দেখুন/লুকান:
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ
وَ النّٰزِعٰتِ غَرْقًا ۙ﴿۱﴾
উচ্চারণ:
ওয়ান্না-যি‘আ-তি গারকা-।
ওয়ান্না-যি‘আ-তি গারকা-।
আল বায়ান:
কসম নির্মমভাবে (কাফিরদের রূহ) উৎপাটনকারীদের।*
কসম নির্মমভাবে (কাফিরদের রূহ) উৎপাটনকারীদের।*
তাইসিরুল কুরআন:
শপথ সেই ফেরেশতাদের যারা (পাপীদের আত্মা) নির্মমভাবে টেনে বের করে,
শপথ সেই ফেরেশতাদের যারা (পাপীদের আত্মা) নির্মমভাবে টেনে বের করে,
Sahih International:
By those [angels] who extract with violence
By those [angels] who extract with violence
وَّ النّٰشِطٰتِ نَشْطًا ۙ﴿۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়ান্না-শিতা-তি নাশতা-।
ওয়ান্না-শিতা-তি নাশতা-।
আল বায়ান:
আর কসম সহজভাবে বন্ধনমুক্তকারীদের।
আর কসম সহজভাবে বন্ধনমুক্তকারীদের।
তাইসিরুল কুরআন:
আর যারা (নেককারদের আত্মা) খুবই সহজভাবে বের করে,
আর যারা (নেককারদের আত্মা) খুবই সহজভাবে বের করে,
Sahih International:
And [by] those who remove with ease
And [by] those who remove with ease
وَّ السّٰبِحٰتِ سَبْحًا ۙ﴿۳﴾
উচ্চারণ:
ওয়াছছা-বিহা-তি ছাবহা-।
ওয়াছছা-বিহা-তি ছাবহা-।
আল বায়ান:
আর কসম দ্রুতগতিতে সন্তরণকারীদের।
আর কসম দ্রুতগতিতে সন্তরণকারীদের।
তাইসিরুল কুরআন:
শপথ সেই ফেরেশতাদের যারা দ্রুতগতিতে সাঁতার কাটে,
শপথ সেই ফেরেশতাদের যারা দ্রুতগতিতে সাঁতার কাটে,
Sahih International:
And [by] those who glide [as if] swimming
And [by] those who glide [as if] swimming
فَالسّٰبِقٰتِ سَبْقًا ۙ﴿۴﴾
উচ্চারণ:
ফাছছা-বিকা-তি ছাবকা-।
ফাছছা-বিকা-তি ছাবকা-।
আল বায়ান:
আর দ্রুতবেগে অগ্রসরমানদের।
আর দ্রুতবেগে অগ্রসরমানদের।
তাইসিরুল কুরআন:
আর (আল্লাহর নির্দেশ পালনের জন্য) ক্ষিপ্র গতিতে এগিয়ে যায়,
আর (আল্লাহর নির্দেশ পালনের জন্য) ক্ষিপ্র গতিতে এগিয়ে যায়,
Sahih International:
And those who race each other in a race
And those who race each other in a race
فَالْمُدَبِّرٰتِ اَمْرًا ۘ﴿۵﴾
উচ্চারণ:
ফাল মুদাব্বিরা-তি আমরা-।
ফাল মুদাব্বিরা-তি আমরা-।
আল বায়ান:
অতঃপর কসম সকল কার্যনির্বাহকারীদের।
অতঃপর কসম সকল কার্যনির্বাহকারীদের।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর সব কাজের ব্যবস্থা করে।
অতঃপর সব কাজের ব্যবস্থা করে।
Sahih International:
And those who arrange [each] matter,
And those who arrange [each] matter,
یَوْمَ تَرْجُفُ الرَّاجِفَۃُ ۙ﴿۶﴾
উচ্চারণ:
ইয়াওমা তারজুফুররা-জিফাহ।
ইয়াওমা তারজুফুররা-জিফাহ।
আল বায়ান:
সেদিন কম্পনকারী* প্রকম্পিত করবে।
সেদিন কম্পনকারী* প্রকম্পিত করবে।
তাইসিরুল কুরআন:
সেদিন ভূকম্পন প্রকম্পিত করবে,
সেদিন ভূকম্পন প্রকম্পিত করবে,
Sahih International:
On the Day the blast [of the Horn] will convulse [creation],
On the Day the blast [of the Horn] will convulse [creation],
تَتْبَعُهَا الرَّادِفَۃُ ؕ﴿۷﴾
উচ্চারণ:
তাতবা‘উহার রা-দিফাহ।
তাতবা‘উহার রা-দিফাহ।
আল বায়ান:
তাকে অনুসরণ করবে পরবর্তী কম্পনকারী।*
তাকে অনুসরণ করবে পরবর্তী কম্পনকারী।*
তাইসিরুল কুরআন:
তারপর আসবে আরেকটি ভূকম্পন।
তারপর আসবে আরেকটি ভূকম্পন।
Sahih International:
There will follow it the subsequent [one].
There will follow it the subsequent [one].
