দেখুন/লুকান:
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لَا تَتَّخِذُوْا عَدُوِّیْ وَ عَدُوَّکُمْ اَوْلِیَآءَ تُلْقُوْنَ اِلَیْهِمْ بِالْمَوَدَّۃِ وَ قَدْ کَفَرُوْا بِمَا جَآءَکُمْ مِّنَ الْحَقِّ ۚ یُخْرِجُوْنَ الرَّسُوْلَ وَ اِیَّاکُمْ اَنْ تُؤْمِنُوْا بِاللّٰهِ رَبِّکُمْ ؕ اِنْ کُنْتُمْ خَرَجْتُمْ جِهَادًا فِیْ سَبِیْلِیْ وَ ابْتِغَآءَ مَرْضَاتِیْ ٭ۖ تُسِرُّوْنَ اِلَیْهِمْ بِالْمَوَدَّۃِ ٭ۖ وَ اَنَا اَعْلَمُ بِمَاۤ اَخْفَیْتُمْ وَ مَاۤ اَعْلَنْتُمْ ؕ وَ مَنْ یَّفْعَلْهُ مِنْکُمْ فَقَدْ ضَلَّ سَوَآءَ السَّبِیْلِ ﴿۱﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তাত্তাখিযূ‘আদুওবী ওয়া ‘আদুওওয়াকুম আওলিয়াআ তুলকূনা ইলাইহিম বিলমাওয়াদ্দাতি ওয়া কাদ কাফারূবিমা-জাআকুম মিনাল হাক্কি ইউখরিজুনার রাছূলা ওয়া ইয়্যা-কুম আন তু’মিনূবিল্লা-হি রাব্বিকুম ইন কুনতুম খারাজতুম জিহা-দান ফী ছাবীলী ওয়াব তিগাআ মারদা-তী তুছিররূনা ইলাইহিম বিলমাওয়াদ্দাতি ওয়া আনা আ‘লামুবিমাআখফাইতুম ওয়ামাআ‘লানতুম ওয়া মাইঁ ইয়াফ‘আলহু মিনকুম ফাকাদ দাল্লা ছাওয়াআছ ছাবীল।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তাত্তাখিযূ‘আদুওবী ওয়া ‘আদুওওয়াকুম আওলিয়াআ তুলকূনা ইলাইহিম বিলমাওয়াদ্দাতি ওয়া কাদ কাফারূবিমা-জাআকুম মিনাল হাক্কি ইউখরিজুনার রাছূলা ওয়া ইয়্যা-কুম আন তু’মিনূবিল্লা-হি রাব্বিকুম ইন কুনতুম খারাজতুম জিহা-দান ফী ছাবীলী ওয়াব তিগাআ মারদা-তী তুছিররূনা ইলাইহিম বিলমাওয়াদ্দাতি ওয়া আনা আ‘লামুবিমাআখফাইতুম ওয়ামাআ‘লানতুম ওয়া মাইঁ ইয়াফ‘আলহু মিনকুম ফাকাদ দাল্লা ছাওয়াআছ ছাবীল।
আল বায়ান:
হে ঈমানদারগণ, তোমরা আমার ও তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে তাদের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন করো না, অথচ তোমাদের কাছে যে সত্য এসেছে তা তারা অস্বীকার করেছে এবং রাসূলকে ও তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে এজন্য যে, তোমরা তোমাদের রব আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছ। তোমরা যদি আমার পথে সংগ্রামে ও আমার সন্তুষ্টির সন্ধানে বের হও (তবে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না) তোমরা গোপনে তাদের সাথে বন্ধুত্ব প্রকাশ কর অথচ তোমরা যা গোপন কর এবং যা প্রকাশ কর তা আমি জানি। তোমাদের মধ্যে যে এমন করবে সে সরল পথ হতে বিচ্যুত হবে।
হে ঈমানদারগণ, তোমরা আমার ও তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে তাদের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন করো না, অথচ তোমাদের কাছে যে সত্য এসেছে তা তারা অস্বীকার করেছে এবং রাসূলকে ও তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে এজন্য যে, তোমরা তোমাদের রব আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছ। তোমরা যদি আমার পথে সংগ্রামে ও আমার সন্তুষ্টির সন্ধানে বের হও (তবে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না) তোমরা গোপনে তাদের সাথে বন্ধুত্ব প্রকাশ কর অথচ তোমরা যা গোপন কর এবং যা প্রকাশ কর তা আমি জানি। তোমাদের মধ্যে যে এমন করবে সে সরল পথ হতে বিচ্যুত হবে।
তাইসিরুল কুরআন:
হে ঈমানদারগণ! তোমরা আমার ও তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, তোমরা তাদের কাছে বন্ধুত্বের খবর পাঠাও, অথচ যে সত্য তোমাদের কাছে এসেছে তারা তা প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা রসূলকে আর তোমাদেরকে শুধু এ কারণে বের করে দিয়েছে যে, তোমরা তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ্য় বিশ্বাস কর। তোমরা যদি আমার সন্তুষ্টি কামনায় আমার পথে জিহাদে বের হয়ে থাক, তাহলে তোমরা কেন গোপনে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করছ? তোমরা যা গোপন কর আর তোমরা যা প্রকাশ কর, তা আমি খুব ভাল করেই জানি। তোমাদের মধ্যে যে তা করে সে সরল পথ থেকে ভ্রষ্ট হয়ে গেছে।
হে ঈমানদারগণ! তোমরা আমার ও তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, তোমরা তাদের কাছে বন্ধুত্বের খবর পাঠাও, অথচ যে সত্য তোমাদের কাছে এসেছে তারা তা প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা রসূলকে আর তোমাদেরকে শুধু এ কারণে বের করে দিয়েছে যে, তোমরা তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ্য় বিশ্বাস কর। তোমরা যদি আমার সন্তুষ্টি কামনায় আমার পথে জিহাদে বের হয়ে থাক, তাহলে তোমরা কেন গোপনে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করছ? তোমরা যা গোপন কর আর তোমরা যা প্রকাশ কর, তা আমি খুব ভাল করেই জানি। তোমাদের মধ্যে যে তা করে সে সরল পথ থেকে ভ্রষ্ট হয়ে গেছে।
Sahih International:
O you who have believed, do not take My enemies and your enemies as allies, extending to them affection while they have disbelieved in what came to you of the truth, having driven out the Prophet and yourselves [only] because you believe in Allah, your Lord. If you have come out for jihad in My cause and seeking means to My approval, [take them not as friends]. You confide to them affection, but I am most knowing of what you have concealed and what you have declared. And whoever does it among you has certainly strayed from the soundness of the way.
O you who have believed, do not take My enemies and your enemies as allies, extending to them affection while they have disbelieved in what came to you of the truth, having driven out the Prophet and yourselves [only] because you believe in Allah, your Lord. If you have come out for jihad in My cause and seeking means to My approval, [take them not as friends]. You confide to them affection, but I am most knowing of what you have concealed and what you have declared. And whoever does it among you has certainly strayed from the soundness of the way.
