আল কুরআন


দেখুন/লুকান:


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ


وَ الْفَجْرِ ۙ﴿۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল ফাজর।
আল বায়ান:
কসম ভোরবেলার।
তাইসিরুল কুরআন:
ঊষার শপথ,
Sahih International:
By the dawn



وَ لَیَالٍ عَشْرٍ ۙ﴿۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লায়া-লিন ‘আশর
আল বায়ান:
কসম দশ রাতের।
তাইসিরুল কুরআন:
(জিলহাজ্জ মাসের প্রথম) দশ রাতের শপথ,
Sahih International:
And [by] ten nights



وَّ الشَّفْعِ وَ الْوَتْرِ ۙ﴿۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়াশশাফা‘ই ওয়াল ওয়াতর ।
আল বায়ান:
কসম জোড় ও বিজোড়ের।
তাইসিরুল কুরআন:
জোড় ও বেজোড়ের শপথ,
Sahih International:
And [by] the even [number] and the odd



وَ الَّیْلِ اِذَا یَسْرِ ۚ﴿۴﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল্লাইলি ইযা-ইয়াছর।
আল বায়ান:
কসম রাতের, যখন তা বিদায় নেয়।
তাইসিরুল কুরআন:
আর রাতের শপথ যখন তা গত হতে থাকে,
Sahih International:
And [by] the night when it passes,



هَلْ فِیْ ذٰلِکَ قَسَمٌ لِّذِیْ حِجْرٍ ؕ﴿۵﴾
উচ্চারণ:
হাল ফী যা-লিকা কাছামুল লিযী হিজর।
আল বায়ান:
এর মধ্যে কি বোধশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তির জন্য কসম আছে?
তাইসিরুল কুরআন:
অবশ্যই এতে জ্ঞানী ব্যক্তির জন্য শপথ আছে।
Sahih International:
Is there [not] in [all] that an oath [sufficient] for one of perception?



اَلَمْ تَرَ کَیْفَ فَعَلَ رَبُّکَ بِعَادٍ ۪ۙ﴿۶﴾
উচ্চারণ:
আলাম তারা কাইফা ফা‘আলা রাব্বুকা বি‘আ-দ।
আল বায়ান:
তুমি কি দেখনি তোমার রব কিরূপ আচরণ করেছেন ‘আদ জাতির সাথে?
তাইসিরুল কুরআন:
তুমি কি দেখনি তোমার প্রতিপালক ‘আদ জাতির সঙ্গে কী ব্যবহার করেছিলেন?
Sahih International:
Have you not considered how your Lord dealt with 'Aad -



اِرَمَ ذَاتِ الْعِمَادِ ۪ۙ﴿۷﴾
উচ্চারণ:
ইরামা যা-তিল ‘ইমা-দ
আল বায়ান:
ইরাম গোত্রের সাথে, যারা ছিল সুউচ্চ স্তম্ভের অধিকারী?
তাইসিরুল কুরআন:
উচ্চ স্তম্ভ নির্মাণকারী ইরাম গোত্রের প্রতি?
Sahih International:
[With] Iram - who had lofty pillars,



الَّتِیْ لَمْ یُخْلَقْ مِثْلُهَا فِی الْبِلَادِ ۪ۙ﴿۸﴾
উচ্চারণ:
আল্লাতী লাম ইউখলাকমিছলুহা-ফিল বিলা-দ।
আল বায়ান:
যার সমতুল্য কোন দেশে সৃষ্টি করা হয়নি।
তাইসিরুল কুরআন:
যার সমতুল্য অন্য কোন দেশে নির্মিত হয়নি।
Sahih International:
The likes of whom had never been created in the land?



وَ ثَمُوْدَ الَّذِیْنَ جَابُوا الصَّخْرَ بِالْوَادِ ۪ۙ﴿۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ছামূদাল্লাযীনা জা-বুসসাখরা বিল ওয়া-দ।
আল বায়ান:
আর সামূদ সম্প্রদায়, যারা উপত্যকায় পাথর কেটে বাড়ি ঘর নির্মাণ করেছিল?
তাইসিরুল কুরআন:
এবং সামূদের প্রতি যারা উপত্যকায় পাথর কেটে গৃহ নির্মাণ করেছিল?
Sahih International:
And [with] Thamud, who carved out the rocks in the valley?