قُلُوْبٌ یَّوْمَئِذٍ وَّاجِفَۃٌ ۙ﴿۸﴾
উচ্চারণ:
কূলূবুইঁ ইয়াওমাইযিওঁ ওয়া-জিফাহ।
কূলূবুইঁ ইয়াওমাইযিওঁ ওয়া-জিফাহ।
আল বায়ান:
সেদিন অনেক হৃদয় ভীত-সন্ত্রস্ত হবে।
সেদিন অনেক হৃদয় ভীত-সন্ত্রস্ত হবে।
তাইসিরুল কুরআন:
কত হৃদয় সে দিন ভয়ে ভীত হয়ে পড়বে,
কত হৃদয় সে দিন ভয়ে ভীত হয়ে পড়বে,
Sahih International:
Hearts, that Day, will tremble,
Hearts, that Day, will tremble,
اَبْصَارُهَا خَاشِعَۃٌ ۘ﴿۹﴾
উচ্চারণ:
আবসা-রুহা-খা-শি‘আহ।
আবসা-রুহা-খা-শি‘আহ।
আল বায়ান:
তাদের দৃষ্টিসমূহ নত হবে।
তাদের দৃষ্টিসমূহ নত হবে।
তাইসিরুল কুরআন:
তাদের দৃষ্টি নত হবে,
তাদের দৃষ্টি নত হবে,
Sahih International:
Their eyes humbled.
Their eyes humbled.
یَقُوْلُوْنَ ءَاِنَّا لَمَرْدُوْدُوْنَ فِی الْحَافِرَۃِ ﴿ؕ۱۰﴾
উচ্চারণ:
ইয়াকূ লূনা আ ইন্না-লামারদূদূনা ফিল হা-ফিরাহ।
ইয়াকূ লূনা আ ইন্না-লামারদূদূনা ফিল হা-ফিরাহ।
আল বায়ান:
তারা বলে, ‘আমরা কি পূর্বাবস্থায় প্রত্যাবর্তিত হবই,
তারা বলে, ‘আমরা কি পূর্বাবস্থায় প্রত্যাবর্তিত হবই,
তাইসিরুল কুরআন:
তারা বলে, ‘আমাদেরকে কি আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হবে?
তারা বলে, ‘আমাদেরকে কি আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হবে?
Sahih International:
They are [presently] saying, "Will we indeed be returned to [our] former state [of life]?
They are [presently] saying, "Will we indeed be returned to [our] former state [of life]?
ءَ اِذَا کُنَّا عِظَامًا نَّخِرَۃً ﴿ؕ۱۱﴾
উচ্চারণ:
আইযা-কুন্না-‘ইজা-মান নাখিরাহ।
আইযা-কুন্না-‘ইজা-মান নাখিরাহ।
আল বায়ান:
যখন আমরা চূর্ণ-বিচূর্ণ হাড় হয়ে যাব’?
যখন আমরা চূর্ণ-বিচূর্ণ হাড় হয়ে যাব’?
তাইসিরুল কুরআন:
আমরা যখন পচা-গলা হাড় হয়ে যাব (তখনও)?’
আমরা যখন পচা-গলা হাড় হয়ে যাব (তখনও)?’
Sahih International:
Even if we should be decayed bones?
Even if we should be decayed bones?
قَالُوْا تِلْکَ اِذًا کَرَّۃٌ خَاسِرَۃٌ ﴿ۘ۱۲﴾
উচ্চারণ:
কা-লূতিলকা ইযান কাররাতুন খা-ছিরাহ।
কা-লূতিলকা ইযান কাররাতুন খা-ছিরাহ।
আল বায়ান:
তারা বলে, ‘তাহলে তা তো এক ক্ষতিকর প্রত্যাবর্তন’।
তারা বলে, ‘তাহলে তা তো এক ক্ষতিকর প্রত্যাবর্তন’।
তাইসিরুল কুরআন:
তারা বলে, ‘অবস্থা যদি তাই হয় তাহলে এই ফিরিয়ে আনাটাতো সর্বনাশের ব্যাপার হবে।’
তারা বলে, ‘অবস্থা যদি তাই হয় তাহলে এই ফিরিয়ে আনাটাতো সর্বনাশের ব্যাপার হবে।’
Sahih International:
They say, "That, then, would be a losing return."
They say, "That, then, would be a losing return."