اِنْ یَّثْقَفُوْکُمْ یَکُوْنُوْا لَکُمْ اَعْدَآءً وَّ یَبْسُطُوْۤا اِلَیْکُمْ اَیْدِیَهُمْ وَ اَلْسِنَتَهُمْ بِالسُّوْٓءِ وَ وَدُّوْا لَوْ تَکْفُرُوْنَ ؕ﴿۲﴾
উচ্চারণ:
ইয়ঁইয়াছকাফূকুমইয়াকূনূলাকুমআ‘দাআওঁ ওয়া ইয়াবছুতূ ইলাইকুম আইদিয়াহুম ওয়া আলছিনাতাহুম বিছছূই ওয়া ওয়াদ্দূলাও তাকফুরূন।
ইয়ঁইয়াছকাফূকুমইয়াকূনূলাকুমআ‘দাআওঁ ওয়া ইয়াবছুতূ ইলাইকুম আইদিয়াহুম ওয়া আলছিনাতাহুম বিছছূই ওয়া ওয়াদ্দূলাও তাকফুরূন।
আল বায়ান:
তারা যদি তোমাদেরকে বাগে পায় তবে তোমাদের শত্রু হবে এবং মন্দ নিয়ে তোমাদের দিকে তাদের হাত ও যবান বাড়াবে; তারা কামনা করে যদি তোমরা কুফরি করতে!
তারা যদি তোমাদেরকে বাগে পায় তবে তোমাদের শত্রু হবে এবং মন্দ নিয়ে তোমাদের দিকে তাদের হাত ও যবান বাড়াবে; তারা কামনা করে যদি তোমরা কুফরি করতে!
তাইসিরুল কুরআন:
তারা তোমাদেরকে জব্দ করতে পারলেই শত্রুর আচরণ করবে, আর তোমাদের অনিষ্ট করার জন্য তারা তাদের হাত ও মুখের ভাষা সম্প্রসারিত করবে আর তারা চাইবে যে, তোমরাও যেন কুফুরী কর।
তারা তোমাদেরকে জব্দ করতে পারলেই শত্রুর আচরণ করবে, আর তোমাদের অনিষ্ট করার জন্য তারা তাদের হাত ও মুখের ভাষা সম্প্রসারিত করবে আর তারা চাইবে যে, তোমরাও যেন কুফুরী কর।
Sahih International:
If they gain dominance over you, they would be to you as enemies and extend against you their hands and their tongues with evil, and they wish you would disbelieve.
If they gain dominance over you, they would be to you as enemies and extend against you their hands and their tongues with evil, and they wish you would disbelieve.
لَنْ تَنْفَعَکُمْ اَرْحَامُکُمْ وَ لَاۤ اَوْلَادُکُمْ ۚۛ یَوْمَ الْقِیٰمَۃِ ۚۛ یَفْصِلُ بَیْنَکُمْ ؕ وَ اللّٰهُ بِمَا تَعْمَلُوْنَ بَصِیْرٌ ﴿۳﴾
উচ্চারণ:
লান তানফা‘আকুম আরহা-মুকুম ওয়ালাআওলা-দুকুম ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ইয়াফসিলুবাইনাকুম ওয়াল্লা-হু বিমা-তা‘মালূনা বাসীর।
লান তানফা‘আকুম আরহা-মুকুম ওয়ালাআওলা-দুকুম ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ইয়াফসিলুবাইনাকুম ওয়াল্লা-হু বিমা-তা‘মালূনা বাসীর।
আল বায়ান:
কিয়ামত দিবসে তোমাদের আত্নীয়তা ও সন্তান-সন্ততি তোমাদের কোন উপকার করতে পারবে না। তিনি তোমাদের মাঝে ফায়সালা করে দেবেন। তোমরা যা কর আল্লাহ তার সম্যক দ্রষ্টা।
কিয়ামত দিবসে তোমাদের আত্নীয়তা ও সন্তান-সন্ততি তোমাদের কোন উপকার করতে পারবে না। তিনি তোমাদের মাঝে ফায়সালা করে দেবেন। তোমরা যা কর আল্লাহ তার সম্যক দ্রষ্টা।
তাইসিরুল কুরআন:
ক্বিয়ামতের দিন তোমাদের আত্মীয়-স্বজন ও সন্তানাদি তোমাদের কোনই উপকারে আসবে না। (নিজ নিজ ‘আমালের ভিত্তিতে) আল্লাহ তোমাদের মধ্যে ফয়সালা করে দিবেন; তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখেন।
ক্বিয়ামতের দিন তোমাদের আত্মীয়-স্বজন ও সন্তানাদি তোমাদের কোনই উপকারে আসবে না। (নিজ নিজ ‘আমালের ভিত্তিতে) আল্লাহ তোমাদের মধ্যে ফয়সালা করে দিবেন; তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখেন।
Sahih International:
Never will your relatives or your children benefit you; the Day of Resurrection He will judge between you. And Allah, of what you do, is Seeing.
Never will your relatives or your children benefit you; the Day of Resurrection He will judge between you. And Allah, of what you do, is Seeing.
قَدْ کَانَتْ لَکُمْ اُسْوَۃٌ حَسَنَۃٌ فِیْۤ اِبْرٰهِیْمَ وَ الَّذِیْنَ مَعَهٗ ۚ اِذْ قَالُوْا لِقَوْمِهِمْ اِنَّا بُرَءٰٓؤُا مِنْکُمْ وَ مِمَّا تَعْبُدُوْنَ مِنْ دُوْنِ اللّٰهِ ۫ کَفَرْنَا بِکُمْ وَ بَدَا بَیْنَنَا وَ بَیْنَکُمُ الْعَدَاوَۃُ وَ الْبَغْضَآءُ اَبَدًا حَتّٰی تُؤْمِنُوْا بِاللّٰهِ وَحْدَهٗۤ اِلَّا قَوْلَ اِبْرٰهِیْمَ لِاَبِیْهِ لَاَسْتَغْفِرَنَّ لَکَ وَ مَاۤ اَمْلِکُ لَکَ مِنَ اللّٰهِ مِنْ شَیْءٍ ؕ رَبَّنَا عَلَیْکَ تَوَکَّلْنَا وَ اِلَیْکَ اَنَبْنَا وَ اِلَیْکَ الْمَصِیْرُ ﴿۴﴾
উচ্চারণ:
কাদ কা-নাত লাকুম উছওয়াতুন হাছানাতুন ফীইবরা-হীমা ওয়াল্লাযীনা মা‘আহূ ইয কা-লূলিকাওমিহিম ইন্না-বুরাআউ মিনকুম ওয়া মিম্মা-তা‘বুদূ না মিন দূ নিল্লা-হি কাফারনাবিকুম ওয়া বাদা-বাইনানা-ওয়া বাইনাকুমুল ‘আদা-ওয়াতুওয়ালা বাগদা উ আবাদান হাত্তা-তু’মিনূবিল্লা-হি ওয়াহদাহূইল্লা-কাওলা ইবরা-হীমা লিআবীহি লাআছতাগফিরান্না লাকা ওয়ামাআমলিকুলাকা মিনাল্লা-হি মিন শাইয়িন রাব্বানা-‘আলাইকা তাওয়াক্কালনাওয়া ইলাইকা আনাবনা-ওয়া ইলাইকাল মাসীর।
কাদ কা-নাত লাকুম উছওয়াতুন হাছানাতুন ফীইবরা-হীমা ওয়াল্লাযীনা মা‘আহূ ইয কা-লূলিকাওমিহিম ইন্না-বুরাআউ মিনকুম ওয়া মিম্মা-তা‘বুদূ না মিন দূ নিল্লা-হি কাফারনাবিকুম ওয়া বাদা-বাইনানা-ওয়া বাইনাকুমুল ‘আদা-ওয়াতুওয়ালা বাগদা উ আবাদান হাত্তা-তু’মিনূবিল্লা-হি ওয়াহদাহূইল্লা-কাওলা ইবরা-হীমা লিআবীহি লাআছতাগফিরান্না লাকা ওয়ামাআমলিকুলাকা মিনাল্লা-হি মিন শাইয়িন রাব্বানা-‘আলাইকা তাওয়াক্কালনাওয়া ইলাইকা আনাবনা-ওয়া ইলাইকাল মাসীর।