وَ فِرْعَوْنَ ذِی الْاَوْتَادِ ﴿۪ۙ۱۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া ফির‘আউনা যীল আওতা-দ।
আল বায়ান:
আর ফির‘আউন, সেনাছাউনীর অধিপতি?
তাইসিরুল কুরআন:
এবং (সেনা ছাউনী স্থাপনের কাজে ব্যবহৃত) কীলক-এর অধিপতি ফেরাউনের প্রতি?
Sahih International:
And [with] Pharaoh, owner of the stakes? -



الَّذِیْنَ طَغَوْا فِی الْبِلَادِ ﴿۪ۙ۱۱﴾
উচ্চারণ:
আল্লাযীনা তাগাও ফিল বিলা-দ।
আল বায়ান:
যারা সকল দেশে সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা দেশে সীমালঙ্ঘনমূলক আচরণ করেছিল,
Sahih International:
[All of] whom oppressed within the lands



فَاَکْثَرُوْا فِیْهَا الْفَسَادَ ﴿۪ۙ۱۲﴾
উচ্চারণ:
ফাআকছারূ ফীহাল ফাছা-দ।
আল বায়ান:
অতঃপর তারা সেখানে বিপর্যয় বাড়িয়ে দিয়েছিল।
তাইসিরুল কুরআন:
আর সেখানে বহু বিপর্যয় সৃষ্টি করেছিল।
Sahih International:
And increased therein the corruption.



فَصَبَّ عَلَیْهِمْ رَبُّکَ سَوْطَ عَذَابٍ ﴿ۚۙ۱۳﴾
উচ্চারণ:
ফাসাব্বা ‘আলাইহিম রাব্বুকা ছাওতা ‘আযা-ব।
আল বায়ান:
ফলে তোমার রব তাদের উপর আযাবের কশাঘাত মারলেন।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর তোমার প্রতিপালক তাদের উপর শাস্তির চাবুক হানলেন
Sahih International:
So your Lord poured upon them a scourge of punishment.



اِنَّ رَبَّکَ لَبِالْمِرْصَادِ ﴿ؕ۱۴﴾
উচ্চারণ:
ইন্না রাব্বাকা লাবিলমিরসা-দ।
আল বায়ান:
নিশ্চয় তোমার রব ঘাঁটিতেই।*
তাইসিরুল কুরআন:
তোমার প্রতিপালক অবশ্যই সতর্ক দৃষ্টি রাখছেন (যেমন ঘাঁটিতে শত্রুর প্রতি দৃষ্টি রাখা হয়)।
Sahih International:
Indeed, your Lord is in observation.



فَاَمَّا الْاِنْسَانُ اِذَا مَا ابْتَلٰىهُ رَبُّهٗ فَاَکْرَمَهٗ وَ نَعَّمَهٗ ۬ۙ فَیَقُوْلُ رَبِّیْۤ اَکْرَمَنِ ﴿ؕ۱۵﴾
উচ্চারণ:
ফাআম্মাল ইনছা-নুইযা-মাবতালা-হু রাব্বুহু ফাআকরামাহূওয়া না‘‘আমাহূ ফাইয়াকূলু রাববীআকরামান।
আল বায়ান:
আর মানুষ তো এমন যে, যখন তার রব তাকে পরীক্ষা করেন, অতঃপর তাকে সম্মান দান করেন এবং অনুগ্রহ প্রদান করেন, তখন সে বলে, ‘আমার রব আমাকে সম্মানিত করেছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
মানুষ এমন যে, তার প্রতিপালক যখন তাকে পরীক্ষা করেন সম্মান ও অনুগ্রহ দান ক’রে, তখন সে বলে, ‘আমার রব আমাকে সম্মানিত করেছেন।’
Sahih International:
And as for man, when his Lord tries him and [thus] is generous to him and favors him, he says, "My Lord has honored me."



وَ اَمَّاۤ اِذَا مَا ابْتَلٰىهُ فَقَدَرَ عَلَیْهِ رِزْقَهٗ ۬ۙ فَیَقُوْلُ رَبِّیْۤ اَهَانَنِ ﴿ۚ۱۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আম্মাইযা-মাবতালা-হু ফাকাদারা ‘আলাইহি রিযকাহূ ফাইয়াকূলুরাববী আহা-নান।
আল বায়ান:
আর যখন তিনি তাকে পরীক্ষা করেন এবং তার উপর তার রিয্ককে সঙ্কুচিত করে দেন, তখন সে বলে, ‘আমার রব আমাকে অপমানিত করেছেন’।
তাইসিরুল কুরআন:
আর যখন তিনি তাকে পরীক্ষা করেন তার রিযক সঙ্কুচিত ক’রে, তখন সে বলে, ‘আমার রব আমাকে লাঞ্ছিত করেছেন।’
Sahih International:
But when He tries him and restricts his provision, he says, "My Lord has humiliated me."