فَاِنَّمَا هِیَ زَجْرَۃٌ وَّاحِدَۃٌ ﴿ۙ۱۳﴾
উচ্চারণ:
ফাইন্নামা-হিয়া যাজরাতুওঁ ওয়া-হিদাহ ।
ফাইন্নামা-হিয়া যাজরাতুওঁ ওয়া-হিদাহ ।
আল বায়ান:
আর ওটা তো কেবল এক বিকট আওয়াজ।
আর ওটা তো কেবল এক বিকট আওয়াজ।
তাইসিরুল কুরআন:
ওটা তো কেবল একটা বিকট আওয়াজ,
ওটা তো কেবল একটা বিকট আওয়াজ,
Sahih International:
Indeed, it will be but one shout,
Indeed, it will be but one shout,
فَاِذَا هُمْ بِالسَّاهِرَۃِ ﴿ؕ۱۴﴾
উচ্চারণ:
ফাইযা-হুম বিছছা-হিরাহ।
ফাইযা-হুম বিছছা-হিরাহ।
আল বায়ান:
তৎক্ষনাৎ তারা ভূ-পৃষ্ঠে উপস্থিত হবে।
তৎক্ষনাৎ তারা ভূ-পৃষ্ঠে উপস্থিত হবে।
তাইসিরুল কুরআন:
সহসাই তারা খোলা ময়দানে আবির্ভূত হবে।
সহসাই তারা খোলা ময়দানে আবির্ভূত হবে।
Sahih International:
And suddenly they will be [alert] upon the earth's surface.
And suddenly they will be [alert] upon the earth's surface.
هَلْ اَتٰىکَ حَدِیْثُ مُوْسٰی ﴿ۘ۱۵﴾
উচ্চারণ:
হাল আতা-কা হাদীছুমূছা-।
হাল আতা-কা হাদীছুমূছা-।
আল বায়ান:
মূসার বৃত্তান্ত তোমার কাছে পৌঁছেছে কি?
মূসার বৃত্তান্ত তোমার কাছে পৌঁছেছে কি?
তাইসিরুল কুরআন:
মূসার বৃত্তান্ত তোমার কাছে পৌঁছেছে কি?
মূসার বৃত্তান্ত তোমার কাছে পৌঁছেছে কি?
Sahih International:
Has there reached you the story of Moses? -
Has there reached you the story of Moses? -
اِذْ نَادٰىهُ رَبُّهٗ بِالْوَادِ الْمُقَدَّسِ طُوًی ﴿ۚ۱۶﴾
উচ্চারণ:
ইযনা-দা-হু রাব্বুহূবিলওয়া-দিল মুকাদ্দাছি তুওয়া-।
ইযনা-দা-হু রাব্বুহূবিলওয়া-দিল মুকাদ্দাছি তুওয়া-।
আল বায়ান:
যখন তার রব তাকে পবিত্র তুওয়া উপত্যকায় ডেকেছিলেন,
যখন তার রব তাকে পবিত্র তুওয়া উপত্যকায় ডেকেছিলেন,
তাইসিরুল কুরআন:
যখন তার প্রতিপালক তাকে পবিত্র তুয়া প্রান্তরে ডাক দিয়ে বলেছিলেন
যখন তার প্রতিপালক তাকে পবিত্র তুয়া প্রান্তরে ডাক দিয়ে বলেছিলেন
Sahih International:
When his Lord called to him in the sacred valley of Tuwa,
When his Lord called to him in the sacred valley of Tuwa,
اِذْهَبْ اِلٰی فِرْعَوْنَ اِنَّهٗ طَغٰی ﴿۫ۖ۱۷﴾
উচ্চারণ:
ইযহাব ইলা-ফির‘আওনা ইন্নাহূতাগা-।
ইযহাব ইলা-ফির‘আওনা ইন্নাহূতাগা-।
আল বায়ান:
‘ফির‘আউনের কাছে যাও, নিশ্চয় সে সীমালংঘন করেছে’।
‘ফির‘আউনের কাছে যাও, নিশ্চয় সে সীমালংঘন করেছে’।
তাইসিরুল কুরআন:
‘ফেরাউনের কাছে যাও, সে সীমালঙ্ঘন করেছে,
‘ফেরাউনের কাছে যাও, সে সীমালঙ্ঘন করেছে,
Sahih International:
"Go to Pharaoh. Indeed, he has transgressed.
"Go to Pharaoh. Indeed, he has transgressed.
فَقُلْ هَلْ لَّکَ اِلٰۤی اَنْ تَزَکّٰی ﴿ۙ۱۸﴾
উচ্চারণ:
ফাকুল হাল্লাকা ইলাআন তাযাক্কা-।
ফাকুল হাল্লাকা ইলাআন তাযাক্কা-।
আল বায়ান:
অতঃপর বল ‘তোমার কি ইচ্ছা আছে যে, তুমি পবিত্র হবে’?
অতঃপর বল ‘তোমার কি ইচ্ছা আছে যে, তুমি পবিত্র হবে’?
তাইসিরুল কুরআন:
তাকে জিজ্ঞেস কর, ‘তুমি কি পবিত্রতা অবলম্বন করতে ইচ্ছুক?
তাকে জিজ্ঞেস কর, ‘তুমি কি পবিত্রতা অবলম্বন করতে ইচ্ছুক?
Sahih International:
And say to him, 'Would you [be willing to] purify yourself
And say to him, 'Would you [be willing to] purify yourself
وَ اَهْدِیَکَ اِلٰی رَبِّکَ فَتَخْشٰی ﴿ۚ۱۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আহদিয়াকা ইলা-রাব্বিকা ফাতাখশা-।
ওয়া আহদিয়াকা ইলা-রাব্বিকা ফাতাখশা-।
আল বায়ান:
‘আর আমি তোমাকে তোমার রবের দিকে পথ দেখাব, যাতে তুমি তাঁকে ভয় কর?’