আল বায়ান:
ইবরাহীম ও তার সাথে যারা ছিল তাদের মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে উত্তম আদর্শ। তারা যখন স্বীয় সম্প্রদায়কে বলছিল, ‘তোমাদের সাথে এবং আল্লাহর পরিবর্তে তোমরা যা কিছুর উপাসনা কর তা হতে আমরা সম্পর্কমুক্ত। আমরা তোমাদেরকে অস্বীকার করি; এবং উদ্রেক হল আমাদের- তোমাদের মাঝে শত্রুতা ও বিদ্বেষ চিরকালের জন্য; যতক্ষণ না তোমরা এক আল্লাহর প্রতি ঈমান আন। তবে স্বীয় পিতার প্রতি ইবরাহীমের উক্তিটি ব্যতিক্রম: ‘আমি অবশ্যই তোমার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করব আর তোমার ব্যাপারে আল্লাহর কাছে আমি কোন অধিকার রাখি না।’ হে আমাদের প্রতিপালক, আমরা আপনার ওপরই ভরসা করি, আপনারই অভিমুখী হই আর প্রত্যাবর্তন তো আপনারই কাছে।
ইবরাহীম ও তার সাথে যারা ছিল তাদের মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে উত্তম আদর্শ। তারা যখন স্বীয় সম্প্রদায়কে বলছিল, ‘তোমাদের সাথে এবং আল্লাহর পরিবর্তে তোমরা যা কিছুর উপাসনা কর তা হতে আমরা সম্পর্কমুক্ত। আমরা তোমাদেরকে অস্বীকার করি; এবং উদ্রেক হল আমাদের- তোমাদের মাঝে শত্রুতা ও বিদ্বেষ চিরকালের জন্য; যতক্ষণ না তোমরা এক আল্লাহর প্রতি ঈমান আন। তবে স্বীয় পিতার প্রতি ইবরাহীমের উক্তিটি ব্যতিক্রম: ‘আমি অবশ্যই তোমার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করব আর তোমার ব্যাপারে আল্লাহর কাছে আমি কোন অধিকার রাখি না।’ হে আমাদের প্রতিপালক, আমরা আপনার ওপরই ভরসা করি, আপনারই অভিমুখী হই আর প্রত্যাবর্তন তো আপনারই কাছে।
তাইসিরুল কুরআন:
ইবরাহীম ও তার সঙ্গী-সাথীদের মধ্যে তোমাদের জন্য আছে উত্তম আদর্শ। যখন তারা তাদের সম্প্রদায়কে বলেছিল- ‘তোমাদের সঙ্গে আর আল্লাহকে বাদ দিয়ে তোমরা যাদের ‘ইবাদাত কর তাদের সঙ্গে আমাদের কোন সম্পর্ক নেই। আমরা তোমাদেরকে প্রত্যাখ্যান করছি। আমাদের আর তোমাদের মাঝে চিরকালের জন্য শত্রুতা ও বিদ্বেষ শুরু হয়ে গেছে যতক্ষণ তোমরা এক আল্লাহর প্রতি ঈমান না আনবে। তবে ইবরাহীম যে তার পিতাকে বলেছিল- ‘আমি অবশ্য অবশ্যই তোমার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করব আর আমি তোমার জন্য আল্লাহর কাছ থেকে কোন কিছু করারই অধিকার রাখি না’’- এটা একটা ব্যতিক্রম। (আর ইবরাহীম ও তার সঙ্গী সাথীরা প্রার্থনা করেছিল) ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা তোমারই উপর নির্ভর করছি, তোমারই অভিমুখী হচ্ছি, আর (সব কিছুর) প্রত্যাবর্তন তো তোমারই পানে।
ইবরাহীম ও তার সঙ্গী-সাথীদের মধ্যে তোমাদের জন্য আছে উত্তম আদর্শ। যখন তারা তাদের সম্প্রদায়কে বলেছিল- ‘তোমাদের সঙ্গে আর আল্লাহকে বাদ দিয়ে তোমরা যাদের ‘ইবাদাত কর তাদের সঙ্গে আমাদের কোন সম্পর্ক নেই। আমরা তোমাদেরকে প্রত্যাখ্যান করছি। আমাদের আর তোমাদের মাঝে চিরকালের জন্য শত্রুতা ও বিদ্বেষ শুরু হয়ে গেছে যতক্ষণ তোমরা এক আল্লাহর প্রতি ঈমান না আনবে। তবে ইবরাহীম যে তার পিতাকে বলেছিল- ‘আমি অবশ্য অবশ্যই তোমার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করব আর আমি তোমার জন্য আল্লাহর কাছ থেকে কোন কিছু করারই অধিকার রাখি না’’- এটা একটা ব্যতিক্রম। (আর ইবরাহীম ও তার সঙ্গী সাথীরা প্রার্থনা করেছিল) ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা তোমারই উপর নির্ভর করছি, তোমারই অভিমুখী হচ্ছি, আর (সব কিছুর) প্রত্যাবর্তন তো তোমারই পানে।
Sahih International:
There has already been for you an excellent pattern in Abraham and those with him, when they said to their people, "Indeed, we are disassociated from you and from whatever you worship other than Allah. We have denied you, and there has appeared between us and you animosity and hatred forever until you believe in Allah alone" except for the saying of Abraham to his father, "I will surely ask forgiveness for you, but I have not [power to do] for you anything against Allah. Our Lord, upon You we have relied, and to You we have returned, and to You is the destination.
There has already been for you an excellent pattern in Abraham and those with him, when they said to their people, "Indeed, we are disassociated from you and from whatever you worship other than Allah. We have denied you, and there has appeared between us and you animosity and hatred forever until you believe in Allah alone" except for the saying of Abraham to his father, "I will surely ask forgiveness for you, but I have not [power to do] for you anything against Allah. Our Lord, upon You we have relied, and to You we have returned, and to You is the destination.
