহুন্না উজূরাহুন্না ওয়া’তামিরূবাইনাকুম বিমা‘রূফিও ওয়া ইন তা‘আ-ছারতুম ফাছাতুরদি‘উ লাহূউখরা-।
আল বায়ান:
তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী যেখানে তোমরা বসবাস কর সেখানে তাদেরকেও বাস করতে দাও, তাদেরকে সঙ্কটে ফেলার জন্য কষ্ট দিয়ো না। আর তারা গর্ভবতী হলে তাদের সন্তান প্রসব করা পর্যন্ত তাদের জন্য তোমরা ব্যয় কর; আর তারা তোমাদের জন্য সন্তানকে দুধ পান করালে তাদের পাওনা তাদেরকে দিয়ে দাও এবং (সন্তানের কল্যাণের জন্য) সংগতভাবে তোমাদের মাঝে পরস্পর পরামর্শ কর। আর যদি তোমরা পরস্পর কঠোর হও তবে পিতার পক্ষে অন্য কোন নারী দুধপান করাবে।
তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী যেখানে তোমরা বসবাস কর সেখানে তাদেরকেও বাস করতে দাও, তাদেরকে সঙ্কটে ফেলার জন্য কষ্ট দিয়ো না। আর তারা গর্ভবতী হলে তাদের সন্তান প্রসব করা পর্যন্ত তাদের জন্য তোমরা ব্যয় কর; আর তারা তোমাদের জন্য সন্তানকে দুধ পান করালে তাদের পাওনা তাদেরকে দিয়ে দাও এবং (সন্তানের কল্যাণের জন্য) সংগতভাবে তোমাদের মাঝে পরস্পর পরামর্শ কর। আর যদি তোমরা পরস্পর কঠোর হও তবে পিতার পক্ষে অন্য কোন নারী দুধপান করাবে।
তাইসিরুল কুরআন:
(‘ইদ্দাতকালে) নারীদেরকে সেভাবেই বসবাস করতে দাও যেভাবে তোমরা বসবাস কর তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী, তাদেরকে সংকটে ফেলার জন্য তাদেরকে জ্বালাতন করো না। তারা যদি গর্ভবতী হয়ে থাকে, তবে তারা সন্তান প্রসব না করা পর্যন্ত তাদের ব্যয়ভার বহন কর। অতঃপর তারা যদি তোমাদের সন্তানকে দুধ পান করায়, তবে তাদেরকে তাদের পারিশ্রমিক দাও। (দুধ পান করানোর ব্যাপারে) ন্যায়সঙ্গতভাবে নিজেদের মধ্যে পরামর্শ করে লও। আর (দুধ পান করানোর ব্যাপার নিয়ে) তোমরা যদি একে অপরের প্রতি কড়াকড়ি করতেই থাক, তাহলে (এ অবস্থা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য) অপর কোন স্ত্রীলোক সন্তানকে দুধ পান করাবে।
(‘ইদ্দাতকালে) নারীদেরকে সেভাবেই বসবাস করতে দাও যেভাবে তোমরা বসবাস কর তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী, তাদেরকে সংকটে ফেলার জন্য তাদেরকে জ্বালাতন করো না। তারা যদি গর্ভবতী হয়ে থাকে, তবে তারা সন্তান প্রসব না করা পর্যন্ত তাদের ব্যয়ভার বহন কর। অতঃপর তারা যদি তোমাদের সন্তানকে দুধ পান করায়, তবে তাদেরকে তাদের পারিশ্রমিক দাও। (দুধ পান করানোর ব্যাপারে) ন্যায়সঙ্গতভাবে নিজেদের মধ্যে পরামর্শ করে লও। আর (দুধ পান করানোর ব্যাপার নিয়ে) তোমরা যদি একে অপরের প্রতি কড়াকড়ি করতেই থাক, তাহলে (এ অবস্থা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য) অপর কোন স্ত্রীলোক সন্তানকে দুধ পান করাবে।
Sahih International:
Lodge them [in a section] of where you dwell out of your means and do not harm them in order to oppress them. And if they should be pregnant, then spend on them until they give birth. And if they breastfeed for you, then give them their payment and confer among yourselves in the acceptable way; but if you are in discord, then there may breastfeed for the father another woman.
Lodge them [in a section] of where you dwell out of your means and do not harm them in order to oppress them. And if they should be pregnant, then spend on them until they give birth. And if they breastfeed for you, then give them their payment and confer among yourselves in the acceptable way; but if you are in discord, then there may breastfeed for the father another woman.