‘আর আমি তোমাকে তোমার রবের দিকে পথ দেখাব, যাতে তুমি তাঁকে ভয় কর?’
তাইসিরুল কুরআন:
আর আমি তোমাকে তোমার প্রতিপালকের দিকে পথ দেখাই যাতে তুমি তাঁকে ভয় কর?’
আর আমি তোমাকে তোমার প্রতিপালকের দিকে পথ দেখাই যাতে তুমি তাঁকে ভয় কর?’
Sahih International:
And let me guide you to your Lord so you would fear [Him]?'"
And let me guide you to your Lord so you would fear [Him]?'"
فَاَرٰىهُ الْاٰیَۃَ الْکُبْرٰی ﴿۫ۖ۲۰﴾
উচ্চারণ:
ফাআরা-হুল আ-য়াতাল কুবরা-।
ফাআরা-হুল আ-য়াতাল কুবরা-।
আল বায়ান:
অতঃপর মূসা তাকে বিরাট নিদর্শন দেখাল।
অতঃপর মূসা তাকে বিরাট নিদর্শন দেখাল।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর মূসা তাকে বিরাট নিদর্শন দেখাল।
অতঃপর মূসা তাকে বিরাট নিদর্শন দেখাল।
Sahih International:
And he showed him the greatest sign,
And he showed him the greatest sign,
فَکَذَّبَ وَ عَصٰی ﴿۫ۖ۲۱﴾
উচ্চারণ:
ফাকাযযাবা ওয়া‘আসা-।
ফাকাযযাবা ওয়া‘আসা-।
আল বায়ান:
কিন্তু সে অস্বীকার করল এবং অমান্য করল।
কিন্তু সে অস্বীকার করল এবং অমান্য করল।
তাইসিরুল কুরআন:
কিন্তু সে অস্বীকার করল ও অমান্য করল।
কিন্তু সে অস্বীকার করল ও অমান্য করল।
Sahih International:
But Pharaoh denied and disobeyed.
But Pharaoh denied and disobeyed.
ثُمَّ اَدْبَرَ یَسْعٰی ﴿۫ۖ۲۲﴾
উচ্চারণ:
ছু ম্মা আদবারা ইয়াছ‘আ-।
ছু ম্মা আদবারা ইয়াছ‘আ-।
আল বায়ান:
তারপর সে ফাসাদ করার চেষ্টায় প্রস্থান করল।
তারপর সে ফাসাদ করার চেষ্টায় প্রস্থান করল।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর সে (আল্লাহর বিরুদ্ধে) জোর প্রচেষ্টা চালানোর জন্য (সত্যের) উল্টোপথে ফিরে গেল।
অতঃপর সে (আল্লাহর বিরুদ্ধে) জোর প্রচেষ্টা চালানোর জন্য (সত্যের) উল্টোপথে ফিরে গেল।
Sahih International:
Then he turned his back, striving.
Then he turned his back, striving.
فَحَشَرَ فَنَادٰی ﴿۫ۖ۲۳﴾
উচ্চারণ:
ফাহাশারা ফানা-দা-।
ফাহাশারা ফানা-দা-।
আল বায়ান:
অতঃপর সে লোকদেরকে একত্র করে ঘোষণা দিল।
অতঃপর সে লোকদেরকে একত্র করে ঘোষণা দিল।
তাইসিরুল কুরআন:
সে লোকদেরকে একত্রিত করল আর ঘোষণা দিল।
সে লোকদেরকে একত্রিত করল আর ঘোষণা দিল।
Sahih International:
And he gathered [his people] and called out
And he gathered [his people] and called out
فَقَالَ اَنَا رَبُّکُمُ الْاَعْلٰی ﴿۫ۖ۲۴﴾
উচ্চারণ:
ফাকা-লা আনা রাব্বুকুমুল আ‘লা-।
ফাকা-লা আনা রাব্বুকুমুল আ‘লা-।
আল বায়ান:
আর বলল, ‘আমিই তোমাদের সর্বোচ্চ রব’।
আর বলল, ‘আমিই তোমাদের সর্বোচ্চ রব’।
তাইসিরুল কুরআন:
সে বলল, ‘আমিই তোমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ রব’।
সে বলল, ‘আমিই তোমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ রব’।
Sahih International:
And said, "I am your most exalted lord."
And said, "I am your most exalted lord."