رَبَّنَا لَا تَجْعَلْنَا فِتْنَۃً لِّلَّذِیْنَ کَفَرُوْا وَ اغْفِرْ لَنَا رَبَّنَا ۚ اِنَّکَ اَنْتَ الْعَزِیْزُ الْحَکِیْمُ ﴿۵﴾
উচ্চারণ:
রাব্বানা-লা-তাজ‘আলনা-ফিতনাতালিলল্লাযীনা কাফারূওয়াগফিরলানা-রাব্বানা- ইন্নাকা আনতাল ‘আযীযুল হাকীম।
রাব্বানা-লা-তাজ‘আলনা-ফিতনাতালিলল্লাযীনা কাফারূওয়াগফিরলানা-রাব্বানা- ইন্নাকা আনতাল ‘আযীযুল হাকীম।
আল বায়ান:
হে আমাদের রব, আপনি আমাদেরকে কাফিরদের উৎপীড়নের পাত্র বানাবেন না। হে আমাদের রব, আপনি আমাদের ক্ষমা করে দিন। নিশ্চয় আপনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
হে আমাদের রব, আপনি আমাদেরকে কাফিরদের উৎপীড়নের পাত্র বানাবেন না। হে আমাদের রব, আপনি আমাদের ক্ষমা করে দিন। নিশ্চয় আপনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে কাফিরদের উৎপীড়নের পাত্র করো না, হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি আমাদেরকে ক্ষমা কর, তুমি মহা পরাক্রান্ত, মহা বিজ্ঞানী।
হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে কাফিরদের উৎপীড়নের পাত্র করো না, হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি আমাদেরকে ক্ষমা কর, তুমি মহা পরাক্রান্ত, মহা বিজ্ঞানী।
Sahih International:
Our Lord, make us not [objects of] torment for the disbelievers and forgive us, our Lord. Indeed, it is You who is the Exalted in Might, the Wise."
Our Lord, make us not [objects of] torment for the disbelievers and forgive us, our Lord. Indeed, it is You who is the Exalted in Might, the Wise."
لَقَدْ کَانَ لَکُمْ فِیْهِمْ اُسْوَۃٌ حَسَنَۃٌ لِّمَنْ کَانَ یَرْجُوا اللّٰهَ وَ الْیَوْمَ الْاٰخِرَ ؕ وَ مَنْ یَّتَوَلَّ فَاِنَّ اللّٰهَ هُوَ الْغَنِیُّ الْحَمِیْدُ ﴿۶﴾
উচ্চারণ:
লাকাদ কা-না লাকুম ফীহিম উছওয়াতুন হাছানাতুল লিমান কা-না ইয়ারজুল্লা-হা ওয়াল ইয়াওমাল আ-খিরা ওয়া মাইঁ ইয়াতাওয়াল্লা ফাইন্নাল্লা-হা হুওয়াল গানিইয়ুল হামীদ।
লাকাদ কা-না লাকুম ফীহিম উছওয়াতুন হাছানাতুল লিমান কা-না ইয়ারজুল্লা-হা ওয়াল ইয়াওমাল আ-খিরা ওয়া মাইঁ ইয়াতাওয়াল্লা ফাইন্নাল্লা-হা হুওয়াল গানিইয়ুল হামীদ।
আল বায়ান:
নিশ্চয় তোমাদের জন্য তাদের মধ্যে* উত্তম আদর্শ রয়েছে, যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রত্যাশা করে, আর যে মুখ ফিরিয়ে নেয়, (সে জেনে রাখুক) নিশ্চয় আল্লাহ তো অভাবমুক্ত, সপ্রশংসিত।
নিশ্চয় তোমাদের জন্য তাদের মধ্যে* উত্তম আদর্শ রয়েছে, যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রত্যাশা করে, আর যে মুখ ফিরিয়ে নেয়, (সে জেনে রাখুক) নিশ্চয় আল্লাহ তো অভাবমুক্ত, সপ্রশংসিত।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমরা যারা আল্লাহ (’র রহমত) ও শেষ দিবসের (সাফল্যের) প্রত্যাশী তাদের জন্য উত্তম আদর্শ রয়েছে তাদের [অর্থাৎ ইবরাহীম (আঃ) তাঁর অনুসারীদের] মধ্যে। আর কেউ মুখ ফিরিয়ে নিলে (সে জেনে রাখুক) আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, প্রশংসিত।
তোমরা যারা আল্লাহ (’র রহমত) ও শেষ দিবসের (সাফল্যের) প্রত্যাশী তাদের জন্য উত্তম আদর্শ রয়েছে তাদের [অর্থাৎ ইবরাহীম (আঃ) তাঁর অনুসারীদের] মধ্যে। আর কেউ মুখ ফিরিয়ে নিলে (সে জেনে রাখুক) আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, প্রশংসিত।
Sahih International:
There has certainly been for you in them an excellent pattern for anyone whose hope is in Allah and the Last Day. And whoever turns away - then indeed, Allah is the Free of need, the Praiseworthy.
There has certainly been for you in them an excellent pattern for anyone whose hope is in Allah and the Last Day. And whoever turns away - then indeed, Allah is the Free of need, the Praiseworthy.
عَسَی اللّٰهُ اَنْ یَّجْعَلَ بَیْنَکُمْ وَ بَیْنَ الَّذِیْنَ عَادَیْتُمْ مِّنْهُمْ مَّوَدَّۃً ؕ وَ اللّٰهُ قَدِیْرٌ ؕ وَ اللّٰهُ غَفُوْرٌ رَّحِیْمٌ ﴿۷﴾
উচ্চারণ:
‘আছাল্লা-হু আইঁ ইয়াজ‘আলা বাইনাকুম ওয়া বাইনাল্লাযীনা ‘আ-দাইতুম মিনহুম মাওয়াদ্দাতাও ওয়াল্লা-হু কাদীরুও ওয়াল্লা-হু গাফূরুর রাহীম।
‘আছাল্লা-হু আইঁ ইয়াজ‘আলা বাইনাকুম ওয়া বাইনাল্লাযীনা ‘আ-দাইতুম মিনহুম মাওয়াদ্দাতাও ওয়াল্লা-হু কাদীরুও ওয়াল্লা-হু গাফূরুর রাহীম।
আল বায়ান:
যাদের সাথে তোমরা শত্রুতা করছ, আশা করা যায় আল্লাহ তোমাদের ও তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব সৃষ্টি করে দেবেন। আর আল্লাহ সর্ব শক্তিমান এবং আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
যাদের সাথে তোমরা শত্রুতা করছ, আশা করা যায় আল্লাহ তোমাদের ও তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব সৃষ্টি করে দেবেন। আর আল্লাহ সর্ব শক্তিমান এবং আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
সম্ভবত আল্লাহ তোমাদের মধ্যে আর তাদের মধ্যেকার যাদেরকে তোমরা শত্রু বানিয়ে নিয়েছ তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব সৃষ্টি করে দিবেন (তাদের মুসলিম হয়ে যাওয়ার মাধ্যমে)। আল্লাহ বড়ই শক্তিমান, আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, অতীব দয়ালু।
সম্ভবত আল্লাহ তোমাদের মধ্যে আর তাদের মধ্যেকার যাদেরকে তোমরা শত্রু বানিয়ে নিয়েছ তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব সৃষ্টি করে দিবেন (তাদের মুসলিম হয়ে যাওয়ার মাধ্যমে)। আল্লাহ বড়ই শক্তিমান, আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, অতীব দয়ালু।
Sahih International:
Perhaps Allah will put, between you and those to whom you have been enemies among them, affection. And Allah is competent, and Allah is Forgiving and Merciful.
Perhaps Allah will put, between you and those to whom you have been enemies among them, affection. And Allah is competent, and Allah is Forgiving and Merciful.