لِیُنْفِقْ ذُوْ سَعَۃٍ مِّنْ سَعَتِهٖ ؕ وَ مَنْ قُدِرَ عَلَیْهِ رِزْقُهٗ فَلْیُنْفِقْ مِمَّاۤ اٰتٰىهُ اللّٰهُ ؕ لَا یُکَلِّفُ اللّٰهُ نَفْسًا اِلَّا مَاۤ اٰتٰىهَا ؕ سَیَجْعَلُ اللّٰهُ بَعْدَ عُسْرٍ یُّسْرًا ﴿۷﴾
উচ্চারণ:
লিইয়ুনফিকযূছা‘আতিম মিন ছা‘আতিহী ওয়া মান কুদিরা ‘আলাইহি রিযকুহূ ফালইউনফিকমিম্মাআ-তা-হুল্লা-হু লা-ইউকালিলফুল্লা-হু নাফছান ইল্লা-মাআ-তাহা- ছাইয়াজ‘আলুল্লা-হু বা‘দা ‘উছরিইঁ ইউছরা-।
লিইয়ুনফিকযূছা‘আতিম মিন ছা‘আতিহী ওয়া মান কুদিরা ‘আলাইহি রিযকুহূ ফালইউনফিকমিম্মাআ-তা-হুল্লা-হু লা-ইউকালিলফুল্লা-হু নাফছান ইল্লা-মাআ-তাহা- ছাইয়াজ‘আলুল্লা-হু বা‘দা ‘উছরিইঁ ইউছরা-।
আল বায়ান:
সামর্থ্যবান যেন নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যয় করে আর যার রিয্ক সংকীর্ণ করা হয়েছে সে যেন আল্লাহ তাকে যা দিয়েছেন তা হতে ব্যয় করে। আল্লাহ কারো ওপর বোঝা চাপাতে চান না তিনি তাকে যা দিয়েছেন তার চাইতে বেশী। আল্লাহ কঠিন অবস্থার পর সহজতা দান করবেন।
সামর্থ্যবান যেন নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যয় করে আর যার রিয্ক সংকীর্ণ করা হয়েছে সে যেন আল্লাহ তাকে যা দিয়েছেন তা হতে ব্যয় করে। আল্লাহ কারো ওপর বোঝা চাপাতে চান না তিনি তাকে যা দিয়েছেন তার চাইতে বেশী। আল্লাহ কঠিন অবস্থার পর সহজতা দান করবেন।
তাইসিরুল কুরআন:
সচ্ছল ব্যক্তি তার সচ্ছলতা অনুসারে ব্যয় করবে। আর যার রিযক সীমিত করা হয়েছে, সে ব্যয় করবে আল্লাহ তাকে যা দিয়েছেন তাত্থেকে। আল্লাহ যাকে যতটা দিয়েছেন তার অতিরিক্ত বোঝা তার উপর চাপান না। আল্লাহ কষ্টের পর আরাম দিবেন।
সচ্ছল ব্যক্তি তার সচ্ছলতা অনুসারে ব্যয় করবে। আর যার রিযক সীমিত করা হয়েছে, সে ব্যয় করবে আল্লাহ তাকে যা দিয়েছেন তাত্থেকে। আল্লাহ যাকে যতটা দিয়েছেন তার অতিরিক্ত বোঝা তার উপর চাপান না। আল্লাহ কষ্টের পর আরাম দিবেন।
Sahih International:
Let a man of wealth spend from his wealth, and he whose provision is restricted - let him spend from what Allah has given him. Allah does not charge a soul except [according to] what He has given it. Allah will bring about, after hardship, ease.
Let a man of wealth spend from his wealth, and he whose provision is restricted - let him spend from what Allah has given him. Allah does not charge a soul except [according to] what He has given it. Allah will bring about, after hardship, ease.