فَاَخَذَهُ اللّٰهُ نَکَالَ الْاٰخِرَۃِ وَ الْاُوْلٰی ﴿ؕ۲۵﴾
উচ্চারণ:
ফাআখাযাহুল্লা-হু নাকা-লাল আ-খিরাতি ওয়াল ঊলা-।
ফাআখাযাহুল্লা-হু নাকা-লাল আ-খিরাতি ওয়াল ঊলা-।
আল বায়ান:
অবশেষে আল্লাহ তাকে আখিরাত ও দুনিয়ার আযাবে পাকড়াও করলেন।
অবশেষে আল্লাহ তাকে আখিরাত ও দুনিয়ার আযাবে পাকড়াও করলেন।
তাইসিরুল কুরআন:
পরিশেষে আল্লাহ তাকে আখেরাত ও দুনিয়ার ‘আযাবে পাকড়াও করলেন।
পরিশেষে আল্লাহ তাকে আখেরাত ও দুনিয়ার ‘আযাবে পাকড়াও করলেন।
Sahih International:
So Allah seized him in exemplary punishment for the last and the first [transgression].
So Allah seized him in exemplary punishment for the last and the first [transgression].
اِنَّ فِیْ ذٰلِکَ لَعِبْرَۃً لِّمَنْ یَّخْشٰی ﴿ؕ۲۶﴾
উচ্চারণ:
ইন্না ফী যা-লিকা লা‘ইবরাতাল লিমাইঁ ইয়াখশা-।
ইন্না ফী যা-লিকা লা‘ইবরাতাল লিমাইঁ ইয়াখশা-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় যে ভয় করে তার জন্য এতে শিক্ষা রয়েছে।
নিশ্চয় যে ভয় করে তার জন্য এতে শিক্ষা রয়েছে।
তাইসিরুল কুরআন:
যে ভয় করে এমন প্রতিটি লোকের জন্য এতে অবশ্যই শিক্ষা আছে।
যে ভয় করে এমন প্রতিটি লোকের জন্য এতে অবশ্যই শিক্ষা আছে।
Sahih International:
Indeed in that is a warning for whoever would fear [Allah].
Indeed in that is a warning for whoever would fear [Allah].
ءَاَنْتُمْ اَشَدُّ خَلْقًا اَمِ السَّمَآءُ ؕ بَنٰهَا ﴿ٝ۲۷﴾
উচ্চারণ:
আ আনতুম আশাদ্দুখালকান আমিছ ছামাউ বানা-হা-।
আ আনতুম আশাদ্দুখালকান আমিছ ছামাউ বানা-হা-।
আল বায়ান:
তোমাদেরকে সৃষ্টি করা অধিক কঠিন, না আসমান সৃষ্টি? তিনি তা বানিয়েছেন।
তোমাদেরকে সৃষ্টি করা অধিক কঠিন, না আসমান সৃষ্টি? তিনি তা বানিয়েছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
তোমাদের সৃষ্টি বেশি কঠিন না আকাশের? তিনি তো সেটা সৃষ্টি করেছেন।
তোমাদের সৃষ্টি বেশি কঠিন না আকাশের? তিনি তো সেটা সৃষ্টি করেছেন।
Sahih International:
Are you a more difficult creation or is the heaven? Allah constructed it.
Are you a more difficult creation or is the heaven? Allah constructed it.
رَفَعَ سَمْکَهَا فَسَوّٰىهَا ﴿ۙ۲۸﴾
উচ্চারণ:
রাফা‘আ ছামকাহা-ফাছাওয়া-হা-।
রাফা‘আ ছামকাহা-ফাছাওয়া-হা-।
আল বায়ান:
তিনি এর ছাদকে উচ্চ করেছেন এবং তাকে সুসম্পন্ন করেছেন।
তিনি এর ছাদকে উচ্চ করেছেন এবং তাকে সুসম্পন্ন করেছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
তার ছাদ অনেক উচ্চে তুলেছেন, অতঃপর তাকে ভারসাম্যপূর্ণ করেছেন।
তার ছাদ অনেক উচ্চে তুলেছেন, অতঃপর তাকে ভারসাম্যপূর্ণ করেছেন।
Sahih International:
He raised its ceiling and proportioned it.
He raised its ceiling and proportioned it.
وَ اَغْطَشَ لَیْلَهَا وَ اَخْرَجَ ضُحٰهَا ﴿۪۲۹﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আগতাশা লাইলাহা-ওয়া আখরাজা দুহা-হা-।
ওয়া আগতাশা লাইলাহা-ওয়া আখরাজা দুহা-হা-।
আল বায়ান:
আর তিনি এর রাতকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করেছেন এবং এর দিবালোক প্রকাশ করেছেন।
আর তিনি এর রাতকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করেছেন এবং এর দিবালোক প্রকাশ করেছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
তিনি তার রাতকে আঁধারে ঢেকে দিয়েছেন, আর তার দিবালোক প্রকাশ করেছেন।
তিনি তার রাতকে আঁধারে ঢেকে দিয়েছেন, আর তার দিবালোক প্রকাশ করেছেন।
Sahih International:
And He darkened its night and extracted its brightness.
And He darkened its night and extracted its brightness.
وَ الْاَرْضَ بَعْدَ ذٰلِکَ دَحٰىهَا ﴿ؕ۳۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল আর দা বা‘দা যা-লিকা দাহা-হা-।
ওয়াল আর দা বা‘দা যা-লিকা দাহা-হা-।
আল বায়ান:
এরপর তিনি যমীনকে বিস্তীর্ণ করেছেন।
এরপর তিনি যমীনকে বিস্তীর্ণ করেছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর তিনি যমীনকে বিস্তীর্ণ করেছেন।
অতঃপর তিনি যমীনকে বিস্তীর্ণ করেছেন।
Sahih International:
And after that He spread the earth.