لَا یَنْهٰىکُمُ اللّٰهُ عَنِ الَّذِیْنَ لَمْ یُقَاتِلُوْکُمْ فِی الدِّیْنِ وَ لَمْ یُخْرِجُوْکُمْ مِّنْ دِیَارِکُمْ اَنْ تَبَرُّوْهُمْ وَ تُقْسِطُوْۤا اِلَیْهِمْ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الْمُقْسِطِیْنَ ﴿۸﴾
উচ্চারণ:
লা-ইয়ানহা-কুমুল্লা-হু ‘আনিল্লাযীনা লাম ইউকা-তিলূকুম ফিদ্দীনি ওয়ালাম ইউখরিজুকুম মিন দিয়া-রিকুম আন তাবাররূহুম ওয়া তুকছিতূইলাইহিম ইন্নাল্লা-হা ইউহিব্বুল মুকছিতীন।
লা-ইয়ানহা-কুমুল্লা-হু ‘আনিল্লাযীনা লাম ইউকা-তিলূকুম ফিদ্দীনি ওয়ালাম ইউখরিজুকুম মিন দিয়া-রিকুম আন তাবাররূহুম ওয়া তুকছিতূইলাইহিম ইন্নাল্লা-হা ইউহিব্বুল মুকছিতীন।
আল বায়ান:
দীনের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেনি এবং তোমাদেরকে তোমাদের বাড়ি-ঘর থেকে বের করে দেয়নি, তাদের প্রতি সদয় ব্যবহার করতে এবং তাদের প্রতি ন্যায়বিচার করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করছেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ন্যায় পরায়ণদেরকে ভালবাসেন।
দীনের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেনি এবং তোমাদেরকে তোমাদের বাড়ি-ঘর থেকে বের করে দেয়নি, তাদের প্রতি সদয় ব্যবহার করতে এবং তাদের প্রতি ন্যায়বিচার করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করছেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ন্যায় পরায়ণদেরকে ভালবাসেন।
তাইসিরুল কুরআন:
দীনের ব্যাপারে যারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করেনি, আর তোমাদেরকে তোমাদের ঘর-বাড়ী থেকে বের ক’রে দেয়নি তাদের সঙ্গে সদয় ব্যবহার করতে আর ন্যায়নিষ্ঠ আচরণ করতে আল্লাহ নিষেধ করেন নি। আল্লাহ ন্যায়পরায়ণদেরকে ভালবাসেন।
দীনের ব্যাপারে যারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করেনি, আর তোমাদেরকে তোমাদের ঘর-বাড়ী থেকে বের ক’রে দেয়নি তাদের সঙ্গে সদয় ব্যবহার করতে আর ন্যায়নিষ্ঠ আচরণ করতে আল্লাহ নিষেধ করেন নি। আল্লাহ ন্যায়পরায়ণদেরকে ভালবাসেন।
Sahih International:
Allah does not forbid you from those who do not fight you because of religion and do not expel you from your homes - from being righteous toward them and acting justly toward them. Indeed, Allah loves those who act justly.
Allah does not forbid you from those who do not fight you because of religion and do not expel you from your homes - from being righteous toward them and acting justly toward them. Indeed, Allah loves those who act justly.
اِنَّمَا یَنْهٰىکُمُ اللّٰهُ عَنِ الَّذِیْنَ قٰتَلُوْکُمْ فِی الدِّیْنِ وَ اَخْرَجُوْکُمْ مِّنْ دِیَارِکُمْ وَ ظٰهَرُوْا عَلٰۤی اِخْرَاجِکُمْ اَنْ تَوَلَّوْهُمْ ۚ وَ مَنْ یَّتَوَلَّهُمْ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الظّٰلِمُوْنَ ﴿۹﴾
উচ্চারণ:
ইন্নামা-ইয়ানহা-কুমুল্লা-হু ‘আনিল্লাযীনা কা-তালূকুম ফিদদীনি ওয়া আখরাজুকুম মিন দিয়ারিকুম ওয়া জা-হারূ‘আলাইখরা-জিকুম আন তাওয়াল্লাওহুম ওয়া মাইঁ ইয়াতাওয়াল্লাহুম ফাউলাইকা হুমুজ্জা-লিমূন।
ইন্নামা-ইয়ানহা-কুমুল্লা-হু ‘আনিল্লাযীনা কা-তালূকুম ফিদদীনি ওয়া আখরাজুকুম মিন দিয়ারিকুম ওয়া জা-হারূ‘আলাইখরা-জিকুম আন তাওয়াল্লাওহুম ওয়া মাইঁ ইয়াতাওয়াল্লাহুম ফাউলাইকা হুমুজ্জা-লিমূন।
আল বায়ান:
আল্লাহ কেবল তাদের সাথেই বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেছেন, যারা দীনের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে এবং তোমাদেরকে তোমাদের ঘর-বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছে ও তোমাদেরকে বের করে দেয়ার ব্যাপারে সহায়তা করেছে। আর যারা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে, তারাই তো যালিম।
আল্লাহ কেবল তাদের সাথেই বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেছেন, যারা দীনের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে এবং তোমাদেরকে তোমাদের ঘর-বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছে ও তোমাদেরকে বের করে দেয়ার ব্যাপারে সহায়তা করেছে। আর যারা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে, তারাই তো যালিম।
তাইসিরুল কুরআন:
আল্লাহ তোমাদেরকে কেবল তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেছেন যারা তোমাদের সঙ্গে দীনের ব্যাপারে যুদ্ধ করেছে, তোমাদেরকে তোমাদের ঘর-বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছে আর তোমাদেরকে বের করে দেয়ার ব্যাপারে সাহায্য করেছে। যারা তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে তারাই যালিম।
আল্লাহ তোমাদেরকে কেবল তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেছেন যারা তোমাদের সঙ্গে দীনের ব্যাপারে যুদ্ধ করেছে, তোমাদেরকে তোমাদের ঘর-বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছে আর তোমাদেরকে বের করে দেয়ার ব্যাপারে সাহায্য করেছে। যারা তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে তারাই যালিম।
Sahih International:
Allah only forbids you from those who fight you because of religion and expel you from your homes and aid in your expulsion - [forbids] that you make allies of them. And whoever makes allies of them, then it is those who are the wrongdoers.