وَ کَاَیِّنْ مِّنْ قَرْیَۃٍ عَتَتْ عَنْ اَمْرِ رَبِّهَا وَ رُسُلِهٖ فَحَاسَبْنٰهَا حِسَابًا شَدِیْدًا ۙ وَّ عَذَّبْنٰهَا عَذَابًا نُّکْرًا ﴿۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়া কাআইয়িম মিন কারয়াতিন ‘আতাত ‘আন আমরি রাব্বিহা-ওয়া রুছুলিহী ফাহা-ছাব নাহা-হিছা-বান শাদীদাওঁ ওয়া ‘আযযাবনা-হা-‘আযা-বান নুকরা-।
ওয়া কাআইয়িম মিন কারয়াতিন ‘আতাত ‘আন আমরি রাব্বিহা-ওয়া রুছুলিহী ফাহা-ছাব নাহা-হিছা-বান শাদীদাওঁ ওয়া ‘আযযাবনা-হা-‘আযা-বান নুকরা-।
আল বায়ান:
আর অনেক জনপদ তাদের রব ও তাঁর রাসূলগণের নির্দেশের বিরুদ্ধে গিয়েছে। ফলে আমি তাদের কাছ থেকে কঠোর হিসাব নিয়েছি এবং তাদেরকে আমি কঠিন আযাব দিয়েছি।
আর অনেক জনপদ তাদের রব ও তাঁর রাসূলগণের নির্দেশের বিরুদ্ধে গিয়েছে। ফলে আমি তাদের কাছ থেকে কঠোর হিসাব নিয়েছি এবং তাদেরকে আমি কঠিন আযাব দিয়েছি।
তাইসিরুল কুরআন:
কত জনপদ তাদের প্রতিপালকের আর তাঁর রসূলদের হুকুম অমান্য করেছে। ফলে আমরা তাদের থেকে কঠিনভাবে প্রতিশোধ নিয়েছি আর তাদেরকে ‘আযাব দিয়েছি কঠিন ‘আযাব।
কত জনপদ তাদের প্রতিপালকের আর তাঁর রসূলদের হুকুম অমান্য করেছে। ফলে আমরা তাদের থেকে কঠিনভাবে প্রতিশোধ নিয়েছি আর তাদেরকে ‘আযাব দিয়েছি কঠিন ‘আযাব।
Sahih International:
And how many a city was insolent toward the command of its Lord and His messengers, so We took it to severe account and punished it with a terrible punishment.
And how many a city was insolent toward the command of its Lord and His messengers, so We took it to severe account and punished it with a terrible punishment.
فَذَاقَتْ وَبَالَ اَمْرِهَا وَ کَانَ عَاقِبَۃُ اَمْرِهَا خُسْرًا ﴿۹﴾
উচ্চারণ:
ফাযা-কাত ওয়া বা-লা আমরিহা-ওয়া কা-না ‘আ-কিবাতুআমরিহা-খুছরা-।
ফাযা-কাত ওয়া বা-লা আমরিহা-ওয়া কা-না ‘আ-কিবাতুআমরিহা-খুছরা-।
আল বায়ান:
অতএব তারা নিজদের কৃতকর্মের আযাব আস্বাদন করেছে আর ক্ষতিই ছিল তাদের কাজের পরিণতি।
অতএব তারা নিজদের কৃতকর্মের আযাব আস্বাদন করেছে আর ক্ষতিই ছিল তাদের কাজের পরিণতি।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা তাদের কৃতকর্মের খারাপ প্রতিফল আস্বাদন করল, ধ্বংসই হল তাদের কাজের পরিণতি।
তারা তাদের কৃতকর্মের খারাপ প্রতিফল আস্বাদন করল, ধ্বংসই হল তাদের কাজের পরিণতি।
Sahih International:
And it tasted the bad consequence of its affair, and the outcome of its affair was loss.
And it tasted the bad consequence of its affair, and the outcome of its affair was loss.
اَعَدَّ اللّٰهُ لَهُمْ عَذَابًا شَدِیْدًا ۙ فَاتَّقُوا اللّٰهَ یٰۤاُولِی الْاَلْبَابِ ۬ۚۖۛ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا ؕ۟ۛ قَدْ اَنْزَلَ اللّٰهُ اِلَیْکُمْ ذِکْرًا ﴿ۙ۱۰﴾
উচ্চারণ:
আ‘আদ্দাল্লা-হু লাহুম ‘আযা-বান শাদীদান ফাত্তাকুল্লা-হা ইয়াউলিল আলবা-বিল্লাযীনা আ-মানূ কাদ আনযালাল্লা-হু ইলাইকুম যিকরা-।
আ‘আদ্দাল্লা-হু লাহুম ‘আযা-বান শাদীদান ফাত্তাকুল্লা-হা ইয়াউলিল আলবা-বিল্লাযীনা আ-মানূ কাদ আনযালাল্লা-হু ইলাইকুম যিকরা-।
আল বায়ান:
আল্লাহ তাদের জন্য কঠিন আযাব প্রস্তুত রেখেছেন; সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, হে বুদ্ধিসম্পন্ন লোকেরা, যারা ঈমান এনেছে; নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের কাছে পাঠিয়েছেন একটি উপদেশ।
আল্লাহ তাদের জন্য কঠিন আযাব প্রস্তুত রেখেছেন; সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, হে বুদ্ধিসম্পন্ন লোকেরা, যারা ঈমান এনেছে; নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের কাছে পাঠিয়েছেন একটি উপদেশ।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ তাদের জন্য কঠিন শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন। অতএব হে জ্ঞানবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষেরা! যারা ঈমান এনেছ তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। আল্লাহ তোমাদের প্রতি অবতীর্ণ করেছেন উপদেশ।
আল্লাহ তাদের জন্য কঠিন শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন। অতএব হে জ্ঞানবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষেরা! যারা ঈমান এনেছ তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। আল্লাহ তোমাদের প্রতি অবতীর্ণ করেছেন উপদেশ।
Sahih International:
Allah has prepared for them a severe punishment; so fear Allah, O you of understanding who have believed. Allah has sent down to you the Qur'an.