And after that He spread the earth.
اَخْرَجَ مِنْهَا مَآءَهَا وَ مَرْعٰهَا ﴿۪۳۱﴾
উচ্চারণ:
আখরাজা মিনহা-মাআহা-ওয়া মার‘আ-হা-।
আখরাজা মিনহা-মাআহা-ওয়া মার‘আ-হা-।
আল বায়ান:
তিনি তার ভিতর থেকে বের করেছেন তার পানি ও তার তৃণভূমি।
তিনি তার ভিতর থেকে বের করেছেন তার পানি ও তার তৃণভূমি।
তাইসিরুল কুরআন:
তিনি তার ভিতর থেকে বের করেছেন তার পানি ও তার তৃণভূমি।
তিনি তার ভিতর থেকে বের করেছেন তার পানি ও তার তৃণভূমি।
Sahih International:
He extracted from it its water and its pasture,
He extracted from it its water and its pasture,
وَ الْجِبَالَ اَرْسٰهَا ﴿ۙ۳۲﴾
উচ্চারণ:
ওয়াল জিবা-লা আরছা-হা।
ওয়াল জিবা-লা আরছা-হা।
আল বায়ান:
আর পর্বতগুলোকে তিনি দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
আর পর্বতগুলোকে তিনি দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
তাইসিরুল কুরআন:
পবর্তকে তিনি দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন,
পবর্তকে তিনি দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন,
Sahih International:
And the mountains He set firmly
And the mountains He set firmly
مَتَاعًا لَّکُمْ وَ لِاَنْعَامِکُمْ ﴿ؕ۳۳﴾
উচ্চারণ:
মাতা-‘আল্লাকুম ওয়ালি আন‘আ-মিকুম।
মাতা-‘আল্লাকুম ওয়ালি আন‘আ-মিকুম।
আল বায়ান:
তোমাদের ও তোমাদের চতুষ্পদ জন্তুগুলোর জীবনোপকরণস্বরূপ।
তোমাদের ও তোমাদের চতুষ্পদ জন্তুগুলোর জীবনোপকরণস্বরূপ।
তাইসিরুল কুরআন:
এ সমস্ত তোমাদের আর তোমাদের গৃহপালিত পশুগুলোর জীবিকার সামগ্রী।
এ সমস্ত তোমাদের আর তোমাদের গৃহপালিত পশুগুলোর জীবিকার সামগ্রী।
Sahih International:
As provision for you and your grazing livestock.
As provision for you and your grazing livestock.
فَاِذَا جَآءَتِ الطَّآمَّۃُ الْکُبْرٰی ﴿۫ۖ۳۴﴾
উচ্চারণ:
ফাইযা-জাআত্তিত্তাম্মাতুল কুবরা-।
ফাইযা-জাআত্তিত্তাম্মাতুল কুবরা-।
আল বায়ান:
অতঃপর যখন মহাপ্রলয় আসবে।
অতঃপর যখন মহাপ্রলয় আসবে।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর যখন মহাসংকট এসে যাবে।
অতঃপর যখন মহাসংকট এসে যাবে।
Sahih International:
But when there comes the greatest Overwhelming Calamity -
But when there comes the greatest Overwhelming Calamity -
یَوْمَ یَتَذَکَّرُ الْاِنْسَانُ مَا سَعٰی ﴿ۙ۳۵﴾
উচ্চারণ:
ইয়াওমা ইয়াতাযাক্কারুল ইনছা-নুমা-ছা‘আ-।
ইয়াওমা ইয়াতাযাক্কারুল ইনছা-নুমা-ছা‘আ-।
আল বায়ান:
সেদিন মানুষ স্মরণ করবে তা, যা সে চেষ্টা করেছে।
সেদিন মানুষ স্মরণ করবে তা, যা সে চেষ্টা করেছে।
তাইসিরুল কুরআন:
সেদিন মানুষ স্মরণ করবে যা কিছু করার জন্য সে জোর প্রচেষ্টা চালিয়েছে।
সেদিন মানুষ স্মরণ করবে যা কিছু করার জন্য সে জোর প্রচেষ্টা চালিয়েছে।
Sahih International:
The Day when man will remember that for which he strove,
The Day when man will remember that for which he strove,
وَ بُرِّزَتِ الْجَحِیْمُ لِمَنْ یَّرٰی ﴿۳۶﴾
উচ্চারণ:
ওয়া বুররিযাতিল জাহীমুলিমাইঁ ইয়ারা-।
ওয়া বুররিযাতিল জাহীমুলিমাইঁ ইয়ারা-।
আল বায়ান:
আর জাহান্নামকে প্রকাশ করা হবে তার জন্য যে দেখতে পায়।