Allah only forbids you from those who fight you because of religion and expel you from your homes and aid in your expulsion - [forbids] that you make allies of them. And whoever makes allies of them, then it is those who are the wrongdoers.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْۤا اِذَا جَآءَکُمُ الْمُؤْمِنٰتُ مُهٰجِرٰتٍ فَامْتَحِنُوْهُنَّ ؕ اَللّٰهُ اَعْلَمُ بِاِیْمَانِهِنَّ ۚ فَاِنْ عَلِمْتُمُوْهُنَّ مُؤْمِنٰتٍ فَلَا تَرْجِعُوْهُنَّ اِلَی الْکُفَّارِ ؕ لَا هُنَّ حِلٌّ لَّهُمْ وَ لَا هُمْ یَحِلُّوْنَ لَهُنَّ ؕ وَ اٰتُوْهُمْ مَّاۤ اَنْفَقُوْا ؕ وَ لَا جُنَاحَ عَلَیْکُمْ اَنْ تَنْکِحُوْهُنَّ اِذَاۤ اٰتَیْتُمُوْهُنَّ اُجُوْرَهُنَّ ؕ وَ لَا تُمْسِکُوْا بِعِصَمِ الْکَوَافِرِ وَ سْـَٔلُوْا مَاۤ اَنْفَقْتُمْ وَ لْیَسْـَٔلُوْا مَاۤ اَنْفَقُوْا ؕ ذٰلِکُمْ حُکْمُ اللّٰهِ ؕ یَحْکُمُ بَیْنَکُمْ ؕ وَ اللّٰهُ عَلِیْمٌ حَکِیْمٌ ﴿۱۰﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূইযা-জাআকুমুল মু’মিনা-তুমুহা-জিরা-তিন ফামতাহিনূহুন্না আল্লা-হু আ‘লামুবিঈমা-নিহিন্না ফাইন ‘আলিমতুমূহুন্না মু’মিনা-তিন ফালা-তারাজি‘ঊহুন্না ইলাল কুফফা-রি লা-হুন্না হিল্লুল্লাহুম ওয়ালা-হুম ইয়াহিললূনা লাহুন্না ওয়া আ-তূহুম মাআনফাকূ ওয়ালা-জুনা-হা ‘আলাইকুম আন তানকিহূহুন্না ইযা আ-তাইতুমূহুন্না উজূরাহুন্না ওয়ালা-তুমছিকূবি‘ইসামিল কাওয়া-ফিরি ওয়াছআলূমা আনফাকতুম ওয়ালয়াছআলূমাআনাকূ যা-লিকুম হুকমুল্লা-হি ইয়াহকুমু বাইনাকুম ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূইযা-জাআকুমুল মু’মিনা-তুমুহা-জিরা-তিন ফামতাহিনূহুন্না আল্লা-হু আ‘লামুবিঈমা-নিহিন্না ফাইন ‘আলিমতুমূহুন্না মু’মিনা-তিন ফালা-তারাজি‘ঊহুন্না ইলাল কুফফা-রি লা-হুন্না হিল্লুল্লাহুম ওয়ালা-হুম ইয়াহিললূনা লাহুন্না ওয়া আ-তূহুম মাআনফাকূ ওয়ালা-জুনা-হা ‘আলাইকুম আন তানকিহূহুন্না ইযা আ-তাইতুমূহুন্না উজূরাহুন্না ওয়ালা-তুমছিকূবি‘ইসামিল কাওয়া-ফিরি ওয়াছআলূমা আনফাকতুম ওয়ালয়াছআলূমাআনাকূ যা-লিকুম হুকমুল্লা-হি ইয়াহকুমু বাইনাকুম ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
আল বায়ান:
হে ঈমানদারগণ, তোমাদের কাছে মু’মিন মহিলারা হিজরত করে আসলে তোমরা তাদেরকে পরীক্ষা করে দেখ। আল্লাহ তাদের ঈমান সম্পর্কে অধিক অবগত। অতঃপর যদি তোমরা জানতে পার যে, তারা মুমিন মহিলা, তাহলে তাদেরকে আর কাফিরদের নিকট ফেরত পাঠিও না। তারা কাফিরদের জন্য বৈধ নয় এবং কাফিররাও তাদের জন্য হালাল নয়। তারা* যা ব্যয় করেছে, তা তাদেরকে ফিরিয়ে দাও। তোমরা তাদেরকে বিয়ে করলে তোমাদের কোন অপরাধ হবে না, যদি তোমরা তাদেরকে তাদের মোহর প্রদান কর। আর তোমরা কাফির নারীদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক বজায় রেখ না, তোমরা যা ব্যয় করেছ, তা তোমরা ফেরত চাও, আর তারা যা ব্যয় করেছে, তা যেন তারা চেয়ে নেয়। এটা আল্লাহর বিধান। তিনি তোমাদের মাঝে ফয়সালা করেন। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
হে ঈমানদারগণ, তোমাদের কাছে মু’মিন মহিলারা হিজরত করে আসলে তোমরা তাদেরকে পরীক্ষা করে দেখ। আল্লাহ তাদের ঈমান সম্পর্কে অধিক অবগত। অতঃপর যদি তোমরা জানতে পার যে, তারা মুমিন মহিলা, তাহলে তাদেরকে আর কাফিরদের নিকট ফেরত পাঠিও না। তারা কাফিরদের জন্য বৈধ নয় এবং কাফিররাও তাদের জন্য হালাল নয়। তারা* যা ব্যয় করেছে, তা তাদেরকে ফিরিয়ে দাও। তোমরা তাদেরকে বিয়ে করলে তোমাদের কোন অপরাধ হবে না, যদি তোমরা তাদেরকে তাদের মোহর প্রদান কর। আর তোমরা কাফির নারীদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক বজায় রেখ না, তোমরা যা ব্যয় করেছ, তা তোমরা ফেরত চাও, আর তারা যা ব্যয় করেছে, তা যেন তারা চেয়ে নেয়। এটা আল্লাহর বিধান। তিনি তোমাদের মাঝে ফয়সালা করেন। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
তাইসিরুল কুরআন:
হে মু’মিনগণ! ঈমানদার নারীরা যখন তোমাদের কাছে হিজরাত করে আসে তখন তাদেরকে পরখ করে দেখ (তারা সত্যিই ঈমান এনেছে কি না)। তাদের ঈমান সম্বন্ধে আল্লাহ খুব ভালভাবেই জানেন। অতঃপর তোমরা যদি জানতে পার যে, তারা মু’মিনা, তাহলে তাদেরকে কাফিরদের কাছে ফেরত পাঠিও না। মু’মিনা নারীরা কাফিরদের জন্য হালাল নয়, আর কাফিররাও মু’মিনা নারীদের জন্য হালাল নয়। কাফির স্বামীরা (মোহর স্বরূপ) যা তাদের জন্য খরচ করেছিল তা কাফিরদেরকে ফেরত দিয়ে দাও। অতঃপর তোমরা তাদেরকে মোহর প্রদান করতঃ বিয়ে করলে তাতে তোমাদের কোন অপরাধ হবে না। তোমরা কাফির নারীদেরকে (বিবাহের) বন্ধনে আটকে রেখ না। তোমরা (তাদের মোহর স্বরূপ) যা ব্যয় করেছ তা ফেরত চেয়ে নাও, আর কাফিররাও ফেরত চেয়ে নিবে যা তারা ব্যয় করেছে (তাদের মু’মিনা স্ত্রীদের মোহর স্বরূপ)। এটা আল্লাহর নির্দেশ। তিনি তোমাদের মাঝে ফয়সালা করে দেন। আল্লাহ সর্ব জ্ঞানের অধিকারী, মহা বিজ্ঞানী।
হে মু’মিনগণ! ঈমানদার নারীরা যখন তোমাদের কাছে হিজরাত করে আসে তখন তাদেরকে পরখ করে দেখ (তারা সত্যিই ঈমান এনেছে কি না)। তাদের ঈমান সম্বন্ধে আল্লাহ খুব ভালভাবেই জানেন। অতঃপর তোমরা যদি জানতে পার যে, তারা মু’মিনা, তাহলে তাদেরকে কাফিরদের কাছে ফেরত পাঠিও না। মু’মিনা নারীরা কাফিরদের জন্য হালাল নয়, আর কাফিররাও মু’মিনা নারীদের জন্য হালাল নয়। কাফির স্বামীরা (মোহর স্বরূপ) যা তাদের জন্য খরচ করেছিল তা কাফিরদেরকে ফেরত দিয়ে দাও। অতঃপর তোমরা তাদেরকে মোহর প্রদান করতঃ বিয়ে করলে তাতে তোমাদের কোন অপরাধ হবে না। তোমরা কাফির নারীদেরকে (বিবাহের) বন্ধনে আটকে রেখ না। তোমরা (তাদের মোহর স্বরূপ) যা ব্যয় করেছ তা ফেরত চেয়ে নাও, আর কাফিররাও ফেরত চেয়ে নিবে যা তারা ব্যয় করেছে (তাদের মু’মিনা স্ত্রীদের মোহর স্বরূপ)। এটা আল্লাহর নির্দেশ। তিনি তোমাদের মাঝে ফয়সালা করে দেন। আল্লাহ সর্ব জ্ঞানের অধিকারী, মহা বিজ্ঞানী।
Sahih International:
O you who have believed, when the believing women come to you as emigrants, examine them. Allah is most knowing as to their faith. And if you know them to be believers, then do not return them to the disbelievers; they are not lawful [wives] for them, nor are they lawful [husbands] for them. But give the disbelievers what they have spent. And there is no blame upon you if you marry them when you have given them their due compensation. And hold not to marriage bonds with disbelieving women, but ask for what you have spent and let them ask for what they have spent. That is the judgement of Allah; He judges between you. And Allah is Knowing and Wise.