کَلَّا بَلْ لَّا تُکْرِمُوْنَ الْیَتِیْمَ ﴿ۙ۱۷﴾
উচ্চারণ:
কাল্লা-বাল্লা-তুকরিমূনাল ইয়াতীম।
আল বায়ান:
কখনো নয়, বরং তোমরা ইয়াতীমদের দয়া-অনুগ্রহ প্রদর্শন কর না।
তাইসিরুল কুরআন:
না (রিযক) কক্ষনো (মান-সম্মানের মানদন্ড) নয়, বরং তোমরা ইয়াতীমের প্রতি সম্মানজনক আচরণ কর না,
Sahih International:
No! But you do not honor the orphan



وَ لَا تَحٰٓضُّوْنَ عَلٰی طَعَامِ الْمِسْکِیْنِ ﴿ۙ۱۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়া লা-তাহাদ্দূ না ‘আলা-তা‘আ-মিল মিছকীন।
আল বায়ান:
আর তোমরা মিসকীনদের খাদ্যদানে পরষ্পরকে উৎসাহিত কর না।
তাইসিরুল কুরআন:
আর তোমরা ইয়াতীম মিসকিনকে খাদ্য দেয়ার জন্য পরস্পরকে উৎসাহিত কর না,
Sahih International:
And you do not encourage one another to feed the poor.



وَ تَاْکُلُوْنَ التُّرَاثَ اَکْلًا لَّمًّا ﴿ۙ۱۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়া তা’কুলূনাত তুরা-ছা আকলাল্লাম্মা-।
আল বায়ান:
আর তোমরা উত্তরাধিকারের সম্পত্তি সম্পূর্ণরূপে ভক্ষণ কর।
তাইসিরুল কুরআন:
আর তোমরা উত্তরাধিকারীদের সব সম্পদ খেয়ে ফেল।
Sahih International:
And you consume inheritance, devouring [it] altogether,



وَّ تُحِبُّوْنَ الْمَالَ حُبًّا جَمًّا ﴿ؕ۲۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া তুহিব্বুনাল মা-লা হুব্বান জাম্মা-।
আল বায়ান:
আর তোমরা ধন-সম্পদকে অতিশয় ভালবাস।
তাইসিরুল কুরআন:
আর তোমরা ধনসম্পদকে অতিরিক্ত ভালবাস।
Sahih International:
And you love wealth with immense love.



کَلَّاۤ اِذَا دُکَّتِ الْاَرْضُ دَکًّا دَکًّا ﴿ۙ۲۱﴾
উচ্চারণ:
কাল্লাইযা-দুক্কাতিল আরদুদাক্কান দাক্কা-।
আল বায়ান:
কখনো নয়, যখন যমীনকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করা হবে পরিপূর্ণভাবে।
তাইসিরুল কুরআন:
এটা মোটেই ঠিক নয়, যখন পৃথিবীকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে বালি বানিয়ে দেয়া হবে,
Sahih International:
No! When the earth has been leveled - pounded and crushed -



وَّ جَآءَ رَبُّکَ وَ الْمَلَکُ صَفًّا صَفًّا ﴿ۚ۲۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়া জাআ রাব্বুকা ওয়াল মালাকুসাফফান সাফফা-।
আল বায়ান:
আর তোমার রব ও ফেরেশতাগণ উপস্থিত হবেন সারিবদ্ধভাবে।
তাইসিরুল কুরআন:
আর যখন তোমার প্রতিপালক আসবেন আর ফেরেশতারা আসবে সারিবদ্ধ হয়ে,
Sahih International:
And your Lord has come and the angels, rank upon rank,



وَ جِایْٓءَ یَوْمَئِذٍۭ بِجَهَنَّمَ ۬ۙ یَوْمَئِذٍ یَّتَذَکَّرُ الْاِنْسَانُ وَ اَنّٰی لَهُ الذِّکْرٰی ﴿ؕ۲۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়া জীআ ইয়াওমাইযিম বিজাহান্নামা ইয়াওমাইযিইঁ ইয়াতাযাক্কারুল ইনছা-নুওয়া আন্না-লাহুযযিকরা-।
আল বায়ান:
আর সেদিন জাহান্নামকে উপস্থিত করা হবে, সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু সেই স্মরণ তার কী উপকারে আসবে?
তাইসিরুল কুরআন:
আর জাহান্নামকে সেদিন (সামনাসামনি) আনা হবে। সেদিন মানুষ উপলব্ধি করবে, কিন্তু তখন এ উপলব্ধি তার কী কাজে আসবে?
Sahih International:
And brought [within view], that Day, is Hell - that Day, man will remember, but what good to him will be the remembrance?