Allah has prepared for them a severe punishment; so fear Allah, O you of understanding who have believed. Allah has sent down to you the Qur'an.
رَّسُوْلًا یَّتْلُوْا عَلَیْکُمْ اٰیٰتِ اللّٰهِ مُبَیِّنٰتٍ لِّیُخْرِجَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ مِنَ الظُّلُمٰتِ اِلَی النُّوْرِ ؕ وَ مَنْ یُّؤْمِنْۢ بِاللّٰهِ وَ یَعْمَلْ صَالِحًا یُّدْخِلْهُ جَنّٰتٍ تَجْرِیْ مِنْ تَحْتِهَا الْاَنْهٰرُ خٰلِدِیْنَ فِیْهَاۤ اَبَدًا ؕ قَدْ اَحْسَنَ اللّٰهُ لَهٗ رِزْقًا ﴿۱۱﴾
উচ্চারণ:
রাছূলাইঁ ইয়াতলূ‘আলাইকুম আ-য়া-তিল্লা-হি মুবাইয়িনা-তিল লিইউখরিজাল্লাযী না আ-মানূ ওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি মিনাজ্জুলুমা-তি ইলান্নূরি ওয়া মাইঁ ইউ’মিম বিল্লা-হি ওয়া ইয়া‘মাল সা-লিহাইঁ ইউদখিলহু জান্না-তিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু খা-লিদীনা ফীহাআবাদা- কাদ আহছানাল্লা-হু লাহূরিযকা-।
রাছূলাইঁ ইয়াতলূ‘আলাইকুম আ-য়া-তিল্লা-হি মুবাইয়িনা-তিল লিইউখরিজাল্লাযী না আ-মানূ ওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি মিনাজ্জুলুমা-তি ইলান্নূরি ওয়া মাইঁ ইউ’মিম বিল্লা-হি ওয়া ইয়া‘মাল সা-লিহাইঁ ইউদখিলহু জান্না-তিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু খা-লিদীনা ফীহাআবাদা- কাদ আহছানাল্লা-হু লাহূরিযকা-।
আল বায়ান:
একজন রাসূল, যে তোমাদের কাছে আল্লাহর সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ তেলাওয়াত করে; যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে যাতে তিনি তাদেরকে অন্ধকার হতে আলোতে বের করে আনতে পারেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে এবং সৎকাজ করবে তিনি তাকে এমন জান্নাতে প্রবেশ করাবেন যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত; সেখানে তারা স্থায়ী হবে; আল্লাহ তো তাকে অতি উত্তম রিয্ক দেবেন।
একজন রাসূল, যে তোমাদের কাছে আল্লাহর সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ তেলাওয়াত করে; যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে যাতে তিনি তাদেরকে অন্ধকার হতে আলোতে বের করে আনতে পারেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে এবং সৎকাজ করবে তিনি তাকে এমন জান্নাতে প্রবেশ করাবেন যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত; সেখানে তারা স্থায়ী হবে; আল্লাহ তো তাকে অতি উত্তম রিয্ক দেবেন।
তাইসিরুল কুরআন:
(তদুপরি তিনি পাঠিয়েছেন) একজন রসূল যে তোমাদের কাছে আল্লাহর স্পষ্ট আয়াত পাঠ করে, যারা ঈমান আনে আর সৎ কাজ করে তাদেরকে গাঢ় অন্ধকার থেকে আলোতে আনার জন্য। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে আর সৎ কাজ করবে, তিনি তাকে দাখিল করবেন জান্নাতে যার নীচ দিয়ে বয়ে চলেছে নির্ঝরিণী। তাতে তারা চিরকাল সর্বকাল থাকবে। আল্লাহ তার জন্য অতি উত্তম রিযকের ব্যবস্থা করে রেখেছেন।
(তদুপরি তিনি পাঠিয়েছেন) একজন রসূল যে তোমাদের কাছে আল্লাহর স্পষ্ট আয়াত পাঠ করে, যারা ঈমান আনে আর সৎ কাজ করে তাদেরকে গাঢ় অন্ধকার থেকে আলোতে আনার জন্য। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে আর সৎ কাজ করবে, তিনি তাকে দাখিল করবেন জান্নাতে যার নীচ দিয়ে বয়ে চলেছে নির্ঝরিণী। তাতে তারা চিরকাল সর্বকাল থাকবে। আল্লাহ তার জন্য অতি উত্তম রিযকের ব্যবস্থা করে রেখেছেন।
Sahih International:
[He sent] a Messenger [Muhammad] reciting to you the distinct verses of Allah that He may bring out those who believe and do righteous deeds from darknesses into the light. And whoever believes in Allah and does righteousness - He will admit him into gardens beneath which rivers flow to abide therein forever. Allah will have perfected for him a provision.