O you who have believed, when the believing women come to you as emigrants, examine them. Allah is most knowing as to their faith. And if you know them to be believers, then do not return them to the disbelievers; they are not lawful [wives] for them, nor are they lawful [husbands] for them. But give the disbelievers what they have spent. And there is no blame upon you if you marry them when you have given them their due compensation. And hold not to marriage bonds with disbelieving women, but ask for what you have spent and let them ask for what they have spent. That is the judgement of Allah; He judges between you. And Allah is Knowing and Wise.
وَ اِنْ فَاتَکُمْ شَیْءٌ مِّنْ اَزْوَاجِکُمْ اِلَی الْکُفَّارِ فَعَاقَبْتُمْ فَاٰتُوا الَّذِیْنَ ذَهَبَتْ اَزْوَاجُهُمْ مِّثْلَ مَاۤ اَنْفَقُوْا ؕ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ الَّذِیْۤ اَنْتُمْ بِهٖ مُؤْمِنُوْنَ ﴿۱۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ইন ফা-তাকুম শাইউম মিন আযওয়া-জিকুম ইলাল কুফফা-রি ফা‘আ-কাবতুম ফাআতুল্লাযীনা যাহাবাতা আযওয়া-জুহুম মিছলা মাআনফাকূ ওয়াত্তাকুল্লা-হাল্লাযী আনতুম বিহী মু’মিনূন।
ওয়া ইন ফা-তাকুম শাইউম মিন আযওয়া-জিকুম ইলাল কুফফা-রি ফা‘আ-কাবতুম ফাআতুল্লাযীনা যাহাবাতা আযওয়া-জুহুম মিছলা মাআনফাকূ ওয়াত্তাকুল্লা-হাল্লাযী আনতুম বিহী মু’মিনূন।
আল বায়ান:
আর তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যদি কেউ হাতছাড়া হয়ে কাফিরদের নিকট চলে যায়, অতঃপর যদি তোমরা যুদ্ধজয়ী হয়ে গনীমত লাভ কর, তাহলে যাদের স্ত্রীরা চলে গেছে, তাদেরকে তারা যা ব্যয় করেছে, তার সমপরিমাণ প্রদান কর। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যার প্রতি তোমরা বিশ্বাসী।
আর তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যদি কেউ হাতছাড়া হয়ে কাফিরদের নিকট চলে যায়, অতঃপর যদি তোমরা যুদ্ধজয়ী হয়ে গনীমত লাভ কর, তাহলে যাদের স্ত্রীরা চলে গেছে, তাদেরকে তারা যা ব্যয় করেছে, তার সমপরিমাণ প্রদান কর। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যার প্রতি তোমরা বিশ্বাসী।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে কেউ যদি (কাফির হওয়ার কারণে তোমাদের) হাতছাড়া হয়ে কাফিরদের নিকট থেকে যায় এবং (তাদের কোন স্ত্রীলোক তোমাদের কাছে চলে আসার ফলে) তোমাদের যদি সুযোগ আসে, তখন (তোমাদের মধ্যে) যাদের স্ত্রীগণ হাতছাড়া হয়ে গেছে তাদেরকে তারা (তাদের স্ত্রীদের মোহর স্বরূপ) যা ব্যয় করেছে তার সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করবে। তোমরা আল্লাহকে ভয় কর যার প্রতি তোমরা ঈমান এনেছ।
তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে কেউ যদি (কাফির হওয়ার কারণে তোমাদের) হাতছাড়া হয়ে কাফিরদের নিকট থেকে যায় এবং (তাদের কোন স্ত্রীলোক তোমাদের কাছে চলে আসার ফলে) তোমাদের যদি সুযোগ আসে, তখন (তোমাদের মধ্যে) যাদের স্ত্রীগণ হাতছাড়া হয়ে গেছে তাদেরকে তারা (তাদের স্ত্রীদের মোহর স্বরূপ) যা ব্যয় করেছে তার সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করবে। তোমরা আল্লাহকে ভয় কর যার প্রতি তোমরা ঈমান এনেছ।
Sahih International:
And if you have lost any of your wives to the disbelievers and you subsequently obtain [something], then give those whose wives have gone the equivalent of what they had spent. And fear Allah, in whom you are believers.
And if you have lost any of your wives to the disbelievers and you subsequently obtain [something], then give those whose wives have gone the equivalent of what they had spent. And fear Allah, in whom you are believers.