یَقُوْلُ یٰلَیْتَنِیْ قَدَّمْتُ لِحَیَاتِیْ ﴿ۚ۲۴﴾
উচ্চারণ:
ইয়াকূ লুইয়া-লাইতানী কাদ্দামতুলিহায়া-তী।
আল বায়ান:
সে বলবে, ‘হায়! যদি আমি কিছু আগে পাঠাতাম আমার এ জীবনের জন্য’!
তাইসিরুল কুরআন:
সে বলবে, ‘হায়! আমার (এখনকার) জীবনের জন্য যদি আমি (সৎকর্ম) আগে পাঠাতাম!
Sahih International:
He will say, "Oh, I wish I had sent ahead [some good] for my life."



فَیَوْمَئِذٍ لَّا یُعَذِّبُ عَذَابَهٗۤ اَحَدٌ ﴿ۙ۲۵﴾
উচ্চারণ:
ফাইয়াওমাইযিল লা-ইউ‘আযযি বু‘আযা-বাহূআহাদ।
আল বায়ান:
অতঃপর সেদিন তাঁর আযাবের মত আযাব কেউ দিতে পারবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর সেদিন তাঁর শাস্তির মত শাস্তি কেউ দিতে পারবে না
Sahih International:
So on that Day, none will punish [as severely] as His punishment,



وَّ لَا یُوْثِقُ وَ ثَاقَهٗۤ اَحَدٌ ﴿ؕ۲۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়ালা-ইঊছিকুওয়াছা-কাহূআহাদ।
আল বায়ান:
আর কেউ তাঁর বাঁধার মত বাঁধতে পারবে না।
তাইসিরুল কুরআন:
এবং তাঁর বাঁধনের মত কেউ বাঁধতে পারবে না।
Sahih International:
And none will bind [as severely] as His binding [of the evildoers].



یٰۤاَیَّتُهَا النَّفْسُ الْمُطْمَئِنَّۃُ ﴿٭ۖ۲۷﴾
উচ্চারণ:
ইয়াআইয়াতুহান্নাফছুল মুতমাইন্নাহ
আল বায়ান:
হে প্রশান্ত আত্মা!
তাইসিরুল কুরআন:
(অপর দিকে নেককার লোককে বলা হবে) হে প্রশান্ত আত্মা!
Sahih International:
[To the righteous it will be said], "O reassured soul,



ارْجِعِیْۤ اِلٰی رَبِّکِ رَاضِیَۃً مَّرْضِیَّۃً ﴿ۚ۲۸﴾
উচ্চারণ:
ইরজি‘ঈইলা-রাব্বিকি রা-দিয়াতাম মারদিইয়াহ।
আল বায়ান:
তুমি ফিরে এসো তোমার রবের প্রতি সন্তুষ্টচিত্তে, সন্তোষভাজন হয়ে।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমার রব-এর দিকে ফিরে এসো সন্তুষ্ট হয়ে এবং (তোমার রব-এর) সন্তুষ্টির পাত্র হয়ে।
Sahih International:
Return to your Lord, well-pleased and pleasing [to Him],



فَادْخُلِیْ فِیْ عِبٰدِیْ ﴿ۙ۲۹﴾
উচ্চারণ:
ফাদখুলী ফী ‘ইবা-দী।
আল বায়ান:
অতঃপর আমার বান্দাদের মধ্যে শামিল হয়ে যাও।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর আমার (নেক) বান্দাহদের মধ্যে শামিল হও
Sahih International:
And enter among My [righteous] servants



وَ ادْخُلِیْ جَنَّتِیْ ﴿۳۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়াদখুলী জান্নাতী।
আল বায়ান:
আর প্রবেশ কর আমার জান্নাতে।
তাইসিরুল কুরআন:
আর আমার জান্নাতে প্রবেশ কর।
Sahih International:
And enter My Paradise."






সতর্কবার্তা
কুরআনের কোনো অনুবাদ ১০০% নির্ভুল হতে পারে না এবং এটি কুরআন পাঠের বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করা যায় না। আমরা এখানে বাংলা ভাষায় অনূদিত প্রায় ৮ জন অনুবাদকের অনুবাদ দেওয়ার চেষ্টা করেছি, কিন্তু আমরা তাদের নির্ভুলতার গ্যারান্টি দিতে পারি না।