আর জাহান্নামকে প্রকাশ করা হবে তার জন্য যে দেখতে পায়।
তাইসিরুল কুরআন:
এবং জাহান্নামকে দেখানো হবে এমন ব্যক্তিকে যে দেখতে পায়।
এবং জাহান্নামকে দেখানো হবে এমন ব্যক্তিকে যে দেখতে পায়।
Sahih International:
And Hellfire will be exposed for [all] those who see -
And Hellfire will be exposed for [all] those who see -
فَاَمَّا مَنْ طَغٰی ﴿ۙ۳۷﴾
উচ্চারণ:
ফাআম্মা-মান তাগা-।
ফাআম্মা-মান তাগা-।
আল বায়ান:
সুতরাং যে সীমালঙ্ঘন করে।
সুতরাং যে সীমালঙ্ঘন করে।
তাইসিরুল কুরআন:
অতঃপর (দুনিয়ায়) যে লোক সীমালঙ্ঘন করেছিল,
অতঃপর (দুনিয়ায়) যে লোক সীমালঙ্ঘন করেছিল,
Sahih International:
So as for he who transgressed
So as for he who transgressed
وَ اٰثَرَ الْحَیٰوۃَ الدُّنْیَا ﴿ۙ۳۸﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আ-ছারাল হায়া-তাদ্দুনইয়া-।
ওয়া আ-ছারাল হায়া-তাদ্দুনইয়া-।
আল বায়ান:
আর দুনিয়ার জীবনকে প্রাধান্য দেয়,
আর দুনিয়ার জীবনকে প্রাধান্য দেয়,
তাইসিরুল কুরআন:
আর পার্থিব জীবনকে (পরকালের উপর) প্রাধান্য দিয়েছিল
আর পার্থিব জীবনকে (পরকালের উপর) প্রাধান্য দিয়েছিল
Sahih International:
And preferred the life of the world,
And preferred the life of the world,
فَاِنَّ الْجَحِیْمَ هِیَ الْمَاْوٰی ﴿ؕ۳۹﴾
উচ্চারণ:
ফাইন্নাল জাহীমা হিয়াল মা’ওয়া-।
ফাইন্নাল জাহীমা হিয়াল মা’ওয়া-।
আল বায়ান:
নিশ্চয় জাহান্নাম হবে তার আবাসস্থল।
নিশ্চয় জাহান্নাম হবে তার আবাসস্থল।
তাইসিরুল কুরআন:
জাহান্নামই হবে তার আবাসস্থল।
জাহান্নামই হবে তার আবাসস্থল।
Sahih International:
Then indeed, Hellfire will be [his] refuge.
Then indeed, Hellfire will be [his] refuge.
وَ اَمَّا مَنْ خَافَ مَقَامَ رَبِّهٖ وَ نَهَی النَّفْسَ عَنِ الْهَوٰی ﴿ۙ۴۰﴾
উচ্চারণ:
ওয়া আম্মা-মান খা-ফা মাকা-মা রাব্বিহী ওয়া নাহান্নাফছা ‘আনিল হাওয়া-।
ওয়া আম্মা-মান খা-ফা মাকা-মা রাব্বিহী ওয়া নাহান্নাফছা ‘আনিল হাওয়া-।
আল বায়ান:
আর যে স্বীয় রবের সামনে দাঁড়ানোকে ভয় করে এবং কুপ্রবৃত্তি থেকে নিজকে বিরত রাখে,
আর যে স্বীয় রবের সামনে দাঁড়ানোকে ভয় করে এবং কুপ্রবৃত্তি থেকে নিজকে বিরত রাখে,
তাইসিরুল কুরআন:
আর যে লোক তার প্রতিপালকের সামনে দাঁড়ানোকে ভয় করেছিল এবং নিজেকে কামনা বাসনা থেকে নিবৃত্ত রেখেছিল,
আর যে লোক তার প্রতিপালকের সামনে দাঁড়ানোকে ভয় করেছিল এবং নিজেকে কামনা বাসনা থেকে নিবৃত্ত রেখেছিল,
Sahih International:
But as for he who feared the position of his Lord and prevented the soul from [unlawful] inclination,
But as for he who feared the position of his Lord and prevented the soul from [unlawful] inclination,
فَاِنَّ الْجَنَّۃَ هِیَ الْمَاْوٰی ﴿ؕ۴۱﴾
উচ্চারণ:
ফাইন্নাল জান্নাতা হিয়াল মা’ওয়া।
ফাইন্নাল জান্নাতা হিয়াল মা’ওয়া।
আল বায়ান:
নিশ্চয় জান্নাত হবে তার আবাসস্থল।
নিশ্চয় জান্নাত হবে তার আবাসস্থল।
তাইসিরুল কুরআন:
জান্নাতই হবে তার বাসস্থান।
জান্নাতই হবে তার বাসস্থান।
Sahih International:
Then indeed, Paradise will be [his] refuge.
Then indeed, Paradise will be [his] refuge.