[He sent] a Messenger [Muhammad] reciting to you the distinct verses of Allah that He may bring out those who believe and do righteous deeds from darknesses into the light. And whoever believes in Allah and does righteousness - He will admit him into gardens beneath which rivers flow to abide therein forever. Allah will have perfected for him a provision.
اَللّٰهُ الَّذِیْ خَلَقَ سَبْعَ سَمٰوٰتٍ وَّ مِنَ الْاَرْضِ مِثْلَهُنَّ ؕ یَتَنَزَّلُ الْاَمْرُ بَیْنَهُنَّ لِتَعْلَمُوْۤا اَنَّ اللّٰهَ عَلٰی کُلِّ شَیْءٍ قَدِیْرٌ ۬ۙ وَّ اَنَّ اللّٰهَ قَدْ اَحَاطَ بِکُلِّ شَیْءٍ عِلْمًا ﴿۱۲﴾
উচ্চারণ:
আল্লা-হুল্লাযী খালাকা ছাব‘আ ছামা-ওয়া-তিওঁ ওয়া মিনাল আরদিমিছলাহুন্না ইয়াতানাযযালুল আমরু বাইনাহুন্না লিতা‘লামূআন্নাল্লা-হা ‘আলা-কুল্লি শাইয়িন কাদীরুওঁ ওয়া আন্নাল্লা-হা কাদ আহা-তা বিকুল্লি শাইয়িন ‘ইল মা-।
আল্লা-হুল্লাযী খালাকা ছাব‘আ ছামা-ওয়া-তিওঁ ওয়া মিনাল আরদিমিছলাহুন্না ইয়াতানাযযালুল আমরু বাইনাহুন্না লিতা‘লামূআন্নাল্লা-হা ‘আলা-কুল্লি শাইয়িন কাদীরুওঁ ওয়া আন্নাল্লা-হা কাদ আহা-তা বিকুল্লি শাইয়িন ‘ইল মা-।
আল বায়ান:
তিনি আল্লাহ, যিনি সাত আসমান এবং অনুরূপ যমীন সৃষ্টি করেছেন; এগুলির মাঝে তাঁর নির্দেশ অবতীর্ণ হয় যেন তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ সর্ববিষয়ে ক্ষমতাবান এবং আল্লাহর জ্ঞানতো সব কিছুকে বেষ্টন করে আছে।
তিনি আল্লাহ, যিনি সাত আসমান এবং অনুরূপ যমীন সৃষ্টি করেছেন; এগুলির মাঝে তাঁর নির্দেশ অবতীর্ণ হয় যেন তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ সর্ববিষয়ে ক্ষমতাবান এবং আল্লাহর জ্ঞানতো সব কিছুকে বেষ্টন করে আছে।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহই সাত আসমান বানিয়েছেন আর ওগুলোর মত পৃথিবীও, সবগুলোর মাঝে (অর্থাৎ সকল আসমানে আর সকল যমীনে) নেমে আসে আল্লাহর নির্দেশ যাতে তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান আর আল্লাহ (স্বীয়) জ্ঞানে সব কিছুকে ঘিরে রেখেছেন।
আল্লাহই সাত আসমান বানিয়েছেন আর ওগুলোর মত পৃথিবীও, সবগুলোর মাঝে (অর্থাৎ সকল আসমানে আর সকল যমীনে) নেমে আসে আল্লাহর নির্দেশ যাতে তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান আর আল্লাহ (স্বীয়) জ্ঞানে সব কিছুকে ঘিরে রেখেছেন।
Sahih International:
It is Allah who has created seven heavens and of the earth, the like of them. [His] command descends among them so you may know that Allah is over all things competent and that Allah has encompassed all things in knowledge.
It is Allah who has created seven heavens and of the earth, the like of them. [His] command descends among them so you may know that Allah is over all things competent and that Allah has encompassed all things in knowledge.