یٰۤاَیُّهَا النَّبِیُّ اِذَا جَآءَکَ الْمُؤْمِنٰتُ یُبَایِعْنَکَ عَلٰۤی اَنْ لَّا یُشْرِکْنَ بِاللّٰهِ شَیْئًا وَّ لَا یَسْرِقْنَ وَ لَا یَزْنِیْنَ وَ لَا یَقْتُلْنَ اَوْلَادَهُنَّ وَ لَا یَاْتِیْنَ بِبُهْتَانٍ یَّفْتَرِیْنَهٗ بَیْنَ اَیْدِیْهِنَّ وَ اَرْجُلِهِنَّ وَ لَا یَعْصِیْنَکَ فِیْ مَعْرُوْفٍ فَبَایِعْهُنَّ وَ اسْتَغْفِرْ لَهُنَّ اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوْرٌ رَّحِیْمٌ ﴿۱۲﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহান্নাবিয়ুইযা-জাআকাল মু’মিনা-তুইউবা-ই‘নাকা ‘আলাআল্লা-ইউশরিকনা বিল্লা-হি শাইআওঁ ওয়ালা-ইয়াছরিকনা ওয়ালা-ইয়াযনীনা ওয়ালা-ইয়াকতুলনা আওলা-দাহুন্না ওয়ালা-ইয়া’তীনা ব্বিুহতা-নিইঁ ইয়াফতারীনাহূবাইনা আইদীহিন্না ওয়া আরজুলিহিন্না ওয়ালা-ইয়া‘সীনাকা ফী মা‘রূফিন ফাবা-ই‘হুন্না ওয়াছতাগফির লাহুন্নাল্লা-হা ইন্নাল্লা-হা গাফুরুর রাহীম।
ইয়াআইয়ুহান্নাবিয়ুইযা-জাআকাল মু’মিনা-তুইউবা-ই‘নাকা ‘আলাআল্লা-ইউশরিকনা বিল্লা-হি শাইআওঁ ওয়ালা-ইয়াছরিকনা ওয়ালা-ইয়াযনীনা ওয়ালা-ইয়াকতুলনা আওলা-দাহুন্না ওয়ালা-ইয়া’তীনা ব্বিুহতা-নিইঁ ইয়াফতারীনাহূবাইনা আইদীহিন্না ওয়া আরজুলিহিন্না ওয়ালা-ইয়া‘সীনাকা ফী মা‘রূফিন ফাবা-ই‘হুন্না ওয়াছতাগফির লাহুন্নাল্লা-হা ইন্নাল্লা-হা গাফুরুর রাহীম।
আল বায়ান:
হে নবী, যখন মুমিন নারীরা তোমার কাছে এসে এই মর্মে বাইআত করে যে, তারা আল্লাহর সাথে কোন কিছু শরীক করবে না, চুরি করবে না, ব্যভিচার করবে না, নিজেদের সন্তানদেরকে হত্যা করবে না, তারা জেনে শুনে কোন অপবাদ রচনা করে রটাবে না এবং সৎকাজে তারা তোমার অবাধ্য হবে না। তখন তুমি তাদের বাইআত গ্রহণ কর এবং তাদের জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
হে নবী, যখন মুমিন নারীরা তোমার কাছে এসে এই মর্মে বাইআত করে যে, তারা আল্লাহর সাথে কোন কিছু শরীক করবে না, চুরি করবে না, ব্যভিচার করবে না, নিজেদের সন্তানদেরকে হত্যা করবে না, তারা জেনে শুনে কোন অপবাদ রচনা করে রটাবে না এবং সৎকাজে তারা তোমার অবাধ্য হবে না। তখন তুমি তাদের বাইআত গ্রহণ কর এবং তাদের জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তাইসিরুল কুরআন:
হে নবী! যখন মু’মিনা নারীরা তোমার কাছে এসে বাই‘আত করে যে, তারা আল্লাহর সঙ্গে কোন কিছুকে শরীক করবে না, চুরি করবে না, যিনা করবে না, নিজেদের সন্তান হত্যা করবে না, জেনে শুনে কোন অপবাদ রচনা ক’রে রটাবে না এবং কোন ভাল কাজে তোমার অবাধ্যতা করবে না- তাহলে তুমি তাদের বাই‘আত (অর্থাৎ তোমার প্রতি আনুগত্যের শপথ) গ্রহণ কর এবং তাদের জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর; আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু।
হে নবী! যখন মু’মিনা নারীরা তোমার কাছে এসে বাই‘আত করে যে, তারা আল্লাহর সঙ্গে কোন কিছুকে শরীক করবে না, চুরি করবে না, যিনা করবে না, নিজেদের সন্তান হত্যা করবে না, জেনে শুনে কোন অপবাদ রচনা ক’রে রটাবে না এবং কোন ভাল কাজে তোমার অবাধ্যতা করবে না- তাহলে তুমি তাদের বাই‘আত (অর্থাৎ তোমার প্রতি আনুগত্যের শপথ) গ্রহণ কর এবং তাদের জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর; আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু।
Sahih International:
O Prophet, when the believing women come to you pledging to you that they will not associate anything with Allah, nor will they steal, nor will they commit unlawful sexual intercourse, nor will they kill their children, nor will they bring forth a slander they have invented between their arms and legs, nor will they disobey you in what is right - then accept their pledge and ask forgiveness for them of Allah. Indeed, Allah is Forgiving and Merciful.
O Prophet, when the believing women come to you pledging to you that they will not associate anything with Allah, nor will they steal, nor will they commit unlawful sexual intercourse, nor will they kill their children, nor will they bring forth a slander they have invented between their arms and legs, nor will they disobey you in what is right - then accept their pledge and ask forgiveness for them of Allah. Indeed, Allah is Forgiving and Merciful.
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لَا تَتَوَلَّوْا قَوْمًا غَضِبَ اللّٰهُ عَلَیْهِمْ قَدْ یَئِسُوْا مِنَ الْاٰخِرَۃِ کَمَا یَئِسَ الْکُفَّارُ مِنْ اَصْحٰبِ الْقُبُوْرِ ﴿۱۳﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তাতওয়াল্লাও কাওমান গাদিবাল্লা-হু‘আলাইহিমকাদ ইয়াইছূমিনাল আ-খিরাতি কামা-ইয়াইছাল কুফফা-রু মিন আসহা-বিল কুবূর।
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলা-তাতওয়াল্লাও কাওমান গাদিবাল্লা-হু‘আলাইহিমকাদ ইয়াইছূমিনাল আ-খিরাতি কামা-ইয়াইছাল কুফফা-রু মিন আসহা-বিল কুবূর।
আল বায়ান:
হে ঈমানদারগণ, তোমরা সেই সম্প্রদায়ের সাথে বন্ধুত্ব করো না, যাদের প্রতি আল্লাহ রাগান্বিত হয়েছেন। তারা তো আখিরাত সম্পর্কে নিরাশ হয়ে পড়েছে, যেমনিভাবে কাফিররা কবরবাসীদের সম্পর্কে নিরাশ হয়েছে।
হে ঈমানদারগণ, তোমরা সেই সম্প্রদায়ের সাথে বন্ধুত্ব করো না, যাদের প্রতি আল্লাহ রাগান্বিত হয়েছেন। তারা তো আখিরাত সম্পর্কে নিরাশ হয়ে পড়েছে, যেমনিভাবে কাফিররা কবরবাসীদের সম্পর্কে নিরাশ হয়েছে।
তাইসিরুল কুরআন:
হে মু’মিনগণ! তোমরা এমন সম্প্রদায়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব করো না আল্লাহ যাদের প্রতি রাগান্বিত। তারা পরকাল সম্পর্কে তেমনি নিরাশ যেমন কবরবাসী কাফিররা নিরাশ (কারণ তারা পরকালকে অবিশ্বাস করার কারণে তার জন্য কোন প্রস্তুতি গ্রহণ করেনি।)
হে মু’মিনগণ! তোমরা এমন সম্প্রদায়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব করো না আল্লাহ যাদের প্রতি রাগান্বিত। তারা পরকাল সম্পর্কে তেমনি নিরাশ যেমন কবরবাসী কাফিররা নিরাশ (কারণ তারা পরকালকে অবিশ্বাস করার কারণে তার জন্য কোন প্রস্তুতি গ্রহণ করেনি।)
Sahih International:
O you who have believed, do not make allies of a people with whom Allah has become angry. They have despaired of [reward in] the Hereafter just as the disbelievers have despaired of [meeting] the inhabitants of the graves.
O you who have believed, do not make allies of a people with whom Allah has become angry. They have despaired of [reward in] the Hereafter just as the disbelievers have despaired of [meeting] the inhabitants of the graves.