یَسْـَٔلُوْنَکَ عَنِ السَّاعَۃِ اَیَّانَ مُرْسٰهَا ﴿ؕ۴۲﴾
উচ্চারণ:
ইয়াছা‘আলূনাকা ‘আনিছ ছা-‘আতি আইইয়া-না মুরছা-হা-।
ইয়াছা‘আলূনাকা ‘আনিছ ছা-‘আতি আইইয়া-না মুরছা-হা-।
আল বায়ান:
তারা তোমাকে কিয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে, ‘তা কখন ঘটবে’?
তারা তোমাকে কিয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে, ‘তা কখন ঘটবে’?
তাইসিরুল কুরআন:
এরা তোমাকে জিজ্ঞেস করে ক্বিয়ামত সম্পর্কে- ‘কখন তা ঘটবে?’
এরা তোমাকে জিজ্ঞেস করে ক্বিয়ামত সম্পর্কে- ‘কখন তা ঘটবে?’
Sahih International:
They ask you, [O Muhammad], about the Hour: when is its arrival?
They ask you, [O Muhammad], about the Hour: when is its arrival?
فِیْمَ اَنْتَ مِنْ ذِکْرٰىهَا ﴿ؕ۴۳﴾
উচ্চারণ:
ফীমা আনতা মিন যিকরা-হা-।
ফীমা আনতা মিন যিকরা-হা-।
আল বায়ান:
তা উল্লেখ করার কি জ্ঞান তোমার আছে?
তা উল্লেখ করার কি জ্ঞান তোমার আছে?
তাইসিরুল কুরআন:
এর আলোচনার সাথে তোমার কী সম্পর্ক?
এর আলোচনার সাথে তোমার কী সম্পর্ক?
Sahih International:
In what [position] are you that you should mention it?
In what [position] are you that you should mention it?
اِلٰی رَبِّکَ مُنْتَهٰىهَا ﴿ؕ۴۴﴾
উচ্চারণ:
ইলা-রাব্বিকা মুনতাহা-হা-।
ইলা-রাব্বিকা মুনতাহা-হা-।
আল বায়ান:
এর প্রকৃত জ্ঞান তোমার রবের কাছেই।
এর প্রকৃত জ্ঞান তোমার রবের কাছেই।
তাইসিরুল কুরআন:
এ সংক্রান্ত জ্ঞান তোমার প্রতিপালক পর্যন্তই শেষ।
এ সংক্রান্ত জ্ঞান তোমার প্রতিপালক পর্যন্তই শেষ।
Sahih International:
To your Lord is its finality.
To your Lord is its finality.
اِنَّمَاۤ اَنْتَ مُنْذِرُ مَنْ یَّخْشٰهَا ﴿ؕ۴۵﴾
উচ্চারণ:
ইন্নামাআনতা মুনযিরু মাইঁ ইয়াখশা-হা-।
ইন্নামাআনতা মুনযিরু মাইঁ ইয়াখশা-হা-।
আল বায়ান:
তুমিতো কেবল তাকেই সতর্ককারী, যে একে ভয় করে ।
তুমিতো কেবল তাকেই সতর্ককারী, যে একে ভয় করে ।
তাইসিরুল কুরআন:
যারা একে ভয় করে তুমি কেবল তাদের সতর্ককারী।
যারা একে ভয় করে তুমি কেবল তাদের সতর্ককারী।
Sahih International:
You are only a warner for those who fear it.
You are only a warner for those who fear it.
کَاَنَّهُمْ یَوْمَ یَرَوْنَهَا لَمْ یَلْبَثُوْۤا اِلَّا عَشِیَّۃً اَوْ ضُحٰهَا ﴿۴۶﴾
উচ্চারণ:
কাআন্নাহুম ইয়াওমা ইয়ারাওনাহা-লাম ইয়ালবাছূইল্লা-‘আশিইইয়াতান আও দুহা- হা।
কাআন্নাহুম ইয়াওমা ইয়ারাওনাহা-লাম ইয়ালবাছূইল্লা-‘আশিইইয়াতান আও দুহা- হা।
আল বায়ান:
যেদিন তারা তা দেখবে, সেদিন তাদের মনে হবে, যেন তারা (দুনিয়ায়) এক সন্ধ্যা বা এক সকালের বেশী অবস্থান করেনি।
যেদিন তারা তা দেখবে, সেদিন তাদের মনে হবে, যেন তারা (দুনিয়ায়) এক সন্ধ্যা বা এক সকালের বেশী অবস্থান করেনি।
তাইসিরুল কুরআন:
যেদিন তারা তা দেখবে সেদিন তাদের মনে হবে, যেন তারা (পৃথিবীতে) এক সন্ধ্যা বা এক সকালের বেশি অবস্থান করেনি।
যেদিন তারা তা দেখবে সেদিন তাদের মনে হবে, যেন তারা (পৃথিবীতে) এক সন্ধ্যা বা এক সকালের বেশি অবস্থান করেনি।
Sahih International:
It will be, on the Day they see it, as though they had not remained [in the world] except for an afternoon or a morning thereof.
It will be, on the Day they see it, as though they had not remained [in the world] except for an afternoon or a morning thereof.